বন্ধু দিবস তৈরি হওয়ার অনেক কারণের কথা জানা যায়। এর একটি হলো, ১৯৩৫ সালে আমেরিকার সরকার এক ব্যক্তিকে হত্যা করেছিল। দিনটি ছিল আগস্টের প্রথম শনিবার। এর প্রতিবাদে পরদিন ওই ব্যক্তির এক বন্ধু আত্মহত্যা করেন। এর পর থেকে জীবনের নানা ক্ষেত্রে বন্ধুদের অবদানের প্রতি সম্মান জানাতে আমেরিকান কংগ্রেসে ১৯৩৫ সালে আগ
জীবনের নানা অধ্যায়ে, বিভিন্ন বয়সে, ভিন্ন কর্মকাণ্ডে বারবারই সামনে আসে বন্ধুত্ব। মন খারাপ কিংবা ভালো, সুখ উদ্যাপনে কিংবা দুর্দিনে পরিবারের পর নিঃস্বার্থভাবে পাশে থাকতে পারে এই বন্ধু নামক মানুষটি...
সিরাজুল হুদা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, যেখানে আমি প্রথম বাগান করতে শিখি। প্রথম প্রেম! না হলেও প্রথম ভালো লাগা এক অসম বয়সীর সঙ্গে। প্রথম ব্ল্যাক ম্যাজিক।
বন্ধুত্বের বন্ধন আসলে কাগজে লিখে বা মুখে বলে বোঝানো সম্ভব নয়। সৃষ্টির আদিকাল থেকেই যুগে যুগে বন্ধুত্বের নিদর্শন হিসেবে বহু কিংবদন্তি প্রচলিত আছে। কোনো রকম রক্তের সম্পর্ক বা লেনদেনের বাধ্যবাধকতা ছাড়াই মানুষ বন্ধু হয় আরেক মানুষের।