হাজার বছরের গল্প। মেঘনার উপকূলে তিলে তিলে গড়ে ওঠে এক নিটোল জনপদ। সমুদ্রপাড়ের অনিন্দ্যসুন্দর নোয়াখালী শহরের দক্ষিণে এর অবস্থান।
পিচঢালা আঁকাবাঁকা পথ। রাস্তার দুই ধারে তালগাছ, অর্জুন, বাবলার সারি। যত দূর চোখ যায় সবুজের সমারোহ। ডাকবাংলোর পাশ দিয়ে পিচঢালা পথ ধরে চলতেই শুরু আমাদের গ্রাম। নাম সবুজনগর। একসময় গ্রামটির নাম ছিল কেওয়াবুনিয়া। ঘটিচোরা নামেও ডাকত কেউ কেউ। কিন্তু শিক্ষিত প্রজন্মের ঘোর আপত্তি ছিল এতে। ফলে নাম বদলে সবুজের চ
আমাদের ছোট গ্রাম মায়ের সমান/আলো দিয়ে বায়ু দিয়ে বাঁচাইয়াছে প্রাণ/মাঠ ভরা ধান তার জল ভরা দিঘি/চাঁদের কিরণ লেগে করে ঝিকিমিকি। শৈশবে বাড়ির বারান্দা কিংবা উঠানে বসে সব ভাই-বোন মিলে কবি বন্দে আলী মিয়ার এই কবিতা পড়তাম।
ভোরের আলোয় মোরগের ডাকে পাখির কিচিরমিচির শব্দে ভেঙে যায় ঘুম। সবুজ শ্যামলে ভরা ছোট গ্রাম। গ্রামটি মূলত দুটি পাড়ায় বিভক্ত। একটিকে বলা হয় চাষাপাড়া, অন্যটি তাঁতিপাড়া। ইট বিছানো রাস্তায় আঁকাবাঁকা পথের দুই পাশে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ছড়িয়ে গ্রামটি বিশ্রাম নিচ্ছে।