স্বাস্থ্য টিপস

ডায়াবেটিস বয়স্কদের রোগ, এই তথ্য এখন মূল্যহীন। সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা প্রযুক্তির উন্নতির ফলে এখন অল্প বয়সীদেরও ডায়াবেটিস রোগ শনাক্তের হার বাড়ছে...

স্তন ক্যানসার আমাদের শরীরে নিজেদের অজান্তে বেড়ে চলে। এর প্রধান কারণ, এই রোগ সম্পর্কে আমাদের অসচেতনতা। অথচ প্রাথমিক পর্যায়ে একে শনাক্ত করা গেলে অনেক রোগী বাঁচানো সম্ভব।

খাবারে মিষ্টি স্বাদ বাড়াতে ব্যবহার করা উপাদানের মধ্যে চিনি অন্যতম। তবে বর্তমানে চিনি এড়িয়ে চলার চেষ্টা দেখা যায় মানুষের মধ্যে। আবার অনেকে বেছে নিচ্ছেন এর বিকল্প। চিনির বিকল্প হিসেবে খেজুরের গুড় পছন্দের তালিকায় রাখা যায়...

বয়সের ওপর এখন হৃদ্‌রোগ নির্ভর করে না। তরুণদের মধ্যেও এর প্রভাব বাড়ছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, হৃদ্‌রোগে মৃত্যুহার সবচেয়ে বেশি। অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এবং খাদ্যাভ্যাসকে এ রোগের প্রধান কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।

এটি ভাইরাসজনিত রোগ। এ রোগ কয়েক বছর থেকে শিশুদের বেশি দেখা যাচ্ছে। অনেকে এটাকে জলবসন্ত মনে করেন। হ্যান্ড, ফুট ও মাউথ ডিজিজ—রোগের এমন নাম থেকে বোঝা যায় রোগটি হাত, পা ও মুখের ভেতর হয়।

অল্পতে অনেকে মেজাজ হারিয়ে ফেলেন। কারও কারও ক্ষেত্রে এটি মাত্রাতিরিক্ত পর্যায়ে চলে যায়। তাই রাগ নিয়ন্ত্রণে রাখাটা প্রয়োজন। আর এর জন্য প্রয়োজন ইচ্ছা এবং নিয়ন্ত্রণের পদ্ধতি অনুসরণ করা।

ফ্যাটি লিভার রোগটির ইতিহাস অনেক পুরোনো। অ্যালকোহলিক, নন-অ্যালকোহলিক—দুই ধরনের ফ্যাটি লিভার দেখা যায়। প্রাদুর্ভাব থাকলেও এই রোগ নিরাময় করা সম্ভব।

অনিয়মিত ঘুম এখন যেন স্বাভাবিক ঘটনা। বিশেষ করে শহরের জীবনযাত্রায় এটা এখন অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। কিন্তু ঘুমের অনিয়মের কারণে স্ট্রোক ও হৃদ্‌রোগের ঝুঁকি ২৬ শতাংশ বেড়ে যায়। সম্প্রতি ‘জার্নাল অব এপিডেমিওলজি অ্যান্ড কমিউনিটি হেলথ’-এ প্রকাশিত হওয়া এক গবেষণায় এমন তথ্য উঠে এসেছে।

ইরানে এটি টক চা নামে পরিচিত। ইংরেজিভাষী দেশগুলোতে একে রেড সোরেল বলা হয়। মূলত আফ্রিকা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর মতো ক্যারিবিয়ান দেশ থেকে গ্রীষ্মমণ্ডলীয় এবং উপক্রান্তীয় অঞ্চলে, বিশেষ করে ভারতসহ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় এটি চাষ করা হয়।

আমাদের দেশে ছয়টি ঋতু থাকলেও গরম ও শীত—এ দুই ঋতুরই প্রাধান্য বেশি। গরমকালে বাতের ব্যথা থাকলেও মানুষকে খুব একটা কাবু করতে পারে না; কিন্তু শীতে কাবু করে ফেলে অনেক বেশি। শীতের তীব্রতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাতব্যথার কষ্টও বাড়তে থাকে।

জীবাণু থেকে সুরক্ষিত থাকতে স্যানিটাইজার বা হ্যান্ডওয়াশ ব্যবহার করে হাত ধোয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। তবে বারবার হাত ধোয়ার ফলে ত্বকে সমস্যা দেখা দিতে পারে। কারণ, হ্যান্ডওয়াশ বা স্যানিটাইজার ব্যবহারের ফলে হাতের ত্বক স্বাভাবিক আর্দ্রতা হারিয়ে শুষ্ক হতে পারে।

লাল শাক খেলে রক্তশূন্যতা দূর হয়। শুধু রক্তশূন্যতা দূর করার জন্য প্রয়োজনীয় আয়রনই নয়, বরং এই শাকে রয়েছে আরও নানা গুরুত্বপূর্ণ খনিজ উপাদান, যা শিশুদের শারীরিক বিকাশেও বিশেষ উপযোগী। লাল শাকে ভিটামিন, খনিজ, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইবার থাকে, যা সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নত করে। নিচে লাল শাক খাওয়ার উপকারিতা

খাবার কি আমাদের ক্লান্ত করে ফেলে? উত্তর হলো, হ্যাঁ। কিছু খাবার আছে, যেগুলোতে পুষ্টি থাকে খুবই কম। কিন্তু হজম হতে শক্তি ব্যয় হয় অনেক বেশি। এতে ক্লান্তি অনুভব করতে পারেন যে কেউ। দীর্ঘ মেয়াদে এমন ঘটতে থাকলে সেটা যে খুব আরামের অনুভূতি দেবে না, তা বলাই বাহুল্য।

শীত যখন দরজায় কড়া নাড়ে, সবার আগে টের পায় কান ও পা। প্রথমে কান শীতল হয়। আর পায়ে ঠান্ডা লাগার কারণে মানুষের গতি কমতে থাকে ধীরে ধীরে। যাঁদের বয়স বেড়েছে, তাঁরা শীত এলে নানা শারীরিক সমস্যায় ভোগেন; বিশেষ করে শরীরে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে ব্যথা হতে থাকে বিভিন্ন জায়গায়।

মেছতা নিয়ে নারী, পুরুষ—সবাই উদ্বিগ্ন। এ জন্য অনেকে বিব্রত বোধ করেন। ফলে এটি শুধু একটি ত্বকের রোগ নয়, তার চেয়েও বেশি কিছু। নারী বা পুরুষের মুখমণ্ডলের দুই পাশের উঁচু জায়গায় বা কপালে ছোপ ছোপ বাদামি রঙের দাগ দেখা যায়। এটিই মেছতা বা মেলাসমা।

ইদানীং কম বয়সী মানুষদের ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা বাড়ছে। অনেকের ক্ষেত্রে এটি পারিবারিক কারণ; আবার কেউ অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাসের কারণে এই রোগে ভোগেন।

ঘি ল্যাকটোজ এবং কেসিনমুক্ত। এটি হজমপ্রক্রিয়া সহজ করে। ‘আয়ুর্বেদ অ্যান্ড ইন্টিগ্রেটিভ মেডিসিন’ জার্নালে প্রকাশিত গবেষণায় উল্লেখ করা হয়, এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ঘি খাওয়া উপকারী।