বৃহস্পতিবার, ০৬ মার্চ ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
স্বাদকাহন
ভিন্ন স্বাদের ৩ পদ
প্রথমে মুরগির মাংস ভালো করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন। এরপর লবণ, হলুদ, মরিচ, জিরা, ধনেগুঁড়ো, ২ টেবিল চামচ তেল দিয়ে মাখিয়ে রেখে দিন। কড়াইয়ে তেল গরম হলে দুটি তেজপাতা এবং আদা-রসুন-পেঁয়াজবাটা দিয়ে একটু ভেজে নিয়ে তাতে মেরিনেট করা মাংস দিয়ে তেল ছেড়ে দেওয়া পর্যন্ত কষাতে হবে।
ডাল বেঁচে গেলে
বিভিন্ন কারণে খাবার বেঁচে যায়। মাছ-মাংসের মতো অন্যান্য খাবার বেঁচে গেলে চিন্তাটা খুব থাকে না। সমস্যা হয় ডাল বেঁচে গেলে। গরম করে খাওয়া যায় বটে। কিন্তু স্বাদ আগের মতো থাকে না। তবে একটু বুদ্ধি খাটালে বেঁচে যাওয়া ডালও সুস্বাদু করে তোলা যায়।
গরমে তালের পিঠা
কাঁঠালপাতা, ঘন তালের রস, গাছের ভুসি বা ধানের খোসা, চালের গুঁড়ো, চিনি, লবণ, কোরানো নারকেল, বেকিং পাউডার, ইস্ট, বাদামকুচি, কিশমিশ ও তরল বা গুঁড়ো দুধ।
মেথি
প্রাচীনকাল থেকেই রান্না এবং ঔষধি উপকরণ হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে মেথি। এর বীজে রয়েছে এমন কিছু উপাদান, যা রোগ-প্রতিরোধে সাহায্য করে থাকে। মেথি রোগজীবাণু ধ্বংস করে, কৃমি, রক্তে চিনির মাত্রা, রক্তে ক্ষতিকর কোলেস্টেরল বা চর্বির মাত্রা কমায়। বার্ধক্য দূরে ঠেলে দিয়ে তারুণ্য ধরে রাখতেও মেথির ভূমিকা অনন্য।
টেবিল সাজানোর ৬ উপায়
কোনো একটা উপলক্ষে শুধু খাবারের আয়োজনটাই শেষ কথা নয়। পরিবেশ, টেবিলের সজ্জা সবকিছুই খাবারের আয়োজনকে অনেকখানি প্রভাবিত করে। বিভিন্ন ধরনের উপলক্ষ বা উৎসবে টেবিল সাজানো যেতে পারে ভিন্ন ভিন্ন ভাবে। তবে অবশ্যই রং ব্যবহারের বিষয়ে আমন্ত্রিত অতিথিদের কথা বিবেচনায় রাখতে হবে।
চা চিনি, চা খাই
বাঙালির এখন ঘুম ভাঙে চায়ে চুমুক দিয়ে। কিন্তু জানেন তো, আপনি বা আমি কেউই প্রথম চা পানকারী ব্যক্তি নই। জনশ্রুতি আছে, বাঙালির মধ্যে প্রথম চা পানকারী ব্যক্তিটি হচ্ছেন অতীশ দীপঙ্কর। আজ থেকে ১ হাজার বছর আগে তুষার ঢাকা হিমালয় পাড়ি দিয়ে তিনি যখন তিব্বতে পৌঁছালেন, তখন এই কিংবদন্তি পণ্ডিতকে নাকি চা দিয়ে আপ্যা
বাসি খাবার দিয়ে বানিয়ে ফেলুন
বিভিন্ন কারণেই বাড়িতে রান্না করা খাবারের একটা অংশ বেঁচে যায়। সেগুলোর ঠাঁই হয় ফ্রিজে। সেগুলো ঠিক মুখেও রোচে না আবার ফেলে দিতেও দ্বিধা হয়। অবশ্য চাইলেই সেগুলো নষ্ট না করে বানিয়ে ফেলা যায় সুস্বাদু সব খাবার।
আমড়ার মৌসুমে
আমড়ার খোসা ছাড়িয়ে, ছুরি দিয়ে চিরে আধা সেদ্ধ করে রাখতে হবে। এবার কড়াইয়ে তেল গরম করে গোটা গরমমসলা ফোড়ন দিয়ে পেঁয়াজকুচি ভেজে নিন। তবে লাল করে ভাজা যাবে না। এবার আদাবাটা দিয়ে ভালো করে কষিয়ে অল্প নারকেল দুধ দিয়ে আবার কষিয়ে সেদ্ধ আমড়া দিয়ে দিন...
তিন পদের মিষ্টি
ইচ্ছে হলেই মিষ্টি খাওয়া যায় যখন তখন। দোকান থেকে কিনে বা কোনো পেজে অর্ডার দিয়েও কিনে খাওয়া যায় পছন্দের মিষ্টি। তবে বাড়িতে বানিয়ে খাওয়ার মজা একেবারে অন্য রকম।
মরিচ
আমাদের দৈনন্দিন যেকোনো ঝাল রান্না মরিচ ছাড়া একদমই অসম্পূর্ণ। মরিচ যে শুধুই রান্নার স্বাদের জন্য ব্যবহৃত হয়, তা নয়। এর রয়েছে বেশ কিছু মজার দিক।
কাটা ফল ভালো রাখার উপায়
ফল কেটে রাখলে দ্রুত নষ্ট হয়ে যায়। কোনো কোনো ফল আবার কালো হয়ে যায়। জেনে নেওয়া যাক কাটা ফল দীর্ঘক্ষণ ভালো রাখার কিছু কৌশল।
গাইবান্ধার রসমঞ্জরি
গাইবান্ধায় এলাম আর রসমঞ্জরি না খেয়ে ফিরে গেলাম, তা কি হয়! যেকোনো অনুষ্ঠান, যেকোনো পর্ব, আত্মীয়ের বাড়িতে যাওয়া, বিয়ের জন্য মেয়ে বা ছেলে দেখতে যাওয়া, বিয়ের আশীর্বাদ বা আংটি পরাতে যাওয়া—সব কাজেই সঙ্গে থাকতে হবে রসমঞ্জরির প্যাকেট! এ ছাড়া প্রতিদিনের স্বাদ মেটানো তো আছেই। এ যে গাইবান্ধাবাসীর স্বাদ মেটানোর
কোন খাবারে কেমন মসলা
সেই আদিকাল থেকে খাবারের স্বাদ ও গন্ধ বাড়াতে কিংবা খাবারের পুষ্টিগুণ বাড়াতে ব্যবহার হয়ে আসছে নানা রকম মসলা। দেশ, জাতি, সংস্কৃতিভেদে ভিন্ন ভিন্ন খাবারে ভিন্ন ভিন্ন মসলার ব্যবহার হয়ে থাকে।
শ্রীলঙ্কায় দারুচিনি অভিযান
খাবারের স্বাদ বাড়াতে মসলার গুরুত্ব অনেক। এ জন্য সেই প্রাচীনকাল থেকে মসলা নিয়ে ইউরোপীয়রা এশিয়ার বিভিন্ন দেশে অভিযান চালিয়েছিল। বর্তমান শ্রীলঙ্কাতেও চালানো হয়েছিল তেমনি রক্তক্ষয়ী অভিযান, যার মূল লক্ষ্য ছিল দারুচিনি বা সিনামন। মসলা তাই শুধু স্বাদের গল্প নয়।
শরতের হালকা খাবার
টুকরো করে কাটা ১ কেজি কচি লাউ, খোসা ছাড়ানো ছোট চিংড়ি ২০০ গ্রাম, হলুদ, মরিচ ও ধনে গুঁড়ো ১ চা-চামচ করে, পেঁয়াজ বাটা ২ চা-চামচ, রসুন ও আদা বাটা ১ চামচ করে, লবণ স্বাদমতো, তেল ২ চামচ, টমেটো কুচি আধা কাপ, ধনেপাতা কুচি সামান্য, ফালি করা কাঁচামরিচ তিন চারটি।
শতবর্ষে বিউটি লাচ্ছি
রায়সাহেব বাজারের ৩০ / ১ জনসন রোড। পুরান ঢাকার অন্যতম ব্যস্ততম এলাকা এটি। বিভিন্ন কারণে এর খ্যাতি রয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম বিউটি লাচ্ছি। ১৯২২ সালে আবদুল আজিজের হাত ধরে যাত্রা শুরু করে এই বিউটি লাচ্ছি। আবদুল আজিজের পর বংশপরম্পরায় দায়িত্ব পান গফফার মিয়া। তাঁর মৃত্যুর পর বর্তমানে বিউটি লাচ্ছি পরিচালনা করছ
কাঁঠাল বিচির ৩পদ
গরু বা খাসির মাংস ১ কেজি, দেড় টেবিল চামচ আদাবাটা, আস্ত রসুন তিনটি, জিরাগুঁড়ো বা বাটা ১ টেবিল চামচ, হলুদগুঁড়ো দেড় চা-চামচ, মরিচগুঁড়ো দুই চা-চামচ, পেঁয়াজ চার টুকরো করে ৬টি, লবঙ্গ ও এলাচি ৫ টুকরো করে, দারুচিনি দুটো, লবণ স্বাদমতো, কাঁঠালের বিচি ২৫০ গ্রাম, তেল প্রয়োজনমতো, কাঁচামরিচ স্বাদম