
‘হামরা চরের মানুষ জমি তেমন নাই হামরা শাকসবজি চাষ করে লাভবান হচ্ছি। ভেড়া পালন করি হামার সংসারে আয় বাড়ছে, এই আয় দিয়ে ছাওয়াপাওয়ার লেখাপড়ার খরচ জোগাড় করছি।’ এসব কথা বলেন কুড়িগ্রামের চিলমারী ইউনিয়নের মনতলা এলাকার শাহিদা আক্তার ও পারভীন বেগম।

খুলনা বিভাগের ১০ জেলায় পানিসংকট ও লবণাক্ততার কারণে ৯৫ হাজার ৩২৮ হেক্টর জমি অনাবাদি রয়েছে। এ জমির মধ্যে ১২ হাজার ৯৭৯ হেক্টর জমি চাষাবাদের আওতায় আনার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। পাশাপাশি বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানের পরিত্যক্ত জমিও চাষাবাদের আওতায় আনা হচ্ছে।

সিলেটের বালাগঞ্জ থানার পাশে পতিত জমিতে বিষমুক্ত সবজি চাষ করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন কনস্টেবল মো. সোহেল আহমদ। বাগানে বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি চাষ করেছেন তিনি। সরেজমিন দেখা গেছে, সোহেলের তৈরি করা বাগানে বিভিন্ন প্রজাতির শাকসবজি রয়েছে। সবজি গাছগুলোতে নানা ধরনের সবজি ধরেছে। এর মধ্যে রয়েছে ফুলকপি, করলা, ডাঁট

মানিকগঞ্জের সাত উপজেলায় শীতকালীন সবজিসহ রবিশস্য আবাদে ব্যস্ত চাষিরা। দেড় সপ্তাহ আগে চাষাবাদ শুরু করায় এখন মাঠে উঁকি দিচ্ছে ফসলের চারা। এ বছরে আবহাওয়া অনুকূলে থাকলেও ইউরিয়া সারসহ কীটনাশকের দাম বেশি হওয়ায় রবিশস্যে তেমন লাভ হবে না বলে মনে করছেন চাষিরা।