সঞ্চয়পত্র

লিজ বা ব্যক্তি মালিকানায় নয়, বন্ধ সব পাটকল অবিলম্বে রাষ্ট্রীয় মালিকানায় চালু, শ্রমিকদের বকেয়া পাওনা ও সঞ্চয়পত্রের কাগজ ঈদের আগে দেওয়ার দাবি জানিয়েছে পাটকল রক্ষায় সম্মিলিত নাগরিক পরিষদ। আজ মঙ্গলবার খুলনা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়।

আগামী বাজেটে সঞ্চয়পত্রের ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের সুবিধা আগের মতোই থাকছে। তবে যারা ১৫ লাখের বেশি টাকা বিনিয়োগ করবেন, তাঁদের সুদহার কমানোর কথা বলা হয়েছে বাজেট প্রস্তাবে। 

কেন্দ্রীয়করণ রূপান্তরের দ্বিতীয় মাইলফলক হিসেবে এবার চতুর্থ প্রজন্মের পদ্মা ব্যাংক লিমিটেড চালু করল সেন্ট্রালাইজড বন্ড ম্যানেজমেন্ট বা কেন্দ্রীয় সঞ্চয়পত্র ব্যবস্থাপনা পর্ষদ। জাতীয় সঞ্চয়পত্র এখন পদ্মা ব্যাংকের যে কোনো শাখা থেকেই ক্রয় ও নগদায়ন করা যাবে। ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ত

সুদের হার কমানো, নানা শর্ত আরোপসহ সরকারের বিদেশি ঋণের প্রবাহ বাড়ায় দেশি ঋণের বড় উৎস সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমছে। এতে সরকারের চড়া সুদ পরিশোধের চাপও কমেছে। প্রতি মাসেই ধারাবাহিকভাবে বিক্রি কমছে।

‘চার বছর আগে আমি ৩ লাখ টাকা সঞ্চয় করি পল্লী অর্থনৈতিক উন্নয়ন সংস্থায় (পিডো)। সন্তানের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে জমি ও গরু বিক্রি করে টাকা জমা দিয়েছিলাম। স্ট্যাম্পে লিখিত দিয়েছিল, দ্বিগুণ লাভ দেবে। কিন্তু সংস্থাটি এখন উধাও হয়ে গেছে। অফিসে তালা ঝুলছে। আমার এখন কী হবে?’ কান্নাজড়িত কণ্ঠে কথাগুলো বলছিলেন

চারঘাটে পোস্ট অফিসে সঞ্চয়পত্রের গ্রাহকেরা লেনদেনের ক্ষেত্রে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। নিজেদের গচ্ছিত অ্যাকাউন্টে রাখা টাকা উত্তোলন করতে পারছেন না শত শত গ্রাহক। 

জাতীয় সঞ্চয়পত্রের ক্ষেত্রে নতুন নির্ধারিত মুনাফার হার পালনের জন্য দেশের ব্যাংকগুলোর প্রতি নির্দেশনা জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। নির্দেশনায় বলা হয়েছে, যারা নতুন করে সঞ্চয়পত্র কিনবেন, তাদের জন্য বিভিন্ন স্কিমে এ মুনাফা কার্যকর হবে।

শেষ পর্যন্ত মধ্যবিত্তের বড় অবলম্বন সঞ্চয়পত্রের সুদের হারে ছুরির আঁচড় পড়ল। বিনিয়োগ নিরুৎসাহিত করতে সঞ্চয়পত্রে ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগে মুনাফা কাটছাঁট করা হয়েছে। আর ৩০ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ করলে লাভ কমবে সবচেয়ে বেশি। যদিও পুরোনো বিনিয়োগকারীরা আগের হারে মুনাফা পাবেন। যাঁরা এসব সঞ্চয়পত্রে নতুন বিনিয়ো

আইন অনুযায়ী বাংলাদেশ ব্যাংক সরকারের পক্ষে সঞ্চয়পত্রের অথোরিটি হিসেবে কাজ করবে। আমাদের সরকারি ঋণ আইন ১৯৪৪ ছিল। বিভিন্ন সময় সেটির প্রয়োজনীয় সংশোধন করা হয়েছে। বাস্তব অবস্থার পরিস্থিতিতে ঋণ পদ্ধতি ও ডিপোজিট পদ্ধতিও পরিবর্তন হয়ে গেছে, তাই নতুন আইন করতে হচ্ছে। বিস্তারিত আলোচনার পর খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দে

কর নেট সম্প্রসারণে বাড়ির নকশা অনুমোদনে ও সমবায় সমিতির রেজিস্ট্রেশনে এবং দুই লাখ টাকার ঊর্ধ্বে সঞ্চয়পত্র ক্রয়ে ও পোস্টাল সেভিংস অ্যাকাউন্ট খুলতে টিআইএন গ্রহণের বাধ্যবাধকতা আরোপের প্রস্তাব করছি