ভূমিধস

নতুন বছরের প্রথম দিনে জাপানের নতো অঞ্চলে আঘাত হেনেছিল ৭ দশমিক ৬ মাত্রার ভয়াবহ ভূমিকম্প। সেই ভূমিকম্পে এখন পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯২। এখনো নিখোঁজ আরও আড়াই শতাধিক। নতো অঞ্চলের ইশিকাওয়া প্রিফেকচারের প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের বরাত 

গত বুধবার বছরের প্রথম দিনে ভয়াবহ ভূমিকম্পে কেঁপে উঠেছিল জাপান। এরই মধ্যে মৃতের সংখ্যা বেঁড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৪। তবে বেঁচে যাওয়ারা এখনো কঠিন সময় পার করছেন। হিমাঙ্কের কাছাকাছি তাপমাত্রার সঙ্গে যোগ হয়েছে ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস। বেঁচে যাওয়াদের জন্য প্রয়োজনীয় সাহায্য আনতে কাজ করছে কর্তৃপক্ষ।

আফ্রিকার দেশে তানজানিয়ায় ব্যাপক বন্যা ও ভূমিধসের কারণে অন্তত ৪৭ জন নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে আরও অন্তত ৮৫ জন। স্থানীয় কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে

ভারতের উত্তরাখণ্ডের উত্তরকাশি জেলায় টানেল ধসে আটকে পড়া শ্রমিকদের উদ্ধারের ঘটনা গড়িয়েছে দশম দিনে। সব ঠিক থাকলে, যে পরিকল্পনায় কাজ এগিয়ে যাচ্ছে তাতে আর মাত্র দুই দিন লাগবে আটকে পড়া শ্রমিকদের বের করে আনতে। তবে কোনো কারণে বর্তমান পরিকল্পনা কাজ না করলে সময় বেশি লাগতে পারে আরও অন্তত ৫ দিন

ভারতের উত্তরাখণ্ডের উত্তরকাশি জেলায় টানেল ধসে ভেতরে আটকা পড়েছেন ৪০ জন শ্রমিক। কিন্তু দুর্ঘটনার ৯৬ ঘণ্টা, অর্থাৎ চার দিন পেরিয়ে গেলেও তাঁদের উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। তবে টানেলের পানি পরিবহনের পাইপলাইনের সাহায্যে তাঁদের কাছে প্রয়োজনীয় খাবার, ওষুধসহ অন্যান্য 

ভারতের উত্তরাখন্ড রাজ্যে একটি টানেল ধসে তার ভেতরে আটকা পড়েছেন অন্তত ৪০ জন শ্রমিক। গত রোববার স্থানীয় সময় সকালে ব্রহ্মখাল-য়ামুনোত্রী মহাসড়কে অবস্থিত টানেলে এই ধসের ঘটনা ঘটে। তারপর থেকেই তাঁদের উদ্ধারে ধ্বংসস্তূপের মধ্য দিয়ে সুড়ঙ্গ খুঁড়ে এগিয়ে যাচ্ছেন উদ্ধারকর্মীরা

হংকংয়ে স্মরণকালের সবচেয়ে ভারি বৃষ্টি হয়েছে। এতে আজ শুক্রবার দেশটির সব এলাকায় ব্যাপক বন্যা দেখা দিয়েছে। আহত হয়েছেন অন্তত ৮৩ জন। এদের মধ্যে তিনজনের অবস্থা গুরুতর। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

কোথাও যাওয়ার জায়গা নেই। কারও কাঁধে মাথা রেখে মন উজাড় করে কাঁদার মতোই কেউ নেই! এই দুঃস্বপ্নের চেয়ে মৃত্যুও তো ভালো!—   কেঁদে কেঁদে বলছিলেন ভূমিধসে ক্ষতিগ্রস্ত একা নারী প্রমীলা।

মিয়ানমারের প্রত্যন্ত অঞ্চলে একটি পরিত্যক্ত জেড পাথরের খনিতে ভূমিধসের ফলে ৩১ জন নিহত হয়েছে। এই দুর্ঘটনায় এখনো ৮ জন নিখোঁজ রয়েছে

ভারতের হিমাচল প্রদেশে প্রবল বর্ষণের ফলে সৃষ্ট আকস্মিক বন্যায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫০ জনে। প্রবল পানির স্রোতে আরও ৭ জন ভেসে যাওয়ার পরপরই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী সুখবিন্দর সিং সুখু বিষয়টি জানিয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন

ভারতের হিমাচল রাজ্যে প্রায় ২৪ ঘণ্টার টানা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। এতে মোট ২১ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এর মধ্যে সিমলাতে একটি মন্দির ধসে নিহত হয়েছেন ৯ জন এবং ৭ জন বন্যার পনিতে ভেসে গেছেন। ভারতের এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।