
সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ ও তাঁর স্ত্রী জীশান মির্জার নামে থাকা আরও ৬টি ফ্ল্যাট, ৫টি প্লট, ২টি অফিস স্পেস ও বান্দরবানে ২৫ একর জমির ব্যবস্থাপনা, তদারিক ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য তত্ত্বাবধায়ক (রিসিভার) নিয়োগের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহ

উত্তর-দক্ষিণ, পূর্ব-পশ্চিম এবং মধ্যাঞ্চল –সব অঞ্চলেই জমির খোঁজ মিলছে তাঁর; যেন দেশজুড়ে তাঁর জমিদারি। জেলায় জেলায় জমি কেনার এই অভিযোগ উঠেছে বাংলাদেশ পুলিশের সাবেক প্রধান বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে। নিজের, স্ত্রী-সন্তান, স্বজনদের নামে ও বেনামে কেনা হয়েছে কয়েক শ একর জমি, বাড়ি, ফ্ল্যাট। দেশের গণ্ডি পেরিয়ে

পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদ ও তাঁর স্ত্রী-সন্তানের নামে থাকা আরও ১১৩টি দলিলের সম্পত্তি এবং গুলশানের চারটি ফ্ল্যাট ক্রোক করার আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে বিভিন্ন কোম্পানিতে তাঁদের নামে থাকা শেয়ার ও সোনালী ব্যাংকের সঞ্চয়পত্র অবরুদ্ধ করারও আদেশ দিয়েছেন আদালত।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘বিত্তশালীরা কেবল নয়, আমি চাই আমার রিকশাওয়ালা, সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষসহ দিন মজুররাও ফ্ল্যাটে থাকবে। আমার প্রত্যেকটি কাজ হচ্ছে এই তৃণমূল মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য। এ কথা মাথায় রেখেই আপনারা আপনাদের দায়িত্ব পালন করবেন। দেখবেন নিজেদেরও ভালো লাগবে।’