নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাভারের আশুলিয়ায় একটি ফ্ল্যাটে বাবা-মা ও তাঁদের ছেলেকে গলা কেটে হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার সাগর আলী খুনের দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন।
আজ বুধবার ঢাকার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. মোস্তাফিজুর রহমানের খাস কামরায় তিনি ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন। বিকেল সাড়ে ৩টা থেকে রাত পৌনে ৮টা পর্যন্ত জবানবন্দি দেন সাগর। জবানবন্দি শেষে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. জুলহাস উদ্দিন আসামি সাগরকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
অন্যদিকে সাগরের স্ত্রী ঈশিতা বেগমকে দুই দিনের রিমান্ডে পাঠানোর নির্দেশ দেন একই আদালত।
সাগর আলী ও ঈশিতা বেগম স্বামী-স্ত্রী। সাগরের বাড়ি টাঙ্গাইলে ও ঈশিতার বাড়ি জামালপুরে।
বিকেলে এই দম্পতিকে আদালতে হাজির করে আশুলিয়া থানা-পুলিশ। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আশুলিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোমেনুল ইসলাম আসামি সাগরের জবানবন্দি ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় লিপিবদ্ধ করার আবেদন করেন।
আর ঈশিতাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৫দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত ঈশিতার দুই দিন রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের অতিরিক্ত পিপি আনোয়ারুল কবীর বাবুল আসামি সাগরের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি ও ঈশিতার রিমান্ডের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
গত সোমবার গাজীপুরের শফিপুর এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে র্যাব-৪ এর একটি দল। মঙ্গলবার তাদের আশুলিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর রাতে আশুলিয়া থানার ইউনিক ফকিরবাড়ী মোড় এলাকার মেহেদী হাসানের মালিকানাধীন বহুতল ভবনের চতুর্থ তলার ফ্ল্যাট থেকে তিনজনের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তারা হলেন ঠাকুরগাঁও জেলার পীরগঞ্জ থানার মুক্তার হোসেন বাবুল ওরফে বাবুল হোসেন, তার স্ত্রী সহিদা বেগম ও তাদের ছেলে মেহেদী হাসান জয়। স্বামী-স্ত্রী দুজনেই আশুলিয়ায় আলাদা পোশাক কারখানায় চাকরি করতেন। ছেলে স্থানীয় একটি স্কুলের সপ্তম শ্রেণির ছাত্র। ভাড়া বাসায় সন্তানসহ বাবা-মাকে গলা কেটে হত্যা করা হয়।
এ ঘটনায় নিহত মুক্তারুল হোসেনের ভাই মো আইনুল হক বাদী হয়ে আশুলিয়া থানায় গত ১ অক্টোবর একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সাগর আলী স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে জানিয়েছেন গত ২৮ সেপ্টেম্বর সাভারের বারইপাড়া এলাকায় একটি দোকানে মুক্তারের সঙ্গে পরিচয় হয়। তখন নিজেকে কবিরাজ পরিচয় দেন সাগর । মোক্তার তাকে জানান, একটা মেয়ের সঙ্গে তার সম্পর্ক হয়। কিন্তু বর্তমানে সে পাত্তা দিচ্ছে না। সাগর মুক্তারকে জানান, তাঁকে (সাগর) এক লাখ টাকা দিলে সব ঠিক করে দিতে পারবেন। মুক্তার ৯০ হাজার টাকা দিতে চান। সাগর রাজি হন।
সাগর বলেন, রাতে বাসায় আসবেন। এরপর সাগর তার স্ত্রীকে সবকিছু খুলে বলেন। স্ত্রী ঈশিতা ও সাগর দুজনে মিলে পরিকল্পনা করেন। ওইদিনই গাজীপুরের মৌচাক থেকে ৫০টি ঘুমের ট্যাবলেট কেনেন সাগর। স্ত্রীর পরামর্শ অনুযায়ী ওই ঘুমের ট্যাবলেটগুলো ইসাবগুলের ভুসির সঙ্গে মেশানো হয়। সেগুলো নিয়ে ২৯ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় মুক্তারের বাসার কাছে বারইপাড়ায় যান এই দম্পতি। মুক্তারকে ফোন করে বাইরে ডেকে এনে স্ত্রীকে মুক্তারের সঙ্গে ঘরে পাঠিয়ে দেন সাগর। এ সময় মুক্তারকে বলেন তার স্ত্রী যে ওষুধ দিবে সেটা তিনজনেই খাবেন। এতে আপনার উদ্দেশ্য সফল হবে এবং আপনার স্ত্রী ও ছেলে তারাও আপনার প্রতি নমনীয় থাকবে।
বাসা লুট করাই ছিল উদ্দেশ্য
মূলত মুক্তারের বাসা লুট করাই ছিল এই দম্পতির উদ্দেশ্য। তাই বাসায় ঢুকে আলাপ আলোচনার একপর্যায়ে কৌশলে সাগরের স্ত্রী ঈশিতা সবাইকে ইসাবগুলের ভুসির সঙ্গে ঘুমের মিশানো ওষুধ পানিতে গুলিয়ে খাইয়ে দেন। এরপর সাগর বাসায় যান। এক রুমে মুক্তার শোয়া ছিলেন। অন্য রুমে মুক্তারের স্ত্রী ও ছেলে শোয়া ছিলেন। সাগর বাসায় গিয়ে দেখেন মুক্তার ঘুমাননি। মুক্তারের কাছে টাকা চান সাগর। মুক্তার ওয়ার ড্রপ এবং শোকেস দেখিয়ে দেন। সেখানে কোনো টাকা না পেয়ে প্যান্টের পকেট হাতিয়ে দেখেন ১৭৮৫ টাকা আছে। এতে সাগর দম্পতি রেগে যান। রাগে ক্ষোভে মুক্তার ও তার স্ত্রী ছেলে-মেয়েকে মেরে ফেলার সিদ্ধান্ত নেন।
প্রথমে মুক্তারকে খুন করা হয়
দুটি গামছা দিয়ে অর্ধ চেতন মুক্তারকে হাত ও পা বেঁধে দুজনেই বটি দিয়ে গলায় নাকে চোখে মুখে কুপিয়ে নির্মমভাবে খুন করা হয়। পরে মৃত্যু নিশ্চিত করার জন্য তার গলা কেটে ফেলা হয়।
বাঁচার চেষ্টা করেছিল শিশু মেহেদী
মুক্তারকে খুন করার পর তার ছেলে মেহেদীর কক্ষে দুজনে প্রবেশ করেন। তাকে বটি দিয়ে কোপ মারলে হাত দিয়ে ফেরানোর চেষ্টা করে। এরপর তার হাত পা গলা পেট বিভিন্ন স্থানে বটি দিয়ে কোপানো হয়। একপর্যায়ে সাগর তার হাত এবং পা চেপে ধরেন। স্ত্রী গলা কেটে ফেলেন।
ওড়না দিয়ে হাত বেঁধে সহিদাকে খুন করা হয়
মুক্তারুল ও তার ছেলেকে খুনের পর মুক্তারের স্ত্রীর হাত-পা ওড়না ও একটা বড় গেঞ্জি দিয়ে বেঁধে ফেলা হয়। পরে তাকেও এলোপাতাড়ি ভাবে কুপিয়ে এবং সর্বশেষ বটি দিয়ে গলায় কোপ মেরে মৃত্যু নিশ্চিত করা হয়। এরপর দুজনেই ঘর থেকে বেরিয়ে পালিয়ে যান।
মধুপুরেও একই কায়দায় চারজনকে খুন
এর আগেও একই কায়দায় সাগর আলী টাঙ্গাইলের মধুপুরে চারজনকে খুন করেছিলেন বলেও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে। মধুপুরে চারজনকে খুন করার পর তিনি ভারতে পালিয়ে যান। ভারত থেকে ফিরে এসে গ্রেপ্তার হন এবং সাড়ে তিন বছর জেল খেটে জামিন পান। জামিন পেয়ে তিনি আবারও একই কায়দায় বাসা বাড়ি লুট করার পেশায় জড়িয়ে পড়েন।
সাভারের আশুলিয়ায় একটি ফ্ল্যাটে বাবা-মা ও তাঁদের ছেলেকে গলা কেটে হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার সাগর আলী খুনের দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন।
আজ বুধবার ঢাকার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. মোস্তাফিজুর রহমানের খাস কামরায় তিনি ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন। বিকেল সাড়ে ৩টা থেকে রাত পৌনে ৮টা পর্যন্ত জবানবন্দি দেন সাগর। জবানবন্দি শেষে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. জুলহাস উদ্দিন আসামি সাগরকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
অন্যদিকে সাগরের স্ত্রী ঈশিতা বেগমকে দুই দিনের রিমান্ডে পাঠানোর নির্দেশ দেন একই আদালত।
সাগর আলী ও ঈশিতা বেগম স্বামী-স্ত্রী। সাগরের বাড়ি টাঙ্গাইলে ও ঈশিতার বাড়ি জামালপুরে।
বিকেলে এই দম্পতিকে আদালতে হাজির করে আশুলিয়া থানা-পুলিশ। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আশুলিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোমেনুল ইসলাম আসামি সাগরের জবানবন্দি ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় লিপিবদ্ধ করার আবেদন করেন।
আর ঈশিতাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৫দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত ঈশিতার দুই দিন রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের অতিরিক্ত পিপি আনোয়ারুল কবীর বাবুল আসামি সাগরের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি ও ঈশিতার রিমান্ডের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
গত সোমবার গাজীপুরের শফিপুর এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে র্যাব-৪ এর একটি দল। মঙ্গলবার তাদের আশুলিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর রাতে আশুলিয়া থানার ইউনিক ফকিরবাড়ী মোড় এলাকার মেহেদী হাসানের মালিকানাধীন বহুতল ভবনের চতুর্থ তলার ফ্ল্যাট থেকে তিনজনের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তারা হলেন ঠাকুরগাঁও জেলার পীরগঞ্জ থানার মুক্তার হোসেন বাবুল ওরফে বাবুল হোসেন, তার স্ত্রী সহিদা বেগম ও তাদের ছেলে মেহেদী হাসান জয়। স্বামী-স্ত্রী দুজনেই আশুলিয়ায় আলাদা পোশাক কারখানায় চাকরি করতেন। ছেলে স্থানীয় একটি স্কুলের সপ্তম শ্রেণির ছাত্র। ভাড়া বাসায় সন্তানসহ বাবা-মাকে গলা কেটে হত্যা করা হয়।
এ ঘটনায় নিহত মুক্তারুল হোসেনের ভাই মো আইনুল হক বাদী হয়ে আশুলিয়া থানায় গত ১ অক্টোবর একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সাগর আলী স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে জানিয়েছেন গত ২৮ সেপ্টেম্বর সাভারের বারইপাড়া এলাকায় একটি দোকানে মুক্তারের সঙ্গে পরিচয় হয়। তখন নিজেকে কবিরাজ পরিচয় দেন সাগর । মোক্তার তাকে জানান, একটা মেয়ের সঙ্গে তার সম্পর্ক হয়। কিন্তু বর্তমানে সে পাত্তা দিচ্ছে না। সাগর মুক্তারকে জানান, তাঁকে (সাগর) এক লাখ টাকা দিলে সব ঠিক করে দিতে পারবেন। মুক্তার ৯০ হাজার টাকা দিতে চান। সাগর রাজি হন।
সাগর বলেন, রাতে বাসায় আসবেন। এরপর সাগর তার স্ত্রীকে সবকিছু খুলে বলেন। স্ত্রী ঈশিতা ও সাগর দুজনে মিলে পরিকল্পনা করেন। ওইদিনই গাজীপুরের মৌচাক থেকে ৫০টি ঘুমের ট্যাবলেট কেনেন সাগর। স্ত্রীর পরামর্শ অনুযায়ী ওই ঘুমের ট্যাবলেটগুলো ইসাবগুলের ভুসির সঙ্গে মেশানো হয়। সেগুলো নিয়ে ২৯ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় মুক্তারের বাসার কাছে বারইপাড়ায় যান এই দম্পতি। মুক্তারকে ফোন করে বাইরে ডেকে এনে স্ত্রীকে মুক্তারের সঙ্গে ঘরে পাঠিয়ে দেন সাগর। এ সময় মুক্তারকে বলেন তার স্ত্রী যে ওষুধ দিবে সেটা তিনজনেই খাবেন। এতে আপনার উদ্দেশ্য সফল হবে এবং আপনার স্ত্রী ও ছেলে তারাও আপনার প্রতি নমনীয় থাকবে।
বাসা লুট করাই ছিল উদ্দেশ্য
মূলত মুক্তারের বাসা লুট করাই ছিল এই দম্পতির উদ্দেশ্য। তাই বাসায় ঢুকে আলাপ আলোচনার একপর্যায়ে কৌশলে সাগরের স্ত্রী ঈশিতা সবাইকে ইসাবগুলের ভুসির সঙ্গে ঘুমের মিশানো ওষুধ পানিতে গুলিয়ে খাইয়ে দেন। এরপর সাগর বাসায় যান। এক রুমে মুক্তার শোয়া ছিলেন। অন্য রুমে মুক্তারের স্ত্রী ও ছেলে শোয়া ছিলেন। সাগর বাসায় গিয়ে দেখেন মুক্তার ঘুমাননি। মুক্তারের কাছে টাকা চান সাগর। মুক্তার ওয়ার ড্রপ এবং শোকেস দেখিয়ে দেন। সেখানে কোনো টাকা না পেয়ে প্যান্টের পকেট হাতিয়ে দেখেন ১৭৮৫ টাকা আছে। এতে সাগর দম্পতি রেগে যান। রাগে ক্ষোভে মুক্তার ও তার স্ত্রী ছেলে-মেয়েকে মেরে ফেলার সিদ্ধান্ত নেন।
প্রথমে মুক্তারকে খুন করা হয়
দুটি গামছা দিয়ে অর্ধ চেতন মুক্তারকে হাত ও পা বেঁধে দুজনেই বটি দিয়ে গলায় নাকে চোখে মুখে কুপিয়ে নির্মমভাবে খুন করা হয়। পরে মৃত্যু নিশ্চিত করার জন্য তার গলা কেটে ফেলা হয়।
বাঁচার চেষ্টা করেছিল শিশু মেহেদী
মুক্তারকে খুন করার পর তার ছেলে মেহেদীর কক্ষে দুজনে প্রবেশ করেন। তাকে বটি দিয়ে কোপ মারলে হাত দিয়ে ফেরানোর চেষ্টা করে। এরপর তার হাত পা গলা পেট বিভিন্ন স্থানে বটি দিয়ে কোপানো হয়। একপর্যায়ে সাগর তার হাত এবং পা চেপে ধরেন। স্ত্রী গলা কেটে ফেলেন।
ওড়না দিয়ে হাত বেঁধে সহিদাকে খুন করা হয়
মুক্তারুল ও তার ছেলেকে খুনের পর মুক্তারের স্ত্রীর হাত-পা ওড়না ও একটা বড় গেঞ্জি দিয়ে বেঁধে ফেলা হয়। পরে তাকেও এলোপাতাড়ি ভাবে কুপিয়ে এবং সর্বশেষ বটি দিয়ে গলায় কোপ মেরে মৃত্যু নিশ্চিত করা হয়। এরপর দুজনেই ঘর থেকে বেরিয়ে পালিয়ে যান।
মধুপুরেও একই কায়দায় চারজনকে খুন
এর আগেও একই কায়দায় সাগর আলী টাঙ্গাইলের মধুপুরে চারজনকে খুন করেছিলেন বলেও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে। মধুপুরে চারজনকে খুন করার পর তিনি ভারতে পালিয়ে যান। ভারত থেকে ফিরে এসে গ্রেপ্তার হন এবং সাড়ে তিন বছর জেল খেটে জামিন পান। জামিন পেয়ে তিনি আবারও একই কায়দায় বাসা বাড়ি লুট করার পেশায় জড়িয়ে পড়েন।
রাজশাহী জেলা পুলিশ লাইনসের ব্যারাকের শৌচাগারে এক কনস্টেবলের ঝুলন্ত লাশ পাওয়া গেছে। মাসুদ রানা (৩৪) নামের ওই কনস্টেবল গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে পুলিশ জানাচ্ছে। আজ রোববার সকালে ব্যারাকের শৌচাগারে তার ঝুলন্ত লাশ পাওয়া যায়। মাসুদ রানা রাজশাহীর বাগমারা থানার যোগীপাড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে কর্মরত
২৮ মিনিট আগেরাজধানীর ওয়ারীর একটি বাসা থেকে মোহাম্মদ মুঈদ (৩২) ও স্ত্রী আইরিন আক্তার রত্না (৩৫) নামে এক দম্পতির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার রাত ৯টার দিকে ওয়ারী থানার ওয়ার স্ট্রিটের জমজম টাওয়ারের পাঁচতলার একটি বাসা থেকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করা হয়। পরে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠায় পুলিশ।
২৯ মিনিট আগেগত ১৮ ফেব্রুয়ারি বহিরাগত সন্ত্রাসী কর্তৃক শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা ও আহত করা, ভিসিসহ শিক্ষকদের লাঞ্ছিত ও প্রতিটি বিশৃঙ্খল ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত না হলে শিক্ষকেরা পাঠদানে ফিরবেন না বলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির জরুরি সাধারণ সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
৪২ মিনিট আগেঘটনাটি ঘটেছে নগরের বোয়ালিয়া থানা থেকে মাত্র প্রায় ৪০০ মিটার দূরে। মোটরসাইকেলে আসা দুই ছিনতাইকারী রিকশা থামিয়ে পরিকল্পিতভাবে এই ছিনতাই করে।
১ ঘণ্টা আগে