
ফরিদপুরের মধুখালী উপজেলার কৃষক সুমন খাঁ। তাঁর নিজের ফসলি জমি ১৩০ শতাংশ। প্রতিবছরই পাটের মৌসুমে এ জমিতে তিনি পাট চাষ করেন। কিন্তু বিক্রি করে যা পান, তাতে গত কয়েক বছরে লাভের মুখ দেখেছেন খুব কম। সবকিছুর দাম বেড়ে যাওয়ায় খরচ হচ্ছে অনেক। এ কারণে লাভ কম হয়।

পাটকে কৃষিপণ্য ঘোষণা করেছে সরকার। কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে সম্প্রতি এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। এতে বলা হয়, গত ৯ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার বৈঠকের সিদ্ধান্ত মোতাবেক সোনালি আঁশ পাটকে কৃষিপণ্য ঘোষণা করা হলো

দেশের ৯৯ হাজার ৬০০ একর জমিতে তামাক চাষ হয়। যা স্বাস্থ্যঝুঁকি সৃষ্টি করেছে। এ পরিমাণ জমিতে তুলা চাষ করতে পারলে দেশ আরও লাভবান হবে বলে দাবি করেছে দেশের তামাক বিরোধী জোট।

গোলাম দস্তগীর গাজী বলেন, ‘এক সময় দেশে কৃষিপণ্য থেকে শুরু করে সব পণ্য মোড়কে পাট ব্যবহার হতো। তারপর প্লাস্টিকের কারণে পাট পণ্যের ব্যবহার কমে যায়। এখন আমরা চেষ্টা করছি সেই পাট পণ্য আবার ব্যবহার করতে।’