
পিরোজপুরের নেছারাবাদে খাবারের সাথে চেতনানাশক ঔষধ খাইয়ে একই ঘরের চারজনকে অচেতন করে চুরি করেছে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় ঘরের চারজনকেই প্রতিবেশীরা উদ্ধার করে নেছারাবাদ হাসপাতালে ভর্তি করেছেন।

স্থানীয় সাবেক ইউপি সদস্য মো. মনির হোসেন বলেন, ‘বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের কোনো জবাবদিহিতা নেই। সহকারী শিক্ষক সাহানা বেগম গত ১৫ বছর ধরে কর্মস্থলে অনুপস্থিত। তিনি অসুস্থতার অজুহাতে ঢাকায় পরিবার নিয়ে বসবাস করছেন। আর প্রধান শিক্ষক ইচ্ছেমতো বিদ্যালয়ে আসেন, কোনো নিয়ম-কানুন নেই।’

ওয়ার্ড কমিটির মাধ্যমে পৌর বিএনপির কাউন্সিল হওয়ার কথা ছিল। সে লক্ষ্যে গত মঙ্গলবার উপজেলা পার্টি অফিসে একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় অনাকাঙ্ক্ষিত গোলযোগের ঘটনা ঘটে। এরপর থেকে কানাঘুষা শোনা যাচ্ছে, কাউন্সিল নাও হতে পারে। একটি কুচক্রী মহল পরিকল্পিতভাবে কাউন্সিল বানচাল করার চেষ্টা করছে।’

হাটে আসা মো. গফুর নামের এক নৌকা ক্রেতা বলেন, ‘আমি ছয় হাজার টাকায় একটি নৌকা কিনেছি। আমার কাছ থেকে ৭২০ টাকা খাজনা নেওয়া হয়েছে, যা শতকরা ১২ শতাংশের বেশি।’ তিনি অভিযোগ করেন, ‘হাটে কোনো নির্ধারিত খাজনার সাইনবোর্ড নেই। ইচ্ছেমতো খাজনা আদায় করা হচ্ছে। এটা আসলে এক ধরনের গলাকাটা খাজনা।’