নেছারাবাদ (পিরোজপুর) প্রতিনিধি
পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলার সেহাংগল মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে এসএসসি পরীক্ষায় মাত্র দুজন শিক্ষার্থী পাস করেছে। মোট ১২ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিলেও ১০ জনই ফেল করেছে। এমন ফলাফলে ক্ষোভ জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দা ও বিদ্যালয়ের শুভাকাঙ্ক্ষীরা।
বিদ্যালয়ে মোট ৯ জন শিক্ষক কর্মরত থাকলেও শিক্ষার্থীদের এমন ভরাডুবির পেছনে শিক্ষকদের দায় রয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন প্রধান শিক্ষক নিজেই। প্রধান শিক্ষক মানিক লাল দাস বলেন, ‘মূলত শিক্ষকদের দায়িত্বে গাফিলতির কারণেই এই ফল বিপর্যয় ঘটেছে।’
স্থানীয় সাবেক ইউপি সদস্য মো. মনির হোসেন বলেন, ‘বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের কোনো জবাবদিহি নেই। সহকারী শিক্ষক সাহানা বেগম গত ১৫ বছর ধরে কর্মস্থলে অনুপস্থিত। তিনি অসুস্থতার অজুহাতে ঢাকায় পরিবার নিয়ে বসবাস করছেন। আর প্রধান শিক্ষক ইচ্ছেমতো বিদ্যালয়ে আসেন, কোনো নিয়মকানুন নেই।’
স্থানীয় বাসিন্দা মো. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘একসময় বিদ্যালয়টি খুব সুনামের সঙ্গে চলত। উপজেলায় ভালো ফলাফল করা একটি স্কুল ছিল এটি। প্রধান শিক্ষকের অদক্ষতা ও দায়িত্বহীনতার কারণেই আজ এমন দুর্দশা।’
ফেল করা কয়েকজন শিক্ষার্থী অভিযোগ করে বলেন, ‘আমাদের ঠিকমতো ক্লাস হতো না। নতুন সিলেবাস সম্পর্কে স্যাররা কোনো ধারণা দেননি। তাই ভালোভাবে প্রস্তুতি নিতে পারিনি।’
প্রধান শিক্ষক মানিক লাল দাস বলেন, ‘আমার বিদ্যালয়ে মোট আটজন শিক্ষক রয়েছেন। ফল বিপর্যয়ের জন্য আমরা দায় এড়াতে পারি না।’ দীর্ঘ অনুপস্থিত থাকা শিক্ষক সাহানা বেগম সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘তিনি ১৫ বছর নয়, সাত বছর ধরে অনুপস্থিত। তবে তিনি প্রতি মাসে এসে হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করেন।’
এ বিষয়ে নেছারাবাদ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘বিদ্যালয়ের এমন ফলাফল নিয়ে আমরা জানতে চাইব। এত বছর ধরে কোনো শিক্ষক অনুপস্থিত থাকলেও সেটি আমাদের জানা ছিল না। দ্রুত শিক্ষক-অভিভাবকদের সঙ্গে সভা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলার সেহাংগল মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে এসএসসি পরীক্ষায় মাত্র দুজন শিক্ষার্থী পাস করেছে। মোট ১২ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিলেও ১০ জনই ফেল করেছে। এমন ফলাফলে ক্ষোভ জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দা ও বিদ্যালয়ের শুভাকাঙ্ক্ষীরা।
বিদ্যালয়ে মোট ৯ জন শিক্ষক কর্মরত থাকলেও শিক্ষার্থীদের এমন ভরাডুবির পেছনে শিক্ষকদের দায় রয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন প্রধান শিক্ষক নিজেই। প্রধান শিক্ষক মানিক লাল দাস বলেন, ‘মূলত শিক্ষকদের দায়িত্বে গাফিলতির কারণেই এই ফল বিপর্যয় ঘটেছে।’
স্থানীয় সাবেক ইউপি সদস্য মো. মনির হোসেন বলেন, ‘বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের কোনো জবাবদিহি নেই। সহকারী শিক্ষক সাহানা বেগম গত ১৫ বছর ধরে কর্মস্থলে অনুপস্থিত। তিনি অসুস্থতার অজুহাতে ঢাকায় পরিবার নিয়ে বসবাস করছেন। আর প্রধান শিক্ষক ইচ্ছেমতো বিদ্যালয়ে আসেন, কোনো নিয়মকানুন নেই।’
স্থানীয় বাসিন্দা মো. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘একসময় বিদ্যালয়টি খুব সুনামের সঙ্গে চলত। উপজেলায় ভালো ফলাফল করা একটি স্কুল ছিল এটি। প্রধান শিক্ষকের অদক্ষতা ও দায়িত্বহীনতার কারণেই আজ এমন দুর্দশা।’
ফেল করা কয়েকজন শিক্ষার্থী অভিযোগ করে বলেন, ‘আমাদের ঠিকমতো ক্লাস হতো না। নতুন সিলেবাস সম্পর্কে স্যাররা কোনো ধারণা দেননি। তাই ভালোভাবে প্রস্তুতি নিতে পারিনি।’
প্রধান শিক্ষক মানিক লাল দাস বলেন, ‘আমার বিদ্যালয়ে মোট আটজন শিক্ষক রয়েছেন। ফল বিপর্যয়ের জন্য আমরা দায় এড়াতে পারি না।’ দীর্ঘ অনুপস্থিত থাকা শিক্ষক সাহানা বেগম সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘তিনি ১৫ বছর নয়, সাত বছর ধরে অনুপস্থিত। তবে তিনি প্রতি মাসে এসে হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করেন।’
এ বিষয়ে নেছারাবাদ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘বিদ্যালয়ের এমন ফলাফল নিয়ে আমরা জানতে চাইব। এত বছর ধরে কোনো শিক্ষক অনুপস্থিত থাকলেও সেটি আমাদের জানা ছিল না। দ্রুত শিক্ষক-অভিভাবকদের সঙ্গে সভা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সুন্দরবনের দুবলার চরে তিন দিনব্যাপী রাসপূর্ণিমা উৎসব আগামী ৩ নভেম্বর শুরু হচ্ছে। পুণ্যস্নানের জন্য সনাতন ধর্মাবলম্বী ও দর্শনার্থীদের যাতায়াতে বন বিভাগ পাঁচটি পথ (রুট) নির্ধারণ করেছে। এ সময় হরিণ মারার ফাঁদসহ বিভিন্ন দ্রব্য বহন নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
১ সেকেন্ড আগেলাইসেন্সধারী খুচরা সার বিক্রেতাদের জন্য ২০০৯ সালের নীতিমালা বহাল রাখার দাবিতে কিশোরগঞ্জে মানববন্ধন করেছে খুচরা সার বিক্রেতা অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ। আজ রোববার (১৯ অক্টোবর) সংগঠনের সদর উপজেলা শাখার উদ্যোগে উপজেলা পরিষদের সম্প্রসারিত প্রশাসনিক ভবন প্রাঙ্গণে এ মানববন্ধন হয়। এতে উপজেলার ৫১ জন খুচরা
২ মিনিট আগেসিটিটিসি ও ডিবি উভয় সংস্থা জানায়, গ্রেপ্তারকৃতরা সরকারের বিরুদ্ধে নাশকতা চালিয়ে দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চেষ্টায় লিপ্ত ছিলেন। তাঁদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
৩ মিনিট আগেপাঁচ দিনের রিমান্ড শেষে অপূর্বকে আজ আদালতে হাজির করে পুলিশ। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উপপরিদর্শক (এসআই) চাঁদ মিয়া তাঁর স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি গ্রহণের আবেদন করেন। আদালত ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি গ্রহণ করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
৩৪ মিনিট আগে