তরমুজ

ছাউনির মতো মাচা। মাচায় থোকায় থোকায় ঝুলছে হলুদ রঙের ফল। লাউ, কুমড়োর মতো ঝুলছে ফল। তবে এটা লাউ, টমেটো বা কুমড়ো মাচা নয়। এটি বিদেশি তরমুজের মাচা। পতিত জমিতে বাঁশের মাচার ওপর নেটের ছাউনি দিয়ে সুনামগঞ্জের ছাতক-গোবিন্দগঞ্জ সড়কের তাজপুর এলাকায় চাষ করা হচ্ছে হলুদ রঙের তরমুজ।

কানাইঘাটে মালচিং পদ্ধতিতে তরমুজ চাষ করে সাফল্য পেয়েছেন মাদ্রাসাছাত্র আশিকুর রহমান। তরমুজ চাষে তাঁর সফলতার খবর এখন এলাকার সবার মুখে। স্থানীয়রা জানান, মালচিং পদ্ধতিতে ব্ল্যাক সুইট তরমুজ চাষের খবর এর আগে এলাকার কেউ জানতেন না।

ডুমুরিয়া উপজেলার সাহস ইউনিয়নের ছোটবন্দ গ্রামের এক তরুণ কৃষক মৃত্যুঞ্জয় মণ্ডল কৃষি বিভাগের সহযোগিতায় প্রথমবারের মত তরমুজ থেকে গুড় উৎপাদন করেছেন। তরমুজ থেকে গুড় তৈরি করে শিল্পে নতুন সম্ভাবনার উন্মোচন করেছেন তিনি

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সার্বিক সহযোগিতায় বারো মাস চাষযোগ্য কারিশমা জাতের তরমুজ চাষে ব্যাপক সফলতা পেয়েছেন নওগাঁ জেলার বদলগাছী উপজেলার কৃষক আরমান হোসেন

প্রতিদিনই করোনায় শতাধিক মানুষের মৃত্যু হচ্ছে। এতসব উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার মধ্যেও করোনার সময়কে কাজে লাগিয়ে অনেকেই হয়েছেন স্বাবলম্বী 

তিন জাতের তরমুজ চাষ করতে খরচ হয়েছে প্রায় ৪০ হাজার টাকা। আর এখন পর্যন্ত বিক্রি করেছেন ১ লাখ ২০ হাজার টাকার মতো। মাঠে যে পরিমাণ তরমুজ রয়েছে তাতে আরও দেড় থেকে দুই লাখ টাকা বিক্রি করতে পারবেন বলে আশা করছেন

তরমুজের দোকানে ভিড় নেই। আড়ত ও দোকান মালিকেরা অলস দিন পার করছেন। তরমুজ ব্যবসায়ী মো. আলম সরদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত কয়েকদিন ধরেই তরমুজের দাম কম। ক্রেতা নেই বললেই চলে। ঈদের দুই দিন আগে থেকে দাম কমতে শুরু করেছে এখনও কমছে।

গ্রীষ্মের তাপদাহে অতিষ্ঠ নগরবাসী। একে তো রোজার মাস আরেকে তো গ্রীষ্মকাল। এই সময়ে বাজারে তরমুজের চাহিদা অনেক। করোনা পরিস্থিতিতে ভাজাপোড়ার পরিবর্তে অনেকেরই ইফতারে পছন্দের তালিকার শীর্ষে রয়েছে তরমুজ

পাইকারি বাজারে পিস হিসেবে তরমুজ কিনে কেজি দরে বিক্রি করছেন খুচরা ব্যবসায়ীরা। রাজধানীর হাজারীবাগের আড়তে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ১০ থেকে ১৫ কেজি ওজনের একেকটি তরমুজ ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এই তরমুজ খুচরা বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৬০০ থেকে ৯০০ টাকায়

রাজশাহীতে কেজি দরে তরমুজ বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে প্রশাসন। আজ বুধবার থেকে বাজারে পিস হিসেবে বিক্রি করতে বলা হয়েছে। তবে বাজার ঘুরে দেখা গেছে, কেজি দরেই তরমুজ বিক্রি করছেন বিক্রেতারা। এ নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন ক্রেতারা। বিক্রেতারা বলছেন, আড়ৎ থেকে পিস হিসেবে তারা পাচ্ছেন না। তাই কেজি দরেই বিক্রি ক

বাইরে সবুজ ভেতরে লাল। এমন বিবরণ থেকে সহজেই অনুমান করা যায় এটি তরমুজ। কিন্তু তরমুজ কাটার পরে দেখে ভিতরে গাঢ় হলুদ রঙ। আবুল কালাম আজাদ হলুদ তরমুজ দেখে অবাক হয়ে একের পর এক প্রশ্ন করেই যাচ্ছিলেন। খাবেন কি খাবেন না এ নিয়ে দ্বিধায় ভুগছিলেন তিনি। এটা কী? তরমুজের ভিতরে হলুদ কেনো? এটা কি আসলেই তরমুজ নাকি অন্