
আরাঘচি জানান, ইসরায়েল ইরানের ওপর আগ্রাসন চালানোর আগপর্যন্ত দেশটি পরোক্ষভাবে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনায় ছিল। কিন্তু আলোচনায় আশানুরূপ অগ্রগতি না হওয়ায় যুক্তরাষ্ট্র ‘ভিন্ন পথ’ অবলম্বন করেছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
ইসরায়েলের সঙ্গে ১২ দিনের যুদ্ধ অবসানের পর ইরানি শাসকগোষ্ঠী ও রাষ্ট্রায়ত্ত গণমাধ্যম দেশজুড়ে একটি জাতীয় ঐক্যের বিরল প্রদর্শন উদ্যাপন করছে। তবে বিশ্লেষকেরা সতর্ক করে বলেছেন, এই শান্ত আবরণ শিগগির গভীর সামাজিক অস্থিরতায় রূপ নিতে পারে।

ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে টেকসই শান্তি প্রতিষ্ঠায় যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী পাকিস্তান। গতকাল বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও ও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের মধ্যে ফোনালাপে বিষয়টি আলোচনা হয়। ফোনালাপে তাঁরা ইসরায়েল-ইরানের মধ্যে ‘টেকসই শান্তি প্রতিষ্ঠা’...

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত শেষ হয়েছে। তবে ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে ইসরায়েল ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগ কমেনি। সেই উদ্বেগ কমাতেই ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে আরও কাছে থেকে নজরে রাখতে তেহরানকে এই বেসামরিক পরমাণু কর্মসূচিতে ৩০ বিলিয়ন ডলার পর্যন্ত বিনিয়োগ দিতে পারে যুক্তরাষ্ট্র।