আজকের পত্রিকা ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি দাবি করেছেন, তিনি বিশ্বের বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক সংঘাত—যেমন ভারত-পাকিস্তান ও ইসরায়েল-ইরান সংঘর্ষ মীমাংসায় মুখ্য ভূমিকা রেখেছেন। তাঁর এসব বক্তব্য ঘিরে সারা বিশ্বে শুরু হয়েছে বিতর্ক, সংশয় এবং সামাজিক মাধ্যমে মজার সব মিমের বন্যা।
ট্রাম্পের ভাষ্য অনুযায়ী, তাঁর কূটনৈতিক দক্ষতা এবং আর্থিক প্রভাবই এই ‘সাফল্যের’ মূল কারণ। তিনি দাবি করেন, ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পারমাণবিক যুদ্ধ ঠেকাতে এবং ইসরায়েল-ইরানকে শান্ত করতে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।
তবে এই দাবিগুলো অনেক বিশেষজ্ঞ ও সংশ্লিষ্ট দেশের সরকারগুলোর চোখে সন্দেহজনক। বিশেষ করে, ভারত পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছে, পাকিস্তানের সঙ্গে তাদের যুদ্ধবিরতি কোনো বাইরের মধ্যস্থতায় নয়, বরং সামরিক পর্যায়ে সরাসরি আলোচনার মাধ্যমেই হয়েছে।
দেখা গেছে, দক্ষিণ এশিয়া সহ গোটা বিশ্বেই ট্রাম্পের এই বক্তব্যকে অতিরঞ্জিত ও ভিত্তিহীন বলে মনে করা হচ্ছে। আন্তর্জাতিক বিশ্লেষক ও কূটনীতিকেরা ট্রাম্পের ‘স্বঘোষিত মধ্যস্থতা’ প্রচেষ্টার কার্যকারিতা ও বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন।
এদিকে, সামাজিক মাধ্যমে ট্রাম্পের দাবিকে ঘিরে একের পর এক হাস্যরসাত্মক মিম ছড়িয়ে পড়েছে। সিরিয়াস কূটনৈতিক ইস্যুগুলো যেন পরিণত হয়েছে ইন্টারনেটের রসিকতায়।
জনপ্রিয় হওয়া একটি মিমে দেখা যাচ্ছে—ট্রাম্প ফোনে রাগ করে বলছেন, ‘আমাকে কেন কল করো? আমি স্বামী-স্ত্রীর ঝগড়ায় মধ্যস্থতা করি না!’ এই মিমে বোঝানো হয়েছে, মানুষ এখন তাঁকে ব্যক্তিগত বিবাদেও মধ্যস্থতার জন্য ডাকছে!
আরেকটি মিমে ট্রাম্পকে বলা হয়েছে ‘চৌধুরী ট্রাম্প সিং, ওয়াশিংটনের হোয়াইট হাউস থেকে।’ এটিতে তাঁকে ভারতের পাঞ্জাব অঞ্চলের একজন গ্রামের মোড়লের বেশে উপস্থাপন করা হয়েছে।
সবচেয়ে তীব্র বিদ্রূপ দেখা গেছে আরেকটি মিমে। এতে দুটি ছবি রয়েছে। প্রথম ছবিতে ট্রাম্প গর্ব করে বলছেন, ‘আমি ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে শান্তি এনেছি’। আর দ্বিতীয় ছবিতেই দেখা যাচ্ছে, একটি পাকিস্তানি ড্রোন আকাশে বিস্ফোরিত হচ্ছে, এর ক্যাপশনে লেখা, ‘পাকিস্তান (৫ মিনিট পর), শান্তির ডেলিভারি...বিস্ফোরকসহ।’ এই মিমটি কার্যত ট্রাম্পের বক্তব্যকে ব্যঙ্গ করে বোঝাতে চেয়েছে, তাঁর কথিত মধ্যস্থতা কতটা অবিশ্বাস্য এবং বাস্তবতার সঙ্গে কতটা সংযোগহীন।
সব মিলিয়ে, আন্তর্জাতিক কূটনীতিতে ব্যক্তিগত কৃতিত্ব দাবি করে ডোনাল্ড ট্রাম্পের এসব বক্তব্যের সামাজিক প্রতিক্রিয়া কতটা জটিল এবং হাস্যকর পরিণতির দিকে যেতে পারে—এসব মিম যেন তারই উজ্জ্বল উদাহরণ।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি দাবি করেছেন, তিনি বিশ্বের বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক সংঘাত—যেমন ভারত-পাকিস্তান ও ইসরায়েল-ইরান সংঘর্ষ মীমাংসায় মুখ্য ভূমিকা রেখেছেন। তাঁর এসব বক্তব্য ঘিরে সারা বিশ্বে শুরু হয়েছে বিতর্ক, সংশয় এবং সামাজিক মাধ্যমে মজার সব মিমের বন্যা।
ট্রাম্পের ভাষ্য অনুযায়ী, তাঁর কূটনৈতিক দক্ষতা এবং আর্থিক প্রভাবই এই ‘সাফল্যের’ মূল কারণ। তিনি দাবি করেন, ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পারমাণবিক যুদ্ধ ঠেকাতে এবং ইসরায়েল-ইরানকে শান্ত করতে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।
তবে এই দাবিগুলো অনেক বিশেষজ্ঞ ও সংশ্লিষ্ট দেশের সরকারগুলোর চোখে সন্দেহজনক। বিশেষ করে, ভারত পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছে, পাকিস্তানের সঙ্গে তাদের যুদ্ধবিরতি কোনো বাইরের মধ্যস্থতায় নয়, বরং সামরিক পর্যায়ে সরাসরি আলোচনার মাধ্যমেই হয়েছে।
দেখা গেছে, দক্ষিণ এশিয়া সহ গোটা বিশ্বেই ট্রাম্পের এই বক্তব্যকে অতিরঞ্জিত ও ভিত্তিহীন বলে মনে করা হচ্ছে। আন্তর্জাতিক বিশ্লেষক ও কূটনীতিকেরা ট্রাম্পের ‘স্বঘোষিত মধ্যস্থতা’ প্রচেষ্টার কার্যকারিতা ও বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন।
এদিকে, সামাজিক মাধ্যমে ট্রাম্পের দাবিকে ঘিরে একের পর এক হাস্যরসাত্মক মিম ছড়িয়ে পড়েছে। সিরিয়াস কূটনৈতিক ইস্যুগুলো যেন পরিণত হয়েছে ইন্টারনেটের রসিকতায়।
জনপ্রিয় হওয়া একটি মিমে দেখা যাচ্ছে—ট্রাম্প ফোনে রাগ করে বলছেন, ‘আমাকে কেন কল করো? আমি স্বামী-স্ত্রীর ঝগড়ায় মধ্যস্থতা করি না!’ এই মিমে বোঝানো হয়েছে, মানুষ এখন তাঁকে ব্যক্তিগত বিবাদেও মধ্যস্থতার জন্য ডাকছে!
আরেকটি মিমে ট্রাম্পকে বলা হয়েছে ‘চৌধুরী ট্রাম্প সিং, ওয়াশিংটনের হোয়াইট হাউস থেকে।’ এটিতে তাঁকে ভারতের পাঞ্জাব অঞ্চলের একজন গ্রামের মোড়লের বেশে উপস্থাপন করা হয়েছে।
সবচেয়ে তীব্র বিদ্রূপ দেখা গেছে আরেকটি মিমে। এতে দুটি ছবি রয়েছে। প্রথম ছবিতে ট্রাম্প গর্ব করে বলছেন, ‘আমি ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে শান্তি এনেছি’। আর দ্বিতীয় ছবিতেই দেখা যাচ্ছে, একটি পাকিস্তানি ড্রোন আকাশে বিস্ফোরিত হচ্ছে, এর ক্যাপশনে লেখা, ‘পাকিস্তান (৫ মিনিট পর), শান্তির ডেলিভারি...বিস্ফোরকসহ।’ এই মিমটি কার্যত ট্রাম্পের বক্তব্যকে ব্যঙ্গ করে বোঝাতে চেয়েছে, তাঁর কথিত মধ্যস্থতা কতটা অবিশ্বাস্য এবং বাস্তবতার সঙ্গে কতটা সংযোগহীন।
সব মিলিয়ে, আন্তর্জাতিক কূটনীতিতে ব্যক্তিগত কৃতিত্ব দাবি করে ডোনাল্ড ট্রাম্পের এসব বক্তব্যের সামাজিক প্রতিক্রিয়া কতটা জটিল এবং হাস্যকর পরিণতির দিকে যেতে পারে—এসব মিম যেন তারই উজ্জ্বল উদাহরণ।
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির জানিয়েছেন, বেলুচিস্তানের রেকো ডিক খনি থেকে দেশের ভবিষ্যৎ সমৃদ্ধি নির্ভর করছে। তিনি বিশ্বাস করেন, চীন যদি পাশে থাকে, তাহলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ সোনা ও তামার খনিকে ঘিরে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক চেহারা পাল্টে যেতে পারে।
১ ঘণ্টা আগেগত সপ্তাহেই কেনিয়ার আদালতের এক ম্যাজিস্ট্রেট আশা প্রকাশ করেছেন, ব্রিটিশ সম্পদশালী ব্যবসায়ী হ্যারি রয় ভিভার্সের আত্মা এবার হয়তো শান্তি পাবে। কিন্তু মৃত্যুর ১২ বছর পরও তাঁর মরদেহ কোথায় শায়িত হবে, সে প্রশ্ন এখনো অনির্ধারিতই রয়ে গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেউপহারটি যখন দেওয়া হয়, তখন আফসারের দোকান বন্ধ ছিল। গত শুক্রবার তিনি দোকানে পৌঁছে উপহারটি খোলেন এবং দেখেন যে স্পিকারগুলো স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি ভারী।
৪ ঘণ্টা আগেতানজানিয়ার উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত নর্থ মারা সোনার খনি একদিকে যেমন দেশকে অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ করছে, অন্যদিকে স্থানীয় মানুষের জন্য নিয়ে এসেছে ভয়াবহ দুর্দশা, নির্যাতন আর মৃত্যু। আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম হু হু করে বাড়ায় এ খনিকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দমন-পীড়ন, পুলিশি সহিংসতা ও অপহরণের মতো ঘটনা বাড়ছে।
৫ ঘণ্টা আগে