প্রযুক্তি ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্য প্রধানকে প্ল্যাটফর্মের বেটা সংস্করণে আমন্ত্রণ জানাতে বন্ধ করতে অনুরোধ জানিয়েছে টুইটারের প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে পরিচিত নতুন মাইক্রো ব্লগিং সাইট ব্লুস্কাই। প্ল্যাটফর্মটি আপাতত আমন্ত্রণ ছাড়া ব্যবহার করা যাচ্ছে না। টুইটারের সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক প্রধান নির্বাহী জ্যাক ডরসি এই প্ল্যাটফর্মটি চালু করেছেন।
দ্য ভার্জের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ব্লুস্কাই এখনো বেটা সংস্করণ হওয়ায় এমন অনুরোধ জানিয়েছে প্ল্যাটফর্মটি। এ ছাড়া, প্ল্যাটফর্মটির কর্মী সংখ্যাও কম। ফলে, বিভিন্ন নতুন ফিচার চালুসহ মডারেশন ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ প্ল্যাটফর্মটির জন্য এখনো বেশ কঠিন। এরই মধ্যে মাইক্রো ব্লগিং সাইটটিতে যোগ দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোক্র্যাট দলের রাজনীতিবিদ আলেকজান্দ্রিয়া ওকাসিও-কর্টেজ ও সিনেটর রন ওয়াইডেন।
সম্প্রতি অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের জন্য ব্লুস্কাইর অ্যাপ আনা হয়। গত ফেব্রুয়ারিতে অ্যাপলের অ্যাপ স্টোরে আসে অ্যাপটি।
প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট টেকক্রাঞ্চের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ব্লুস্কাইতে টুইটারের মতো বেশ কয়েকটি ফিচার রয়েছে। বর্তমানে অ্যাপটির বেটা সংস্করণ চালু রয়েছে। ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রায় ২৫ হাজার। এতে সরাসরি বার্তা পাঠানোর মতো সুবিধা নেই।
২০১৯ সালে টুইটার-সমর্থিত একটি প্রকল্প হিসেবে পরিকল্পিত হয়েছিল ব্লুস্কাই। তবে, ২০২১ সালে টুইটার থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে আলাদা হয়ে যায় প্ল্যাটফর্মটি। পরবর্তীতে মাস্কের টুইটার অধিগ্রহণের পর মাস্টডনের মতো আরেকটি প্রতিদ্বন্দ্বীর তালিকায় নাম লিখেছে ব্লুস্কাই।
এর আগে, প্ল্যাটফর্মে অ্যালগরিদমের মার্কেটপ্লেস বানানোর পরিকল্পনার কথা জানায় প্রতিষ্ঠানটি। প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট এনগ্যাজেটের প্রতিবেদন অনুযায়ী, নতুন এক ব্লগ পোস্টে ব্লুস্কাইয়ের সিইও জে গ্র্যাবার বলেছিলেন, ব্লুস্কাই এমন এক ‘অ্যালগরিদমের মার্কেটপ্লেস’ তৈরির লক্ষ্যস্থির করেছে, যা ব্যবহারকারীদের কনটেন্ট ফিল্টার ও সাজানোর উপায় নিয়ন্ত্রণ করতে দেবে।’
গ্র্যাবার আরও বলেছিলেন, ‘এই ব্যবস্থার ফলে প্ল্যাটফর্মে ডেভেলপারদের বিভিন্ন অ্যালগরিদম নিয়ে পরীক্ষা চালানোর ও সেগুলো প্রকাশের স্বাধীনতা দেবে। যে কেউই এগুলো ব্যবহার করতে পারবেন। ফলে ব্যবহারকারীরা নিজস্ব ফিড কাস্টমাইজ করা এবং তাদের সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ অর্থাৎ মনযোগ নিয়ন্ত্রণের সুবিধা তাদের ফিরিয়ে দেবে।’
অ্যালগরিদম ভিত্তিক মার্কেটপ্লেস বানানোর ধারণা এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। গ্র্যাবার বলেছিলেন, ‘ব্লুস্কাই এখন ডেভেলপারদের এপিআই ফিড নিয়ে কাজ করছে। আর এতে একটি ‘ফিড সিলেকশন সিস্টেম’ থাকবে, যা ধীরে ধীরে ব্যবহারকারীদের বিভিন্ন থার্ড পার্টি ফিড ব্রাউজের সুযোগ করে দেবে, যেগুলো তারা চাইলে নিজেদের প্ল্যাটফর্মে যুক্ত করতে পারবেন।
২০২১ সালের নভেম্বরে টুইটারের প্রধান নির্বাহীর পদ থেকে সরে দাঁড়ান ডরসি। তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন চিফ টেকনোলজি অফিসার পরাগ আগরওয়াল। টুইটারের সহপ্রতিষ্ঠাতা জ্যাক ডরসি ২০০৬ সালে প্রথম এই প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী হন। ২০০৮ সালে সরে দাঁড়ানোর পর ২০১৫ সালে পুনরায় টুইটারের সিইওর দায়িত্ব নেন।
যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্য প্রধানকে প্ল্যাটফর্মের বেটা সংস্করণে আমন্ত্রণ জানাতে বন্ধ করতে অনুরোধ জানিয়েছে টুইটারের প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে পরিচিত নতুন মাইক্রো ব্লগিং সাইট ব্লুস্কাই। প্ল্যাটফর্মটি আপাতত আমন্ত্রণ ছাড়া ব্যবহার করা যাচ্ছে না। টুইটারের সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক প্রধান নির্বাহী জ্যাক ডরসি এই প্ল্যাটফর্মটি চালু করেছেন।
দ্য ভার্জের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ব্লুস্কাই এখনো বেটা সংস্করণ হওয়ায় এমন অনুরোধ জানিয়েছে প্ল্যাটফর্মটি। এ ছাড়া, প্ল্যাটফর্মটির কর্মী সংখ্যাও কম। ফলে, বিভিন্ন নতুন ফিচার চালুসহ মডারেশন ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ প্ল্যাটফর্মটির জন্য এখনো বেশ কঠিন। এরই মধ্যে মাইক্রো ব্লগিং সাইটটিতে যোগ দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোক্র্যাট দলের রাজনীতিবিদ আলেকজান্দ্রিয়া ওকাসিও-কর্টেজ ও সিনেটর রন ওয়াইডেন।
সম্প্রতি অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের জন্য ব্লুস্কাইর অ্যাপ আনা হয়। গত ফেব্রুয়ারিতে অ্যাপলের অ্যাপ স্টোরে আসে অ্যাপটি।
প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট টেকক্রাঞ্চের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ব্লুস্কাইতে টুইটারের মতো বেশ কয়েকটি ফিচার রয়েছে। বর্তমানে অ্যাপটির বেটা সংস্করণ চালু রয়েছে। ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রায় ২৫ হাজার। এতে সরাসরি বার্তা পাঠানোর মতো সুবিধা নেই।
২০১৯ সালে টুইটার-সমর্থিত একটি প্রকল্প হিসেবে পরিকল্পিত হয়েছিল ব্লুস্কাই। তবে, ২০২১ সালে টুইটার থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে আলাদা হয়ে যায় প্ল্যাটফর্মটি। পরবর্তীতে মাস্কের টুইটার অধিগ্রহণের পর মাস্টডনের মতো আরেকটি প্রতিদ্বন্দ্বীর তালিকায় নাম লিখেছে ব্লুস্কাই।
এর আগে, প্ল্যাটফর্মে অ্যালগরিদমের মার্কেটপ্লেস বানানোর পরিকল্পনার কথা জানায় প্রতিষ্ঠানটি। প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট এনগ্যাজেটের প্রতিবেদন অনুযায়ী, নতুন এক ব্লগ পোস্টে ব্লুস্কাইয়ের সিইও জে গ্র্যাবার বলেছিলেন, ব্লুস্কাই এমন এক ‘অ্যালগরিদমের মার্কেটপ্লেস’ তৈরির লক্ষ্যস্থির করেছে, যা ব্যবহারকারীদের কনটেন্ট ফিল্টার ও সাজানোর উপায় নিয়ন্ত্রণ করতে দেবে।’
গ্র্যাবার আরও বলেছিলেন, ‘এই ব্যবস্থার ফলে প্ল্যাটফর্মে ডেভেলপারদের বিভিন্ন অ্যালগরিদম নিয়ে পরীক্ষা চালানোর ও সেগুলো প্রকাশের স্বাধীনতা দেবে। যে কেউই এগুলো ব্যবহার করতে পারবেন। ফলে ব্যবহারকারীরা নিজস্ব ফিড কাস্টমাইজ করা এবং তাদের সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ অর্থাৎ মনযোগ নিয়ন্ত্রণের সুবিধা তাদের ফিরিয়ে দেবে।’
অ্যালগরিদম ভিত্তিক মার্কেটপ্লেস বানানোর ধারণা এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। গ্র্যাবার বলেছিলেন, ‘ব্লুস্কাই এখন ডেভেলপারদের এপিআই ফিড নিয়ে কাজ করছে। আর এতে একটি ‘ফিড সিলেকশন সিস্টেম’ থাকবে, যা ধীরে ধীরে ব্যবহারকারীদের বিভিন্ন থার্ড পার্টি ফিড ব্রাউজের সুযোগ করে দেবে, যেগুলো তারা চাইলে নিজেদের প্ল্যাটফর্মে যুক্ত করতে পারবেন।
২০২১ সালের নভেম্বরে টুইটারের প্রধান নির্বাহীর পদ থেকে সরে দাঁড়ান ডরসি। তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন চিফ টেকনোলজি অফিসার পরাগ আগরওয়াল। টুইটারের সহপ্রতিষ্ঠাতা জ্যাক ডরসি ২০০৬ সালে প্রথম এই প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী হন। ২০০৮ সালে সরে দাঁড়ানোর পর ২০১৫ সালে পুনরায় টুইটারের সিইওর দায়িত্ব নেন।
ইকোনমিক টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাইবার অপরাধীরা বিশ্বাসযোগ্য কলার আইডি ব্যবহার করে নিজেকে গুগল সাপোর্টের সদস্য হিসেবে পরিচয় দিচ্ছে। এ ক্ষেত্রে তারা প্রথমে জিমেইল ব্যবহারকারী জানায় যে, তাঁর অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়েছে এবং তারা সেটি পুনরুদ্ধার করতে সহায়তা করছে।
৩ ঘণ্টা আগেস্মার্টফোন ব্র্যান্ড অপো এবার বাংলাদেশের বাজারে আনছে রেনো ১৩ সিরিজ। শিগগিরই দেশে উন্মোচন হতে যাচ্ছে এ সিরিজের স্মার্টফোন। প্রকৃতি থেকে অনুপ্রাণিত আকর্ষণীয় ডিজাইন, সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার এবং অনবদ্য ফ্যাশন উপকরণের সমন্বয়ে এই ডিভাইসটি গ্রাহকদের অভিজ্ঞতাই বদলে দিতে পারে! বাটারফ্লাই শ্যাডো এবং লুম
৮ ঘণ্টা আগেইন্টারনেটে ব্রাউজিংয়ের জন্য অন্যতম জনপ্রিয় ব্রাউজার হলো গুগল ক্রোম। তাই সাইবার অপরাধীদের কাছে হ্যাকিংয়ের একটি প্রধান লক্ষ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে এটি। ব্রাউজারটির বিভিন্ন দুর্বলতা ব্যবহার করে ব্যবহারকারীর ডেটা ‘হাইজ্যাক’ করার চেষ্টা করে হ্যাকাররা। সম্প্রতি এমন একটি সাইবার হামলা ক্রোমে ঘটতে দেখা যাচ্ছে। এর ফ
১ দিন আগেমার্কিন নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প বিজয়ী হওয়ার পর মেটার বিভিন্ন নীতিতে পরিবর্তন নিয়ে এসেছেন সিইও মার্ক জাকারবার্গ। তবে সাম্প্রতিক পরিবর্তনগুলো নিয়ে কোম্পানিটির কর্মীদের মধ্যে অস্বস্তি দেখা গেছে। বিশেষ করে মেটার ফ্যাক্ট চেকিং ফিচার ও ডাইভারসিটি প্রোগ্রাম বন্ধের সিদ্ধান্তের জন্য। অবশেষে, গত বৃহস্পতিবার
১ দিন আগে