প্রযুক্তি ডেস্ক
সম্প্রতি পুরোনো ব্লু টিক যুক্ত অ্যাকাউন্ট থেকে ব্লু টিক মুছে ফেলার সিদ্ধান্ত নেয় মাইক্রো ব্লগিং সাইট টুইটার। গত ১ এপ্রিল ফোন নম্বর ও পরিচয় যাচাই ছাড়া বা ইলন মাস্কের দায়িত্ব নেওয়ার আগে ব্লু টিক পাওয়া অ্যাকাউন্টগুলো থেকে ব্লু টিক মুছে ফেলা হয়েছে। যাঁরা ব্লু টিক বহাল রাখতে চান, তাঁরা বর্তমান নিয়ম মেনে অর্থের বিনিময়ে অ্যাকাউন্টে ব্লু টিক রাখতে পারবেন। তবে ব্লু টিকের জন্য অর্থ দিতে অস্বীকৃতি জানায় নিউ ইয়র্ক টাইমস।
প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট গ্যাজেটস নাওয়ের প্রতিবেদন অনুযায়ী, নিউইয়র্ক টাইমসের পাশাপাশি হোয়াইট হাউস, ওয়াশিংটন পোস্ট এবং লস অ্যাঞ্জেলেস টাইমের পক্ষ থেকেও টুইটারের ব্লু টিকের জন্য কোনো অর্থ খরচ না করার কথা জানানো হয়েছে। তবে হোয়াইট হাউসের ব্লু টিক এখনো দেখা গেলেও নিউ ইয়র্ক টাইমসের ব্লু টিক মুছে ফেলা হয়েছে।
ব্লু টিক সেবা চালুর কিছুদিনের মধ্যেই সাময়িকভাবে বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়েছিল টুইটার। বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে ভুয়া আইডি খুলে ব্লু টিক নেওয়ার ঘটনা বেড়ে যাওয়ায় গত ১১ নভেম্বর প্ল্যাটফর্মটি ব্লু টিক সাবস্ক্রিপশন সেবা স্থগিত করে। সমস্যা সমাধানে গত ডিসেম্বর থেকে ব্যবহারকারীদের ফোন নম্বর ও পরিচয় যাচাই করে নতুন করে ব্লু টিক দেওয়ার কার্যক্রম শুরু করে টুইটার।
এদিকে গত ২০ মার্চ থেকে টুইটারে বিনা মূল্যে টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশনের সুবিধা বন্ধ করেছে প্ল্যাটফর্মটি। ফলে বাড়তি সুরক্ষার এই ফিচার হারিয়েছেন বেশির ভাগ ব্যবহারকারী। তবে এই সুবিধা পাবেন শুধু প্ল্যাটফর্মের ব্লু টিক সাবস্ক্রাইবাররা। কোনো ব্যবহারকারী টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশনের সুবিধা পেতে চাইলে তাঁকে আগে ব্লু টিক সেবায় সাবস্ক্রাইব করতে হবে।
প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট ম্যাশেবলের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত ফেব্রুয়ারিতে টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশনের সুবিধার জন্য বাড়তি অর্থ খরচ করতে হবে বলে ঘোষণা দেয় টুইটার। সেই ঘোষণা অনুযায়ী ২০ মার্চ থেকে কার্যকর হয়েছে নতুন এই নিয়ম। অনলাইনে নিরাপত্তা বাড়ানোর অংশ হিসেবে টু ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন একটি অপরিহার্য নিরাপত্তাব্যবস্থা। কোনো অ্যাকাউন্টে টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন চালু করলে সেই অ্যাকাউন্ট হ্যাক হওয়ার আশঙ্কা থেকে রক্ষা করা যায়।
টুইটার অ্যাকাউন্টে ‘টু ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন’ চালু করা থাকলে ব্যবহারকারীর অ্যাকাউন্টের ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড হ্যাকার জেনে গেলেও ওই অ্যাকাউন্টের কোনো ক্ষতি করতে পারবে না। কারণ হ্যাকার ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করলেও টুইটার হ্যাকারকে একটি নতুন ওয়েবপেজে নিয়ে যাবে। যেখানে হ্যাকারকে একটি ‘ভেরিফিকেশন কোড’ দিতে বলা হবে। সেই কোডটি মূলত ব্যবহারকারীর ফোন নম্বরে আসবে। যে কোডটি ব্যবহারকারী ছাড়া আর কারও জানার সুযোগ থাকবে না। সেই ভেরিফিকেশন কোড হ্যাকার না পেলে সে কোনোভাবেই সেই টুইটার অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করতে পারবে না।
সম্প্রতি পুরোনো ব্লু টিক যুক্ত অ্যাকাউন্ট থেকে ব্লু টিক মুছে ফেলার সিদ্ধান্ত নেয় মাইক্রো ব্লগিং সাইট টুইটার। গত ১ এপ্রিল ফোন নম্বর ও পরিচয় যাচাই ছাড়া বা ইলন মাস্কের দায়িত্ব নেওয়ার আগে ব্লু টিক পাওয়া অ্যাকাউন্টগুলো থেকে ব্লু টিক মুছে ফেলা হয়েছে। যাঁরা ব্লু টিক বহাল রাখতে চান, তাঁরা বর্তমান নিয়ম মেনে অর্থের বিনিময়ে অ্যাকাউন্টে ব্লু টিক রাখতে পারবেন। তবে ব্লু টিকের জন্য অর্থ দিতে অস্বীকৃতি জানায় নিউ ইয়র্ক টাইমস।
প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট গ্যাজেটস নাওয়ের প্রতিবেদন অনুযায়ী, নিউইয়র্ক টাইমসের পাশাপাশি হোয়াইট হাউস, ওয়াশিংটন পোস্ট এবং লস অ্যাঞ্জেলেস টাইমের পক্ষ থেকেও টুইটারের ব্লু টিকের জন্য কোনো অর্থ খরচ না করার কথা জানানো হয়েছে। তবে হোয়াইট হাউসের ব্লু টিক এখনো দেখা গেলেও নিউ ইয়র্ক টাইমসের ব্লু টিক মুছে ফেলা হয়েছে।
ব্লু টিক সেবা চালুর কিছুদিনের মধ্যেই সাময়িকভাবে বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়েছিল টুইটার। বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে ভুয়া আইডি খুলে ব্লু টিক নেওয়ার ঘটনা বেড়ে যাওয়ায় গত ১১ নভেম্বর প্ল্যাটফর্মটি ব্লু টিক সাবস্ক্রিপশন সেবা স্থগিত করে। সমস্যা সমাধানে গত ডিসেম্বর থেকে ব্যবহারকারীদের ফোন নম্বর ও পরিচয় যাচাই করে নতুন করে ব্লু টিক দেওয়ার কার্যক্রম শুরু করে টুইটার।
এদিকে গত ২০ মার্চ থেকে টুইটারে বিনা মূল্যে টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশনের সুবিধা বন্ধ করেছে প্ল্যাটফর্মটি। ফলে বাড়তি সুরক্ষার এই ফিচার হারিয়েছেন বেশির ভাগ ব্যবহারকারী। তবে এই সুবিধা পাবেন শুধু প্ল্যাটফর্মের ব্লু টিক সাবস্ক্রাইবাররা। কোনো ব্যবহারকারী টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশনের সুবিধা পেতে চাইলে তাঁকে আগে ব্লু টিক সেবায় সাবস্ক্রাইব করতে হবে।
প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট ম্যাশেবলের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত ফেব্রুয়ারিতে টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশনের সুবিধার জন্য বাড়তি অর্থ খরচ করতে হবে বলে ঘোষণা দেয় টুইটার। সেই ঘোষণা অনুযায়ী ২০ মার্চ থেকে কার্যকর হয়েছে নতুন এই নিয়ম। অনলাইনে নিরাপত্তা বাড়ানোর অংশ হিসেবে টু ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন একটি অপরিহার্য নিরাপত্তাব্যবস্থা। কোনো অ্যাকাউন্টে টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন চালু করলে সেই অ্যাকাউন্ট হ্যাক হওয়ার আশঙ্কা থেকে রক্ষা করা যায়।
টুইটার অ্যাকাউন্টে ‘টু ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন’ চালু করা থাকলে ব্যবহারকারীর অ্যাকাউন্টের ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড হ্যাকার জেনে গেলেও ওই অ্যাকাউন্টের কোনো ক্ষতি করতে পারবে না। কারণ হ্যাকার ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করলেও টুইটার হ্যাকারকে একটি নতুন ওয়েবপেজে নিয়ে যাবে। যেখানে হ্যাকারকে একটি ‘ভেরিফিকেশন কোড’ দিতে বলা হবে। সেই কোডটি মূলত ব্যবহারকারীর ফোন নম্বরে আসবে। যে কোডটি ব্যবহারকারী ছাড়া আর কারও জানার সুযোগ থাকবে না। সেই ভেরিফিকেশন কোড হ্যাকার না পেলে সে কোনোভাবেই সেই টুইটার অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করতে পারবে না।
ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রমে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই অন্তভুক্ত করলে বিভিন্ন কাজ দ্রুত ও সহজভাবে করা যায়। তাই এআই নিয়ে অতী উৎসাহী ব্যবসায়ীরা। তবে এই প্রযুক্তি ব্যবহার নিয়ে সংশয়ে রয়েছেন প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা। বিশেষ করে নেতৃত্ব পর্যায়ে এই প্রযুক্তি সম্পর্কে ধারণার অভাব থাকায় সংস্থাগুলোর মধ্যে...
১ ঘণ্টা আগেটেক জায়ান্ট গুগল তার ‘প্ল্যাটফর্মস অ্যান্ড ডিভাইস’ দলে কাজ করা যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক কর্মীদের জন্য একটি ‘ভলিউন্টারি এক্সিট’ প্রোগ্রাম চালু করছে। অর্থাৎ এই বিভাগে কর্মীরা স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করতে পারবে। পিক্সেল এবং অ্যান্ড্রয়েড প্রকল্পগুলো একত্রিত করে গত বছর এই ডিভিশন তৈরি করে প্ল্যাটফর্মটি।
৩ ঘণ্টা আগেহোয়াটসঅ্যাপে ১০০ সাংবাদিক ও বিশিষ্ট ব্যক্তির ওপর নজরদারি করেছে ইসরায়েলি সংস্থা প্যারাগন সলিউশনস। মেটা-মালিকানাধীন এই ম্যাসেজিং অ্যাপের এক কর্মী জানিয়েছে, কিছু হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারী অ্যাকাউন্ট ‘সম্ভবত আক্রান্ত’ হয়েছে স্পাইওয়্যারের মাধ্যমে। তাদের ডিভাইসের নিরাপত্তা নিয়ে সতর্ক করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেযখন ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি পুরো বিশ্বের নজর কাড়ছে, তখন একটি পুরোনো জাপানি ধারণা আবার আলোচনায় উঠে এসেছে। আর সেটি হলো ‘কাইজেন’। এর অর্থ অবিচ্ছিন্ন উন্নতি। আজকাল কাইজেনের ধারণাটি শুধু জাপান নয়, চীনের জন্যও শক্তিশালী এক কৌশল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। পশ্চিমা বিশ্বের জন্য এটি উদ্বেগ
২০ ঘণ্টা আগে