ম্যাট গ্যাল্ডকে লেখা ওই চিঠির শুরুতেই তাঁর মা লিখেছেন, ‘আমি এই আশা করে চিঠিটি লিখছি যে, একদিন এটি তোমার হাতে পৌঁছাবে। আশা করি তুমি জানতে পারবে, কতটা ভালোবাসি তোমাকে।’
চিঠিটি রেডিটে পোস্ট করে ম্যাট লিখেছেন, ‘আমার মায়ের লেখা একটি চিঠি—তিনি ক্যানসারে মারা যাওয়ার পর যা আমার হাতে এসে পৌঁছায়।’
মা ও চিঠির প্রসঙ্গে ম্যাট আরও লিখেছেন, ‘তাঁকে আমার প্রতিদিন মনে পড়ে। মনে পড়লেই কান্না চলে আসে। তবে মুখের মধ্যে একটি হাসি রেখে আমি কাঁদি। এই মুহূর্তে সময় খুব খারাপ। কারণ ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে আমার বাবাও এখন আইসিইউতে আছেন। আপনারা যাঁদের ভালোবাসেন, তাঁদের প্রতিদিনই জানিয়ে দিন আপনার ভালোবাসার কথা।’
রেডিটে মূলত মায়ের চিঠিটির একটি ছবি প্রকাশ করেছিলেন ম্যাট। সন্তানের উদ্দেশে সেই চিঠিতে মা লিখেছিলেন, ‘আমার যখনই প্রয়োজন পড়েছে তোমাকে পাশে পেয়েছি। চিকিৎসার সময় আমার পাশে কেউ থাকবে, শুধু এই কথা ভেবে তুমি তোমার চাকরি ছেড়ে দিয়েছ। কী এক দুর্দান্ত ব্যাপার! এই জন্য তোমাকে ধন্যবাদ।’
মা আরও লিখেছেন, ‘আমি সব সময় তোমাকে দেখব। মৃত্যুর ভয়ের চেয়ে তোমাকে ছেড়ে যাওয়াকেই আমি বেশি ভয় করি। তুমিই সবচেয়ে ভালো সন্তান।’
চিঠিতে ছেলের সঙ্গে কাটানো মুহূর্তগুলোকে ‘জীবনের সেরা সময়’ হিসেবে উল্লেখ করেন ম্যাটের মা। গত বছরের অক্টোবরে তিনি মারা যান।
কয়েক দিন আগেই রেডিটে চিঠিটি পোস্ট করেছিলেন ম্যাট। পরে ওই পোস্টে অসংখ্য মানুষ তাঁর প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ করেন। একজন মন্তব্য করেছেন, ‘কী দারুণ এক মানুষ আপনি। মায়ের প্রয়োজনের মুহূর্তগুলোতে আপনি তাঁর পাশে ছিলেন।’
আরেকজন লিখেছেন, ‘কী সুন্দর এক নারী ও মা। আপনি কত ভাগ্যবান—তাঁর চিঠি পেয়েছেন। আপনার শোকে আমিও দুঃখ প্রকাশ করছি। তবে যত দিন আপনার হৃদয়ে তাঁর জন্য ভালোবাসা থাকবে, তত দিন আপনার মা আপনার সঙ্গেই থাকবেন। মায়ের সঙ্গে সন্তানের যোগাযোগ কখনোই থামে না।’
ম্যাট গ্যাল্ডকে লেখা ওই চিঠির শুরুতেই তাঁর মা লিখেছেন, ‘আমি এই আশা করে চিঠিটি লিখছি যে, একদিন এটি তোমার হাতে পৌঁছাবে। আশা করি তুমি জানতে পারবে, কতটা ভালোবাসি তোমাকে।’
চিঠিটি রেডিটে পোস্ট করে ম্যাট লিখেছেন, ‘আমার মায়ের লেখা একটি চিঠি—তিনি ক্যানসারে মারা যাওয়ার পর যা আমার হাতে এসে পৌঁছায়।’
মা ও চিঠির প্রসঙ্গে ম্যাট আরও লিখেছেন, ‘তাঁকে আমার প্রতিদিন মনে পড়ে। মনে পড়লেই কান্না চলে আসে। তবে মুখের মধ্যে একটি হাসি রেখে আমি কাঁদি। এই মুহূর্তে সময় খুব খারাপ। কারণ ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে আমার বাবাও এখন আইসিইউতে আছেন। আপনারা যাঁদের ভালোবাসেন, তাঁদের প্রতিদিনই জানিয়ে দিন আপনার ভালোবাসার কথা।’
রেডিটে মূলত মায়ের চিঠিটির একটি ছবি প্রকাশ করেছিলেন ম্যাট। সন্তানের উদ্দেশে সেই চিঠিতে মা লিখেছিলেন, ‘আমার যখনই প্রয়োজন পড়েছে তোমাকে পাশে পেয়েছি। চিকিৎসার সময় আমার পাশে কেউ থাকবে, শুধু এই কথা ভেবে তুমি তোমার চাকরি ছেড়ে দিয়েছ। কী এক দুর্দান্ত ব্যাপার! এই জন্য তোমাকে ধন্যবাদ।’
মা আরও লিখেছেন, ‘আমি সব সময় তোমাকে দেখব। মৃত্যুর ভয়ের চেয়ে তোমাকে ছেড়ে যাওয়াকেই আমি বেশি ভয় করি। তুমিই সবচেয়ে ভালো সন্তান।’
চিঠিতে ছেলের সঙ্গে কাটানো মুহূর্তগুলোকে ‘জীবনের সেরা সময়’ হিসেবে উল্লেখ করেন ম্যাটের মা। গত বছরের অক্টোবরে তিনি মারা যান।
কয়েক দিন আগেই রেডিটে চিঠিটি পোস্ট করেছিলেন ম্যাট। পরে ওই পোস্টে অসংখ্য মানুষ তাঁর প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ করেন। একজন মন্তব্য করেছেন, ‘কী দারুণ এক মানুষ আপনি। মায়ের প্রয়োজনের মুহূর্তগুলোতে আপনি তাঁর পাশে ছিলেন।’
আরেকজন লিখেছেন, ‘কী সুন্দর এক নারী ও মা। আপনি কত ভাগ্যবান—তাঁর চিঠি পেয়েছেন। আপনার শোকে আমিও দুঃখ প্রকাশ করছি। তবে যত দিন আপনার হৃদয়ে তাঁর জন্য ভালোবাসা থাকবে, তত দিন আপনার মা আপনার সঙ্গেই থাকবেন। মায়ের সঙ্গে সন্তানের যোগাযোগ কখনোই থামে না।’
এআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটিতে এবার প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্ট রাখার পরিকল্পনা করছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) সংস্থা ওপেনএআই। সংস্থার প্রধান স্যাম অল্টম্যান বলেছেন, প্রাপ্তবয়স্ক ব্যবহারকারীরা প্রাপ্তবয়স্কদের মতোই আচরণ করতে চান, তাই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে বিশাল এক ডেটা সেন্টার ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) হাব গড়ে তুলতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে প্রযুক্তি জায়ান্ট গুগল। দক্ষিণ ভারতের এই রাজ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এটি হবে দক্ষিণ এশিয়ায় অ্যালফাবেট ইনকরপোরেশনের সহযোগী প্রতিষ্ঠান গুগলের সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ। রয়টার্সের এক প্রতিব
১ দিন আগেজনপ্রিয় ক্রিকেট ওয়েবসাইট ক্রিকইনফো ডটকম এককভাবে বাংলাদেশের সাইবার স্পেসে সবচেয়ে বেশি জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এই তথ্য জানিয়ে বলেছেন
১ দিন আগেনিউইয়র্কের টম্পকিনস স্কয়ার পার্কে সম্প্রতি এক ভিন্নধর্মী আয়োজন হয়ে গেল। এর শিরোনাম দেওয়া হয়েছিল ‘ডিলিট ডে’। তরুণ প্রজন্ম; বিশেষ করে জেন-জিদের অংশগ্রহণে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানের লক্ষ্য ছিল, নিজেদের জীবনে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রভাব থেকে মুক্তি নেওয়া।
১ দিন আগে