আজকের পত্রিকা ডেস্ক
আগ্রহ অনুসারে মানুষদের একত্রিত করার একটি কার্যকর মাধ্যম হলো ফেসবুক গ্রুপ। ব্যক্তিগত উদ্যোগ, ব্যবসা, শিক্ষা কিংবা সমাজসেবামূলক উদ্দেশ্যে গঠিত এসব গ্রুপের সাফল্য অনেকাংশে নির্ভর করে সদস্যদের সক্রিয় অংশ নেওয়ার ওপর। তবে শুধু গ্রুপ তৈরি করলেই চলবে না, সেটিকে প্রাণবন্ত ও কার্যকর রাখতে পরিকল্পিতভাবে সদস্যদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন রাখতে হয়। কিছু কৌশলের মাধ্যমে সহজেই ফেসবুক গ্রুপে অংশগ্রহণ ও একটি সক্রিয় কমিউনিটি গড়ে তোলা সম্ভব।
ফেসবুক গ্রুপের এনগেজমেন্ট বাড়ানোর জন্য খুব বেশি কিছু করার প্রয়োজন নেই। গ্রুপের এনগেজমেন্ট বাড়ানোর জন্য নিচের সহজ ১৫টি কৌশল অবলম্বন করতে পারেন—
১. নতুন সদস্যদের স্বাগত জানানো: নতুন সদস্যদের স্বাগত জানিয়ে একটি ব্যক্তিগত সংযোগ তৈরি করুন। এ জন্য একটি স্বাগত পোস্ট লিখে নতুন সদস্যদের ট্যাগ দিতে পারেন। এটি সদস্যদের খোলামেলা মতপ্রকাশে সাহায্য করে।
২. নিজের পরিচয় দিতে বলুন: নতুন সদস্যদের একটি পরিচিতিমূলক পোস্ট দিতে উৎসাহ দিন। এতে তাঁরা স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন এবং অন্যদের সঙ্গে সংযোগ গড়ে ওঠে।
৩. সক্রিয় সদস্যদের স্বীকৃতি দিন: সবচেয়ে সক্রিয় সদস্যদের পুরস্কার বা স্বীকৃতি দিন। মাসিক ভিত্তিতে পুরস্কার দিলে সদস্যদের উৎসাহ বাড়ে।
৪. গল্প বলার শক্তি ব্যবহার করুন: ভিডিও বা ছবির মাধ্যমে গল্প বলুন, যা সদস্যদের মধ্যে আগ্রহ তৈরি করে।
৫. পোল, সার্ভে ও কুইজ পোস্ট করুন: সরাসরি মতামত চাওয়া হলে সদস্যরা দ্রুত প্রতিক্রিয়া জানায়। এভাবে গ্রুপের এনগেজমেন্ট বাড়ে।
৬. বিভিন্ন প্রশ্ন করুন: বিভন্ন ধরনের ছবিভিত্তিক ও সাধারণ প্রশ্ন পোস্ট করুন, যা আলোচনায় আগ্রহ তৈরি করে।
৭. ছবিসহ উদ্ধৃতি (কোট) পোস্ট করুন: অনুপ্রেরণাদায়ক বা মজার উদ্ধৃতি দিয়ে তৈরি ছবি পোস্ট করুন।
৮. এডুটেইনমেন্ট পোস্ট দিন: শিক্ষামূলক ও বিনোদনমূলক কনটেন্ট মিলিয়ে পোস্ট দিন, যাতে সদস্যরা বেশি আকৃষ্ট হয়।
৯. নিয়মিত পোস্টিং শিডিউল রাখুন: নির্দিষ্ট সময় ও দিনে পোস্ট করলে সদস্যরা পোস্ট প্রত্যাশা করে থাকে। ফলে সেই গ্রুপে প্রবেশ করার আগ্রহ তৈরি হয়।
১০. সঠিক সময়ে পোস্ট করুন: সদস্যরা কখন বেশি সক্রিয়, তা বুঝে সেই সময় পোস্ট শিডিউল করুন।
১১. লাইভ ভিডিও ব্যবহার করুন: গ্রুপে লাইভ ভিডিও করে সদস্যদের সরাসরি যুক্ত করুন। এটি সদস্যদের বিশ্বাস অর্জনে সাহায্য করে।
১২. নোটিফিকেশন চালু রাখতে বলুন: সদস্যদের গ্রুপের পোস্ট মিস না করার জন্য নোটিফিকেশন চালু রাখার অনুরোধ জানান।
১৩. পোস্টে লাইক ও মন্তব্য করুন: অ্যাডমিন হিসেবে প্রতিক্রিয়া জানালে অন্যরাও অংশ নিতে উৎসাহিত হয়।
১৪. ইন্টারঅ্যাকটিভ কনটেন্ট পোস্ট করুন: মিম, ভিডিও, জিআইএফ, কুইজ ইত্যাদি পোস্ট করুন। এর ফলে এগুলোতে কমেন্ট, লাইকের মাধ্যমে সদস্যরা এ–বিষয়ক আলোচনায় অংশ নেবেন।
১৫. গ্রুপ ইনসাইটস ব্যবহার করুন: কোন পোস্ট বেশি রেসপন্স পাচ্ছে, কারা বেশি অ্যাকটিভ—এসব তথ্য দেখে স্ট্র্যাটেজি নির্ধারণ করুন। এ জন্য গ্রুপ ইনসাইটস ফিচারটি ব্যবহার করতে পারেন। এটি অ্যাডমিন টুলস অপশনে পাওয়া যায়।
সঠিক পরিকল্পনা, সময়ানুযায়ী কনটেন্ট ও সদস্যদের সঙ্গে কার্যকর সংযোগের মাধ্যমে ফেসবুক গ্রুপকে একটি সফল ও সক্রিয় কমিউনিটিতে রূপান্তর করা সম্ভব।
আগ্রহ অনুসারে মানুষদের একত্রিত করার একটি কার্যকর মাধ্যম হলো ফেসবুক গ্রুপ। ব্যক্তিগত উদ্যোগ, ব্যবসা, শিক্ষা কিংবা সমাজসেবামূলক উদ্দেশ্যে গঠিত এসব গ্রুপের সাফল্য অনেকাংশে নির্ভর করে সদস্যদের সক্রিয় অংশ নেওয়ার ওপর। তবে শুধু গ্রুপ তৈরি করলেই চলবে না, সেটিকে প্রাণবন্ত ও কার্যকর রাখতে পরিকল্পিতভাবে সদস্যদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন রাখতে হয়। কিছু কৌশলের মাধ্যমে সহজেই ফেসবুক গ্রুপে অংশগ্রহণ ও একটি সক্রিয় কমিউনিটি গড়ে তোলা সম্ভব।
ফেসবুক গ্রুপের এনগেজমেন্ট বাড়ানোর জন্য খুব বেশি কিছু করার প্রয়োজন নেই। গ্রুপের এনগেজমেন্ট বাড়ানোর জন্য নিচের সহজ ১৫টি কৌশল অবলম্বন করতে পারেন—
১. নতুন সদস্যদের স্বাগত জানানো: নতুন সদস্যদের স্বাগত জানিয়ে একটি ব্যক্তিগত সংযোগ তৈরি করুন। এ জন্য একটি স্বাগত পোস্ট লিখে নতুন সদস্যদের ট্যাগ দিতে পারেন। এটি সদস্যদের খোলামেলা মতপ্রকাশে সাহায্য করে।
২. নিজের পরিচয় দিতে বলুন: নতুন সদস্যদের একটি পরিচিতিমূলক পোস্ট দিতে উৎসাহ দিন। এতে তাঁরা স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন এবং অন্যদের সঙ্গে সংযোগ গড়ে ওঠে।
৩. সক্রিয় সদস্যদের স্বীকৃতি দিন: সবচেয়ে সক্রিয় সদস্যদের পুরস্কার বা স্বীকৃতি দিন। মাসিক ভিত্তিতে পুরস্কার দিলে সদস্যদের উৎসাহ বাড়ে।
৪. গল্প বলার শক্তি ব্যবহার করুন: ভিডিও বা ছবির মাধ্যমে গল্প বলুন, যা সদস্যদের মধ্যে আগ্রহ তৈরি করে।
৫. পোল, সার্ভে ও কুইজ পোস্ট করুন: সরাসরি মতামত চাওয়া হলে সদস্যরা দ্রুত প্রতিক্রিয়া জানায়। এভাবে গ্রুপের এনগেজমেন্ট বাড়ে।
৬. বিভিন্ন প্রশ্ন করুন: বিভন্ন ধরনের ছবিভিত্তিক ও সাধারণ প্রশ্ন পোস্ট করুন, যা আলোচনায় আগ্রহ তৈরি করে।
৭. ছবিসহ উদ্ধৃতি (কোট) পোস্ট করুন: অনুপ্রেরণাদায়ক বা মজার উদ্ধৃতি দিয়ে তৈরি ছবি পোস্ট করুন।
৮. এডুটেইনমেন্ট পোস্ট দিন: শিক্ষামূলক ও বিনোদনমূলক কনটেন্ট মিলিয়ে পোস্ট দিন, যাতে সদস্যরা বেশি আকৃষ্ট হয়।
৯. নিয়মিত পোস্টিং শিডিউল রাখুন: নির্দিষ্ট সময় ও দিনে পোস্ট করলে সদস্যরা পোস্ট প্রত্যাশা করে থাকে। ফলে সেই গ্রুপে প্রবেশ করার আগ্রহ তৈরি হয়।
১০. সঠিক সময়ে পোস্ট করুন: সদস্যরা কখন বেশি সক্রিয়, তা বুঝে সেই সময় পোস্ট শিডিউল করুন।
১১. লাইভ ভিডিও ব্যবহার করুন: গ্রুপে লাইভ ভিডিও করে সদস্যদের সরাসরি যুক্ত করুন। এটি সদস্যদের বিশ্বাস অর্জনে সাহায্য করে।
১২. নোটিফিকেশন চালু রাখতে বলুন: সদস্যদের গ্রুপের পোস্ট মিস না করার জন্য নোটিফিকেশন চালু রাখার অনুরোধ জানান।
১৩. পোস্টে লাইক ও মন্তব্য করুন: অ্যাডমিন হিসেবে প্রতিক্রিয়া জানালে অন্যরাও অংশ নিতে উৎসাহিত হয়।
১৪. ইন্টারঅ্যাকটিভ কনটেন্ট পোস্ট করুন: মিম, ভিডিও, জিআইএফ, কুইজ ইত্যাদি পোস্ট করুন। এর ফলে এগুলোতে কমেন্ট, লাইকের মাধ্যমে সদস্যরা এ–বিষয়ক আলোচনায় অংশ নেবেন।
১৫. গ্রুপ ইনসাইটস ব্যবহার করুন: কোন পোস্ট বেশি রেসপন্স পাচ্ছে, কারা বেশি অ্যাকটিভ—এসব তথ্য দেখে স্ট্র্যাটেজি নির্ধারণ করুন। এ জন্য গ্রুপ ইনসাইটস ফিচারটি ব্যবহার করতে পারেন। এটি অ্যাডমিন টুলস অপশনে পাওয়া যায়।
সঠিক পরিকল্পনা, সময়ানুযায়ী কনটেন্ট ও সদস্যদের সঙ্গে কার্যকর সংযোগের মাধ্যমে ফেসবুক গ্রুপকে একটি সফল ও সক্রিয় কমিউনিটিতে রূপান্তর করা সম্ভব।
এআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটিতে এবার প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্ট রাখার পরিকল্পনা করছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) সংস্থা ওপেনএআই। সংস্থার প্রধান স্যাম অল্টম্যান বলেছেন, প্রাপ্তবয়স্ক ব্যবহারকারীরা প্রাপ্তবয়স্কদের মতোই আচরণ করতে চান, তাই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে বিশাল এক ডেটা সেন্টার ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) হাব গড়ে তুলতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে প্রযুক্তি জায়ান্ট গুগল। দক্ষিণ ভারতের এই রাজ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এটি হবে দক্ষিণ এশিয়ায় অ্যালফাবেট ইনকরপোরেশনের সহযোগী প্রতিষ্ঠান গুগলের সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ। রয়টার্সের এক প্রতিব
১ দিন আগেজনপ্রিয় ক্রিকেট ওয়েবসাইট ক্রিকইনফো ডটকম এককভাবে বাংলাদেশের সাইবার স্পেসে সবচেয়ে বেশি জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এই তথ্য জানিয়ে বলেছেন
১ দিন আগেনিউইয়র্কের টম্পকিনস স্কয়ার পার্কে সম্প্রতি এক ভিন্নধর্মী আয়োজন হয়ে গেল। এর শিরোনাম দেওয়া হয়েছিল ‘ডিলিট ডে’। তরুণ প্রজন্ম; বিশেষ করে জেন-জিদের অংশগ্রহণে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানের লক্ষ্য ছিল, নিজেদের জীবনে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রভাব থেকে মুক্তি নেওয়া।
১ দিন আগে