যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই বিল পাসের পক্ষে সমর্থন জানিয়েছে ওপেনএআই, অ্যাডোবি ও মাইক্রোসফট। বিলটি পাশ হলে এআই দিয়ে তৈরি কনটেন্ট চিহ্নিত করতে বাধ্য হবে প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো। ফলে সাধারণ মিম থেকে শুরু করে রাজনৈতিক প্রার্থীদের সম্পর্কে ভুল তথ্য ছড়ানোর উদ্দেশ্যে তৈরি এআই কনটেন্টের ওপর ওয়াটারমার্ক বা জলছাপ যুক্ত করতে হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের ‘এবি ৩২১১’ নামে পরিচিত বিলটি এআই দিয়ে তৈরি ছবি, ভিডিও ও অডিও ক্লিপগুলোর মেটাডেটাতে ওয়াটারমার্ক রাখার বাধ্যবাধকতা আরোপ করে। অনেক এআই কোম্পানি ইতিমধ্যেই এই প্রক্রিয়া অনুসরণ করলেও বেশির ভাগ মানুষ মেটাডেটা পড়েন না। বিলটি ইনস্টাগ্রাম বা এক্স (সাবেক টুইটার) মতো বড় অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলোকে নির্দেশ দেয় যে, কোম্পানিগুলো এআই দিয়ে তৈরি কনটেন্টগুলো এমনভাবে চিহ্নিত করুক যেন সাধারণ দর্শকেরা সহজেই বুঝতে পারে।
আন্তর্জাতিক প্রকল্প ‘কোয়ালিশন ফর কনটেন্ট প্রোভিন্যান্স অ্যান্ড অথেনটিসিটি’ (সি২পিএ) তৈরি করতে সাহায্য করেছে ওপেনএআই, অ্যাডোবি ও মাইক্রোসফট। এটি এআই দিয়ে তৈরি কনটেন্ট শনাক্তের জন্য সি২পিএ মেটাডেটা ব্যবহার করে। এটি এআই কনটেন্ট শনাক্তের একটি আন্তর্জাতিক মানদণ্ড।
গত এপ্রিলে বিলটির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিল বিজনেস সফটওয়্যার অ্যালিয়ান্স (বিএসএ) নামের একটি বাণিজ্যিক গ্রুপ। এটি অ্যাডোবি ও মাইক্রোসফটে এবং যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তম সফটওয়্যার নির্মাতাদের প্রতিনিধিত্ব করে। ক্যালিফোর্নিয়ার আইনপ্রণেতাদের কাছে পাঠানো চিঠিতে বিলটিকে ‘অকাজের’ এবং ‘অতিরিক্ত বোঝা’ হিসেবে উল্লেখ করেছিল গ্রুপটি। তবে বিলটিতে বিভিন্ন সংশোধন আনায় মনোভাব পরিবর্তন হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের আইনসভার ডেটাবেইস অনুযায়ী, এই আইন প্রণয়ন মৌসুমে এআই সম্পর্কিত ৬৫টি বিল প্রস্তাব করার চেষ্টা করেছেন ক্যালিফোর্নিয়ার আইনপ্রণেতারা। এর মধ্যে এমন পদক্ষেপ ছিল যা নিশ্চিত করতে চেয়েছিল যে, সমস্ত অ্যালগরিদমিক সিদ্ধান্ত পক্ষপাতমুক্ত হবে এবং মৃত ব্যক্তিদের কনটেন্ট এআই কোম্পানিগুলোর শোষণ থেকে রক্ষা পাবে। তবে অনেক বিল ইতিমধ্যেই বাতিল হয়ে গেছে।
ক্যালিফোর্নিয়া স্টেট অ্যাসেম্বলি সদস্য বাফি উইক্সের কাছে পাঠানো একটি চিঠিতে ওপেনএআই বলেছে, বিশেষ করে নির্বাচনের বছরগুলোতে এআই দিয়ে তৈরি কনটেন্টের স্বচ্ছতা ও ওয়াটারমার্কিংয়ের মতো উৎস নিশ্চিতকরণ টুল গুরুপূর্ণ।
বিশ্বের এক-তৃতীয়াংশ দেশ এই বছরে ভোটগ্রহণ করবে। এআই দিয়ে তৈরি কনটেন্ট এসব নির্বাচনে কী ভূমিকা পালন করবে তা নিয়ে বিশেষজ্ঞরা উদ্বিগ্ন। ইন্দোনেশিয়ার মতো কিছু নির্বাচনে ইতিমধ্যেই এই প্রযুক্তি প্রভাব বিস্তার করেছে।
চিঠিতে ওপেনএআইয়ের প্রধান কৌশল কর্মকর্তা জেসন কওন বলেন, ‘নতুন প্রযুক্তি ও মানগুলো মানুষকে অনলাইনে পাওয়া কনটেন্টের উৎস বুঝতে সাহায্য করতে পারে। সেই সঙ্গে মানুষের তৈরি ও বাস্তবসম্মত এআই দিয়ে তৈরি কনটেন্টের মধ্যে বিভ্রান্তি এড়াতে সাহায্য করতে পারে।
ইতিমধ্যেই ক্যালোফোর্নিয়াতে ৬২–০ ভোটে পাস হয়েছে বিলটি। এই মাসের শুরুতে বিলটি সিনেট অনুমোদন কমিটিতে পাস হয়। বিলটি চূড়ান্তভাবে পাস হওয়ার জন্য আগামী ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে গভর্নর গ্যাভিন নিউজমের স্বাক্ষর প্রয়োজন।
তথ্যসূত্র: টেকক্রাঞ্চ ও রয়টার্স।
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই বিল পাসের পক্ষে সমর্থন জানিয়েছে ওপেনএআই, অ্যাডোবি ও মাইক্রোসফট। বিলটি পাশ হলে এআই দিয়ে তৈরি কনটেন্ট চিহ্নিত করতে বাধ্য হবে প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো। ফলে সাধারণ মিম থেকে শুরু করে রাজনৈতিক প্রার্থীদের সম্পর্কে ভুল তথ্য ছড়ানোর উদ্দেশ্যে তৈরি এআই কনটেন্টের ওপর ওয়াটারমার্ক বা জলছাপ যুক্ত করতে হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের ‘এবি ৩২১১’ নামে পরিচিত বিলটি এআই দিয়ে তৈরি ছবি, ভিডিও ও অডিও ক্লিপগুলোর মেটাডেটাতে ওয়াটারমার্ক রাখার বাধ্যবাধকতা আরোপ করে। অনেক এআই কোম্পানি ইতিমধ্যেই এই প্রক্রিয়া অনুসরণ করলেও বেশির ভাগ মানুষ মেটাডেটা পড়েন না। বিলটি ইনস্টাগ্রাম বা এক্স (সাবেক টুইটার) মতো বড় অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলোকে নির্দেশ দেয় যে, কোম্পানিগুলো এআই দিয়ে তৈরি কনটেন্টগুলো এমনভাবে চিহ্নিত করুক যেন সাধারণ দর্শকেরা সহজেই বুঝতে পারে।
আন্তর্জাতিক প্রকল্প ‘কোয়ালিশন ফর কনটেন্ট প্রোভিন্যান্স অ্যান্ড অথেনটিসিটি’ (সি২পিএ) তৈরি করতে সাহায্য করেছে ওপেনএআই, অ্যাডোবি ও মাইক্রোসফট। এটি এআই দিয়ে তৈরি কনটেন্ট শনাক্তের জন্য সি২পিএ মেটাডেটা ব্যবহার করে। এটি এআই কনটেন্ট শনাক্তের একটি আন্তর্জাতিক মানদণ্ড।
গত এপ্রিলে বিলটির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিল বিজনেস সফটওয়্যার অ্যালিয়ান্স (বিএসএ) নামের একটি বাণিজ্যিক গ্রুপ। এটি অ্যাডোবি ও মাইক্রোসফটে এবং যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তম সফটওয়্যার নির্মাতাদের প্রতিনিধিত্ব করে। ক্যালিফোর্নিয়ার আইনপ্রণেতাদের কাছে পাঠানো চিঠিতে বিলটিকে ‘অকাজের’ এবং ‘অতিরিক্ত বোঝা’ হিসেবে উল্লেখ করেছিল গ্রুপটি। তবে বিলটিতে বিভিন্ন সংশোধন আনায় মনোভাব পরিবর্তন হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের আইনসভার ডেটাবেইস অনুযায়ী, এই আইন প্রণয়ন মৌসুমে এআই সম্পর্কিত ৬৫টি বিল প্রস্তাব করার চেষ্টা করেছেন ক্যালিফোর্নিয়ার আইনপ্রণেতারা। এর মধ্যে এমন পদক্ষেপ ছিল যা নিশ্চিত করতে চেয়েছিল যে, সমস্ত অ্যালগরিদমিক সিদ্ধান্ত পক্ষপাতমুক্ত হবে এবং মৃত ব্যক্তিদের কনটেন্ট এআই কোম্পানিগুলোর শোষণ থেকে রক্ষা পাবে। তবে অনেক বিল ইতিমধ্যেই বাতিল হয়ে গেছে।
ক্যালিফোর্নিয়া স্টেট অ্যাসেম্বলি সদস্য বাফি উইক্সের কাছে পাঠানো একটি চিঠিতে ওপেনএআই বলেছে, বিশেষ করে নির্বাচনের বছরগুলোতে এআই দিয়ে তৈরি কনটেন্টের স্বচ্ছতা ও ওয়াটারমার্কিংয়ের মতো উৎস নিশ্চিতকরণ টুল গুরুপূর্ণ।
বিশ্বের এক-তৃতীয়াংশ দেশ এই বছরে ভোটগ্রহণ করবে। এআই দিয়ে তৈরি কনটেন্ট এসব নির্বাচনে কী ভূমিকা পালন করবে তা নিয়ে বিশেষজ্ঞরা উদ্বিগ্ন। ইন্দোনেশিয়ার মতো কিছু নির্বাচনে ইতিমধ্যেই এই প্রযুক্তি প্রভাব বিস্তার করেছে।
চিঠিতে ওপেনএআইয়ের প্রধান কৌশল কর্মকর্তা জেসন কওন বলেন, ‘নতুন প্রযুক্তি ও মানগুলো মানুষকে অনলাইনে পাওয়া কনটেন্টের উৎস বুঝতে সাহায্য করতে পারে। সেই সঙ্গে মানুষের তৈরি ও বাস্তবসম্মত এআই দিয়ে তৈরি কনটেন্টের মধ্যে বিভ্রান্তি এড়াতে সাহায্য করতে পারে।
ইতিমধ্যেই ক্যালোফোর্নিয়াতে ৬২–০ ভোটে পাস হয়েছে বিলটি। এই মাসের শুরুতে বিলটি সিনেট অনুমোদন কমিটিতে পাস হয়। বিলটি চূড়ান্তভাবে পাস হওয়ার জন্য আগামী ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে গভর্নর গ্যাভিন নিউজমের স্বাক্ষর প্রয়োজন।
তথ্যসূত্র: টেকক্রাঞ্চ ও রয়টার্স।
বিশ্বজুড়েই ম্যারাথনে মানুষই দৌড়ায়। তবে চীনে দেখা গেল ভিন্ন দৃশ্য। সেখানে হাফ ম্যারাথনে দৌড়াল রোবট। একটি কিংবা দুটি নয়, ২০টি রোবট দৌড়াল সেই ম্যারাথনে।
৩ ঘণ্টা আগেআগাগোড়াই স্মার্টফোনের সঙ্গে বড় হওয়া প্রথম প্রজন্ম জেনারেশন জেড বা জেন-জি। যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে। নতুন এক গবেষণা বলছে, ভুল তথ্যে বিশ্বাস করার ক্ষেত্রে যেসব শ্রেণি বা গোষ্ঠীর মানুষেরা বেশি ঝুঁকিপূর্ণ তাদের মধ্যে প্রযুক্তির আশীর্বাদ নিয়ে জন্ম নেওয়া জেন-জি প্রজন্ম অন্যতম। সম্প্রতি কানাডা
১২ ঘণ্টা আগেচাকরির বাজারে এক নতুন হুমকির নাম—কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)। এই প্রযুক্তির সুযোগ নিয়ে প্রতারকেরা এখন তৈরি করছে ভুয়া প্রোফাইল। এসব ভুয়া প্রোফাইল দিয়ে অনলাইন ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে দূর থেকে কাজ করার সুযোগ পেতে চায় প্রতারকেরা।
১৩ ঘণ্টা আগেপ্রকৃতির মাঝে ঘুরে বেড়ানো অনেকেরই প্রিয় অভ্যাস। তবে যতই দিকনির্দেশনার দক্ষতা থাকুক না কেন, প্রকৃতির গভীরে প্রবেশ করলে নির্ভরযোগ্য একটি জিপিএস ট্র্যাকারই হয় সবচেয়ে বড় সহায়। এ জন্য এমন এক উদ্ভাবনী ডিভাইস নিয়ে এসেছে গারমিন, যার রয়েছে যেকোনো পরিবেশে টিকে থাকার মতো স্থায়িত্ব, শক্তিশালী সিগন্যাল গ্রহণক্ষম
১৪ ঘণ্টা আগে