ইন্টেল ও এএমডি এর মতো মহাকাশে চিপ পাঠিয়েছে চীনের চিপ প্রস্তুতকারক কোম্পানিটি লুনসন। এটি মহাকাশে পাঠানো ক্লাউড কম্পিউটিং প্ল্যাটফর্মগুলোর জন্য কাজ করবে। গত শুক্রবার কোম্পানিটির পক্ষ থেকে এসব তথ্য জানানো হয়।
লুনসন বলে, কোম্পানিটির তৈরি প্রযুক্তিটি একটি বিশেষ যন্ত্রাংশ বা ডিভাইসে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যার নাম ‘স্টার আই’। এটি ১৫ নভেম্বর তিয়ানঝু-৮ কার্গো মিশনের মাধ্যমে মহাকাশে পাঠানো হয়েছে।
স্টার আই পৃথিবীতে রেডিয়েশন বা তেজষ্ক্রিয়তার উৎস পর্যবেক্ষণ করে, রিমোট সেন্সিং মিশনের জন্য ছবি ধারণ করে। লুনসন একে (মেশিন অনুবাদ অনুযায়ী) স্টোরেজ, কম্পিউটিং, এবং ট্রান্সমিশন ফাংশন’ হিসেবে বর্ণনা করেছে। এতে ‘অরবিটাল ডেটা প্রসেসিং, স্টোরেজ, ফরওয়ার্ডিং, শক্তি রূপান্তর এবং নিয়ন্ত্রণ, কাজ পরিচালনা এবং তাপ ব্যবস্থাপনা ফিচার অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।’
তবে কোন প্রসেসরটি মহাকাশে পাঠানো হয়েছে তা প্রকাশ করেনি লুনসন। কোম্পানিটি একটি মালিকানাধীন ইন্সট্রাকশন সেট আর্কিটেকচার ব্যবহার করে। এটি এমআইপিএস-এর সঙ্গে সংগতিপূর্ণ তবে এতে আরআইএসসি–ভি এর কিছু উপাদানও রয়েছে। কোম্পানিটি ডেস্কটপ, সার্ভার এবং শিল্প যন্ত্রপাতিতে ব্যবহারের জন্য পণ্য ডিজাইন করে।
চীনের এই চিপ প্রস্তুতকারকের পণ্যগুলো তুলনামূলকভাবে স্বল্প ক্ষমতাসম্পন্ন এবং এএমডি বা ইন্টেল-এর মতো প্রতিদ্বন্দ্বীদের চেয়ে কয়েক বছর পিছিয়ে। লুনসনের চিপ মহাকাশভিত্তিক ক্লাউড প্ল্যাটফর্ম হিসেবে ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত বলে কোম্পানিটি জানিয়েছে।
চীন তার নিজস্ব চিপ প্রযুক্তির মাধ্যমে বিদেশি চিপের ওপর নির্ভরতা কমাতে চায়। বিশেষ করে পশ্চিমা দেশগুলো থেকে। এটি চীনের সেমিকন্ডাক্টর শিল্পের জন্য একটি বড় সাফল্য। কারণ তারা নিজেই উন্নত প্রযুক্তি তৈরি করতে সক্ষম হচ্ছে, যা দীর্ঘ মেয়াদে তাদের বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
লুনসন কোম্পানি তাদের মহাকাশে পাঠানো প্রযুক্তির বিষয়ে ঘোষণা দেওয়ার পরের দিন আরেক বিবৃতি দেয়। এই বিবৃতিতে কিছু গুজব বা ভুল তথ্য বাতিল করে তারা
লুনসন কোম্পানি নতুন কোনো প্রাইভেট বিনিয়োগ (নতুন আর্থিক সাহায্য বা তহবিল) খুঁজছে তা গুজবে বলা হয়। তবে কোম্পানি জানিয়েছে, এই গুজবটি সত্য নয়। তারা কোনো নতুন বিনিয়োগের জন্য চেষ্টা করছে না।
তথ্যসূত্র: দ্য রেজিস্টার
ইন্টেল ও এএমডি এর মতো মহাকাশে চিপ পাঠিয়েছে চীনের চিপ প্রস্তুতকারক কোম্পানিটি লুনসন। এটি মহাকাশে পাঠানো ক্লাউড কম্পিউটিং প্ল্যাটফর্মগুলোর জন্য কাজ করবে। গত শুক্রবার কোম্পানিটির পক্ষ থেকে এসব তথ্য জানানো হয়।
লুনসন বলে, কোম্পানিটির তৈরি প্রযুক্তিটি একটি বিশেষ যন্ত্রাংশ বা ডিভাইসে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যার নাম ‘স্টার আই’। এটি ১৫ নভেম্বর তিয়ানঝু-৮ কার্গো মিশনের মাধ্যমে মহাকাশে পাঠানো হয়েছে।
স্টার আই পৃথিবীতে রেডিয়েশন বা তেজষ্ক্রিয়তার উৎস পর্যবেক্ষণ করে, রিমোট সেন্সিং মিশনের জন্য ছবি ধারণ করে। লুনসন একে (মেশিন অনুবাদ অনুযায়ী) স্টোরেজ, কম্পিউটিং, এবং ট্রান্সমিশন ফাংশন’ হিসেবে বর্ণনা করেছে। এতে ‘অরবিটাল ডেটা প্রসেসিং, স্টোরেজ, ফরওয়ার্ডিং, শক্তি রূপান্তর এবং নিয়ন্ত্রণ, কাজ পরিচালনা এবং তাপ ব্যবস্থাপনা ফিচার অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।’
তবে কোন প্রসেসরটি মহাকাশে পাঠানো হয়েছে তা প্রকাশ করেনি লুনসন। কোম্পানিটি একটি মালিকানাধীন ইন্সট্রাকশন সেট আর্কিটেকচার ব্যবহার করে। এটি এমআইপিএস-এর সঙ্গে সংগতিপূর্ণ তবে এতে আরআইএসসি–ভি এর কিছু উপাদানও রয়েছে। কোম্পানিটি ডেস্কটপ, সার্ভার এবং শিল্প যন্ত্রপাতিতে ব্যবহারের জন্য পণ্য ডিজাইন করে।
চীনের এই চিপ প্রস্তুতকারকের পণ্যগুলো তুলনামূলকভাবে স্বল্প ক্ষমতাসম্পন্ন এবং এএমডি বা ইন্টেল-এর মতো প্রতিদ্বন্দ্বীদের চেয়ে কয়েক বছর পিছিয়ে। লুনসনের চিপ মহাকাশভিত্তিক ক্লাউড প্ল্যাটফর্ম হিসেবে ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত বলে কোম্পানিটি জানিয়েছে।
চীন তার নিজস্ব চিপ প্রযুক্তির মাধ্যমে বিদেশি চিপের ওপর নির্ভরতা কমাতে চায়। বিশেষ করে পশ্চিমা দেশগুলো থেকে। এটি চীনের সেমিকন্ডাক্টর শিল্পের জন্য একটি বড় সাফল্য। কারণ তারা নিজেই উন্নত প্রযুক্তি তৈরি করতে সক্ষম হচ্ছে, যা দীর্ঘ মেয়াদে তাদের বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
লুনসন কোম্পানি তাদের মহাকাশে পাঠানো প্রযুক্তির বিষয়ে ঘোষণা দেওয়ার পরের দিন আরেক বিবৃতি দেয়। এই বিবৃতিতে কিছু গুজব বা ভুল তথ্য বাতিল করে তারা
লুনসন কোম্পানি নতুন কোনো প্রাইভেট বিনিয়োগ (নতুন আর্থিক সাহায্য বা তহবিল) খুঁজছে তা গুজবে বলা হয়। তবে কোম্পানি জানিয়েছে, এই গুজবটি সত্য নয়। তারা কোনো নতুন বিনিয়োগের জন্য চেষ্টা করছে না।
তথ্যসূত্র: দ্য রেজিস্টার
বিশ্বজুড়েই ম্যারাথনে মানুষই দৌড়ায়। তবে চীনে দেখা গেল ভিন্ন দৃশ্য। সেখানে হাফ ম্যারাথনে দৌড়াল রোবট। একটি কিংবা দুটি নয়, ২০টি রোবট দৌড়াল সেই ম্যারাথনে।
৬ ঘণ্টা আগেবর্তমান ডিজিটাল যুগে ব্যবসার প্রসারে সোশ্যাল মিডিয়ার গুরুত্ব দিন দিন বেড়েই চলেছে। এর মধ্যে অন্যতম শক্তিশালী ও জনপ্রিয় একটি প্ল্যাটফর্ম ফেসবুক, যেখানে প্রতিদিন কোটি কোটি মানুষ সক্রিয় থাকেন। ব্যবসাকে আরও বেশি মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে ও পণ্য বা সেবার ব্যাপারে বিশ্বাস তৈরি করতে ফেসবুক বিজনেস পেজ তৈরি করা
১৫ ঘণ্টা আগেআগাগোড়াই স্মার্টফোনের সঙ্গে বড় হওয়া প্রথম প্রজন্ম জেনারেশন জেড বা জেন-জি। যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে। নতুন এক গবেষণা বলছে, ভুল তথ্যে বিশ্বাস করার ক্ষেত্রে যেসব শ্রেণি বা গোষ্ঠীর মানুষেরা বেশি ঝুঁকিপূর্ণ তাদের মধ্যে প্রযুক্তির আশীর্বাদ নিয়ে জন্ম নেওয়া জেন-জি প্রজন্ম অন্যতম। সম্প্রতি কানাডা
১৫ ঘণ্টা আগেচাকরির বাজারে এক নতুন হুমকির নাম—কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)। এই প্রযুক্তির সুযোগ নিয়ে প্রতারকেরা এখন তৈরি করছে ভুয়া প্রোফাইল। এসব ভুয়া প্রোফাইল দিয়ে অনলাইন ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে দূর থেকে কাজ করার সুযোগ পেতে চায় প্রতারকেরা।
১৬ ঘণ্টা আগে