অনেক সময় ব্যবহারকারীর অজান্তে পানি বা তরল পদার্থ কম্পিউটারে প্রবেশ করে ডিভাইসের ক্ষতি করতে পারে। এজন্য ‘লিউকুইডডিটেকশন’ নামে নতুন ফিচার নিয়ে এল অ্যাপল। ম্যাকের পোর্ট ও কিবোর্ডে পানি বা তরল পদার্থ ঢুকলে নতুন ফিচারটি ব্যবহারকারীকে সতর্ক করবে। প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট গ্যাজেডটস নাও-এর প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
ম্যাকওএস সোনোমার অপারেটিং সিস্টেমে নতুন ফিচারটি যুক্ত করা হয়েছে। এর ফলে ম্যাকের ডিভাইসের ক্ষতির সম্ভাবনা কমে যাবে।
ফিচারটি যেভাবে কাজ করে
লিউকুইডডিটেকশন একটি ব্যাকগ্রাউন্ড প্রক্রিয়া। এটি ম্যাকের টাইপ সি পোর্টে কাজ করে। পোর্টের ভেতর কোনো তরল পদার্থের উপস্থিতি যেমন–বৈদ্যুতিক প্রতিরোধের পরিবর্তন বা তাপমাত্রার পরিবর্তন চিহ্নিত করে এই ফিচার। কোনো তরল পদার্থ চিহ্নিত করলেই সঙ্গে সঙ্গে ব্যবহারকারীকে একটি নোটিফিকেশন পাঠাবে অ্যাপল। এর সঙ্গে যুক্ত অন্য ডিভাইসকে বিচ্ছিন্ন করার পরামর্শ দেবে অ্যাপল। ব্যবহারকারীদের তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নিতে এই নোটিফিকেশন পাঠানো হবে।
যেসব ম্যাক ব্যবহারকারী এই ধরনের ক্ষতি নিয়ে চিন্তিত তাদের টুলটি অনেক কাজে দেবে। টাইপ সি পোর্টে এমন পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে ডিভাইস ঠিক করার ব্যয় কমানো যাবে এবং নষ্ট হওয়া থেকে ডিভাইসকে রক্ষা করা যাবে।
অ্যাপলের সীমিত ওয়ারেন্টি তরল পদার্থের ফলে সৃষ্ট ক্ষতিকে কভার করে না। এমনকি পানি নিরোধক আইফোন ও অ্যাপল ওয়াচের ক্ষেত্রেও ওয়ারেন্টি। এজন্য তরল পদার্থ চিহ্নিত করতে অ্যাপল বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করেছে।
অ্যাপলের বিভিন্ন পণ্যে ‘লিকুইড কন্টাক্ট ইনডিকেটরস’ (এলসিআই) পাওয়া যায়। এগুলো এক ধরনের স্টিকার যেগুলো পানির সংস্পর্শে রং পরিবর্তন করে। প্রযুক্তিবিদদের জন্য এই সূচকগুলি ভিজ্যুয়াল সংকেত হিসাবে কাজ করে। কোনো ডিভাইস তরলের সংস্পর্শে এসেছে কিনা তা নির্ধারণ করতে এই স্টিকারগুলো সাহায্য করে।
অ্যাপল নিজস্ব ওয়েবসাইটে বলছে, ম্যাকের ল্যাপটপ, কম্পিউটার ও অ্যাপলের ওয়্যার ও ওয়্যারলেস কিবোর্ডে এলসিআই যুক্ত করা হয়েছে, যাতে এই পণ্যগুলি তরলের সংস্পর্শে এলে তা চিহ্নিত করা যায়।
অনেক সময় ব্যবহারকারীর অজান্তে পানি বা তরল পদার্থ কম্পিউটারে প্রবেশ করে ডিভাইসের ক্ষতি করতে পারে। এজন্য ‘লিউকুইডডিটেকশন’ নামে নতুন ফিচার নিয়ে এল অ্যাপল। ম্যাকের পোর্ট ও কিবোর্ডে পানি বা তরল পদার্থ ঢুকলে নতুন ফিচারটি ব্যবহারকারীকে সতর্ক করবে। প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট গ্যাজেডটস নাও-এর প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
ম্যাকওএস সোনোমার অপারেটিং সিস্টেমে নতুন ফিচারটি যুক্ত করা হয়েছে। এর ফলে ম্যাকের ডিভাইসের ক্ষতির সম্ভাবনা কমে যাবে।
ফিচারটি যেভাবে কাজ করে
লিউকুইডডিটেকশন একটি ব্যাকগ্রাউন্ড প্রক্রিয়া। এটি ম্যাকের টাইপ সি পোর্টে কাজ করে। পোর্টের ভেতর কোনো তরল পদার্থের উপস্থিতি যেমন–বৈদ্যুতিক প্রতিরোধের পরিবর্তন বা তাপমাত্রার পরিবর্তন চিহ্নিত করে এই ফিচার। কোনো তরল পদার্থ চিহ্নিত করলেই সঙ্গে সঙ্গে ব্যবহারকারীকে একটি নোটিফিকেশন পাঠাবে অ্যাপল। এর সঙ্গে যুক্ত অন্য ডিভাইসকে বিচ্ছিন্ন করার পরামর্শ দেবে অ্যাপল। ব্যবহারকারীদের তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নিতে এই নোটিফিকেশন পাঠানো হবে।
যেসব ম্যাক ব্যবহারকারী এই ধরনের ক্ষতি নিয়ে চিন্তিত তাদের টুলটি অনেক কাজে দেবে। টাইপ সি পোর্টে এমন পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে ডিভাইস ঠিক করার ব্যয় কমানো যাবে এবং নষ্ট হওয়া থেকে ডিভাইসকে রক্ষা করা যাবে।
অ্যাপলের সীমিত ওয়ারেন্টি তরল পদার্থের ফলে সৃষ্ট ক্ষতিকে কভার করে না। এমনকি পানি নিরোধক আইফোন ও অ্যাপল ওয়াচের ক্ষেত্রেও ওয়ারেন্টি। এজন্য তরল পদার্থ চিহ্নিত করতে অ্যাপল বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করেছে।
অ্যাপলের বিভিন্ন পণ্যে ‘লিকুইড কন্টাক্ট ইনডিকেটরস’ (এলসিআই) পাওয়া যায়। এগুলো এক ধরনের স্টিকার যেগুলো পানির সংস্পর্শে রং পরিবর্তন করে। প্রযুক্তিবিদদের জন্য এই সূচকগুলি ভিজ্যুয়াল সংকেত হিসাবে কাজ করে। কোনো ডিভাইস তরলের সংস্পর্শে এসেছে কিনা তা নির্ধারণ করতে এই স্টিকারগুলো সাহায্য করে।
অ্যাপল নিজস্ব ওয়েবসাইটে বলছে, ম্যাকের ল্যাপটপ, কম্পিউটার ও অ্যাপলের ওয়্যার ও ওয়্যারলেস কিবোর্ডে এলসিআই যুক্ত করা হয়েছে, যাতে এই পণ্যগুলি তরলের সংস্পর্শে এলে তা চিহ্নিত করা যায়।
চীনের কনটেম্পরারি অ্যাম্পেরেক্স টেকনোলজি কোং লিমিটেড (সিএটিএল) বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যাটারি নির্মাতাপ্রতিষ্ঠান। এই কোম্পানি নতুন একটি সুপারচার্জিং ব্যাটারি উন্মোচন করেছে। এই ব্যাটারি মাত্র ৫ মিনিটের চার্জেই ৩২০ মাইল বা ৫৬৩ কিলোমিটার পথ চলতে সক্ষম।
৩ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই যেন মানুষের কণ্ঠ ও চেহারা অন্যায়ভাবে ব্যবহার না করে, তা নিয়ে ২০২৪ সালে বিক্ষোভ করে হলিউডের শক্তিশালী শ্রমিক ইউনিয়ন এসএজি-এএফটিআরএ। তাই গত বছরের শেষ দিকে এক চুক্তির মাধ্যমে শিল্পীদের ন্যায্য পারিশ্রমিক নিশ্চিত করা হয়। তবে বোঝাই যাচ্ছিল, সিনেমাশিল্পে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার
৬ ঘণ্টা আগেআশির দশকে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘টার্মিনেটর’ চলচ্চিত্রে দেখা গিয়েছিল স্কাইনেট নামের এক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিজে সচেতন হয়ে উঠে এবং মানবজাতিকে ধ্বংস করতে উদ্যোগী হয়। তখন সেটি ছিল নিছক বিজ্ঞান কল্পকাহিনি। তবে সময় বদলেছে। বর্তমান যুগে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এখন আর কেবল কল্পকাহিনির বিষয় নয়, তা বাস্তব হয়ে উঠছে।
৮ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেল প্রশিক্ষণ ও পরিচালনার খরচ বিপুল। শুধু বিদ্যুৎ ব্যয় হিসাব করলেও দেখা যায়, ব্যবহারকারীদের অনুরোধ প্রক্রিয়াজাত ও উত্তর প্রদানে বিশ্বজুড়ে এআই ডেটা সেন্টারগুলো বছরে ১০০ মিলিয়ন বা ১০ কোটি ডলারেরও বেশি খরচ করে।
১২ ঘণ্টা আগে