নওরোজ চৌধুরী
দৈনন্দিন জীবনে ইন্টারনেট এখন অবশ্য প্রয়োজনীয় একটা ব্যাপার। হাতের প্রিয় মোবাইল ফোন কিংবা ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ আর তাতে ইন্টারনেট সংযোগ এখন স্বাভাবিক যাপনের মধ্যেই পড়ে। ইন্টারনেট ব্যবহার করতে গিয়ে প্রায় প্রতিদিন কিছু না কিছু ফাইল বা ছবি ডাউনলোড করতে হয়।
ইলিশ মাছ ভাজা প্রায় আমাদের সবার প্রিয়। কাঁটা আছে জেনেও আমরা মুখের ভেতর খেতে খেতেই মাছ থেকে কাঁটা আলাদা করে ফেলতে পারি, যদিও অনেকে সেটা পারে না। যা-ই হোক, ইন্টারনেট ব্যবহার বা ফাইল ডাউনলোডেও এমন কিছু কাঁটা আছে, সেগুলো বাছতে জানতে হবে বা শিখতে হবে। অনেক সময় ল্যাপটপ বা ডেস্কটপে ফাইল ডাউনলোড করার সময় ভাইরাস বা ম্যালওয়্যার ডাউনলোড হয়ে যায়। ফলে অচেনা এক্সটেনশন যুক্ত হওয়ায় অন্য ফাইলগুলো আর খোলে না। এসব ঝামেলা থেকে দূরে থাকতে হবে।
অচেনা সাইট থেকে দূরে থাকুন
ফাইল নামানোর সময় গুগলই জানিয়ে দেবে কোনটি বিশ্বস্ত বা কোনটি থেকে ডাউনলোড করলে ভাইরাস আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকবে না। বিশ্বাসযোগ্য সাইট বের করার জন্য গুগলে বেস্ট সেফ মুভি বা সফটওয়্যার ডাউনলোড সাইট ইত্যাদি নামে খুঁজতে হবে। সার্চে যে ব্লগ বা ভিডিওগুলো দেখাবে, সেসব ওয়েবসাইট অনেকেই ব্যবহার করেছে বলে গুগল ব্যবহারের জন্য সাজেশন দিয়ে থাকে। তাই সেগুলো থেকে ক্ষতি হওয়ার ভয় তেমন থাকে না। তা ছাড়া আরেকটা উপায়ও আছে।
ইন্টারনেট ব্রাউজ করার সময় যেসব ওয়েবসাইট ততটা নিরাপদ মনে হবে না, সেসব ওয়েবসাইট ভিজিট করার আগে ভিপিএন কানেক্ট করে ব্রাউজ করা। ইন্টারনেট থেকে নিজেকে গোপন রাখতে অনেকটা সহায়তা করে ভিপিএনগুলো, যা হ্যাকারদের কাছ থেকে আমাদের বাস্তব তথ্য গোপন রাখে।
ফাইল ডাউনলোডের ক্ষেত্রে ভিডিও বা মুভি ডাউনলোডই বেশি করা হয়। সে ক্ষেত্রে দেখা যায়, একটা ফাইল ডাউনলোড করার জন্য হাজারটা লিংক দেওয়া থাকে আবার সেই লিংকগুলো বা তার আশপাশে ক্লিক করলে হুট করে স্বয়ংক্রিয়ভাবে একটা নিউ ট্যাব ওপেন হয়ে অন্য ওয়েবসাইটে চলে যায়। একে বলা হয় পপ অ্যাড। পপ অ্যাডগুলোর কোনো ভরসা নেই। হুটহাট করে অ্যাডাল্ট সাইটে নিয়ে যায় আবার অপ্রয়োজনীয় কিছু এক্সটেনশন অ্যাড করতে বলে, যা ক্ষতিকর হতে পারে। তাই পপ অ্যাডসওয়ালা সাইটে অ্যাড ব্লকার ব্যবহার করা বা পপ অ্যাড করার সঙ্গে সঙ্গে কেটে দেওয়া দরকার।
অপ্রয়োজনীয় এক্সটেনশন অ্যাড করবেন না
প্রায়ই দেখা যায়, আমাদের ডিভাইসগুলোয় অপ্রয়োজনীয় এক্সটেনশন অ্যাড করা থাকে, সেগুলো থেকে বিরত থাকতে হবে।
অ্যান্টিভাইরাস অন রাখা
ডিভাইসগুলোতে অ্যান্টিভাইরাস অন করে রাখতে হবে। এটা ইন্টারনেট ব্যবহারের সময় খুব কাজে দেয়। ফাইল ভাইরাস স্ক্যান করতে হবে। তাতে ক্ষতিকর ফাইল অন হবে না।
এ ছাড়া, ফাইল সাইজ ভালো করে দেখে যেকোনো ফাইল ডাউনলোড করতে হবে। আপডেট ব্রাউজার অধিকাংশ মানুষই ব্যবহার করে না। ডাউনলোডের ক্ষেত্রে আপডেট ব্রাউজার ব্যবহার খুব জরুরি। সবচেয়ে জরুরি হলো, যথাসম্ভব শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা ও সব ডেটা ব্যাকআপ করে রাখা।
দৈনন্দিন জীবনে ইন্টারনেট এখন অবশ্য প্রয়োজনীয় একটা ব্যাপার। হাতের প্রিয় মোবাইল ফোন কিংবা ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ আর তাতে ইন্টারনেট সংযোগ এখন স্বাভাবিক যাপনের মধ্যেই পড়ে। ইন্টারনেট ব্যবহার করতে গিয়ে প্রায় প্রতিদিন কিছু না কিছু ফাইল বা ছবি ডাউনলোড করতে হয়।
ইলিশ মাছ ভাজা প্রায় আমাদের সবার প্রিয়। কাঁটা আছে জেনেও আমরা মুখের ভেতর খেতে খেতেই মাছ থেকে কাঁটা আলাদা করে ফেলতে পারি, যদিও অনেকে সেটা পারে না। যা-ই হোক, ইন্টারনেট ব্যবহার বা ফাইল ডাউনলোডেও এমন কিছু কাঁটা আছে, সেগুলো বাছতে জানতে হবে বা শিখতে হবে। অনেক সময় ল্যাপটপ বা ডেস্কটপে ফাইল ডাউনলোড করার সময় ভাইরাস বা ম্যালওয়্যার ডাউনলোড হয়ে যায়। ফলে অচেনা এক্সটেনশন যুক্ত হওয়ায় অন্য ফাইলগুলো আর খোলে না। এসব ঝামেলা থেকে দূরে থাকতে হবে।
অচেনা সাইট থেকে দূরে থাকুন
ফাইল নামানোর সময় গুগলই জানিয়ে দেবে কোনটি বিশ্বস্ত বা কোনটি থেকে ডাউনলোড করলে ভাইরাস আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকবে না। বিশ্বাসযোগ্য সাইট বের করার জন্য গুগলে বেস্ট সেফ মুভি বা সফটওয়্যার ডাউনলোড সাইট ইত্যাদি নামে খুঁজতে হবে। সার্চে যে ব্লগ বা ভিডিওগুলো দেখাবে, সেসব ওয়েবসাইট অনেকেই ব্যবহার করেছে বলে গুগল ব্যবহারের জন্য সাজেশন দিয়ে থাকে। তাই সেগুলো থেকে ক্ষতি হওয়ার ভয় তেমন থাকে না। তা ছাড়া আরেকটা উপায়ও আছে।
ইন্টারনেট ব্রাউজ করার সময় যেসব ওয়েবসাইট ততটা নিরাপদ মনে হবে না, সেসব ওয়েবসাইট ভিজিট করার আগে ভিপিএন কানেক্ট করে ব্রাউজ করা। ইন্টারনেট থেকে নিজেকে গোপন রাখতে অনেকটা সহায়তা করে ভিপিএনগুলো, যা হ্যাকারদের কাছ থেকে আমাদের বাস্তব তথ্য গোপন রাখে।
ফাইল ডাউনলোডের ক্ষেত্রে ভিডিও বা মুভি ডাউনলোডই বেশি করা হয়। সে ক্ষেত্রে দেখা যায়, একটা ফাইল ডাউনলোড করার জন্য হাজারটা লিংক দেওয়া থাকে আবার সেই লিংকগুলো বা তার আশপাশে ক্লিক করলে হুট করে স্বয়ংক্রিয়ভাবে একটা নিউ ট্যাব ওপেন হয়ে অন্য ওয়েবসাইটে চলে যায়। একে বলা হয় পপ অ্যাড। পপ অ্যাডগুলোর কোনো ভরসা নেই। হুটহাট করে অ্যাডাল্ট সাইটে নিয়ে যায় আবার অপ্রয়োজনীয় কিছু এক্সটেনশন অ্যাড করতে বলে, যা ক্ষতিকর হতে পারে। তাই পপ অ্যাডসওয়ালা সাইটে অ্যাড ব্লকার ব্যবহার করা বা পপ অ্যাড করার সঙ্গে সঙ্গে কেটে দেওয়া দরকার।
অপ্রয়োজনীয় এক্সটেনশন অ্যাড করবেন না
প্রায়ই দেখা যায়, আমাদের ডিভাইসগুলোয় অপ্রয়োজনীয় এক্সটেনশন অ্যাড করা থাকে, সেগুলো থেকে বিরত থাকতে হবে।
অ্যান্টিভাইরাস অন রাখা
ডিভাইসগুলোতে অ্যান্টিভাইরাস অন করে রাখতে হবে। এটা ইন্টারনেট ব্যবহারের সময় খুব কাজে দেয়। ফাইল ভাইরাস স্ক্যান করতে হবে। তাতে ক্ষতিকর ফাইল অন হবে না।
এ ছাড়া, ফাইল সাইজ ভালো করে দেখে যেকোনো ফাইল ডাউনলোড করতে হবে। আপডেট ব্রাউজার অধিকাংশ মানুষই ব্যবহার করে না। ডাউনলোডের ক্ষেত্রে আপডেট ব্রাউজার ব্যবহার খুব জরুরি। সবচেয়ে জরুরি হলো, যথাসম্ভব শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা ও সব ডেটা ব্যাকআপ করে রাখা।
ঐতিহাসিক জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালনের অংশ হিসেবে আজ শুক্রবার দেশের সব মোবাইল ফোন গ্রাহক বিনা মূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট ডেটা পাচ্ছেন। অন্তর্বর্তী সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) গত বুধবার সব অপারেটরকে এই নির্দেশনা দেয়।
১০ ঘণ্টা আগেমহাকাশ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্সের সহযোগী প্রতিষ্ঠান স্টারলিংকের ব্যবসা পরিচালনা বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্ট লরেন ড্রেয়ারের নেতৃত্বে একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদল শুক্রবার ঢাকায় আসছে।
১ দিন আগেতবে সমঝোতার নির্দিষ্ট শর্তাবলি আদালতে প্রকাশ করা হয়নি। বিচারকের সামনে বিবাদীপক্ষের আইনজীবীরাও কোনো বক্তব্য দেননি। বিচারক ম্যাককরমিক যখন মামলার দ্বিতীয় দিনের শুনানির প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন, তখনই হঠাৎ তিনি মামলাটি মুলতবি ঘোষণা করেন এবং উভয় পক্ষকে অভিনন্দন জানান।
১ দিন আগেবিশ্বজুড়ে ভাষা ও সংস্কৃতির ওপর বড় ধরনের প্রভাব ফেলছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)। বিশেষ করে চ্যাটজিপিটির মতো বড় ভাষা মডেল (এলএলএম) মানুষের দৈনন্দিন কথাবার্তার ধরন বদলে দিচ্ছে এবং একঘেয়ে করে তুলছে বলে সতর্ক করেছে জার্মানির এক গবেষক দল।
২ দিন আগে