অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীরা যেন গুগল প্লে স্টোর ছাড়াও অন্য কোনো মার্কেটপ্লেস থেকে সহজে অ্যাপ ডাউনলোড করতে পারে তার জন্য আদেশ জারির পরিকল্পনা করছেন এক মার্কিন বিচারক। তবে গুগল কীভাবে ব্যবসা পরিচালনা করবে তা নিয়ন্ত্রণ করবে না আদালত। গত বছরের এপিক গেমসের মামলার জুরির রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে এসব কথা বলেন তিনি। রয়টার্সের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
অ্যান্টিট্রাস্ট মামলায় প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ এবং এপিক ও গুগল আইনজীবীদের কাছে থেকে প্রস্তাবিত সংস্কার সম্পর্কে শুনেছেন যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোর ডিস্ট্রিক্ট জজ জেমস ডোনাটো।
এপিকের প্রস্তাবনা বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে গুগল খরচ ও বিভিন্ন অসুবিধার কথা জানায়। এসব নিয়ে বিচারক ডোনাটো বিরক্ত হয়ে ইঙ্গিত দেন যে, তিনি একটি আদেশ জারি করবেন যা প্লে স্টোরে বাইরে থেকে অ্যাপ ডাউনলোড ও বিতরণ করার ক্ষেত্রে ব্যবহারকারীদের ও ডেভেলপারদের সাহায্য করবে।
ডোনাটো বলছে, একচেটিয়া অনুশীলনগুলি সংশোধন করতে কিছু খরচ বহন করতে হবে গুগলকে। গুগল যেন নিয়মগুলো বুঝতে পারে তা নিশ্চিত করতে আদেশটি প্রায় তিন পৃষ্ঠার হবে।
আগামী সপ্তাহগুলো এই আদেশ জারি করা হবে। সেই সঙ্গে আদেশ বাস্তবায়ন ও পর্যবেক্ষণের জন্য তিন-ব্যক্তির সম্মতি এবং প্রযুক্তিগত কমিটি গঠন করবেন।
ডোনাটো আরও বলেন, বছরের পর বছর ধরে গুগল প্রতিযোগিতার সুযোগ বন্ধ করে রেখেছিল। আমরা সেই বাধা দূর করছি ও অন্যান্য প্রতিযোগীদের সুযোগ দিচ্ছি।
প্লে স্টোরে অ্যাপ প্রকাশে একচেটিয়া ব্যবসার অভিযোগ তুলে ২০২০ সালে গুগল বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে এপিক গেমস। মামলার অভিযোগে বলা হয়, অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে অ্যাপগুলো ডাউনলোড ও তারা অ্যাপ-মধ্যস্থ লেনদেনে ক্ষেত্রে গুগল একচেটিয়া ব্যবসা করে।
২০২৩ সালে ডিসেম্বরে এক জুরি রায় দেয় যে, গুগল বেআইনিভাবে অ্যাপ বিতরণ ও অর্থ প্রদান প্রক্রিয়ার ওপর নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে প্রতিযোগিতা দমন করে।
এপিক ডোনাটোকে বলে, এপিকের মতো তৃতীয় পক্ষের অ্যাপ স্টোর ও অন্যান্য ইন্টারনেট উৎস থেকে যেন অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীরা সহজে অ্যাপ ডাউনলোড করতে পারে এ জন্য গুগলকে বাধ্য করতে হবে। প্লে স্টোর যেন অ্যান্ড্রয়েড ফোনে ডিফল্টভাবে চালু না থাকে তার জন্য গুগলকে বাধা দিতে আদালতে অনুরোধ করে এপিক।
তবে এই ধরনের অসম প্রতিযোগিতার কথা অস্বীকার করেছে গুগল। ডোনাটোকে গুগল বলে, এপিকের প্রস্তাবনাগুলো অ্যালফাবেটের ইউনিটের প্রতিযোগিতা করা এবং গ্রাহকদের গোপনীয়তা রক্ষা ও সুরক্ষা দেওয়াকে ‘প্রায় অসম্ভব করে তুলবে’।
গত বুধবার ডোনাটোকে গুগলের আইনজীবী গ্লেন পোমেরান্তজ বলেন, গুগলকে তার প্রতিদ্বন্দ্বীদের অ্যাপ স্টোরগুলো ফোনে রাখতে বাধ্য করা উচিত নয়।
ডোনাটোর আদেশ কার্যকর করতে গুগলকে দ্রুত কাজ করার নির্দেশ দেওয়ার জন্য আদালতকে অনুরোধ করেছিলেন এপিকের আইনজীবী গ্যারি বোর্নস্টেইন।
কোম্পানির প্রভাবশালী সার্চ ইঞ্জিনকে চ্যালেঞ্জ করে ওয়াশিংটনে গুগলের ওপর আরেকটি মামলা করে যুক্তরাষ্ট্রের সরকার। এর ফলে গুগল ব্যবসায়িক অনুশীলনের জন্য আরেকটি হুমকির সম্মুখীন হয়েছে।
গত সপ্তাহে ইউএস জাস্টিস ডিপার্টমেন্টের পক্ষে রায় দিয়েছিলেন ইউএস ডিস্ট্রিক্ট জজ অমিত মেহতা। তিনি বলেন, গুগল ইন্টারনেটের ডিফল্ট সার্চ ইঞ্জিন হওয়ার জন্য বিলিয়ন বিলিয়ন খরচ করে ওয়েব সার্চকে অবৈধভাবে একচেটিয়া করে তুলেছে। তবে এই দাবি অস্বীকার করেছে গুগল।
অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীরা যেন গুগল প্লে স্টোর ছাড়াও অন্য কোনো মার্কেটপ্লেস থেকে সহজে অ্যাপ ডাউনলোড করতে পারে তার জন্য আদেশ জারির পরিকল্পনা করছেন এক মার্কিন বিচারক। তবে গুগল কীভাবে ব্যবসা পরিচালনা করবে তা নিয়ন্ত্রণ করবে না আদালত। গত বছরের এপিক গেমসের মামলার জুরির রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে এসব কথা বলেন তিনি। রয়টার্সের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
অ্যান্টিট্রাস্ট মামলায় প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ এবং এপিক ও গুগল আইনজীবীদের কাছে থেকে প্রস্তাবিত সংস্কার সম্পর্কে শুনেছেন যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোর ডিস্ট্রিক্ট জজ জেমস ডোনাটো।
এপিকের প্রস্তাবনা বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে গুগল খরচ ও বিভিন্ন অসুবিধার কথা জানায়। এসব নিয়ে বিচারক ডোনাটো বিরক্ত হয়ে ইঙ্গিত দেন যে, তিনি একটি আদেশ জারি করবেন যা প্লে স্টোরে বাইরে থেকে অ্যাপ ডাউনলোড ও বিতরণ করার ক্ষেত্রে ব্যবহারকারীদের ও ডেভেলপারদের সাহায্য করবে।
ডোনাটো বলছে, একচেটিয়া অনুশীলনগুলি সংশোধন করতে কিছু খরচ বহন করতে হবে গুগলকে। গুগল যেন নিয়মগুলো বুঝতে পারে তা নিশ্চিত করতে আদেশটি প্রায় তিন পৃষ্ঠার হবে।
আগামী সপ্তাহগুলো এই আদেশ জারি করা হবে। সেই সঙ্গে আদেশ বাস্তবায়ন ও পর্যবেক্ষণের জন্য তিন-ব্যক্তির সম্মতি এবং প্রযুক্তিগত কমিটি গঠন করবেন।
ডোনাটো আরও বলেন, বছরের পর বছর ধরে গুগল প্রতিযোগিতার সুযোগ বন্ধ করে রেখেছিল। আমরা সেই বাধা দূর করছি ও অন্যান্য প্রতিযোগীদের সুযোগ দিচ্ছি।
প্লে স্টোরে অ্যাপ প্রকাশে একচেটিয়া ব্যবসার অভিযোগ তুলে ২০২০ সালে গুগল বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে এপিক গেমস। মামলার অভিযোগে বলা হয়, অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে অ্যাপগুলো ডাউনলোড ও তারা অ্যাপ-মধ্যস্থ লেনদেনে ক্ষেত্রে গুগল একচেটিয়া ব্যবসা করে।
২০২৩ সালে ডিসেম্বরে এক জুরি রায় দেয় যে, গুগল বেআইনিভাবে অ্যাপ বিতরণ ও অর্থ প্রদান প্রক্রিয়ার ওপর নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে প্রতিযোগিতা দমন করে।
এপিক ডোনাটোকে বলে, এপিকের মতো তৃতীয় পক্ষের অ্যাপ স্টোর ও অন্যান্য ইন্টারনেট উৎস থেকে যেন অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীরা সহজে অ্যাপ ডাউনলোড করতে পারে এ জন্য গুগলকে বাধ্য করতে হবে। প্লে স্টোর যেন অ্যান্ড্রয়েড ফোনে ডিফল্টভাবে চালু না থাকে তার জন্য গুগলকে বাধা দিতে আদালতে অনুরোধ করে এপিক।
তবে এই ধরনের অসম প্রতিযোগিতার কথা অস্বীকার করেছে গুগল। ডোনাটোকে গুগল বলে, এপিকের প্রস্তাবনাগুলো অ্যালফাবেটের ইউনিটের প্রতিযোগিতা করা এবং গ্রাহকদের গোপনীয়তা রক্ষা ও সুরক্ষা দেওয়াকে ‘প্রায় অসম্ভব করে তুলবে’।
গত বুধবার ডোনাটোকে গুগলের আইনজীবী গ্লেন পোমেরান্তজ বলেন, গুগলকে তার প্রতিদ্বন্দ্বীদের অ্যাপ স্টোরগুলো ফোনে রাখতে বাধ্য করা উচিত নয়।
ডোনাটোর আদেশ কার্যকর করতে গুগলকে দ্রুত কাজ করার নির্দেশ দেওয়ার জন্য আদালতকে অনুরোধ করেছিলেন এপিকের আইনজীবী গ্যারি বোর্নস্টেইন।
কোম্পানির প্রভাবশালী সার্চ ইঞ্জিনকে চ্যালেঞ্জ করে ওয়াশিংটনে গুগলের ওপর আরেকটি মামলা করে যুক্তরাষ্ট্রের সরকার। এর ফলে গুগল ব্যবসায়িক অনুশীলনের জন্য আরেকটি হুমকির সম্মুখীন হয়েছে।
গত সপ্তাহে ইউএস জাস্টিস ডিপার্টমেন্টের পক্ষে রায় দিয়েছিলেন ইউএস ডিস্ট্রিক্ট জজ অমিত মেহতা। তিনি বলেন, গুগল ইন্টারনেটের ডিফল্ট সার্চ ইঞ্জিন হওয়ার জন্য বিলিয়ন বিলিয়ন খরচ করে ওয়েব সার্চকে অবৈধভাবে একচেটিয়া করে তুলেছে। তবে এই দাবি অস্বীকার করেছে গুগল।
বিশ্বজুড়েই ম্যারাথনে মানুষই দৌড়ায়। তবে চীনে দেখা গেল ভিন্ন দৃশ্য। সেখানে হাফ ম্যারাথনে দৌড়াল রোবট। একটি কিংবা দুটি নয়, ২০টি রোবট দৌড়াল সেই ম্যারাথনে।
৬ ঘণ্টা আগেবর্তমান ডিজিটাল যুগে ব্যবসার প্রসারে সোশ্যাল মিডিয়ার গুরুত্ব দিন দিন বেড়েই চলেছে। এর মধ্যে অন্যতম শক্তিশালী ও জনপ্রিয় একটি প্ল্যাটফর্ম ফেসবুক, যেখানে প্রতিদিন কোটি কোটি মানুষ সক্রিয় থাকেন। ব্যবসাকে আরও বেশি মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে ও পণ্য বা সেবার ব্যাপারে বিশ্বাস তৈরি করতে ফেসবুক বিজনেস পেজ তৈরি করা
১৫ ঘণ্টা আগেআগাগোড়াই স্মার্টফোনের সঙ্গে বড় হওয়া প্রথম প্রজন্ম জেনারেশন জেড বা জেন-জি। যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে। নতুন এক গবেষণা বলছে, ভুল তথ্যে বিশ্বাস করার ক্ষেত্রে যেসব শ্রেণি বা গোষ্ঠীর মানুষেরা বেশি ঝুঁকিপূর্ণ তাদের মধ্যে প্রযুক্তির আশীর্বাদ নিয়ে জন্ম নেওয়া জেন-জি প্রজন্ম অন্যতম। সম্প্রতি কানাডা
১৫ ঘণ্টা আগেচাকরির বাজারে এক নতুন হুমকির নাম—কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)। এই প্রযুক্তির সুযোগ নিয়ে প্রতারকেরা এখন তৈরি করছে ভুয়া প্রোফাইল। এসব ভুয়া প্রোফাইল দিয়ে অনলাইন ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে দূর থেকে কাজ করার সুযোগ পেতে চায় প্রতারকেরা।
১৬ ঘণ্টা আগে