প্রযুক্তি ডেস্ক
গরম সঙ্গী করে আমাদের ছুটতে হয় কাজে। প্রচণ্ড গরমে কখনো কখনো মনে হয়, যদি শরীরে একটা এসি লাগিয়ে কাজে যাওয়া যেত! সুখের কথা হলো, কল্পনার এই ভাবনা এখন বাস্তব। এখন চাইলেই পোশাকের পেছনে ঘাড়ে একটি ডিভাইস লাগিয়ে নিলে ঠান্ডা বাতাস বইতে শুরু করবে। এই ডিভাইস আর কিছু নয়, ছোট্ট একটি এয়ারকন্ডিশনার।
এ পর্যন্ত ডিভাইসটির চারটি সংস্করণ লঞ্চ করা হয়েছে। এখন যেটি পাওয়া যাচ্ছে, সেটি পঞ্চম সংস্করণ। এর প্রথম মডেলটি লঞ্চ হয়েছিল ২০১৯ সালে। এই ছোট্ট এয়ারকন্ডিশনারের নাম সনি রিয়ন পকেট ৫, যা পরিধানযোগ্য ফ্যানের অন্যতম বিকল্প। দেখতে অনেকটা ইয়ারবাডের মতো হলেও এটির কার্যকারিতা অনেক বেশি বলে দাবি করেছে নির্মাতা সংস্থা সনি।
সম্পূর্ণ ক্লাইমেট কন্ট্রোল ফিচার রয়েছে এতে। তাপমাত্রা, আর্দ্রতা ও মোশন—এই তিনটি সেন্সর দেওয়া হয়েছে এতে। উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, এটি কুলিং ও হিটিং—দুটোই করতে পারে। অর্থাৎ গরমকালের পাশাপাশি শীতকালেও ব্যবহার করা যাবে—শরীর শীতল ও গরম রাখার জন্য। ব্লুটুথের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা যায় এই সনি রিয়ন পকেট ৫। এর বেশ কয়েকটি কন্ট্রোল বাটন রয়েছে, যা দিয়ে তাপমাত্রা কমানো, বাড়ানো যাবে।
সনি রিয়ন পকেট এসির সুবিধা হলো, এটি যখনই ঘাড়ে আটকানো হবে, তখনই এর কুলিং বা হিটিং প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যাবে। অর্থাৎ ম্যানুয়ালি কিছু করতে হবে না। এই পকেট এসিতে পাঁচটি কুলিং লেভেল রয়েছে। ব্যবহারকারী তাঁর ইচ্ছেমতো কুলিং লেভেল সেট করে রাখতে পারবেন। রিয়ন পকেট ট্যাগও সাপোর্ট করে এই ডিভাইসের সঙ্গে, যা রিমোট সেন্সর হিসেবে কাজ করে। এই ডিভাইসের জন্য একটি রিয়ন নামের অ্যাপও তৈরি করেছে এর নির্মাতাপ্রতিষ্ঠান সনি। সেটি আইওএস এবং অ্যান্ড্রয়েড—দুই ফোনেই সাপোর্ট করে। রিয়ন পকেট ৫ সনির অফিশিয়াল ওয়েবসাইট থেকে কেনা যাবে। যদিও বর্তমানে এটি নির্দিষ্ট কয়েকটি দেশেই পাওয়া যাচ্ছে।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
গরম সঙ্গী করে আমাদের ছুটতে হয় কাজে। প্রচণ্ড গরমে কখনো কখনো মনে হয়, যদি শরীরে একটা এসি লাগিয়ে কাজে যাওয়া যেত! সুখের কথা হলো, কল্পনার এই ভাবনা এখন বাস্তব। এখন চাইলেই পোশাকের পেছনে ঘাড়ে একটি ডিভাইস লাগিয়ে নিলে ঠান্ডা বাতাস বইতে শুরু করবে। এই ডিভাইস আর কিছু নয়, ছোট্ট একটি এয়ারকন্ডিশনার।
এ পর্যন্ত ডিভাইসটির চারটি সংস্করণ লঞ্চ করা হয়েছে। এখন যেটি পাওয়া যাচ্ছে, সেটি পঞ্চম সংস্করণ। এর প্রথম মডেলটি লঞ্চ হয়েছিল ২০১৯ সালে। এই ছোট্ট এয়ারকন্ডিশনারের নাম সনি রিয়ন পকেট ৫, যা পরিধানযোগ্য ফ্যানের অন্যতম বিকল্প। দেখতে অনেকটা ইয়ারবাডের মতো হলেও এটির কার্যকারিতা অনেক বেশি বলে দাবি করেছে নির্মাতা সংস্থা সনি।
সম্পূর্ণ ক্লাইমেট কন্ট্রোল ফিচার রয়েছে এতে। তাপমাত্রা, আর্দ্রতা ও মোশন—এই তিনটি সেন্সর দেওয়া হয়েছে এতে। উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, এটি কুলিং ও হিটিং—দুটোই করতে পারে। অর্থাৎ গরমকালের পাশাপাশি শীতকালেও ব্যবহার করা যাবে—শরীর শীতল ও গরম রাখার জন্য। ব্লুটুথের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা যায় এই সনি রিয়ন পকেট ৫। এর বেশ কয়েকটি কন্ট্রোল বাটন রয়েছে, যা দিয়ে তাপমাত্রা কমানো, বাড়ানো যাবে।
সনি রিয়ন পকেট এসির সুবিধা হলো, এটি যখনই ঘাড়ে আটকানো হবে, তখনই এর কুলিং বা হিটিং প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যাবে। অর্থাৎ ম্যানুয়ালি কিছু করতে হবে না। এই পকেট এসিতে পাঁচটি কুলিং লেভেল রয়েছে। ব্যবহারকারী তাঁর ইচ্ছেমতো কুলিং লেভেল সেট করে রাখতে পারবেন। রিয়ন পকেট ট্যাগও সাপোর্ট করে এই ডিভাইসের সঙ্গে, যা রিমোট সেন্সর হিসেবে কাজ করে। এই ডিভাইসের জন্য একটি রিয়ন নামের অ্যাপও তৈরি করেছে এর নির্মাতাপ্রতিষ্ঠান সনি। সেটি আইওএস এবং অ্যান্ড্রয়েড—দুই ফোনেই সাপোর্ট করে। রিয়ন পকেট ৫ সনির অফিশিয়াল ওয়েবসাইট থেকে কেনা যাবে। যদিও বর্তমানে এটি নির্দিষ্ট কয়েকটি দেশেই পাওয়া যাচ্ছে।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
বন্ধুদের সঙ্গে রিলস ভাগাভাগির প্রক্রিয়া আরও সহজ করতে ‘ব্লেন্ড’ নামের নতুন ফিচার নিয়ে হাজির হলো ইনস্টাগ্রাম। এই ফিচারের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা এখন তাঁদের বন্ধু বা গ্রুপ চ্যাটের সদস্যদের সঙ্গে একটি ব্যক্তিগত ও কাস্টমাইজড রিলস ফিড শেয়ার করতে পারবেন। তবে এই ফিচার ব্যবহার করতে হলে বন্ধুদের আমন্ত্রণ...
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার ওয়েবসাইটে গুরুত্বপূর্ণ নিরাপত্তা ত্রুটি ধরিয়ে দিয়ে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন করেছেন ইরাকি কিশোর মুনতাধার মোহাম্মদ আহমেদ সালেহ। বাগদাদের আল-তারমিয়া জেলার আল-বায়ারিক উচ্চ বিদ্যালয়ের এই মেধাবী শিক্ষার্থী নিজের অসাধারণ প্রযুক্তি দক্ষতা দিয়ে নাসার বিশেষ প্রশংসা
৭ ঘণ্টা আগেমানুষের কাজের জগতে এক যুগান্তকারী পরিবর্তনের ইঙ্গিত নিয়ে বিশ্বের প্রযুক্তিকেন্দ্র সিলিকন ভ্যালিতে আত্মপ্রকাশ করল বিতর্কিত স্টার্টআপ ‘মেকানাইজ’। বিখ্যাত এআই গবেষক ও প্রতিষ্ঠাতা তামায় বেসিরোগ্লু ঘোষণা দিয়েছেন, এই স্টার্টআপের লক্ষ্য হলো—‘সব ধরনের কাজের পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়করণ’ এবং ‘সম্পূর্ণ অর্থনীতির...
৭ ঘণ্টা আগেফোল্ডেবল ফোনের দৌড়ে যখন স্যামসাং, হুয়াওয়ে বা অপো একে অপরকে টপকে যাওয়ার প্রতিযোগিতায় ব্যস্ত, প্রযুক্তির বাজারে ঠিক তখন এক অপ্রত্যাশিত প্রতিদ্বন্দ্বী মাঠে নেমেছে। সেটি হলো—ভাঁজযোগ্য ইবুক রিডার। ই-ইংক প্রযুক্তির উন্নতির ফলে ই-রিডারে বই পড়ার অভিজ্ঞতা এখন অনেকটাই কাগজের বইয়ের মতো।
১০ ঘণ্টা আগে