নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর ডেমরায় প্রায় ১১৫ একর জমিতে গড়ে উঠবে সিটি হাই-টেক পার্ক। পুরো পার্কটির বাস্তবায়ন করবে সিটি গ্রুপ। বেসরকারি এই হাই-টেক পার্কটি চালু হলে কর্মসংস্থান হবে প্রায় ১৫ হাজার মানুষের। এমনটাই জানানো হয়েছে সিটি গ্রুপের পক্ষ থেকে।
আজ বৃহস্পতিবার এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সিটি গ্রুপের সঙ্গে এ নিয়ে চুক্তি স্বাক্ষর করে বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ।
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের সভাকক্ষে এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. বিকর্ণ কুমার ঘোষ এবং সিটি হাই-টেক পার্ক লিমিটেডের চেয়ারম্যান মো. হাসান।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম সিটি গ্রুপকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, সিটি গ্রুপ দেশ-বিদেশে জনপ্রিয় একটি নাম। সিটি গ্রুপ এর মতো বড় প্রতিষ্ঠান হাই-টেক পার্ক স্থাপনে এগিয়ে আসায় দেশের অন্য কোম্পানিগুলোও উৎসাহিত হবে। সিটি গ্রুপ দ্রুততম সময়ে এই পার্ক ডেভেলপ করে কর্মচঞ্চল পরিবেশ সৃষ্টি করবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. বিকর্ণ কুমার ঘোষ বলেন, দেশে এই মুহূর্তে ৫টি হাই-টেক পার্ক বিনিয়োগের জন্য প্রস্তুত এবং আরও তিনটি পার্ক উদ্বোধনের অপেক্ষায়। গাজীপুরের কালিয়াকৈরে ইতিমধ্যে বঙ্গবন্ধু হাই-টেক সিটিতে ৩৫৫ একর জমিতে বিভিন্ন কোম্পানি কাজ করছে। এখান থেকে উৎপাদিত পণ্য বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে।
গত ৩১ মে, ২০২১ তারিখে ‘সিটি হাই-টেক পার্ক’-কে বেসরকারি হাই-টেক পার্ক হিসেবে ঘোষণা করে বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ। এর ফলে এই পার্কে বিনিয়োগকারীরা ১৪টি প্রণোদনা সুবিধাসহ বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ থেকে ওয়ান-স্টপ সার্ভিস পাবে।
সিটি গ্রুপকে প্রাইভেট হাই-টেক পার্ক ঘোষণা দেওয়ায় বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানিয়ে প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান মো. হাসান বলেন, যেসব ইলেকট্রনিকস এবং প্রযুক্তিপণ্য বাংলাদেশে তৈরি করার কথা কেউ চিন্তাও করতে পারেনি।
সিটি হাই-টেক পার্কে আনুমানিক ৫,০০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হবে এবং ১৫,০০০ লোকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে বলে তিনি জানান।
রাজধানীর ডেমরায় প্রায় ১১৫ একর জমিতে গড়ে উঠবে সিটি হাই-টেক পার্ক। পুরো পার্কটির বাস্তবায়ন করবে সিটি গ্রুপ। বেসরকারি এই হাই-টেক পার্কটি চালু হলে কর্মসংস্থান হবে প্রায় ১৫ হাজার মানুষের। এমনটাই জানানো হয়েছে সিটি গ্রুপের পক্ষ থেকে।
আজ বৃহস্পতিবার এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সিটি গ্রুপের সঙ্গে এ নিয়ে চুক্তি স্বাক্ষর করে বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ।
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের সভাকক্ষে এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. বিকর্ণ কুমার ঘোষ এবং সিটি হাই-টেক পার্ক লিমিটেডের চেয়ারম্যান মো. হাসান।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম সিটি গ্রুপকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, সিটি গ্রুপ দেশ-বিদেশে জনপ্রিয় একটি নাম। সিটি গ্রুপ এর মতো বড় প্রতিষ্ঠান হাই-টেক পার্ক স্থাপনে এগিয়ে আসায় দেশের অন্য কোম্পানিগুলোও উৎসাহিত হবে। সিটি গ্রুপ দ্রুততম সময়ে এই পার্ক ডেভেলপ করে কর্মচঞ্চল পরিবেশ সৃষ্টি করবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. বিকর্ণ কুমার ঘোষ বলেন, দেশে এই মুহূর্তে ৫টি হাই-টেক পার্ক বিনিয়োগের জন্য প্রস্তুত এবং আরও তিনটি পার্ক উদ্বোধনের অপেক্ষায়। গাজীপুরের কালিয়াকৈরে ইতিমধ্যে বঙ্গবন্ধু হাই-টেক সিটিতে ৩৫৫ একর জমিতে বিভিন্ন কোম্পানি কাজ করছে। এখান থেকে উৎপাদিত পণ্য বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে।
গত ৩১ মে, ২০২১ তারিখে ‘সিটি হাই-টেক পার্ক’-কে বেসরকারি হাই-টেক পার্ক হিসেবে ঘোষণা করে বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ। এর ফলে এই পার্কে বিনিয়োগকারীরা ১৪টি প্রণোদনা সুবিধাসহ বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ থেকে ওয়ান-স্টপ সার্ভিস পাবে।
সিটি গ্রুপকে প্রাইভেট হাই-টেক পার্ক ঘোষণা দেওয়ায় বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানিয়ে প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান মো. হাসান বলেন, যেসব ইলেকট্রনিকস এবং প্রযুক্তিপণ্য বাংলাদেশে তৈরি করার কথা কেউ চিন্তাও করতে পারেনি।
সিটি হাই-টেক পার্কে আনুমানিক ৫,০০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হবে এবং ১৫,০০০ লোকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে বলে তিনি জানান।
ফোর্বস ম্যাগাজিনের ২০২৫ সালের বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের তালিকায় নতুন একাধিক এআইভিত্তিক উদ্যোক্তা স্থান পেয়েছেন। তবে এআইকে ঘিরে প্রতিক্রিয়া সবার এক রকম নয়।
১৩ ঘণ্টা আগেহোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীরা এখন থেকে মেটা এআই-এর কাছে ছবি, ভিডিও ও টেক্সট পাঠিয়ে সেগুলোর বিশ্লেষণ করাতে পারবেন। পরীক্ষামূলকভাবে ফিচারটি প্রথমে অ্যান্ড্রয়েডের জন্য ২.২৫. ১৮.৮ সংস্করণে চালু হয়েছে। পাশাপাশি কিছু সাধারণ ব্যবহারকারীর জন্যও এটি ধীরে ধীরে উন্মুক্ত হচ্ছে।
১৫ ঘণ্টা আগেএক সময় ইন্টারনেট থেকে তথ্য জানার জন্য মানুষ নির্ভর করত একমাত্র সার্চ ইঞ্জিনের ওপর। আর সেই দুনিয়ার শীর্ষে ছিল গুগল। তবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তির অগ্রগতির ফলে এখন চিত্রটা বদলাতে শুরু করেছে। চ্যাটজিপিটি ও অন্যান্য জেনারেটিভ এআই টুল তথ্য খোঁজার নতুন বিকল্প হিসেবে দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
১৬ ঘণ্টা আগেদৈনন্দিন জীবনের মুহূর্তগুলো আরও আকর্ষণীয় ও জীবন্ত করে তুলতে স্টোরি ফিচারটি ব্যাপকভাবে ব্যবহার করেন ইনস্টাগ্রামের ব্যবহারকারীরা। এই ফিচারের মাধ্যমে শুধু ছবি বা ভিডিও পোস্ট করলেই হয় না, তাতে বাড়তি আকর্ষণ যোগ করে স্টিকার, মিউজিক ও টেক্সট। এই উপাদানগুলো স্টোরিকে করে তোলে আরও জীবন্ত, তথ্যপূর্ণ ও মনোমুগ্ধ
২০ ঘণ্টা আগে