অনলাইন ডেস্ক
এক সপ্তাহের কম সময়ের মধ্যে যুক্তরাজ্যের চিপ প্রস্তুতকারক কোম্পানি আর্ম (এআরএম) হোল্ডিংসের শেয়ারের দর প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। এর ফলে কোম্পানিটির বাজার মূলধন ১৫২ দশমিক ৭৩ বিলিয়ন ডলারে উঠেছে। এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক প্রযুক্তি কোম্পানির শেয়ার কেনায় বিনিয়োগকারীদের হিড়িকের কারণে এই বৃদ্ধি হয়েছে বলে বিবিসি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে।
গত বুধবার প্রকাশিত কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, এআই সম্পর্কিত প্রযুক্তির চাহিদা বাড়ার কারণে কোম্পানির বিক্রি বেড়েছে। বিশ্বের প্রায় প্রতিটি স্মার্টফোনে আর্ম কোম্পানির চিপ ব্যবহার করা হয়।
২০১৬ সালে আর্মকে কিনে নিয়ে বাজার থেকে প্রত্যাহার করে নেয় জাপানের সফটব্যাংক শেয়ার। এরপর গত সেপ্টেম্বরে আবার পাবিলক লিমিটেড কোম্পানি হিসেবে তালিকাভুক্ত হয়ে শেয়ারবাজারে লেনদেনে ফিরে আসে।
বিবিসি বলছে, গত সপ্তাহে কোম্পানিটির আয় ঘোষণার পর থেকে আর্মের শেয়ারের দাম ৯৮ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে। এর ফলে নিউইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জে সোমবার দিন শেষে কোম্পানির বাজার মূলধন বেড়ে ১৫২ দশমিক ৭৩ বিলিয়ন ডলার বা ১৫ হাজার ২৭৩ কোটি ডলারে উঠেছে।
এআইভিত্তিক চিপগুলোর জন্য ক্রমবর্ধমান চাহিদার কারণে গত বছর চিপ প্রস্তুতকারক এনভিডিয়ার শেয়ারের মূল্য তিন গুণ বেড়েছে। এআই প্রযুক্তির বিকাশ এনভিডিয়াকে বিশ্বের সবচেয়ে দামি কোম্পানিগুলোর মধ্যে একটি হতে সাহায্য করেছে। এনভিডিয়ার শেয়ারবাজারের দাম প্রায় ১ লাখ ৮০ হাজার কোটি ডলার।
প্রযুক্তি জায়ান্ট অ্যাপল, মাইক্রোসফট, অ্যালফাবেট ও আমাজনের সঙ্গে তথাকথিত ‘ট্রিলিয়ন-ডলার ক্লাব’-এর তালিকায় যুক্ত হয়ে পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে এনভিডিয়া।
আর্মের প্রযুক্তি সরাসরি এআই কাজের জন্য ব্যবহার করা হয় না। তবে এনভিডিয়ার মতো চিপ নির্মাতারা এটিকে কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াকরণ ইউনিটের (সিপিইউ) জন্য বেছে নিচ্ছে, যা তাদের এআইভিত্তিক চিপগুলোর পরিপূরক।
এনভিডিয়া ও তাইওয়ান সেমিকন্ডাক্টর ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি (টিএসএমসি) ছাড়াও আর্মের গ্রাহকদের মধ্যে জনপ্রিয় ব্র্যান্ড অ্যাপলও রয়েছে। বৈদ্যুতিক ও স্বয়ংক্রিয় গাড়ির শিল্পেও আর্মের নকশা করা চিপের চাহিদা রয়েছে।
১৯৯০ সালে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় শহরের একদল চিপ ডিজাইনার আর্ম কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেন। ২০১৬ সালে ৩ হাজার ২০০ ডলারে আর্ম কোম্পানিকে কিনে নেয় সফটব্যাংক। চার বছর পরে এনভিডিয়ার কাছে আর্মকে বিক্রি করার পরিকল্পনার ঘোষণা দেয় জাপানি কোম্পানিটি।
বিশ্বজুড়ে নিয়ন্ত্রকদের আপত্তির মুখোমুখি হওয়ার পর ২০২২ সালের এপ্রিলে চুক্তিটি বাতিল করে সফটব্যাংক। এই সিদ্ধান্ত সম্পর্কে সে সময় সফটব্যাংক বলেছিল, এনভিডিয়ার কাছে বিক্রির পরিবর্তে নিউইয়র্কের নাসডাক স্টক এক্সচেঞ্জে আর্মের শেয়ার বিক্রি করবে।
আর্মের শেয়ারে মূল্যবৃদ্ধি সফটব্যাঙ্কের জন্য খুবই ভালো খবর। কারণ অফিস স্পেস ভাড়া দেওয়ার উইওয়ার্কসহ বেশ কিছু কোম্পানিতে বিনিয়োগে কিছু ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে কোম্পানিটি।
এখন আর্মের ৯০ শতাংশ শেয়ার মালিক সফটব্যাংক। গত সপ্তাহে কোম্পানিটির নিজস্ব শেয়ারগুলো প্রায় ৩০ শতাংশ বেড়েছে।
এক সপ্তাহের কম সময়ের মধ্যে যুক্তরাজ্যের চিপ প্রস্তুতকারক কোম্পানি আর্ম (এআরএম) হোল্ডিংসের শেয়ারের দর প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। এর ফলে কোম্পানিটির বাজার মূলধন ১৫২ দশমিক ৭৩ বিলিয়ন ডলারে উঠেছে। এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক প্রযুক্তি কোম্পানির শেয়ার কেনায় বিনিয়োগকারীদের হিড়িকের কারণে এই বৃদ্ধি হয়েছে বলে বিবিসি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে।
গত বুধবার প্রকাশিত কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, এআই সম্পর্কিত প্রযুক্তির চাহিদা বাড়ার কারণে কোম্পানির বিক্রি বেড়েছে। বিশ্বের প্রায় প্রতিটি স্মার্টফোনে আর্ম কোম্পানির চিপ ব্যবহার করা হয়।
২০১৬ সালে আর্মকে কিনে নিয়ে বাজার থেকে প্রত্যাহার করে নেয় জাপানের সফটব্যাংক শেয়ার। এরপর গত সেপ্টেম্বরে আবার পাবিলক লিমিটেড কোম্পানি হিসেবে তালিকাভুক্ত হয়ে শেয়ারবাজারে লেনদেনে ফিরে আসে।
বিবিসি বলছে, গত সপ্তাহে কোম্পানিটির আয় ঘোষণার পর থেকে আর্মের শেয়ারের দাম ৯৮ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে। এর ফলে নিউইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জে সোমবার দিন শেষে কোম্পানির বাজার মূলধন বেড়ে ১৫২ দশমিক ৭৩ বিলিয়ন ডলার বা ১৫ হাজার ২৭৩ কোটি ডলারে উঠেছে।
এআইভিত্তিক চিপগুলোর জন্য ক্রমবর্ধমান চাহিদার কারণে গত বছর চিপ প্রস্তুতকারক এনভিডিয়ার শেয়ারের মূল্য তিন গুণ বেড়েছে। এআই প্রযুক্তির বিকাশ এনভিডিয়াকে বিশ্বের সবচেয়ে দামি কোম্পানিগুলোর মধ্যে একটি হতে সাহায্য করেছে। এনভিডিয়ার শেয়ারবাজারের দাম প্রায় ১ লাখ ৮০ হাজার কোটি ডলার।
প্রযুক্তি জায়ান্ট অ্যাপল, মাইক্রোসফট, অ্যালফাবেট ও আমাজনের সঙ্গে তথাকথিত ‘ট্রিলিয়ন-ডলার ক্লাব’-এর তালিকায় যুক্ত হয়ে পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে এনভিডিয়া।
আর্মের প্রযুক্তি সরাসরি এআই কাজের জন্য ব্যবহার করা হয় না। তবে এনভিডিয়ার মতো চিপ নির্মাতারা এটিকে কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াকরণ ইউনিটের (সিপিইউ) জন্য বেছে নিচ্ছে, যা তাদের এআইভিত্তিক চিপগুলোর পরিপূরক।
এনভিডিয়া ও তাইওয়ান সেমিকন্ডাক্টর ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি (টিএসএমসি) ছাড়াও আর্মের গ্রাহকদের মধ্যে জনপ্রিয় ব্র্যান্ড অ্যাপলও রয়েছে। বৈদ্যুতিক ও স্বয়ংক্রিয় গাড়ির শিল্পেও আর্মের নকশা করা চিপের চাহিদা রয়েছে।
১৯৯০ সালে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় শহরের একদল চিপ ডিজাইনার আর্ম কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেন। ২০১৬ সালে ৩ হাজার ২০০ ডলারে আর্ম কোম্পানিকে কিনে নেয় সফটব্যাংক। চার বছর পরে এনভিডিয়ার কাছে আর্মকে বিক্রি করার পরিকল্পনার ঘোষণা দেয় জাপানি কোম্পানিটি।
বিশ্বজুড়ে নিয়ন্ত্রকদের আপত্তির মুখোমুখি হওয়ার পর ২০২২ সালের এপ্রিলে চুক্তিটি বাতিল করে সফটব্যাংক। এই সিদ্ধান্ত সম্পর্কে সে সময় সফটব্যাংক বলেছিল, এনভিডিয়ার কাছে বিক্রির পরিবর্তে নিউইয়র্কের নাসডাক স্টক এক্সচেঞ্জে আর্মের শেয়ার বিক্রি করবে।
আর্মের শেয়ারে মূল্যবৃদ্ধি সফটব্যাঙ্কের জন্য খুবই ভালো খবর। কারণ অফিস স্পেস ভাড়া দেওয়ার উইওয়ার্কসহ বেশ কিছু কোম্পানিতে বিনিয়োগে কিছু ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে কোম্পানিটি।
এখন আর্মের ৯০ শতাংশ শেয়ার মালিক সফটব্যাংক। গত সপ্তাহে কোম্পানিটির নিজস্ব শেয়ারগুলো প্রায় ৩০ শতাংশ বেড়েছে।
ইকোনমিক টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাইবার অপরাধীরা বিশ্বাসযোগ্য কলার আইডি ব্যবহার করে নিজেকে গুগল সাপোর্টের সদস্য হিসেবে পরিচয় দিচ্ছে। এ ক্ষেত্রে তারা প্রথমে জিমেইল ব্যবহারকারী জানায় যে, তাঁর অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়েছে এবং তারা সেটি পুনরুদ্ধার করতে সহায়তা করছে।
৬ ঘণ্টা আগেস্মার্টফোন ব্র্যান্ড অপো এবার বাংলাদেশের বাজারে আনছে রেনো ১৩ সিরিজ। শিগগিরই দেশে উন্মোচন হতে যাচ্ছে এ সিরিজের স্মার্টফোন। প্রকৃতি থেকে অনুপ্রাণিত আকর্ষণীয় ডিজাইন, সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার এবং অনবদ্য ফ্যাশন উপকরণের সমন্বয়ে এই ডিভাইসটি গ্রাহকদের অভিজ্ঞতাই বদলে দিতে পারে! বাটারফ্লাই শ্যাডো এবং লুম
১০ ঘণ্টা আগেইন্টারনেটে ব্রাউজিংয়ের জন্য অন্যতম জনপ্রিয় ব্রাউজার হলো গুগল ক্রোম। তাই সাইবার অপরাধীদের কাছে হ্যাকিংয়ের একটি প্রধান লক্ষ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে এটি। ব্রাউজারটির বিভিন্ন দুর্বলতা ব্যবহার করে ব্যবহারকারীর ডেটা ‘হাইজ্যাক’ করার চেষ্টা করে হ্যাকাররা। সম্প্রতি এমন একটি সাইবার হামলা ক্রোমে ঘটতে দেখা যাচ্ছে। এর ফ
১ দিন আগেমার্কিন নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প বিজয়ী হওয়ার পর মেটার বিভিন্ন নীতিতে পরিবর্তন নিয়ে এসেছেন সিইও মার্ক জাকারবার্গ। তবে সাম্প্রতিক পরিবর্তনগুলো নিয়ে কোম্পানিটির কর্মীদের মধ্যে অস্বস্তি দেখা গেছে। বিশেষ করে মেটার ফ্যাক্ট চেকিং ফিচার ও ডাইভারসিটি প্রোগ্রাম বন্ধের সিদ্ধান্তের জন্য। অবশেষে, গত বৃহস্পতিবার
১ দিন আগে