ফিচার ডেস্ক

মাউন্ট এভারেস্টের দুর্গম যাত্রাপথ এখন প্রযুক্তির ছোঁয়ায় আরও নিরাপদ হতে চলেছে। মিলন পান্ডে নামের এক ড্রোনচালক এই বিপজ্জনক পথে পর্বতারোহীদের জন্য আশার আলো হয়ে উঠেছেন। খাবার, জরুরি সরঞ্জাম এবং চিকিৎসাসামগ্রী এখন ড্রোনের মাধ্যমে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে দুর্গম এলাকায়, যা কমিয়ে দিচ্ছে প্রাণহানির ঝুঁকি।
এভারেস্টের ৫ হাজার ৩৬৪ মিটার উচ্চতায় বেস ক্যাম্পে বসে মিলন পান্ডে একদিন দেখেন, ওপর থেকে একটি মই ভেঙে পড়ে যাচ্ছে। পরে তিনি বুঝতে পারেন, এমন ঝুঁকিপূর্ণ পথে অনেক কিছুই এভাবে হারিয়ে যায়। তখন থেকেই তিনি ড্রোন ব্যবহার করে এসব সরঞ্জাম নিরাপদে পৌঁছে দেওয়ার উদ্যোগ নেন। তাঁর ড্রোন এখন পর্বতারোহীদের জন্য বরফ ভাঙার কুড়াল, অক্সিজেন সিলিন্ডার, রশি ও ভারী জুতা বহন করছে। বিশেষ করে বেস ক্যাম্প থেকে ক্যাম্প ওয়ান পর্যন্ত ১ দশমিক ৮ মাইল দীর্ঘ খুম্বু আইসফলের ভয়ংকর এলাকায় ড্রোনের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। সেখানে হেঁটে যেতে ছয় থেকে সাত ঘণ্টা সময় লাগলেও ড্রোন মাত্র ছয় থেকে সাত মিনিটে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম পৌঁছে দিচ্ছে।
ইমাজিন নেপাল নামের একটি সংস্থার কর্মকর্তা মিংমা জি শেরপা জানান, ২০২৩ সালে তুষারধসে তাঁর তিন বন্ধু প্রাণ হারান। সেই মর্মান্তিক ঘটনার পর থেকে বিকল্প কোনো নিরাপদ উপায় খোঁজার চিন্তা করেন তিনি। তাঁর কথায়, ‘চীনের পর্বতারোহীরা যদি ড্রোন ব্যবহার করতে পারে, তবে আমরাও পারব।’
এয়ার লিফট নেপালের প্রধান নির্বাহী রাজ বিক্রম জানান, ২০২৪ সালের এপ্রিলে চীনের তৈরি দুটি ড্রোন দিয়ে এভারেস্টে এয়ার লিফট কার্যক্রম শুরু হয়। তবে উচ্চ গতির বাতাস ও খারাপ আবহাওয়া ড্রোন চলাচলের প্রধান চ্যালেঞ্জ।
মিলন পান্ডে ও রাজ বিক্রমের স্বপ্ন, একদিন ড্রোন প্রযুক্তির সহায়তায় এভারেস্টে আরোহণ আরও বেশি নিরাপদ হবে এবং আরও বেশি মানুষ এই স্বপ্নপূরণের পথে এগিয়ে আসবে।
সূত্র: সিএনএন

মাউন্ট এভারেস্টের দুর্গম যাত্রাপথ এখন প্রযুক্তির ছোঁয়ায় আরও নিরাপদ হতে চলেছে। মিলন পান্ডে নামের এক ড্রোনচালক এই বিপজ্জনক পথে পর্বতারোহীদের জন্য আশার আলো হয়ে উঠেছেন। খাবার, জরুরি সরঞ্জাম এবং চিকিৎসাসামগ্রী এখন ড্রোনের মাধ্যমে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে দুর্গম এলাকায়, যা কমিয়ে দিচ্ছে প্রাণহানির ঝুঁকি।
এভারেস্টের ৫ হাজার ৩৬৪ মিটার উচ্চতায় বেস ক্যাম্পে বসে মিলন পান্ডে একদিন দেখেন, ওপর থেকে একটি মই ভেঙে পড়ে যাচ্ছে। পরে তিনি বুঝতে পারেন, এমন ঝুঁকিপূর্ণ পথে অনেক কিছুই এভাবে হারিয়ে যায়। তখন থেকেই তিনি ড্রোন ব্যবহার করে এসব সরঞ্জাম নিরাপদে পৌঁছে দেওয়ার উদ্যোগ নেন। তাঁর ড্রোন এখন পর্বতারোহীদের জন্য বরফ ভাঙার কুড়াল, অক্সিজেন সিলিন্ডার, রশি ও ভারী জুতা বহন করছে। বিশেষ করে বেস ক্যাম্প থেকে ক্যাম্প ওয়ান পর্যন্ত ১ দশমিক ৮ মাইল দীর্ঘ খুম্বু আইসফলের ভয়ংকর এলাকায় ড্রোনের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। সেখানে হেঁটে যেতে ছয় থেকে সাত ঘণ্টা সময় লাগলেও ড্রোন মাত্র ছয় থেকে সাত মিনিটে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম পৌঁছে দিচ্ছে।
ইমাজিন নেপাল নামের একটি সংস্থার কর্মকর্তা মিংমা জি শেরপা জানান, ২০২৩ সালে তুষারধসে তাঁর তিন বন্ধু প্রাণ হারান। সেই মর্মান্তিক ঘটনার পর থেকে বিকল্প কোনো নিরাপদ উপায় খোঁজার চিন্তা করেন তিনি। তাঁর কথায়, ‘চীনের পর্বতারোহীরা যদি ড্রোন ব্যবহার করতে পারে, তবে আমরাও পারব।’
এয়ার লিফট নেপালের প্রধান নির্বাহী রাজ বিক্রম জানান, ২০২৪ সালের এপ্রিলে চীনের তৈরি দুটি ড্রোন দিয়ে এভারেস্টে এয়ার লিফট কার্যক্রম শুরু হয়। তবে উচ্চ গতির বাতাস ও খারাপ আবহাওয়া ড্রোন চলাচলের প্রধান চ্যালেঞ্জ।
মিলন পান্ডে ও রাজ বিক্রমের স্বপ্ন, একদিন ড্রোন প্রযুক্তির সহায়তায় এভারেস্টে আরোহণ আরও বেশি নিরাপদ হবে এবং আরও বেশি মানুষ এই স্বপ্নপূরণের পথে এগিয়ে আসবে।
সূত্র: সিএনএন
ফিচার ডেস্ক

মাউন্ট এভারেস্টের দুর্গম যাত্রাপথ এখন প্রযুক্তির ছোঁয়ায় আরও নিরাপদ হতে চলেছে। মিলন পান্ডে নামের এক ড্রোনচালক এই বিপজ্জনক পথে পর্বতারোহীদের জন্য আশার আলো হয়ে উঠেছেন। খাবার, জরুরি সরঞ্জাম এবং চিকিৎসাসামগ্রী এখন ড্রোনের মাধ্যমে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে দুর্গম এলাকায়, যা কমিয়ে দিচ্ছে প্রাণহানির ঝুঁকি।
এভারেস্টের ৫ হাজার ৩৬৪ মিটার উচ্চতায় বেস ক্যাম্পে বসে মিলন পান্ডে একদিন দেখেন, ওপর থেকে একটি মই ভেঙে পড়ে যাচ্ছে। পরে তিনি বুঝতে পারেন, এমন ঝুঁকিপূর্ণ পথে অনেক কিছুই এভাবে হারিয়ে যায়। তখন থেকেই তিনি ড্রোন ব্যবহার করে এসব সরঞ্জাম নিরাপদে পৌঁছে দেওয়ার উদ্যোগ নেন। তাঁর ড্রোন এখন পর্বতারোহীদের জন্য বরফ ভাঙার কুড়াল, অক্সিজেন সিলিন্ডার, রশি ও ভারী জুতা বহন করছে। বিশেষ করে বেস ক্যাম্প থেকে ক্যাম্প ওয়ান পর্যন্ত ১ দশমিক ৮ মাইল দীর্ঘ খুম্বু আইসফলের ভয়ংকর এলাকায় ড্রোনের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। সেখানে হেঁটে যেতে ছয় থেকে সাত ঘণ্টা সময় লাগলেও ড্রোন মাত্র ছয় থেকে সাত মিনিটে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম পৌঁছে দিচ্ছে।
ইমাজিন নেপাল নামের একটি সংস্থার কর্মকর্তা মিংমা জি শেরপা জানান, ২০২৩ সালে তুষারধসে তাঁর তিন বন্ধু প্রাণ হারান। সেই মর্মান্তিক ঘটনার পর থেকে বিকল্প কোনো নিরাপদ উপায় খোঁজার চিন্তা করেন তিনি। তাঁর কথায়, ‘চীনের পর্বতারোহীরা যদি ড্রোন ব্যবহার করতে পারে, তবে আমরাও পারব।’
এয়ার লিফট নেপালের প্রধান নির্বাহী রাজ বিক্রম জানান, ২০২৪ সালের এপ্রিলে চীনের তৈরি দুটি ড্রোন দিয়ে এভারেস্টে এয়ার লিফট কার্যক্রম শুরু হয়। তবে উচ্চ গতির বাতাস ও খারাপ আবহাওয়া ড্রোন চলাচলের প্রধান চ্যালেঞ্জ।
মিলন পান্ডে ও রাজ বিক্রমের স্বপ্ন, একদিন ড্রোন প্রযুক্তির সহায়তায় এভারেস্টে আরোহণ আরও বেশি নিরাপদ হবে এবং আরও বেশি মানুষ এই স্বপ্নপূরণের পথে এগিয়ে আসবে।
সূত্র: সিএনএন

মাউন্ট এভারেস্টের দুর্গম যাত্রাপথ এখন প্রযুক্তির ছোঁয়ায় আরও নিরাপদ হতে চলেছে। মিলন পান্ডে নামের এক ড্রোনচালক এই বিপজ্জনক পথে পর্বতারোহীদের জন্য আশার আলো হয়ে উঠেছেন। খাবার, জরুরি সরঞ্জাম এবং চিকিৎসাসামগ্রী এখন ড্রোনের মাধ্যমে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে দুর্গম এলাকায়, যা কমিয়ে দিচ্ছে প্রাণহানির ঝুঁকি।
এভারেস্টের ৫ হাজার ৩৬৪ মিটার উচ্চতায় বেস ক্যাম্পে বসে মিলন পান্ডে একদিন দেখেন, ওপর থেকে একটি মই ভেঙে পড়ে যাচ্ছে। পরে তিনি বুঝতে পারেন, এমন ঝুঁকিপূর্ণ পথে অনেক কিছুই এভাবে হারিয়ে যায়। তখন থেকেই তিনি ড্রোন ব্যবহার করে এসব সরঞ্জাম নিরাপদে পৌঁছে দেওয়ার উদ্যোগ নেন। তাঁর ড্রোন এখন পর্বতারোহীদের জন্য বরফ ভাঙার কুড়াল, অক্সিজেন সিলিন্ডার, রশি ও ভারী জুতা বহন করছে। বিশেষ করে বেস ক্যাম্প থেকে ক্যাম্প ওয়ান পর্যন্ত ১ দশমিক ৮ মাইল দীর্ঘ খুম্বু আইসফলের ভয়ংকর এলাকায় ড্রোনের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। সেখানে হেঁটে যেতে ছয় থেকে সাত ঘণ্টা সময় লাগলেও ড্রোন মাত্র ছয় থেকে সাত মিনিটে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম পৌঁছে দিচ্ছে।
ইমাজিন নেপাল নামের একটি সংস্থার কর্মকর্তা মিংমা জি শেরপা জানান, ২০২৩ সালে তুষারধসে তাঁর তিন বন্ধু প্রাণ হারান। সেই মর্মান্তিক ঘটনার পর থেকে বিকল্প কোনো নিরাপদ উপায় খোঁজার চিন্তা করেন তিনি। তাঁর কথায়, ‘চীনের পর্বতারোহীরা যদি ড্রোন ব্যবহার করতে পারে, তবে আমরাও পারব।’
এয়ার লিফট নেপালের প্রধান নির্বাহী রাজ বিক্রম জানান, ২০২৪ সালের এপ্রিলে চীনের তৈরি দুটি ড্রোন দিয়ে এভারেস্টে এয়ার লিফট কার্যক্রম শুরু হয়। তবে উচ্চ গতির বাতাস ও খারাপ আবহাওয়া ড্রোন চলাচলের প্রধান চ্যালেঞ্জ।
মিলন পান্ডে ও রাজ বিক্রমের স্বপ্ন, একদিন ড্রোন প্রযুক্তির সহায়তায় এভারেস্টে আরোহণ আরও বেশি নিরাপদ হবে এবং আরও বেশি মানুষ এই স্বপ্নপূরণের পথে এগিয়ে আসবে।
সূত্র: সিএনএন

গুগলের কাস্টম এআই চিপ বা টেনসর প্রসেসিং ইউনিট ব্যবহার করতে চায় মেটা। খবর অনুযায়ী, মেটা ২০২৬ সালে গুগল ক্লাউড থেকে এই চিপগুলো ভাড়া নেবে এবং ২০২৭ সালে সরাসরি কিনে নেবে।
১ ঘণ্টা আগে
১৬ বছরের নিচে সবার জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার নিষিদ্ধের ঘোষণা বেশ কয়েক মাসে আগে দিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। এবার সেই ঘোষণা আইন হিসেবে চালু করতে চলেছে দেশটি। বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে ১০ ডিসেম্বর থেকে এমন আইন প্রয়োগ করতে যাচ্ছে দেশটি।
২ ঘণ্টা আগে
বিদেশি ভাষায় কোনো ভিডিও দেখার সময় ৩ সাবটাইটেল জরুরি। কিন্তু অনেক ভিডিওতে সেটি থাকে না। একসময় বিষয়টি ব্যাপক পীড়া দিলেও সাবটাইটেল তৈরি এখন খুব সহজ।
৩ ঘণ্টা আগে
অ্যামাজন ও গুগল যৌথভাবে নতুন মাল্টিক্লাউড নেটওয়ার্কিং সেবা চালু করেছে। এটি নিরবচ্ছিন্ন ও দ্রুতগতির ক্লাউড সংযোগের ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণ করবে বলে আশা করা হচ্ছে। এক বিবৃতিতে সংস্থা দুটি জানিয়েছে, ইন্টারনেট বিভ্রাটের কারণে যখন বড় ধরনের বিপর্যয় ঘটছে, ঠিক সে সময় উদ্যোগটি নেওয়া হলো।
১৩ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

গুগলের কাস্টম এআই চিপ বা টেনসর প্রসেসিং ইউনিট ব্যবহার করতে চায় মেটা। খবর অনুযায়ী, মেটা ২০২৬ সালে গুগল ক্লাউড থেকে এই চিপগুলো ভাড়া নেবে এবং ২০২৭ সালে সরাসরি কিনে নেবে।
এটি দুই প্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন এক উদ্যোগ। গুগল আগে এই চিপগুলো মূলত নিজের কাজে ব্যবহার করত। আর মেটা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সিপিইউ ও জিপিইউ ব্যবহার করত। নতুন এই চুক্তি এআই হার্ডওয়্যার ব্যবহারে বড় পরিবর্তনের সম্ভাবনা রয়েছে।
মেটা শুধু গুগলের চিপের ওপর নির্ভর করছে না, তারা অন্য ধরনের প্রসেসরেও আগ্রহী। এর মাধ্যমে বোঝা যায় মেটা তার কম্পিউটিং শক্তি একাধিক উৎস থেকে সংগ্রহের দিকে নজর দিচ্ছে।
চুক্তির খবর প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে মার্কেটে পরিবর্তন দেখা গেছে। গুগলের মূল প্রতিষ্ঠান অ্যালফাবেটের মূল্য বেড়েছে এবং মেটার শেয়ারও বেড়েছে। অন্যদিকে কিছু চিপ নির্মাতার শেয়ার কমেছে। এ বিষয়ে বিনিয়োগকারীরা ভাবছেন, বড় প্রতিষ্ঠানগুলো নতুন চিপ ব্যবহার করলে পুরোনো চিপের চাহিদা কমতে পারে। গুগল ক্লাউডের হিসাব অনুযায়ী, এই চুক্তি সফল হলে তারা বড় ধরনের বাজার দখল করতে পারবে। চলতি বছরে এ ধরনের ডেটা সেন্টারের চিপের বাজার ৫০ বিলিয়ন ডলারের বেশি।
তবে বাজারে সরবরাহ সীমিত। জিপিইউ, মেমোরি মডিউল এবং অন্যান্য কম্পিউটিং উপাদানের ঘাটতি রয়েছে। ফলে দাম আগামী বছরও বাড়ার সম্ভাবনা আছে। এআই ব্যবহারের দ্রুত সম্প্রসারণ সরবরাহ চেইনকে চাপে ফেলেছে। এ ছাড়া বড় অর্ডার দেওয়া হলেও উৎপাদন সীমাবদ্ধতার কারণে সময়মতো সরবরাহ সব সময় নিশ্চিত হবে না। এ ধরনের পরিস্থিতি ভবিষ্যতে চুক্তির কার্যকারিতা প্রভাবিত করতে পারে।
মেটা এবং গুগলের সম্ভাব্য চুক্তি প্রযুক্তি ও এআই চিপের বাজারে বড় ধরনের প্রভাব ফেলতে পারে। তবে সরবরাহ সীমাবদ্ধতা, প্রতিযোগিতা এবং দ্রুত পরিবর্তনশীল এআই পরিবেশের কারণে এর চূড়ান্ত প্রভাব পড়া এখনো অনিশ্চিত।
এই চুক্তি সফল হলে মেটা এআই ও ক্লাউড কম্পিউটিং ব্যবহারে আরও শক্তিশালী অবস্থানে আসতে পারে। অন্যদিকে, চিপ নির্মাতাদের বাজারে নতুন প্রতিযোগিতা তৈরি হবে, যা ভবিষ্যতের প্রযুক্তি বিনিয়োগ ও ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতাকেও প্রভাবিত করতে পারে।
সূত্র: রয়টার্স

গুগলের কাস্টম এআই চিপ বা টেনসর প্রসেসিং ইউনিট ব্যবহার করতে চায় মেটা। খবর অনুযায়ী, মেটা ২০২৬ সালে গুগল ক্লাউড থেকে এই চিপগুলো ভাড়া নেবে এবং ২০২৭ সালে সরাসরি কিনে নেবে।
এটি দুই প্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন এক উদ্যোগ। গুগল আগে এই চিপগুলো মূলত নিজের কাজে ব্যবহার করত। আর মেটা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সিপিইউ ও জিপিইউ ব্যবহার করত। নতুন এই চুক্তি এআই হার্ডওয়্যার ব্যবহারে বড় পরিবর্তনের সম্ভাবনা রয়েছে।
মেটা শুধু গুগলের চিপের ওপর নির্ভর করছে না, তারা অন্য ধরনের প্রসেসরেও আগ্রহী। এর মাধ্যমে বোঝা যায় মেটা তার কম্পিউটিং শক্তি একাধিক উৎস থেকে সংগ্রহের দিকে নজর দিচ্ছে।
চুক্তির খবর প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে মার্কেটে পরিবর্তন দেখা গেছে। গুগলের মূল প্রতিষ্ঠান অ্যালফাবেটের মূল্য বেড়েছে এবং মেটার শেয়ারও বেড়েছে। অন্যদিকে কিছু চিপ নির্মাতার শেয়ার কমেছে। এ বিষয়ে বিনিয়োগকারীরা ভাবছেন, বড় প্রতিষ্ঠানগুলো নতুন চিপ ব্যবহার করলে পুরোনো চিপের চাহিদা কমতে পারে। গুগল ক্লাউডের হিসাব অনুযায়ী, এই চুক্তি সফল হলে তারা বড় ধরনের বাজার দখল করতে পারবে। চলতি বছরে এ ধরনের ডেটা সেন্টারের চিপের বাজার ৫০ বিলিয়ন ডলারের বেশি।
তবে বাজারে সরবরাহ সীমিত। জিপিইউ, মেমোরি মডিউল এবং অন্যান্য কম্পিউটিং উপাদানের ঘাটতি রয়েছে। ফলে দাম আগামী বছরও বাড়ার সম্ভাবনা আছে। এআই ব্যবহারের দ্রুত সম্প্রসারণ সরবরাহ চেইনকে চাপে ফেলেছে। এ ছাড়া বড় অর্ডার দেওয়া হলেও উৎপাদন সীমাবদ্ধতার কারণে সময়মতো সরবরাহ সব সময় নিশ্চিত হবে না। এ ধরনের পরিস্থিতি ভবিষ্যতে চুক্তির কার্যকারিতা প্রভাবিত করতে পারে।
মেটা এবং গুগলের সম্ভাব্য চুক্তি প্রযুক্তি ও এআই চিপের বাজারে বড় ধরনের প্রভাব ফেলতে পারে। তবে সরবরাহ সীমাবদ্ধতা, প্রতিযোগিতা এবং দ্রুত পরিবর্তনশীল এআই পরিবেশের কারণে এর চূড়ান্ত প্রভাব পড়া এখনো অনিশ্চিত।
এই চুক্তি সফল হলে মেটা এআই ও ক্লাউড কম্পিউটিং ব্যবহারে আরও শক্তিশালী অবস্থানে আসতে পারে। অন্যদিকে, চিপ নির্মাতাদের বাজারে নতুন প্রতিযোগিতা তৈরি হবে, যা ভবিষ্যতের প্রযুক্তি বিনিয়োগ ও ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতাকেও প্রভাবিত করতে পারে।
সূত্র: রয়টার্স

মাউন্ট এভারেস্টের দুর্গম যাত্রাপথ এখন প্রযুক্তির ছোঁয়ায় আরও নিরাপদ হতে চলেছে। মিলন পান্ডে নামের এক ড্রোনচালক এই বিপজ্জনক পথে পর্বতারোহীদের জন্য আশার আলো হয়ে উঠেছেন। খাবার, জরুরি সরঞ্জাম এবং চিকিৎসাসামগ্রী এখন ড্রোনের মাধ্যমে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে দুর্গম এলাকায়, যা কমিয়ে দিচ্ছে প্রাণহানির ঝুঁকি।
০৬ মে ২০২৫
১৬ বছরের নিচে সবার জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার নিষিদ্ধের ঘোষণা বেশ কয়েক মাসে আগে দিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। এবার সেই ঘোষণা আইন হিসেবে চালু করতে চলেছে দেশটি। বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে ১০ ডিসেম্বর থেকে এমন আইন প্রয়োগ করতে যাচ্ছে দেশটি।
২ ঘণ্টা আগে
বিদেশি ভাষায় কোনো ভিডিও দেখার সময় ৩ সাবটাইটেল জরুরি। কিন্তু অনেক ভিডিওতে সেটি থাকে না। একসময় বিষয়টি ব্যাপক পীড়া দিলেও সাবটাইটেল তৈরি এখন খুব সহজ।
৩ ঘণ্টা আগে
অ্যামাজন ও গুগল যৌথভাবে নতুন মাল্টিক্লাউড নেটওয়ার্কিং সেবা চালু করেছে। এটি নিরবচ্ছিন্ন ও দ্রুতগতির ক্লাউড সংযোগের ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণ করবে বলে আশা করা হচ্ছে। এক বিবৃতিতে সংস্থা দুটি জানিয়েছে, ইন্টারনেট বিভ্রাটের কারণে যখন বড় ধরনের বিপর্যয় ঘটছে, ঠিক সে সময় উদ্যোগটি নেওয়া হলো।
১৩ ঘণ্টা আগেশিশুদের জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিষিদ্ধ
ফিচার ডেস্ক

১৬ বছরের নিচে সবার জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার নিষিদ্ধের ঘোষণা বেশ কয়েক মাসে আগে দিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। এবার সেই ঘোষণা আইন হিসেবে চালু করতে চলেছে দেশটি। বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে ১০ ডিসেম্বর থেকে এমন আইন প্রয়োগ করতে যাচ্ছে দেশটি।
আইন কার্যকর হলে অস্ট্রেলিয়ার কোনো কিশোর-কিশোরী আর নিজের নামে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অ্যাকাউন্ট খুলে ব্যবহার করতে পারবে না। ইনস্টাগ্রাম এরই মধ্যে জানিয়ে দিয়েছে, তাদের প্ল্যাটফর্মে ১৩ থেকে ১৫ বছর বয়সী প্রায় সাড়ে ৩ লাখ অস্ট্রেলিয়ান আছে, যারা শিগগির অ্যাকাউন্ট হারাতে যাচ্ছে।
আইন করা হলেও এখন পর্যন্ত অনেক কিছুই সরকার নির্দিষ্টভাবে ঠিক করে দেয়নি। এ নিয়েও প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ এবং দেশ-বিদেশের অনেকে এই নীতির সমালোচনা করছেন। এখানে বয়স যাচাই খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কিন্তু সরকার এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নির্ধারণ করে দেয়নি। তবে প্রতিটি প্ল্যাটফর্মকে নিজস্ব প্রযুক্তি ব্যবহার করে এই কার্যক্রম চালাতে বলা হয়েছে। তবে ব্যবহারকারী ভিডিও সেলফি বা সরকারি পরিচয়পত্র জমা দিয়ে বয়স প্রমাণ করতে পারবে।
কোন প্ল্যাটফর্ম এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়বে, সেটিও পুরোপুরি নির্ধারিত নয়। তবে ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, স্ন্যাপচ্যাট, টিকটক, টুইচ ও কিক নিশ্চিতভাবে এই আইনের আওতায় আছে। প্রচুর শিক্ষামূলক কনটেন্ট থাকা সত্ত্বেও ইউটিউবকে এই তালিকায় রাখা হয়েছে। তবে রোবলক্স, পিন্টারেস্ট ও হোয়াটসঅ্যাপ এখনো তালিকার বাইরে রয়েছে। তালিকা পর্যালোচনা চলছে এবং প্রয়োজনে আরও প্ল্যাটফর্ম যুক্ত করা হতে পারে নিষিদ্ধের তালিকায়।
সর্বোচ্চ ৩২ মিলিয়ন ডলার জরিমানা
কিশোরেরা যে এই নিষেধাজ্ঞা এড়িয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের দিকে ঝুঁকবে, সে বিষয়ে সরকার অবগত। নকল আইডি ব্যবহার, ছবি এডিট করে বয়স বাড়িয়ে দেখানো, এমনকি এআই দিয়ে মুখের বয়স বদলে দেওয়া, এমন সব সম্ভাবনার কথা আগেই উল্লেখ করা হয়েছে। তাই প্ল্যাটফর্মগুলোকে নিজেদের মতো ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।
তবে আইন যদি না মানে, তাহলে প্ল্যাটফর্মগুলোকে সর্বোচ্চ ৩২ মিলিয়ন ডলার পর্যন্ত জরিমানা গুনতে হবে। আসলে সমস্যাটা হলো, ঠিক কী করলে আইন মানা হয়েছে বলে ধরে নেওয়া হবে, সেটিও এখনো পরিষ্কার করে বলে দেওয়া হয়নি।
সুপ্রিম কোর্টে দুই কিশোরের চ্যালেঞ্জ
এই নিষেধাজ্ঞা নিয়ে বেশ সোচ্চার অস্ট্রেলিয়ার কিশোর-কিশোরীরা। তারা বলছে, সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলোর প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার বদলে অনলাইন প্রতারণা এবং ক্ষতিকর কনটেন্ট সরাতে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।
এমনকি মানবাধিকারকর্মীদের সমর্থনে ১৫ বছর বয়সী দুজন কিশোর এই নীতির বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে চ্যালেঞ্জ করেছে। তাদের যুক্তি, এই আইন তাদের স্বাধীনভাবে যোগাযোগের অধিকার কেড়ে নিচ্ছে। তাদের একজন নোয়া জোন্স বিবিসিকে বলে, অনলাইনের ক্ষতিকর দিক আছে ঠিকই; তাই বলে ১৬ বছরের নিচের সবাইকে নিষিদ্ধ করাই সমাধান নয়; বরং অনলাইন থেকে ক্ষতিকর কনটেন্ট সরানোর নিয়ম চালু করা এবং শক্ত পদক্ষেপ নেওয়া উচিত সরকারের।
সব মিলিয়ে আইনটি বাস্তবায়নের শুরুতে অস্ট্রেলিয়া একধরনের পরীক্ষার মুখোমুখি হচ্ছে। এই আইনের একদিকে আছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ক্ষতি থেকে শিশুদের সুরক্ষা, অন্যদিকে রয়েছে ব্যক্তিগত স্বাধীনতা ও প্রযুক্তিগত বাস্তবতা। সবকিছু মিলিয়ে আগামী কয়েক মাসে এ বিষয়ে বিশ্বের নজর থাকবে অস্ট্রেলিয়ার ওপর।
সূত্র: বিবিসি ও ব্লুমবার্গ

১৬ বছরের নিচে সবার জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার নিষিদ্ধের ঘোষণা বেশ কয়েক মাসে আগে দিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। এবার সেই ঘোষণা আইন হিসেবে চালু করতে চলেছে দেশটি। বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে ১০ ডিসেম্বর থেকে এমন আইন প্রয়োগ করতে যাচ্ছে দেশটি।
আইন কার্যকর হলে অস্ট্রেলিয়ার কোনো কিশোর-কিশোরী আর নিজের নামে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অ্যাকাউন্ট খুলে ব্যবহার করতে পারবে না। ইনস্টাগ্রাম এরই মধ্যে জানিয়ে দিয়েছে, তাদের প্ল্যাটফর্মে ১৩ থেকে ১৫ বছর বয়সী প্রায় সাড়ে ৩ লাখ অস্ট্রেলিয়ান আছে, যারা শিগগির অ্যাকাউন্ট হারাতে যাচ্ছে।
আইন করা হলেও এখন পর্যন্ত অনেক কিছুই সরকার নির্দিষ্টভাবে ঠিক করে দেয়নি। এ নিয়েও প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ এবং দেশ-বিদেশের অনেকে এই নীতির সমালোচনা করছেন। এখানে বয়স যাচাই খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কিন্তু সরকার এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নির্ধারণ করে দেয়নি। তবে প্রতিটি প্ল্যাটফর্মকে নিজস্ব প্রযুক্তি ব্যবহার করে এই কার্যক্রম চালাতে বলা হয়েছে। তবে ব্যবহারকারী ভিডিও সেলফি বা সরকারি পরিচয়পত্র জমা দিয়ে বয়স প্রমাণ করতে পারবে।
কোন প্ল্যাটফর্ম এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়বে, সেটিও পুরোপুরি নির্ধারিত নয়। তবে ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, স্ন্যাপচ্যাট, টিকটক, টুইচ ও কিক নিশ্চিতভাবে এই আইনের আওতায় আছে। প্রচুর শিক্ষামূলক কনটেন্ট থাকা সত্ত্বেও ইউটিউবকে এই তালিকায় রাখা হয়েছে। তবে রোবলক্স, পিন্টারেস্ট ও হোয়াটসঅ্যাপ এখনো তালিকার বাইরে রয়েছে। তালিকা পর্যালোচনা চলছে এবং প্রয়োজনে আরও প্ল্যাটফর্ম যুক্ত করা হতে পারে নিষিদ্ধের তালিকায়।
সর্বোচ্চ ৩২ মিলিয়ন ডলার জরিমানা
কিশোরেরা যে এই নিষেধাজ্ঞা এড়িয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের দিকে ঝুঁকবে, সে বিষয়ে সরকার অবগত। নকল আইডি ব্যবহার, ছবি এডিট করে বয়স বাড়িয়ে দেখানো, এমনকি এআই দিয়ে মুখের বয়স বদলে দেওয়া, এমন সব সম্ভাবনার কথা আগেই উল্লেখ করা হয়েছে। তাই প্ল্যাটফর্মগুলোকে নিজেদের মতো ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।
তবে আইন যদি না মানে, তাহলে প্ল্যাটফর্মগুলোকে সর্বোচ্চ ৩২ মিলিয়ন ডলার পর্যন্ত জরিমানা গুনতে হবে। আসলে সমস্যাটা হলো, ঠিক কী করলে আইন মানা হয়েছে বলে ধরে নেওয়া হবে, সেটিও এখনো পরিষ্কার করে বলে দেওয়া হয়নি।
সুপ্রিম কোর্টে দুই কিশোরের চ্যালেঞ্জ
এই নিষেধাজ্ঞা নিয়ে বেশ সোচ্চার অস্ট্রেলিয়ার কিশোর-কিশোরীরা। তারা বলছে, সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলোর প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার বদলে অনলাইন প্রতারণা এবং ক্ষতিকর কনটেন্ট সরাতে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।
এমনকি মানবাধিকারকর্মীদের সমর্থনে ১৫ বছর বয়সী দুজন কিশোর এই নীতির বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে চ্যালেঞ্জ করেছে। তাদের যুক্তি, এই আইন তাদের স্বাধীনভাবে যোগাযোগের অধিকার কেড়ে নিচ্ছে। তাদের একজন নোয়া জোন্স বিবিসিকে বলে, অনলাইনের ক্ষতিকর দিক আছে ঠিকই; তাই বলে ১৬ বছরের নিচের সবাইকে নিষিদ্ধ করাই সমাধান নয়; বরং অনলাইন থেকে ক্ষতিকর কনটেন্ট সরানোর নিয়ম চালু করা এবং শক্ত পদক্ষেপ নেওয়া উচিত সরকারের।
সব মিলিয়ে আইনটি বাস্তবায়নের শুরুতে অস্ট্রেলিয়া একধরনের পরীক্ষার মুখোমুখি হচ্ছে। এই আইনের একদিকে আছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ক্ষতি থেকে শিশুদের সুরক্ষা, অন্যদিকে রয়েছে ব্যক্তিগত স্বাধীনতা ও প্রযুক্তিগত বাস্তবতা। সবকিছু মিলিয়ে আগামী কয়েক মাসে এ বিষয়ে বিশ্বের নজর থাকবে অস্ট্রেলিয়ার ওপর।
সূত্র: বিবিসি ও ব্লুমবার্গ

মাউন্ট এভারেস্টের দুর্গম যাত্রাপথ এখন প্রযুক্তির ছোঁয়ায় আরও নিরাপদ হতে চলেছে। মিলন পান্ডে নামের এক ড্রোনচালক এই বিপজ্জনক পথে পর্বতারোহীদের জন্য আশার আলো হয়ে উঠেছেন। খাবার, জরুরি সরঞ্জাম এবং চিকিৎসাসামগ্রী এখন ড্রোনের মাধ্যমে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে দুর্গম এলাকায়, যা কমিয়ে দিচ্ছে প্রাণহানির ঝুঁকি।
০৬ মে ২০২৫
গুগলের কাস্টম এআই চিপ বা টেনসর প্রসেসিং ইউনিট ব্যবহার করতে চায় মেটা। খবর অনুযায়ী, মেটা ২০২৬ সালে গুগল ক্লাউড থেকে এই চিপগুলো ভাড়া নেবে এবং ২০২৭ সালে সরাসরি কিনে নেবে।
১ ঘণ্টা আগে
বিদেশি ভাষায় কোনো ভিডিও দেখার সময় ৩ সাবটাইটেল জরুরি। কিন্তু অনেক ভিডিওতে সেটি থাকে না। একসময় বিষয়টি ব্যাপক পীড়া দিলেও সাবটাইটেল তৈরি এখন খুব সহজ।
৩ ঘণ্টা আগে
অ্যামাজন ও গুগল যৌথভাবে নতুন মাল্টিক্লাউড নেটওয়ার্কিং সেবা চালু করেছে। এটি নিরবচ্ছিন্ন ও দ্রুতগতির ক্লাউড সংযোগের ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণ করবে বলে আশা করা হচ্ছে। এক বিবৃতিতে সংস্থা দুটি জানিয়েছে, ইন্টারনেট বিভ্রাটের কারণে যখন বড় ধরনের বিপর্যয় ঘটছে, ঠিক সে সময় উদ্যোগটি নেওয়া হলো।
১৩ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

বিদেশি ভাষায় কোনো ভিডিও দেখার সময় ৩ সাবটাইটেল জরুরি। কিন্তু অনেক ভিডিওতে সেটি থাকে না। একসময় বিষয়টি ব্যাপক পীড়া দিলেও সাবটাইটেল তৈরি এখন খুব সহজ।
ভিডিও দেখার সময় স্বয়ংক্রিয়ভাবে সাবটাইটেল তৈরির জন্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করছে জনপ্রিয় মিডিয়া প্লেয়ার অ্যাপ ভিএলসি। এই ফিচারের মাধ্যমে একাধিক ভাষায় সাবটাইটেল তৈরি করে দেবে অ্যাপটি। ফলে ভিডিওতে সাবটাইটেল না থাকলেও আর কোনো সমস্যা হবে না।
ওপেন সোর্স এআই মডেল ব্যবহার করে চলমান ভিডিওর জন্য সাবটাইটেল তৈরি করবে ফিচারটি। ভিডিওতে কী বলা হচ্ছে, তা ট্রান্সক্রাইব করতে এবং তারপর সেটি নির্বাচিত ভাষায় অনুবাদ করতে এআই মডেলটি ব্যবহার করা হবে।
এটি ব্যবহারকারীদের পিসিতে স্থানীয়ভাবে সাবটাইটেল তৈরি করবে। ফলে কোনো তৃতীয় পক্ষের সার্ভারের ওপর নির্ভর করতে হবে না। বাড়তি সুবিধা হলো, অফলাইনেও এই সাবটাইটেল দেখা যাবে। ভিএলসির চিফ মার্কেটিং অফিসার নাতাশা হোল্টজহাউসার বলেন, ‘এই উদ্ভাবন শুধু সাবটাইটেল সম্পর্কিত নয়; এটি অন্তর্ভুক্তির বিষয় এবং বৈশ্বিক কনটেন্ট উপভোগের অভিজ্ঞতা সমৃদ্ধ করার বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।’
ভিএলসি মিডিয়া প্লেয়ার একটি ওপেন-সোর্স সফটওয়্যার, যা ভিডিও ও অডিও প্লেব্যাকের জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি উইন্ডোজ, ম্যাকওএস, লিনাক্স, অ্যান্ড্রয়েড ও আইওএসের মতো একাধিক প্ল্যাটফর্মে চালানো যায়। ২০০১ সালে প্রথম প্রকাশিত হয় ভিএলসি। এরপর এটি বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় মিডিয়া প্লেয়ার হয়ে ওঠে।
সূত্র: দ্য ভার্জ

বিদেশি ভাষায় কোনো ভিডিও দেখার সময় ৩ সাবটাইটেল জরুরি। কিন্তু অনেক ভিডিওতে সেটি থাকে না। একসময় বিষয়টি ব্যাপক পীড়া দিলেও সাবটাইটেল তৈরি এখন খুব সহজ।
ভিডিও দেখার সময় স্বয়ংক্রিয়ভাবে সাবটাইটেল তৈরির জন্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করছে জনপ্রিয় মিডিয়া প্লেয়ার অ্যাপ ভিএলসি। এই ফিচারের মাধ্যমে একাধিক ভাষায় সাবটাইটেল তৈরি করে দেবে অ্যাপটি। ফলে ভিডিওতে সাবটাইটেল না থাকলেও আর কোনো সমস্যা হবে না।
ওপেন সোর্স এআই মডেল ব্যবহার করে চলমান ভিডিওর জন্য সাবটাইটেল তৈরি করবে ফিচারটি। ভিডিওতে কী বলা হচ্ছে, তা ট্রান্সক্রাইব করতে এবং তারপর সেটি নির্বাচিত ভাষায় অনুবাদ করতে এআই মডেলটি ব্যবহার করা হবে।
এটি ব্যবহারকারীদের পিসিতে স্থানীয়ভাবে সাবটাইটেল তৈরি করবে। ফলে কোনো তৃতীয় পক্ষের সার্ভারের ওপর নির্ভর করতে হবে না। বাড়তি সুবিধা হলো, অফলাইনেও এই সাবটাইটেল দেখা যাবে। ভিএলসির চিফ মার্কেটিং অফিসার নাতাশা হোল্টজহাউসার বলেন, ‘এই উদ্ভাবন শুধু সাবটাইটেল সম্পর্কিত নয়; এটি অন্তর্ভুক্তির বিষয় এবং বৈশ্বিক কনটেন্ট উপভোগের অভিজ্ঞতা সমৃদ্ধ করার বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।’
ভিএলসি মিডিয়া প্লেয়ার একটি ওপেন-সোর্স সফটওয়্যার, যা ভিডিও ও অডিও প্লেব্যাকের জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি উইন্ডোজ, ম্যাকওএস, লিনাক্স, অ্যান্ড্রয়েড ও আইওএসের মতো একাধিক প্ল্যাটফর্মে চালানো যায়। ২০০১ সালে প্রথম প্রকাশিত হয় ভিএলসি। এরপর এটি বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় মিডিয়া প্লেয়ার হয়ে ওঠে।
সূত্র: দ্য ভার্জ

মাউন্ট এভারেস্টের দুর্গম যাত্রাপথ এখন প্রযুক্তির ছোঁয়ায় আরও নিরাপদ হতে চলেছে। মিলন পান্ডে নামের এক ড্রোনচালক এই বিপজ্জনক পথে পর্বতারোহীদের জন্য আশার আলো হয়ে উঠেছেন। খাবার, জরুরি সরঞ্জাম এবং চিকিৎসাসামগ্রী এখন ড্রোনের মাধ্যমে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে দুর্গম এলাকায়, যা কমিয়ে দিচ্ছে প্রাণহানির ঝুঁকি।
০৬ মে ২০২৫
গুগলের কাস্টম এআই চিপ বা টেনসর প্রসেসিং ইউনিট ব্যবহার করতে চায় মেটা। খবর অনুযায়ী, মেটা ২০২৬ সালে গুগল ক্লাউড থেকে এই চিপগুলো ভাড়া নেবে এবং ২০২৭ সালে সরাসরি কিনে নেবে।
১ ঘণ্টা আগে
১৬ বছরের নিচে সবার জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার নিষিদ্ধের ঘোষণা বেশ কয়েক মাসে আগে দিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। এবার সেই ঘোষণা আইন হিসেবে চালু করতে চলেছে দেশটি। বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে ১০ ডিসেম্বর থেকে এমন আইন প্রয়োগ করতে যাচ্ছে দেশটি।
২ ঘণ্টা আগে
অ্যামাজন ও গুগল যৌথভাবে নতুন মাল্টিক্লাউড নেটওয়ার্কিং সেবা চালু করেছে। এটি নিরবচ্ছিন্ন ও দ্রুতগতির ক্লাউড সংযোগের ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণ করবে বলে আশা করা হচ্ছে। এক বিবৃতিতে সংস্থা দুটি জানিয়েছে, ইন্টারনেট বিভ্রাটের কারণে যখন বড় ধরনের বিপর্যয় ঘটছে, ঠিক সে সময় উদ্যোগটি নেওয়া হলো।
১৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

অ্যামাজন ও গুগল যৌথভাবে নতুন মাল্টিক্লাউড নেটওয়ার্কিং সেবা চালু করেছে। এটি নিরবচ্ছিন্ন ও দ্রুতগতির ক্লাউড সংযোগের ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণ করবে বলে আশা করা হচ্ছে। এক বিবৃতিতে সংস্থা দুটি জানিয়েছে, ইন্টারনেট বিভ্রাটের কারণে যখন বড় ধরনের বিপর্যয় ঘটছে, ঠিক সে সময় উদ্যোগটি নেওয়া হলো।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই নতুন উদ্যোগের ফলে গ্রাহকেরা মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যে দুই কোম্পানির কম্পিউটিং প্ল্যাটফর্মের মধ্যে ব্যক্তিগত ও উচ্চগতির সংযোগ স্থাপন করতে পারবেন, যার জন্য আগে কয়েক সপ্তাহ সময় লাগত।
গত ২০ অক্টোবর অ্যামাজন ওয়েব সার্ভিসেসের (এডব্লিউএস) একটি বড়সড় বিভ্রাটে বিশ্বব্যাপী হাজারো ওয়েবসাইট অচল হয়ে যায়। স্ন্যাপচ্যাট, ডুয়োলিঙ্গো, জুম ও গেমিং প্ল্যাটফর্ম রোব্লোক্সের মতো জনপ্রিয় অ্যাপও সেই সময় অফলাইনে পড়ে। বিশ্লেষক প্রতিষ্ঠান প্যারামেট্রিক্সের মতে, ওই বিভ্রাটে মার্কিন কোম্পানিগুলোর ৫০ থেকে ৬৫ কোটি ডলার ক্ষতি হয়।
ওই ঘটনার ঠিক এক মাস পরেই এই যৌথ মাল্টিক্লাউড সেবা চালুর ঘোষণা এল। অ্যামাজন জানিয়েছে, তাদের এডব্লিউএস ইন্টারকানেক্ট-মাল্টিকানেক্ট প্রযুক্তি এখন গুগল ক্লাউডের ক্রোস-ক্লাউড ইন্টারকানেক্ট সেবার সঙ্গে যুক্ত হবে। দুই পক্ষের মতে, এতে নেটওয়ার্ক ইন্টার-অপারেবিলিটি বা পারস্পরিক সংযোগ আরও সহজ হবে এবং ক্লাউড থেকে ক্লাউডে ডেটা আদান-প্রদান অনেক দ্রুত ও নির্ভরযোগ্য হবে।
এডব্লিউএসের নেটওয়ার্ক সার্ভিসেসের ভাইস প্রেসিডেন্ট রবার্ট কেনেডি বলেন, এডব্লিউএস ও গুগল ক্লাউডের এই সহযোগিতা মাল্টিক্লাউড সংযোগে একটি মৌলিক পরিবর্তন আনবে।
গুগল ক্লাউডের ক্লাউড নেটওয়ার্কিং বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্ট রব এনস বলেন, এই নেটওয়ার্কের লক্ষ্য হলো গ্রাহকদের জন্য বিভিন্ন ক্লাউডের মধ্যে তথ্য ও অ্যাপ্লিকেশন স্থানান্তর আরও সুবিধাজনক করা।
গুগল ক্লাউড জানিয়েছে, ক্লাউডভিত্তিক সফটওয়্যার কোম্পানি ইতিমধ্যে এই নতুন নেটওয়ার্কিং পদ্ধতির প্রাথমিক ব্যবহারকারীদের মধ্যে রয়েছে।
বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্লাউডসেবা দেয় এডব্লিউএস। এর পরেই রয়েছে মাইক্রোসফটের অ্যাজুর ও তারপর গুগল ক্লাউড। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) ক্রমবর্ধমান চাহিদার সঙ্গে তাল মেলাতে অ্যালফাবেট (গুগলের মূল সংস্থা), মাইক্রোসফট, অ্যামাজনের মতো প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো ইন্টারনেট ট্রাফিক পরিচালনার জন্য অবকাঠামো নির্মাণে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করছে।

অ্যামাজন ও গুগল যৌথভাবে নতুন মাল্টিক্লাউড নেটওয়ার্কিং সেবা চালু করেছে। এটি নিরবচ্ছিন্ন ও দ্রুতগতির ক্লাউড সংযোগের ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণ করবে বলে আশা করা হচ্ছে। এক বিবৃতিতে সংস্থা দুটি জানিয়েছে, ইন্টারনেট বিভ্রাটের কারণে যখন বড় ধরনের বিপর্যয় ঘটছে, ঠিক সে সময় উদ্যোগটি নেওয়া হলো।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই নতুন উদ্যোগের ফলে গ্রাহকেরা মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যে দুই কোম্পানির কম্পিউটিং প্ল্যাটফর্মের মধ্যে ব্যক্তিগত ও উচ্চগতির সংযোগ স্থাপন করতে পারবেন, যার জন্য আগে কয়েক সপ্তাহ সময় লাগত।
গত ২০ অক্টোবর অ্যামাজন ওয়েব সার্ভিসেসের (এডব্লিউএস) একটি বড়সড় বিভ্রাটে বিশ্বব্যাপী হাজারো ওয়েবসাইট অচল হয়ে যায়। স্ন্যাপচ্যাট, ডুয়োলিঙ্গো, জুম ও গেমিং প্ল্যাটফর্ম রোব্লোক্সের মতো জনপ্রিয় অ্যাপও সেই সময় অফলাইনে পড়ে। বিশ্লেষক প্রতিষ্ঠান প্যারামেট্রিক্সের মতে, ওই বিভ্রাটে মার্কিন কোম্পানিগুলোর ৫০ থেকে ৬৫ কোটি ডলার ক্ষতি হয়।
ওই ঘটনার ঠিক এক মাস পরেই এই যৌথ মাল্টিক্লাউড সেবা চালুর ঘোষণা এল। অ্যামাজন জানিয়েছে, তাদের এডব্লিউএস ইন্টারকানেক্ট-মাল্টিকানেক্ট প্রযুক্তি এখন গুগল ক্লাউডের ক্রোস-ক্লাউড ইন্টারকানেক্ট সেবার সঙ্গে যুক্ত হবে। দুই পক্ষের মতে, এতে নেটওয়ার্ক ইন্টার-অপারেবিলিটি বা পারস্পরিক সংযোগ আরও সহজ হবে এবং ক্লাউড থেকে ক্লাউডে ডেটা আদান-প্রদান অনেক দ্রুত ও নির্ভরযোগ্য হবে।
এডব্লিউএসের নেটওয়ার্ক সার্ভিসেসের ভাইস প্রেসিডেন্ট রবার্ট কেনেডি বলেন, এডব্লিউএস ও গুগল ক্লাউডের এই সহযোগিতা মাল্টিক্লাউড সংযোগে একটি মৌলিক পরিবর্তন আনবে।
গুগল ক্লাউডের ক্লাউড নেটওয়ার্কিং বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্ট রব এনস বলেন, এই নেটওয়ার্কের লক্ষ্য হলো গ্রাহকদের জন্য বিভিন্ন ক্লাউডের মধ্যে তথ্য ও অ্যাপ্লিকেশন স্থানান্তর আরও সুবিধাজনক করা।
গুগল ক্লাউড জানিয়েছে, ক্লাউডভিত্তিক সফটওয়্যার কোম্পানি ইতিমধ্যে এই নতুন নেটওয়ার্কিং পদ্ধতির প্রাথমিক ব্যবহারকারীদের মধ্যে রয়েছে।
বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্লাউডসেবা দেয় এডব্লিউএস। এর পরেই রয়েছে মাইক্রোসফটের অ্যাজুর ও তারপর গুগল ক্লাউড। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) ক্রমবর্ধমান চাহিদার সঙ্গে তাল মেলাতে অ্যালফাবেট (গুগলের মূল সংস্থা), মাইক্রোসফট, অ্যামাজনের মতো প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো ইন্টারনেট ট্রাফিক পরিচালনার জন্য অবকাঠামো নির্মাণে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করছে।

মাউন্ট এভারেস্টের দুর্গম যাত্রাপথ এখন প্রযুক্তির ছোঁয়ায় আরও নিরাপদ হতে চলেছে। মিলন পান্ডে নামের এক ড্রোনচালক এই বিপজ্জনক পথে পর্বতারোহীদের জন্য আশার আলো হয়ে উঠেছেন। খাবার, জরুরি সরঞ্জাম এবং চিকিৎসাসামগ্রী এখন ড্রোনের মাধ্যমে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে দুর্গম এলাকায়, যা কমিয়ে দিচ্ছে প্রাণহানির ঝুঁকি।
০৬ মে ২০২৫
গুগলের কাস্টম এআই চিপ বা টেনসর প্রসেসিং ইউনিট ব্যবহার করতে চায় মেটা। খবর অনুযায়ী, মেটা ২০২৬ সালে গুগল ক্লাউড থেকে এই চিপগুলো ভাড়া নেবে এবং ২০২৭ সালে সরাসরি কিনে নেবে।
১ ঘণ্টা আগে
১৬ বছরের নিচে সবার জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার নিষিদ্ধের ঘোষণা বেশ কয়েক মাসে আগে দিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। এবার সেই ঘোষণা আইন হিসেবে চালু করতে চলেছে দেশটি। বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে ১০ ডিসেম্বর থেকে এমন আইন প্রয়োগ করতে যাচ্ছে দেশটি।
২ ঘণ্টা আগে
বিদেশি ভাষায় কোনো ভিডিও দেখার সময় ৩ সাবটাইটেল জরুরি। কিন্তু অনেক ভিডিওতে সেটি থাকে না। একসময় বিষয়টি ব্যাপক পীড়া দিলেও সাবটাইটেল তৈরি এখন খুব সহজ।
৩ ঘণ্টা আগে