চার্জিংয়ের সময় কমানোর উপযোগী ব্যাটারি তৈরিতে কাজ করছে অ্যাপল। ডিভাইসের ব্যাটারি লাইফ বাড়ানোর জন্য গঠনে পরিবর্তন আসবে। প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট গ্যাজেট ৩৬০ এর প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
দক্ষিণ কোরিয়ার সংবাদমাধ্যম ইটি নিউজ বলেছে, নতুন এই ব্যাটারি প্রযুক্তি এখনও পুরোপুরি তৈরি হয়নি। কোম্পানির পণ্যে এই ব্যাটারিগুলো ব্যবহারের জন্য আরও কয়েকবছর অপেক্ষা করতে হবে।
এই উন্নত ‘আগামী প্রজন্মের ব্যাটারি’ অ্যাপলের নতুন ডিভাইসগুলোর জন্য তৈরি করা হবে। ব্যাটারির নতুন প্রযুক্তি তৈরিতে অ্যাপল সরাসরি সম্পৃক্ত। ব্যাটারির পারফরমেন্স বৃদ্ধিতে ক্যাথোডসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় উপাদানের উন্নয়ন করা হবে।
পরিবাহী উপাদান হিসাবে কার্বন ন্যানোটিউব ব্যবহারের পাশাপাশি নতুন গঠনের ক্যাথোড ব্যবহারের বিবেচনা করছে অ্যাপল। উপাদানগুলির আগের ব্যাটারির তুলনায় উন্নত কর্মক্ষমতা দিতে পারবে।
এছাড়া ব্যাটারির অ্যানোড উপাদানেও পরিবর্তন আনার জন্য কাজ করছে। চার্জিংয়ের সময় সিলিকন প্রসারিত হলেও গ্রাফাইটের পরিবর্তে উপাদানটি ব্যবহার করবে এই কোম্পানি। তবে অ্যাপল এই সমস্যা সমাধান করে ফেলেছে ধারণা করা হচ্ছে।
কোম্পানিটি অন্তত ২০১৮ সাল থেকে এই প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছে। এজন্য ২০১৯ সালে দক্ষিণ কোরিয়ার কোম্পানি স্যামসাং এসডিআই এর ব্যাটারি ও ইলেকট্রনিক্স বিভাগের একজন নির্বাহী নিয়োগ করেছে অ্যাপল।
কবে এই উন্নত ব্যাটারি দিয়ে তৈরি ডিভাইস বাজারে ছাড়া হবে তা নিয়ে কোনো মন্তব্য করেনি অ্যাপল। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে ২০২৫ সালের প্রথমদিকে বিভিন্ন ডিভাইসে এই ব্যাটারির ব্যবহার দেখা যাবে।
নতুন ভিশন প্রো হেডসেটের জন্য কোম্পানিটির উচ্চ কর্মক্ষমতা ব্যাটারির চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে। এই হেডসেটের ব্যাটারি লাইফ মাত্র দুই ঘন্টা। অ্যাপল ওয়াচ ও আইপ্যাডের মত এই হেডেসেটের ব্যাটারি লাইফ বাড়াতে চাচ্ছে অ্যাপল।
চার্জিংয়ের সময় কমানোর উপযোগী ব্যাটারি তৈরিতে কাজ করছে অ্যাপল। ডিভাইসের ব্যাটারি লাইফ বাড়ানোর জন্য গঠনে পরিবর্তন আসবে। প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট গ্যাজেট ৩৬০ এর প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
দক্ষিণ কোরিয়ার সংবাদমাধ্যম ইটি নিউজ বলেছে, নতুন এই ব্যাটারি প্রযুক্তি এখনও পুরোপুরি তৈরি হয়নি। কোম্পানির পণ্যে এই ব্যাটারিগুলো ব্যবহারের জন্য আরও কয়েকবছর অপেক্ষা করতে হবে।
এই উন্নত ‘আগামী প্রজন্মের ব্যাটারি’ অ্যাপলের নতুন ডিভাইসগুলোর জন্য তৈরি করা হবে। ব্যাটারির নতুন প্রযুক্তি তৈরিতে অ্যাপল সরাসরি সম্পৃক্ত। ব্যাটারির পারফরমেন্স বৃদ্ধিতে ক্যাথোডসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় উপাদানের উন্নয়ন করা হবে।
পরিবাহী উপাদান হিসাবে কার্বন ন্যানোটিউব ব্যবহারের পাশাপাশি নতুন গঠনের ক্যাথোড ব্যবহারের বিবেচনা করছে অ্যাপল। উপাদানগুলির আগের ব্যাটারির তুলনায় উন্নত কর্মক্ষমতা দিতে পারবে।
এছাড়া ব্যাটারির অ্যানোড উপাদানেও পরিবর্তন আনার জন্য কাজ করছে। চার্জিংয়ের সময় সিলিকন প্রসারিত হলেও গ্রাফাইটের পরিবর্তে উপাদানটি ব্যবহার করবে এই কোম্পানি। তবে অ্যাপল এই সমস্যা সমাধান করে ফেলেছে ধারণা করা হচ্ছে।
কোম্পানিটি অন্তত ২০১৮ সাল থেকে এই প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছে। এজন্য ২০১৯ সালে দক্ষিণ কোরিয়ার কোম্পানি স্যামসাং এসডিআই এর ব্যাটারি ও ইলেকট্রনিক্স বিভাগের একজন নির্বাহী নিয়োগ করেছে অ্যাপল।
কবে এই উন্নত ব্যাটারি দিয়ে তৈরি ডিভাইস বাজারে ছাড়া হবে তা নিয়ে কোনো মন্তব্য করেনি অ্যাপল। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে ২০২৫ সালের প্রথমদিকে বিভিন্ন ডিভাইসে এই ব্যাটারির ব্যবহার দেখা যাবে।
নতুন ভিশন প্রো হেডসেটের জন্য কোম্পানিটির উচ্চ কর্মক্ষমতা ব্যাটারির চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে। এই হেডসেটের ব্যাটারি লাইফ মাত্র দুই ঘন্টা। অ্যাপল ওয়াচ ও আইপ্যাডের মত এই হেডেসেটের ব্যাটারি লাইফ বাড়াতে চাচ্ছে অ্যাপল।
বন্ধুদের সঙ্গে রিলস ভাগাভাগির প্রক্রিয়া আরও সহজ করতে ‘ব্লেন্ড’ নামের নতুন ফিচার নিয়ে হাজির হলো ইনস্টাগ্রাম। এই ফিচারের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা এখন তাঁদের বন্ধু বা গ্রুপ চ্যাটের সদস্যদের সঙ্গে একটি ব্যক্তিগত ও কাস্টমাইজড রিলস ফিড শেয়ার করতে পারবেন। তবে এই ফিচার ব্যবহার করতে হলে বন্ধুদের আমন্ত্রণ...
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার ওয়েবসাইটে গুরুত্বপূর্ণ নিরাপত্তা ত্রুটি ধরিয়ে দিয়ে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন করেছেন ইরাকি কিশোর মুনতাধার মোহাম্মদ আহমেদ সালেহ। বাগদাদের আল-তারমিয়া জেলার আল-বায়ারিক উচ্চ বিদ্যালয়ের এই মেধাবী শিক্ষার্থী নিজের অসাধারণ প্রযুক্তি দক্ষতা দিয়ে নাসার বিশেষ প্রশংসা
৭ ঘণ্টা আগেমানুষের কাজের জগতে এক যুগান্তকারী পরিবর্তনের ইঙ্গিত নিয়ে বিশ্বের প্রযুক্তিকেন্দ্র সিলিকন ভ্যালিতে আত্মপ্রকাশ করল বিতর্কিত স্টার্টআপ ‘মেকানাইজ’। বিখ্যাত এআই গবেষক ও প্রতিষ্ঠাতা তামায় বেসিরোগ্লু ঘোষণা দিয়েছেন, এই স্টার্টআপের লক্ষ্য হলো—‘সব ধরনের কাজের পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়করণ’ এবং ‘সম্পূর্ণ অর্থনীতির...
৭ ঘণ্টা আগেফোল্ডেবল ফোনের দৌড়ে যখন স্যামসাং, হুয়াওয়ে বা অপো একে অপরকে টপকে যাওয়ার প্রতিযোগিতায় ব্যস্ত, প্রযুক্তির বাজারে ঠিক তখন এক অপ্রত্যাশিত প্রতিদ্বন্দ্বী মাঠে নেমেছে। সেটি হলো—ভাঁজযোগ্য ইবুক রিডার। ই-ইংক প্রযুক্তির উন্নতির ফলে ই-রিডারে বই পড়ার অভিজ্ঞতা এখন অনেকটাই কাগজের বইয়ের মতো।
১০ ঘণ্টা আগে