গুগল সার্চের একচেটিয়া ব্যবসা বন্ধের জন্য খসড়া প্রস্তাব প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের আইন বিভাগ। ওই খসড়ায় গুগলের বাকি ব্যবসা ক্রোম ব্রাউজার এবং অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম আলাদা করারও প্রস্তাবও রয়েছে। অর্থাৎ সার্চ ইঞ্জিন জায়ান্টটি ভেঙে ফেলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, যা কোম্পানিটিকে বড় ধরনের পরিবর্তন আনতে বাধ্য করবে।
আইন বিভাগের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, গুগলের মালিকানাধীন আলফাবেটের কিছু ব্যবসার অংশ, যেমন ক্রোম ব্রাউজার এবং অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম বিক্রি করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের বিচারকের কাছে আবেদন করা হতে পারে। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে গুগলকে তার অনলাইন সার্চ ব্যবসার একচেটিয়া আধিপত্য বন্ধ করা হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের আইন বিভাগ (ডিওজে) বলছে, এসব পদক্ষেপে ‘গঠনমূলক শর্ত’ অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে, যা গুগলকে তার ইন্টারনেট সার্চের ‘একচেটিয়া’ আধিপত্য বজায় রাখার সুযোগ থেকে রোধ করবে।
এই ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় গুগল সতর্ক করে বলে, প্রস্তাবিত পরিবর্তনগুলো মার্কিন ব্যবসা এবং গ্রাহকদের জন্য নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
গত আগস্ট মাসে যুক্তরাষ্ট্রের আদালত ঐতিহাসিক রায় দেয়। এই রায়ে গুগলের একচেটিয়া অনলাইন অনুসন্ধান অবৈধ বলে ঘোষণা দেওয়া হয়।
আদালত নথিতে যুক্তরাষ্ট্রের আইন বিভাগ জানিয়েছে, তারা এমন ‘প্রতিকারের বিষয় বিবেচনা করছে, যা গুগলকে ক্রোম, প্লে এবং অ্যান্ড্রয়েডের মতো পণ্য ব্যবহার করে গুগল সার্চ এবং গুগল সার্চ সম্পর্কিত পণ্যের সুবিধা নেওয়া থেকে বিরত রাখবে।
এক ব্লগ পোস্টে গুগলের রেগুলেটরি বিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট, লি-অ্যান মুলহল্যান্ড বলেন, এই সুপারিশগুলো ‘সরকারের অতিরিক্ত হস্তক্ষেপ’ হিসেবে বিবেচিত হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের আইন বিভাগ ২০ নভেম্বরের মধ্যে আরও বিস্তারিত প্রস্তাবনা পেশ করার আশা প্রকাশ করেছে। আর গুগল ২০ ডিসেম্বরের মধ্যে তার নিজস্ব প্রস্তাবিত সমাধানগুলো আদালতে জমা দেবে।
আগস্ট মাসে দেওয়া আদালতের রায় গুগলের মূল কোম্পানির আলফাবেটের জন্য একটি বড় ধরনের ধাক্কা ছিল। ১০ সপ্তাহব্যাপী বিচারিক প্রক্রিয়ার পর এই রায় দেওয়া হয়। গুগলের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল যে, গুগল প্রতি বছর অ্যাপল ও স্যামসাংসহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠানকে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার অর্থ দিত, যাতে তারা গুগলকে তাদের ডিফল্ট সার্চ ইঞ্জিন হিসেবে ব্যবহার করে।
গুগলের আইনজীবীরা যুক্তি তুলে ধরেছেন যে, ব্যবহারকারীরা সার্চ ইঞ্জিনটি ব্যবহার করে কারণ তারা এটি উপকারী বলে মনে করেন এবং গ্রাহকদের জন্য একে আরও উন্নত করার জন্য বিনিয়োগ করছে গুগল। ফেসবুক-মালিক মেটা, আমাজন এবং অ্যাপলের মতো বড় বড় মার্কিন প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো প্রতিযোগিতা বিরোধী কার্যক্রমের জন্য অভিযুক্ত করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে মামলা চলমান।
মামলাগুলো যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের পক্ষ থেকে শিল্প খাতে প্রতিযোগিতা শক্তিশালী করার প্রয়াসের অংশ।
তথ্যসূত্র: রয়টার্স ও বিবিসি
গুগল সার্চের একচেটিয়া ব্যবসা বন্ধের জন্য খসড়া প্রস্তাব প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের আইন বিভাগ। ওই খসড়ায় গুগলের বাকি ব্যবসা ক্রোম ব্রাউজার এবং অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম আলাদা করারও প্রস্তাবও রয়েছে। অর্থাৎ সার্চ ইঞ্জিন জায়ান্টটি ভেঙে ফেলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, যা কোম্পানিটিকে বড় ধরনের পরিবর্তন আনতে বাধ্য করবে।
আইন বিভাগের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, গুগলের মালিকানাধীন আলফাবেটের কিছু ব্যবসার অংশ, যেমন ক্রোম ব্রাউজার এবং অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম বিক্রি করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের বিচারকের কাছে আবেদন করা হতে পারে। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে গুগলকে তার অনলাইন সার্চ ব্যবসার একচেটিয়া আধিপত্য বন্ধ করা হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের আইন বিভাগ (ডিওজে) বলছে, এসব পদক্ষেপে ‘গঠনমূলক শর্ত’ অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে, যা গুগলকে তার ইন্টারনেট সার্চের ‘একচেটিয়া’ আধিপত্য বজায় রাখার সুযোগ থেকে রোধ করবে।
এই ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় গুগল সতর্ক করে বলে, প্রস্তাবিত পরিবর্তনগুলো মার্কিন ব্যবসা এবং গ্রাহকদের জন্য নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
গত আগস্ট মাসে যুক্তরাষ্ট্রের আদালত ঐতিহাসিক রায় দেয়। এই রায়ে গুগলের একচেটিয়া অনলাইন অনুসন্ধান অবৈধ বলে ঘোষণা দেওয়া হয়।
আদালত নথিতে যুক্তরাষ্ট্রের আইন বিভাগ জানিয়েছে, তারা এমন ‘প্রতিকারের বিষয় বিবেচনা করছে, যা গুগলকে ক্রোম, প্লে এবং অ্যান্ড্রয়েডের মতো পণ্য ব্যবহার করে গুগল সার্চ এবং গুগল সার্চ সম্পর্কিত পণ্যের সুবিধা নেওয়া থেকে বিরত রাখবে।
এক ব্লগ পোস্টে গুগলের রেগুলেটরি বিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট, লি-অ্যান মুলহল্যান্ড বলেন, এই সুপারিশগুলো ‘সরকারের অতিরিক্ত হস্তক্ষেপ’ হিসেবে বিবেচিত হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের আইন বিভাগ ২০ নভেম্বরের মধ্যে আরও বিস্তারিত প্রস্তাবনা পেশ করার আশা প্রকাশ করেছে। আর গুগল ২০ ডিসেম্বরের মধ্যে তার নিজস্ব প্রস্তাবিত সমাধানগুলো আদালতে জমা দেবে।
আগস্ট মাসে দেওয়া আদালতের রায় গুগলের মূল কোম্পানির আলফাবেটের জন্য একটি বড় ধরনের ধাক্কা ছিল। ১০ সপ্তাহব্যাপী বিচারিক প্রক্রিয়ার পর এই রায় দেওয়া হয়। গুগলের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল যে, গুগল প্রতি বছর অ্যাপল ও স্যামসাংসহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠানকে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার অর্থ দিত, যাতে তারা গুগলকে তাদের ডিফল্ট সার্চ ইঞ্জিন হিসেবে ব্যবহার করে।
গুগলের আইনজীবীরা যুক্তি তুলে ধরেছেন যে, ব্যবহারকারীরা সার্চ ইঞ্জিনটি ব্যবহার করে কারণ তারা এটি উপকারী বলে মনে করেন এবং গ্রাহকদের জন্য একে আরও উন্নত করার জন্য বিনিয়োগ করছে গুগল। ফেসবুক-মালিক মেটা, আমাজন এবং অ্যাপলের মতো বড় বড় মার্কিন প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো প্রতিযোগিতা বিরোধী কার্যক্রমের জন্য অভিযুক্ত করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে মামলা চলমান।
মামলাগুলো যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের পক্ষ থেকে শিল্প খাতে প্রতিযোগিতা শক্তিশালী করার প্রয়াসের অংশ।
তথ্যসূত্র: রয়টার্স ও বিবিসি
গুগল সার্চের একচেটিয়া ব্যবসা বন্ধের জন্য খসড়া প্রস্তাব প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের আইন বিভাগ। ওই খসড়ায় গুগলের বাকি ব্যবসা ক্রোম ব্রাউজার এবং অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম আলাদা করারও প্রস্তাবও রয়েছে। অর্থাৎ সার্চ ইঞ্জিন জায়ান্টটি ভেঙে ফেলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, যা কোম্পানিটিকে বড় ধরনের পরিবর্তন আনতে বাধ্য করবে।
আইন বিভাগের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, গুগলের মালিকানাধীন আলফাবেটের কিছু ব্যবসার অংশ, যেমন ক্রোম ব্রাউজার এবং অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম বিক্রি করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের বিচারকের কাছে আবেদন করা হতে পারে। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে গুগলকে তার অনলাইন সার্চ ব্যবসার একচেটিয়া আধিপত্য বন্ধ করা হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের আইন বিভাগ (ডিওজে) বলছে, এসব পদক্ষেপে ‘গঠনমূলক শর্ত’ অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে, যা গুগলকে তার ইন্টারনেট সার্চের ‘একচেটিয়া’ আধিপত্য বজায় রাখার সুযোগ থেকে রোধ করবে।
এই ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় গুগল সতর্ক করে বলে, প্রস্তাবিত পরিবর্তনগুলো মার্কিন ব্যবসা এবং গ্রাহকদের জন্য নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
গত আগস্ট মাসে যুক্তরাষ্ট্রের আদালত ঐতিহাসিক রায় দেয়। এই রায়ে গুগলের একচেটিয়া অনলাইন অনুসন্ধান অবৈধ বলে ঘোষণা দেওয়া হয়।
আদালত নথিতে যুক্তরাষ্ট্রের আইন বিভাগ জানিয়েছে, তারা এমন ‘প্রতিকারের বিষয় বিবেচনা করছে, যা গুগলকে ক্রোম, প্লে এবং অ্যান্ড্রয়েডের মতো পণ্য ব্যবহার করে গুগল সার্চ এবং গুগল সার্চ সম্পর্কিত পণ্যের সুবিধা নেওয়া থেকে বিরত রাখবে।
এক ব্লগ পোস্টে গুগলের রেগুলেটরি বিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট, লি-অ্যান মুলহল্যান্ড বলেন, এই সুপারিশগুলো ‘সরকারের অতিরিক্ত হস্তক্ষেপ’ হিসেবে বিবেচিত হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের আইন বিভাগ ২০ নভেম্বরের মধ্যে আরও বিস্তারিত প্রস্তাবনা পেশ করার আশা প্রকাশ করেছে। আর গুগল ২০ ডিসেম্বরের মধ্যে তার নিজস্ব প্রস্তাবিত সমাধানগুলো আদালতে জমা দেবে।
আগস্ট মাসে দেওয়া আদালতের রায় গুগলের মূল কোম্পানির আলফাবেটের জন্য একটি বড় ধরনের ধাক্কা ছিল। ১০ সপ্তাহব্যাপী বিচারিক প্রক্রিয়ার পর এই রায় দেওয়া হয়। গুগলের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল যে, গুগল প্রতি বছর অ্যাপল ও স্যামসাংসহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠানকে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার অর্থ দিত, যাতে তারা গুগলকে তাদের ডিফল্ট সার্চ ইঞ্জিন হিসেবে ব্যবহার করে।
গুগলের আইনজীবীরা যুক্তি তুলে ধরেছেন যে, ব্যবহারকারীরা সার্চ ইঞ্জিনটি ব্যবহার করে কারণ তারা এটি উপকারী বলে মনে করেন এবং গ্রাহকদের জন্য একে আরও উন্নত করার জন্য বিনিয়োগ করছে গুগল। ফেসবুক-মালিক মেটা, আমাজন এবং অ্যাপলের মতো বড় বড় মার্কিন প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো প্রতিযোগিতা বিরোধী কার্যক্রমের জন্য অভিযুক্ত করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে মামলা চলমান।
মামলাগুলো যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের পক্ষ থেকে শিল্প খাতে প্রতিযোগিতা শক্তিশালী করার প্রয়াসের অংশ।
তথ্যসূত্র: রয়টার্স ও বিবিসি
গুগল সার্চের একচেটিয়া ব্যবসা বন্ধের জন্য খসড়া প্রস্তাব প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের আইন বিভাগ। ওই খসড়ায় গুগলের বাকি ব্যবসা ক্রোম ব্রাউজার এবং অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম আলাদা করারও প্রস্তাবও রয়েছে। অর্থাৎ সার্চ ইঞ্জিন জায়ান্টটি ভেঙে ফেলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, যা কোম্পানিটিকে বড় ধরনের পরিবর্তন আনতে বাধ্য করবে।
আইন বিভাগের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, গুগলের মালিকানাধীন আলফাবেটের কিছু ব্যবসার অংশ, যেমন ক্রোম ব্রাউজার এবং অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম বিক্রি করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের বিচারকের কাছে আবেদন করা হতে পারে। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে গুগলকে তার অনলাইন সার্চ ব্যবসার একচেটিয়া আধিপত্য বন্ধ করা হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের আইন বিভাগ (ডিওজে) বলছে, এসব পদক্ষেপে ‘গঠনমূলক শর্ত’ অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে, যা গুগলকে তার ইন্টারনেট সার্চের ‘একচেটিয়া’ আধিপত্য বজায় রাখার সুযোগ থেকে রোধ করবে।
এই ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় গুগল সতর্ক করে বলে, প্রস্তাবিত পরিবর্তনগুলো মার্কিন ব্যবসা এবং গ্রাহকদের জন্য নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
গত আগস্ট মাসে যুক্তরাষ্ট্রের আদালত ঐতিহাসিক রায় দেয়। এই রায়ে গুগলের একচেটিয়া অনলাইন অনুসন্ধান অবৈধ বলে ঘোষণা দেওয়া হয়।
আদালত নথিতে যুক্তরাষ্ট্রের আইন বিভাগ জানিয়েছে, তারা এমন ‘প্রতিকারের বিষয় বিবেচনা করছে, যা গুগলকে ক্রোম, প্লে এবং অ্যান্ড্রয়েডের মতো পণ্য ব্যবহার করে গুগল সার্চ এবং গুগল সার্চ সম্পর্কিত পণ্যের সুবিধা নেওয়া থেকে বিরত রাখবে।
এক ব্লগ পোস্টে গুগলের রেগুলেটরি বিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট, লি-অ্যান মুলহল্যান্ড বলেন, এই সুপারিশগুলো ‘সরকারের অতিরিক্ত হস্তক্ষেপ’ হিসেবে বিবেচিত হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের আইন বিভাগ ২০ নভেম্বরের মধ্যে আরও বিস্তারিত প্রস্তাবনা পেশ করার আশা প্রকাশ করেছে। আর গুগল ২০ ডিসেম্বরের মধ্যে তার নিজস্ব প্রস্তাবিত সমাধানগুলো আদালতে জমা দেবে।
আগস্ট মাসে দেওয়া আদালতের রায় গুগলের মূল কোম্পানির আলফাবেটের জন্য একটি বড় ধরনের ধাক্কা ছিল। ১০ সপ্তাহব্যাপী বিচারিক প্রক্রিয়ার পর এই রায় দেওয়া হয়। গুগলের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল যে, গুগল প্রতি বছর অ্যাপল ও স্যামসাংসহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠানকে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার অর্থ দিত, যাতে তারা গুগলকে তাদের ডিফল্ট সার্চ ইঞ্জিন হিসেবে ব্যবহার করে।
গুগলের আইনজীবীরা যুক্তি তুলে ধরেছেন যে, ব্যবহারকারীরা সার্চ ইঞ্জিনটি ব্যবহার করে কারণ তারা এটি উপকারী বলে মনে করেন এবং গ্রাহকদের জন্য একে আরও উন্নত করার জন্য বিনিয়োগ করছে গুগল। ফেসবুক-মালিক মেটা, আমাজন এবং অ্যাপলের মতো বড় বড় মার্কিন প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো প্রতিযোগিতা বিরোধী কার্যক্রমের জন্য অভিযুক্ত করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে মামলা চলমান।
মামলাগুলো যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের পক্ষ থেকে শিল্প খাতে প্রতিযোগিতা শক্তিশালী করার প্রয়াসের অংশ।
তথ্যসূত্র: রয়টার্স ও বিবিসি
বিভিন্ন সাহায্য সংস্থা ও স্বাস্থ্যবিষয়ক এনজিওর প্রচারণায় বিশ্বজুড়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই দিয়ে তৈরি ভুয়া ছবি ছড়িয়ে পড়ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। দারিদ্র্য ও যৌন সহিংসতার এসব ছবি ‘দারিদ্র্য পর্নো’র (প্রোভার্টি পর্নো) নতুন যুগ বলে সতর্ক করেছেন সুইজারল্যান্ডভিত্তিক এথিক্যাল ইমেজ প্রচারকারী সংস্থা....
৫ ঘণ্টা আগেআমাজন ওয়েব সার্ভিসেস (এডব্লিউএস)-এর অবকাঠামোগত সমস্যার কারণে বিশ্বজুড়ে বহু জনপ্রিয় ওয়েবসাইট এবং অ্যাপস পরিষেবা ব্যাহত হচ্ছে। আমাজনের ক্লাউড কম্পিউটিং বিভাগ এডব্লিউএস-এর এই বিভ্রাটের কারণে ব্যাংক, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম পর্যন্ত অসংখ্য প্ল্যাটফর্ম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আগামীকাল ১৯ অক্টোবর থেকে যদি কোনো সংবাদপত্র (অনলাইন ভার্সনসহ), নিউজ পোর্টাল, ইলেকট্রনিক মিডিয়া বা ওয়েবসাইটে জুয়া, বেটিং বা পর্নোগ্রাফি সম্পর্কিত কনটেন্ট প্রচারিত হয় তবে বিনা নোটিশে সেই সাইট ব্লক করে দেওয়া হবে।
২ দিন আগেপ্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব জানিয়েছেন, ক্রিকেট খেলা বিষয়ক জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ইএসপিএন ক্রিকইনফো জুয়ার বিজ্ঞাপন সাময়িকভাবে বন্ধ করেছে। গতকাল বুধবার রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টে এ কথা বলেন তিনি।
৫ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
বিভিন্ন সাহায্য সংস্থা ও স্বাস্থ্যবিষয়ক এনজিওর প্রচারণায় বিশ্বজুড়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই দিয়ে তৈরি ভুয়া ছবি ছড়িয়ে পড়ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। দারিদ্র্য ও যৌন সহিংসতার এসব ছবি ‘দারিদ্র্য পর্নো’র (প্রোভার্টি পর্নো) নতুন যুগ বলে সতর্ক করেছেন সুইজারল্যান্ডভিত্তিক এথিক্যাল ইমেজ প্রচারকারী সংস্থা ফেয়ার পিকচারের কর্মকর্তা নোয়া আর্নল্ড।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানকে নোয়া আর্নল্ড বলেন, সব জায়গায় এখন এসব ছবি ব্যবহার হচ্ছে। কেউ সচেতনভাবে ব্যবহার করছে, আবার কেউ পরীক্ষামূলকভাবে।
অ্যান্টওয়ার্পের ইনস্টিটিউট অব ট্রপিক্যাল মেডিসিনের গবেষক আর্সেনি আলেনিচেভ বলেন, এই ছবিগুলো দারিদ্র্যের প্রচলিত ভিজ্যুয়াল ব্যাকরণ পুনরুৎপাদন করছে। যেমন খালি প্লেট হাতে শিশু, ফেটে যাওয়া মাটি বা কষ্টে ভরা মুখ। এগুলো প্রচলিত স্টেরিওটাইপকে আরও জোরদার করছে।
তিনি ১০০টির বেশি এআই নির্মিত দারিদ্র্য ও সহিংসতাসংক্রান্ত ছবি সংগ্রহ করেছেন, যা ব্যক্তি ও এনজিওরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ক্ষুধা ও যৌন সহিংসতার বিরুদ্ধে প্রচারণায় ব্যবহার করেছে। দ্য গার্ডিয়ানে দেওয়া কিছু ছবিতে দেখা যায়—কাদামাটির পানিতে গুটিসুটি মেরে থাকা শিশু, বিয়ের পোশাক পরা এক আফ্রিকান মেয়ের গালে গড়িয়ে পড়া অশ্রু।
সম্প্রতি ল্যানসেট গ্লোবাল হেলথে প্রকাশিত এক নিবন্ধে আর্সেনি আলেনিচেভ এ প্রবণতাকে বলেছেন ‘প্রোভার্টি পর্নো ২.০’।
আলেনিচেভ জানান, এ ভুয়া ছবিগুলোর ব্যবহার বাড়ছে মূলত ব্যয় কমানো ও সম্মতিসংক্রান্ত জটিলতা এড়ানোর জন্য। তিনি বলেন, বাস্তব ফটোগ্রাফির তুলনায় সিনথেটিক ছবি সস্তা এবং তাতে কারও অনুমতি নিতে হয় না, এ কারণে অনেক সংস্থা এ পথে হাঁটছে।
জনপ্রিয় স্টক ফটো সাইট অ্যাডোবি স্টক ফটোস ও ফ্রিপিকে এখন ‘poverty’ বা দারিদ্র্য লিখে সার্চ করলে ডজন ডজন এআই নির্মিত ছবি পাওয়া যাচ্ছে। ছবিগুলোর ক্যাপশনে লেখা—‘শরণার্থীশিবিরের শিশু’, ‘আবর্জনা ভরা নদীতে সাঁতার কাটছে এশিয়ার এক শিশু’, বা ‘সাদা স্বেচ্ছাসেবক আফ্রিকান গ্রামের কৃষ্ণাঙ্গ শিশুদের চিকিৎসা দিচ্ছেন’। অ্যাডোবি এসব ছবির মধ্যে দুটি বিক্রি করেছে প্রায় ৬০ পাউন্ডে।
আলেনিচেভ বলেন, এ ছবিগুলো এতটাই বর্ণবাদী যে, এগুলো প্রকাশের অনুমতিই দেওয়া উচিত নয়। এগুলো আফ্রিকা, ভারত কিংবা অন্য দরিদ্র অঞ্চলের সম্পর্কে সবচেয়ে খারাপ তথ্য ছড়াচ্ছে।
ফ্রিপিকের প্রধান নির্বাহী জোয়াকিন অ্যাবেলা বলেন, প্ল্যাটফর্ম নয়, বরং এসব ছবি ব্যবহারের দায় ব্যবহারকারীদের। তিনি জানান, এসব ছবি তৈরি করেন ফ্রিপিকের বৈশ্বিক ব্যবহারকারীরা। তাঁরা ছবিগুলো বিক্রি হলে রয়্যালটি পান। তিনি আরও জানান, প্রতিষ্ঠানটি তাদের ফটো গ্যালারিতে বৈচিত্র্য ও লিঙ্গভিত্তিক সমতা আনতে কাজ করছে, তবে সব পক্ষকে নিয়ন্ত্রণ করা ‘সমুদ্র শুকানোর চেষ্টার মতো কঠিন’।
তবে এর আগেও বড় সাহায্য সংস্থাগুলো তাদের প্রচারণায় এআই ছবি ব্যবহার করেছে। ২০২৩ সালে প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল নেদারল্যান্ডসে শিশুবিবাহবিরোধী এক ভিডিও ক্যাম্পেইনে এআই-নির্মিত মেয়েশিশু, এক বৃদ্ধ পুরুষ ও এক গর্ভবতী কিশোরীর ছবি ব্যবহার করে।
একই বছর ইউটিউবে সংঘাতকালীন যৌন সহিংসতার একটি এআই নির্মিত ভিডিও প্রকাশ করেছিল জাতিসংঘ। এতে ১৯৯৩ সালের বুরুন্ডির গৃহযুদ্ধের সময় ধর্ষণের শিকার এক নারীর কথিত সাক্ষ্যও যুক্ত ছিল। তবে দ্য গার্ডিয়ানের অনুসন্ধানের পর ভিডিওটি সরিয়ে ফেলা হয়।
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের এক মুখপাত্র বলেন, ‘ভিডিওটি এক বছর আগে তৈরি হয়েছিল এবং তাতে বাস্তব ও কৃত্রিম দৃশ্যের মিশ্রণ ছিল। আমরা মনে করি, এটি তথ্যের সততা নষ্ট করতে পারে, তাই সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।’
ওই মুখপাত্র আরও বলেন, যুদ্ধকালীন যৌন সহিংসতার শিকার নারীদের পাশে দাঁড়াতে জাতিসংঘ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, তবে উদ্ভাবনী পদ্ধতির প্রয়োগেও নৈতিক মান বজায় রাখতে হবে।
ফেয়ার পিকচারের আর্নল্ড বলেন, ‘বছরের পর বছর ধরে আমরা দারিদ্র্য ও সহিংসতা চিত্রায়ণে নৈতিকতার প্রশ্নে লড়াই করছি, অথচ এখন দেখা যাচ্ছে, মানুষের পরিবর্তে এআই নির্মিত ছবি ব্যবহার করা হচ্ছে।’
এনজিও যোগাযোগ পরামর্শক কেট কারডল বলেন, এই প্রবণতা ভয়ংকর। আগে যেভাবে ‘দারিদ্র্য পর্নো’ বিতর্ক হয়েছিল, এখন সেটা বাস্তবের বাইরেও ছড়িয়ে পড়ছে—যা আরও দুঃখজনক।
আর্সেনি আলেনিচেভ সতর্ক করেছেন, এআই টুলগুলো সমাজের প্রচলিত পক্ষপাত পুনরুৎপাদন করছে—কখনো আরও বাড়িয়ে তুলছে। এভাবে গ্লোবাল হেলথ সেক্টরের প্রচারণায় ব্যবহৃত পক্ষপাতদুষ্ট ছবি ইন্টারনেটজুড়ে ছড়িয়ে ভবিষ্যতের এআই মডেলগুলোতেও বর্ণবাদ ও বৈষম্যকে আরও গভীর করে তুলতে পারে।
প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল জানায়, সংস্থাটি চলতি বছর থেকে শিশুদের ছবি এআই দিয়ে তৈরির বিরুদ্ধে নির্দেশনা জারি করেছে। তাদের ২০২৩ সালের প্রচারণায় এআইয়ের ছবি ব্যবহারের কারণ হিসেবে বলা হয়, ‘মেয়েদের গোপনীয়তা ও মর্যাদা রক্ষার উদ্দেশ্যে’ এমন করা হয়েছিল। বিষয়টি নিয়ে অ্যাডোবির সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছিল। তবে তারা বিষয়টি নিয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।
বিভিন্ন সাহায্য সংস্থা ও স্বাস্থ্যবিষয়ক এনজিওর প্রচারণায় বিশ্বজুড়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই দিয়ে তৈরি ভুয়া ছবি ছড়িয়ে পড়ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। দারিদ্র্য ও যৌন সহিংসতার এসব ছবি ‘দারিদ্র্য পর্নো’র (প্রোভার্টি পর্নো) নতুন যুগ বলে সতর্ক করেছেন সুইজারল্যান্ডভিত্তিক এথিক্যাল ইমেজ প্রচারকারী সংস্থা ফেয়ার পিকচারের কর্মকর্তা নোয়া আর্নল্ড।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানকে নোয়া আর্নল্ড বলেন, সব জায়গায় এখন এসব ছবি ব্যবহার হচ্ছে। কেউ সচেতনভাবে ব্যবহার করছে, আবার কেউ পরীক্ষামূলকভাবে।
অ্যান্টওয়ার্পের ইনস্টিটিউট অব ট্রপিক্যাল মেডিসিনের গবেষক আর্সেনি আলেনিচেভ বলেন, এই ছবিগুলো দারিদ্র্যের প্রচলিত ভিজ্যুয়াল ব্যাকরণ পুনরুৎপাদন করছে। যেমন খালি প্লেট হাতে শিশু, ফেটে যাওয়া মাটি বা কষ্টে ভরা মুখ। এগুলো প্রচলিত স্টেরিওটাইপকে আরও জোরদার করছে।
তিনি ১০০টির বেশি এআই নির্মিত দারিদ্র্য ও সহিংসতাসংক্রান্ত ছবি সংগ্রহ করেছেন, যা ব্যক্তি ও এনজিওরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ক্ষুধা ও যৌন সহিংসতার বিরুদ্ধে প্রচারণায় ব্যবহার করেছে। দ্য গার্ডিয়ানে দেওয়া কিছু ছবিতে দেখা যায়—কাদামাটির পানিতে গুটিসুটি মেরে থাকা শিশু, বিয়ের পোশাক পরা এক আফ্রিকান মেয়ের গালে গড়িয়ে পড়া অশ্রু।
সম্প্রতি ল্যানসেট গ্লোবাল হেলথে প্রকাশিত এক নিবন্ধে আর্সেনি আলেনিচেভ এ প্রবণতাকে বলেছেন ‘প্রোভার্টি পর্নো ২.০’।
আলেনিচেভ জানান, এ ভুয়া ছবিগুলোর ব্যবহার বাড়ছে মূলত ব্যয় কমানো ও সম্মতিসংক্রান্ত জটিলতা এড়ানোর জন্য। তিনি বলেন, বাস্তব ফটোগ্রাফির তুলনায় সিনথেটিক ছবি সস্তা এবং তাতে কারও অনুমতি নিতে হয় না, এ কারণে অনেক সংস্থা এ পথে হাঁটছে।
জনপ্রিয় স্টক ফটো সাইট অ্যাডোবি স্টক ফটোস ও ফ্রিপিকে এখন ‘poverty’ বা দারিদ্র্য লিখে সার্চ করলে ডজন ডজন এআই নির্মিত ছবি পাওয়া যাচ্ছে। ছবিগুলোর ক্যাপশনে লেখা—‘শরণার্থীশিবিরের শিশু’, ‘আবর্জনা ভরা নদীতে সাঁতার কাটছে এশিয়ার এক শিশু’, বা ‘সাদা স্বেচ্ছাসেবক আফ্রিকান গ্রামের কৃষ্ণাঙ্গ শিশুদের চিকিৎসা দিচ্ছেন’। অ্যাডোবি এসব ছবির মধ্যে দুটি বিক্রি করেছে প্রায় ৬০ পাউন্ডে।
আলেনিচেভ বলেন, এ ছবিগুলো এতটাই বর্ণবাদী যে, এগুলো প্রকাশের অনুমতিই দেওয়া উচিত নয়। এগুলো আফ্রিকা, ভারত কিংবা অন্য দরিদ্র অঞ্চলের সম্পর্কে সবচেয়ে খারাপ তথ্য ছড়াচ্ছে।
ফ্রিপিকের প্রধান নির্বাহী জোয়াকিন অ্যাবেলা বলেন, প্ল্যাটফর্ম নয়, বরং এসব ছবি ব্যবহারের দায় ব্যবহারকারীদের। তিনি জানান, এসব ছবি তৈরি করেন ফ্রিপিকের বৈশ্বিক ব্যবহারকারীরা। তাঁরা ছবিগুলো বিক্রি হলে রয়্যালটি পান। তিনি আরও জানান, প্রতিষ্ঠানটি তাদের ফটো গ্যালারিতে বৈচিত্র্য ও লিঙ্গভিত্তিক সমতা আনতে কাজ করছে, তবে সব পক্ষকে নিয়ন্ত্রণ করা ‘সমুদ্র শুকানোর চেষ্টার মতো কঠিন’।
তবে এর আগেও বড় সাহায্য সংস্থাগুলো তাদের প্রচারণায় এআই ছবি ব্যবহার করেছে। ২০২৩ সালে প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল নেদারল্যান্ডসে শিশুবিবাহবিরোধী এক ভিডিও ক্যাম্পেইনে এআই-নির্মিত মেয়েশিশু, এক বৃদ্ধ পুরুষ ও এক গর্ভবতী কিশোরীর ছবি ব্যবহার করে।
একই বছর ইউটিউবে সংঘাতকালীন যৌন সহিংসতার একটি এআই নির্মিত ভিডিও প্রকাশ করেছিল জাতিসংঘ। এতে ১৯৯৩ সালের বুরুন্ডির গৃহযুদ্ধের সময় ধর্ষণের শিকার এক নারীর কথিত সাক্ষ্যও যুক্ত ছিল। তবে দ্য গার্ডিয়ানের অনুসন্ধানের পর ভিডিওটি সরিয়ে ফেলা হয়।
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের এক মুখপাত্র বলেন, ‘ভিডিওটি এক বছর আগে তৈরি হয়েছিল এবং তাতে বাস্তব ও কৃত্রিম দৃশ্যের মিশ্রণ ছিল। আমরা মনে করি, এটি তথ্যের সততা নষ্ট করতে পারে, তাই সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।’
ওই মুখপাত্র আরও বলেন, যুদ্ধকালীন যৌন সহিংসতার শিকার নারীদের পাশে দাঁড়াতে জাতিসংঘ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, তবে উদ্ভাবনী পদ্ধতির প্রয়োগেও নৈতিক মান বজায় রাখতে হবে।
ফেয়ার পিকচারের আর্নল্ড বলেন, ‘বছরের পর বছর ধরে আমরা দারিদ্র্য ও সহিংসতা চিত্রায়ণে নৈতিকতার প্রশ্নে লড়াই করছি, অথচ এখন দেখা যাচ্ছে, মানুষের পরিবর্তে এআই নির্মিত ছবি ব্যবহার করা হচ্ছে।’
এনজিও যোগাযোগ পরামর্শক কেট কারডল বলেন, এই প্রবণতা ভয়ংকর। আগে যেভাবে ‘দারিদ্র্য পর্নো’ বিতর্ক হয়েছিল, এখন সেটা বাস্তবের বাইরেও ছড়িয়ে পড়ছে—যা আরও দুঃখজনক।
আর্সেনি আলেনিচেভ সতর্ক করেছেন, এআই টুলগুলো সমাজের প্রচলিত পক্ষপাত পুনরুৎপাদন করছে—কখনো আরও বাড়িয়ে তুলছে। এভাবে গ্লোবাল হেলথ সেক্টরের প্রচারণায় ব্যবহৃত পক্ষপাতদুষ্ট ছবি ইন্টারনেটজুড়ে ছড়িয়ে ভবিষ্যতের এআই মডেলগুলোতেও বর্ণবাদ ও বৈষম্যকে আরও গভীর করে তুলতে পারে।
প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল জানায়, সংস্থাটি চলতি বছর থেকে শিশুদের ছবি এআই দিয়ে তৈরির বিরুদ্ধে নির্দেশনা জারি করেছে। তাদের ২০২৩ সালের প্রচারণায় এআইয়ের ছবি ব্যবহারের কারণ হিসেবে বলা হয়, ‘মেয়েদের গোপনীয়তা ও মর্যাদা রক্ষার উদ্দেশ্যে’ এমন করা হয়েছিল। বিষয়টি নিয়ে অ্যাডোবির সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছিল। তবে তারা বিষয়টি নিয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।
গুগল সার্চের একচেটিয়া ব্যবসা বন্ধের জন্য খসড়া প্রস্তাব প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের আইন বিভাগ। ওই খসড়ায় গুগলের বাকি ব্যবসা ক্রোম ব্রাউজার এবং অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম আলাদা করারও প্রস্তাবও রয়েছে। অর্থাৎ সার্চ ইঞ্জিন জায়ান্টটি ভেঙে ফেলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, যা কোম্পানিটিকে বড় ধরনের পরিবর্তন আনতে
০৯ অক্টোবর ২০২৪আমাজন ওয়েব সার্ভিসেস (এডব্লিউএস)-এর অবকাঠামোগত সমস্যার কারণে বিশ্বজুড়ে বহু জনপ্রিয় ওয়েবসাইট এবং অ্যাপস পরিষেবা ব্যাহত হচ্ছে। আমাজনের ক্লাউড কম্পিউটিং বিভাগ এডব্লিউএস-এর এই বিভ্রাটের কারণে ব্যাংক, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম পর্যন্ত অসংখ্য প্ল্যাটফর্ম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আগামীকাল ১৯ অক্টোবর থেকে যদি কোনো সংবাদপত্র (অনলাইন ভার্সনসহ), নিউজ পোর্টাল, ইলেকট্রনিক মিডিয়া বা ওয়েবসাইটে জুয়া, বেটিং বা পর্নোগ্রাফি সম্পর্কিত কনটেন্ট প্রচারিত হয় তবে বিনা নোটিশে সেই সাইট ব্লক করে দেওয়া হবে।
২ দিন আগেপ্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব জানিয়েছেন, ক্রিকেট খেলা বিষয়ক জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ইএসপিএন ক্রিকইনফো জুয়ার বিজ্ঞাপন সাময়িকভাবে বন্ধ করেছে। গতকাল বুধবার রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টে এ কথা বলেন তিনি।
৫ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
আমাজন ওয়েব সার্ভিসেস (এডব্লিউএস)-এর অবকাঠামোগত সমস্যার কারণে বিশ্বজুড়ে বহু জনপ্রিয় ওয়েবসাইট এবং অ্যাপস পরিষেবা ব্যাহত হচ্ছে। আমাজনের ক্লাউড কম্পিউটিং বিভাগ এডব্লিউএস-এর এই বিভ্রাটের কারণে ব্যাংক, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম পর্যন্ত অসংখ্য প্ল্যাটফর্ম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, এই বিভ্রাটের কারণে স্ন্যাপচ্যাট, ডুয়োলিঙ্গো, জুম এবং গেমিং প্ল্যাটফর্ম রোব্লোক্স-সহ বহু সংস্থা প্রভাবিত হয়েছে। এ ছাড়া, লয়েডস এবং হ্যালিফ্যাক্স-এর মতো ব্যাংকের গ্রাহকেরাও সমস্যায় পড়েছেন।
এডব্লিউএস হলো আমাজনের ওয়েব সার্ভার অবকাঠামো, যা কোটি কোটি বড় প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট এবং প্ল্যাটফর্মকে সাপোর্ট দেয়। ফলে একটি অঞ্চলে সমস্যা হলেও এর প্রভাব বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়তে পারে।
পর্যবেক্ষক সংস্থা ডাউন ডিটেক্টর জানিয়েছে, আজ সোমবার সকালে বিশ্বজুড়ে ৪ কোটিরও বেশি সমস্যার অভিযোগ জমা পড়েছে। এটি একটি সাধারণ কর্মদিবসে আসা অভিযোগের সংখ্যার দ্বিগুণেরও বেশি।
ডাউন ডিটেক্টর জানায়, ইউটিসি সময় ৬টা ৫৬ মিনিট বা বাংলাদেশ সময় দুপুর ১২টা ৫৬ মিনিট থেকে ব্যবহারকারীরা এডব্লিউএস-এর ইউএস ইস্ট ১ অঞ্চলে বিশেষ করে সমস্যায় পড়তে শুরু করেন। এই বিভ্রাটে ৫০০ টিরও বেশি কোম্পানি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার তথ্য নিশ্চিত করেছে সংস্থাটি। এই বিভ্রাট শুরুর পর মাত্র দুই ঘণ্টার মধ্যে শুধু যুক্তরাজ্য থেকেই ৪ লাখেরও বেশি সমস্যার রিপোর্ট এসেছে।
সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, এডব্লিউএস জানিয়েছে যে তারা এখন ‘উল্লেখযোগ্যভাবে পুনরুদ্ধারের লক্ষণ’ দেখতে পাচ্ছে এবং সার্ভারে বেশির ভাগ রিকোয়েস্টই সফল হচ্ছে। তবে সম্পূর্ণরূপে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে আরও কিছু সময় লাগতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এই ঘটনায় আবারও প্রমাণিত হলো, প্রযুক্তি নির্ভর বিশ্বে একটি একক ক্লাউড সেবাদানকারী সংস্থার ওপর নির্ভরশীল থাকলে কেমন বিপদ হতে পারে।
আমাজন ওয়েব সার্ভিসেস (এডব্লিউএস)-এর অবকাঠামোগত সমস্যার কারণে বিশ্বজুড়ে বহু জনপ্রিয় ওয়েবসাইট এবং অ্যাপস পরিষেবা ব্যাহত হচ্ছে। আমাজনের ক্লাউড কম্পিউটিং বিভাগ এডব্লিউএস-এর এই বিভ্রাটের কারণে ব্যাংক, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম পর্যন্ত অসংখ্য প্ল্যাটফর্ম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, এই বিভ্রাটের কারণে স্ন্যাপচ্যাট, ডুয়োলিঙ্গো, জুম এবং গেমিং প্ল্যাটফর্ম রোব্লোক্স-সহ বহু সংস্থা প্রভাবিত হয়েছে। এ ছাড়া, লয়েডস এবং হ্যালিফ্যাক্স-এর মতো ব্যাংকের গ্রাহকেরাও সমস্যায় পড়েছেন।
এডব্লিউএস হলো আমাজনের ওয়েব সার্ভার অবকাঠামো, যা কোটি কোটি বড় প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট এবং প্ল্যাটফর্মকে সাপোর্ট দেয়। ফলে একটি অঞ্চলে সমস্যা হলেও এর প্রভাব বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়তে পারে।
পর্যবেক্ষক সংস্থা ডাউন ডিটেক্টর জানিয়েছে, আজ সোমবার সকালে বিশ্বজুড়ে ৪ কোটিরও বেশি সমস্যার অভিযোগ জমা পড়েছে। এটি একটি সাধারণ কর্মদিবসে আসা অভিযোগের সংখ্যার দ্বিগুণেরও বেশি।
ডাউন ডিটেক্টর জানায়, ইউটিসি সময় ৬টা ৫৬ মিনিট বা বাংলাদেশ সময় দুপুর ১২টা ৫৬ মিনিট থেকে ব্যবহারকারীরা এডব্লিউএস-এর ইউএস ইস্ট ১ অঞ্চলে বিশেষ করে সমস্যায় পড়তে শুরু করেন। এই বিভ্রাটে ৫০০ টিরও বেশি কোম্পানি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার তথ্য নিশ্চিত করেছে সংস্থাটি। এই বিভ্রাট শুরুর পর মাত্র দুই ঘণ্টার মধ্যে শুধু যুক্তরাজ্য থেকেই ৪ লাখেরও বেশি সমস্যার রিপোর্ট এসেছে।
সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, এডব্লিউএস জানিয়েছে যে তারা এখন ‘উল্লেখযোগ্যভাবে পুনরুদ্ধারের লক্ষণ’ দেখতে পাচ্ছে এবং সার্ভারে বেশির ভাগ রিকোয়েস্টই সফল হচ্ছে। তবে সম্পূর্ণরূপে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে আরও কিছু সময় লাগতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এই ঘটনায় আবারও প্রমাণিত হলো, প্রযুক্তি নির্ভর বিশ্বে একটি একক ক্লাউড সেবাদানকারী সংস্থার ওপর নির্ভরশীল থাকলে কেমন বিপদ হতে পারে।
গুগল সার্চের একচেটিয়া ব্যবসা বন্ধের জন্য খসড়া প্রস্তাব প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের আইন বিভাগ। ওই খসড়ায় গুগলের বাকি ব্যবসা ক্রোম ব্রাউজার এবং অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম আলাদা করারও প্রস্তাবও রয়েছে। অর্থাৎ সার্চ ইঞ্জিন জায়ান্টটি ভেঙে ফেলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, যা কোম্পানিটিকে বড় ধরনের পরিবর্তন আনতে
০৯ অক্টোবর ২০২৪বিভিন্ন সাহায্য সংস্থা ও স্বাস্থ্যবিষয়ক এনজিওর প্রচারণায় বিশ্বজুড়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই দিয়ে তৈরি ভুয়া ছবি ছড়িয়ে পড়ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। দারিদ্র্য ও যৌন সহিংসতার এসব ছবি ‘দারিদ্র্য পর্নো’র (প্রোভার্টি পর্নো) নতুন যুগ বলে সতর্ক করেছেন সুইজারল্যান্ডভিত্তিক এথিক্যাল ইমেজ প্রচারকারী সংস্থা....
৫ ঘণ্টা আগেডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আগামীকাল ১৯ অক্টোবর থেকে যদি কোনো সংবাদপত্র (অনলাইন ভার্সনসহ), নিউজ পোর্টাল, ইলেকট্রনিক মিডিয়া বা ওয়েবসাইটে জুয়া, বেটিং বা পর্নোগ্রাফি সম্পর্কিত কনটেন্ট প্রচারিত হয় তবে বিনা নোটিশে সেই সাইট ব্লক করে দেওয়া হবে।
২ দিন আগেপ্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব জানিয়েছেন, ক্রিকেট খেলা বিষয়ক জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ইএসপিএন ক্রিকইনফো জুয়ার বিজ্ঞাপন সাময়িকভাবে বন্ধ করেছে। গতকাল বুধবার রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টে এ কথা বলেন তিনি।
৫ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আগামীকাল ১৯ অক্টোবর থেকে যদি কোনো সংবাদপত্র (অনলাইন ভার্সনসহ), নিউজ পোর্টাল, ইলেকট্রনিক মিডিয়া বা ওয়েবসাইটে জুয়া, বেটিং বা পর্নোগ্রাফি সম্পর্কিত কনটেন্ট প্রচারিত হয় তবে বিনা নোটিশে সেই সাইট ব্লক করে দেওয়া হবে।
আজ শনিবার মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মুহম্মদ জসীম উদ্দিন স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, সাম্প্রতিক সময়ে লক্ষ্য করা যাচ্ছে, কিছু অনলাইন প্ল্যাটফর্ম, ওয়েবসাইট, মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় জুয়া, বেটিং ও পর্নোগ্রাফি সম্পর্কিত বিজ্ঞাপন ও প্রমোশনাল কনটেন্ট প্রচার করা হচ্ছে। যা সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ ২০২৫ এবং পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১২-এর পরিপন্থী এবং দণ্ডনীয় অপরাধ। এই ধরনের কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার জন্য সরকার একাধিক প্রজ্ঞাপন ও প্রেস রিলিজ প্রকাশ করেছে।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, সরকারের সতর্কতার পর ইতিমধ্যে ক্রিকইনফো, জনকণ্ঠ, ঢাকা পোস্টসহ আরও বেশ কয়েকটি পত্রিকা তাদের এডসেন্স পরিবর্তন করেছে, এজন্য তাদের ধন্যবাদ।
মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে আরও জানানো হয়, বাংলাদেশ সরকার দেশের সাইবার স্পেসকে নিরাপদ, নৈতিক ও প্রজন্ম বান্ধব রাখতে সর্বোচ্চ সতর্কতা এবং কঠোর পদক্ষেপ অব্যাহত রাখবে এ বিষয়ে অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি), বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি), জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি (এনসিএসএ), জাতীয় টেলিযোগাযোগ পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র (এনটিএমসি), জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা (এনএসআই) এবং বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) যৌথভাবে কাজ করছে।
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আগামীকাল ১৯ অক্টোবর থেকে যদি কোনো সংবাদপত্র (অনলাইন ভার্সনসহ), নিউজ পোর্টাল, ইলেকট্রনিক মিডিয়া বা ওয়েবসাইটে জুয়া, বেটিং বা পর্নোগ্রাফি সম্পর্কিত কনটেন্ট প্রচারিত হয় তবে বিনা নোটিশে সেই সাইট ব্লক করে দেওয়া হবে।
আজ শনিবার মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মুহম্মদ জসীম উদ্দিন স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, সাম্প্রতিক সময়ে লক্ষ্য করা যাচ্ছে, কিছু অনলাইন প্ল্যাটফর্ম, ওয়েবসাইট, মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় জুয়া, বেটিং ও পর্নোগ্রাফি সম্পর্কিত বিজ্ঞাপন ও প্রমোশনাল কনটেন্ট প্রচার করা হচ্ছে। যা সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ ২০২৫ এবং পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১২-এর পরিপন্থী এবং দণ্ডনীয় অপরাধ। এই ধরনের কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার জন্য সরকার একাধিক প্রজ্ঞাপন ও প্রেস রিলিজ প্রকাশ করেছে।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, সরকারের সতর্কতার পর ইতিমধ্যে ক্রিকইনফো, জনকণ্ঠ, ঢাকা পোস্টসহ আরও বেশ কয়েকটি পত্রিকা তাদের এডসেন্স পরিবর্তন করেছে, এজন্য তাদের ধন্যবাদ।
মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে আরও জানানো হয়, বাংলাদেশ সরকার দেশের সাইবার স্পেসকে নিরাপদ, নৈতিক ও প্রজন্ম বান্ধব রাখতে সর্বোচ্চ সতর্কতা এবং কঠোর পদক্ষেপ অব্যাহত রাখবে এ বিষয়ে অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি), বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি), জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি (এনসিএসএ), জাতীয় টেলিযোগাযোগ পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র (এনটিএমসি), জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা (এনএসআই) এবং বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) যৌথভাবে কাজ করছে।
গুগল সার্চের একচেটিয়া ব্যবসা বন্ধের জন্য খসড়া প্রস্তাব প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের আইন বিভাগ। ওই খসড়ায় গুগলের বাকি ব্যবসা ক্রোম ব্রাউজার এবং অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম আলাদা করারও প্রস্তাবও রয়েছে। অর্থাৎ সার্চ ইঞ্জিন জায়ান্টটি ভেঙে ফেলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, যা কোম্পানিটিকে বড় ধরনের পরিবর্তন আনতে
০৯ অক্টোবর ২০২৪বিভিন্ন সাহায্য সংস্থা ও স্বাস্থ্যবিষয়ক এনজিওর প্রচারণায় বিশ্বজুড়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই দিয়ে তৈরি ভুয়া ছবি ছড়িয়ে পড়ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। দারিদ্র্য ও যৌন সহিংসতার এসব ছবি ‘দারিদ্র্য পর্নো’র (প্রোভার্টি পর্নো) নতুন যুগ বলে সতর্ক করেছেন সুইজারল্যান্ডভিত্তিক এথিক্যাল ইমেজ প্রচারকারী সংস্থা....
৫ ঘণ্টা আগেআমাজন ওয়েব সার্ভিসেস (এডব্লিউএস)-এর অবকাঠামোগত সমস্যার কারণে বিশ্বজুড়ে বহু জনপ্রিয় ওয়েবসাইট এবং অ্যাপস পরিষেবা ব্যাহত হচ্ছে। আমাজনের ক্লাউড কম্পিউটিং বিভাগ এডব্লিউএস-এর এই বিভ্রাটের কারণে ব্যাংক, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম পর্যন্ত অসংখ্য প্ল্যাটফর্ম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব জানিয়েছেন, ক্রিকেট খেলা বিষয়ক জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ইএসপিএন ক্রিকইনফো জুয়ার বিজ্ঞাপন সাময়িকভাবে বন্ধ করেছে। গতকাল বুধবার রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টে এ কথা বলেন তিনি।
৫ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব জানিয়েছেন, ক্রিকেট খেলা বিষয়ক জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ইএসপিএন ক্রিকইনফো জুয়ার বিজ্ঞাপন সাময়িকভাবে বন্ধ করেছে। গতকাল বুধবার রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টে এ কথা বলেন তিনি।
ফেসবুক পোস্টে ফয়েজ আহমদ বলেন, ‘ইএসপিএন ক্রিকইনফো জুয়ার বিজ্ঞাপন সাময়িক বন্ধ করেছে বলে জানানো হয়েছে।’
তিনি আরও লেখেন, ‘দেশের সব পত্রিকা, অনলাইন পোর্টালসহ যেকোনো স্থানীয় এবং আঞ্চলিক মিডিয়া প্রতিষ্ঠান, ডিজিটাল বিজ্ঞাপন সংস্থা, কনটেন্ট ক্রিয়েটর এবং সেলিব্রেটিদের প্রতি আহ্বান জানানো জানানো যাচ্ছে যে—তারা যেন কোনোভাবেই জুয়া, বেটিং, পর্নোগ্রাফি বা অনৈতিক পণ্য ও সেবার প্রচারে অংশগ্রহণ না করেন এবং এসব কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকেন।
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আরও বলেন, প্রতিষ্ঠানগুলোকে ওয়েবসাইট, পত্রিকা ও নিউজ পোর্টাল, অ্যাপ ইত্যাদি ডিফল্ড এডসেন্স-এ না চালিয়ে বরং কাস্টমাইজড করতে হবে যাতে জুয়া পর্ন গ্যাম্বলিং এবং এতদসংক্রান্ত গেইমিং বিজ্ঞাপন বা পপ-আপ না আসে।’
ফয়েজ আহমেদ আরও লেখেন, ‘মোবাইল কোম্পানি, আইএসপি, গুগল অ্যাডসেন্স, মেটা অ্যাডসহ আন্তর্জাতিক বিজ্ঞাপন প্ল্যাটফর্মগুলোকেও বাংলাদেশের প্রচলিত আইন ও নৈতিকতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে স্থানীয় আইন, পপ-আপ ব্লকিং ও ফিল্টারিং নীতি কঠোরভাবে অনুসরণের জন্য অনুরোধ জানানো হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে লক্ষ্য করা যাচ্ছে, কিছু পত্রিকা, অনলাইন পোর্টাল, টেকনোলজি প্ল্যাটফর্ম, ইন্টারনেট সেবাদাতা, বিভিন্ন বাণিজ্যিক ওয়েবসাইট, মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন, স্পোর্টস সাইট, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এবং এমনকি কিছু ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় জুয়া, বেটিং ও পর্নগ্রাফি বিষয়ক বিজ্ঞাপন ও প্রোমোশনাল কনটেন্ট প্রচার করা হচ্ছে। এই ধরনের কার্যকলাপ বাংলাদেশের সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫ এবং পর্নগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১২-এর সরাসরি পরিপন্থী।’
তিনি আরও জানান, ‘জুয়ার বিজ্ঞাপনের বিরুদ্ধে সরকার জিরো টলারেন্স নীতি মেনে চলবে এবং প্রচলিত আইন ভঙ্গ করলে জনমত সাপেক্ষে সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইট ব্লক করার বিষয় সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করবে, এবং এব্যাপারে পাবলিক কমিউনিকেশন করা হবে।’
বাংলাদেশ সরকার দেশের সাইবার স্পেসকে নিরাপদ, নৈতিক ও প্রজন্ম বান্ধব রাখতে দৃঢ় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলে জানান ফয়েজ আহমদ।
প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব জানিয়েছেন, ক্রিকেট খেলা বিষয়ক জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ইএসপিএন ক্রিকইনফো জুয়ার বিজ্ঞাপন সাময়িকভাবে বন্ধ করেছে। গতকাল বুধবার রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টে এ কথা বলেন তিনি।
ফেসবুক পোস্টে ফয়েজ আহমদ বলেন, ‘ইএসপিএন ক্রিকইনফো জুয়ার বিজ্ঞাপন সাময়িক বন্ধ করেছে বলে জানানো হয়েছে।’
তিনি আরও লেখেন, ‘দেশের সব পত্রিকা, অনলাইন পোর্টালসহ যেকোনো স্থানীয় এবং আঞ্চলিক মিডিয়া প্রতিষ্ঠান, ডিজিটাল বিজ্ঞাপন সংস্থা, কনটেন্ট ক্রিয়েটর এবং সেলিব্রেটিদের প্রতি আহ্বান জানানো জানানো যাচ্ছে যে—তারা যেন কোনোভাবেই জুয়া, বেটিং, পর্নোগ্রাফি বা অনৈতিক পণ্য ও সেবার প্রচারে অংশগ্রহণ না করেন এবং এসব কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকেন।
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আরও বলেন, প্রতিষ্ঠানগুলোকে ওয়েবসাইট, পত্রিকা ও নিউজ পোর্টাল, অ্যাপ ইত্যাদি ডিফল্ড এডসেন্স-এ না চালিয়ে বরং কাস্টমাইজড করতে হবে যাতে জুয়া পর্ন গ্যাম্বলিং এবং এতদসংক্রান্ত গেইমিং বিজ্ঞাপন বা পপ-আপ না আসে।’
ফয়েজ আহমেদ আরও লেখেন, ‘মোবাইল কোম্পানি, আইএসপি, গুগল অ্যাডসেন্স, মেটা অ্যাডসহ আন্তর্জাতিক বিজ্ঞাপন প্ল্যাটফর্মগুলোকেও বাংলাদেশের প্রচলিত আইন ও নৈতিকতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে স্থানীয় আইন, পপ-আপ ব্লকিং ও ফিল্টারিং নীতি কঠোরভাবে অনুসরণের জন্য অনুরোধ জানানো হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে লক্ষ্য করা যাচ্ছে, কিছু পত্রিকা, অনলাইন পোর্টাল, টেকনোলজি প্ল্যাটফর্ম, ইন্টারনেট সেবাদাতা, বিভিন্ন বাণিজ্যিক ওয়েবসাইট, মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন, স্পোর্টস সাইট, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এবং এমনকি কিছু ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় জুয়া, বেটিং ও পর্নগ্রাফি বিষয়ক বিজ্ঞাপন ও প্রোমোশনাল কনটেন্ট প্রচার করা হচ্ছে। এই ধরনের কার্যকলাপ বাংলাদেশের সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫ এবং পর্নগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১২-এর সরাসরি পরিপন্থী।’
তিনি আরও জানান, ‘জুয়ার বিজ্ঞাপনের বিরুদ্ধে সরকার জিরো টলারেন্স নীতি মেনে চলবে এবং প্রচলিত আইন ভঙ্গ করলে জনমত সাপেক্ষে সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইট ব্লক করার বিষয় সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করবে, এবং এব্যাপারে পাবলিক কমিউনিকেশন করা হবে।’
বাংলাদেশ সরকার দেশের সাইবার স্পেসকে নিরাপদ, নৈতিক ও প্রজন্ম বান্ধব রাখতে দৃঢ় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলে জানান ফয়েজ আহমদ।
গুগল সার্চের একচেটিয়া ব্যবসা বন্ধের জন্য খসড়া প্রস্তাব প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের আইন বিভাগ। ওই খসড়ায় গুগলের বাকি ব্যবসা ক্রোম ব্রাউজার এবং অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম আলাদা করারও প্রস্তাবও রয়েছে। অর্থাৎ সার্চ ইঞ্জিন জায়ান্টটি ভেঙে ফেলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, যা কোম্পানিটিকে বড় ধরনের পরিবর্তন আনতে
০৯ অক্টোবর ২০২৪বিভিন্ন সাহায্য সংস্থা ও স্বাস্থ্যবিষয়ক এনজিওর প্রচারণায় বিশ্বজুড়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই দিয়ে তৈরি ভুয়া ছবি ছড়িয়ে পড়ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। দারিদ্র্য ও যৌন সহিংসতার এসব ছবি ‘দারিদ্র্য পর্নো’র (প্রোভার্টি পর্নো) নতুন যুগ বলে সতর্ক করেছেন সুইজারল্যান্ডভিত্তিক এথিক্যাল ইমেজ প্রচারকারী সংস্থা....
৫ ঘণ্টা আগেআমাজন ওয়েব সার্ভিসেস (এডব্লিউএস)-এর অবকাঠামোগত সমস্যার কারণে বিশ্বজুড়ে বহু জনপ্রিয় ওয়েবসাইট এবং অ্যাপস পরিষেবা ব্যাহত হচ্ছে। আমাজনের ক্লাউড কম্পিউটিং বিভাগ এডব্লিউএস-এর এই বিভ্রাটের কারণে ব্যাংক, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম পর্যন্ত অসংখ্য প্ল্যাটফর্ম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আগামীকাল ১৯ অক্টোবর থেকে যদি কোনো সংবাদপত্র (অনলাইন ভার্সনসহ), নিউজ পোর্টাল, ইলেকট্রনিক মিডিয়া বা ওয়েবসাইটে জুয়া, বেটিং বা পর্নোগ্রাফি সম্পর্কিত কনটেন্ট প্রচারিত হয় তবে বিনা নোটিশে সেই সাইট ব্লক করে দেওয়া হবে।
২ দিন আগে