
বর্তমান ডিজিটাল যুগে স্মার্টফোন আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে। সকালবেলার মেসেজ পাঠানো থেকে শুরু করে দুপুরের বিরতিতে কনটেন্ট দেখা—সবকিছুতেই এর উপস্থিতি। তবে এত গুরুত্বপূর্ণ ডিভাইসের সঙ্গে থাকে ক্ষতির শঙ্কাও।
ভাবুন, আপনার প্রিয় ফোনটি হঠাৎ হাত ফসকে পড়ে গেল শক্ত মাটিতে, বা বৃষ্টির পানিতে ভিজে গেল। অধিকাংশ ফোন এমন পরিস্থিতিতে আর আগের অবস্থায় ফেরত আসে না। তবে পারফরম্যান্সের ক্ষেত্রে সবাই চায় সেরাটা। তাই অনেকেই জানতে চায়, ২০২৪ সালে এমন কোন ফোন রয়েছে যা অন্যগুলো থেকে সেরা।
চলুন, ২০ হাজার-২৫ হাজার টাকার মধ্যে ২০২৪ সালের সেরা পারফর্মিং স্মার্টফোনগুলোর দিকে এক নজর দেওয়া যাক। প্রতিটি ফোনে ভিন্ন ভিন্ন ফিচার থাকলেও, কিছু নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে এগিয়ে থাকা ফোনগুলো সত্যিই নজর কাড়বে।
রিয়েলমি সি৭৫: টেকসই ফোনের ক্ষেত্রে সেরা
রিয়েলমি সি৭৫ স্মার্টফোনে রয়েছে উন্নতমানের ফিচার এবং অসাধারণ টেকসই গঠন, যা এটিকে সেগমেন্টের সেরা মানের স্মার্টফোন হিসেবে স্বতন্ত্র্য করে তুলেছে। যারা গুণগত মানকে প্রাধান্য দেন, তাদের জন্য রিয়েলমি সি৭৫ হতে পারে এই দামে সেরা পছন্দ।
পানি বা ধুলোর মতো বাইরের চ্যালেঞ্জ, অতিরিক্ত তাপমাত্রা, এমনকি পানির প্রবল চাপ—এসবই একটি স্মার্টফোনের কার্যক্ষমতার জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়ায়। তাই এই দামে সেরা ফোন বেছে নিতে চাই টেকসইয়ের বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে। রিয়েলমি সি৭৫-এ রয়েছে এই কাঙ্ক্ষিত সুরক্ষা, যার প্রমাণ আইপি ৬৯ সার্টিফিকেশন। হাত থেকে শক্ত মেঝেতেও পড়লেও ফোনটি তেমন কোনরো ক্ষতি হবে না। পানি ও ধূলা থেকে সুরক্ষিত থাকবে ফোনটি। কারণ আইপি ৬৯ রেটিংপ্রাপ্ত ডিভাইস এমন পরিবেশেও কাজ করতে পারে, যেখানে পানি ও ধুলার উপস্থিতি অনেক বেশি থাকে।
এই তালিকার প্রতিযোগিতায় এগিয়ে রয়েছে রিয়েলমি সি৭৫। এই দামে এটি একমাত্র স্মার্টফোন, যা আইপি ৬৯ রেটিং নিয়ে এসেছে। এটি ব্যবহারকারীদের অসাধারণ টেকসই সেবা দিতে তৈরি করা হয়েছে।
আইপি ৬৯, আইপি ৬৮ এবং আইপি ৬৬ সুরক্ষার সমন্বয়ে এতে রয়েছে মিলিটারি-গ্রেড শক রেজিস্ট্যান্স (এমআইএল-এসটিডি বি১০ এইচ), যা অ্যাডভেঞ্চারপ্রেমী এবং রোমাঞ্চপ্রিয়দের জন্য নিঃসন্দেহে একটি আকর্ষণীয় ফিচার। ফোনটি মাইনাস ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মতো চরম তাপমাত্রাও পারফর্ম করার জন্য তৈরি। এর পাশাপাশি আর্মরশেল গ্লাস প্রতিদিনের ব্যবহার থেকে সৃষ্ট ক্ষতি থেকে অতিরিক্ত সুরক্ষা নিশ্চিত করে।
অপো এ৬০: ফটোগ্রাফির দক্ষতায় অনন্য
অসাধারণ ফটোগ্রাফির অভিজ্ঞতা দিতে অপো এ৬০ নিজেকে এই সেগমেন্টের ফটো এক্সপার্ট হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছে। ৫০ মেগাপিক্সেলের আলট্রা ক্লিয়ার ডুয়েল ক্যামেরা দিয়ে এটি অত্যন্ত চমৎকার উচ্চ রেজল্যুশনের ছবি তুলতে পারে। বিশেষ করে, পোর্ট্রেট মোডে দুটি ক্যামেরা একসঙ্গে কাজ করে এমন এক ইফেক্ট তৈরি করে, যা একটি প্রফেশনাল পোর্ট্রেট ক্যামেরার মতো। এ ছাড়া ছবির চরিত্রগুলো স্পষ্টভাবে ফুটে ওঠে, যেখানে ব্যাকগ্রাউন্ডে থাকে খুব সুন্দরভাবে ব্লার করে দেয় ফোনটির ক্যামেরা।
ইনফিনিক্স হট ৫০ প্রো: দৃষ্টিনন্দন ডিজাইন
যারা চমকপ্রদ ডিজাইনের ডিভাইস খুঁজছেন, তাদের জন্য ইনফিনিক্স হট ৫০ প্রো নজর কাড়ার মতো। এর আধুনিক ও স্লিম ডিজাইন ডিভাইসটিকে করে তোলে দৃষ্টিনন্দন। প্রিমিয়াম ফিনিশ এবং পাতলা ডিজাইনের সংমিশ্রণে, এই ফোনটি হাতে নিয়ে ব্যবহারের অনুভূতি অত্যন্ত দুর্দান্ত। বিভিন্ন আকর্ষণীয় রঙে সহজলভ্য এই ফোনটি দেখতে সত্যিই মনোমুগ্ধকর।
শাওমি রেডমি নোট ১৩ ৪ জি: ডিসপ্লের শ্রেষ্ঠত্ব
অসাধারণ স্বচ্ছতা, প্রাণবন্ত রং এবং গভীর কনট্রাস্ট—সবকিছু মিলিয়ে রেডমি নোট ১৩ ৪ জি-এর অ্যামোলেড ডিসপ্লেকে করে তুলেছে অসাধারণ। ১২০ হার্টজ রিফ্রেশ রেটের সঙ্গে স্ক্রলিং এবং অ্যানিমেশন হয় আরও মসৃণ। যখন এতগুলো দারুণ ফিচার একসঙ্গে কাজ করে, তখন এই মানের ডিসপ্লে সহজেই তার ক্যাটাগরির চ্যাম্পিয়ন হয়ে ওঠে।
ভিভো ওয়াই ২৮ (৮ / ১২৮ জিবি) : ব্যাটারি লাইফে সেরা
ভিভো ওয়াই ২৮ (৮ / ১২৮ জিবি) ব্যবহারকারীদের জন্য নিয়ে এসেছে শক্তিশালী ৬০০০ এমএএইচ ব্যাটারি এবং ৪৪ ওয়াটের ফ্ল্যাশ চার্জিংয়ের সুবিধা। ফোনটিতে মাত্র ৫ মিনিটের চার্জ দিলেই টানা ২ ঘণ্টা ফেসবুক ব্যবহার সম্ভব। ফলে ব্যবহারকারীরা ডিভাইসের ফিচার উপভোগ করতেই বেশি সময় ব্যয় করতে পারবেন, চার্জিংয়ে নয়। এমন অসাধারণ ব্যাটারি সক্ষমতার কারণে যারা দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারি চান, তাদের জন্য ভিভো ওয়াই ২৮ সেরা পছন্দ হয়ে উঠেছে।
টেকনো স্পার্ক ৩০ প্রো: গেমিংয়ের জন্য সেরা
টেকনো স্পার্ক ৩০ প্রো গেমিংয়ের জন্য যেন এক আদর্শ সঙ্গী। এর হাই-রিফ্রেশ রেট ডিসপ্লে গেমিং অভিজ্ঞতাকে করে তোলে আরও মসৃণ, আর শক্তিশালী প্রসেসর যোগ করে অসাধারণ পারফরম্যান্সের মাত্রা। ডিভাইসটি সহজেই ল্যাগ কমিয়ে গেমপ্লেতে দ্রুত প্রতিক্রিয়া নিশ্চিত করে। মাল্টিপ্লেয়ার গেম হোক বা গ্রাফিক্যাল চ্যালেঞ্জিং গেম—টেকনো স্পার্ক ৩০ প্রো অনায়াসে এগুলো সামলাতে পারে। গেমিং ফোনের সেগমেন্টে এটি সহজেই শীর্ষ স্থান অধিকার করেছে।
যারা ২০-২৫ হাজার টাকার মধ্যে ভালো ফোন খুঁজছেন তারা উপরে তালিকা থেকে পছন্দঅনুযায়ী ফোন কিনতে পারেন। এসব ফোনো রয়েছে বিশেষ বৈশিষ্ট্য, যেমন টেকসই গঠন, চমৎকার ফটোগ্রাফি, দৃষ্টিনন্দন ডিজাইন, শক্তিশালী ব্যাটারি এবং গেমিং পারফরম্যান্স। এসব ফোনের মধ্যে যেকোনো একটি নির্বাচন করলে, ব্যবহারকারীরা নিশ্চিতভাবে মানসম্মত এবং আধুনিক প্রযুক্তির সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।

বর্তমান ডিজিটাল যুগে স্মার্টফোন আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে। সকালবেলার মেসেজ পাঠানো থেকে শুরু করে দুপুরের বিরতিতে কনটেন্ট দেখা—সবকিছুতেই এর উপস্থিতি। তবে এত গুরুত্বপূর্ণ ডিভাইসের সঙ্গে থাকে ক্ষতির শঙ্কাও।
ভাবুন, আপনার প্রিয় ফোনটি হঠাৎ হাত ফসকে পড়ে গেল শক্ত মাটিতে, বা বৃষ্টির পানিতে ভিজে গেল। অধিকাংশ ফোন এমন পরিস্থিতিতে আর আগের অবস্থায় ফেরত আসে না। তবে পারফরম্যান্সের ক্ষেত্রে সবাই চায় সেরাটা। তাই অনেকেই জানতে চায়, ২০২৪ সালে এমন কোন ফোন রয়েছে যা অন্যগুলো থেকে সেরা।
চলুন, ২০ হাজার-২৫ হাজার টাকার মধ্যে ২০২৪ সালের সেরা পারফর্মিং স্মার্টফোনগুলোর দিকে এক নজর দেওয়া যাক। প্রতিটি ফোনে ভিন্ন ভিন্ন ফিচার থাকলেও, কিছু নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে এগিয়ে থাকা ফোনগুলো সত্যিই নজর কাড়বে।
রিয়েলমি সি৭৫: টেকসই ফোনের ক্ষেত্রে সেরা
রিয়েলমি সি৭৫ স্মার্টফোনে রয়েছে উন্নতমানের ফিচার এবং অসাধারণ টেকসই গঠন, যা এটিকে সেগমেন্টের সেরা মানের স্মার্টফোন হিসেবে স্বতন্ত্র্য করে তুলেছে। যারা গুণগত মানকে প্রাধান্য দেন, তাদের জন্য রিয়েলমি সি৭৫ হতে পারে এই দামে সেরা পছন্দ।
পানি বা ধুলোর মতো বাইরের চ্যালেঞ্জ, অতিরিক্ত তাপমাত্রা, এমনকি পানির প্রবল চাপ—এসবই একটি স্মার্টফোনের কার্যক্ষমতার জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়ায়। তাই এই দামে সেরা ফোন বেছে নিতে চাই টেকসইয়ের বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে। রিয়েলমি সি৭৫-এ রয়েছে এই কাঙ্ক্ষিত সুরক্ষা, যার প্রমাণ আইপি ৬৯ সার্টিফিকেশন। হাত থেকে শক্ত মেঝেতেও পড়লেও ফোনটি তেমন কোনরো ক্ষতি হবে না। পানি ও ধূলা থেকে সুরক্ষিত থাকবে ফোনটি। কারণ আইপি ৬৯ রেটিংপ্রাপ্ত ডিভাইস এমন পরিবেশেও কাজ করতে পারে, যেখানে পানি ও ধুলার উপস্থিতি অনেক বেশি থাকে।
এই তালিকার প্রতিযোগিতায় এগিয়ে রয়েছে রিয়েলমি সি৭৫। এই দামে এটি একমাত্র স্মার্টফোন, যা আইপি ৬৯ রেটিং নিয়ে এসেছে। এটি ব্যবহারকারীদের অসাধারণ টেকসই সেবা দিতে তৈরি করা হয়েছে।
আইপি ৬৯, আইপি ৬৮ এবং আইপি ৬৬ সুরক্ষার সমন্বয়ে এতে রয়েছে মিলিটারি-গ্রেড শক রেজিস্ট্যান্স (এমআইএল-এসটিডি বি১০ এইচ), যা অ্যাডভেঞ্চারপ্রেমী এবং রোমাঞ্চপ্রিয়দের জন্য নিঃসন্দেহে একটি আকর্ষণীয় ফিচার। ফোনটি মাইনাস ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মতো চরম তাপমাত্রাও পারফর্ম করার জন্য তৈরি। এর পাশাপাশি আর্মরশেল গ্লাস প্রতিদিনের ব্যবহার থেকে সৃষ্ট ক্ষতি থেকে অতিরিক্ত সুরক্ষা নিশ্চিত করে।
অপো এ৬০: ফটোগ্রাফির দক্ষতায় অনন্য
অসাধারণ ফটোগ্রাফির অভিজ্ঞতা দিতে অপো এ৬০ নিজেকে এই সেগমেন্টের ফটো এক্সপার্ট হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছে। ৫০ মেগাপিক্সেলের আলট্রা ক্লিয়ার ডুয়েল ক্যামেরা দিয়ে এটি অত্যন্ত চমৎকার উচ্চ রেজল্যুশনের ছবি তুলতে পারে। বিশেষ করে, পোর্ট্রেট মোডে দুটি ক্যামেরা একসঙ্গে কাজ করে এমন এক ইফেক্ট তৈরি করে, যা একটি প্রফেশনাল পোর্ট্রেট ক্যামেরার মতো। এ ছাড়া ছবির চরিত্রগুলো স্পষ্টভাবে ফুটে ওঠে, যেখানে ব্যাকগ্রাউন্ডে থাকে খুব সুন্দরভাবে ব্লার করে দেয় ফোনটির ক্যামেরা।
ইনফিনিক্স হট ৫০ প্রো: দৃষ্টিনন্দন ডিজাইন
যারা চমকপ্রদ ডিজাইনের ডিভাইস খুঁজছেন, তাদের জন্য ইনফিনিক্স হট ৫০ প্রো নজর কাড়ার মতো। এর আধুনিক ও স্লিম ডিজাইন ডিভাইসটিকে করে তোলে দৃষ্টিনন্দন। প্রিমিয়াম ফিনিশ এবং পাতলা ডিজাইনের সংমিশ্রণে, এই ফোনটি হাতে নিয়ে ব্যবহারের অনুভূতি অত্যন্ত দুর্দান্ত। বিভিন্ন আকর্ষণীয় রঙে সহজলভ্য এই ফোনটি দেখতে সত্যিই মনোমুগ্ধকর।
শাওমি রেডমি নোট ১৩ ৪ জি: ডিসপ্লের শ্রেষ্ঠত্ব
অসাধারণ স্বচ্ছতা, প্রাণবন্ত রং এবং গভীর কনট্রাস্ট—সবকিছু মিলিয়ে রেডমি নোট ১৩ ৪ জি-এর অ্যামোলেড ডিসপ্লেকে করে তুলেছে অসাধারণ। ১২০ হার্টজ রিফ্রেশ রেটের সঙ্গে স্ক্রলিং এবং অ্যানিমেশন হয় আরও মসৃণ। যখন এতগুলো দারুণ ফিচার একসঙ্গে কাজ করে, তখন এই মানের ডিসপ্লে সহজেই তার ক্যাটাগরির চ্যাম্পিয়ন হয়ে ওঠে।
ভিভো ওয়াই ২৮ (৮ / ১২৮ জিবি) : ব্যাটারি লাইফে সেরা
ভিভো ওয়াই ২৮ (৮ / ১২৮ জিবি) ব্যবহারকারীদের জন্য নিয়ে এসেছে শক্তিশালী ৬০০০ এমএএইচ ব্যাটারি এবং ৪৪ ওয়াটের ফ্ল্যাশ চার্জিংয়ের সুবিধা। ফোনটিতে মাত্র ৫ মিনিটের চার্জ দিলেই টানা ২ ঘণ্টা ফেসবুক ব্যবহার সম্ভব। ফলে ব্যবহারকারীরা ডিভাইসের ফিচার উপভোগ করতেই বেশি সময় ব্যয় করতে পারবেন, চার্জিংয়ে নয়। এমন অসাধারণ ব্যাটারি সক্ষমতার কারণে যারা দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারি চান, তাদের জন্য ভিভো ওয়াই ২৮ সেরা পছন্দ হয়ে উঠেছে।
টেকনো স্পার্ক ৩০ প্রো: গেমিংয়ের জন্য সেরা
টেকনো স্পার্ক ৩০ প্রো গেমিংয়ের জন্য যেন এক আদর্শ সঙ্গী। এর হাই-রিফ্রেশ রেট ডিসপ্লে গেমিং অভিজ্ঞতাকে করে তোলে আরও মসৃণ, আর শক্তিশালী প্রসেসর যোগ করে অসাধারণ পারফরম্যান্সের মাত্রা। ডিভাইসটি সহজেই ল্যাগ কমিয়ে গেমপ্লেতে দ্রুত প্রতিক্রিয়া নিশ্চিত করে। মাল্টিপ্লেয়ার গেম হোক বা গ্রাফিক্যাল চ্যালেঞ্জিং গেম—টেকনো স্পার্ক ৩০ প্রো অনায়াসে এগুলো সামলাতে পারে। গেমিং ফোনের সেগমেন্টে এটি সহজেই শীর্ষ স্থান অধিকার করেছে।
যারা ২০-২৫ হাজার টাকার মধ্যে ভালো ফোন খুঁজছেন তারা উপরে তালিকা থেকে পছন্দঅনুযায়ী ফোন কিনতে পারেন। এসব ফোনো রয়েছে বিশেষ বৈশিষ্ট্য, যেমন টেকসই গঠন, চমৎকার ফটোগ্রাফি, দৃষ্টিনন্দন ডিজাইন, শক্তিশালী ব্যাটারি এবং গেমিং পারফরম্যান্স। এসব ফোনের মধ্যে যেকোনো একটি নির্বাচন করলে, ব্যবহারকারীরা নিশ্চিতভাবে মানসম্মত এবং আধুনিক প্রযুক্তির সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।

বর্তমান ডিজিটাল যুগে স্মার্টফোন আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে। সকালবেলার মেসেজ পাঠানো থেকে শুরু করে দুপুরের বিরতিতে কনটেন্ট দেখা—সবকিছুতেই এর উপস্থিতি। তবে এত গুরুত্বপূর্ণ ডিভাইসের সঙ্গে থাকে ক্ষতির শঙ্কাও।
ভাবুন, আপনার প্রিয় ফোনটি হঠাৎ হাত ফসকে পড়ে গেল শক্ত মাটিতে, বা বৃষ্টির পানিতে ভিজে গেল। অধিকাংশ ফোন এমন পরিস্থিতিতে আর আগের অবস্থায় ফেরত আসে না। তবে পারফরম্যান্সের ক্ষেত্রে সবাই চায় সেরাটা। তাই অনেকেই জানতে চায়, ২০২৪ সালে এমন কোন ফোন রয়েছে যা অন্যগুলো থেকে সেরা।
চলুন, ২০ হাজার-২৫ হাজার টাকার মধ্যে ২০২৪ সালের সেরা পারফর্মিং স্মার্টফোনগুলোর দিকে এক নজর দেওয়া যাক। প্রতিটি ফোনে ভিন্ন ভিন্ন ফিচার থাকলেও, কিছু নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে এগিয়ে থাকা ফোনগুলো সত্যিই নজর কাড়বে।
রিয়েলমি সি৭৫: টেকসই ফোনের ক্ষেত্রে সেরা
রিয়েলমি সি৭৫ স্মার্টফোনে রয়েছে উন্নতমানের ফিচার এবং অসাধারণ টেকসই গঠন, যা এটিকে সেগমেন্টের সেরা মানের স্মার্টফোন হিসেবে স্বতন্ত্র্য করে তুলেছে। যারা গুণগত মানকে প্রাধান্য দেন, তাদের জন্য রিয়েলমি সি৭৫ হতে পারে এই দামে সেরা পছন্দ।
পানি বা ধুলোর মতো বাইরের চ্যালেঞ্জ, অতিরিক্ত তাপমাত্রা, এমনকি পানির প্রবল চাপ—এসবই একটি স্মার্টফোনের কার্যক্ষমতার জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়ায়। তাই এই দামে সেরা ফোন বেছে নিতে চাই টেকসইয়ের বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে। রিয়েলমি সি৭৫-এ রয়েছে এই কাঙ্ক্ষিত সুরক্ষা, যার প্রমাণ আইপি ৬৯ সার্টিফিকেশন। হাত থেকে শক্ত মেঝেতেও পড়লেও ফোনটি তেমন কোনরো ক্ষতি হবে না। পানি ও ধূলা থেকে সুরক্ষিত থাকবে ফোনটি। কারণ আইপি ৬৯ রেটিংপ্রাপ্ত ডিভাইস এমন পরিবেশেও কাজ করতে পারে, যেখানে পানি ও ধুলার উপস্থিতি অনেক বেশি থাকে।
এই তালিকার প্রতিযোগিতায় এগিয়ে রয়েছে রিয়েলমি সি৭৫। এই দামে এটি একমাত্র স্মার্টফোন, যা আইপি ৬৯ রেটিং নিয়ে এসেছে। এটি ব্যবহারকারীদের অসাধারণ টেকসই সেবা দিতে তৈরি করা হয়েছে।
আইপি ৬৯, আইপি ৬৮ এবং আইপি ৬৬ সুরক্ষার সমন্বয়ে এতে রয়েছে মিলিটারি-গ্রেড শক রেজিস্ট্যান্স (এমআইএল-এসটিডি বি১০ এইচ), যা অ্যাডভেঞ্চারপ্রেমী এবং রোমাঞ্চপ্রিয়দের জন্য নিঃসন্দেহে একটি আকর্ষণীয় ফিচার। ফোনটি মাইনাস ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মতো চরম তাপমাত্রাও পারফর্ম করার জন্য তৈরি। এর পাশাপাশি আর্মরশেল গ্লাস প্রতিদিনের ব্যবহার থেকে সৃষ্ট ক্ষতি থেকে অতিরিক্ত সুরক্ষা নিশ্চিত করে।
অপো এ৬০: ফটোগ্রাফির দক্ষতায় অনন্য
অসাধারণ ফটোগ্রাফির অভিজ্ঞতা দিতে অপো এ৬০ নিজেকে এই সেগমেন্টের ফটো এক্সপার্ট হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছে। ৫০ মেগাপিক্সেলের আলট্রা ক্লিয়ার ডুয়েল ক্যামেরা দিয়ে এটি অত্যন্ত চমৎকার উচ্চ রেজল্যুশনের ছবি তুলতে পারে। বিশেষ করে, পোর্ট্রেট মোডে দুটি ক্যামেরা একসঙ্গে কাজ করে এমন এক ইফেক্ট তৈরি করে, যা একটি প্রফেশনাল পোর্ট্রেট ক্যামেরার মতো। এ ছাড়া ছবির চরিত্রগুলো স্পষ্টভাবে ফুটে ওঠে, যেখানে ব্যাকগ্রাউন্ডে থাকে খুব সুন্দরভাবে ব্লার করে দেয় ফোনটির ক্যামেরা।
ইনফিনিক্স হট ৫০ প্রো: দৃষ্টিনন্দন ডিজাইন
যারা চমকপ্রদ ডিজাইনের ডিভাইস খুঁজছেন, তাদের জন্য ইনফিনিক্স হট ৫০ প্রো নজর কাড়ার মতো। এর আধুনিক ও স্লিম ডিজাইন ডিভাইসটিকে করে তোলে দৃষ্টিনন্দন। প্রিমিয়াম ফিনিশ এবং পাতলা ডিজাইনের সংমিশ্রণে, এই ফোনটি হাতে নিয়ে ব্যবহারের অনুভূতি অত্যন্ত দুর্দান্ত। বিভিন্ন আকর্ষণীয় রঙে সহজলভ্য এই ফোনটি দেখতে সত্যিই মনোমুগ্ধকর।
শাওমি রেডমি নোট ১৩ ৪ জি: ডিসপ্লের শ্রেষ্ঠত্ব
অসাধারণ স্বচ্ছতা, প্রাণবন্ত রং এবং গভীর কনট্রাস্ট—সবকিছু মিলিয়ে রেডমি নোট ১৩ ৪ জি-এর অ্যামোলেড ডিসপ্লেকে করে তুলেছে অসাধারণ। ১২০ হার্টজ রিফ্রেশ রেটের সঙ্গে স্ক্রলিং এবং অ্যানিমেশন হয় আরও মসৃণ। যখন এতগুলো দারুণ ফিচার একসঙ্গে কাজ করে, তখন এই মানের ডিসপ্লে সহজেই তার ক্যাটাগরির চ্যাম্পিয়ন হয়ে ওঠে।
ভিভো ওয়াই ২৮ (৮ / ১২৮ জিবি) : ব্যাটারি লাইফে সেরা
ভিভো ওয়াই ২৮ (৮ / ১২৮ জিবি) ব্যবহারকারীদের জন্য নিয়ে এসেছে শক্তিশালী ৬০০০ এমএএইচ ব্যাটারি এবং ৪৪ ওয়াটের ফ্ল্যাশ চার্জিংয়ের সুবিধা। ফোনটিতে মাত্র ৫ মিনিটের চার্জ দিলেই টানা ২ ঘণ্টা ফেসবুক ব্যবহার সম্ভব। ফলে ব্যবহারকারীরা ডিভাইসের ফিচার উপভোগ করতেই বেশি সময় ব্যয় করতে পারবেন, চার্জিংয়ে নয়। এমন অসাধারণ ব্যাটারি সক্ষমতার কারণে যারা দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারি চান, তাদের জন্য ভিভো ওয়াই ২৮ সেরা পছন্দ হয়ে উঠেছে।
টেকনো স্পার্ক ৩০ প্রো: গেমিংয়ের জন্য সেরা
টেকনো স্পার্ক ৩০ প্রো গেমিংয়ের জন্য যেন এক আদর্শ সঙ্গী। এর হাই-রিফ্রেশ রেট ডিসপ্লে গেমিং অভিজ্ঞতাকে করে তোলে আরও মসৃণ, আর শক্তিশালী প্রসেসর যোগ করে অসাধারণ পারফরম্যান্সের মাত্রা। ডিভাইসটি সহজেই ল্যাগ কমিয়ে গেমপ্লেতে দ্রুত প্রতিক্রিয়া নিশ্চিত করে। মাল্টিপ্লেয়ার গেম হোক বা গ্রাফিক্যাল চ্যালেঞ্জিং গেম—টেকনো স্পার্ক ৩০ প্রো অনায়াসে এগুলো সামলাতে পারে। গেমিং ফোনের সেগমেন্টে এটি সহজেই শীর্ষ স্থান অধিকার করেছে।
যারা ২০-২৫ হাজার টাকার মধ্যে ভালো ফোন খুঁজছেন তারা উপরে তালিকা থেকে পছন্দঅনুযায়ী ফোন কিনতে পারেন। এসব ফোনো রয়েছে বিশেষ বৈশিষ্ট্য, যেমন টেকসই গঠন, চমৎকার ফটোগ্রাফি, দৃষ্টিনন্দন ডিজাইন, শক্তিশালী ব্যাটারি এবং গেমিং পারফরম্যান্স। এসব ফোনের মধ্যে যেকোনো একটি নির্বাচন করলে, ব্যবহারকারীরা নিশ্চিতভাবে মানসম্মত এবং আধুনিক প্রযুক্তির সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।

বর্তমান ডিজিটাল যুগে স্মার্টফোন আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে। সকালবেলার মেসেজ পাঠানো থেকে শুরু করে দুপুরের বিরতিতে কনটেন্ট দেখা—সবকিছুতেই এর উপস্থিতি। তবে এত গুরুত্বপূর্ণ ডিভাইসের সঙ্গে থাকে ক্ষতির শঙ্কাও।
ভাবুন, আপনার প্রিয় ফোনটি হঠাৎ হাত ফসকে পড়ে গেল শক্ত মাটিতে, বা বৃষ্টির পানিতে ভিজে গেল। অধিকাংশ ফোন এমন পরিস্থিতিতে আর আগের অবস্থায় ফেরত আসে না। তবে পারফরম্যান্সের ক্ষেত্রে সবাই চায় সেরাটা। তাই অনেকেই জানতে চায়, ২০২৪ সালে এমন কোন ফোন রয়েছে যা অন্যগুলো থেকে সেরা।
চলুন, ২০ হাজার-২৫ হাজার টাকার মধ্যে ২০২৪ সালের সেরা পারফর্মিং স্মার্টফোনগুলোর দিকে এক নজর দেওয়া যাক। প্রতিটি ফোনে ভিন্ন ভিন্ন ফিচার থাকলেও, কিছু নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে এগিয়ে থাকা ফোনগুলো সত্যিই নজর কাড়বে।
রিয়েলমি সি৭৫: টেকসই ফোনের ক্ষেত্রে সেরা
রিয়েলমি সি৭৫ স্মার্টফোনে রয়েছে উন্নতমানের ফিচার এবং অসাধারণ টেকসই গঠন, যা এটিকে সেগমেন্টের সেরা মানের স্মার্টফোন হিসেবে স্বতন্ত্র্য করে তুলেছে। যারা গুণগত মানকে প্রাধান্য দেন, তাদের জন্য রিয়েলমি সি৭৫ হতে পারে এই দামে সেরা পছন্দ।
পানি বা ধুলোর মতো বাইরের চ্যালেঞ্জ, অতিরিক্ত তাপমাত্রা, এমনকি পানির প্রবল চাপ—এসবই একটি স্মার্টফোনের কার্যক্ষমতার জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়ায়। তাই এই দামে সেরা ফোন বেছে নিতে চাই টেকসইয়ের বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে। রিয়েলমি সি৭৫-এ রয়েছে এই কাঙ্ক্ষিত সুরক্ষা, যার প্রমাণ আইপি ৬৯ সার্টিফিকেশন। হাত থেকে শক্ত মেঝেতেও পড়লেও ফোনটি তেমন কোনরো ক্ষতি হবে না। পানি ও ধূলা থেকে সুরক্ষিত থাকবে ফোনটি। কারণ আইপি ৬৯ রেটিংপ্রাপ্ত ডিভাইস এমন পরিবেশেও কাজ করতে পারে, যেখানে পানি ও ধুলার উপস্থিতি অনেক বেশি থাকে।
এই তালিকার প্রতিযোগিতায় এগিয়ে রয়েছে রিয়েলমি সি৭৫। এই দামে এটি একমাত্র স্মার্টফোন, যা আইপি ৬৯ রেটিং নিয়ে এসেছে। এটি ব্যবহারকারীদের অসাধারণ টেকসই সেবা দিতে তৈরি করা হয়েছে।
আইপি ৬৯, আইপি ৬৮ এবং আইপি ৬৬ সুরক্ষার সমন্বয়ে এতে রয়েছে মিলিটারি-গ্রেড শক রেজিস্ট্যান্স (এমআইএল-এসটিডি বি১০ এইচ), যা অ্যাডভেঞ্চারপ্রেমী এবং রোমাঞ্চপ্রিয়দের জন্য নিঃসন্দেহে একটি আকর্ষণীয় ফিচার। ফোনটি মাইনাস ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মতো চরম তাপমাত্রাও পারফর্ম করার জন্য তৈরি। এর পাশাপাশি আর্মরশেল গ্লাস প্রতিদিনের ব্যবহার থেকে সৃষ্ট ক্ষতি থেকে অতিরিক্ত সুরক্ষা নিশ্চিত করে।
অপো এ৬০: ফটোগ্রাফির দক্ষতায় অনন্য
অসাধারণ ফটোগ্রাফির অভিজ্ঞতা দিতে অপো এ৬০ নিজেকে এই সেগমেন্টের ফটো এক্সপার্ট হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছে। ৫০ মেগাপিক্সেলের আলট্রা ক্লিয়ার ডুয়েল ক্যামেরা দিয়ে এটি অত্যন্ত চমৎকার উচ্চ রেজল্যুশনের ছবি তুলতে পারে। বিশেষ করে, পোর্ট্রেট মোডে দুটি ক্যামেরা একসঙ্গে কাজ করে এমন এক ইফেক্ট তৈরি করে, যা একটি প্রফেশনাল পোর্ট্রেট ক্যামেরার মতো। এ ছাড়া ছবির চরিত্রগুলো স্পষ্টভাবে ফুটে ওঠে, যেখানে ব্যাকগ্রাউন্ডে থাকে খুব সুন্দরভাবে ব্লার করে দেয় ফোনটির ক্যামেরা।
ইনফিনিক্স হট ৫০ প্রো: দৃষ্টিনন্দন ডিজাইন
যারা চমকপ্রদ ডিজাইনের ডিভাইস খুঁজছেন, তাদের জন্য ইনফিনিক্স হট ৫০ প্রো নজর কাড়ার মতো। এর আধুনিক ও স্লিম ডিজাইন ডিভাইসটিকে করে তোলে দৃষ্টিনন্দন। প্রিমিয়াম ফিনিশ এবং পাতলা ডিজাইনের সংমিশ্রণে, এই ফোনটি হাতে নিয়ে ব্যবহারের অনুভূতি অত্যন্ত দুর্দান্ত। বিভিন্ন আকর্ষণীয় রঙে সহজলভ্য এই ফোনটি দেখতে সত্যিই মনোমুগ্ধকর।
শাওমি রেডমি নোট ১৩ ৪ জি: ডিসপ্লের শ্রেষ্ঠত্ব
অসাধারণ স্বচ্ছতা, প্রাণবন্ত রং এবং গভীর কনট্রাস্ট—সবকিছু মিলিয়ে রেডমি নোট ১৩ ৪ জি-এর অ্যামোলেড ডিসপ্লেকে করে তুলেছে অসাধারণ। ১২০ হার্টজ রিফ্রেশ রেটের সঙ্গে স্ক্রলিং এবং অ্যানিমেশন হয় আরও মসৃণ। যখন এতগুলো দারুণ ফিচার একসঙ্গে কাজ করে, তখন এই মানের ডিসপ্লে সহজেই তার ক্যাটাগরির চ্যাম্পিয়ন হয়ে ওঠে।
ভিভো ওয়াই ২৮ (৮ / ১২৮ জিবি) : ব্যাটারি লাইফে সেরা
ভিভো ওয়াই ২৮ (৮ / ১২৮ জিবি) ব্যবহারকারীদের জন্য নিয়ে এসেছে শক্তিশালী ৬০০০ এমএএইচ ব্যাটারি এবং ৪৪ ওয়াটের ফ্ল্যাশ চার্জিংয়ের সুবিধা। ফোনটিতে মাত্র ৫ মিনিটের চার্জ দিলেই টানা ২ ঘণ্টা ফেসবুক ব্যবহার সম্ভব। ফলে ব্যবহারকারীরা ডিভাইসের ফিচার উপভোগ করতেই বেশি সময় ব্যয় করতে পারবেন, চার্জিংয়ে নয়। এমন অসাধারণ ব্যাটারি সক্ষমতার কারণে যারা দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারি চান, তাদের জন্য ভিভো ওয়াই ২৮ সেরা পছন্দ হয়ে উঠেছে।
টেকনো স্পার্ক ৩০ প্রো: গেমিংয়ের জন্য সেরা
টেকনো স্পার্ক ৩০ প্রো গেমিংয়ের জন্য যেন এক আদর্শ সঙ্গী। এর হাই-রিফ্রেশ রেট ডিসপ্লে গেমিং অভিজ্ঞতাকে করে তোলে আরও মসৃণ, আর শক্তিশালী প্রসেসর যোগ করে অসাধারণ পারফরম্যান্সের মাত্রা। ডিভাইসটি সহজেই ল্যাগ কমিয়ে গেমপ্লেতে দ্রুত প্রতিক্রিয়া নিশ্চিত করে। মাল্টিপ্লেয়ার গেম হোক বা গ্রাফিক্যাল চ্যালেঞ্জিং গেম—টেকনো স্পার্ক ৩০ প্রো অনায়াসে এগুলো সামলাতে পারে। গেমিং ফোনের সেগমেন্টে এটি সহজেই শীর্ষ স্থান অধিকার করেছে।
যারা ২০-২৫ হাজার টাকার মধ্যে ভালো ফোন খুঁজছেন তারা উপরে তালিকা থেকে পছন্দঅনুযায়ী ফোন কিনতে পারেন। এসব ফোনো রয়েছে বিশেষ বৈশিষ্ট্য, যেমন টেকসই গঠন, চমৎকার ফটোগ্রাফি, দৃষ্টিনন্দন ডিজাইন, শক্তিশালী ব্যাটারি এবং গেমিং পারফরম্যান্স। এসব ফোনের মধ্যে যেকোনো একটি নির্বাচন করলে, ব্যবহারকারীরা নিশ্চিতভাবে মানসম্মত এবং আধুনিক প্রযুক্তির সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।

আইফোনের ব্যাটারির স্থায়িত্ব নিয়ে সব সময়ই কিছুটা উদ্বেগ ও হতাশা থাকে। তবে আলট্রা-থিন আইফোন এয়ার ব্যবহার করুন বা শক্তিশালী আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক—সম্প্রতি আইওএস ২৬ অপারেটিং সিস্টেমে একটি নতুন সেটিংস যুক্ত করা হয়েছে। এই সেটিংস আইফোনের ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দিতে পারে।
২০ ঘণ্টা আগে
অনলিফ্যানস মূলত একটি সাবস্ক্রিপশনভিত্তিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম, যেখানে নির্মাতারা সরাসরি ভক্তদের কাছ থেকে আয় করতে পারেন। তবে এটি অন্য প্ল্যাটফর্মগুলোর মতো নয়। এখানে নির্মাতারা ছবি, ভিডিও, লাইভস্ট্রিম এবং বার্তা শেয়ার করে আয় করতে পারেন।
২ দিন আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এখন আর কোনো ভবিষ্যতের স্বপ্ন নয়, বরং আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অপরিহার্য অংশ। এটি শুধু কাজের পদ্ধতিকে পরিবর্তন করছে না, বরং শিল্প এবং শিক্ষাক্ষেত্রে নতুন দিগন্ত খুলে দিচ্ছে। ব্যবসায় জটিল প্রক্রিয়া সরলীকরণ এবং দ্রুত, নির্ভুল সিদ্ধান্ত গ্রহণে এআই-এর অবদানকে একুশ শতকের বৃহত্তম...
২ দিন আগে
চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চালিত ওয়েব ব্রাউজার ‘চ্যাটজিপিটি অ্যাটলাস’ বাজারে আসার খবর প্রকাশ হতেই যেন বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্রাউজার গুগল ক্রোমের নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অ্যালফাবেটের দুর্দিন শুরু হয়ে গেল।
৪ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আইফোনের ব্যাটারির স্থায়িত্ব নিয়ে সব সময়ই কিছুটা উদ্বেগ ও হতাশা থাকে। তবে আলট্রা-থিন আইফোন এয়ার ব্যবহার করুন বা শক্তিশালী আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক—সম্প্রতি আইওএস ২৬ অপারেটিং সিস্টেমে একটি নতুন সেটিংস যুক্ত করা হয়েছে। এই সেটিংস আইফোনের ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দিতে পারে। এই নতুন ফিচারের নাম হলো অ্যাডাপটিভ পাওয়ার (Adaptive Power)।
এটি লো পাওয়ার মোড থেকে যেখানে আলাদা:
আইফোনের চার্জ কমে গেলে আইওএস-এ ‘লো পাওয়ার মোড’ (Low Power Mode) নামে একটি সহায়ক টুল দীর্ঘদিন ধরেই ছিল। যদিও এটি ব্যাটারি লাইফ বাড়াতে সাহায্য করে, তবে এর ফলে অনেক ফিচার ডিঅ্যাক্টিভেট হয়ে যায় এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়ে দেয়। আইওএস ২৬ এই সমস্যার একটি সমাধান নিয়ে এসেছে।
অ্যাডাপটিভ পাওয়ার হলো ব্যাটারি সেটিংসের একটি একদম নতুন সংযোজন, যা আপনার আইফোনকে, বিশেষ করে বেশি ব্যবহার হয় যখন, তখন দীর্ঘস্থায়ী করতে সাহায্য করবে। এটি লো পাওয়ার মোডের মতো পারফরম্যান্সে বড় কোনো আপস না করে ছোট ছোট উপায়ে ব্যাটারির কার্যকারিতা বাড়ায়। আপনি এটি সেটিংস অ্যাপের ‘Battery’ মেনুর মধ্যে ‘Power Mode’ সাবমেনুতে খুঁজে পাবেন।
অ্যাডাপটিভ পাওয়ার যেভাবে কাজ করে
অ্যাপল এই ফিচারটির কাজ সম্পর্কে জানিয়েছে: যখন ব্যাটারির ব্যবহার স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হবে, তখন আইফোন ব্যাটারির স্থায়িত্ব বাড়ানোর জন্য পারফরম্যান্সে ছোটখাটো সামঞ্জস্য করতে পারে। এর মধ্যে সামান্য ডিসপ্লে ব্রাইটনেস কমানো বা কিছু কার্যক্রমের জন্য সামান্য বেশি সময় নেওয়া—এ ধরনের কিছু সমন্বয় করে।
এর মানে হলো, ফোন যখন স্বাভাবিকভাবে চলছে, তখন এর পারফরম্যান্স বা ব্যাটারি লাইফ পরিবর্তিত হবে না। কিন্তু যখন ফোনটি স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি ব্যবহৃত হবে, তখন অ্যাডাপটিভ পাওয়ার সক্রিয় হবে এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতায় ন্যূনতম প্রভাব ফেলেই ছোটখাটো সমন্বয়ের মাধ্যমে ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দেবে।
যদিও অ্যাপল এই ফিচারটিকে সরাসরি আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) ফিচার হিসেবে প্রচার করছে না, তবুও প্রযুক্তিগতভাবে এর হার্ডওয়্যার প্রয়োজনীয়তা অ্যাপল ইন্টেলিজেন্স-এর মতোই। তাই এই নতুন ব্যাটারি সেটিংসটি ব্যবহার করার জন্য আইফোনটি অবশ্যই আইফোন ১৭ বা আইফোন এয়ার, আইফোন ১৬ অথবা আইফোন ১৫ প্রো মডেলের হতে হবে।

আইফোনের ব্যাটারির স্থায়িত্ব নিয়ে সব সময়ই কিছুটা উদ্বেগ ও হতাশা থাকে। তবে আলট্রা-থিন আইফোন এয়ার ব্যবহার করুন বা শক্তিশালী আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক—সম্প্রতি আইওএস ২৬ অপারেটিং সিস্টেমে একটি নতুন সেটিংস যুক্ত করা হয়েছে। এই সেটিংস আইফোনের ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দিতে পারে। এই নতুন ফিচারের নাম হলো অ্যাডাপটিভ পাওয়ার (Adaptive Power)।
এটি লো পাওয়ার মোড থেকে যেখানে আলাদা:
আইফোনের চার্জ কমে গেলে আইওএস-এ ‘লো পাওয়ার মোড’ (Low Power Mode) নামে একটি সহায়ক টুল দীর্ঘদিন ধরেই ছিল। যদিও এটি ব্যাটারি লাইফ বাড়াতে সাহায্য করে, তবে এর ফলে অনেক ফিচার ডিঅ্যাক্টিভেট হয়ে যায় এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়ে দেয়। আইওএস ২৬ এই সমস্যার একটি সমাধান নিয়ে এসেছে।
অ্যাডাপটিভ পাওয়ার হলো ব্যাটারি সেটিংসের একটি একদম নতুন সংযোজন, যা আপনার আইফোনকে, বিশেষ করে বেশি ব্যবহার হয় যখন, তখন দীর্ঘস্থায়ী করতে সাহায্য করবে। এটি লো পাওয়ার মোডের মতো পারফরম্যান্সে বড় কোনো আপস না করে ছোট ছোট উপায়ে ব্যাটারির কার্যকারিতা বাড়ায়। আপনি এটি সেটিংস অ্যাপের ‘Battery’ মেনুর মধ্যে ‘Power Mode’ সাবমেনুতে খুঁজে পাবেন।
অ্যাডাপটিভ পাওয়ার যেভাবে কাজ করে
অ্যাপল এই ফিচারটির কাজ সম্পর্কে জানিয়েছে: যখন ব্যাটারির ব্যবহার স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হবে, তখন আইফোন ব্যাটারির স্থায়িত্ব বাড়ানোর জন্য পারফরম্যান্সে ছোটখাটো সামঞ্জস্য করতে পারে। এর মধ্যে সামান্য ডিসপ্লে ব্রাইটনেস কমানো বা কিছু কার্যক্রমের জন্য সামান্য বেশি সময় নেওয়া—এ ধরনের কিছু সমন্বয় করে।
এর মানে হলো, ফোন যখন স্বাভাবিকভাবে চলছে, তখন এর পারফরম্যান্স বা ব্যাটারি লাইফ পরিবর্তিত হবে না। কিন্তু যখন ফোনটি স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি ব্যবহৃত হবে, তখন অ্যাডাপটিভ পাওয়ার সক্রিয় হবে এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতায় ন্যূনতম প্রভাব ফেলেই ছোটখাটো সমন্বয়ের মাধ্যমে ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দেবে।
যদিও অ্যাপল এই ফিচারটিকে সরাসরি আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) ফিচার হিসেবে প্রচার করছে না, তবুও প্রযুক্তিগতভাবে এর হার্ডওয়্যার প্রয়োজনীয়তা অ্যাপল ইন্টেলিজেন্স-এর মতোই। তাই এই নতুন ব্যাটারি সেটিংসটি ব্যবহার করার জন্য আইফোনটি অবশ্যই আইফোন ১৭ বা আইফোন এয়ার, আইফোন ১৬ অথবা আইফোন ১৫ প্রো মডেলের হতে হবে।

২০২৪ সালে ২০-২৫ হাজার টাকার বাজেটে স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের জন্য অসাধারণ ফিচারসহ বেশ কিছু মডেল বাজারে এসেছে। রিয়েলমি সি৭৫ শক্তিশালী আইপি ৬৯ রেটিং এবং টেকসই গঠনের জন্য বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। ফটোগ্রাফির জন্য অপো এ৬০ অসাধারণ, আর দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারির জন্য ভিভো ওয়াই ২৮ ব্যবহারকারীদের প্রিয়...
২৭ ডিসেম্বর ২০২৪
অনলিফ্যানস মূলত একটি সাবস্ক্রিপশনভিত্তিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম, যেখানে নির্মাতারা সরাসরি ভক্তদের কাছ থেকে আয় করতে পারেন। তবে এটি অন্য প্ল্যাটফর্মগুলোর মতো নয়। এখানে নির্মাতারা ছবি, ভিডিও, লাইভস্ট্রিম এবং বার্তা শেয়ার করে আয় করতে পারেন।
২ দিন আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এখন আর কোনো ভবিষ্যতের স্বপ্ন নয়, বরং আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অপরিহার্য অংশ। এটি শুধু কাজের পদ্ধতিকে পরিবর্তন করছে না, বরং শিল্প এবং শিক্ষাক্ষেত্রে নতুন দিগন্ত খুলে দিচ্ছে। ব্যবসায় জটিল প্রক্রিয়া সরলীকরণ এবং দ্রুত, নির্ভুল সিদ্ধান্ত গ্রহণে এআই-এর অবদানকে একুশ শতকের বৃহত্তম...
২ দিন আগে
চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চালিত ওয়েব ব্রাউজার ‘চ্যাটজিপিটি অ্যাটলাস’ বাজারে আসার খবর প্রকাশ হতেই যেন বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্রাউজার গুগল ক্রোমের নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অ্যালফাবেটের দুর্দিন শুরু হয়ে গেল।
৪ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কর্মীপ্রতি আয়ের দিক থেকে প্রযুক্তি শিল্পের জায়ান্টদের ছাড়িয়ে গেছে সাবস্ক্রিপশনভিত্তিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম অনলিফ্যানস। আর্থিক ও বিপণন সংস্থা বারচার্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৪ সালে প্রতিষ্ঠানটি তাদের প্রত্যেক কর্মী থেকে ৩৭ দশমিক ৬ মিলিয়ন ডলার (প্রায় ৪০৭ কোটি টাকা) আয় করেছে।
এর মাধ্যমে মাত্র ৪২ জন কর্মী নিয়ে পরিচালিত এই প্রতিষ্ঠানটি রাজস্ব-দক্ষ বা রেভেনিউ-এফিশিয়েন্টে এনভিডিয়া (৩.৬ মিলিয়ন ডলার) ও অ্যাপলের (২.৪ মিলিয়ন ডলার) মতো বিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি জায়ান্টদেরও ছাড়িয়ে গেছে।
২০২৪ অর্থবছরে অনলিফ্যানসের মোট লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৭.২২ বিলিয়ন ডলার, যার মধ্যে প্রতিষ্ঠানটি ১.৪১ বিলিয়ন ডলার নিট মুনাফা অর্জন করেছে। বর্তমানে প্ল্যাটফর্মটিতে ৪৬ লাখের বেশি কনটেন্ট নির্মাতা (ক্রিয়েটর) এবং ৩৭৭ মিলিয়ন নিবন্ধিত ব্যবহারকারী রয়েছে।
অনলিফ্যানস মূলত একটি সাবস্ক্রিপশনভিত্তিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম, যেখানে নির্মাতারা সরাসরি ভক্তদের কাছ থেকে আয় করতে পারেন। তবে এটি অন্য প্ল্যাটফর্মগুলোর মতো নয়। এখানে নির্মাতারা ছবি, ভিডিও, লাইভস্ট্রিম এবং বার্তা শেয়ার করে আয় করতে পারেন। যদিও এটি প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্টের জন্য বেশি পরিচিত, তবে এখন অনেকে ফিটনেস, সংগীত, রান্না শেখানোসহ নানা ধরনের কনটেন্ট দিয়েও আয় করছেন।
ব্যবহারকারীরা মাসিক সাবস্ক্রিপশন ফি দিয়ে কোনো ক্রিয়েটরের কনটেন্ট দেখতে পারেন। এ ছাড়া কনটেন্ট ক্রিয়েটররা টিপস ও ‘পে পার ভিউ’ কনটেন্ট থেকে বাড়তি অর্থ উপার্জন করেন। আর এই কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের আয় থেকে ২০ শতাংশ কমিশন নেয় অনলিফ্যানস।
২০১৬ সালে অনলিফ্যানস প্রতিষ্ঠা করেন ব্রিটিশ উদ্যোক্তা টিম স্টোকলি। পরে ২০২১ সালে প্রতিষ্ঠানটির বেশির ভাগ শেয়ার কিনে নেয় ফিনিক্স ইন্টারন্যাশনাল, যার নেতৃত্বে আছেন ইউক্রেনীয়-আমেরিকান বিলিয়নিয়ার লিওনিদ রাডভিনস্কি।
বিগত কয়েক বছরে অনলিফ্যানস দ্রুত জনপ্রিয়তা অর্জন করে, বিশেষ করে প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্টের জন্য। আর্থিক হিসেবে, ২০২৪ সালে অনলিফ্যানস ৬৮৪ মিলিয়ন ডলার কর-পূর্ব মুনাফা এবং ৫২০ মিলিয়ন ডলার নিট মুনাফা করেছে। একই সময়ে ক্রিয়েটরদের আয় ছিল ৫.৮ বিলিয়ন ডলার, যার ২০ শতাংশ কমিশন অনলিফ্যানসের।
চলতি বছরে ক্রিয়েটর অ্যাকাউন্ট ১৩ শতাংশ এবং ফ্যান অ্যাকাউন্ট ২৪ শতাংশ বেড়েছে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি ২০২৪ সালে এর মালিক লিওনিদ রাডভিনস্কিকে ৭০১ মিলিয়ন ডলার লভ্যাংশ দিয়েছে।

কর্মীপ্রতি আয়ের দিক থেকে প্রযুক্তি শিল্পের জায়ান্টদের ছাড়িয়ে গেছে সাবস্ক্রিপশনভিত্তিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম অনলিফ্যানস। আর্থিক ও বিপণন সংস্থা বারচার্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৪ সালে প্রতিষ্ঠানটি তাদের প্রত্যেক কর্মী থেকে ৩৭ দশমিক ৬ মিলিয়ন ডলার (প্রায় ৪০৭ কোটি টাকা) আয় করেছে।
এর মাধ্যমে মাত্র ৪২ জন কর্মী নিয়ে পরিচালিত এই প্রতিষ্ঠানটি রাজস্ব-দক্ষ বা রেভেনিউ-এফিশিয়েন্টে এনভিডিয়া (৩.৬ মিলিয়ন ডলার) ও অ্যাপলের (২.৪ মিলিয়ন ডলার) মতো বিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি জায়ান্টদেরও ছাড়িয়ে গেছে।
২০২৪ অর্থবছরে অনলিফ্যানসের মোট লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৭.২২ বিলিয়ন ডলার, যার মধ্যে প্রতিষ্ঠানটি ১.৪১ বিলিয়ন ডলার নিট মুনাফা অর্জন করেছে। বর্তমানে প্ল্যাটফর্মটিতে ৪৬ লাখের বেশি কনটেন্ট নির্মাতা (ক্রিয়েটর) এবং ৩৭৭ মিলিয়ন নিবন্ধিত ব্যবহারকারী রয়েছে।
অনলিফ্যানস মূলত একটি সাবস্ক্রিপশনভিত্তিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম, যেখানে নির্মাতারা সরাসরি ভক্তদের কাছ থেকে আয় করতে পারেন। তবে এটি অন্য প্ল্যাটফর্মগুলোর মতো নয়। এখানে নির্মাতারা ছবি, ভিডিও, লাইভস্ট্রিম এবং বার্তা শেয়ার করে আয় করতে পারেন। যদিও এটি প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্টের জন্য বেশি পরিচিত, তবে এখন অনেকে ফিটনেস, সংগীত, রান্না শেখানোসহ নানা ধরনের কনটেন্ট দিয়েও আয় করছেন।
ব্যবহারকারীরা মাসিক সাবস্ক্রিপশন ফি দিয়ে কোনো ক্রিয়েটরের কনটেন্ট দেখতে পারেন। এ ছাড়া কনটেন্ট ক্রিয়েটররা টিপস ও ‘পে পার ভিউ’ কনটেন্ট থেকে বাড়তি অর্থ উপার্জন করেন। আর এই কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের আয় থেকে ২০ শতাংশ কমিশন নেয় অনলিফ্যানস।
২০১৬ সালে অনলিফ্যানস প্রতিষ্ঠা করেন ব্রিটিশ উদ্যোক্তা টিম স্টোকলি। পরে ২০২১ সালে প্রতিষ্ঠানটির বেশির ভাগ শেয়ার কিনে নেয় ফিনিক্স ইন্টারন্যাশনাল, যার নেতৃত্বে আছেন ইউক্রেনীয়-আমেরিকান বিলিয়নিয়ার লিওনিদ রাডভিনস্কি।
বিগত কয়েক বছরে অনলিফ্যানস দ্রুত জনপ্রিয়তা অর্জন করে, বিশেষ করে প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্টের জন্য। আর্থিক হিসেবে, ২০২৪ সালে অনলিফ্যানস ৬৮৪ মিলিয়ন ডলার কর-পূর্ব মুনাফা এবং ৫২০ মিলিয়ন ডলার নিট মুনাফা করেছে। একই সময়ে ক্রিয়েটরদের আয় ছিল ৫.৮ বিলিয়ন ডলার, যার ২০ শতাংশ কমিশন অনলিফ্যানসের।
চলতি বছরে ক্রিয়েটর অ্যাকাউন্ট ১৩ শতাংশ এবং ফ্যান অ্যাকাউন্ট ২৪ শতাংশ বেড়েছে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি ২০২৪ সালে এর মালিক লিওনিদ রাডভিনস্কিকে ৭০১ মিলিয়ন ডলার লভ্যাংশ দিয়েছে।

২০২৪ সালে ২০-২৫ হাজার টাকার বাজেটে স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের জন্য অসাধারণ ফিচারসহ বেশ কিছু মডেল বাজারে এসেছে। রিয়েলমি সি৭৫ শক্তিশালী আইপি ৬৯ রেটিং এবং টেকসই গঠনের জন্য বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। ফটোগ্রাফির জন্য অপো এ৬০ অসাধারণ, আর দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারির জন্য ভিভো ওয়াই ২৮ ব্যবহারকারীদের প্রিয়...
২৭ ডিসেম্বর ২০২৪
আইফোনের ব্যাটারির স্থায়িত্ব নিয়ে সব সময়ই কিছুটা উদ্বেগ ও হতাশা থাকে। তবে আলট্রা-থিন আইফোন এয়ার ব্যবহার করুন বা শক্তিশালী আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক—সম্প্রতি আইওএস ২৬ অপারেটিং সিস্টেমে একটি নতুন সেটিংস যুক্ত করা হয়েছে। এই সেটিংস আইফোনের ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দিতে পারে।
২০ ঘণ্টা আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এখন আর কোনো ভবিষ্যতের স্বপ্ন নয়, বরং আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অপরিহার্য অংশ। এটি শুধু কাজের পদ্ধতিকে পরিবর্তন করছে না, বরং শিল্প এবং শিক্ষাক্ষেত্রে নতুন দিগন্ত খুলে দিচ্ছে। ব্যবসায় জটিল প্রক্রিয়া সরলীকরণ এবং দ্রুত, নির্ভুল সিদ্ধান্ত গ্রহণে এআই-এর অবদানকে একুশ শতকের বৃহত্তম...
২ দিন আগে
চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চালিত ওয়েব ব্রাউজার ‘চ্যাটজিপিটি অ্যাটলাস’ বাজারে আসার খবর প্রকাশ হতেই যেন বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্রাউজার গুগল ক্রোমের নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অ্যালফাবেটের দুর্দিন শুরু হয়ে গেল।
৪ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এখন আর কোনো ভবিষ্যতের স্বপ্ন নয়, বরং আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অপরিহার্য অংশ। এটি শুধু কাজের পদ্ধতিকে পরিবর্তন করছে না, বরং শিল্প এবং শিক্ষাক্ষেত্রে নতুন দিগন্ত খুলে দিচ্ছে। ব্যবসায় জটিল প্রক্রিয়া সরলীকরণ এবং দ্রুত, নির্ভুল সিদ্ধান্ত গ্রহণে এআই-এর অবদানকে একুশ শতকের বৃহত্তম প্রযুক্তিগত বিপ্লব হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। এ কারণেই পেশাজীবী এবং শিক্ষার্থীদের জন্য এআই-এর মৌলিক ধারণা ও প্রায়োগিক দক্ষতা অর্জন করা এখন সময়ের দাবি।
গুগল সম্প্রতি পাঁচটি এআই কোর্স এবং প্রশিক্ষণ টুল চালু করেছে। এই টুলগুলোর ব্যবহার ইচ্ছুকদের এআই প্রযুক্তির গভীরে প্রবেশ করতে সাহায্য করবে। গুগল জানিয়েছে, অনলাইন প্রশিক্ষণ প্রোগ্রামগুলো ব্যবহারকারীদের তাদের কাজ বা ব্যবসায় এআই-এর সর্বোচ্চ সুবিধা নিতে সাহায্য করার জন্য তৈরি করা হয়েছে।
গুগল-এর পাঁচটি প্রধান এআই প্রশিক্ষণ প্রোগ্রাম
১. প্রম্পটিং এসেনশিয়ালস (Prompting Essentials)
(সময়: ৬ ঘণ্টা, অনলাইন ও বিনা মূল্যে)
এই বিশেষ কোর্সটি মূলত কার্যকর এআই ব্যবহার শেখানোর জন্য তৈরি। গুগল-এর এআই বিশেষজ্ঞদের দ্বারা পরিচালিত এই প্রোগ্রামে ব্যবহারকারীকে শেখানো হবে কীভাবে সুনির্দিষ্ট, স্পষ্ট এবং কার্যকর প্রম্পট বা নির্দেশ লিখতে হয়। এর মাধ্যমে একজন ব্যবহারকারী জেনারেটিভ এআই থেকে তার প্রত্যাশিত উত্তর বা ফলাফল দ্রুত ও নির্ভুলভাবে বের করে আনতে পারবে।
আলোচ্য বিষয়:
কার্যকর প্রম্পট লেখার পাঁচটি মূল পদক্ষেপ এবং এর পেছনের যুক্তি—যা আপনাকে এআই-কে নিখুঁত নির্দেশ দিতে সাহায্য করবে।
দৈনন্দিন কাজকর্মে প্রম্পটিং কৌশল প্রয়োগের মাধ্যমে সময়ের সাশ্রয় এবং উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি।
বিশেষত ডেটা বিশ্লেষণ এবং আকর্ষণীয় প্রেজেন্টেশন স্লাইড তৈরির মতো জটিল কাজ দ্রুত সম্পন্ন করার জন্য প্রম্পটের ব্যবহার।
কথোপকথনের মাধ্যমে পরিচালিত এআই এজেন্ট ব্যবহারের জন্য বিশেষজ্ঞের পরামর্শসহ কার্যকর প্রম্পট তৈরি।
২. এআই এসেনশিয়ালস (AI Essentials)
(সময়: ৫ ঘণ্টা, স্ব-শিক্ষামূলক)
এই স্ব-শিক্ষামূলক কোর্সটি সব শিল্প এবং অভিজ্ঞতার স্তরের মানুষের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। দৈনন্দিন কাজকে আরও দ্রুত করতে এবং এআই ব্যবহার করার সময় উদ্ভাবনী উপায়ে চিন্তা করতে এই কোর্স অনুপ্রেরণা জোগাবে। এখানে শেখানো হবে কীভাবে দায়িত্বশীলতার সঙ্গে এআই ব্যবহার করা যায়।
আলোচ্য বিষয়:
জেনারেটিভ এআই ব্যবহার করে নতুন ধারণা এবং কনটেন্ট তৈরি করার কৌশল।
উদ্দেশ্য অনুযায়ী ফলাফল পাওয়ার জন্য প্রম্পটে পর্যাপ্ত বিশদ তথ্য দেওয়ার গুরুত্ব।
এআই সিস্টেমে থাকা পক্ষপাতের ঝুঁকিগুলো আবিষ্কার করা এবং তা দায়িত্বশীলভাবে পরিচালনা করা—যা এআই-এর নৈতিক ব্যবহারের জন্য অপরিহার্য।
দ্রুত পরিবর্তনশীল এআই ল্যান্ডস্কেপ থেকে বর্তমান তথ্য ব্যবহার করা এবং এর সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া।
৩. ছোট ব্যবসার জন্য এআই (AI for Small Business)
ছোট এবং মাঝারি আকারের উদ্যোক্তাদের কথা মাথায় রেখে এই প্রোগ্রামটি ডিজাইন করা হয়েছে। এই কোর্স আপনাকে শেখাবে কীভাবে আপনার ব্যবসায়ের বৃদ্ধির জন্য সঠিক এআই টুলস নির্বাচন করতে হয়। এই কোর্সে গুগল এআই ব্যবহার করে বাস্তব ব্যবসায়িক সমস্যা (যেমন: গ্রাহক পরিষেবা উন্নত করা বা ইনভেনটরি অপ্টিমাইজ করা) সমাধানের ব্যবহারিক সুযোগ রয়েছে।
৪. শিক্ষাবিদদের জন্য জেমিনি জেনারেটিভ এআই (Generative AI for Educators with Gemini)
(সময়: ২ ঘণ্টা)
এই সংক্ষিপ্ত কোর্সটি শিক্ষকদের জন্য বিশেষভাবে উপযোগী। এখানে জেমিনি মডেল ব্যবহার করে কীভাবে সম্পূর্ণরূপে নতুন কনটেন্ট (টেক্সট, ছবি, বা অন্যান্য মিডিয়া) তৈরি করা যায়, তার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে।
জেমিনি ব্যবহারের ক্ষেত্র:
সময় বাঁচানো এবং শিক্ষার্থীদের জন্য ব্যক্তিগতকৃত শিক্ষার পরিবেশ তৈরি করা (যেমন: দ্রুত গ্রেডিং বা ব্যক্তিগত চাহিদা অনুযায়ী কুইজ তৈরি)।
পাঠ পরিকল্পনা তৈরি, পুরোনো শিক্ষামূলক উপকরণ আপডেট করা এবং অন্যান্য প্রশাসনিক কাজ দ্রুত শেষ করা।
সৃজনশীলতা বৃদ্ধি করে পাঠদান পদ্ধতিকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলা।
৫. শিক্ষার্থীদের জন্য এআই (AI for Students)
শিক্ষার্থীরা কীভাবে পড়ালেখা এবং ভবিষ্যতের কর্মজীবনের জন্য প্রস্তুত হতে এআই-কে আরও ভালোভাবে ব্যবহার করতে পারে, তা বোঝানোর জন্যই এই কোর্সটি তৈরি। এখানে এআই ব্যবহারের চারটি প্রধান ক্ষেত্রে মনোযোগ দেওয়া হয়েছে:
হোমওয়ার্ক সহায়তা: দ্রুত তথ্য সংগ্রহ ও সংহত করে হোমওয়ার্কের আউটলাইন তৈরি করা এবং ধারণা স্পষ্ট করা।
পরীক্ষা প্রস্তুতি: কঠিন বিষয়বস্তু সহজে বোঝার জন্য ইন্টারেকটিভ লার্নিং টুলস হিসেবে এআই-এর সাহায্য নেওয়া।
লেখালেখি: প্রবন্ধ বা রিপোর্ট লেখার কাঠামো তৈরি করা এবং ব্যাকরণগত ভুল সংশোধনের মাধ্যমে লেখার মান উন্নত করা।
চাকরির সন্ধান: কার্যকর জীবনবৃত্তান্ত (সিভি) তৈরি এবং চাকরির সাক্ষাৎকারের জন্য মক ইন্টারভিউ অনুশীলনের প্রস্তুতি নেওয়া।
গুগল বলেছেন, তাদের এই উদ্যোগের মূল লক্ষ্য হলো—শিক্ষার্থী, শিক্ষক এবং উদ্যোক্তাসহ সমাজের সব স্তরের মানুষের জন্য এআই-কে সহজলভ্য করা। এআই-এর জ্ঞানকে গণতান্ত্রিক ও স্বাভাবিক করার এই প্রক্রিয়া ভবিষ্যতে দক্ষতা বৃদ্ধি এবং কর্মজীবনের নতুন সুযোগ সৃষ্টিতে বিশাল ভূমিকা রাখবে বলে মনে করে গুগল।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এখন আর কোনো ভবিষ্যতের স্বপ্ন নয়, বরং আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অপরিহার্য অংশ। এটি শুধু কাজের পদ্ধতিকে পরিবর্তন করছে না, বরং শিল্প এবং শিক্ষাক্ষেত্রে নতুন দিগন্ত খুলে দিচ্ছে। ব্যবসায় জটিল প্রক্রিয়া সরলীকরণ এবং দ্রুত, নির্ভুল সিদ্ধান্ত গ্রহণে এআই-এর অবদানকে একুশ শতকের বৃহত্তম প্রযুক্তিগত বিপ্লব হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। এ কারণেই পেশাজীবী এবং শিক্ষার্থীদের জন্য এআই-এর মৌলিক ধারণা ও প্রায়োগিক দক্ষতা অর্জন করা এখন সময়ের দাবি।
গুগল সম্প্রতি পাঁচটি এআই কোর্স এবং প্রশিক্ষণ টুল চালু করেছে। এই টুলগুলোর ব্যবহার ইচ্ছুকদের এআই প্রযুক্তির গভীরে প্রবেশ করতে সাহায্য করবে। গুগল জানিয়েছে, অনলাইন প্রশিক্ষণ প্রোগ্রামগুলো ব্যবহারকারীদের তাদের কাজ বা ব্যবসায় এআই-এর সর্বোচ্চ সুবিধা নিতে সাহায্য করার জন্য তৈরি করা হয়েছে।
গুগল-এর পাঁচটি প্রধান এআই প্রশিক্ষণ প্রোগ্রাম
১. প্রম্পটিং এসেনশিয়ালস (Prompting Essentials)
(সময়: ৬ ঘণ্টা, অনলাইন ও বিনা মূল্যে)
এই বিশেষ কোর্সটি মূলত কার্যকর এআই ব্যবহার শেখানোর জন্য তৈরি। গুগল-এর এআই বিশেষজ্ঞদের দ্বারা পরিচালিত এই প্রোগ্রামে ব্যবহারকারীকে শেখানো হবে কীভাবে সুনির্দিষ্ট, স্পষ্ট এবং কার্যকর প্রম্পট বা নির্দেশ লিখতে হয়। এর মাধ্যমে একজন ব্যবহারকারী জেনারেটিভ এআই থেকে তার প্রত্যাশিত উত্তর বা ফলাফল দ্রুত ও নির্ভুলভাবে বের করে আনতে পারবে।
আলোচ্য বিষয়:
কার্যকর প্রম্পট লেখার পাঁচটি মূল পদক্ষেপ এবং এর পেছনের যুক্তি—যা আপনাকে এআই-কে নিখুঁত নির্দেশ দিতে সাহায্য করবে।
দৈনন্দিন কাজকর্মে প্রম্পটিং কৌশল প্রয়োগের মাধ্যমে সময়ের সাশ্রয় এবং উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি।
বিশেষত ডেটা বিশ্লেষণ এবং আকর্ষণীয় প্রেজেন্টেশন স্লাইড তৈরির মতো জটিল কাজ দ্রুত সম্পন্ন করার জন্য প্রম্পটের ব্যবহার।
কথোপকথনের মাধ্যমে পরিচালিত এআই এজেন্ট ব্যবহারের জন্য বিশেষজ্ঞের পরামর্শসহ কার্যকর প্রম্পট তৈরি।
২. এআই এসেনশিয়ালস (AI Essentials)
(সময়: ৫ ঘণ্টা, স্ব-শিক্ষামূলক)
এই স্ব-শিক্ষামূলক কোর্সটি সব শিল্প এবং অভিজ্ঞতার স্তরের মানুষের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। দৈনন্দিন কাজকে আরও দ্রুত করতে এবং এআই ব্যবহার করার সময় উদ্ভাবনী উপায়ে চিন্তা করতে এই কোর্স অনুপ্রেরণা জোগাবে। এখানে শেখানো হবে কীভাবে দায়িত্বশীলতার সঙ্গে এআই ব্যবহার করা যায়।
আলোচ্য বিষয়:
জেনারেটিভ এআই ব্যবহার করে নতুন ধারণা এবং কনটেন্ট তৈরি করার কৌশল।
উদ্দেশ্য অনুযায়ী ফলাফল পাওয়ার জন্য প্রম্পটে পর্যাপ্ত বিশদ তথ্য দেওয়ার গুরুত্ব।
এআই সিস্টেমে থাকা পক্ষপাতের ঝুঁকিগুলো আবিষ্কার করা এবং তা দায়িত্বশীলভাবে পরিচালনা করা—যা এআই-এর নৈতিক ব্যবহারের জন্য অপরিহার্য।
দ্রুত পরিবর্তনশীল এআই ল্যান্ডস্কেপ থেকে বর্তমান তথ্য ব্যবহার করা এবং এর সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া।
৩. ছোট ব্যবসার জন্য এআই (AI for Small Business)
ছোট এবং মাঝারি আকারের উদ্যোক্তাদের কথা মাথায় রেখে এই প্রোগ্রামটি ডিজাইন করা হয়েছে। এই কোর্স আপনাকে শেখাবে কীভাবে আপনার ব্যবসায়ের বৃদ্ধির জন্য সঠিক এআই টুলস নির্বাচন করতে হয়। এই কোর্সে গুগল এআই ব্যবহার করে বাস্তব ব্যবসায়িক সমস্যা (যেমন: গ্রাহক পরিষেবা উন্নত করা বা ইনভেনটরি অপ্টিমাইজ করা) সমাধানের ব্যবহারিক সুযোগ রয়েছে।
৪. শিক্ষাবিদদের জন্য জেমিনি জেনারেটিভ এআই (Generative AI for Educators with Gemini)
(সময়: ২ ঘণ্টা)
এই সংক্ষিপ্ত কোর্সটি শিক্ষকদের জন্য বিশেষভাবে উপযোগী। এখানে জেমিনি মডেল ব্যবহার করে কীভাবে সম্পূর্ণরূপে নতুন কনটেন্ট (টেক্সট, ছবি, বা অন্যান্য মিডিয়া) তৈরি করা যায়, তার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে।
জেমিনি ব্যবহারের ক্ষেত্র:
সময় বাঁচানো এবং শিক্ষার্থীদের জন্য ব্যক্তিগতকৃত শিক্ষার পরিবেশ তৈরি করা (যেমন: দ্রুত গ্রেডিং বা ব্যক্তিগত চাহিদা অনুযায়ী কুইজ তৈরি)।
পাঠ পরিকল্পনা তৈরি, পুরোনো শিক্ষামূলক উপকরণ আপডেট করা এবং অন্যান্য প্রশাসনিক কাজ দ্রুত শেষ করা।
সৃজনশীলতা বৃদ্ধি করে পাঠদান পদ্ধতিকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলা।
৫. শিক্ষার্থীদের জন্য এআই (AI for Students)
শিক্ষার্থীরা কীভাবে পড়ালেখা এবং ভবিষ্যতের কর্মজীবনের জন্য প্রস্তুত হতে এআই-কে আরও ভালোভাবে ব্যবহার করতে পারে, তা বোঝানোর জন্যই এই কোর্সটি তৈরি। এখানে এআই ব্যবহারের চারটি প্রধান ক্ষেত্রে মনোযোগ দেওয়া হয়েছে:
হোমওয়ার্ক সহায়তা: দ্রুত তথ্য সংগ্রহ ও সংহত করে হোমওয়ার্কের আউটলাইন তৈরি করা এবং ধারণা স্পষ্ট করা।
পরীক্ষা প্রস্তুতি: কঠিন বিষয়বস্তু সহজে বোঝার জন্য ইন্টারেকটিভ লার্নিং টুলস হিসেবে এআই-এর সাহায্য নেওয়া।
লেখালেখি: প্রবন্ধ বা রিপোর্ট লেখার কাঠামো তৈরি করা এবং ব্যাকরণগত ভুল সংশোধনের মাধ্যমে লেখার মান উন্নত করা।
চাকরির সন্ধান: কার্যকর জীবনবৃত্তান্ত (সিভি) তৈরি এবং চাকরির সাক্ষাৎকারের জন্য মক ইন্টারভিউ অনুশীলনের প্রস্তুতি নেওয়া।
গুগল বলেছেন, তাদের এই উদ্যোগের মূল লক্ষ্য হলো—শিক্ষার্থী, শিক্ষক এবং উদ্যোক্তাসহ সমাজের সব স্তরের মানুষের জন্য এআই-কে সহজলভ্য করা। এআই-এর জ্ঞানকে গণতান্ত্রিক ও স্বাভাবিক করার এই প্রক্রিয়া ভবিষ্যতে দক্ষতা বৃদ্ধি এবং কর্মজীবনের নতুন সুযোগ সৃষ্টিতে বিশাল ভূমিকা রাখবে বলে মনে করে গুগল।

২০২৪ সালে ২০-২৫ হাজার টাকার বাজেটে স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের জন্য অসাধারণ ফিচারসহ বেশ কিছু মডেল বাজারে এসেছে। রিয়েলমি সি৭৫ শক্তিশালী আইপি ৬৯ রেটিং এবং টেকসই গঠনের জন্য বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। ফটোগ্রাফির জন্য অপো এ৬০ অসাধারণ, আর দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারির জন্য ভিভো ওয়াই ২৮ ব্যবহারকারীদের প্রিয়...
২৭ ডিসেম্বর ২০২৪
আইফোনের ব্যাটারির স্থায়িত্ব নিয়ে সব সময়ই কিছুটা উদ্বেগ ও হতাশা থাকে। তবে আলট্রা-থিন আইফোন এয়ার ব্যবহার করুন বা শক্তিশালী আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক—সম্প্রতি আইওএস ২৬ অপারেটিং সিস্টেমে একটি নতুন সেটিংস যুক্ত করা হয়েছে। এই সেটিংস আইফোনের ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দিতে পারে।
২০ ঘণ্টা আগে
অনলিফ্যানস মূলত একটি সাবস্ক্রিপশনভিত্তিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম, যেখানে নির্মাতারা সরাসরি ভক্তদের কাছ থেকে আয় করতে পারেন। তবে এটি অন্য প্ল্যাটফর্মগুলোর মতো নয়। এখানে নির্মাতারা ছবি, ভিডিও, লাইভস্ট্রিম এবং বার্তা শেয়ার করে আয় করতে পারেন।
২ দিন আগে
চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চালিত ওয়েব ব্রাউজার ‘চ্যাটজিপিটি অ্যাটলাস’ বাজারে আসার খবর প্রকাশ হতেই যেন বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্রাউজার গুগল ক্রোমের নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অ্যালফাবেটের দুর্দিন শুরু হয়ে গেল।
৪ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চালিত ওয়েব ব্রাউজার ‘চ্যাটজিপিটি অ্যাটলাস’ বাজারে আসার খবর প্রকাশ হতেই যেন বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্রাউজার গুগল ক্রোমের নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অ্যালফাবেটের দুর্দিন শুরু হয়ে গেল।
অনলাইন সার্চে গুগলকে বেআইনি একচেটিয়া আধিপত্যকারী ঘোষণার এক বছর পর ওপেনএআই এই ব্রাউজার নিয়ে এল।
গতকাল মঙ্গলবার দ্রুত প্রতিযোগিতামূলক হয়ে ওঠা ওয়েব ব্রাউজারের বাজারে চ্যাটজিপিটি অ্যাটলাসকে নিয়ে আসার ঘোষণা দেন ওপেনএআইর সিইও স্যাম অল্টম্যান। এই ঘোষণার কিছুক্ষণ পরই অ্যালফাবেটের শেয়ারের মূল্য ৩ শতাংশ কমে যায়।
অল্টম্যান জানান, চ্যাটজিপিটিকে কেন্দ্র করে তৈরি এই ওয়েবসাইটটি গতকাল মঙ্গলবার অ্যাপলের ম্যাকওএস অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে। শিগগিরই উইন্ডোজ ও মোবাইল ডিভাইসে এটির যাত্রা শুরু বলে আশা করছেন তিনি।
ক্রমবর্ধমান ব্যবহারকারী এবং এআই খাতে বিপুল বিনিয়োগকে কাজে লাগিয়ে নতুন উপায়ে আয় বাড়াতে চাচ্ছে ওপেনএআই। সেই লক্ষ্যেই ওয়েব ব্রাউজার আনল প্রতিষ্ঠানটি। অল্টম্যান বলেন, ‘আরও অনেক কিছু যোগ করার আছে। সবেমাত্র শুরু।’
ওপেনএআই জানিয়েছে, অ্যাটলাসে একটি পেইড ‘এজেন্ট মোড’ থাকবে। এর মাধ্যমে চ্যাটবট স্বয়ংক্রিয়ভাবে সার্চ বা অনুসন্ধান প্রক্রিয়া পরিচালনা করবে। তবে এজেন্ট মোড শুধু পেইড চ্যাটজিপিটি সাবস্ক্রাইবারদের জন্য থাকবে। এজেন্ট মোড ব্যবহারকারীর মাউস ও কীবোর্ডের নিয়ন্ত্রণ নিতে সক্ষম।
অল্টম্যান জানান, অ্যাটলাসের এজেন্ট মোড আপাতত শুধু প্লাস এবং প্রো ব্যবহারকারীদের জন্য সীমিত থাকবে।
তিনি বলেন, ‘এই এজেন্টটি আপনার জন্য কাজ করবে, আপনাকে আরও ভালোভাবে জানবে, প্রয়োজনীয় তথ্য আগেভাগেই সংগ্রহ করবে, ইন্টারনেটে আপনি যা চাইতে পারেন তা খুঁজে বের করবে এবং সেগুলো একত্রিত করবে, যা আমরা একটু দেখিয়েছি। আমরা মনে করি, এটিকে আমরা যথেষ্ট দূর পর্যন্ত এগিয়ে নিতে পারব।’
মঙ্গলবার এই ঘোষণার আগে ওপেনএআই একাধিক চুক্তি এবং পণ্যের ঘোষণা দেয়। এনভিডিয়ার সঙ্গে অংশীদারত্ব বাড়ানো এবং এআই-জেনারেটেড কনটেন্টের জন্য টিকটকের প্রতিদ্বন্দ্বী অ্যাপ সোরা ২-এর লঞ্চ করে তারা।
ওয়েব ব্রাউজারগুলো ক্রমেই এআইর সঙ্গে সমন্বিত হয়ে যাচ্ছে। গুগল ক্রোমসহ অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনগুলোতে জেমিনি এআইকে একীভূত করার কাজ করছে। মাইক্রোসফটও এজ ব্রাউজারে এআই ফিচার যুক্ত করেছে।
এছাড়াও, পারপ্লেক্সিটির মতো অনেক এআই স্টার্টআপ এআই ব্রাউজারের অভিজ্ঞতা সরবরাহ করছে, যার মধ্যে রয়েছে সম্প্রতি চালু হওয়া কমেট ব্রাউজার উল্লেখযোগ্য।
যদি কারও মনে দ্বিধা থাকে তাহলে ওপেনএআই আশা করছে, ব্যবহারকারীরা ক্রোম, সাফারি বা এজ ছেড়ে তাদের প্ল্যাটফর্মে আসবে। অ্যাটলাস স্পষ্ট ঘোষণা দিয়েছে ডাউনলোড পেজে। তারা লিখেছে, ‘চ্যাটজিপিটিকে ডিফল্ট ব্রাউজার হিসেবে সেট করুন এবং ৭ দিনের জন্য বুস্টেড লিমিট পান।’
চ্যাটজিপিটির সাপ্তাহিক সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা এখন ৮০ কোটি। এই ব্যবহারকারীদের আকৃষ্ট করতে বেশ কিছু নতুন উদ্যোগ নিয়েছে। তারা ইতিমধ্যে ই-কমার্স সাইট ইটসি ও শপিফাই এবং বুকিং পরিষেবা এক্সপিডিয়া ও বুকিং ডটকমের সঙ্গে অংশীদারত্ব চুক্তি করেছে।

চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চালিত ওয়েব ব্রাউজার ‘চ্যাটজিপিটি অ্যাটলাস’ বাজারে আসার খবর প্রকাশ হতেই যেন বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্রাউজার গুগল ক্রোমের নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অ্যালফাবেটের দুর্দিন শুরু হয়ে গেল।
অনলাইন সার্চে গুগলকে বেআইনি একচেটিয়া আধিপত্যকারী ঘোষণার এক বছর পর ওপেনএআই এই ব্রাউজার নিয়ে এল।
গতকাল মঙ্গলবার দ্রুত প্রতিযোগিতামূলক হয়ে ওঠা ওয়েব ব্রাউজারের বাজারে চ্যাটজিপিটি অ্যাটলাসকে নিয়ে আসার ঘোষণা দেন ওপেনএআইর সিইও স্যাম অল্টম্যান। এই ঘোষণার কিছুক্ষণ পরই অ্যালফাবেটের শেয়ারের মূল্য ৩ শতাংশ কমে যায়।
অল্টম্যান জানান, চ্যাটজিপিটিকে কেন্দ্র করে তৈরি এই ওয়েবসাইটটি গতকাল মঙ্গলবার অ্যাপলের ম্যাকওএস অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে। শিগগিরই উইন্ডোজ ও মোবাইল ডিভাইসে এটির যাত্রা শুরু বলে আশা করছেন তিনি।
ক্রমবর্ধমান ব্যবহারকারী এবং এআই খাতে বিপুল বিনিয়োগকে কাজে লাগিয়ে নতুন উপায়ে আয় বাড়াতে চাচ্ছে ওপেনএআই। সেই লক্ষ্যেই ওয়েব ব্রাউজার আনল প্রতিষ্ঠানটি। অল্টম্যান বলেন, ‘আরও অনেক কিছু যোগ করার আছে। সবেমাত্র শুরু।’
ওপেনএআই জানিয়েছে, অ্যাটলাসে একটি পেইড ‘এজেন্ট মোড’ থাকবে। এর মাধ্যমে চ্যাটবট স্বয়ংক্রিয়ভাবে সার্চ বা অনুসন্ধান প্রক্রিয়া পরিচালনা করবে। তবে এজেন্ট মোড শুধু পেইড চ্যাটজিপিটি সাবস্ক্রাইবারদের জন্য থাকবে। এজেন্ট মোড ব্যবহারকারীর মাউস ও কীবোর্ডের নিয়ন্ত্রণ নিতে সক্ষম।
অল্টম্যান জানান, অ্যাটলাসের এজেন্ট মোড আপাতত শুধু প্লাস এবং প্রো ব্যবহারকারীদের জন্য সীমিত থাকবে।
তিনি বলেন, ‘এই এজেন্টটি আপনার জন্য কাজ করবে, আপনাকে আরও ভালোভাবে জানবে, প্রয়োজনীয় তথ্য আগেভাগেই সংগ্রহ করবে, ইন্টারনেটে আপনি যা চাইতে পারেন তা খুঁজে বের করবে এবং সেগুলো একত্রিত করবে, যা আমরা একটু দেখিয়েছি। আমরা মনে করি, এটিকে আমরা যথেষ্ট দূর পর্যন্ত এগিয়ে নিতে পারব।’
মঙ্গলবার এই ঘোষণার আগে ওপেনএআই একাধিক চুক্তি এবং পণ্যের ঘোষণা দেয়। এনভিডিয়ার সঙ্গে অংশীদারত্ব বাড়ানো এবং এআই-জেনারেটেড কনটেন্টের জন্য টিকটকের প্রতিদ্বন্দ্বী অ্যাপ সোরা ২-এর লঞ্চ করে তারা।
ওয়েব ব্রাউজারগুলো ক্রমেই এআইর সঙ্গে সমন্বিত হয়ে যাচ্ছে। গুগল ক্রোমসহ অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনগুলোতে জেমিনি এআইকে একীভূত করার কাজ করছে। মাইক্রোসফটও এজ ব্রাউজারে এআই ফিচার যুক্ত করেছে।
এছাড়াও, পারপ্লেক্সিটির মতো অনেক এআই স্টার্টআপ এআই ব্রাউজারের অভিজ্ঞতা সরবরাহ করছে, যার মধ্যে রয়েছে সম্প্রতি চালু হওয়া কমেট ব্রাউজার উল্লেখযোগ্য।
যদি কারও মনে দ্বিধা থাকে তাহলে ওপেনএআই আশা করছে, ব্যবহারকারীরা ক্রোম, সাফারি বা এজ ছেড়ে তাদের প্ল্যাটফর্মে আসবে। অ্যাটলাস স্পষ্ট ঘোষণা দিয়েছে ডাউনলোড পেজে। তারা লিখেছে, ‘চ্যাটজিপিটিকে ডিফল্ট ব্রাউজার হিসেবে সেট করুন এবং ৭ দিনের জন্য বুস্টেড লিমিট পান।’
চ্যাটজিপিটির সাপ্তাহিক সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা এখন ৮০ কোটি। এই ব্যবহারকারীদের আকৃষ্ট করতে বেশ কিছু নতুন উদ্যোগ নিয়েছে। তারা ইতিমধ্যে ই-কমার্স সাইট ইটসি ও শপিফাই এবং বুকিং পরিষেবা এক্সপিডিয়া ও বুকিং ডটকমের সঙ্গে অংশীদারত্ব চুক্তি করেছে।

২০২৪ সালে ২০-২৫ হাজার টাকার বাজেটে স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের জন্য অসাধারণ ফিচারসহ বেশ কিছু মডেল বাজারে এসেছে। রিয়েলমি সি৭৫ শক্তিশালী আইপি ৬৯ রেটিং এবং টেকসই গঠনের জন্য বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। ফটোগ্রাফির জন্য অপো এ৬০ অসাধারণ, আর দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারির জন্য ভিভো ওয়াই ২৮ ব্যবহারকারীদের প্রিয়...
২৭ ডিসেম্বর ২০২৪
আইফোনের ব্যাটারির স্থায়িত্ব নিয়ে সব সময়ই কিছুটা উদ্বেগ ও হতাশা থাকে। তবে আলট্রা-থিন আইফোন এয়ার ব্যবহার করুন বা শক্তিশালী আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক—সম্প্রতি আইওএস ২৬ অপারেটিং সিস্টেমে একটি নতুন সেটিংস যুক্ত করা হয়েছে। এই সেটিংস আইফোনের ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দিতে পারে।
২০ ঘণ্টা আগে
অনলিফ্যানস মূলত একটি সাবস্ক্রিপশনভিত্তিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম, যেখানে নির্মাতারা সরাসরি ভক্তদের কাছ থেকে আয় করতে পারেন। তবে এটি অন্য প্ল্যাটফর্মগুলোর মতো নয়। এখানে নির্মাতারা ছবি, ভিডিও, লাইভস্ট্রিম এবং বার্তা শেয়ার করে আয় করতে পারেন।
২ দিন আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এখন আর কোনো ভবিষ্যতের স্বপ্ন নয়, বরং আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অপরিহার্য অংশ। এটি শুধু কাজের পদ্ধতিকে পরিবর্তন করছে না, বরং শিল্প এবং শিক্ষাক্ষেত্রে নতুন দিগন্ত খুলে দিচ্ছে। ব্যবসায় জটিল প্রক্রিয়া সরলীকরণ এবং দ্রুত, নির্ভুল সিদ্ধান্ত গ্রহণে এআই-এর অবদানকে একুশ শতকের বৃহত্তম...
২ দিন আগে