কে এম সানাউল হক
বর্তমান পৃথিবীতে সবচেয়ে প্রভাব বিস্তারকারী শিল্পমাধ্যম হিসেবে গণ্য করা হয় ফিল্ম বা সিনেমাকে। গত এক দশকে এর নির্মাণশৈলীতে এক বৈপ্লবিক পরিবর্তন ঘটে গেছে। সমাজের গুটিকয়েক কারিগরি সুবিধাপ্রাপ্ত মানুষ থেকে এটি এখন সর্বজনীন মানুষের সৃজনশীলতা প্রকাশের মাধ্যম।
যেহেতু ফিল্ম মেকিং একটি কারিগরি শিল্পমাধ্যম, তাই প্রযুক্তিগত উৎকর্ষের বিষয়টি বিবেচনায় রেখে স্মার্টফোনের ক্যামেরা এবং এডিটিং সক্ষমতার উত্তরোত্তর উন্নয়ন ঘটাচ্ছে নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো। বর্তমান সময়ে স্মার্টফোনের ক্যামেরা ফিচারের ওপরই বেশি মনোযোগী তারা। প্রচলিত ডেডিকেটেড ক্যামেরার সঙ্গে পাল্লা দিতে স্মার্টফোনের অবকাঠামোগত পরিবর্তন ঘটানো হয়েছে। ফোনের ক্যামেরা বাম্পের আউটলুকের মাধ্যমে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সিগনেচার স্টাইল প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে। আবার অনেক ক্যামেরা প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান স্মার্টফোন প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যৌথভাবে ফোনের ক্যামেরা, সেন্সর, লেন্স, ইমেজ ও কালার প্রসেসিং করে থাকে।
স্মার্টফোনের কল্যাণে ফিল্ম মেকিং হয়ে উঠেছে পোর্টেবল। একজন ব্যবহারকারী বিশেষ কোনো প্রস্তুতি ছাড়াই যেকোনো মুহূর্তে ছবি তুলতে বা ভিডিও ধারণ করতে পারেন। তাৎক্ষণিকভাবে প্রয়োজনীয় সম্পাদনা শেষে নির্দিষ্ট জায়গায় পাঠিয়েও দেওয়া যায় সহজে। স্মার্টফোনের ভিন্ন ভিন্ন লেন্সসমৃদ্ধ ক্যামেরা ফিল্ম মেকিংকে করেছে বৈচিত্র্যময় ও নান্দনিক। সাধারণ ভিডিও ধারণ করার পাশাপাশি যুক্ত হয়েছে জুম অপশন। এ ছাড়া ওয়াইড অ্যাঙ্গেল লেন্স ব্যবহার করে দারুণ ল্যান্ডস্কেপ ভিডিও ধারণ করা যায়। দৃশ্য বা পরিস্থিতি বিবেচনায় রেখে ভিডিও করার জন্য রয়েছে পোর্ট্রেট মোড, নাইট মোড, ম্যাক্রো মোড ইত্যাদি। ভিডিওর মান উন্নত করার জন্য আছে বিভিন্ন ধরনের মোড।
যেমন, এইচডিআর মোড, এইচডি থেকে শুরু করে ফোর-কে বা এইট-কে রেজল্যুশনে ভিডিও ধারণ সক্ষমতা, বিভিন্ন হাই ফ্রেম রেট, হাতের ঝাঁকি কমিয়ে আনতে অপটিক্যাল ও ডিজিটাল স্ট্যাবিলাইজার মোড, স্লো মোশন, টাইম ল্যাপস, ডুয়েল ভিডিও মোড, সিনেমা মোড। এ ছাড়া পোস্ট প্রোডাকশনে ভালো ফল পেতে আছে লগ প্রোফাইল, বিভিন্ন অ্যাসপেক্ট রেশিও, দৃষ্টিনন্দন ফিল্টার ইত্যাদি ফিচার। এ ছাড়া ম্যানুয়াল মোডে ডিডিও ধারণ সক্ষমতা আইএসও, শাটার স্পিড, অ্যাপারচার, হোয়াইট ব্যালেন্স, এক্সপোজার ভ্যালু, ফোকাস কন্ট্রোল ইত্যাদি অপশন প্রফেশনাল ব্যবহারকারীদের স্মার্টফোনেও ভিডিও মেকিংয়ে দিয়েছে স্বাধীনতা।
উন্নত ভিডিও ধারণের পাশাপাশি শব্দ ধারণের জন্যও স্মার্টফোনে যুক্ত করা হয়েছে সংবেদনশীল মাইক্রোফোন। এগুলোতে স্টেরিও ফিচারের পাশাপাশি নয়েজ ক্যানসেলিং-সুবিধাও থাকছে। অনেক সময় ভয়েস ওভার এবং জরুরি ডাবিংয়ের কাজও স্মার্টফোনেই করা হয়ে থাকে।
বর্তমান পৃথিবীতে সবচেয়ে প্রভাব বিস্তারকারী শিল্পমাধ্যম হিসেবে গণ্য করা হয় ফিল্ম বা সিনেমাকে। গত এক দশকে এর নির্মাণশৈলীতে এক বৈপ্লবিক পরিবর্তন ঘটে গেছে। সমাজের গুটিকয়েক কারিগরি সুবিধাপ্রাপ্ত মানুষ থেকে এটি এখন সর্বজনীন মানুষের সৃজনশীলতা প্রকাশের মাধ্যম।
যেহেতু ফিল্ম মেকিং একটি কারিগরি শিল্পমাধ্যম, তাই প্রযুক্তিগত উৎকর্ষের বিষয়টি বিবেচনায় রেখে স্মার্টফোনের ক্যামেরা এবং এডিটিং সক্ষমতার উত্তরোত্তর উন্নয়ন ঘটাচ্ছে নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো। বর্তমান সময়ে স্মার্টফোনের ক্যামেরা ফিচারের ওপরই বেশি মনোযোগী তারা। প্রচলিত ডেডিকেটেড ক্যামেরার সঙ্গে পাল্লা দিতে স্মার্টফোনের অবকাঠামোগত পরিবর্তন ঘটানো হয়েছে। ফোনের ক্যামেরা বাম্পের আউটলুকের মাধ্যমে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সিগনেচার স্টাইল প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে। আবার অনেক ক্যামেরা প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান স্মার্টফোন প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যৌথভাবে ফোনের ক্যামেরা, সেন্সর, লেন্স, ইমেজ ও কালার প্রসেসিং করে থাকে।
স্মার্টফোনের কল্যাণে ফিল্ম মেকিং হয়ে উঠেছে পোর্টেবল। একজন ব্যবহারকারী বিশেষ কোনো প্রস্তুতি ছাড়াই যেকোনো মুহূর্তে ছবি তুলতে বা ভিডিও ধারণ করতে পারেন। তাৎক্ষণিকভাবে প্রয়োজনীয় সম্পাদনা শেষে নির্দিষ্ট জায়গায় পাঠিয়েও দেওয়া যায় সহজে। স্মার্টফোনের ভিন্ন ভিন্ন লেন্সসমৃদ্ধ ক্যামেরা ফিল্ম মেকিংকে করেছে বৈচিত্র্যময় ও নান্দনিক। সাধারণ ভিডিও ধারণ করার পাশাপাশি যুক্ত হয়েছে জুম অপশন। এ ছাড়া ওয়াইড অ্যাঙ্গেল লেন্স ব্যবহার করে দারুণ ল্যান্ডস্কেপ ভিডিও ধারণ করা যায়। দৃশ্য বা পরিস্থিতি বিবেচনায় রেখে ভিডিও করার জন্য রয়েছে পোর্ট্রেট মোড, নাইট মোড, ম্যাক্রো মোড ইত্যাদি। ভিডিওর মান উন্নত করার জন্য আছে বিভিন্ন ধরনের মোড।
যেমন, এইচডিআর মোড, এইচডি থেকে শুরু করে ফোর-কে বা এইট-কে রেজল্যুশনে ভিডিও ধারণ সক্ষমতা, বিভিন্ন হাই ফ্রেম রেট, হাতের ঝাঁকি কমিয়ে আনতে অপটিক্যাল ও ডিজিটাল স্ট্যাবিলাইজার মোড, স্লো মোশন, টাইম ল্যাপস, ডুয়েল ভিডিও মোড, সিনেমা মোড। এ ছাড়া পোস্ট প্রোডাকশনে ভালো ফল পেতে আছে লগ প্রোফাইল, বিভিন্ন অ্যাসপেক্ট রেশিও, দৃষ্টিনন্দন ফিল্টার ইত্যাদি ফিচার। এ ছাড়া ম্যানুয়াল মোডে ডিডিও ধারণ সক্ষমতা আইএসও, শাটার স্পিড, অ্যাপারচার, হোয়াইট ব্যালেন্স, এক্সপোজার ভ্যালু, ফোকাস কন্ট্রোল ইত্যাদি অপশন প্রফেশনাল ব্যবহারকারীদের স্মার্টফোনেও ভিডিও মেকিংয়ে দিয়েছে স্বাধীনতা।
উন্নত ভিডিও ধারণের পাশাপাশি শব্দ ধারণের জন্যও স্মার্টফোনে যুক্ত করা হয়েছে সংবেদনশীল মাইক্রোফোন। এগুলোতে স্টেরিও ফিচারের পাশাপাশি নয়েজ ক্যানসেলিং-সুবিধাও থাকছে। অনেক সময় ভয়েস ওভার এবং জরুরি ডাবিংয়ের কাজও স্মার্টফোনেই করা হয়ে থাকে।
বন্ধুদের সঙ্গে রিলস ভাগাভাগির প্রক্রিয়া আরও সহজ করতে ‘ব্লেন্ড’ নামের নতুন ফিচার নিয়ে হাজির হলো ইনস্টাগ্রাম। এই ফিচারের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা এখন তাঁদের বন্ধু বা গ্রুপ চ্যাটের সদস্যদের সঙ্গে একটি ব্যক্তিগত ও কাস্টমাইজড রিলস ফিড শেয়ার করতে পারবেন। তবে এই ফিচার ব্যবহার করতে হলে বন্ধুদের আমন্ত্রণ...
১৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার ওয়েবসাইটে গুরুত্বপূর্ণ নিরাপত্তা ত্রুটি ধরিয়ে দিয়ে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন করেছেন ইরাকি কিশোর মুনতাধার মোহাম্মদ আহমেদ সালেহ। বাগদাদের আল-তারমিয়া জেলার আল-বায়ারিক উচ্চ বিদ্যালয়ের এই মেধাবী শিক্ষার্থী নিজের অসাধারণ প্রযুক্তি দক্ষতা দিয়ে নাসার বিশেষ প্রশংসা
১৮ ঘণ্টা আগেমানুষের কাজের জগতে এক যুগান্তকারী পরিবর্তনের ইঙ্গিত নিয়ে বিশ্বের প্রযুক্তিকেন্দ্র সিলিকন ভ্যালিতে আত্মপ্রকাশ করল বিতর্কিত স্টার্টআপ ‘মেকানাইজ’। বিখ্যাত এআই গবেষক ও প্রতিষ্ঠাতা তামায় বেসিরোগ্লু ঘোষণা দিয়েছেন, এই স্টার্টআপের লক্ষ্য হলো—‘সব ধরনের কাজের পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়করণ’ এবং ‘সম্পূর্ণ অর্থনীতির...
১৮ ঘণ্টা আগেফোল্ডেবল ফোনের দৌড়ে যখন স্যামসাং, হুয়াওয়ে বা অপো একে অপরকে টপকে যাওয়ার প্রতিযোগিতায় ব্যস্ত, প্রযুক্তির বাজারে ঠিক তখন এক অপ্রত্যাশিত প্রতিদ্বন্দ্বী মাঠে নেমেছে। সেটি হলো—ভাঁজযোগ্য ইবুক রিডার। ই-ইংক প্রযুক্তির উন্নতির ফলে ই-রিডারে বই পড়ার অভিজ্ঞতা এখন অনেকটাই কাগজের বইয়ের মতো।
২১ ঘণ্টা আগে