আজকের পত্রিকা ডেস্ক
কিশোর–কিশোরীদের ‘ভাইব–কোডিং’-এ মনোযোগী হতে পরামর্শ দিলেন প্রতিষ্ঠিত এআই বিজ্ঞানী ও বিলিয়নিয়ার আলেক্সান্ডার ওয়াং। সম্প্রতি টিবিপিএন পডকাস্টে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ২৮ বছর বয়সী এই প্রযুক্তি উদ্যোক্তা বলেন, ‘যদি তুমি ১৩ বছর বয়সী হও, তাহলে তোমার সব সময় ‘ভাইব-কোডিং’য়ে ব্যয় করা উচিত। এটাই হওয়া উচিত তোমার জীবনের পথ।’
আলেক্সান্ডার ওয়াং আরও বলেন, ‘যদি কেউ এখন থেকেই ১০ হাজার ঘণ্টা সময় এআই টুল নিয়ে অনুশীলনে ব্যয় করে, তাহলে ভবিষ্যতে তার বিশাল এক সুবিধা থাকবে।’
ভাইব কোডিং কী
ভাইব-কোডিং মূলত প্রযুক্তিজগতে প্রচলিত কোনো প্রথাগত শব্দ নয়, বরং এটি একধরনের অনানুষ্ঠানিক বা ‘স্ল্যাং’ টাইপ ধারণা। এটি প্রোগ্রামিং করার এমন একটি পদ্ধতি, যেখানে ডেভেলপাররা কোনো কঠোর নিয়ম, পূর্বপরিকল্পনা বা ডিজাইন প্যাটার্ন অনুসরণ না করে অনুভূতির (Vibe) ওপর ভরসা করে দ্রুত কোড লিখে যান। ভাইব কোডিং একধরনের কোডিংয়ের চর্চা, যেখানে মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে—মজা করে, আগ্রহ থেকে, গভীরভাবে এআই ও প্রযুক্তির জগতে ডুবে যাওয়া, কোনো আনুষ্ঠানিক বাধ্যবাধকতা ছাড়াই।
এআই কোডিং নিয়ে ওয়াংয়ের মতামত
পডকাস্টে আলেক্সান্ডার ওয়াং বলেন, এআই যে এখন কোড লেখার কাজ করতে পারছে, সেটিই এক ‘ব্রেকথ্রু মোমেন্ট’। আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে এআই মডেলগুলো এমন পর্যায়ে পৌঁছাবে, যেখানে এআই ‘আমি যত কোড জীবনে লিখেছি, তার সবই লিখে ফেলতে পারবে।’
ওয়াং বলেন, ‘এআই কোডিং আমাকে এতটাই প্রভাবিত করেছে যে, সেটা ভাষায় প্রকাশ করা কঠিন।’ তাঁর মতে, এখন একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজের ধরন সম্পূর্ণ বদলে গেছে।
চলতি বছরের জুনে ওয়াং যোগ দেন মেটার সুপার ইনটেলিজেন্স ইউনিটের প্রধান হিসেবে। এর পরই সোশ্যাল মিডিয়া জায়ান্ট মেটা কিনে নেয় স্কেলএআই নামের একটি ডেটা লেবেলিং স্টার্টআপ। এই স্টার্টআপের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী ছিলেন ওয়াং। এই চুক্তির পরিমাণ ছিল ১ কোটি ৪৩ লাখ মার্কিন ডলার।
মেটার এআই ল্যাবে তাঁর ভূমিকা নিয়ে ওয়াং আলোচনা করেছেন। তিনি একে ‘অবিশ্বাস্য’ অভিজ্ঞতা বলে অভিহিত করেন। তিনি বলেন, ‘মাত্র ৬০ দিনের মধ্যে একটি এআই ল্যাব তৈরি করা সত্যিই এক অবিশ্বাস্য কাজ।’
তিনি আরও জোর দিয়ে বলেন, সুপার ইন্টেলিজেন্স অর্জনের জন্য মেটার কাছে প্রয়োজনীয় সবকিছুই আছে। কোনো বাধা নেই। তাঁরা ইচ্ছে করলে কোটি কোটি ডলার খরচ করে নিজস্ব কম্পিউটার ও এআই ট্রেইনিং সিস্টেম বানাতে পারবে, যার মাধ্যমে পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী এআই (সুপারইনটেলিজেন্স) তৈরি করা সম্ভব।
তিনি আরও দাবি করেন, ‘তাঁদের দল অন্য যেকোনো এআই গবেষণাগারের চেয়ে ছোট। তবে বেশি প্রতিভাবান মানুষ এই দলে রয়েছে। অন্য গবেষণাগারের আকার তাঁদের দলের চয়ে ১০ গুণ বড়। তবে মেটার এই দলে মাত্র ১০০ জন এআই বিজ্ঞানী কাজ করেন।
তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
কিশোর–কিশোরীদের ‘ভাইব–কোডিং’-এ মনোযোগী হতে পরামর্শ দিলেন প্রতিষ্ঠিত এআই বিজ্ঞানী ও বিলিয়নিয়ার আলেক্সান্ডার ওয়াং। সম্প্রতি টিবিপিএন পডকাস্টে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ২৮ বছর বয়সী এই প্রযুক্তি উদ্যোক্তা বলেন, ‘যদি তুমি ১৩ বছর বয়সী হও, তাহলে তোমার সব সময় ‘ভাইব-কোডিং’য়ে ব্যয় করা উচিত। এটাই হওয়া উচিত তোমার জীবনের পথ।’
আলেক্সান্ডার ওয়াং আরও বলেন, ‘যদি কেউ এখন থেকেই ১০ হাজার ঘণ্টা সময় এআই টুল নিয়ে অনুশীলনে ব্যয় করে, তাহলে ভবিষ্যতে তার বিশাল এক সুবিধা থাকবে।’
ভাইব কোডিং কী
ভাইব-কোডিং মূলত প্রযুক্তিজগতে প্রচলিত কোনো প্রথাগত শব্দ নয়, বরং এটি একধরনের অনানুষ্ঠানিক বা ‘স্ল্যাং’ টাইপ ধারণা। এটি প্রোগ্রামিং করার এমন একটি পদ্ধতি, যেখানে ডেভেলপাররা কোনো কঠোর নিয়ম, পূর্বপরিকল্পনা বা ডিজাইন প্যাটার্ন অনুসরণ না করে অনুভূতির (Vibe) ওপর ভরসা করে দ্রুত কোড লিখে যান। ভাইব কোডিং একধরনের কোডিংয়ের চর্চা, যেখানে মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে—মজা করে, আগ্রহ থেকে, গভীরভাবে এআই ও প্রযুক্তির জগতে ডুবে যাওয়া, কোনো আনুষ্ঠানিক বাধ্যবাধকতা ছাড়াই।
এআই কোডিং নিয়ে ওয়াংয়ের মতামত
পডকাস্টে আলেক্সান্ডার ওয়াং বলেন, এআই যে এখন কোড লেখার কাজ করতে পারছে, সেটিই এক ‘ব্রেকথ্রু মোমেন্ট’। আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে এআই মডেলগুলো এমন পর্যায়ে পৌঁছাবে, যেখানে এআই ‘আমি যত কোড জীবনে লিখেছি, তার সবই লিখে ফেলতে পারবে।’
ওয়াং বলেন, ‘এআই কোডিং আমাকে এতটাই প্রভাবিত করেছে যে, সেটা ভাষায় প্রকাশ করা কঠিন।’ তাঁর মতে, এখন একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজের ধরন সম্পূর্ণ বদলে গেছে।
চলতি বছরের জুনে ওয়াং যোগ দেন মেটার সুপার ইনটেলিজেন্স ইউনিটের প্রধান হিসেবে। এর পরই সোশ্যাল মিডিয়া জায়ান্ট মেটা কিনে নেয় স্কেলএআই নামের একটি ডেটা লেবেলিং স্টার্টআপ। এই স্টার্টআপের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী ছিলেন ওয়াং। এই চুক্তির পরিমাণ ছিল ১ কোটি ৪৩ লাখ মার্কিন ডলার।
মেটার এআই ল্যাবে তাঁর ভূমিকা নিয়ে ওয়াং আলোচনা করেছেন। তিনি একে ‘অবিশ্বাস্য’ অভিজ্ঞতা বলে অভিহিত করেন। তিনি বলেন, ‘মাত্র ৬০ দিনের মধ্যে একটি এআই ল্যাব তৈরি করা সত্যিই এক অবিশ্বাস্য কাজ।’
তিনি আরও জোর দিয়ে বলেন, সুপার ইন্টেলিজেন্স অর্জনের জন্য মেটার কাছে প্রয়োজনীয় সবকিছুই আছে। কোনো বাধা নেই। তাঁরা ইচ্ছে করলে কোটি কোটি ডলার খরচ করে নিজস্ব কম্পিউটার ও এআই ট্রেইনিং সিস্টেম বানাতে পারবে, যার মাধ্যমে পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী এআই (সুপারইনটেলিজেন্স) তৈরি করা সম্ভব।
তিনি আরও দাবি করেন, ‘তাঁদের দল অন্য যেকোনো এআই গবেষণাগারের চেয়ে ছোট। তবে বেশি প্রতিভাবান মানুষ এই দলে রয়েছে। অন্য গবেষণাগারের আকার তাঁদের দলের চয়ে ১০ গুণ বড়। তবে মেটার এই দলে মাত্র ১০০ জন এআই বিজ্ঞানী কাজ করেন।
তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে বিশাল এক ডেটা সেন্টার ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) হাব গড়ে তুলতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে প্রযুক্তি জায়ান্ট গুগল। দক্ষিণ ভারতের এই রাজ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এটি হবে দক্ষিণ এশিয়ায় অ্যালফাবেট ইনকরপোরেশনের সহযোগী প্রতিষ্ঠান গুগলের সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ। রয়টার্সের এক প্রতিব
১৬ ঘণ্টা আগেজনপ্রিয় ক্রিকেট ওয়েবসাইট ক্রিকইনফো ডটকম এককভাবে বাংলাদেশের সাইবার স্পেসে সবচেয়ে বেশি জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এই তথ্য জানিয়ে বলেছেন
২০ ঘণ্টা আগেনিউইয়র্কের টম্পকিনস স্কয়ার পার্কে সম্প্রতি এক ভিন্নধর্মী আয়োজন হয়ে গেল। এর শিরোনাম দেওয়া হয়েছিল ‘ডিলিট ডে’। তরুণ প্রজন্ম; বিশেষ করে জেন-জিদের অংশগ্রহণে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানের লক্ষ্য ছিল, নিজেদের জীবনে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রভাব থেকে মুক্তি নেওয়া।
২০ ঘণ্টা আগেছবি তুলতে কে না ভালোবাসে! হাতের কাছে মোবাইল ফোন থাকলেই হলো, মুহূর্তে বন্দী করে ফেলা যায় প্রিয় দৃশ্য বা স্মৃতি। বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা, ভ্রমণের স্মৃতি কিংবা একান্ত মুহূর্ত—সবই জমা হয় মোবাইল ফোনের গ্যালারিতে।
২১ ঘণ্টা আগে