নিজের তৈরি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তির বেটা ভার্সন দিয়ে প্রতিবেদন লেখাতে ছোট ছোট প্রকাশকদের সঙ্গে চুপিসারে হাজার হাজার ডলারের চুক্তি করেছে গুগল। এই চুক্তির আওতায় গুগলের জেনারেটিভ এআই প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে প্রকাশকেরা কনটেন্ট তৈরি করবে। বিনিময়ে তারা প্রকাশিত কনটেন্টের বিষয়ে অ্যানালিটিকস বা বিশ্লেষণী তথ্যসহ নানা বিষয়ে প্রতিক্রিয়া গুগলকে জানাবে। যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যবিষয়ক পোর্টাল অ্যাডউইকের প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
নথির বরাত দিয়ে অ্যাডউইক বলছে, এই গোপন কর্মসূচির লক্ষ্য ছোট প্রকাশকেরা। এর আওতায় বেটা টুল ব্যবহার করে কার্যকর কনটেন্ট তৈরি করতে পারবেন সম্পদের অভাবে থাকা সাংবাদিকেরা। এই টুল দিয়ে সরকারি সংস্থা ও অন্য সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন জড়ো করে সারাংশ তৈরির পর তা থেকে নতুন প্রতিবেদন তৈরি হবে।
গুগল নিউজ ইনিশিয়েটিভ (জিএনআই) নামের ছয় বছরব্যাপী কর্মসূচির অংশ এটি। এআইভিত্তিক প্রতিবেদন প্রকাশের টুল ব্যবহারের নতুন উদ্যোগ নিয়ে সমালোচনার মুখে পড়তে পারে গুগল।
যদিও অন্য সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন পুনঃপ্রকাশের টুলটি ব্যবহার হওয়ার তথ্য অস্বীকার করেছেন গুগলের মুখপাত্র। তিনি বলছেন, দায়িত্বশীলতার সঙ্গে পরীক্ষামূলক টুলটি নকশা করা হয়েছে। ছোট ও স্থানীয় প্রকাশকদের সরকারি (যেমন: স্থানীয় সরকারের পাবলিক ইনফরমেশন অফিস বা স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ) উৎস থেকে বাস্তবসম্মত ডেটা ব্যবহার করে উচ্চমানের সংবাদ প্রকাশের জন্য এটি তৈরি করা হয়েছে। শেষ পর্যন্ত সাইটে কি প্রকাশ করা হবে তার সম্পূর্ণ সম্পাদকীয় নিয়ন্ত্রণও সাংবাদিকদের হাতেই থাকবে।
এই চুক্তির অধীনে প্রকাশকদের কী পরিমাণ অর্থ দেওয়া হবে তা স্পষ্ট না হলেও অ্যাডউইক বলেছে, বছরে ১ লাখ ডলারের কম হবে এই অর্থ। এর বিনিময়ে এআই টুল ব্যবহার করে দিনে কমপক্ষে তিনটি প্রতিবেদন, একটি সাপ্তাহিক নিউজলেটার এবং মাসে একটি বিজ্ঞাপন প্রকাশ করতে হবে।
গুগল বলছে, সাংবাদিকদের নতুন ধারণা তৈরিতে সাহায্য করার এসব এআই টুল এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে আছে। রিপোর্টিং, প্রতিবেদন তৈরি ও ফ্যাক্ট চেকিংয়ের ক্ষেত্রে সাংবাদিকদের গুরুত্ব কমিয়ে দিতে এসব টুল তৈরি করা হয়নি এবং তা সম্ভবও নয়।
এ ধরনের টুল ব্যবহার করার জন্য সংবাদমাধ্যমকে অর্থদাতা প্রথম প্রযুক্তি কোম্পানি নয় গুগল। ২০১৬ সালে লাইভ ভিডিও তৈরির জন্য ফেসবুকও প্রকাশকদের লাখ লাখ ডলার দিয়েছিল। সেটা নিয়ে তখন অনেক আলোচনা-সমালোচনা হয়। তার পরই বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম ভিডিওভিত্তিক খবর সম্প্রচারের দিকে ঝুঁকে পড়ে।
তবে ফেসবুকের সঙ্গে এই চুক্তি পরে বাতিল হয়ে যায়। কারণ এ ধরনের কনটেন্টের ভিউ সংখ্যা গণনায় ব্যাপক ভুল হয়। এরপর ফেসবুক লাইভ ভিডিওর জন্য চুক্তি বাতিল করে এবং সংবাদভিত্তিক কনটেন্টের রিকমন্ডেশনের হার কমাতে অ্যালগরিদমেও পরিবর্তন আনে। ওই সময় ভিডিওর হিড়িকের কারণে অনেক সাংবাদিক চাকরি হারায়।
জিএনআই কর্মসূচিটি ফেসবুকের চেয়ে ছোট হলেও প্রকাশকেরা জেনারেটিভ এআই টুলের ব্যবহার নিয়ে নতুন করে যাচাই-বাছাই করবে। এআইভিত্তিক টুল ব্যবহার করে তৈরি প্রতিবেদনকে মানুষের তৈরি কনটেন্ট হিসেবে চালিয়ে দেওয়ার জন্য সিনেট ও স্পোর্টসের মতো সংবাদমাধ্যমগুলোর অনেক সমালোচনা আছে।
নিজের তৈরি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তির বেটা ভার্সন দিয়ে প্রতিবেদন লেখাতে ছোট ছোট প্রকাশকদের সঙ্গে চুপিসারে হাজার হাজার ডলারের চুক্তি করেছে গুগল। এই চুক্তির আওতায় গুগলের জেনারেটিভ এআই প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে প্রকাশকেরা কনটেন্ট তৈরি করবে। বিনিময়ে তারা প্রকাশিত কনটেন্টের বিষয়ে অ্যানালিটিকস বা বিশ্লেষণী তথ্যসহ নানা বিষয়ে প্রতিক্রিয়া গুগলকে জানাবে। যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যবিষয়ক পোর্টাল অ্যাডউইকের প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
নথির বরাত দিয়ে অ্যাডউইক বলছে, এই গোপন কর্মসূচির লক্ষ্য ছোট প্রকাশকেরা। এর আওতায় বেটা টুল ব্যবহার করে কার্যকর কনটেন্ট তৈরি করতে পারবেন সম্পদের অভাবে থাকা সাংবাদিকেরা। এই টুল দিয়ে সরকারি সংস্থা ও অন্য সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন জড়ো করে সারাংশ তৈরির পর তা থেকে নতুন প্রতিবেদন তৈরি হবে।
গুগল নিউজ ইনিশিয়েটিভ (জিএনআই) নামের ছয় বছরব্যাপী কর্মসূচির অংশ এটি। এআইভিত্তিক প্রতিবেদন প্রকাশের টুল ব্যবহারের নতুন উদ্যোগ নিয়ে সমালোচনার মুখে পড়তে পারে গুগল।
যদিও অন্য সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন পুনঃপ্রকাশের টুলটি ব্যবহার হওয়ার তথ্য অস্বীকার করেছেন গুগলের মুখপাত্র। তিনি বলছেন, দায়িত্বশীলতার সঙ্গে পরীক্ষামূলক টুলটি নকশা করা হয়েছে। ছোট ও স্থানীয় প্রকাশকদের সরকারি (যেমন: স্থানীয় সরকারের পাবলিক ইনফরমেশন অফিস বা স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ) উৎস থেকে বাস্তবসম্মত ডেটা ব্যবহার করে উচ্চমানের সংবাদ প্রকাশের জন্য এটি তৈরি করা হয়েছে। শেষ পর্যন্ত সাইটে কি প্রকাশ করা হবে তার সম্পূর্ণ সম্পাদকীয় নিয়ন্ত্রণও সাংবাদিকদের হাতেই থাকবে।
এই চুক্তির অধীনে প্রকাশকদের কী পরিমাণ অর্থ দেওয়া হবে তা স্পষ্ট না হলেও অ্যাডউইক বলেছে, বছরে ১ লাখ ডলারের কম হবে এই অর্থ। এর বিনিময়ে এআই টুল ব্যবহার করে দিনে কমপক্ষে তিনটি প্রতিবেদন, একটি সাপ্তাহিক নিউজলেটার এবং মাসে একটি বিজ্ঞাপন প্রকাশ করতে হবে।
গুগল বলছে, সাংবাদিকদের নতুন ধারণা তৈরিতে সাহায্য করার এসব এআই টুল এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে আছে। রিপোর্টিং, প্রতিবেদন তৈরি ও ফ্যাক্ট চেকিংয়ের ক্ষেত্রে সাংবাদিকদের গুরুত্ব কমিয়ে দিতে এসব টুল তৈরি করা হয়নি এবং তা সম্ভবও নয়।
এ ধরনের টুল ব্যবহার করার জন্য সংবাদমাধ্যমকে অর্থদাতা প্রথম প্রযুক্তি কোম্পানি নয় গুগল। ২০১৬ সালে লাইভ ভিডিও তৈরির জন্য ফেসবুকও প্রকাশকদের লাখ লাখ ডলার দিয়েছিল। সেটা নিয়ে তখন অনেক আলোচনা-সমালোচনা হয়। তার পরই বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম ভিডিওভিত্তিক খবর সম্প্রচারের দিকে ঝুঁকে পড়ে।
তবে ফেসবুকের সঙ্গে এই চুক্তি পরে বাতিল হয়ে যায়। কারণ এ ধরনের কনটেন্টের ভিউ সংখ্যা গণনায় ব্যাপক ভুল হয়। এরপর ফেসবুক লাইভ ভিডিওর জন্য চুক্তি বাতিল করে এবং সংবাদভিত্তিক কনটেন্টের রিকমন্ডেশনের হার কমাতে অ্যালগরিদমেও পরিবর্তন আনে। ওই সময় ভিডিওর হিড়িকের কারণে অনেক সাংবাদিক চাকরি হারায়।
জিএনআই কর্মসূচিটি ফেসবুকের চেয়ে ছোট হলেও প্রকাশকেরা জেনারেটিভ এআই টুলের ব্যবহার নিয়ে নতুন করে যাচাই-বাছাই করবে। এআইভিত্তিক টুল ব্যবহার করে তৈরি প্রতিবেদনকে মানুষের তৈরি কনটেন্ট হিসেবে চালিয়ে দেওয়ার জন্য সিনেট ও স্পোর্টসের মতো সংবাদমাধ্যমগুলোর অনেক সমালোচনা আছে।
তথ্য চুরির জন্য প্রতিনিয়ত নতুন কৌশল বের করছে সাইবার অপরাধীরা। ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা যখন ফিশিং লিংক, ভুয়া ওয়েবসাইট, প্রতারণামূলক ইমেইল ও ছদ্মবেশী স্ক্যামের ব্যাপারে সচেতন হচ্ছে, তখন হ্যাকাররা তাদের পদ্ধতিতে নতুনত্ব আনছে। সাম্প্রতিক সময়ে হ্যাকাররা যেসব কৌশল ব্যবহার করছে, তার একটি হলো—ইউএসবি ফ্ল্যাশ
১ ঘণ্টা আগেবর্তমান ডিজিটাল যুগে ব্যবসা-বাণিজ্য বা ব্যক্তিগত ব্র্যান্ডিংয়ের জন্য ফেসবুক পেজ একটি অপরিহার্য মাধ্যম। তবে ফেসবুক পেজ খুললেই শুধু হবে না, দর্শকদের সঙ্গে যোগাযোগ গড়ে তোলার জন্য সেটিকে আরও কার্যকরভাবে গুছিয়ে তুলতে হবে। আর ঠিক এখানেই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে ‘অ্যাকশন বাটন’।
৩ ঘণ্টা আগেবন্ধুদের সঙ্গে রিলস ভাগাভাগির প্রক্রিয়া আরও সহজ করতে ‘ব্লেন্ড’ নামের নতুন ফিচার নিয়ে হাজির হলো ইনস্টাগ্রাম। এই ফিচারের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা এখন তাঁদের বন্ধু বা গ্রুপ চ্যাটের সদস্যদের সঙ্গে একটি ব্যক্তিগত ও কাস্টমাইজড রিলস ফিড শেয়ার করতে পারবেন। তবে এই ফিচার ব্যবহার করতে হলে বন্ধুদের আমন্ত্রণ...
২০ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার ওয়েবসাইটে গুরুত্বপূর্ণ নিরাপত্তা ত্রুটি ধরিয়ে দিয়ে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন করেছেন ইরাকি কিশোর মুনতাধার মোহাম্মদ আহমেদ সালেহ। বাগদাদের আল-তারমিয়া জেলার আল-বায়ারিক উচ্চ বিদ্যালয়ের এই মেধাবী শিক্ষার্থী নিজের অসাধারণ প্রযুক্তি দক্ষতা দিয়ে নাসার বিশেষ প্রশংসা
২১ ঘণ্টা আগে