প্রমিতি কিবরিয়া ইসলাম, ঢাকা

স্মার্টফোনের দুনিয়ায় প্রচুর ছবি তোলা হলেও সেগুলো প্রিন্ট করে আর অ্যালবামে রাখা হয় না। এখন বিভিন্ন ডিভাইসে ছবি সাজিয়ে রাখা হয়। এগুলোর বড় স্ক্রিন ও রেজল্যুশন ছবিকে জীবন্ত করে তোলে। ইন্টারনেটের সংযোগ থাকলে স্মার্টফোন বা কম্পিউটার থেকে ছবিগুলো এসব ফ্রেমে পাঠানো যায়।
অরা কারভার
ডিজিটাল ফটোফ্রেমের মধ্যে সাশ্রয়ী এটি। আধুনিক ডিজাইনের এই ডিভাইসে উন্নত মানের ডিসপ্লে ব্যবহার করা হয়। এই মডেলের ফ্রেমে ছবি সেট করা অনেক সহজ। অরা অ্যাপের মাধ্যমে ফ্রেমের বিভিন্ন ফিচার নিয়ন্ত্রণ করা যায়। অ্যাপের মাধ্যমে উজ্জ্বলতা বাড়ানো-কমানো, স্লাইড শো ও ছবি নির্বাচন করা যায়।
অরা সার্ভারে নিজের ছবিগুলো বিনা মূল্যে সংরক্ষণ করার জন্য আনলিমিটেড স্টোরেজ সুবিধা রয়েছে। যাঁদের ছবি সংগ্রহের অভ্যাস রয়েছে, তাঁরা এই ফিচার ব্যবহার করতে পারেন। কারভার মডেলে ল্যান্ডস্কেপে ছবি রাখা যায়, পোর্ট্রেট আকারে নয়। অরা ছবির ফ্রেমটি যে একটি ডিজিটাল স্ক্রিন, তা আপাতদৃষ্টে বোঝা যায় না। অরা অ্যাপে একটি স্ক্যান ফিচার রয়েছে, যার মাধ্যমে যেকোনো ছবি স্ক্যান করে ডিজিটাল করা যাবে। এ ছাড়া গুগল অ্যাসিস্ট্যান্ট বা অ্যালেক্সা ব্যবহার করেও এর কিছু ফিচার নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
অরা ওয়ালডেন ১৫ ইঞ্চি ফ্রেম
দেয়ালে টানানোর জন্য অরা ওয়ালডেনের ১৫ ইঞ্চি ছবির ফ্রেম ব্যবহার করা যায়। এতে পোর্ট্রেট ও ল্যান্ডস্কেপ— দুভাবেই ছবি রাখা যাবে। আনলিমিটেড স্পেসসহ অরা কারভারের প্রায় সব সুবিধাই এখানে পাওয়া যাবে। খুব সহজে ফ্রেমটি ওয়াই-ফাইয়ের সঙ্গে সংযুক্ত হয়। দেয়ালে টানানোর বিকল্প হিসেবে এই ফ্রেমের সঙ্গে একটি মেটাল স্ট্যান্ড রয়েছে।
নিক্সপ্লে টাচ স্ক্রিন ফটোফ্রেম
এটি নিক্সপ্লের ১০ দশমিক ১ ইঞ্চি টাচ স্ক্রিন ফটো ফ্রেম। এতে ৮ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ রয়েছে। ওয়াই-ফাইয়ের সঙ্গে যুক্ত করে পৃথিবীর যেকোনো প্রান্ত থেকে পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে ফ্রেমের মাধ্যমে ছবি শেয়ার করা যাবে। এর দামও তুলনামূলক কম। গুগল অ্যাসিস্ট্যান্ট ও অ্যালেক্সার মাধ্যমে ছবির ফ্রেমগুলোর ফিচার নিয়ন্ত্রণ করা যায়। ফ্রেমটিতে ছবি যুক্ত করার জন্য নিক্সপ্লে অ্যাপ ব্যবহার করতে হবে।
ফেমলিংক ১০ ইঞ্চি ডিজিটাল ছবি ফ্রেম
ইন্টারনেটের সংযোগ ছাড়া এতে ছবি ডিসপ্লে করা যায়। ফেমলিংকের ওয়েবসাইটে বা অ্যাপের মাধ্যমে ফ্রেমে ছবি পাঠানো যায়। এর দাম অরার চেয়ে বেশি। তবে এতে স্লাইড শো ফিচার নেই। ৪জি সিম যুক্ত করে ফ্রেমটিতে প্রতিদিন ১০টি করে ছবি পাঠানো যায়। প্রথম তিন মাস বিনা মূল্যে ফ্রেমের ছবি পরিবর্তন করা যাবে। পরে প্রতি মাসে ৬ দশমিক ৩ ডলার ফি দিতে হবে। তবে ওয়াই-ফাইয়ের মাধ্যমে ছবি পাঠানোর ক্ষেত্রে মাসিক কোনো ফি দিতে হবে না। যত ইচ্ছা তত ছবি ডিসপ্লে করা যাবে। মডেল অনুযায়ী, ফ্রেমটিতে ২ থেকে ৮ জিবি পর্যন্ত স্টোরেজ পাওয়া যায়।
লুপ ফ্যামিলি ফ্রেম
ফ্রেমটির আকার ১০ দশমিক ১ ইঞ্চি। এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে কোনো ছবিকে ল্যান্ডস্কেপ বা ভার্টিক্যাল করতে পারে। এর ইন্টারনাল স্টোরেজ ৮ জিবি। লুপ ফ্রেমে টাচস্ক্রিন ডিসপ্লে রয়েছে। ফলে ছবিগুলো আঙুল দিয়ে জুম করা যাবে। ফ্রেমের সঙ্গে সংগতি রাখতে ছবিগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রসারিত হতে পারে।
লুপ অ্যাপের মাধ্যমে ছবি ও ভিডিও স্লাইড শো ফ্রেমটিতে পাঠানো যাবে। এই ফ্রেমের একটি বিশেষ সুবিধা হলো, এতে টেক্সটের মাধ্যমে ছবি পাঠানো যায়। ফলে যাঁরা কোনো অ্যাপ চালাতে অভ্যস্ত নন, তাঁরাও ফ্রেমটি ব্যবহার করতে পারবেন।
ভিউনাইট টেক্সচার ডিজিটাল ক্যানভাস
শুধু ছবি নয়, চিত্রশিল্প প্রদর্শনের জন্যও ভিউনাইট টেক্সচার ডিজিটাল ক্যানভাস ব্যবহার করা যাবে। ফ্রেমটিতে ১৩ দশমিক ৩ ইঞ্চির ডিসপ্লে রয়েছে। ডিসপ্লেটি উচ্চ রেজল্যুশনের, তাই কোনো ছবি ফেটে যাবে না। ভিউনাইট অ্যাপের মাধ্যমে ফ্রেমটিতে ছবি আপলোড করা যাবে। ফ্রেমটির অ্যাপে বিভিন্ন চিত্রশিল্পীর ছবির লাইব্রেরি রয়েছে। তবে লাইব্রেরির কিছু ছবি ব্যবহারের জন্য অতিরিক্ত ফি দিতে হবে। নিজের ছবিও এই ফ্রেমে আপলোড করা যাবে।
স্কাইলাইট ফ্রেম
এই ফ্রেম ব্যবহারকারীরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের মতো একে অন্যকে ফলো করতে পারবেন। ওয়াই-ফাইয়ের মাধ্যমে সরাসরি ফ্রেমে ছবি শেয়ার করা যাবে। স্কাইলাইট ফ্রেমের ডিসপ্লে ৮ ইঞ্চি। ব্যবহারকারীদের জন্য স্কাইলাইট ফ্রেমের কিছু প্যাকেজ রয়েছে। বেসিক প্যাকেজে ১০ জিবি স্টোরেজ আছে এবং প্রতি মাসে ফ্রেমে ১০টি ছবি শেয়ার করা যাবে। তবে আনলিমিটেড স্টোরেজের জন্য এবং বেশি ছবি শেয়ারের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ফি দিতে হবে।
তথ্যসূত্র: ওয়াইয়ার্ড

স্মার্টফোনের দুনিয়ায় প্রচুর ছবি তোলা হলেও সেগুলো প্রিন্ট করে আর অ্যালবামে রাখা হয় না। এখন বিভিন্ন ডিভাইসে ছবি সাজিয়ে রাখা হয়। এগুলোর বড় স্ক্রিন ও রেজল্যুশন ছবিকে জীবন্ত করে তোলে। ইন্টারনেটের সংযোগ থাকলে স্মার্টফোন বা কম্পিউটার থেকে ছবিগুলো এসব ফ্রেমে পাঠানো যায়।
অরা কারভার
ডিজিটাল ফটোফ্রেমের মধ্যে সাশ্রয়ী এটি। আধুনিক ডিজাইনের এই ডিভাইসে উন্নত মানের ডিসপ্লে ব্যবহার করা হয়। এই মডেলের ফ্রেমে ছবি সেট করা অনেক সহজ। অরা অ্যাপের মাধ্যমে ফ্রেমের বিভিন্ন ফিচার নিয়ন্ত্রণ করা যায়। অ্যাপের মাধ্যমে উজ্জ্বলতা বাড়ানো-কমানো, স্লাইড শো ও ছবি নির্বাচন করা যায়।
অরা সার্ভারে নিজের ছবিগুলো বিনা মূল্যে সংরক্ষণ করার জন্য আনলিমিটেড স্টোরেজ সুবিধা রয়েছে। যাঁদের ছবি সংগ্রহের অভ্যাস রয়েছে, তাঁরা এই ফিচার ব্যবহার করতে পারেন। কারভার মডেলে ল্যান্ডস্কেপে ছবি রাখা যায়, পোর্ট্রেট আকারে নয়। অরা ছবির ফ্রেমটি যে একটি ডিজিটাল স্ক্রিন, তা আপাতদৃষ্টে বোঝা যায় না। অরা অ্যাপে একটি স্ক্যান ফিচার রয়েছে, যার মাধ্যমে যেকোনো ছবি স্ক্যান করে ডিজিটাল করা যাবে। এ ছাড়া গুগল অ্যাসিস্ট্যান্ট বা অ্যালেক্সা ব্যবহার করেও এর কিছু ফিচার নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
অরা ওয়ালডেন ১৫ ইঞ্চি ফ্রেম
দেয়ালে টানানোর জন্য অরা ওয়ালডেনের ১৫ ইঞ্চি ছবির ফ্রেম ব্যবহার করা যায়। এতে পোর্ট্রেট ও ল্যান্ডস্কেপ— দুভাবেই ছবি রাখা যাবে। আনলিমিটেড স্পেসসহ অরা কারভারের প্রায় সব সুবিধাই এখানে পাওয়া যাবে। খুব সহজে ফ্রেমটি ওয়াই-ফাইয়ের সঙ্গে সংযুক্ত হয়। দেয়ালে টানানোর বিকল্প হিসেবে এই ফ্রেমের সঙ্গে একটি মেটাল স্ট্যান্ড রয়েছে।
নিক্সপ্লে টাচ স্ক্রিন ফটোফ্রেম
এটি নিক্সপ্লের ১০ দশমিক ১ ইঞ্চি টাচ স্ক্রিন ফটো ফ্রেম। এতে ৮ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ রয়েছে। ওয়াই-ফাইয়ের সঙ্গে যুক্ত করে পৃথিবীর যেকোনো প্রান্ত থেকে পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে ফ্রেমের মাধ্যমে ছবি শেয়ার করা যাবে। এর দামও তুলনামূলক কম। গুগল অ্যাসিস্ট্যান্ট ও অ্যালেক্সার মাধ্যমে ছবির ফ্রেমগুলোর ফিচার নিয়ন্ত্রণ করা যায়। ফ্রেমটিতে ছবি যুক্ত করার জন্য নিক্সপ্লে অ্যাপ ব্যবহার করতে হবে।
ফেমলিংক ১০ ইঞ্চি ডিজিটাল ছবি ফ্রেম
ইন্টারনেটের সংযোগ ছাড়া এতে ছবি ডিসপ্লে করা যায়। ফেমলিংকের ওয়েবসাইটে বা অ্যাপের মাধ্যমে ফ্রেমে ছবি পাঠানো যায়। এর দাম অরার চেয়ে বেশি। তবে এতে স্লাইড শো ফিচার নেই। ৪জি সিম যুক্ত করে ফ্রেমটিতে প্রতিদিন ১০টি করে ছবি পাঠানো যায়। প্রথম তিন মাস বিনা মূল্যে ফ্রেমের ছবি পরিবর্তন করা যাবে। পরে প্রতি মাসে ৬ দশমিক ৩ ডলার ফি দিতে হবে। তবে ওয়াই-ফাইয়ের মাধ্যমে ছবি পাঠানোর ক্ষেত্রে মাসিক কোনো ফি দিতে হবে না। যত ইচ্ছা তত ছবি ডিসপ্লে করা যাবে। মডেল অনুযায়ী, ফ্রেমটিতে ২ থেকে ৮ জিবি পর্যন্ত স্টোরেজ পাওয়া যায়।
লুপ ফ্যামিলি ফ্রেম
ফ্রেমটির আকার ১০ দশমিক ১ ইঞ্চি। এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে কোনো ছবিকে ল্যান্ডস্কেপ বা ভার্টিক্যাল করতে পারে। এর ইন্টারনাল স্টোরেজ ৮ জিবি। লুপ ফ্রেমে টাচস্ক্রিন ডিসপ্লে রয়েছে। ফলে ছবিগুলো আঙুল দিয়ে জুম করা যাবে। ফ্রেমের সঙ্গে সংগতি রাখতে ছবিগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রসারিত হতে পারে।
লুপ অ্যাপের মাধ্যমে ছবি ও ভিডিও স্লাইড শো ফ্রেমটিতে পাঠানো যাবে। এই ফ্রেমের একটি বিশেষ সুবিধা হলো, এতে টেক্সটের মাধ্যমে ছবি পাঠানো যায়। ফলে যাঁরা কোনো অ্যাপ চালাতে অভ্যস্ত নন, তাঁরাও ফ্রেমটি ব্যবহার করতে পারবেন।
ভিউনাইট টেক্সচার ডিজিটাল ক্যানভাস
শুধু ছবি নয়, চিত্রশিল্প প্রদর্শনের জন্যও ভিউনাইট টেক্সচার ডিজিটাল ক্যানভাস ব্যবহার করা যাবে। ফ্রেমটিতে ১৩ দশমিক ৩ ইঞ্চির ডিসপ্লে রয়েছে। ডিসপ্লেটি উচ্চ রেজল্যুশনের, তাই কোনো ছবি ফেটে যাবে না। ভিউনাইট অ্যাপের মাধ্যমে ফ্রেমটিতে ছবি আপলোড করা যাবে। ফ্রেমটির অ্যাপে বিভিন্ন চিত্রশিল্পীর ছবির লাইব্রেরি রয়েছে। তবে লাইব্রেরির কিছু ছবি ব্যবহারের জন্য অতিরিক্ত ফি দিতে হবে। নিজের ছবিও এই ফ্রেমে আপলোড করা যাবে।
স্কাইলাইট ফ্রেম
এই ফ্রেম ব্যবহারকারীরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের মতো একে অন্যকে ফলো করতে পারবেন। ওয়াই-ফাইয়ের মাধ্যমে সরাসরি ফ্রেমে ছবি শেয়ার করা যাবে। স্কাইলাইট ফ্রেমের ডিসপ্লে ৮ ইঞ্চি। ব্যবহারকারীদের জন্য স্কাইলাইট ফ্রেমের কিছু প্যাকেজ রয়েছে। বেসিক প্যাকেজে ১০ জিবি স্টোরেজ আছে এবং প্রতি মাসে ফ্রেমে ১০টি ছবি শেয়ার করা যাবে। তবে আনলিমিটেড স্টোরেজের জন্য এবং বেশি ছবি শেয়ারের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ফি দিতে হবে।
তথ্যসূত্র: ওয়াইয়ার্ড
প্রমিতি কিবরিয়া ইসলাম, ঢাকা

স্মার্টফোনের দুনিয়ায় প্রচুর ছবি তোলা হলেও সেগুলো প্রিন্ট করে আর অ্যালবামে রাখা হয় না। এখন বিভিন্ন ডিভাইসে ছবি সাজিয়ে রাখা হয়। এগুলোর বড় স্ক্রিন ও রেজল্যুশন ছবিকে জীবন্ত করে তোলে। ইন্টারনেটের সংযোগ থাকলে স্মার্টফোন বা কম্পিউটার থেকে ছবিগুলো এসব ফ্রেমে পাঠানো যায়।
অরা কারভার
ডিজিটাল ফটোফ্রেমের মধ্যে সাশ্রয়ী এটি। আধুনিক ডিজাইনের এই ডিভাইসে উন্নত মানের ডিসপ্লে ব্যবহার করা হয়। এই মডেলের ফ্রেমে ছবি সেট করা অনেক সহজ। অরা অ্যাপের মাধ্যমে ফ্রেমের বিভিন্ন ফিচার নিয়ন্ত্রণ করা যায়। অ্যাপের মাধ্যমে উজ্জ্বলতা বাড়ানো-কমানো, স্লাইড শো ও ছবি নির্বাচন করা যায়।
অরা সার্ভারে নিজের ছবিগুলো বিনা মূল্যে সংরক্ষণ করার জন্য আনলিমিটেড স্টোরেজ সুবিধা রয়েছে। যাঁদের ছবি সংগ্রহের অভ্যাস রয়েছে, তাঁরা এই ফিচার ব্যবহার করতে পারেন। কারভার মডেলে ল্যান্ডস্কেপে ছবি রাখা যায়, পোর্ট্রেট আকারে নয়। অরা ছবির ফ্রেমটি যে একটি ডিজিটাল স্ক্রিন, তা আপাতদৃষ্টে বোঝা যায় না। অরা অ্যাপে একটি স্ক্যান ফিচার রয়েছে, যার মাধ্যমে যেকোনো ছবি স্ক্যান করে ডিজিটাল করা যাবে। এ ছাড়া গুগল অ্যাসিস্ট্যান্ট বা অ্যালেক্সা ব্যবহার করেও এর কিছু ফিচার নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
অরা ওয়ালডেন ১৫ ইঞ্চি ফ্রেম
দেয়ালে টানানোর জন্য অরা ওয়ালডেনের ১৫ ইঞ্চি ছবির ফ্রেম ব্যবহার করা যায়। এতে পোর্ট্রেট ও ল্যান্ডস্কেপ— দুভাবেই ছবি রাখা যাবে। আনলিমিটেড স্পেসসহ অরা কারভারের প্রায় সব সুবিধাই এখানে পাওয়া যাবে। খুব সহজে ফ্রেমটি ওয়াই-ফাইয়ের সঙ্গে সংযুক্ত হয়। দেয়ালে টানানোর বিকল্প হিসেবে এই ফ্রেমের সঙ্গে একটি মেটাল স্ট্যান্ড রয়েছে।
নিক্সপ্লে টাচ স্ক্রিন ফটোফ্রেম
এটি নিক্সপ্লের ১০ দশমিক ১ ইঞ্চি টাচ স্ক্রিন ফটো ফ্রেম। এতে ৮ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ রয়েছে। ওয়াই-ফাইয়ের সঙ্গে যুক্ত করে পৃথিবীর যেকোনো প্রান্ত থেকে পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে ফ্রেমের মাধ্যমে ছবি শেয়ার করা যাবে। এর দামও তুলনামূলক কম। গুগল অ্যাসিস্ট্যান্ট ও অ্যালেক্সার মাধ্যমে ছবির ফ্রেমগুলোর ফিচার নিয়ন্ত্রণ করা যায়। ফ্রেমটিতে ছবি যুক্ত করার জন্য নিক্সপ্লে অ্যাপ ব্যবহার করতে হবে।
ফেমলিংক ১০ ইঞ্চি ডিজিটাল ছবি ফ্রেম
ইন্টারনেটের সংযোগ ছাড়া এতে ছবি ডিসপ্লে করা যায়। ফেমলিংকের ওয়েবসাইটে বা অ্যাপের মাধ্যমে ফ্রেমে ছবি পাঠানো যায়। এর দাম অরার চেয়ে বেশি। তবে এতে স্লাইড শো ফিচার নেই। ৪জি সিম যুক্ত করে ফ্রেমটিতে প্রতিদিন ১০টি করে ছবি পাঠানো যায়। প্রথম তিন মাস বিনা মূল্যে ফ্রেমের ছবি পরিবর্তন করা যাবে। পরে প্রতি মাসে ৬ দশমিক ৩ ডলার ফি দিতে হবে। তবে ওয়াই-ফাইয়ের মাধ্যমে ছবি পাঠানোর ক্ষেত্রে মাসিক কোনো ফি দিতে হবে না। যত ইচ্ছা তত ছবি ডিসপ্লে করা যাবে। মডেল অনুযায়ী, ফ্রেমটিতে ২ থেকে ৮ জিবি পর্যন্ত স্টোরেজ পাওয়া যায়।
লুপ ফ্যামিলি ফ্রেম
ফ্রেমটির আকার ১০ দশমিক ১ ইঞ্চি। এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে কোনো ছবিকে ল্যান্ডস্কেপ বা ভার্টিক্যাল করতে পারে। এর ইন্টারনাল স্টোরেজ ৮ জিবি। লুপ ফ্রেমে টাচস্ক্রিন ডিসপ্লে রয়েছে। ফলে ছবিগুলো আঙুল দিয়ে জুম করা যাবে। ফ্রেমের সঙ্গে সংগতি রাখতে ছবিগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রসারিত হতে পারে।
লুপ অ্যাপের মাধ্যমে ছবি ও ভিডিও স্লাইড শো ফ্রেমটিতে পাঠানো যাবে। এই ফ্রেমের একটি বিশেষ সুবিধা হলো, এতে টেক্সটের মাধ্যমে ছবি পাঠানো যায়। ফলে যাঁরা কোনো অ্যাপ চালাতে অভ্যস্ত নন, তাঁরাও ফ্রেমটি ব্যবহার করতে পারবেন।
ভিউনাইট টেক্সচার ডিজিটাল ক্যানভাস
শুধু ছবি নয়, চিত্রশিল্প প্রদর্শনের জন্যও ভিউনাইট টেক্সচার ডিজিটাল ক্যানভাস ব্যবহার করা যাবে। ফ্রেমটিতে ১৩ দশমিক ৩ ইঞ্চির ডিসপ্লে রয়েছে। ডিসপ্লেটি উচ্চ রেজল্যুশনের, তাই কোনো ছবি ফেটে যাবে না। ভিউনাইট অ্যাপের মাধ্যমে ফ্রেমটিতে ছবি আপলোড করা যাবে। ফ্রেমটির অ্যাপে বিভিন্ন চিত্রশিল্পীর ছবির লাইব্রেরি রয়েছে। তবে লাইব্রেরির কিছু ছবি ব্যবহারের জন্য অতিরিক্ত ফি দিতে হবে। নিজের ছবিও এই ফ্রেমে আপলোড করা যাবে।
স্কাইলাইট ফ্রেম
এই ফ্রেম ব্যবহারকারীরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের মতো একে অন্যকে ফলো করতে পারবেন। ওয়াই-ফাইয়ের মাধ্যমে সরাসরি ফ্রেমে ছবি শেয়ার করা যাবে। স্কাইলাইট ফ্রেমের ডিসপ্লে ৮ ইঞ্চি। ব্যবহারকারীদের জন্য স্কাইলাইট ফ্রেমের কিছু প্যাকেজ রয়েছে। বেসিক প্যাকেজে ১০ জিবি স্টোরেজ আছে এবং প্রতি মাসে ফ্রেমে ১০টি ছবি শেয়ার করা যাবে। তবে আনলিমিটেড স্টোরেজের জন্য এবং বেশি ছবি শেয়ারের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ফি দিতে হবে।
তথ্যসূত্র: ওয়াইয়ার্ড

স্মার্টফোনের দুনিয়ায় প্রচুর ছবি তোলা হলেও সেগুলো প্রিন্ট করে আর অ্যালবামে রাখা হয় না। এখন বিভিন্ন ডিভাইসে ছবি সাজিয়ে রাখা হয়। এগুলোর বড় স্ক্রিন ও রেজল্যুশন ছবিকে জীবন্ত করে তোলে। ইন্টারনেটের সংযোগ থাকলে স্মার্টফোন বা কম্পিউটার থেকে ছবিগুলো এসব ফ্রেমে পাঠানো যায়।
অরা কারভার
ডিজিটাল ফটোফ্রেমের মধ্যে সাশ্রয়ী এটি। আধুনিক ডিজাইনের এই ডিভাইসে উন্নত মানের ডিসপ্লে ব্যবহার করা হয়। এই মডেলের ফ্রেমে ছবি সেট করা অনেক সহজ। অরা অ্যাপের মাধ্যমে ফ্রেমের বিভিন্ন ফিচার নিয়ন্ত্রণ করা যায়। অ্যাপের মাধ্যমে উজ্জ্বলতা বাড়ানো-কমানো, স্লাইড শো ও ছবি নির্বাচন করা যায়।
অরা সার্ভারে নিজের ছবিগুলো বিনা মূল্যে সংরক্ষণ করার জন্য আনলিমিটেড স্টোরেজ সুবিধা রয়েছে। যাঁদের ছবি সংগ্রহের অভ্যাস রয়েছে, তাঁরা এই ফিচার ব্যবহার করতে পারেন। কারভার মডেলে ল্যান্ডস্কেপে ছবি রাখা যায়, পোর্ট্রেট আকারে নয়। অরা ছবির ফ্রেমটি যে একটি ডিজিটাল স্ক্রিন, তা আপাতদৃষ্টে বোঝা যায় না। অরা অ্যাপে একটি স্ক্যান ফিচার রয়েছে, যার মাধ্যমে যেকোনো ছবি স্ক্যান করে ডিজিটাল করা যাবে। এ ছাড়া গুগল অ্যাসিস্ট্যান্ট বা অ্যালেক্সা ব্যবহার করেও এর কিছু ফিচার নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
অরা ওয়ালডেন ১৫ ইঞ্চি ফ্রেম
দেয়ালে টানানোর জন্য অরা ওয়ালডেনের ১৫ ইঞ্চি ছবির ফ্রেম ব্যবহার করা যায়। এতে পোর্ট্রেট ও ল্যান্ডস্কেপ— দুভাবেই ছবি রাখা যাবে। আনলিমিটেড স্পেসসহ অরা কারভারের প্রায় সব সুবিধাই এখানে পাওয়া যাবে। খুব সহজে ফ্রেমটি ওয়াই-ফাইয়ের সঙ্গে সংযুক্ত হয়। দেয়ালে টানানোর বিকল্প হিসেবে এই ফ্রেমের সঙ্গে একটি মেটাল স্ট্যান্ড রয়েছে।
নিক্সপ্লে টাচ স্ক্রিন ফটোফ্রেম
এটি নিক্সপ্লের ১০ দশমিক ১ ইঞ্চি টাচ স্ক্রিন ফটো ফ্রেম। এতে ৮ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ রয়েছে। ওয়াই-ফাইয়ের সঙ্গে যুক্ত করে পৃথিবীর যেকোনো প্রান্ত থেকে পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে ফ্রেমের মাধ্যমে ছবি শেয়ার করা যাবে। এর দামও তুলনামূলক কম। গুগল অ্যাসিস্ট্যান্ট ও অ্যালেক্সার মাধ্যমে ছবির ফ্রেমগুলোর ফিচার নিয়ন্ত্রণ করা যায়। ফ্রেমটিতে ছবি যুক্ত করার জন্য নিক্সপ্লে অ্যাপ ব্যবহার করতে হবে।
ফেমলিংক ১০ ইঞ্চি ডিজিটাল ছবি ফ্রেম
ইন্টারনেটের সংযোগ ছাড়া এতে ছবি ডিসপ্লে করা যায়। ফেমলিংকের ওয়েবসাইটে বা অ্যাপের মাধ্যমে ফ্রেমে ছবি পাঠানো যায়। এর দাম অরার চেয়ে বেশি। তবে এতে স্লাইড শো ফিচার নেই। ৪জি সিম যুক্ত করে ফ্রেমটিতে প্রতিদিন ১০টি করে ছবি পাঠানো যায়। প্রথম তিন মাস বিনা মূল্যে ফ্রেমের ছবি পরিবর্তন করা যাবে। পরে প্রতি মাসে ৬ দশমিক ৩ ডলার ফি দিতে হবে। তবে ওয়াই-ফাইয়ের মাধ্যমে ছবি পাঠানোর ক্ষেত্রে মাসিক কোনো ফি দিতে হবে না। যত ইচ্ছা তত ছবি ডিসপ্লে করা যাবে। মডেল অনুযায়ী, ফ্রেমটিতে ২ থেকে ৮ জিবি পর্যন্ত স্টোরেজ পাওয়া যায়।
লুপ ফ্যামিলি ফ্রেম
ফ্রেমটির আকার ১০ দশমিক ১ ইঞ্চি। এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে কোনো ছবিকে ল্যান্ডস্কেপ বা ভার্টিক্যাল করতে পারে। এর ইন্টারনাল স্টোরেজ ৮ জিবি। লুপ ফ্রেমে টাচস্ক্রিন ডিসপ্লে রয়েছে। ফলে ছবিগুলো আঙুল দিয়ে জুম করা যাবে। ফ্রেমের সঙ্গে সংগতি রাখতে ছবিগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রসারিত হতে পারে।
লুপ অ্যাপের মাধ্যমে ছবি ও ভিডিও স্লাইড শো ফ্রেমটিতে পাঠানো যাবে। এই ফ্রেমের একটি বিশেষ সুবিধা হলো, এতে টেক্সটের মাধ্যমে ছবি পাঠানো যায়। ফলে যাঁরা কোনো অ্যাপ চালাতে অভ্যস্ত নন, তাঁরাও ফ্রেমটি ব্যবহার করতে পারবেন।
ভিউনাইট টেক্সচার ডিজিটাল ক্যানভাস
শুধু ছবি নয়, চিত্রশিল্প প্রদর্শনের জন্যও ভিউনাইট টেক্সচার ডিজিটাল ক্যানভাস ব্যবহার করা যাবে। ফ্রেমটিতে ১৩ দশমিক ৩ ইঞ্চির ডিসপ্লে রয়েছে। ডিসপ্লেটি উচ্চ রেজল্যুশনের, তাই কোনো ছবি ফেটে যাবে না। ভিউনাইট অ্যাপের মাধ্যমে ফ্রেমটিতে ছবি আপলোড করা যাবে। ফ্রেমটির অ্যাপে বিভিন্ন চিত্রশিল্পীর ছবির লাইব্রেরি রয়েছে। তবে লাইব্রেরির কিছু ছবি ব্যবহারের জন্য অতিরিক্ত ফি দিতে হবে। নিজের ছবিও এই ফ্রেমে আপলোড করা যাবে।
স্কাইলাইট ফ্রেম
এই ফ্রেম ব্যবহারকারীরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের মতো একে অন্যকে ফলো করতে পারবেন। ওয়াই-ফাইয়ের মাধ্যমে সরাসরি ফ্রেমে ছবি শেয়ার করা যাবে। স্কাইলাইট ফ্রেমের ডিসপ্লে ৮ ইঞ্চি। ব্যবহারকারীদের জন্য স্কাইলাইট ফ্রেমের কিছু প্যাকেজ রয়েছে। বেসিক প্যাকেজে ১০ জিবি স্টোরেজ আছে এবং প্রতি মাসে ফ্রেমে ১০টি ছবি শেয়ার করা যাবে। তবে আনলিমিটেড স্টোরেজের জন্য এবং বেশি ছবি শেয়ারের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ফি দিতে হবে।
তথ্যসূত্র: ওয়াইয়ার্ড

আইফোনের ব্যাটারির স্থায়িত্ব নিয়ে সব সময়ই কিছুটা উদ্বেগ ও হতাশা থাকে। তবে আলট্রা-থিন আইফোন এয়ার ব্যবহার করুন বা শক্তিশালী আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক—সম্প্রতি আইওএস ২৬ অপারেটিং সিস্টেমে একটি নতুন সেটিংস যুক্ত করা হয়েছে। এই সেটিংস আইফোনের ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দিতে পারে।
২০ ঘণ্টা আগে
অনলিফ্যানস মূলত একটি সাবস্ক্রিপশনভিত্তিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম, যেখানে নির্মাতারা সরাসরি ভক্তদের কাছ থেকে আয় করতে পারেন। তবে এটি অন্য প্ল্যাটফর্মগুলোর মতো নয়। এখানে নির্মাতারা ছবি, ভিডিও, লাইভস্ট্রিম এবং বার্তা শেয়ার করে আয় করতে পারেন।
২ দিন আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এখন আর কোনো ভবিষ্যতের স্বপ্ন নয়, বরং আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অপরিহার্য অংশ। এটি শুধু কাজের পদ্ধতিকে পরিবর্তন করছে না, বরং শিল্প এবং শিক্ষাক্ষেত্রে নতুন দিগন্ত খুলে দিচ্ছে। ব্যবসায় জটিল প্রক্রিয়া সরলীকরণ এবং দ্রুত, নির্ভুল সিদ্ধান্ত গ্রহণে এআই-এর অবদানকে একুশ শতকের বৃহত্তম...
২ দিন আগে
চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চালিত ওয়েব ব্রাউজার ‘চ্যাটজিপিটি অ্যাটলাস’ বাজারে আসার খবর প্রকাশ হতেই যেন বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্রাউজার গুগল ক্রোমের নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অ্যালফাবেটের দুর্দিন শুরু হয়ে গেল।
৪ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আইফোনের ব্যাটারির স্থায়িত্ব নিয়ে সব সময়ই কিছুটা উদ্বেগ ও হতাশা থাকে। তবে আলট্রা-থিন আইফোন এয়ার ব্যবহার করুন বা শক্তিশালী আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক—সম্প্রতি আইওএস ২৬ অপারেটিং সিস্টেমে একটি নতুন সেটিংস যুক্ত করা হয়েছে। এই সেটিংস আইফোনের ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দিতে পারে। এই নতুন ফিচারের নাম হলো অ্যাডাপটিভ পাওয়ার (Adaptive Power)।
এটি লো পাওয়ার মোড থেকে যেখানে আলাদা:
আইফোনের চার্জ কমে গেলে আইওএস-এ ‘লো পাওয়ার মোড’ (Low Power Mode) নামে একটি সহায়ক টুল দীর্ঘদিন ধরেই ছিল। যদিও এটি ব্যাটারি লাইফ বাড়াতে সাহায্য করে, তবে এর ফলে অনেক ফিচার ডিঅ্যাক্টিভেট হয়ে যায় এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়ে দেয়। আইওএস ২৬ এই সমস্যার একটি সমাধান নিয়ে এসেছে।
অ্যাডাপটিভ পাওয়ার হলো ব্যাটারি সেটিংসের একটি একদম নতুন সংযোজন, যা আপনার আইফোনকে, বিশেষ করে বেশি ব্যবহার হয় যখন, তখন দীর্ঘস্থায়ী করতে সাহায্য করবে। এটি লো পাওয়ার মোডের মতো পারফরম্যান্সে বড় কোনো আপস না করে ছোট ছোট উপায়ে ব্যাটারির কার্যকারিতা বাড়ায়। আপনি এটি সেটিংস অ্যাপের ‘Battery’ মেনুর মধ্যে ‘Power Mode’ সাবমেনুতে খুঁজে পাবেন।
অ্যাডাপটিভ পাওয়ার যেভাবে কাজ করে
অ্যাপল এই ফিচারটির কাজ সম্পর্কে জানিয়েছে: যখন ব্যাটারির ব্যবহার স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হবে, তখন আইফোন ব্যাটারির স্থায়িত্ব বাড়ানোর জন্য পারফরম্যান্সে ছোটখাটো সামঞ্জস্য করতে পারে। এর মধ্যে সামান্য ডিসপ্লে ব্রাইটনেস কমানো বা কিছু কার্যক্রমের জন্য সামান্য বেশি সময় নেওয়া—এ ধরনের কিছু সমন্বয় করে।
এর মানে হলো, ফোন যখন স্বাভাবিকভাবে চলছে, তখন এর পারফরম্যান্স বা ব্যাটারি লাইফ পরিবর্তিত হবে না। কিন্তু যখন ফোনটি স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি ব্যবহৃত হবে, তখন অ্যাডাপটিভ পাওয়ার সক্রিয় হবে এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতায় ন্যূনতম প্রভাব ফেলেই ছোটখাটো সমন্বয়ের মাধ্যমে ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দেবে।
যদিও অ্যাপল এই ফিচারটিকে সরাসরি আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) ফিচার হিসেবে প্রচার করছে না, তবুও প্রযুক্তিগতভাবে এর হার্ডওয়্যার প্রয়োজনীয়তা অ্যাপল ইন্টেলিজেন্স-এর মতোই। তাই এই নতুন ব্যাটারি সেটিংসটি ব্যবহার করার জন্য আইফোনটি অবশ্যই আইফোন ১৭ বা আইফোন এয়ার, আইফোন ১৬ অথবা আইফোন ১৫ প্রো মডেলের হতে হবে।

আইফোনের ব্যাটারির স্থায়িত্ব নিয়ে সব সময়ই কিছুটা উদ্বেগ ও হতাশা থাকে। তবে আলট্রা-থিন আইফোন এয়ার ব্যবহার করুন বা শক্তিশালী আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক—সম্প্রতি আইওএস ২৬ অপারেটিং সিস্টেমে একটি নতুন সেটিংস যুক্ত করা হয়েছে। এই সেটিংস আইফোনের ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দিতে পারে। এই নতুন ফিচারের নাম হলো অ্যাডাপটিভ পাওয়ার (Adaptive Power)।
এটি লো পাওয়ার মোড থেকে যেখানে আলাদা:
আইফোনের চার্জ কমে গেলে আইওএস-এ ‘লো পাওয়ার মোড’ (Low Power Mode) নামে একটি সহায়ক টুল দীর্ঘদিন ধরেই ছিল। যদিও এটি ব্যাটারি লাইফ বাড়াতে সাহায্য করে, তবে এর ফলে অনেক ফিচার ডিঅ্যাক্টিভেট হয়ে যায় এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়ে দেয়। আইওএস ২৬ এই সমস্যার একটি সমাধান নিয়ে এসেছে।
অ্যাডাপটিভ পাওয়ার হলো ব্যাটারি সেটিংসের একটি একদম নতুন সংযোজন, যা আপনার আইফোনকে, বিশেষ করে বেশি ব্যবহার হয় যখন, তখন দীর্ঘস্থায়ী করতে সাহায্য করবে। এটি লো পাওয়ার মোডের মতো পারফরম্যান্সে বড় কোনো আপস না করে ছোট ছোট উপায়ে ব্যাটারির কার্যকারিতা বাড়ায়। আপনি এটি সেটিংস অ্যাপের ‘Battery’ মেনুর মধ্যে ‘Power Mode’ সাবমেনুতে খুঁজে পাবেন।
অ্যাডাপটিভ পাওয়ার যেভাবে কাজ করে
অ্যাপল এই ফিচারটির কাজ সম্পর্কে জানিয়েছে: যখন ব্যাটারির ব্যবহার স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হবে, তখন আইফোন ব্যাটারির স্থায়িত্ব বাড়ানোর জন্য পারফরম্যান্সে ছোটখাটো সামঞ্জস্য করতে পারে। এর মধ্যে সামান্য ডিসপ্লে ব্রাইটনেস কমানো বা কিছু কার্যক্রমের জন্য সামান্য বেশি সময় নেওয়া—এ ধরনের কিছু সমন্বয় করে।
এর মানে হলো, ফোন যখন স্বাভাবিকভাবে চলছে, তখন এর পারফরম্যান্স বা ব্যাটারি লাইফ পরিবর্তিত হবে না। কিন্তু যখন ফোনটি স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি ব্যবহৃত হবে, তখন অ্যাডাপটিভ পাওয়ার সক্রিয় হবে এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতায় ন্যূনতম প্রভাব ফেলেই ছোটখাটো সমন্বয়ের মাধ্যমে ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দেবে।
যদিও অ্যাপল এই ফিচারটিকে সরাসরি আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) ফিচার হিসেবে প্রচার করছে না, তবুও প্রযুক্তিগতভাবে এর হার্ডওয়্যার প্রয়োজনীয়তা অ্যাপল ইন্টেলিজেন্স-এর মতোই। তাই এই নতুন ব্যাটারি সেটিংসটি ব্যবহার করার জন্য আইফোনটি অবশ্যই আইফোন ১৭ বা আইফোন এয়ার, আইফোন ১৬ অথবা আইফোন ১৫ প্রো মডেলের হতে হবে।

স্মার্টফোনের দুনিয়ায় প্রচুর ছবি তোলা হলেও সেগুলো প্রিন্ট করে আর অ্যালবামে রাখা হয় না। এখন বিভিন্ন ডিভাইসে ছবি সাজিয়ে রাখা হয়। এগুলোর বড় স্ক্রিন ও রেজল্যুশন ছবিকে জীবন্ত করে তোলে। ইন্টারনেটের সংযোগ থাকলে স্মার্টফোন বা কম্পিউটার থেকে ছবিগুলো এসব ফ্রেমে পাঠানো যায়।
২১ মে ২০২৪
অনলিফ্যানস মূলত একটি সাবস্ক্রিপশনভিত্তিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম, যেখানে নির্মাতারা সরাসরি ভক্তদের কাছ থেকে আয় করতে পারেন। তবে এটি অন্য প্ল্যাটফর্মগুলোর মতো নয়। এখানে নির্মাতারা ছবি, ভিডিও, লাইভস্ট্রিম এবং বার্তা শেয়ার করে আয় করতে পারেন।
২ দিন আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এখন আর কোনো ভবিষ্যতের স্বপ্ন নয়, বরং আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অপরিহার্য অংশ। এটি শুধু কাজের পদ্ধতিকে পরিবর্তন করছে না, বরং শিল্প এবং শিক্ষাক্ষেত্রে নতুন দিগন্ত খুলে দিচ্ছে। ব্যবসায় জটিল প্রক্রিয়া সরলীকরণ এবং দ্রুত, নির্ভুল সিদ্ধান্ত গ্রহণে এআই-এর অবদানকে একুশ শতকের বৃহত্তম...
২ দিন আগে
চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চালিত ওয়েব ব্রাউজার ‘চ্যাটজিপিটি অ্যাটলাস’ বাজারে আসার খবর প্রকাশ হতেই যেন বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্রাউজার গুগল ক্রোমের নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অ্যালফাবেটের দুর্দিন শুরু হয়ে গেল।
৪ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কর্মীপ্রতি আয়ের দিক থেকে প্রযুক্তি শিল্পের জায়ান্টদের ছাড়িয়ে গেছে সাবস্ক্রিপশনভিত্তিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম অনলিফ্যানস। আর্থিক ও বিপণন সংস্থা বারচার্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৪ সালে প্রতিষ্ঠানটি তাদের প্রত্যেক কর্মী থেকে ৩৭ দশমিক ৬ মিলিয়ন ডলার (প্রায় ৪০৭ কোটি টাকা) আয় করেছে।
এর মাধ্যমে মাত্র ৪২ জন কর্মী নিয়ে পরিচালিত এই প্রতিষ্ঠানটি রাজস্ব-দক্ষ বা রেভেনিউ-এফিশিয়েন্টে এনভিডিয়া (৩.৬ মিলিয়ন ডলার) ও অ্যাপলের (২.৪ মিলিয়ন ডলার) মতো বিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি জায়ান্টদেরও ছাড়িয়ে গেছে।
২০২৪ অর্থবছরে অনলিফ্যানসের মোট লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৭.২২ বিলিয়ন ডলার, যার মধ্যে প্রতিষ্ঠানটি ১.৪১ বিলিয়ন ডলার নিট মুনাফা অর্জন করেছে। বর্তমানে প্ল্যাটফর্মটিতে ৪৬ লাখের বেশি কনটেন্ট নির্মাতা (ক্রিয়েটর) এবং ৩৭৭ মিলিয়ন নিবন্ধিত ব্যবহারকারী রয়েছে।
অনলিফ্যানস মূলত একটি সাবস্ক্রিপশনভিত্তিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম, যেখানে নির্মাতারা সরাসরি ভক্তদের কাছ থেকে আয় করতে পারেন। তবে এটি অন্য প্ল্যাটফর্মগুলোর মতো নয়। এখানে নির্মাতারা ছবি, ভিডিও, লাইভস্ট্রিম এবং বার্তা শেয়ার করে আয় করতে পারেন। যদিও এটি প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্টের জন্য বেশি পরিচিত, তবে এখন অনেকে ফিটনেস, সংগীত, রান্না শেখানোসহ নানা ধরনের কনটেন্ট দিয়েও আয় করছেন।
ব্যবহারকারীরা মাসিক সাবস্ক্রিপশন ফি দিয়ে কোনো ক্রিয়েটরের কনটেন্ট দেখতে পারেন। এ ছাড়া কনটেন্ট ক্রিয়েটররা টিপস ও ‘পে পার ভিউ’ কনটেন্ট থেকে বাড়তি অর্থ উপার্জন করেন। আর এই কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের আয় থেকে ২০ শতাংশ কমিশন নেয় অনলিফ্যানস।
২০১৬ সালে অনলিফ্যানস প্রতিষ্ঠা করেন ব্রিটিশ উদ্যোক্তা টিম স্টোকলি। পরে ২০২১ সালে প্রতিষ্ঠানটির বেশির ভাগ শেয়ার কিনে নেয় ফিনিক্স ইন্টারন্যাশনাল, যার নেতৃত্বে আছেন ইউক্রেনীয়-আমেরিকান বিলিয়নিয়ার লিওনিদ রাডভিনস্কি।
বিগত কয়েক বছরে অনলিফ্যানস দ্রুত জনপ্রিয়তা অর্জন করে, বিশেষ করে প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্টের জন্য। আর্থিক হিসেবে, ২০২৪ সালে অনলিফ্যানস ৬৮৪ মিলিয়ন ডলার কর-পূর্ব মুনাফা এবং ৫২০ মিলিয়ন ডলার নিট মুনাফা করেছে। একই সময়ে ক্রিয়েটরদের আয় ছিল ৫.৮ বিলিয়ন ডলার, যার ২০ শতাংশ কমিশন অনলিফ্যানসের।
চলতি বছরে ক্রিয়েটর অ্যাকাউন্ট ১৩ শতাংশ এবং ফ্যান অ্যাকাউন্ট ২৪ শতাংশ বেড়েছে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি ২০২৪ সালে এর মালিক লিওনিদ রাডভিনস্কিকে ৭০১ মিলিয়ন ডলার লভ্যাংশ দিয়েছে।

কর্মীপ্রতি আয়ের দিক থেকে প্রযুক্তি শিল্পের জায়ান্টদের ছাড়িয়ে গেছে সাবস্ক্রিপশনভিত্তিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম অনলিফ্যানস। আর্থিক ও বিপণন সংস্থা বারচার্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৪ সালে প্রতিষ্ঠানটি তাদের প্রত্যেক কর্মী থেকে ৩৭ দশমিক ৬ মিলিয়ন ডলার (প্রায় ৪০৭ কোটি টাকা) আয় করেছে।
এর মাধ্যমে মাত্র ৪২ জন কর্মী নিয়ে পরিচালিত এই প্রতিষ্ঠানটি রাজস্ব-দক্ষ বা রেভেনিউ-এফিশিয়েন্টে এনভিডিয়া (৩.৬ মিলিয়ন ডলার) ও অ্যাপলের (২.৪ মিলিয়ন ডলার) মতো বিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি জায়ান্টদেরও ছাড়িয়ে গেছে।
২০২৪ অর্থবছরে অনলিফ্যানসের মোট লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৭.২২ বিলিয়ন ডলার, যার মধ্যে প্রতিষ্ঠানটি ১.৪১ বিলিয়ন ডলার নিট মুনাফা অর্জন করেছে। বর্তমানে প্ল্যাটফর্মটিতে ৪৬ লাখের বেশি কনটেন্ট নির্মাতা (ক্রিয়েটর) এবং ৩৭৭ মিলিয়ন নিবন্ধিত ব্যবহারকারী রয়েছে।
অনলিফ্যানস মূলত একটি সাবস্ক্রিপশনভিত্তিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম, যেখানে নির্মাতারা সরাসরি ভক্তদের কাছ থেকে আয় করতে পারেন। তবে এটি অন্য প্ল্যাটফর্মগুলোর মতো নয়। এখানে নির্মাতারা ছবি, ভিডিও, লাইভস্ট্রিম এবং বার্তা শেয়ার করে আয় করতে পারেন। যদিও এটি প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্টের জন্য বেশি পরিচিত, তবে এখন অনেকে ফিটনেস, সংগীত, রান্না শেখানোসহ নানা ধরনের কনটেন্ট দিয়েও আয় করছেন।
ব্যবহারকারীরা মাসিক সাবস্ক্রিপশন ফি দিয়ে কোনো ক্রিয়েটরের কনটেন্ট দেখতে পারেন। এ ছাড়া কনটেন্ট ক্রিয়েটররা টিপস ও ‘পে পার ভিউ’ কনটেন্ট থেকে বাড়তি অর্থ উপার্জন করেন। আর এই কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের আয় থেকে ২০ শতাংশ কমিশন নেয় অনলিফ্যানস।
২০১৬ সালে অনলিফ্যানস প্রতিষ্ঠা করেন ব্রিটিশ উদ্যোক্তা টিম স্টোকলি। পরে ২০২১ সালে প্রতিষ্ঠানটির বেশির ভাগ শেয়ার কিনে নেয় ফিনিক্স ইন্টারন্যাশনাল, যার নেতৃত্বে আছেন ইউক্রেনীয়-আমেরিকান বিলিয়নিয়ার লিওনিদ রাডভিনস্কি।
বিগত কয়েক বছরে অনলিফ্যানস দ্রুত জনপ্রিয়তা অর্জন করে, বিশেষ করে প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্টের জন্য। আর্থিক হিসেবে, ২০২৪ সালে অনলিফ্যানস ৬৮৪ মিলিয়ন ডলার কর-পূর্ব মুনাফা এবং ৫২০ মিলিয়ন ডলার নিট মুনাফা করেছে। একই সময়ে ক্রিয়েটরদের আয় ছিল ৫.৮ বিলিয়ন ডলার, যার ২০ শতাংশ কমিশন অনলিফ্যানসের।
চলতি বছরে ক্রিয়েটর অ্যাকাউন্ট ১৩ শতাংশ এবং ফ্যান অ্যাকাউন্ট ২৪ শতাংশ বেড়েছে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি ২০২৪ সালে এর মালিক লিওনিদ রাডভিনস্কিকে ৭০১ মিলিয়ন ডলার লভ্যাংশ দিয়েছে।

স্মার্টফোনের দুনিয়ায় প্রচুর ছবি তোলা হলেও সেগুলো প্রিন্ট করে আর অ্যালবামে রাখা হয় না। এখন বিভিন্ন ডিভাইসে ছবি সাজিয়ে রাখা হয়। এগুলোর বড় স্ক্রিন ও রেজল্যুশন ছবিকে জীবন্ত করে তোলে। ইন্টারনেটের সংযোগ থাকলে স্মার্টফোন বা কম্পিউটার থেকে ছবিগুলো এসব ফ্রেমে পাঠানো যায়।
২১ মে ২০২৪
আইফোনের ব্যাটারির স্থায়িত্ব নিয়ে সব সময়ই কিছুটা উদ্বেগ ও হতাশা থাকে। তবে আলট্রা-থিন আইফোন এয়ার ব্যবহার করুন বা শক্তিশালী আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক—সম্প্রতি আইওএস ২৬ অপারেটিং সিস্টেমে একটি নতুন সেটিংস যুক্ত করা হয়েছে। এই সেটিংস আইফোনের ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দিতে পারে।
২০ ঘণ্টা আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এখন আর কোনো ভবিষ্যতের স্বপ্ন নয়, বরং আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অপরিহার্য অংশ। এটি শুধু কাজের পদ্ধতিকে পরিবর্তন করছে না, বরং শিল্প এবং শিক্ষাক্ষেত্রে নতুন দিগন্ত খুলে দিচ্ছে। ব্যবসায় জটিল প্রক্রিয়া সরলীকরণ এবং দ্রুত, নির্ভুল সিদ্ধান্ত গ্রহণে এআই-এর অবদানকে একুশ শতকের বৃহত্তম...
২ দিন আগে
চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চালিত ওয়েব ব্রাউজার ‘চ্যাটজিপিটি অ্যাটলাস’ বাজারে আসার খবর প্রকাশ হতেই যেন বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্রাউজার গুগল ক্রোমের নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অ্যালফাবেটের দুর্দিন শুরু হয়ে গেল।
৪ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এখন আর কোনো ভবিষ্যতের স্বপ্ন নয়, বরং আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অপরিহার্য অংশ। এটি শুধু কাজের পদ্ধতিকে পরিবর্তন করছে না, বরং শিল্প এবং শিক্ষাক্ষেত্রে নতুন দিগন্ত খুলে দিচ্ছে। ব্যবসায় জটিল প্রক্রিয়া সরলীকরণ এবং দ্রুত, নির্ভুল সিদ্ধান্ত গ্রহণে এআই-এর অবদানকে একুশ শতকের বৃহত্তম প্রযুক্তিগত বিপ্লব হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। এ কারণেই পেশাজীবী এবং শিক্ষার্থীদের জন্য এআই-এর মৌলিক ধারণা ও প্রায়োগিক দক্ষতা অর্জন করা এখন সময়ের দাবি।
গুগল সম্প্রতি পাঁচটি এআই কোর্স এবং প্রশিক্ষণ টুল চালু করেছে। এই টুলগুলোর ব্যবহার ইচ্ছুকদের এআই প্রযুক্তির গভীরে প্রবেশ করতে সাহায্য করবে। গুগল জানিয়েছে, অনলাইন প্রশিক্ষণ প্রোগ্রামগুলো ব্যবহারকারীদের তাদের কাজ বা ব্যবসায় এআই-এর সর্বোচ্চ সুবিধা নিতে সাহায্য করার জন্য তৈরি করা হয়েছে।
গুগল-এর পাঁচটি প্রধান এআই প্রশিক্ষণ প্রোগ্রাম
১. প্রম্পটিং এসেনশিয়ালস (Prompting Essentials)
(সময়: ৬ ঘণ্টা, অনলাইন ও বিনা মূল্যে)
এই বিশেষ কোর্সটি মূলত কার্যকর এআই ব্যবহার শেখানোর জন্য তৈরি। গুগল-এর এআই বিশেষজ্ঞদের দ্বারা পরিচালিত এই প্রোগ্রামে ব্যবহারকারীকে শেখানো হবে কীভাবে সুনির্দিষ্ট, স্পষ্ট এবং কার্যকর প্রম্পট বা নির্দেশ লিখতে হয়। এর মাধ্যমে একজন ব্যবহারকারী জেনারেটিভ এআই থেকে তার প্রত্যাশিত উত্তর বা ফলাফল দ্রুত ও নির্ভুলভাবে বের করে আনতে পারবে।
আলোচ্য বিষয়:
কার্যকর প্রম্পট লেখার পাঁচটি মূল পদক্ষেপ এবং এর পেছনের যুক্তি—যা আপনাকে এআই-কে নিখুঁত নির্দেশ দিতে সাহায্য করবে।
দৈনন্দিন কাজকর্মে প্রম্পটিং কৌশল প্রয়োগের মাধ্যমে সময়ের সাশ্রয় এবং উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি।
বিশেষত ডেটা বিশ্লেষণ এবং আকর্ষণীয় প্রেজেন্টেশন স্লাইড তৈরির মতো জটিল কাজ দ্রুত সম্পন্ন করার জন্য প্রম্পটের ব্যবহার।
কথোপকথনের মাধ্যমে পরিচালিত এআই এজেন্ট ব্যবহারের জন্য বিশেষজ্ঞের পরামর্শসহ কার্যকর প্রম্পট তৈরি।
২. এআই এসেনশিয়ালস (AI Essentials)
(সময়: ৫ ঘণ্টা, স্ব-শিক্ষামূলক)
এই স্ব-শিক্ষামূলক কোর্সটি সব শিল্প এবং অভিজ্ঞতার স্তরের মানুষের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। দৈনন্দিন কাজকে আরও দ্রুত করতে এবং এআই ব্যবহার করার সময় উদ্ভাবনী উপায়ে চিন্তা করতে এই কোর্স অনুপ্রেরণা জোগাবে। এখানে শেখানো হবে কীভাবে দায়িত্বশীলতার সঙ্গে এআই ব্যবহার করা যায়।
আলোচ্য বিষয়:
জেনারেটিভ এআই ব্যবহার করে নতুন ধারণা এবং কনটেন্ট তৈরি করার কৌশল।
উদ্দেশ্য অনুযায়ী ফলাফল পাওয়ার জন্য প্রম্পটে পর্যাপ্ত বিশদ তথ্য দেওয়ার গুরুত্ব।
এআই সিস্টেমে থাকা পক্ষপাতের ঝুঁকিগুলো আবিষ্কার করা এবং তা দায়িত্বশীলভাবে পরিচালনা করা—যা এআই-এর নৈতিক ব্যবহারের জন্য অপরিহার্য।
দ্রুত পরিবর্তনশীল এআই ল্যান্ডস্কেপ থেকে বর্তমান তথ্য ব্যবহার করা এবং এর সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া।
৩. ছোট ব্যবসার জন্য এআই (AI for Small Business)
ছোট এবং মাঝারি আকারের উদ্যোক্তাদের কথা মাথায় রেখে এই প্রোগ্রামটি ডিজাইন করা হয়েছে। এই কোর্স আপনাকে শেখাবে কীভাবে আপনার ব্যবসায়ের বৃদ্ধির জন্য সঠিক এআই টুলস নির্বাচন করতে হয়। এই কোর্সে গুগল এআই ব্যবহার করে বাস্তব ব্যবসায়িক সমস্যা (যেমন: গ্রাহক পরিষেবা উন্নত করা বা ইনভেনটরি অপ্টিমাইজ করা) সমাধানের ব্যবহারিক সুযোগ রয়েছে।
৪. শিক্ষাবিদদের জন্য জেমিনি জেনারেটিভ এআই (Generative AI for Educators with Gemini)
(সময়: ২ ঘণ্টা)
এই সংক্ষিপ্ত কোর্সটি শিক্ষকদের জন্য বিশেষভাবে উপযোগী। এখানে জেমিনি মডেল ব্যবহার করে কীভাবে সম্পূর্ণরূপে নতুন কনটেন্ট (টেক্সট, ছবি, বা অন্যান্য মিডিয়া) তৈরি করা যায়, তার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে।
জেমিনি ব্যবহারের ক্ষেত্র:
সময় বাঁচানো এবং শিক্ষার্থীদের জন্য ব্যক্তিগতকৃত শিক্ষার পরিবেশ তৈরি করা (যেমন: দ্রুত গ্রেডিং বা ব্যক্তিগত চাহিদা অনুযায়ী কুইজ তৈরি)।
পাঠ পরিকল্পনা তৈরি, পুরোনো শিক্ষামূলক উপকরণ আপডেট করা এবং অন্যান্য প্রশাসনিক কাজ দ্রুত শেষ করা।
সৃজনশীলতা বৃদ্ধি করে পাঠদান পদ্ধতিকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলা।
৫. শিক্ষার্থীদের জন্য এআই (AI for Students)
শিক্ষার্থীরা কীভাবে পড়ালেখা এবং ভবিষ্যতের কর্মজীবনের জন্য প্রস্তুত হতে এআই-কে আরও ভালোভাবে ব্যবহার করতে পারে, তা বোঝানোর জন্যই এই কোর্সটি তৈরি। এখানে এআই ব্যবহারের চারটি প্রধান ক্ষেত্রে মনোযোগ দেওয়া হয়েছে:
হোমওয়ার্ক সহায়তা: দ্রুত তথ্য সংগ্রহ ও সংহত করে হোমওয়ার্কের আউটলাইন তৈরি করা এবং ধারণা স্পষ্ট করা।
পরীক্ষা প্রস্তুতি: কঠিন বিষয়বস্তু সহজে বোঝার জন্য ইন্টারেকটিভ লার্নিং টুলস হিসেবে এআই-এর সাহায্য নেওয়া।
লেখালেখি: প্রবন্ধ বা রিপোর্ট লেখার কাঠামো তৈরি করা এবং ব্যাকরণগত ভুল সংশোধনের মাধ্যমে লেখার মান উন্নত করা।
চাকরির সন্ধান: কার্যকর জীবনবৃত্তান্ত (সিভি) তৈরি এবং চাকরির সাক্ষাৎকারের জন্য মক ইন্টারভিউ অনুশীলনের প্রস্তুতি নেওয়া।
গুগল বলেছেন, তাদের এই উদ্যোগের মূল লক্ষ্য হলো—শিক্ষার্থী, শিক্ষক এবং উদ্যোক্তাসহ সমাজের সব স্তরের মানুষের জন্য এআই-কে সহজলভ্য করা। এআই-এর জ্ঞানকে গণতান্ত্রিক ও স্বাভাবিক করার এই প্রক্রিয়া ভবিষ্যতে দক্ষতা বৃদ্ধি এবং কর্মজীবনের নতুন সুযোগ সৃষ্টিতে বিশাল ভূমিকা রাখবে বলে মনে করে গুগল।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এখন আর কোনো ভবিষ্যতের স্বপ্ন নয়, বরং আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অপরিহার্য অংশ। এটি শুধু কাজের পদ্ধতিকে পরিবর্তন করছে না, বরং শিল্প এবং শিক্ষাক্ষেত্রে নতুন দিগন্ত খুলে দিচ্ছে। ব্যবসায় জটিল প্রক্রিয়া সরলীকরণ এবং দ্রুত, নির্ভুল সিদ্ধান্ত গ্রহণে এআই-এর অবদানকে একুশ শতকের বৃহত্তম প্রযুক্তিগত বিপ্লব হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। এ কারণেই পেশাজীবী এবং শিক্ষার্থীদের জন্য এআই-এর মৌলিক ধারণা ও প্রায়োগিক দক্ষতা অর্জন করা এখন সময়ের দাবি।
গুগল সম্প্রতি পাঁচটি এআই কোর্স এবং প্রশিক্ষণ টুল চালু করেছে। এই টুলগুলোর ব্যবহার ইচ্ছুকদের এআই প্রযুক্তির গভীরে প্রবেশ করতে সাহায্য করবে। গুগল জানিয়েছে, অনলাইন প্রশিক্ষণ প্রোগ্রামগুলো ব্যবহারকারীদের তাদের কাজ বা ব্যবসায় এআই-এর সর্বোচ্চ সুবিধা নিতে সাহায্য করার জন্য তৈরি করা হয়েছে।
গুগল-এর পাঁচটি প্রধান এআই প্রশিক্ষণ প্রোগ্রাম
১. প্রম্পটিং এসেনশিয়ালস (Prompting Essentials)
(সময়: ৬ ঘণ্টা, অনলাইন ও বিনা মূল্যে)
এই বিশেষ কোর্সটি মূলত কার্যকর এআই ব্যবহার শেখানোর জন্য তৈরি। গুগল-এর এআই বিশেষজ্ঞদের দ্বারা পরিচালিত এই প্রোগ্রামে ব্যবহারকারীকে শেখানো হবে কীভাবে সুনির্দিষ্ট, স্পষ্ট এবং কার্যকর প্রম্পট বা নির্দেশ লিখতে হয়। এর মাধ্যমে একজন ব্যবহারকারী জেনারেটিভ এআই থেকে তার প্রত্যাশিত উত্তর বা ফলাফল দ্রুত ও নির্ভুলভাবে বের করে আনতে পারবে।
আলোচ্য বিষয়:
কার্যকর প্রম্পট লেখার পাঁচটি মূল পদক্ষেপ এবং এর পেছনের যুক্তি—যা আপনাকে এআই-কে নিখুঁত নির্দেশ দিতে সাহায্য করবে।
দৈনন্দিন কাজকর্মে প্রম্পটিং কৌশল প্রয়োগের মাধ্যমে সময়ের সাশ্রয় এবং উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি।
বিশেষত ডেটা বিশ্লেষণ এবং আকর্ষণীয় প্রেজেন্টেশন স্লাইড তৈরির মতো জটিল কাজ দ্রুত সম্পন্ন করার জন্য প্রম্পটের ব্যবহার।
কথোপকথনের মাধ্যমে পরিচালিত এআই এজেন্ট ব্যবহারের জন্য বিশেষজ্ঞের পরামর্শসহ কার্যকর প্রম্পট তৈরি।
২. এআই এসেনশিয়ালস (AI Essentials)
(সময়: ৫ ঘণ্টা, স্ব-শিক্ষামূলক)
এই স্ব-শিক্ষামূলক কোর্সটি সব শিল্প এবং অভিজ্ঞতার স্তরের মানুষের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। দৈনন্দিন কাজকে আরও দ্রুত করতে এবং এআই ব্যবহার করার সময় উদ্ভাবনী উপায়ে চিন্তা করতে এই কোর্স অনুপ্রেরণা জোগাবে। এখানে শেখানো হবে কীভাবে দায়িত্বশীলতার সঙ্গে এআই ব্যবহার করা যায়।
আলোচ্য বিষয়:
জেনারেটিভ এআই ব্যবহার করে নতুন ধারণা এবং কনটেন্ট তৈরি করার কৌশল।
উদ্দেশ্য অনুযায়ী ফলাফল পাওয়ার জন্য প্রম্পটে পর্যাপ্ত বিশদ তথ্য দেওয়ার গুরুত্ব।
এআই সিস্টেমে থাকা পক্ষপাতের ঝুঁকিগুলো আবিষ্কার করা এবং তা দায়িত্বশীলভাবে পরিচালনা করা—যা এআই-এর নৈতিক ব্যবহারের জন্য অপরিহার্য।
দ্রুত পরিবর্তনশীল এআই ল্যান্ডস্কেপ থেকে বর্তমান তথ্য ব্যবহার করা এবং এর সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া।
৩. ছোট ব্যবসার জন্য এআই (AI for Small Business)
ছোট এবং মাঝারি আকারের উদ্যোক্তাদের কথা মাথায় রেখে এই প্রোগ্রামটি ডিজাইন করা হয়েছে। এই কোর্স আপনাকে শেখাবে কীভাবে আপনার ব্যবসায়ের বৃদ্ধির জন্য সঠিক এআই টুলস নির্বাচন করতে হয়। এই কোর্সে গুগল এআই ব্যবহার করে বাস্তব ব্যবসায়িক সমস্যা (যেমন: গ্রাহক পরিষেবা উন্নত করা বা ইনভেনটরি অপ্টিমাইজ করা) সমাধানের ব্যবহারিক সুযোগ রয়েছে।
৪. শিক্ষাবিদদের জন্য জেমিনি জেনারেটিভ এআই (Generative AI for Educators with Gemini)
(সময়: ২ ঘণ্টা)
এই সংক্ষিপ্ত কোর্সটি শিক্ষকদের জন্য বিশেষভাবে উপযোগী। এখানে জেমিনি মডেল ব্যবহার করে কীভাবে সম্পূর্ণরূপে নতুন কনটেন্ট (টেক্সট, ছবি, বা অন্যান্য মিডিয়া) তৈরি করা যায়, তার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে।
জেমিনি ব্যবহারের ক্ষেত্র:
সময় বাঁচানো এবং শিক্ষার্থীদের জন্য ব্যক্তিগতকৃত শিক্ষার পরিবেশ তৈরি করা (যেমন: দ্রুত গ্রেডিং বা ব্যক্তিগত চাহিদা অনুযায়ী কুইজ তৈরি)।
পাঠ পরিকল্পনা তৈরি, পুরোনো শিক্ষামূলক উপকরণ আপডেট করা এবং অন্যান্য প্রশাসনিক কাজ দ্রুত শেষ করা।
সৃজনশীলতা বৃদ্ধি করে পাঠদান পদ্ধতিকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলা।
৫. শিক্ষার্থীদের জন্য এআই (AI for Students)
শিক্ষার্থীরা কীভাবে পড়ালেখা এবং ভবিষ্যতের কর্মজীবনের জন্য প্রস্তুত হতে এআই-কে আরও ভালোভাবে ব্যবহার করতে পারে, তা বোঝানোর জন্যই এই কোর্সটি তৈরি। এখানে এআই ব্যবহারের চারটি প্রধান ক্ষেত্রে মনোযোগ দেওয়া হয়েছে:
হোমওয়ার্ক সহায়তা: দ্রুত তথ্য সংগ্রহ ও সংহত করে হোমওয়ার্কের আউটলাইন তৈরি করা এবং ধারণা স্পষ্ট করা।
পরীক্ষা প্রস্তুতি: কঠিন বিষয়বস্তু সহজে বোঝার জন্য ইন্টারেকটিভ লার্নিং টুলস হিসেবে এআই-এর সাহায্য নেওয়া।
লেখালেখি: প্রবন্ধ বা রিপোর্ট লেখার কাঠামো তৈরি করা এবং ব্যাকরণগত ভুল সংশোধনের মাধ্যমে লেখার মান উন্নত করা।
চাকরির সন্ধান: কার্যকর জীবনবৃত্তান্ত (সিভি) তৈরি এবং চাকরির সাক্ষাৎকারের জন্য মক ইন্টারভিউ অনুশীলনের প্রস্তুতি নেওয়া।
গুগল বলেছেন, তাদের এই উদ্যোগের মূল লক্ষ্য হলো—শিক্ষার্থী, শিক্ষক এবং উদ্যোক্তাসহ সমাজের সব স্তরের মানুষের জন্য এআই-কে সহজলভ্য করা। এআই-এর জ্ঞানকে গণতান্ত্রিক ও স্বাভাবিক করার এই প্রক্রিয়া ভবিষ্যতে দক্ষতা বৃদ্ধি এবং কর্মজীবনের নতুন সুযোগ সৃষ্টিতে বিশাল ভূমিকা রাখবে বলে মনে করে গুগল।

স্মার্টফোনের দুনিয়ায় প্রচুর ছবি তোলা হলেও সেগুলো প্রিন্ট করে আর অ্যালবামে রাখা হয় না। এখন বিভিন্ন ডিভাইসে ছবি সাজিয়ে রাখা হয়। এগুলোর বড় স্ক্রিন ও রেজল্যুশন ছবিকে জীবন্ত করে তোলে। ইন্টারনেটের সংযোগ থাকলে স্মার্টফোন বা কম্পিউটার থেকে ছবিগুলো এসব ফ্রেমে পাঠানো যায়।
২১ মে ২০২৪
আইফোনের ব্যাটারির স্থায়িত্ব নিয়ে সব সময়ই কিছুটা উদ্বেগ ও হতাশা থাকে। তবে আলট্রা-থিন আইফোন এয়ার ব্যবহার করুন বা শক্তিশালী আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক—সম্প্রতি আইওএস ২৬ অপারেটিং সিস্টেমে একটি নতুন সেটিংস যুক্ত করা হয়েছে। এই সেটিংস আইফোনের ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দিতে পারে।
২০ ঘণ্টা আগে
অনলিফ্যানস মূলত একটি সাবস্ক্রিপশনভিত্তিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম, যেখানে নির্মাতারা সরাসরি ভক্তদের কাছ থেকে আয় করতে পারেন। তবে এটি অন্য প্ল্যাটফর্মগুলোর মতো নয়। এখানে নির্মাতারা ছবি, ভিডিও, লাইভস্ট্রিম এবং বার্তা শেয়ার করে আয় করতে পারেন।
২ দিন আগে
চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চালিত ওয়েব ব্রাউজার ‘চ্যাটজিপিটি অ্যাটলাস’ বাজারে আসার খবর প্রকাশ হতেই যেন বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্রাউজার গুগল ক্রোমের নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অ্যালফাবেটের দুর্দিন শুরু হয়ে গেল।
৪ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চালিত ওয়েব ব্রাউজার ‘চ্যাটজিপিটি অ্যাটলাস’ বাজারে আসার খবর প্রকাশ হতেই যেন বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্রাউজার গুগল ক্রোমের নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অ্যালফাবেটের দুর্দিন শুরু হয়ে গেল।
অনলাইন সার্চে গুগলকে বেআইনি একচেটিয়া আধিপত্যকারী ঘোষণার এক বছর পর ওপেনএআই এই ব্রাউজার নিয়ে এল।
গতকাল মঙ্গলবার দ্রুত প্রতিযোগিতামূলক হয়ে ওঠা ওয়েব ব্রাউজারের বাজারে চ্যাটজিপিটি অ্যাটলাসকে নিয়ে আসার ঘোষণা দেন ওপেনএআইর সিইও স্যাম অল্টম্যান। এই ঘোষণার কিছুক্ষণ পরই অ্যালফাবেটের শেয়ারের মূল্য ৩ শতাংশ কমে যায়।
অল্টম্যান জানান, চ্যাটজিপিটিকে কেন্দ্র করে তৈরি এই ওয়েবসাইটটি গতকাল মঙ্গলবার অ্যাপলের ম্যাকওএস অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে। শিগগিরই উইন্ডোজ ও মোবাইল ডিভাইসে এটির যাত্রা শুরু বলে আশা করছেন তিনি।
ক্রমবর্ধমান ব্যবহারকারী এবং এআই খাতে বিপুল বিনিয়োগকে কাজে লাগিয়ে নতুন উপায়ে আয় বাড়াতে চাচ্ছে ওপেনএআই। সেই লক্ষ্যেই ওয়েব ব্রাউজার আনল প্রতিষ্ঠানটি। অল্টম্যান বলেন, ‘আরও অনেক কিছু যোগ করার আছে। সবেমাত্র শুরু।’
ওপেনএআই জানিয়েছে, অ্যাটলাসে একটি পেইড ‘এজেন্ট মোড’ থাকবে। এর মাধ্যমে চ্যাটবট স্বয়ংক্রিয়ভাবে সার্চ বা অনুসন্ধান প্রক্রিয়া পরিচালনা করবে। তবে এজেন্ট মোড শুধু পেইড চ্যাটজিপিটি সাবস্ক্রাইবারদের জন্য থাকবে। এজেন্ট মোড ব্যবহারকারীর মাউস ও কীবোর্ডের নিয়ন্ত্রণ নিতে সক্ষম।
অল্টম্যান জানান, অ্যাটলাসের এজেন্ট মোড আপাতত শুধু প্লাস এবং প্রো ব্যবহারকারীদের জন্য সীমিত থাকবে।
তিনি বলেন, ‘এই এজেন্টটি আপনার জন্য কাজ করবে, আপনাকে আরও ভালোভাবে জানবে, প্রয়োজনীয় তথ্য আগেভাগেই সংগ্রহ করবে, ইন্টারনেটে আপনি যা চাইতে পারেন তা খুঁজে বের করবে এবং সেগুলো একত্রিত করবে, যা আমরা একটু দেখিয়েছি। আমরা মনে করি, এটিকে আমরা যথেষ্ট দূর পর্যন্ত এগিয়ে নিতে পারব।’
মঙ্গলবার এই ঘোষণার আগে ওপেনএআই একাধিক চুক্তি এবং পণ্যের ঘোষণা দেয়। এনভিডিয়ার সঙ্গে অংশীদারত্ব বাড়ানো এবং এআই-জেনারেটেড কনটেন্টের জন্য টিকটকের প্রতিদ্বন্দ্বী অ্যাপ সোরা ২-এর লঞ্চ করে তারা।
ওয়েব ব্রাউজারগুলো ক্রমেই এআইর সঙ্গে সমন্বিত হয়ে যাচ্ছে। গুগল ক্রোমসহ অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনগুলোতে জেমিনি এআইকে একীভূত করার কাজ করছে। মাইক্রোসফটও এজ ব্রাউজারে এআই ফিচার যুক্ত করেছে।
এছাড়াও, পারপ্লেক্সিটির মতো অনেক এআই স্টার্টআপ এআই ব্রাউজারের অভিজ্ঞতা সরবরাহ করছে, যার মধ্যে রয়েছে সম্প্রতি চালু হওয়া কমেট ব্রাউজার উল্লেখযোগ্য।
যদি কারও মনে দ্বিধা থাকে তাহলে ওপেনএআই আশা করছে, ব্যবহারকারীরা ক্রোম, সাফারি বা এজ ছেড়ে তাদের প্ল্যাটফর্মে আসবে। অ্যাটলাস স্পষ্ট ঘোষণা দিয়েছে ডাউনলোড পেজে। তারা লিখেছে, ‘চ্যাটজিপিটিকে ডিফল্ট ব্রাউজার হিসেবে সেট করুন এবং ৭ দিনের জন্য বুস্টেড লিমিট পান।’
চ্যাটজিপিটির সাপ্তাহিক সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা এখন ৮০ কোটি। এই ব্যবহারকারীদের আকৃষ্ট করতে বেশ কিছু নতুন উদ্যোগ নিয়েছে। তারা ইতিমধ্যে ই-কমার্স সাইট ইটসি ও শপিফাই এবং বুকিং পরিষেবা এক্সপিডিয়া ও বুকিং ডটকমের সঙ্গে অংশীদারত্ব চুক্তি করেছে।

চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চালিত ওয়েব ব্রাউজার ‘চ্যাটজিপিটি অ্যাটলাস’ বাজারে আসার খবর প্রকাশ হতেই যেন বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্রাউজার গুগল ক্রোমের নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অ্যালফাবেটের দুর্দিন শুরু হয়ে গেল।
অনলাইন সার্চে গুগলকে বেআইনি একচেটিয়া আধিপত্যকারী ঘোষণার এক বছর পর ওপেনএআই এই ব্রাউজার নিয়ে এল।
গতকাল মঙ্গলবার দ্রুত প্রতিযোগিতামূলক হয়ে ওঠা ওয়েব ব্রাউজারের বাজারে চ্যাটজিপিটি অ্যাটলাসকে নিয়ে আসার ঘোষণা দেন ওপেনএআইর সিইও স্যাম অল্টম্যান। এই ঘোষণার কিছুক্ষণ পরই অ্যালফাবেটের শেয়ারের মূল্য ৩ শতাংশ কমে যায়।
অল্টম্যান জানান, চ্যাটজিপিটিকে কেন্দ্র করে তৈরি এই ওয়েবসাইটটি গতকাল মঙ্গলবার অ্যাপলের ম্যাকওএস অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে। শিগগিরই উইন্ডোজ ও মোবাইল ডিভাইসে এটির যাত্রা শুরু বলে আশা করছেন তিনি।
ক্রমবর্ধমান ব্যবহারকারী এবং এআই খাতে বিপুল বিনিয়োগকে কাজে লাগিয়ে নতুন উপায়ে আয় বাড়াতে চাচ্ছে ওপেনএআই। সেই লক্ষ্যেই ওয়েব ব্রাউজার আনল প্রতিষ্ঠানটি। অল্টম্যান বলেন, ‘আরও অনেক কিছু যোগ করার আছে। সবেমাত্র শুরু।’
ওপেনএআই জানিয়েছে, অ্যাটলাসে একটি পেইড ‘এজেন্ট মোড’ থাকবে। এর মাধ্যমে চ্যাটবট স্বয়ংক্রিয়ভাবে সার্চ বা অনুসন্ধান প্রক্রিয়া পরিচালনা করবে। তবে এজেন্ট মোড শুধু পেইড চ্যাটজিপিটি সাবস্ক্রাইবারদের জন্য থাকবে। এজেন্ট মোড ব্যবহারকারীর মাউস ও কীবোর্ডের নিয়ন্ত্রণ নিতে সক্ষম।
অল্টম্যান জানান, অ্যাটলাসের এজেন্ট মোড আপাতত শুধু প্লাস এবং প্রো ব্যবহারকারীদের জন্য সীমিত থাকবে।
তিনি বলেন, ‘এই এজেন্টটি আপনার জন্য কাজ করবে, আপনাকে আরও ভালোভাবে জানবে, প্রয়োজনীয় তথ্য আগেভাগেই সংগ্রহ করবে, ইন্টারনেটে আপনি যা চাইতে পারেন তা খুঁজে বের করবে এবং সেগুলো একত্রিত করবে, যা আমরা একটু দেখিয়েছি। আমরা মনে করি, এটিকে আমরা যথেষ্ট দূর পর্যন্ত এগিয়ে নিতে পারব।’
মঙ্গলবার এই ঘোষণার আগে ওপেনএআই একাধিক চুক্তি এবং পণ্যের ঘোষণা দেয়। এনভিডিয়ার সঙ্গে অংশীদারত্ব বাড়ানো এবং এআই-জেনারেটেড কনটেন্টের জন্য টিকটকের প্রতিদ্বন্দ্বী অ্যাপ সোরা ২-এর লঞ্চ করে তারা।
ওয়েব ব্রাউজারগুলো ক্রমেই এআইর সঙ্গে সমন্বিত হয়ে যাচ্ছে। গুগল ক্রোমসহ অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনগুলোতে জেমিনি এআইকে একীভূত করার কাজ করছে। মাইক্রোসফটও এজ ব্রাউজারে এআই ফিচার যুক্ত করেছে।
এছাড়াও, পারপ্লেক্সিটির মতো অনেক এআই স্টার্টআপ এআই ব্রাউজারের অভিজ্ঞতা সরবরাহ করছে, যার মধ্যে রয়েছে সম্প্রতি চালু হওয়া কমেট ব্রাউজার উল্লেখযোগ্য।
যদি কারও মনে দ্বিধা থাকে তাহলে ওপেনএআই আশা করছে, ব্যবহারকারীরা ক্রোম, সাফারি বা এজ ছেড়ে তাদের প্ল্যাটফর্মে আসবে। অ্যাটলাস স্পষ্ট ঘোষণা দিয়েছে ডাউনলোড পেজে। তারা লিখেছে, ‘চ্যাটজিপিটিকে ডিফল্ট ব্রাউজার হিসেবে সেট করুন এবং ৭ দিনের জন্য বুস্টেড লিমিট পান।’
চ্যাটজিপিটির সাপ্তাহিক সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা এখন ৮০ কোটি। এই ব্যবহারকারীদের আকৃষ্ট করতে বেশ কিছু নতুন উদ্যোগ নিয়েছে। তারা ইতিমধ্যে ই-কমার্স সাইট ইটসি ও শপিফাই এবং বুকিং পরিষেবা এক্সপিডিয়া ও বুকিং ডটকমের সঙ্গে অংশীদারত্ব চুক্তি করেছে।

স্মার্টফোনের দুনিয়ায় প্রচুর ছবি তোলা হলেও সেগুলো প্রিন্ট করে আর অ্যালবামে রাখা হয় না। এখন বিভিন্ন ডিভাইসে ছবি সাজিয়ে রাখা হয়। এগুলোর বড় স্ক্রিন ও রেজল্যুশন ছবিকে জীবন্ত করে তোলে। ইন্টারনেটের সংযোগ থাকলে স্মার্টফোন বা কম্পিউটার থেকে ছবিগুলো এসব ফ্রেমে পাঠানো যায়।
২১ মে ২০২৪
আইফোনের ব্যাটারির স্থায়িত্ব নিয়ে সব সময়ই কিছুটা উদ্বেগ ও হতাশা থাকে। তবে আলট্রা-থিন আইফোন এয়ার ব্যবহার করুন বা শক্তিশালী আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক—সম্প্রতি আইওএস ২৬ অপারেটিং সিস্টেমে একটি নতুন সেটিংস যুক্ত করা হয়েছে। এই সেটিংস আইফোনের ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দিতে পারে।
২০ ঘণ্টা আগে
অনলিফ্যানস মূলত একটি সাবস্ক্রিপশনভিত্তিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম, যেখানে নির্মাতারা সরাসরি ভক্তদের কাছ থেকে আয় করতে পারেন। তবে এটি অন্য প্ল্যাটফর্মগুলোর মতো নয়। এখানে নির্মাতারা ছবি, ভিডিও, লাইভস্ট্রিম এবং বার্তা শেয়ার করে আয় করতে পারেন।
২ দিন আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এখন আর কোনো ভবিষ্যতের স্বপ্ন নয়, বরং আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অপরিহার্য অংশ। এটি শুধু কাজের পদ্ধতিকে পরিবর্তন করছে না, বরং শিল্প এবং শিক্ষাক্ষেত্রে নতুন দিগন্ত খুলে দিচ্ছে। ব্যবসায় জটিল প্রক্রিয়া সরলীকরণ এবং দ্রুত, নির্ভুল সিদ্ধান্ত গ্রহণে এআই-এর অবদানকে একুশ শতকের বৃহত্তম...
২ দিন আগে