ফিচার ডেস্ক
স্মার্টফোনগুলো এখন আমাদের দৈনন্দিন অস্তিত্বে জটিলভাবে বোনা ডিজিটাল সঙ্গী। যোগাযোগ ও অনুসন্ধানের জন্য এই ডিভাইসগুলোর ওপর এখন আমরা বেশ অনেকটাই নির্ভরশীল হয়ে পড়েছি। ভয়েস কমান্ড যেভাবে সব ধরনের মানুষের মধ্যে প্রযুক্তির ব্যবহার সহজ করে দিয়েছে, তেমনি সহজ করেছে স্পিচ টু টেক্সট প্রযুক্তিও। এগুলো মোবাইল ফোনের কিপ্যাড ব্যবহার করা ছাড়াই আপনাকে দেবে লেখার আনন্দ। অর্থাৎ আপনার কথা স্বয়ংক্রিয়ভাবে লেখায় রূপান্তরিত হয়ে যাবে। এ প্রযুক্তি শারীরিক প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের ভীষণভাবে সহায়তা করছে এখন।
গুগলের মতো প্রতিষ্ঠান বলছে, স্পিচ টু টেক্সট অ্যাপগুলো সেই সব ব্যবহারকারীর জন্য, যাঁরা আধুনিক সমস্যার আধুনিক সমাধান খোঁজেন।
অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনে এসব অ্যাপ ডাউনলোড করে ব্যবহার করা যায়। এগুলো ওপেন করে মাইক্রোফোন অন করে কথা বললে নির্দিষ্ট জায়গায় লেখা সেভ হতে থাকে। বাংলায় লেখার সময় কখনো কখনো কিছু সম্পাদনা করে নিলে ভালো ফল পাওয়া যায়।
গুগল জিবোর্ড
গুগল জিবোর্ড শুধু একটি কি-বোর্ড নয়। এটি একটি বহুমুখী টুল, যা কথাকে লেখায় রূপান্তর করে দেওয়ার কাজ করে। অ্যাপটির শক্তিশালী ভয়েস রিকগনিশন ক্ষমতা ব্যবহারকারীদের মেসেজ, ইমেইল বা নোট সঠিকভাবে লিখতে সক্ষম। শুধু ইংরেজি নয়, জিবোর্ডে বাংলাসহ একাধিক ভাষায় লেখা সম্ভব। গুগল ভয়েস টাইপিং ও মেশিন লার্নিং অ্যালগরিদমের সাহায্যে জিবোর্ড সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নির্দিষ্ট কণ্ঠস্বরের সঙ্গে খাপ খেয়ে যায় এবং নিজের ভুলগুলো শোধরাতে থাকে।
মাইক্রোসফট সুইফটকি কি-বোর্ড
এই অ্যাপ ব্যবহারকারী মাইক্রোফোন আইকন টিপে শুধু কথা বলে গেলেই তা লেখায় পরিণত হবে। এটি দিয়ে মেসেজ, ইমেইল বা কোনো ডকুমেন্টের খসড়া তৈরি করা যায়। ইংরেজির ক্ষেত্রে তেমন কোনো সমস্যা না হলেও অন্যান্য ভাষার জন্য কিছু সম্পাদনা করে নিতে হয়। এই অ্যাপে নির্ভুলভাবে ইমোজিও ব্যবহার করা যায় লেখার সময়।
স্পিচনোটস
মিটিং, বক্তৃতা বা ব্রেনস্টর্মিং সেশন যেখানেই থাকুন না কেন, স্পিচনোটস আপনার বলা শব্দগুলোকে পাঠ্য বা লেখায় রূপান্তর করবে। এই অ্যাপ ওপেন করে মাইক্রোফোন আইকন টিপে কথা বললেই তার লেখ্য রূপ তৈরি হয়ে যাবে। অ্যাপটি ইন্টারনেট সংযোগ ছাড়াই কাজ করতে পারে।
ড্রাগন অ্যানিহোয়ার
ন্যুয়েন্স কমিউনিকেশনসের তৈরি ড্রাগস অ্যানিহোয়ার একটি পেশাদার-গ্রেড স্পিচ টু টেক্সট অ্যাপ। এটি গুগল প্লে স্টোরে পাওয়া যাবে। অন্যান্য অ্যাপের মতো এটিতেও মাইক্রোফোন আইকন টিপে কথা বলে ডকুমেন্ট, ইমেইল কিংবা মেসেজ লেখা যাবে। এতে ক্লাউড সিনক্রোনাইজেশনের সুবিধা আছে।
অটার ডট এআই
এটি মিটিং, ইন্টারভিউ বা ব্রেনস্টর্মিং সেশনের জন্য আদর্শ। আপনি যেভাবে কথা বলবেন, এটি সেভাবেই সেটা রেকর্ড করবে এবং সে কথার লেখ্য রূপ তৈরি করবে। এতে টিম কোলাবরেশন ফিচার আছে। এতে বক্তা শনাক্তকরণের সুবিধা আছে। অর্থাৎ দলীয় কাজের সময় অনেক মানুষের আলোচনায় বক্তাকে সঠিকভাবে চেনার ফিচার আছে।
স্মার্টফোনগুলো এখন আমাদের দৈনন্দিন অস্তিত্বে জটিলভাবে বোনা ডিজিটাল সঙ্গী। যোগাযোগ ও অনুসন্ধানের জন্য এই ডিভাইসগুলোর ওপর এখন আমরা বেশ অনেকটাই নির্ভরশীল হয়ে পড়েছি। ভয়েস কমান্ড যেভাবে সব ধরনের মানুষের মধ্যে প্রযুক্তির ব্যবহার সহজ করে দিয়েছে, তেমনি সহজ করেছে স্পিচ টু টেক্সট প্রযুক্তিও। এগুলো মোবাইল ফোনের কিপ্যাড ব্যবহার করা ছাড়াই আপনাকে দেবে লেখার আনন্দ। অর্থাৎ আপনার কথা স্বয়ংক্রিয়ভাবে লেখায় রূপান্তরিত হয়ে যাবে। এ প্রযুক্তি শারীরিক প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের ভীষণভাবে সহায়তা করছে এখন।
গুগলের মতো প্রতিষ্ঠান বলছে, স্পিচ টু টেক্সট অ্যাপগুলো সেই সব ব্যবহারকারীর জন্য, যাঁরা আধুনিক সমস্যার আধুনিক সমাধান খোঁজেন।
অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনে এসব অ্যাপ ডাউনলোড করে ব্যবহার করা যায়। এগুলো ওপেন করে মাইক্রোফোন অন করে কথা বললে নির্দিষ্ট জায়গায় লেখা সেভ হতে থাকে। বাংলায় লেখার সময় কখনো কখনো কিছু সম্পাদনা করে নিলে ভালো ফল পাওয়া যায়।
গুগল জিবোর্ড
গুগল জিবোর্ড শুধু একটি কি-বোর্ড নয়। এটি একটি বহুমুখী টুল, যা কথাকে লেখায় রূপান্তর করে দেওয়ার কাজ করে। অ্যাপটির শক্তিশালী ভয়েস রিকগনিশন ক্ষমতা ব্যবহারকারীদের মেসেজ, ইমেইল বা নোট সঠিকভাবে লিখতে সক্ষম। শুধু ইংরেজি নয়, জিবোর্ডে বাংলাসহ একাধিক ভাষায় লেখা সম্ভব। গুগল ভয়েস টাইপিং ও মেশিন লার্নিং অ্যালগরিদমের সাহায্যে জিবোর্ড সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নির্দিষ্ট কণ্ঠস্বরের সঙ্গে খাপ খেয়ে যায় এবং নিজের ভুলগুলো শোধরাতে থাকে।
মাইক্রোসফট সুইফটকি কি-বোর্ড
এই অ্যাপ ব্যবহারকারী মাইক্রোফোন আইকন টিপে শুধু কথা বলে গেলেই তা লেখায় পরিণত হবে। এটি দিয়ে মেসেজ, ইমেইল বা কোনো ডকুমেন্টের খসড়া তৈরি করা যায়। ইংরেজির ক্ষেত্রে তেমন কোনো সমস্যা না হলেও অন্যান্য ভাষার জন্য কিছু সম্পাদনা করে নিতে হয়। এই অ্যাপে নির্ভুলভাবে ইমোজিও ব্যবহার করা যায় লেখার সময়।
স্পিচনোটস
মিটিং, বক্তৃতা বা ব্রেনস্টর্মিং সেশন যেখানেই থাকুন না কেন, স্পিচনোটস আপনার বলা শব্দগুলোকে পাঠ্য বা লেখায় রূপান্তর করবে। এই অ্যাপ ওপেন করে মাইক্রোফোন আইকন টিপে কথা বললেই তার লেখ্য রূপ তৈরি হয়ে যাবে। অ্যাপটি ইন্টারনেট সংযোগ ছাড়াই কাজ করতে পারে।
ড্রাগন অ্যানিহোয়ার
ন্যুয়েন্স কমিউনিকেশনসের তৈরি ড্রাগস অ্যানিহোয়ার একটি পেশাদার-গ্রেড স্পিচ টু টেক্সট অ্যাপ। এটি গুগল প্লে স্টোরে পাওয়া যাবে। অন্যান্য অ্যাপের মতো এটিতেও মাইক্রোফোন আইকন টিপে কথা বলে ডকুমেন্ট, ইমেইল কিংবা মেসেজ লেখা যাবে। এতে ক্লাউড সিনক্রোনাইজেশনের সুবিধা আছে।
অটার ডট এআই
এটি মিটিং, ইন্টারভিউ বা ব্রেনস্টর্মিং সেশনের জন্য আদর্শ। আপনি যেভাবে কথা বলবেন, এটি সেভাবেই সেটা রেকর্ড করবে এবং সে কথার লেখ্য রূপ তৈরি করবে। এতে টিম কোলাবরেশন ফিচার আছে। এতে বক্তা শনাক্তকরণের সুবিধা আছে। অর্থাৎ দলীয় কাজের সময় অনেক মানুষের আলোচনায় বক্তাকে সঠিকভাবে চেনার ফিচার আছে।
বিশ্বে প্রতি বছর কোটি কোটি স্মার্টফোন পরিত্যক্ত হয়ে ই-বর্জ্যে পরিণত হচ্ছে। এই সমস্যা সমাধানে এস্তোনিয়ার টারটু বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা উদ্ভাবন করেছেন এমন এক পদ্ধতি, যাতে মাত্র ৮ ইউরো ব্যয়ে পুরোনো স্মার্টফোনকে ক্ষুদ্র ডেটা সেন্টারে রূপান্তর করা সম্ভব। এই প্রোটোটাইপ শহর ও পানির নিচে নানা পরিবেশবান্ধব
১০ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই ডেটা সেন্টার চালানোর জন্য বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে পারমাণবিক এক বিদ্যুৎকেন্দ্রের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে মার্কিন টেক জায়ান্ট মেটা। এ জন্য বিলিয়ন ডলার খরচ করতে চাচ্ছে কোম্পানিটি। গত মঙ্গলবার মেটা জানায়, যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ের অঙ্গরাজ্যের একটি পারমাণবিক চুল্লি ২০ বছর
১৫ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে জেমিনিকে আরও কার্যকর করা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে গুগল। সেই চেষ্টার অংশ হিসেবে এবার ‘শিডিউলড অ্যাকশনস’ নামে একটি ফিচার চালু করেছে প্রতিষ্ঠানটি, যার মাধ্যমে নির্দিষ্ট সময় অনুযায়ী বিভিন্ন কাজ সম্পন্ন করতে পারবে জেমিনি।
১৮ ঘণ্টা আগেইনস্টাগ্রাম স্টোরি এখন শুধু ব্যক্তিগত মুহূর্ত ভাগাভাগির জায়গা নয়, বরং নিজের ভাবনা, সৃজনশীলতা ও স্টাইল প্রকাশের একটি মাধ্যম। শক্তিশালী ব্র্যান্ড, তারকা, প্রভাবশালী ব্যক্তি এবং সাধারণ ব্যবহারকারীরা—সবাই তাঁদের ফলোয়ারদের সঙ্গে খবর ও আপডেট শেয়ার করতে স্টোরির সাহায্য নেন। এই স্টোরিগুলোতে ব্যাকগ্রাউন্ড রং
১ দিন আগে