এলিয়েনের প্রতি কৌতূহলী হয়ে বহির্জাগতিক জীবনের চিহ্ন খুঁজে ফিরছেন বিজ্ঞানীরা। তবে এলিয়েনদের অস্তিত্ব সম্পর্কে কিছু বিপরীত মতামত প্রকাশ করেছেন বিলিয়নিয়র ইলন মাস্ক। গত ৭ মে লস অ্যাঞ্জেলেসে অনুষ্ঠিত মিলকেন ইনস্টিটিউট গ্লোবাল কনফারেন্সে এলিয়েন সম্পর্কে কিছু চমকপ্রদ দাবি করেন তিনি।
মানব প্রজাতিকে কীভাবে দীর্ঘ সময় বাঁচিয়ে রাখা যায়–এরকম কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা হয় এই কনফারেন্সে। আলোচনার সময় অনুষ্ঠানের পরিচালক মাইকেল মিলকেন মাস্ককে জনপ্রিয় টিভি শো ‘স্টার ট্রেক’ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করেন। এই সিরিজে বিভিন্ন নভোযান দিয়ে এলিয়েন খোঁজার চেষ্টা করা হয়। তাই মাস্কের কোম্পানি স্টেসএক্সেরও ধরনের কোনো পরিকল্পনা রয়েছে কি না, তা জানতে চান মাইকেল।
মাস্ক বলেন, যদি তিনি মহাকাশে মহাকাশযান পাঠান, তাহলে বিলুপ্ত হয়ে গেছে এমন এলিয়েন সভ্যতার দেখা মিলতেও পারে। তবে কোনো এলিয়েন সভ্যতা যদি ১০ লাখ বছর টিকে থাকত পারত, তাহলে খুব সহজেই তারা আকাশগঙ্গায় ঘুরে বেড়াত।
এলিয়েনে বিশ্বাসী কি না—এমন প্রশ্নের মুখোমুখি বারবার হতে হয় মাস্ককে। সেই প্রসঙ্গ তুলে ধরে মাস্ক বলেন, এলিয়েন কখনো পৃথিবীতে এসেছে এমন কিছু মনে করেন না মাস্ক। এলিয়েন বা অন্য কোনো বুদ্ধিমত্তা কোনো মহাকাশযান চালিয়ে পৃথিবী ভ্রমণ করেছে—এমন কোনো অকাট্য প্রমাণও তিনি দেখেননি।
তিনি মজা করে বলেন, ‘স্টারলিংকের নেটওয়ার্কের আওতায় ৬ হাজার স্যাটেলাইট রয়েছে এবং একবারও কোনো ইউএফও বা ফ্লাইয়িং অবজেক্টকে (অশনাক্ত উড়ন্ত বস্তু) এড়িয়ে কাজ করতে হয়নি। তাই আমি কোনো এলিয়েনের অস্তিত্ব দেখছি না।’
কোনো ইউএফকে এড়াতে না হলেও স্পেসএক্সের স্যাটেলাইটগুলোকে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ধ্বংসাবশেষ ও স্পেসক্রাফটকে এড়াতে হয়। ইউএস ফেডারেল কমিউনিকেশন কমিশনে (এফসিসি) জমা দেওয়া স্পেসএক্সের নথি অনুসারে, ২০২৩ সালের জুন থেকে নভেম্বরে ২৪ হাজার ৪১০টি সংঘর্ষ এড়িয়েছে স্পেসএক্সের স্যাটেলাইটগুলো।
এই আলোচনায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই নিয়েও নিজের দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরেন মাস্ক। তিনি বলেন, ‘একসময় জৈবিক বুদ্ধির হার ১ শতাংশেরও কম হবে।’
সে সময় মানুষের ভূমিকা কী হবে, তা তিনি জানেন না। তিনি আরও বলেন, সত্যের অন্বেষণে এআই ব্যবহার করা উচিত। মিথ্যা কথা বলার জন্য এআইকে প্রশিক্ষণ দেওয়া উচিত হবে না।
স্ট্যানলি কুব্রিক রচিত সায়েন্স ফিকশন বই ‘২০০১: এ স্পেস ওডিসি’-এর কথা উল্লেখ করেন মাস্ক। তিনি বলেন, সত্য সন্ধানী ও সর্বাধিক কৌতূহলী এআই মানব সভ্যতা কতদূর যায় তা দেখতে উৎসাহী থাকবে।
তথ্যসূত্র: দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
এলিয়েনের প্রতি কৌতূহলী হয়ে বহির্জাগতিক জীবনের চিহ্ন খুঁজে ফিরছেন বিজ্ঞানীরা। তবে এলিয়েনদের অস্তিত্ব সম্পর্কে কিছু বিপরীত মতামত প্রকাশ করেছেন বিলিয়নিয়র ইলন মাস্ক। গত ৭ মে লস অ্যাঞ্জেলেসে অনুষ্ঠিত মিলকেন ইনস্টিটিউট গ্লোবাল কনফারেন্সে এলিয়েন সম্পর্কে কিছু চমকপ্রদ দাবি করেন তিনি।
মানব প্রজাতিকে কীভাবে দীর্ঘ সময় বাঁচিয়ে রাখা যায়–এরকম কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা হয় এই কনফারেন্সে। আলোচনার সময় অনুষ্ঠানের পরিচালক মাইকেল মিলকেন মাস্ককে জনপ্রিয় টিভি শো ‘স্টার ট্রেক’ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করেন। এই সিরিজে বিভিন্ন নভোযান দিয়ে এলিয়েন খোঁজার চেষ্টা করা হয়। তাই মাস্কের কোম্পানি স্টেসএক্সেরও ধরনের কোনো পরিকল্পনা রয়েছে কি না, তা জানতে চান মাইকেল।
মাস্ক বলেন, যদি তিনি মহাকাশে মহাকাশযান পাঠান, তাহলে বিলুপ্ত হয়ে গেছে এমন এলিয়েন সভ্যতার দেখা মিলতেও পারে। তবে কোনো এলিয়েন সভ্যতা যদি ১০ লাখ বছর টিকে থাকত পারত, তাহলে খুব সহজেই তারা আকাশগঙ্গায় ঘুরে বেড়াত।
এলিয়েনে বিশ্বাসী কি না—এমন প্রশ্নের মুখোমুখি বারবার হতে হয় মাস্ককে। সেই প্রসঙ্গ তুলে ধরে মাস্ক বলেন, এলিয়েন কখনো পৃথিবীতে এসেছে এমন কিছু মনে করেন না মাস্ক। এলিয়েন বা অন্য কোনো বুদ্ধিমত্তা কোনো মহাকাশযান চালিয়ে পৃথিবী ভ্রমণ করেছে—এমন কোনো অকাট্য প্রমাণও তিনি দেখেননি।
তিনি মজা করে বলেন, ‘স্টারলিংকের নেটওয়ার্কের আওতায় ৬ হাজার স্যাটেলাইট রয়েছে এবং একবারও কোনো ইউএফও বা ফ্লাইয়িং অবজেক্টকে (অশনাক্ত উড়ন্ত বস্তু) এড়িয়ে কাজ করতে হয়নি। তাই আমি কোনো এলিয়েনের অস্তিত্ব দেখছি না।’
কোনো ইউএফকে এড়াতে না হলেও স্পেসএক্সের স্যাটেলাইটগুলোকে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ধ্বংসাবশেষ ও স্পেসক্রাফটকে এড়াতে হয়। ইউএস ফেডারেল কমিউনিকেশন কমিশনে (এফসিসি) জমা দেওয়া স্পেসএক্সের নথি অনুসারে, ২০২৩ সালের জুন থেকে নভেম্বরে ২৪ হাজার ৪১০টি সংঘর্ষ এড়িয়েছে স্পেসএক্সের স্যাটেলাইটগুলো।
এই আলোচনায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই নিয়েও নিজের দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরেন মাস্ক। তিনি বলেন, ‘একসময় জৈবিক বুদ্ধির হার ১ শতাংশেরও কম হবে।’
সে সময় মানুষের ভূমিকা কী হবে, তা তিনি জানেন না। তিনি আরও বলেন, সত্যের অন্বেষণে এআই ব্যবহার করা উচিত। মিথ্যা কথা বলার জন্য এআইকে প্রশিক্ষণ দেওয়া উচিত হবে না।
স্ট্যানলি কুব্রিক রচিত সায়েন্স ফিকশন বই ‘২০০১: এ স্পেস ওডিসি’-এর কথা উল্লেখ করেন মাস্ক। তিনি বলেন, সত্য সন্ধানী ও সর্বাধিক কৌতূহলী এআই মানব সভ্যতা কতদূর যায় তা দেখতে উৎসাহী থাকবে।
তথ্যসূত্র: দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
চীনের শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো এক হিম্যানয়েড বা মানবাকৃতির রোবট পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হয়েছে। ‘শুয়েবা ০১’ নামের এই রোবট সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রীতিমতো সাড়া ফেলেছে।
১ ঘণ্টা আগেজেনারেটিভ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তির চাহিদা মেটাতে বিশাল অবকাঠামো নির্মাণে ব্যয় সামলাতে এবার বাইরের বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে কাজ করতে চাচ্ছে মেটা। এই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ২ বিলিয়ন বা ২০০ কোটি ডলারের ডেটা সেন্টারের সম্পদ বিক্রির পরিকল্পনা করেছে কোম্পানি। গত বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) মেটার এক...
৭ ঘণ্টা আগেইউটিউব মনিটাইজেশন চালু করে ভিডিও থেকে অর্থ উপার্জনের সুযোগ পান কনটেন্ট নির্মাতারা। তবে এই সুযোগ নিতে হলে নির্দিষ্ট কিছু শর্ত পূরণ করে ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রামে আবেদন করতে হয়।
১ দিন আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক চ্যাটবট চ্যাটজিপিটিতে ‘স্টাডি মোড’ নামের নতুন ফিচার চালু করেছে ওপেনএআই। এই ফিচার একজন বাস্তব শিক্ষকের মতো শিক্ষার্থীদের নিজস্ব বিশ্লেষণ ও চিন্তাশক্তি গড়ে তুলতে সাহায্য করবে। স্টাডি মোড চালু থাকলে চ্যাটজিপিটি সরাসরি উত্তর দেওয়ার বদলে ব্যবহারকারীকে ধাপে ধাপে প্রশ্ন করে
২ দিন আগে