অনলাইন ডেস্ক
বিনোদন জগতের শক্ত অবস্থান দখল করেছে ইউটিউব। বসার ঘরে টিভিও এখন ভিডিও প্ল্যাটফর্মটির দখলে। চলতি বছরে বিশ্বব্যাপী দৈনিক ১০০ কোটি ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে ইউটিউবের কনটেন্টগুলো দেখা হয়েছে।
২০০৫ সালে একটি সাধারণ ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম হিসেবে যাত্রা শুরু করলেও বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছে ইউটিউব। তবে বর্তমানে অন্যান্য স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মের চেয়ে সবচেয়ে বেশি এগিয়ে রয়েছে এটি।
ইউটিউবের টিভি প্রোডাক্ট ম্যানেজমেন্টের সিনিয়র ডিরেক্টর কুর্ট উইল্মস বলেন, ২০২৪ সালে বিশ্বের দর্শকেরা প্রতিদিন টিভিতে এক বিলিয়ন ঘণ্টারও বেশি কনটেন্ট স্ট্রিম করেছেন। এমনকি যেখান থেকে কনটেন্ট দেখা হচ্ছে, সেটির চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে কী ধরনের কনটেন্ট তারা দেখছেন।
চলতি বছর ইউটিউবে ক্রীড়া কনটেন্ট দেখার হার ৩০ শতাংশেরও বেড়েছে। কারণ দর্শকেরা পুরো ম্যাচ দেখার পরিবর্তে ম্যাচ পরবর্তী সাক্ষাৎকার এবং হাইলাইটসের জন্য ইউটিউবকে বেছে নিয়েছেন।
২০২৪ সালে ইউটিউবে জনপ্রিয়তা পেয়েছে ছোটদের প্রোগ্রামও। তবে সবচেয়ে বড় চমক হলো ‘পডকাস্ট’ নিয়ে মানুষের আগ্রহ।
এই বছর ইউটিউবে পডকাস্টের প্রতি ব্যাপক আগ্রহ দেখা গেছে। অডিও ফরম্যাট হিসেবে শুরু হওয়া পডকাস্ট এখন ভিডিও ফরম্যাটে পরিণত হয়েছে এবং দর্শকেরা আরও বেশি বেশি এটি দেখতে অভ্যস্ত হচ্ছেন। বসার ঘরের ডিভাইসগুলো থেকে প্রতি মাসে ৪০০ মিলিয়ন ঘণ্টারও বেশি পডকাস্ট স্ট্রিম করেছেন ইউটিউব ব্যবহারকারীরা। এর মাধ্যমে বোঝা যায় যে, অডিও এবং ভিডিও পডকাস্টের মধ্যে সীমারেখা মুছে যাচ্ছে। কেবল শব্দ বা লেখা নয় ছবি, ভিডিও, অডিও, গ্রাফিকস, অ্যানিমেশন, এবং অন্যান্য ভিজ্যুয়াল উপাদানও যুক্ত করে কনটেন্ট নির্মাতারা তাদের গল্প বলছেন। এভাবে ইউটিউবে কনটেন্ট দেখার প্রতি বেশি আগ্রহী হচ্ছেন দর্শকেরা।
কুর্ট উইল্মস বলেন, ‘এটি যেন রাতের টক শোগুলো দেখার মতোই হয়ে গেছে।’
বসার ঘরের টিভিতে ইউটিউব স্ট্রিমিং দেখার হার বেড়ে যাওয়া কোনো বিচ্ছিন্ন নয়। ইউটিউব সুনির্দিষ্টভাবে পরিকল্পনা করে এই অবস্থানটি ধরে রাখতে চাইছে। কনটেন্ট নির্মাতারাও ইউটিউবের এই পরিকল্পনায় নাড়া দিয়েছে। ২০২৪ সালে ৪কে ভিডিও আপলোডের সংখ্যা ৩৫ শতাংশেরও বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে, যা আধুনিক টেলিভিশন সেটগুলোর জন্য আরও উপযোগী।
উইল্মস আরও জানান, এমন নির্মাতাদের সংখ্যা ৩০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে, যাদের আয়ের বড় একটি অংশ টিভিতে দেখা কনটেন্ট থেকেই আয় হচ্ছে।
বিনোদন জগতের শক্ত অবস্থান দখল করেছে ইউটিউব। বসার ঘরে টিভিও এখন ভিডিও প্ল্যাটফর্মটির দখলে। চলতি বছরে বিশ্বব্যাপী দৈনিক ১০০ কোটি ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে ইউটিউবের কনটেন্টগুলো দেখা হয়েছে।
২০০৫ সালে একটি সাধারণ ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম হিসেবে যাত্রা শুরু করলেও বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছে ইউটিউব। তবে বর্তমানে অন্যান্য স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মের চেয়ে সবচেয়ে বেশি এগিয়ে রয়েছে এটি।
ইউটিউবের টিভি প্রোডাক্ট ম্যানেজমেন্টের সিনিয়র ডিরেক্টর কুর্ট উইল্মস বলেন, ২০২৪ সালে বিশ্বের দর্শকেরা প্রতিদিন টিভিতে এক বিলিয়ন ঘণ্টারও বেশি কনটেন্ট স্ট্রিম করেছেন। এমনকি যেখান থেকে কনটেন্ট দেখা হচ্ছে, সেটির চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে কী ধরনের কনটেন্ট তারা দেখছেন।
চলতি বছর ইউটিউবে ক্রীড়া কনটেন্ট দেখার হার ৩০ শতাংশেরও বেড়েছে। কারণ দর্শকেরা পুরো ম্যাচ দেখার পরিবর্তে ম্যাচ পরবর্তী সাক্ষাৎকার এবং হাইলাইটসের জন্য ইউটিউবকে বেছে নিয়েছেন।
২০২৪ সালে ইউটিউবে জনপ্রিয়তা পেয়েছে ছোটদের প্রোগ্রামও। তবে সবচেয়ে বড় চমক হলো ‘পডকাস্ট’ নিয়ে মানুষের আগ্রহ।
এই বছর ইউটিউবে পডকাস্টের প্রতি ব্যাপক আগ্রহ দেখা গেছে। অডিও ফরম্যাট হিসেবে শুরু হওয়া পডকাস্ট এখন ভিডিও ফরম্যাটে পরিণত হয়েছে এবং দর্শকেরা আরও বেশি বেশি এটি দেখতে অভ্যস্ত হচ্ছেন। বসার ঘরের ডিভাইসগুলো থেকে প্রতি মাসে ৪০০ মিলিয়ন ঘণ্টারও বেশি পডকাস্ট স্ট্রিম করেছেন ইউটিউব ব্যবহারকারীরা। এর মাধ্যমে বোঝা যায় যে, অডিও এবং ভিডিও পডকাস্টের মধ্যে সীমারেখা মুছে যাচ্ছে। কেবল শব্দ বা লেখা নয় ছবি, ভিডিও, অডিও, গ্রাফিকস, অ্যানিমেশন, এবং অন্যান্য ভিজ্যুয়াল উপাদানও যুক্ত করে কনটেন্ট নির্মাতারা তাদের গল্প বলছেন। এভাবে ইউটিউবে কনটেন্ট দেখার প্রতি বেশি আগ্রহী হচ্ছেন দর্শকেরা।
কুর্ট উইল্মস বলেন, ‘এটি যেন রাতের টক শোগুলো দেখার মতোই হয়ে গেছে।’
বসার ঘরের টিভিতে ইউটিউব স্ট্রিমিং দেখার হার বেড়ে যাওয়া কোনো বিচ্ছিন্ন নয়। ইউটিউব সুনির্দিষ্টভাবে পরিকল্পনা করে এই অবস্থানটি ধরে রাখতে চাইছে। কনটেন্ট নির্মাতারাও ইউটিউবের এই পরিকল্পনায় নাড়া দিয়েছে। ২০২৪ সালে ৪কে ভিডিও আপলোডের সংখ্যা ৩৫ শতাংশেরও বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে, যা আধুনিক টেলিভিশন সেটগুলোর জন্য আরও উপযোগী।
উইল্মস আরও জানান, এমন নির্মাতাদের সংখ্যা ৩০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে, যাদের আয়ের বড় একটি অংশ টিভিতে দেখা কনটেন্ট থেকেই আয় হচ্ছে।
যখন ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি পুরো বিশ্বের নজর কাড়ছে, তখন একটি পুরোনো জাপানি ধারণা আবার আলোচনায় উঠে এসেছে। আর সেটি হলো ‘কাইজেন’। এর অর্থ অবিচ্ছিন্ন উন্নতি। আজকাল কাইজেনের ধারণাটি শুধু জাপান নয়, চীনের জন্যও শক্তিশালী এক কৌশল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। পশ্চিমা বিশ্বের জন্য এটি উদ্বেগ
২ ঘণ্টা আগেআগামী ৪ মার্চ নতুন পণ্য উন্মোচনের ঘোষণা দিয়েছে লন্ডন ভিত্তিক স্মার্টফোন প্রস্তুতকারক কোম্পানি নাথিং। সেই ইভেন্টে ‘নাথিং ফোন ৩ এ’ এবং ‘ফোন ৩এ প্রো’ উন্মোচন করা হতে পারে বলে গুঞ্জন রয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে ফোন দুটি সম্পর্কে কোনো তথ্য না দিলেও কোম্পানিটির সম্ভাব্য মডেলের ছবি অনলাইনে ফাঁস হয়ে গেছে। এই ছবি
৭ ঘণ্টা আগেচীনের ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলগুলো নিয়ে নিজের মতামত প্রকাশ করেছেন অ্যাপলের সিইও টিম কুক। তাঁর মতে, মডেলটি ‘দক্ষতা বৃদ্ধির উদ্ভাবন’ হিসেবে কাজ করবে। গতকাল বৃহস্পতিবার আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করার সময় কুক এই মন্তব্য করে।
৯ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শীর্ষ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইয়ে ৪০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের জন্য আলোচনা করছে জাপানের অন্যতম শীর্ষ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান সফটব্যাংক। নতুন বিনিয়োগের ফলে ওপেনএআই–এর মোট বাজারমূল্য ৩০০ বিলয়ন ডলার হবে। এই আলোচনা সফল হলে, এটি একক ফান্ডিং রাউন্ডে সর্বোচ্চ পরিমাণ অর্থ
৯ ঘণ্টা আগে