অনলাইন ডেস্ক
জাতিসংঘের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই-বিষয়ক উপদেষ্টা পর্ষদ আজ বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) একটি চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এআই-সংক্রান্ত ঝুঁকি মোকাবিলা ও পরিচালনার ফাঁক পূরণে সাতটি সুপারিশ এই প্রতিবেদনে পেশ করা হয়েছে। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
গত বছর একটি ৩৯ সদস্যের উপদেষ্টা পর্ষদ গঠন করেছে জাতিসংঘ, যা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার আন্তর্জাতিক পরিচালনার সমস্যাগুলো মোকাবিলা করবে। সুপারিশগুলো সেপ্টেম্বর মাসে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জাতিসংঘের একটি শীর্ষ সম্মেলনে আলোচনা করা হবে।
একটি প্যানেল প্রতিষ্ঠার আহ্বান জানিয়েছে উপদেষ্টা পর্ষদ। প্যানেলটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পর্কে নিরপেক্ষ ও নির্ভরযোগ্য বৈজ্ঞানিক জ্ঞানের তথ্য দেবে। সেই সঙ্গে এআই গবেষণাগার ও বিশ্বের অন্যান্য অংশের মধ্যে তথ্যের অসমতা মোকাবিলা করবে।
২০২২ সালে মাইক্রোসফট-সমর্থিত ওপেনএআইয়ের চ্যাটজিপিটি চালু হওয়ার পর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার দ্রুত বেড়েছে। তবে এই ব্যবহারের মাধ্যমে মিথ্যা তথ্য, ভুয়া খবর ও কপিরাইট লঙ্ঘনের উদ্বেগ উত্থাপন করেছে।
শুধু কয়েকটি দেশ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা টুলের বিস্তার নিয়ন্ত্রণের জন্য আইন তৈরি করেছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন এআই আইন পাস করে অন্যান্য দেশের তুলনায় এগিয়ে রয়েছে। এর বিপরীতে যুক্তরাষ্ট্র কেবল স্বেচ্ছাসেবী অনুসরণের ওপর নির্ভর করছে। অর্থাৎ, এই প্রযুক্তির ওপর তেমন আইনগত বাধ্যবাধকতা আরোপ করেনি যুক্তরাষ্ট্র। আর সামাজিক স্থিতিশীলতা এবং রাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখার দিকে মনোযোগ দিচ্ছে চীন।
জাতিসংঘ একটি বিবৃতিতে বলেছে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উন্নয়ন কিছু মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির হাতে থাকায় প্রযুক্তিটি মানুষের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হতে পারে। এসব ক্ষেত্রে ব্যবহারকারীর কোনো মতামত গ্রহণ করা হয় না।
এআই পরিচালনার জন্য একটি নতুন পলিসি ডায়ালগ প্রস্তাব করেছে জাতিসংঘ। এ ছাড়া এআইয়ের জন্য মানসম্মত নির্দেশিকা বা নিয়ম প্রতিষ্ঠার জন্য একটি প্ল্যাটফরম তৈরি প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে, যেখানে বিভিন্ন কোম্পানি ও দেশ ব্যবহার নিয়ে তথ্য শেয়ার করতে পারবে।
এআই প্রযুক্তি এবং এর দক্ষতা বাড়ানোর করার জন্য একটি আন্তর্জাতিক নেটওয়ার্ক গঠনের সুপারিশ করেছে। এটি দেশগুলোকে একসঙ্গে কাজ করতে এবং নিজেদের সক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করবে।
জাতিসংঘ একটি বৈশ্বিক এআই তহবিল প্রতিষ্ঠার প্রস্তাবও দিয়েছে, যা সক্ষমতা ও সহযোগিতার ফাঁক পূরণ করবে। স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা নিশ্চিত করতে একটি বৈশ্বিক এআই ডেটা ফ্রেমওয়ার্ক গঠনে সমর্থন জানিয়েছে জাতিসংঘ।
জাতিসংঘের প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নে সহায়তা ও সমন্বয়ের জন্য একটি ছোট এআই অফিস প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব দিয়েছে।
জাতিসংঘের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই-বিষয়ক উপদেষ্টা পর্ষদ আজ বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) একটি চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এআই-সংক্রান্ত ঝুঁকি মোকাবিলা ও পরিচালনার ফাঁক পূরণে সাতটি সুপারিশ এই প্রতিবেদনে পেশ করা হয়েছে। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
গত বছর একটি ৩৯ সদস্যের উপদেষ্টা পর্ষদ গঠন করেছে জাতিসংঘ, যা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার আন্তর্জাতিক পরিচালনার সমস্যাগুলো মোকাবিলা করবে। সুপারিশগুলো সেপ্টেম্বর মাসে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জাতিসংঘের একটি শীর্ষ সম্মেলনে আলোচনা করা হবে।
একটি প্যানেল প্রতিষ্ঠার আহ্বান জানিয়েছে উপদেষ্টা পর্ষদ। প্যানেলটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পর্কে নিরপেক্ষ ও নির্ভরযোগ্য বৈজ্ঞানিক জ্ঞানের তথ্য দেবে। সেই সঙ্গে এআই গবেষণাগার ও বিশ্বের অন্যান্য অংশের মধ্যে তথ্যের অসমতা মোকাবিলা করবে।
২০২২ সালে মাইক্রোসফট-সমর্থিত ওপেনএআইয়ের চ্যাটজিপিটি চালু হওয়ার পর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার দ্রুত বেড়েছে। তবে এই ব্যবহারের মাধ্যমে মিথ্যা তথ্য, ভুয়া খবর ও কপিরাইট লঙ্ঘনের উদ্বেগ উত্থাপন করেছে।
শুধু কয়েকটি দেশ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা টুলের বিস্তার নিয়ন্ত্রণের জন্য আইন তৈরি করেছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন এআই আইন পাস করে অন্যান্য দেশের তুলনায় এগিয়ে রয়েছে। এর বিপরীতে যুক্তরাষ্ট্র কেবল স্বেচ্ছাসেবী অনুসরণের ওপর নির্ভর করছে। অর্থাৎ, এই প্রযুক্তির ওপর তেমন আইনগত বাধ্যবাধকতা আরোপ করেনি যুক্তরাষ্ট্র। আর সামাজিক স্থিতিশীলতা এবং রাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখার দিকে মনোযোগ দিচ্ছে চীন।
জাতিসংঘ একটি বিবৃতিতে বলেছে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উন্নয়ন কিছু মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির হাতে থাকায় প্রযুক্তিটি মানুষের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হতে পারে। এসব ক্ষেত্রে ব্যবহারকারীর কোনো মতামত গ্রহণ করা হয় না।
এআই পরিচালনার জন্য একটি নতুন পলিসি ডায়ালগ প্রস্তাব করেছে জাতিসংঘ। এ ছাড়া এআইয়ের জন্য মানসম্মত নির্দেশিকা বা নিয়ম প্রতিষ্ঠার জন্য একটি প্ল্যাটফরম তৈরি প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে, যেখানে বিভিন্ন কোম্পানি ও দেশ ব্যবহার নিয়ে তথ্য শেয়ার করতে পারবে।
এআই প্রযুক্তি এবং এর দক্ষতা বাড়ানোর করার জন্য একটি আন্তর্জাতিক নেটওয়ার্ক গঠনের সুপারিশ করেছে। এটি দেশগুলোকে একসঙ্গে কাজ করতে এবং নিজেদের সক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করবে।
জাতিসংঘ একটি বৈশ্বিক এআই তহবিল প্রতিষ্ঠার প্রস্তাবও দিয়েছে, যা সক্ষমতা ও সহযোগিতার ফাঁক পূরণ করবে। স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা নিশ্চিত করতে একটি বৈশ্বিক এআই ডেটা ফ্রেমওয়ার্ক গঠনে সমর্থন জানিয়েছে জাতিসংঘ।
জাতিসংঘের প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নে সহায়তা ও সমন্বয়ের জন্য একটি ছোট এআই অফিস প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব দিয়েছে।
ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রমে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই অন্তভুক্ত করলে বিভিন্ন কাজ দ্রুত ও সহজভাবে করা যায়। তাই এআই নিয়ে অতী উৎসাহী ব্যবসায়ীরা। তবে এই প্রযুক্তি ব্যবহার নিয়ে সংশয়ে রয়েছেন প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা। বিশেষ করে নেতৃত্ব পর্যায়ে এই প্রযুক্তি সম্পর্কে ধারণার অভাব থাকায় সংস্থাগুলোর মধ্যে...
১ ঘণ্টা আগেটেক জায়ান্ট গুগল তার ‘প্ল্যাটফর্মস অ্যান্ড ডিভাইস’ দলে কাজ করা যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক কর্মীদের জন্য একটি ‘ভলিউন্টারি এক্সিট’ প্রোগ্রাম চালু করছে। অর্থাৎ এই বিভাগে কর্মীরা স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করতে পারবে। পিক্সেল এবং অ্যান্ড্রয়েড প্রকল্পগুলো একত্রিত করে গত বছর এই ডিভিশন তৈরি করে প্ল্যাটফর্মটি।
২ ঘণ্টা আগেহোয়াটসঅ্যাপে ১০০ সাংবাদিক ও বিশিষ্ট ব্যক্তির ওপর নজরদারি করেছে ইসরায়েলি সংস্থা প্যারাগন সলিউশনস। মেটা-মালিকানাধীন এই ম্যাসেজিং অ্যাপের এক কর্মী জানিয়েছে, কিছু হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারী অ্যাকাউন্ট ‘সম্ভবত আক্রান্ত’ হয়েছে স্পাইওয়্যারের মাধ্যমে। তাদের ডিভাইসের নিরাপত্তা নিয়ে সতর্ক করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেযখন ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি পুরো বিশ্বের নজর কাড়ছে, তখন একটি পুরোনো জাপানি ধারণা আবার আলোচনায় উঠে এসেছে। আর সেটি হলো ‘কাইজেন’। এর অর্থ অবিচ্ছিন্ন উন্নতি। আজকাল কাইজেনের ধারণাটি শুধু জাপান নয়, চীনের জন্যও শক্তিশালী এক কৌশল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। পশ্চিমা বিশ্বের জন্য এটি উদ্বেগ
২০ ঘণ্টা আগে