অনলাইন ডেস্ক
ঢাকা: পৃথিবীতে ভিনগ্রহের প্রাণীদের আনাগোনা দেখেছেন বলে দাবি করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের একাধিক মেরিন পাইলট। এ নিয়ে বহু দিন ধরেই নানা গালগল্প, তর্ক–বিতর্ক চলছে। এ নিয়ে প্রথমবারের মতো জনসমক্ষে প্রতিবেদন প্রকাশ করলো মার্কিন প্রতিরক্ষা সদর দপ্তর পেন্টাগন। যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় গোয়েন্দা পরিচালকের দপ্তর ও নৌবাহিনীর ইউএপি টাস্ক ফোর্স যৌথ উদ্যোগে এই প্রতিবেদন প্রস্তুত করেছে।
পাইলটরা আকাশে অদ্ভুত বস্তুর ওড়াউড়ি দেখেছেন বলে দাবি করেছেন। যেগুলোকে ‘আন–আইডেন্টিফায়েড ফ্লাইং অবজেক্ট’ (ইউএফও) বা ফ্লাইং সসার বলা হয়। সব সময় এসব যানকে প্রায় একই আকৃতিতে দেখার দাবি করেছেন ভিন্ন ভিন্ন মানুষ। এ নিয়ে স্থানীয় সময় শুক্রবার বহু প্রতীক্ষিত প্রতিবেদনটি জনসমক্ষে আনেন গোয়েন্দারা।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পর্যাপ্ত তথ্য–উপাত্ত না থাকায় মার্কিন প্রতিরক্ষা ও গোয়েন্দা বিশেষজ্ঞরা সামরিক বাহিনীর পাইলটদের পর্যবেক্ষণে ধরা পড়া এসব রহস্যজনক উড়ন্ত বস্তু সম্পর্কে কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেননি। এগুলো আদৌ পৃথিবীর কোনো উন্নততর প্রযুক্তি, নাকি বায়ুমণ্ডলে বিচরণ করা বা পৃথিবীর বাইরে থেকে আসা কোনো কিছু– এ ব্যাপারে কোনো নির্ভরযোগ্য তাঁরা ব্যাখ্যা পাননি।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কংগ্রেসে জমা দেওয়া এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা প্রতিবেদনটিতে ২০০৪ সাল থেকে ১৪৪টি ইউএফও পর্যবেক্ষণের ঘটনা বর্ণনা করা হয়েছে। প্রতিবেদনে সেগুলোকে ‘অচেনা উড়ন্ত বস্তু’ বা ইউএফও না বলে ‘অজ্ঞাত বায়ুমণ্ডলীয় ঘটনাবলি’ বা ইউএপি বলে অভিহিত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা সদর দপ্তর পেন্টাগনের প্রকাশ করা ইউএপি সম্পর্কিত বেশ কিছু ভিডিওচিত্রও প্রতিবেদনটিতে জুড়ে দেওয়া হয়েছে। ওই সব ভিডিওতে দেখা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রের মেরিন পাইলটরা ফ্লাইট পরিচালনার সময় দেশের পশ্চিম ও পূর্ব উপকূলের আকাশসীমায় রহস্যময় আকাশযান দেখতে পান, যেগুলো ছিল খুবই গতিশীল ও তাৎক্ষণিক দিক পরিবর্তনে দক্ষ।
অবশ্য ইউএফও নিয়ে এটিই যুক্তরাষ্ট্র সরকারের প্রথম আনুষ্ঠানিক প্রতিবেদন নয়। যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবাহিনী অতীতে ইউএফও বিষয়ে তদন্ত করতে প্রজেক্ট ব্লু বুক নামের একটি কর্মসূচি পরিচালনা করে। সেটি শেষ হয় ১৯৬৯ সালে। ওই তদন্তে ১২ হাজার ৬১৮টি ঘটনা তালিকাভুক্ত করা হয়, যেখানে ৭০১টি অচেনা বস্তু দেখা গেছে। মার্কিন সরকার সেগুলোকে ‘অজ্ঞাত’ হিসেবেই বর্ণনা করেছে।
ঢাকা: পৃথিবীতে ভিনগ্রহের প্রাণীদের আনাগোনা দেখেছেন বলে দাবি করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের একাধিক মেরিন পাইলট। এ নিয়ে বহু দিন ধরেই নানা গালগল্প, তর্ক–বিতর্ক চলছে। এ নিয়ে প্রথমবারের মতো জনসমক্ষে প্রতিবেদন প্রকাশ করলো মার্কিন প্রতিরক্ষা সদর দপ্তর পেন্টাগন। যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় গোয়েন্দা পরিচালকের দপ্তর ও নৌবাহিনীর ইউএপি টাস্ক ফোর্স যৌথ উদ্যোগে এই প্রতিবেদন প্রস্তুত করেছে।
পাইলটরা আকাশে অদ্ভুত বস্তুর ওড়াউড়ি দেখেছেন বলে দাবি করেছেন। যেগুলোকে ‘আন–আইডেন্টিফায়েড ফ্লাইং অবজেক্ট’ (ইউএফও) বা ফ্লাইং সসার বলা হয়। সব সময় এসব যানকে প্রায় একই আকৃতিতে দেখার দাবি করেছেন ভিন্ন ভিন্ন মানুষ। এ নিয়ে স্থানীয় সময় শুক্রবার বহু প্রতীক্ষিত প্রতিবেদনটি জনসমক্ষে আনেন গোয়েন্দারা।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পর্যাপ্ত তথ্য–উপাত্ত না থাকায় মার্কিন প্রতিরক্ষা ও গোয়েন্দা বিশেষজ্ঞরা সামরিক বাহিনীর পাইলটদের পর্যবেক্ষণে ধরা পড়া এসব রহস্যজনক উড়ন্ত বস্তু সম্পর্কে কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেননি। এগুলো আদৌ পৃথিবীর কোনো উন্নততর প্রযুক্তি, নাকি বায়ুমণ্ডলে বিচরণ করা বা পৃথিবীর বাইরে থেকে আসা কোনো কিছু– এ ব্যাপারে কোনো নির্ভরযোগ্য তাঁরা ব্যাখ্যা পাননি।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কংগ্রেসে জমা দেওয়া এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা প্রতিবেদনটিতে ২০০৪ সাল থেকে ১৪৪টি ইউএফও পর্যবেক্ষণের ঘটনা বর্ণনা করা হয়েছে। প্রতিবেদনে সেগুলোকে ‘অচেনা উড়ন্ত বস্তু’ বা ইউএফও না বলে ‘অজ্ঞাত বায়ুমণ্ডলীয় ঘটনাবলি’ বা ইউএপি বলে অভিহিত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা সদর দপ্তর পেন্টাগনের প্রকাশ করা ইউএপি সম্পর্কিত বেশ কিছু ভিডিওচিত্রও প্রতিবেদনটিতে জুড়ে দেওয়া হয়েছে। ওই সব ভিডিওতে দেখা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রের মেরিন পাইলটরা ফ্লাইট পরিচালনার সময় দেশের পশ্চিম ও পূর্ব উপকূলের আকাশসীমায় রহস্যময় আকাশযান দেখতে পান, যেগুলো ছিল খুবই গতিশীল ও তাৎক্ষণিক দিক পরিবর্তনে দক্ষ।
অবশ্য ইউএফও নিয়ে এটিই যুক্তরাষ্ট্র সরকারের প্রথম আনুষ্ঠানিক প্রতিবেদন নয়। যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবাহিনী অতীতে ইউএফও বিষয়ে তদন্ত করতে প্রজেক্ট ব্লু বুক নামের একটি কর্মসূচি পরিচালনা করে। সেটি শেষ হয় ১৯৬৯ সালে। ওই তদন্তে ১২ হাজার ৬১৮টি ঘটনা তালিকাভুক্ত করা হয়, যেখানে ৭০১টি অচেনা বস্তু দেখা গেছে। মার্কিন সরকার সেগুলোকে ‘অজ্ঞাত’ হিসেবেই বর্ণনা করেছে।
টেক জায়ান্ট গুগল তার ‘প্ল্যাটফর্মস অ্যান্ড ডিভাইস’ দলে কাজ করা যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক কর্মীদের জন্য একটি ‘ভলিউন্টারি এক্সিট’ প্রোগ্রাম চালু করছে। অর্থাৎ এই বিভাগে কর্মীরা স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করতে পারবে। পিক্সেল এবং অ্যান্ড্রয়েড প্রকল্পগুলো একত্রিত করে গত বছর এই ডিভিশন তৈরি করে প্ল্যাটফর্মটি।
১ ঘণ্টা আগেহোয়াটসঅ্যাপে ১০০ সাংবাদিক ও বিশিষ্ট ব্যক্তির ওপর নজরদারি করেছে ইসরায়েলি সংস্থা প্যারাগন সলিউশনস। মেটা-মালিকানাধীন এই ম্যাসেজিং অ্যাপের এক কর্মী জানিয়েছে, কিছু হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারী অ্যাকাউন্ট ‘সম্ভবত আক্রান্ত’ হয়েছে স্পাইওয়্যারের মাধ্যমে। তাদের ডিভাইসের নিরাপত্তা নিয়ে সতর্ক করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেযখন ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি পুরো বিশ্বের নজর কাড়ছে, তখন একটি পুরোনো জাপানি ধারণা আবার আলোচনায় উঠে এসেছে। আর সেটি হলো ‘কাইজেন’। এর অর্থ অবিচ্ছিন্ন উন্নতি। আজকাল কাইজেনের ধারণাটি শুধু জাপান নয়, চীনের জন্যও শক্তিশালী এক কৌশল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। পশ্চিমা বিশ্বের জন্য এটি উদ্বেগ
১৯ ঘণ্টা আগেআগামী ৪ মার্চ নতুন পণ্য উন্মোচনের ঘোষণা দিয়েছে লন্ডন ভিত্তিক স্মার্টফোন প্রস্তুতকারক কোম্পানি নাথিং। সেই ইভেন্টে ‘নাথিং ফোন ৩ এ’ এবং ‘ফোন ৩এ প্রো’ উন্মোচন করা হতে পারে বলে গুঞ্জন রয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে ফোন দুটি সম্পর্কে কোনো তথ্য না দিলেও কোম্পানিটির সম্ভাব্য মডেলের ছবি অনলাইনে ফাঁস হয়ে গেছে। এই ছবি
১ দিন আগে