আঙুলে পরিধানযোগ্য স্মার্ট রিং বা আংটি বানাচ্ছে স্যামসাং। স্যামসাংয়ের গ্যালাক্সি এস ২৪ সিরিজের উন্মোচন অনুষ্ঠানে গ্যালাক্সি রিংটির একঝলক দেখানো হয়েছে। রিং নিয়ে বিশেষ কোনো তথ্য প্রকাশ করেনি কোম্পানিটি। তবে এতে ব্লাড অক্সিজেন লেভেল (রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা), স্লিপ ট্র্যাকিং (ঘুমের সময় নির্ধারণ), বডি টেম্পারেচার (শরীরের তাপমাত্রা নির্ণয়) ও রক্তচাপ মাপার মতো ফিচার থাকবে বলে জানিয়েছে বিভিন্ন প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা। এ ছাড়া আঙুল ছিদ্র না করেই রক্তের গ্লুকোজ মাপার (রক্তে শর্করার মাত্রা পরিমাপ) প্রযুক্তিও এতে ব্যবহৃত হতে পারে।
এই রিং ব্যবহার করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে গ্রাহকের স্বাস্থ্যের বিভিন্ন তথ্য ফোনে চলে যাবে। এর জন্য কোনো স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে আলাদাভাবে ফিচারগুলো চালু করতে হবে না।
দক্ষিণ কোরিয়ার গণমাধ্যম দ্য ইলেক বলছে, ২০২৪ সালের শুরুর দিকে এই রিং বাজারে ছাড়া হতে পারে। তবে ফিচারগুলোর জন্য স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের অনুমোদন নিলে রিংটি বাজারে আসতে আরও সময় লাগবে।
রিংটি আগামী বছরে আসার সম্ভাবনা জানিয়ে কোম্পানিটির একজন কর্মী বলেন, যদি সেপ্টেম্বরে (২০২৩) স্যামসাং ডিভাইসটি তৈরি শুরু এবং আগামী বছরের (২০২৪) এপ্রিলে এর কাজ শেষ করলেও মেডিকেল ডিভাইস হিসেবে অনুমোদন পেতে অতিরিক্ত ১০ থেকে ১২ মাস সময় লাগবে। সুতরাং রিংটি ২০২৪ সালের তৃতীয় ত্রৈমাসিকে বা ২০২৫ সালের প্রথম ত্রৈমাসিকে বাজারে আসতে পারে।
থ্রেড প্ল্যাটফর্মে একটি প্রোটোটাইপের ছবি পোস্ট করে প্রযুক্তি বিশ্লেষক আভি গ্রিনগার্ট বলেন, ২০২৪ সালেই এই রিং বাজারে আসবে। তবে সুস্পষ্ট কোনো তারিখ তিনি জানাননি।
গ্যালাক্সি রিংয়ের সম্ভাব্য ফিচার
দক্ষিণ কোরিয়ায় আরেক ওয়েবসাইট নাভের স্যামসাংয়ের কতগুলো পেটেন্টের নথি প্রকাশ করে। এসব নথি থেকে বোঝা যায়, রিংটিতে স্বাস্থ্যবিষয়ক বিভিন্ন ফিচার থাকবে। রিংটিতে ইসিজি ও পিপিজি সেন্সর আছে, যা হৃৎপিণ্ডের স্পন্দন ও শরীরের তাপমাত্রা পরিমাপে সাহায্য করে। এ ছাড়া এই রিংয়ের মাধ্যমে টিভির মতো বিভিন্ন স্মার্ট ডিভাইস নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন গ্রাহকেরা।
দ্য এলেকের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, গ্যালাক্সি রিংয়ের একটি মডেল নিয়ে কাজ করছে স্যামসাং। তাই এটির কোনো প্লাস বা আলট্রা সংস্করণ থাকবে না। তবে রিংটি চারটি আকারে পাওয়া যাবে।
এ ছাড়া রিংটির আকার এখনো ছোট করা যায়নি। তাই বাণিজ্যিকভাবে বিক্রির জন্য রিংটি এখনো প্রস্তুত নয়। এর আকার ব্যবহারযোগ্য করে তোলার জন্য স্যামসাং কিছু ফিচার বাদ দেবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
আভি গ্রিনগার্ট বলছে, রিংটি ১৩ সাইজ পর্যন্ত পাওয়া যাবে। আর এটি তিনটি ডিজাইনে পাওয়া যাবে বলে ধারণা করা যাচ্ছে।
সম্ভাব্য দাম
গ্যালাক্সি রিংটি সাশ্রয়ী হবে না বলে জানিয়েছে বিভিন্ন প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা। কারণ, এর প্রতিযোগী অরা স্মার্ট রিংয়ের দাম শুরু হয় ২৯৯ ডলারে। আর সেই সঙ্গে প্রতি মাসে সাবস্ক্রিপশন ফি দিতে হয়। তাই গ্যালাক্সি রিংয়ের দামও অনেক হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট টমস গাইডের মতে, স্যামসাংয়ের এই রিংয়ের দাম ৩০০ ডলারের বেশি হতে পারে।
তথ্যসূত্র: অ্যান্ড্রয়েড অথরিটি
আঙুলে পরিধানযোগ্য স্মার্ট রিং বা আংটি বানাচ্ছে স্যামসাং। স্যামসাংয়ের গ্যালাক্সি এস ২৪ সিরিজের উন্মোচন অনুষ্ঠানে গ্যালাক্সি রিংটির একঝলক দেখানো হয়েছে। রিং নিয়ে বিশেষ কোনো তথ্য প্রকাশ করেনি কোম্পানিটি। তবে এতে ব্লাড অক্সিজেন লেভেল (রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা), স্লিপ ট্র্যাকিং (ঘুমের সময় নির্ধারণ), বডি টেম্পারেচার (শরীরের তাপমাত্রা নির্ণয়) ও রক্তচাপ মাপার মতো ফিচার থাকবে বলে জানিয়েছে বিভিন্ন প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা। এ ছাড়া আঙুল ছিদ্র না করেই রক্তের গ্লুকোজ মাপার (রক্তে শর্করার মাত্রা পরিমাপ) প্রযুক্তিও এতে ব্যবহৃত হতে পারে।
এই রিং ব্যবহার করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে গ্রাহকের স্বাস্থ্যের বিভিন্ন তথ্য ফোনে চলে যাবে। এর জন্য কোনো স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে আলাদাভাবে ফিচারগুলো চালু করতে হবে না।
দক্ষিণ কোরিয়ার গণমাধ্যম দ্য ইলেক বলছে, ২০২৪ সালের শুরুর দিকে এই রিং বাজারে ছাড়া হতে পারে। তবে ফিচারগুলোর জন্য স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের অনুমোদন নিলে রিংটি বাজারে আসতে আরও সময় লাগবে।
রিংটি আগামী বছরে আসার সম্ভাবনা জানিয়ে কোম্পানিটির একজন কর্মী বলেন, যদি সেপ্টেম্বরে (২০২৩) স্যামসাং ডিভাইসটি তৈরি শুরু এবং আগামী বছরের (২০২৪) এপ্রিলে এর কাজ শেষ করলেও মেডিকেল ডিভাইস হিসেবে অনুমোদন পেতে অতিরিক্ত ১০ থেকে ১২ মাস সময় লাগবে। সুতরাং রিংটি ২০২৪ সালের তৃতীয় ত্রৈমাসিকে বা ২০২৫ সালের প্রথম ত্রৈমাসিকে বাজারে আসতে পারে।
থ্রেড প্ল্যাটফর্মে একটি প্রোটোটাইপের ছবি পোস্ট করে প্রযুক্তি বিশ্লেষক আভি গ্রিনগার্ট বলেন, ২০২৪ সালেই এই রিং বাজারে আসবে। তবে সুস্পষ্ট কোনো তারিখ তিনি জানাননি।
গ্যালাক্সি রিংয়ের সম্ভাব্য ফিচার
দক্ষিণ কোরিয়ায় আরেক ওয়েবসাইট নাভের স্যামসাংয়ের কতগুলো পেটেন্টের নথি প্রকাশ করে। এসব নথি থেকে বোঝা যায়, রিংটিতে স্বাস্থ্যবিষয়ক বিভিন্ন ফিচার থাকবে। রিংটিতে ইসিজি ও পিপিজি সেন্সর আছে, যা হৃৎপিণ্ডের স্পন্দন ও শরীরের তাপমাত্রা পরিমাপে সাহায্য করে। এ ছাড়া এই রিংয়ের মাধ্যমে টিভির মতো বিভিন্ন স্মার্ট ডিভাইস নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন গ্রাহকেরা।
দ্য এলেকের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, গ্যালাক্সি রিংয়ের একটি মডেল নিয়ে কাজ করছে স্যামসাং। তাই এটির কোনো প্লাস বা আলট্রা সংস্করণ থাকবে না। তবে রিংটি চারটি আকারে পাওয়া যাবে।
এ ছাড়া রিংটির আকার এখনো ছোট করা যায়নি। তাই বাণিজ্যিকভাবে বিক্রির জন্য রিংটি এখনো প্রস্তুত নয়। এর আকার ব্যবহারযোগ্য করে তোলার জন্য স্যামসাং কিছু ফিচার বাদ দেবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
আভি গ্রিনগার্ট বলছে, রিংটি ১৩ সাইজ পর্যন্ত পাওয়া যাবে। আর এটি তিনটি ডিজাইনে পাওয়া যাবে বলে ধারণা করা যাচ্ছে।
সম্ভাব্য দাম
গ্যালাক্সি রিংটি সাশ্রয়ী হবে না বলে জানিয়েছে বিভিন্ন প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা। কারণ, এর প্রতিযোগী অরা স্মার্ট রিংয়ের দাম শুরু হয় ২৯৯ ডলারে। আর সেই সঙ্গে প্রতি মাসে সাবস্ক্রিপশন ফি দিতে হয়। তাই গ্যালাক্সি রিংয়ের দামও অনেক হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট টমস গাইডের মতে, স্যামসাংয়ের এই রিংয়ের দাম ৩০০ ডলারের বেশি হতে পারে।
তথ্যসূত্র: অ্যান্ড্রয়েড অথরিটি
বন্ধুদের সঙ্গে রিলস ভাগাভাগির প্রক্রিয়া আরও সহজ করতে ‘ব্লেন্ড’ নামের নতুন ফিচার নিয়ে হাজির হলো ইনস্টাগ্রাম। এই ফিচারের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা এখন তাঁদের বন্ধু বা গ্রুপ চ্যাটের সদস্যদের সঙ্গে একটি ব্যক্তিগত ও কাস্টমাইজড রিলস ফিড শেয়ার করতে পারবেন। তবে এই ফিচার ব্যবহার করতে হলে বন্ধুদের আমন্ত্রণ...
৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার ওয়েবসাইটে গুরুত্বপূর্ণ নিরাপত্তা ত্রুটি ধরিয়ে দিয়ে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন করেছেন ইরাকি কিশোর মুনতাধার মোহাম্মদ আহমেদ সালেহ। বাগদাদের আল-তারমিয়া জেলার আল-বায়ারিক উচ্চ বিদ্যালয়ের এই মেধাবী শিক্ষার্থী নিজের অসাধারণ প্রযুক্তি দক্ষতা দিয়ে নাসার বিশেষ প্রশংসা
১০ ঘণ্টা আগেমানুষের কাজের জগতে এক যুগান্তকারী পরিবর্তনের ইঙ্গিত নিয়ে বিশ্বের প্রযুক্তিকেন্দ্র সিলিকন ভ্যালিতে আত্মপ্রকাশ করল বিতর্কিত স্টার্টআপ ‘মেকানাইজ’। বিখ্যাত এআই গবেষক ও প্রতিষ্ঠাতা তামায় বেসিরোগ্লু ঘোষণা দিয়েছেন, এই স্টার্টআপের লক্ষ্য হলো—‘সব ধরনের কাজের পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়করণ’ এবং ‘সম্পূর্ণ অর্থনীতির...
১১ ঘণ্টা আগেফোল্ডেবল ফোনের দৌড়ে যখন স্যামসাং, হুয়াওয়ে বা অপো একে অপরকে টপকে যাওয়ার প্রতিযোগিতায় ব্যস্ত, প্রযুক্তির বাজারে ঠিক তখন এক অপ্রত্যাশিত প্রতিদ্বন্দ্বী মাঠে নেমেছে। সেটি হলো—ভাঁজযোগ্য ইবুক রিডার। ই-ইংক প্রযুক্তির উন্নতির ফলে ই-রিডারে বই পড়ার অভিজ্ঞতা এখন অনেকটাই কাগজের বইয়ের মতো।
১৩ ঘণ্টা আগে