প্রযুক্তি প্রতিবেদক
উচ্চগতির ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সরবরাহের কাজের অগ্রগতি নিয়ে সম্প্রতি সরকারের আইসিটি বিভাগ একটি মতবিনিময় সভা করেছে। করোনা পরিস্থিতিতে শিক্ষা, স্বাস্থ্যসহ নানারকম কার্যক্রমে গুরুত্বপূর্ণ সহায়তা প্রদান করে ইন্টারনেট। তাই দেশের তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবস্থাকে আরও গতিশীল করতে চায় সরকার।
শহরের মত নাগরিক সেবা দেশের প্রতিটি গ্রামে পৌঁছানো এবং সকলকে প্রযুক্তি শিক্ষায় শিক্ষিত করতে এক লাখ নয় হাজার সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান উচ্চগতির ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের আওতায় নিয়ে আসার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগ এই কার্যক্রম হাতে নিয়েছে। এই কার্যক্রমের অগ্রগতি নিয়েই মূলত আলোচনায় বসে আইসিটি বিভাগ।
এই বিভাগের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, দেশের ৬৫ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয়, ৩৫ হাজার মাধ্যমিক-উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান ও সাড়ে তিন হাজার ভূমি অফিসসহ প্রায় ৪০ হাজার সরকারি দপ্তর মিলিয়ে এক লাখ নয় হাজার সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে উচ্চগতির ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের অধীনে আনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
প্রত্যেকটি গ্রামেই শহরের নাগরিক সেবা পৌঁছানো, তরুণদের প্রযুক্তি শিক্ষায় শিক্ষিত করা এবং তরুণদের জন্য আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টি করা-এই লক্ষ্যকে মাথায় রেখে কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করে চলেছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ।
আইসিটি বিভাগ থেকে আরও জানানো হয়, সাধারণ শিক্ষার্থীদের মাঝে আইসিটি সম্পর্কে ধারণা দিতে দেশে প্রায় আট হাজার কম্পিউটার ল্যাব স্থাপন করা হয়েছে।
ডিজিটাল কম্পিউটার ল্যাবগুলো সঠিকভাবে ব্যবহার ও তথ্যপ্রযুক্তি জ্ঞান অর্জনে সাধারণ শিক্ষার্থীরা যাতে দক্ষতা অর্জন করে আত্মনির্ভরশীল হয়ে উঠতে পারে এবং সরকারের শত-শত কোটি টাকা যেন বিফলে না যায়, সে জন্য সংশ্লিষ্ট শিক্ষক ও প্রোগ্রামারসহ সকলকে কাজ করে যেতে হবে বলে বিশেষজ্ঞগণ মনে করছেন।
তরুণেরা যেন প্রত্যন্ত অঞ্চলে বসেই প্রযুক্তি শিক্ষা ও আধুনিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আত্মকর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পারে, তা নিশ্চিত করতে নানারকম উদ্যোগ নিচ্ছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ। স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছরে এসে তথ্যপ্রযুক্তির যে বিকাশ হয়েছে সেটিকে আরও ভালো পর্যায়ে নিয়ে যেতে কাজ করছেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা কর্মচারীগণ।
তবে সাধারণ মানুষ মনে করছেন সরকারি এসব প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগগুলো যেন প্রকৃত অর্থেই মানুষের কাজে লাগে সেই বিষয়ে বিশেষ দৃষ্টি দিতে হবে। প্রযুক্তি শিক্ষার প্রসার ঘটানোর ক্ষেত্রে তাদের কার্যক্রমগুলোতে জনগণকে ভালোভাবে সম্পৃক্ত করতে হবে।
উচ্চগতির ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সরবরাহের কাজের অগ্রগতি নিয়ে সম্প্রতি সরকারের আইসিটি বিভাগ একটি মতবিনিময় সভা করেছে। করোনা পরিস্থিতিতে শিক্ষা, স্বাস্থ্যসহ নানারকম কার্যক্রমে গুরুত্বপূর্ণ সহায়তা প্রদান করে ইন্টারনেট। তাই দেশের তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবস্থাকে আরও গতিশীল করতে চায় সরকার।
শহরের মত নাগরিক সেবা দেশের প্রতিটি গ্রামে পৌঁছানো এবং সকলকে প্রযুক্তি শিক্ষায় শিক্ষিত করতে এক লাখ নয় হাজার সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান উচ্চগতির ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের আওতায় নিয়ে আসার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগ এই কার্যক্রম হাতে নিয়েছে। এই কার্যক্রমের অগ্রগতি নিয়েই মূলত আলোচনায় বসে আইসিটি বিভাগ।
এই বিভাগের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, দেশের ৬৫ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয়, ৩৫ হাজার মাধ্যমিক-উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান ও সাড়ে তিন হাজার ভূমি অফিসসহ প্রায় ৪০ হাজার সরকারি দপ্তর মিলিয়ে এক লাখ নয় হাজার সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে উচ্চগতির ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের অধীনে আনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
প্রত্যেকটি গ্রামেই শহরের নাগরিক সেবা পৌঁছানো, তরুণদের প্রযুক্তি শিক্ষায় শিক্ষিত করা এবং তরুণদের জন্য আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টি করা-এই লক্ষ্যকে মাথায় রেখে কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করে চলেছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ।
আইসিটি বিভাগ থেকে আরও জানানো হয়, সাধারণ শিক্ষার্থীদের মাঝে আইসিটি সম্পর্কে ধারণা দিতে দেশে প্রায় আট হাজার কম্পিউটার ল্যাব স্থাপন করা হয়েছে।
ডিজিটাল কম্পিউটার ল্যাবগুলো সঠিকভাবে ব্যবহার ও তথ্যপ্রযুক্তি জ্ঞান অর্জনে সাধারণ শিক্ষার্থীরা যাতে দক্ষতা অর্জন করে আত্মনির্ভরশীল হয়ে উঠতে পারে এবং সরকারের শত-শত কোটি টাকা যেন বিফলে না যায়, সে জন্য সংশ্লিষ্ট শিক্ষক ও প্রোগ্রামারসহ সকলকে কাজ করে যেতে হবে বলে বিশেষজ্ঞগণ মনে করছেন।
তরুণেরা যেন প্রত্যন্ত অঞ্চলে বসেই প্রযুক্তি শিক্ষা ও আধুনিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আত্মকর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পারে, তা নিশ্চিত করতে নানারকম উদ্যোগ নিচ্ছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ। স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছরে এসে তথ্যপ্রযুক্তির যে বিকাশ হয়েছে সেটিকে আরও ভালো পর্যায়ে নিয়ে যেতে কাজ করছেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা কর্মচারীগণ।
তবে সাধারণ মানুষ মনে করছেন সরকারি এসব প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগগুলো যেন প্রকৃত অর্থেই মানুষের কাজে লাগে সেই বিষয়ে বিশেষ দৃষ্টি দিতে হবে। প্রযুক্তি শিক্ষার প্রসার ঘটানোর ক্ষেত্রে তাদের কার্যক্রমগুলোতে জনগণকে ভালোভাবে সম্পৃক্ত করতে হবে।
ঢাকার বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থা আরও উন্নত করতে এবং লোডশেডিং কমাতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক একটি পূর্বাভাস মডেল তৈরি করেছেন ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশের (আইইউবি) ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই) বিভাগের শিক্ষার্থী হালিমা হক।
৮ ঘণ্টা আগেএয়ারপডে হিয়ারিং এইড ফিচার যোগ করার পর এবার আরেকটি যুগান্তকারী ফিচার নিয়ে কাজ করছে অ্যাপল। কোম্পানিটি তাদের এয়ারপডে ক্যামেরা যুক্ত করার পরিকল্পনা করছে, যা এআই ফিচারগুলোকে সমর্থন করবে এবং ব্যবহারকারীর আশপাশের পরিবেশ...
১৫ ঘণ্টা আগেমানুষের মস্তিষ্কের জীবিত কোষ দিয়ে কম্পিউটার তৈরি করল অস্ট্রেলিয়ার স্টার্টআপ কর্টিকাল ল্যাবস। কোম্পানিটি একে ‘বিশ্বের প্রথম কোড ডিপ্লয়েবল বায়োলজিক্যাল কম্পিউটার’ হিসেবে ঘোষণা করেছে। এটি মানব মস্তিষ্কের কোষ এবং সিলিকন হার্ডওয়্যার একত্রিত করে তরল নিউরাল নেটওয়ার্ক তৈরি করেছে, যা এআই প্রযুক্তির একটি...
১৬ ঘণ্টা আগেঅ্যাপলকে আগামী ৯০ দিনের মধ্যে ব্যবহারকারীদের অ্যাপ স্টোর বাইপাস করে অ্যাপ সাইডলোডিং বা থার্ড পার্টি অ্যাপ ইনস্টলের অনুমতি দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে ব্রাজিলের একটি আদালত। ব্রাজিলের সংবাদমাধ্যম ‘ভ্যালর ইকোনোমিকো’–এ তথ্য জানিয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগে