কোভিড-১৯ মোকাবিলায় ধারাবাহিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ব্র্যাকের ‘ডাকছে আবার দেশ’ উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হয়ে ৩৩ হাজার ৩ শ’র অধিক পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদান শেষ করেছে গ্রামীণফোন। পাশাপাশি, প্রতিষ্ঠানটির কর্মীরা এই উদ্যোগে এগিয়ে এসেছেন এবং তাদের মাসিক বেতন থেকে আলাদাভাবে আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছেন।
এই উদ্যোগটি গ্রামীণফোনের ‘কোভিড ১৯ রেসপন্স’ বিষয়ক কার্যক্রমের অংশ। প্রতিষ্ঠানটি বৈশ্বিক মহামারির মারাত্মক প্রভাব মোকাবিলায়, বিশেষ করে লকডাউনে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়াতে ও সমাজকে সহায়তায়, ধারাবাহিক নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। করোনা প্রাদুর্ভাবের শুরু থেকে যেসব অসহায় পরিবার দারিদ্র্যের মধ্যে বসবাস করছেন এবং দৈনিক মজুরির ওপর নির্ভর করে বেঁচে আছেন, তাদের পাশে দাঁড়ানোর লক্ষ্যে ‘ডাকছে আবার দেশ’ সহায়তা কার্যক্রমের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
কোভিড-১৯ বিপর্যয়ের ফলে যারা সামাজিক ও আর্থিকভাবে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, তাদের পাশে দাঁড়িয়ে সাহস দিতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। দেশের এই সংকটকালীন সময়ে শুরু থেকে প্রযুক্তি সেবা প্রদানে শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান ও ডিজিটাল বাংলাদেশের কানেকটিভিটি পার্টনার গ্রামীণফোন এবং শীর্ষস্থানীয় উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাক যৌথভাবে এ কার্যক্রম সফল করে।
গত ১৬ জুলাই অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে ব্র্যাকের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার ঘোষণা দেয় গ্রামীণফোন। এ পর্যন্ত মোবাইল আর্থিক সেবার মাধ্যমে ৩৩ হাজার ৩৩৩ পরিবার আর্থিক সহায়তা পেয়েছেন। গ্রামীণফোনের আর্থিক সহায়তায় মাধ্যমে এই অর্থ বিতরণ কার্যক্রম সম্পন্ন হয়। পরে দেশের ডাকে সাড়া দিতে গ্রামীণফোনের কর্মীরাও এগিয়ে এসেছেন।
গত বছর গ্রামীণফোন ও ব্র্যাক যৌথভাবে এক লাখের বেশি পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছে। ‘ডাকছে আমার দেশ’-এর পাশাপাশি, স্বাস্থ্যসেবায় নিয়োজিত সম্মুখসারির করোনা যোদ্ধাদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের (ডিজিএইচএস) সঙ্গে অংশীদারত্বের মাধ্যমে গ্রামীণফোন ৫০,০০০ মেডিকেল-গ্রেড পিপিই প্রদান করেছে। ‘বাংলাদেশ চ্যালেঞ্জ’, ‘আমার ঘরে আমার স্কুল’ এর মতো উদ্যোগ আয়োজনে এবং জনগণের মাঝে কোভিড ১৯ সংক্রান্ত স্বাস্থ্য সচেতনতা তৈরি করতে এটুআই, বিটিআরসি, ইউনিসেফ এবং বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) এর মতো বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে পার্টনারশিপ করেছে।
কোভিড-১৯ মোকাবিলায় ধারাবাহিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ব্র্যাকের ‘ডাকছে আবার দেশ’ উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হয়ে ৩৩ হাজার ৩ শ’র অধিক পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদান শেষ করেছে গ্রামীণফোন। পাশাপাশি, প্রতিষ্ঠানটির কর্মীরা এই উদ্যোগে এগিয়ে এসেছেন এবং তাদের মাসিক বেতন থেকে আলাদাভাবে আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছেন।
এই উদ্যোগটি গ্রামীণফোনের ‘কোভিড ১৯ রেসপন্স’ বিষয়ক কার্যক্রমের অংশ। প্রতিষ্ঠানটি বৈশ্বিক মহামারির মারাত্মক প্রভাব মোকাবিলায়, বিশেষ করে লকডাউনে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়াতে ও সমাজকে সহায়তায়, ধারাবাহিক নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। করোনা প্রাদুর্ভাবের শুরু থেকে যেসব অসহায় পরিবার দারিদ্র্যের মধ্যে বসবাস করছেন এবং দৈনিক মজুরির ওপর নির্ভর করে বেঁচে আছেন, তাদের পাশে দাঁড়ানোর লক্ষ্যে ‘ডাকছে আবার দেশ’ সহায়তা কার্যক্রমের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
কোভিড-১৯ বিপর্যয়ের ফলে যারা সামাজিক ও আর্থিকভাবে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, তাদের পাশে দাঁড়িয়ে সাহস দিতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। দেশের এই সংকটকালীন সময়ে শুরু থেকে প্রযুক্তি সেবা প্রদানে শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান ও ডিজিটাল বাংলাদেশের কানেকটিভিটি পার্টনার গ্রামীণফোন এবং শীর্ষস্থানীয় উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাক যৌথভাবে এ কার্যক্রম সফল করে।
গত ১৬ জুলাই অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে ব্র্যাকের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার ঘোষণা দেয় গ্রামীণফোন। এ পর্যন্ত মোবাইল আর্থিক সেবার মাধ্যমে ৩৩ হাজার ৩৩৩ পরিবার আর্থিক সহায়তা পেয়েছেন। গ্রামীণফোনের আর্থিক সহায়তায় মাধ্যমে এই অর্থ বিতরণ কার্যক্রম সম্পন্ন হয়। পরে দেশের ডাকে সাড়া দিতে গ্রামীণফোনের কর্মীরাও এগিয়ে এসেছেন।
গত বছর গ্রামীণফোন ও ব্র্যাক যৌথভাবে এক লাখের বেশি পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছে। ‘ডাকছে আমার দেশ’-এর পাশাপাশি, স্বাস্থ্যসেবায় নিয়োজিত সম্মুখসারির করোনা যোদ্ধাদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের (ডিজিএইচএস) সঙ্গে অংশীদারত্বের মাধ্যমে গ্রামীণফোন ৫০,০০০ মেডিকেল-গ্রেড পিপিই প্রদান করেছে। ‘বাংলাদেশ চ্যালেঞ্জ’, ‘আমার ঘরে আমার স্কুল’ এর মতো উদ্যোগ আয়োজনে এবং জনগণের মাঝে কোভিড ১৯ সংক্রান্ত স্বাস্থ্য সচেতনতা তৈরি করতে এটুআই, বিটিআরসি, ইউনিসেফ এবং বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) এর মতো বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে পার্টনারশিপ করেছে।
বিশ্বে প্রতি বছর কোটি কোটি স্মার্টফোন পরিত্যক্ত হয়ে ই-বর্জ্যে পরিণত হচ্ছে। এই সমস্যা সমাধানে এস্তোনিয়ার টারটু বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা উদ্ভাবন করেছেন এমন এক পদ্ধতি, যাতে মাত্র ৮ ইউরো ব্যয়ে পুরোনো স্মার্টফোনকে ক্ষুদ্র ডেটা সেন্টারে রূপান্তর করা সম্ভব। এই প্রোটোটাইপ শহর ও পানির নিচে নানা পরিবেশবান্ধব
১০ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই ডেটা সেন্টার চালানোর জন্য বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে পারমাণবিক এক বিদ্যুৎকেন্দ্রের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে মার্কিন টেক জায়ান্ট মেটা। এ জন্য বিলিয়ন ডলার খরচ করতে চাচ্ছে কোম্পানিটি। গত মঙ্গলবার মেটা জানায়, যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ের অঙ্গরাজ্যের একটি পারমাণবিক চুল্লি ২০ বছর
১৫ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে জেমিনিকে আরও কার্যকর করা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে গুগল। সেই চেষ্টার অংশ হিসেবে এবার ‘শিডিউলড অ্যাকশনস’ নামে একটি ফিচার চালু করেছে প্রতিষ্ঠানটি, যার মাধ্যমে নির্দিষ্ট সময় অনুযায়ী বিভিন্ন কাজ সম্পন্ন করতে পারবে জেমিনি।
১৮ ঘণ্টা আগেইনস্টাগ্রাম স্টোরি এখন শুধু ব্যক্তিগত মুহূর্ত ভাগাভাগির জায়গা নয়, বরং নিজের ভাবনা, সৃজনশীলতা ও স্টাইল প্রকাশের একটি মাধ্যম। শক্তিশালী ব্র্যান্ড, তারকা, প্রভাবশালী ব্যক্তি এবং সাধারণ ব্যবহারকারীরা—সবাই তাঁদের ফলোয়ারদের সঙ্গে খবর ও আপডেট শেয়ার করতে স্টোরির সাহায্য নেন। এই স্টোরিগুলোতে ব্যাকগ্রাউন্ড রং
১ দিন আগে