প্রযুক্তি ডেস্ক

একটি সাধারণ ফাইল ট্রান্সফার অ্যাপ হিসেবে যাত্রা শুরু করে শেয়ারইট। বর্তমানে ব্র্যান্ড মার্কেটিং, ডিজিটাল অ্যাডভারটাইজিং ও বিনোদন সংশ্লিষ্ট সমাধান ইত্যাদি বিভিন্ন উদ্যোগের সঙ্গে জড়িত শেয়ারইট। ডিজিটাল অ্যাডভারটাইজিং সেক্টরে কাজ করার জন্য বর্তমানে বৈশ্বিক ইন্টারনেট প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান শেয়ারইটের রয়েছে নানারকম প্রযুক্তিগত সক্ষমতা। ডিজিটাল সেক্টরে বহুমাত্রিক কাজ করার জন্য শেয়ারইট তৈরি করছে নানারকম অ্যাপ্লিকেশন।
বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা যে হারে বাড়ছে সেই তুলনায় ইন্টারনেট চ্যানেল এবং রিসোর্স বৃদ্ধিতে তেমন গতি নেই। বর্তমান প্রেক্ষাপটে দেশে দ্রুতগতির এবং নির্ভরযোগ্য একটি ইন্টারনেট অ্যাপ্লিকেশন অত্যন্ত প্রয়োজন। তাই, ডিজিটাল কনটেন্ট সবার কাছে সমানভাবে পৌঁছে দেওয়ার চিন্তা থেকে শেয়ারইট বাংলাদেশের বাজারে কার্যক্রম জোরদারের পরিকল্পনা করেছে। মোবাইল ইন্টারনেট অ্যাপ্লিকেশন তৈরি ও ডিজিটাল সেবা প্রদানে শেয়ারইট গ্রুপ বাংলাদেশের মানুষের বিভিন্ন চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে কাজ করছে। বেশ কিছু পরিকল্পনা নিয়ে তাঁরা অগ্রসর হচ্ছে।
শেয়ারইট গ্রুপ তাঁদের প্রধান অ্যাপ শেয়ারইটসহ বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশনের এক বৈচিত্র্যময় স্যুট তৈরি করেছে। এই অ্যাপ বিশ্বের প্রায় ২৪০ কোটি ব্যবহারকারী ইনস্টল করেছেন। এই বিপুল সংখ্যক ব্যবহারকারীর কথা বিবেচনা করে শেয়ারইট গ্রুপ ডিজিটাল বিনোদন, ব্র্যান্ড মার্কেটিং এবং বিজ্ঞাপন সমাধান সংক্রান্ত চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে কাজ করছে। জানা গেছে, শেয়ারইট গ্রুপ ১৫০ টিরও বেশি দেশের ব্যবহারকারীদের কাছে পৌঁছে গেছে এবং অ্যাপটি ভিন্ন ভিন্ন ৪৫টি ভাষায় পাওয়া যাচ্ছে।
শেয়ারইটকে বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল মিডিয়া পাবলিশার হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। এটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, ভারতীয় উপমহাদেশ এবং মধ্যপ্রাচ্যের দ্রুত বর্ধনশীল মিডিয়া পাবলিশারদের মাঝে শীর্ষস্থান দখল করেছে।

একটি সাধারণ ফাইল ট্রান্সফার অ্যাপ হিসেবে যাত্রা শুরু করে শেয়ারইট। বর্তমানে ব্র্যান্ড মার্কেটিং, ডিজিটাল অ্যাডভারটাইজিং ও বিনোদন সংশ্লিষ্ট সমাধান ইত্যাদি বিভিন্ন উদ্যোগের সঙ্গে জড়িত শেয়ারইট। ডিজিটাল অ্যাডভারটাইজিং সেক্টরে কাজ করার জন্য বর্তমানে বৈশ্বিক ইন্টারনেট প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান শেয়ারইটের রয়েছে নানারকম প্রযুক্তিগত সক্ষমতা। ডিজিটাল সেক্টরে বহুমাত্রিক কাজ করার জন্য শেয়ারইট তৈরি করছে নানারকম অ্যাপ্লিকেশন।
বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা যে হারে বাড়ছে সেই তুলনায় ইন্টারনেট চ্যানেল এবং রিসোর্স বৃদ্ধিতে তেমন গতি নেই। বর্তমান প্রেক্ষাপটে দেশে দ্রুতগতির এবং নির্ভরযোগ্য একটি ইন্টারনেট অ্যাপ্লিকেশন অত্যন্ত প্রয়োজন। তাই, ডিজিটাল কনটেন্ট সবার কাছে সমানভাবে পৌঁছে দেওয়ার চিন্তা থেকে শেয়ারইট বাংলাদেশের বাজারে কার্যক্রম জোরদারের পরিকল্পনা করেছে। মোবাইল ইন্টারনেট অ্যাপ্লিকেশন তৈরি ও ডিজিটাল সেবা প্রদানে শেয়ারইট গ্রুপ বাংলাদেশের মানুষের বিভিন্ন চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে কাজ করছে। বেশ কিছু পরিকল্পনা নিয়ে তাঁরা অগ্রসর হচ্ছে।
শেয়ারইট গ্রুপ তাঁদের প্রধান অ্যাপ শেয়ারইটসহ বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশনের এক বৈচিত্র্যময় স্যুট তৈরি করেছে। এই অ্যাপ বিশ্বের প্রায় ২৪০ কোটি ব্যবহারকারী ইনস্টল করেছেন। এই বিপুল সংখ্যক ব্যবহারকারীর কথা বিবেচনা করে শেয়ারইট গ্রুপ ডিজিটাল বিনোদন, ব্র্যান্ড মার্কেটিং এবং বিজ্ঞাপন সমাধান সংক্রান্ত চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে কাজ করছে। জানা গেছে, শেয়ারইট গ্রুপ ১৫০ টিরও বেশি দেশের ব্যবহারকারীদের কাছে পৌঁছে গেছে এবং অ্যাপটি ভিন্ন ভিন্ন ৪৫টি ভাষায় পাওয়া যাচ্ছে।
শেয়ারইটকে বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল মিডিয়া পাবলিশার হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। এটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, ভারতীয় উপমহাদেশ এবং মধ্যপ্রাচ্যের দ্রুত বর্ধনশীল মিডিয়া পাবলিশারদের মাঝে শীর্ষস্থান দখল করেছে।

প্রযুক্তি ডেস্ক

একটি সাধারণ ফাইল ট্রান্সফার অ্যাপ হিসেবে যাত্রা শুরু করে শেয়ারইট। বর্তমানে ব্র্যান্ড মার্কেটিং, ডিজিটাল অ্যাডভারটাইজিং ও বিনোদন সংশ্লিষ্ট সমাধান ইত্যাদি বিভিন্ন উদ্যোগের সঙ্গে জড়িত শেয়ারইট। ডিজিটাল অ্যাডভারটাইজিং সেক্টরে কাজ করার জন্য বর্তমানে বৈশ্বিক ইন্টারনেট প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান শেয়ারইটের রয়েছে নানারকম প্রযুক্তিগত সক্ষমতা। ডিজিটাল সেক্টরে বহুমাত্রিক কাজ করার জন্য শেয়ারইট তৈরি করছে নানারকম অ্যাপ্লিকেশন।
বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা যে হারে বাড়ছে সেই তুলনায় ইন্টারনেট চ্যানেল এবং রিসোর্স বৃদ্ধিতে তেমন গতি নেই। বর্তমান প্রেক্ষাপটে দেশে দ্রুতগতির এবং নির্ভরযোগ্য একটি ইন্টারনেট অ্যাপ্লিকেশন অত্যন্ত প্রয়োজন। তাই, ডিজিটাল কনটেন্ট সবার কাছে সমানভাবে পৌঁছে দেওয়ার চিন্তা থেকে শেয়ারইট বাংলাদেশের বাজারে কার্যক্রম জোরদারের পরিকল্পনা করেছে। মোবাইল ইন্টারনেট অ্যাপ্লিকেশন তৈরি ও ডিজিটাল সেবা প্রদানে শেয়ারইট গ্রুপ বাংলাদেশের মানুষের বিভিন্ন চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে কাজ করছে। বেশ কিছু পরিকল্পনা নিয়ে তাঁরা অগ্রসর হচ্ছে।
শেয়ারইট গ্রুপ তাঁদের প্রধান অ্যাপ শেয়ারইটসহ বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশনের এক বৈচিত্র্যময় স্যুট তৈরি করেছে। এই অ্যাপ বিশ্বের প্রায় ২৪০ কোটি ব্যবহারকারী ইনস্টল করেছেন। এই বিপুল সংখ্যক ব্যবহারকারীর কথা বিবেচনা করে শেয়ারইট গ্রুপ ডিজিটাল বিনোদন, ব্র্যান্ড মার্কেটিং এবং বিজ্ঞাপন সমাধান সংক্রান্ত চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে কাজ করছে। জানা গেছে, শেয়ারইট গ্রুপ ১৫০ টিরও বেশি দেশের ব্যবহারকারীদের কাছে পৌঁছে গেছে এবং অ্যাপটি ভিন্ন ভিন্ন ৪৫টি ভাষায় পাওয়া যাচ্ছে।
শেয়ারইটকে বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল মিডিয়া পাবলিশার হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। এটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, ভারতীয় উপমহাদেশ এবং মধ্যপ্রাচ্যের দ্রুত বর্ধনশীল মিডিয়া পাবলিশারদের মাঝে শীর্ষস্থান দখল করেছে।

একটি সাধারণ ফাইল ট্রান্সফার অ্যাপ হিসেবে যাত্রা শুরু করে শেয়ারইট। বর্তমানে ব্র্যান্ড মার্কেটিং, ডিজিটাল অ্যাডভারটাইজিং ও বিনোদন সংশ্লিষ্ট সমাধান ইত্যাদি বিভিন্ন উদ্যোগের সঙ্গে জড়িত শেয়ারইট। ডিজিটাল অ্যাডভারটাইজিং সেক্টরে কাজ করার জন্য বর্তমানে বৈশ্বিক ইন্টারনেট প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান শেয়ারইটের রয়েছে নানারকম প্রযুক্তিগত সক্ষমতা। ডিজিটাল সেক্টরে বহুমাত্রিক কাজ করার জন্য শেয়ারইট তৈরি করছে নানারকম অ্যাপ্লিকেশন।
বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা যে হারে বাড়ছে সেই তুলনায় ইন্টারনেট চ্যানেল এবং রিসোর্স বৃদ্ধিতে তেমন গতি নেই। বর্তমান প্রেক্ষাপটে দেশে দ্রুতগতির এবং নির্ভরযোগ্য একটি ইন্টারনেট অ্যাপ্লিকেশন অত্যন্ত প্রয়োজন। তাই, ডিজিটাল কনটেন্ট সবার কাছে সমানভাবে পৌঁছে দেওয়ার চিন্তা থেকে শেয়ারইট বাংলাদেশের বাজারে কার্যক্রম জোরদারের পরিকল্পনা করেছে। মোবাইল ইন্টারনেট অ্যাপ্লিকেশন তৈরি ও ডিজিটাল সেবা প্রদানে শেয়ারইট গ্রুপ বাংলাদেশের মানুষের বিভিন্ন চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে কাজ করছে। বেশ কিছু পরিকল্পনা নিয়ে তাঁরা অগ্রসর হচ্ছে।
শেয়ারইট গ্রুপ তাঁদের প্রধান অ্যাপ শেয়ারইটসহ বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশনের এক বৈচিত্র্যময় স্যুট তৈরি করেছে। এই অ্যাপ বিশ্বের প্রায় ২৪০ কোটি ব্যবহারকারী ইনস্টল করেছেন। এই বিপুল সংখ্যক ব্যবহারকারীর কথা বিবেচনা করে শেয়ারইট গ্রুপ ডিজিটাল বিনোদন, ব্র্যান্ড মার্কেটিং এবং বিজ্ঞাপন সমাধান সংক্রান্ত চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে কাজ করছে। জানা গেছে, শেয়ারইট গ্রুপ ১৫০ টিরও বেশি দেশের ব্যবহারকারীদের কাছে পৌঁছে গেছে এবং অ্যাপটি ভিন্ন ভিন্ন ৪৫টি ভাষায় পাওয়া যাচ্ছে।
শেয়ারইটকে বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল মিডিয়া পাবলিশার হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। এটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, ভারতীয় উপমহাদেশ এবং মধ্যপ্রাচ্যের দ্রুত বর্ধনশীল মিডিয়া পাবলিশারদের মাঝে শীর্ষস্থান দখল করেছে।


প্রযুক্তি জায়ান্ট মেটা জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের নিউটন কাউন্টির প্রান্তে ৭৫০ মিলিয়ন ডলারের ডেটা সেন্টার নির্মাণ করার পর থেকে স্থানীয় বাসিন্দাদের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে যারা নলকূপর পানির ওপর নির্ভরশীল, তাঁরা ভয়াবহ পানি সংকটে পড়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
সরকারের ৫০০ কোটি টাকার রাজস্ব ক্ষতি ঠেকানো, আর্থিক জালিয়াতি ও চুরি নিয়ন্ত্রণে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) চালু হচ্ছে।
৬ ঘণ্টা আগে
দেশের ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডিং (আইএসপি) খাতে ‘ভয়ংকর সাইবার ষড়যন্ত্রের’ তথ্য-প্রমাণ সরকারের হাতে এসেছে বলে জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
৭ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাজ্যে ‘অনলাইন সেফটি অ্যাক্ট’ (ওএসএ) কার্যকর হওয়ার পর থেকেই প্রাপ্তবয়স্কদের কনটেন্ট দেখার প্রবণতায় বড়সড় পরিবর্তন এসেছে। এই ধরনের সাইটে প্রবেশে বয়স যাচাই (এজ চেক) বাধ্যতামূলক করার পর বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় পর্ণ ওয়েবসাইট পর্নহাবের ট্রাফিক জুলাই মাসের তুলনায় ৭৭ শতাংশ কমে গেছে বলে দাবি...
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

প্রযুক্তি জায়ান্ট মেটা জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের নিউটন কাউন্টির প্রান্তে ৭৫০ মিলিয়ন ডলারের ডেটা সেন্টার নির্মাণ করার পর থেকে স্থানীয় বাসিন্দাদের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে যারা নলকূপর পানির ওপর নির্ভরশীল, তাঁরা ভয়াবহ পানি সংকটে পড়েছেন।
নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে উদাহরণ হিসেবে, বেভারলি (৭১) এবং জেফ মরিস (৬৭) দম্পতির সংকটের কথা উল্লেখ করেছে। তাঁদের বাড়িটি মেটার ডেটা সেন্টার থেকে মাত্র ১ হাজার ফুট দূরে। ২০১৮ সালে নির্মাণকাজ শুরু হওয়ার কয়েক মাস পরই বাড়ির পানির কল শুকিয়ে যেতে শুরু করে। এই দম্পতি ইতিমধ্যে পানির সমস্যা সমাধানে ৫ হাজার ডলার খরচ করেছেন। নতুন নলকূপ বসানোর জন্য প্রয়োজনীয় ২৫ হাজার ডলার জোগাড় করতে পারছেন না।
ডেটা সেন্টার এবং অত্যাধুনিক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তির কারণে পানির ব্যবহার যে হারে বেড়েছে, তাতে স্থানীয়দের জীবন ও সরকারি পানি সরবরাহ ব্যবস্থা দুটোই হুমকির মুখে পড়েছে।
ডেটা সেন্টারগুলো শীতল রাখার জন্য দৈনিক বিপুল পরিমাণ পানি ব্যবহার করতে হয়। মেটা যেই আকারের ডেটা সেন্টার ব্যবহার করে তেমন একটি ডেটা সেন্টার সাধারণত দিনে ৫ লাখ গ্যালন পানি ব্যবহার করে। নতুন এআই-ভিত্তিক ডেটা সেন্টারগুলোতে প্রতিদিন কয়েক মিলিয়ন গ্যালন পানি লাগতে পারে। নিউটন কাউন্টিতে এই পরিমাণ পানি সরবরাহ করা অসম্ভব।
একটি প্রতিবেদন অনুসারে, নিউটন কাউন্টি ২০৩০ সালের মধ্যে গুরুতর পানি সংকটের মুখে পড়তে চলেছে। এরই মধ্যে কাউন্টির ওয়াটার অথোরিটি আগামী দুই বছরের মধ্যে পানি বিল ৩৩ শতাংশ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যা স্বাভাবিক ২ শতাংশ বার্ষিক বৃদ্ধির চেয়ে অনেক বেশি। যেখানে জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের রাজধানী আটলান্টা থেকে মাত্র দেড় ঘণ্টা পূর্বে অবস্থিত এই নিউটন কাউন্টির জনসংখ্যা প্রায় ১ লাখ ২০ হাজার।
মেটার প্রকল্পটি ছিল জর্জিয়ায় আসা প্রথম বড় ডেটা সেন্টার। ২০১৮ সালে এটির কাজ শুরু হয়, শেষ হয় গত বছর। রাজস্ব বৃদ্ধির আশায় স্থানীয় কর্মকর্তারা এই প্রকল্পগুলোতে উৎসাহ জুগিয়েছেন।
নিউটন কাউন্টি ওয়াটার অ্যান্ড স্যুয়ারেজ অথোরিটির নির্বাহী পরিচালক মাইক হপকিন্স জানান, মেটার ডেটা সেন্টার বর্তমানে কাউন্টির মোট দৈনিক পানি ব্যবহারের প্রায় ১০ শতাংশ ব্যবহার করছে। সম্প্রতি, নয়টি কোম্পানি নিউটন কাউন্টিতে ডেটা সেন্টার তৈরির আবেদন করেছে। এর মধ্যে কিছু প্রতিষ্ঠান দিনে ৬০ লাখ গ্যালন পর্যন্ত পানি চেয়েছে—যা কার্যত কাউন্টির পুরো দৈনিক ব্যবহারের সমান।
কাউন্টির পানি সরবরাহ কর্তৃপক্ষ তাদের পুনর্ব্যবহার সুবিধা উন্নত করতে ২৫০ মিলিয়ন ডলারের বেশি খরচের একটি প্রায় অসম্ভব প্রকল্প বাস্তবায়নে তোড়জোড় শুরু করেছে, যাতে এই সংকট মোকাবিলা করা যায়।
অলাভজনক পরিবেশ বিষয়ক সংস্থা চ্যাট্টাহুচি রিভারকিপার-এর ওয়াটার পলিসি ডিরেক্টর ক্রিস মাংগানিয়েলো জানিয়েছেন, ডেটা সেন্টার কোম্পানিগুলো সাধারণত তাদের পানি ব্যবহারের পরিমাণ প্রকাশ করে না। তিনি একসময় ডেটা বিশ্লেষণ করে দেখেছেন, একটি ডেটা সেন্টার কোম্পানি দিনে ৯০ লাখ গ্যালন পানি চেয়েছে, যা প্রায় ৩০ হাজার পরিবারের দৈনিক ব্যবহারের সমান।
এই চাপের কারণে কিছু আইনপ্রণেতা কর প্রণোদনা বাতিল করার জন্য বিল উত্থাপন করেছিলেন। তবে অর্থনৈতিক উন্নয়নের অজুহাত দেখিয়ে গভর্নর ব্রায়ান কেম্প সেটিতে ভেটো দিয়েছে।
মেটার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তারা মরিস দম্পতির জমিতে একটি নলকূপ সমীক্ষা করেছে। তারা দেখেছে, ডেটা সেন্টার পার্শ্ববর্তী ভূগর্ভস্থ পানির সরবরাহকে প্রভাবিত করেছে এমন সম্ভাবনা ‘খুব কম’।

প্রযুক্তি জায়ান্ট মেটা জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের নিউটন কাউন্টির প্রান্তে ৭৫০ মিলিয়ন ডলারের ডেটা সেন্টার নির্মাণ করার পর থেকে স্থানীয় বাসিন্দাদের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে যারা নলকূপর পানির ওপর নির্ভরশীল, তাঁরা ভয়াবহ পানি সংকটে পড়েছেন।
নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে উদাহরণ হিসেবে, বেভারলি (৭১) এবং জেফ মরিস (৬৭) দম্পতির সংকটের কথা উল্লেখ করেছে। তাঁদের বাড়িটি মেটার ডেটা সেন্টার থেকে মাত্র ১ হাজার ফুট দূরে। ২০১৮ সালে নির্মাণকাজ শুরু হওয়ার কয়েক মাস পরই বাড়ির পানির কল শুকিয়ে যেতে শুরু করে। এই দম্পতি ইতিমধ্যে পানির সমস্যা সমাধানে ৫ হাজার ডলার খরচ করেছেন। নতুন নলকূপ বসানোর জন্য প্রয়োজনীয় ২৫ হাজার ডলার জোগাড় করতে পারছেন না।
ডেটা সেন্টার এবং অত্যাধুনিক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তির কারণে পানির ব্যবহার যে হারে বেড়েছে, তাতে স্থানীয়দের জীবন ও সরকারি পানি সরবরাহ ব্যবস্থা দুটোই হুমকির মুখে পড়েছে।
ডেটা সেন্টারগুলো শীতল রাখার জন্য দৈনিক বিপুল পরিমাণ পানি ব্যবহার করতে হয়। মেটা যেই আকারের ডেটা সেন্টার ব্যবহার করে তেমন একটি ডেটা সেন্টার সাধারণত দিনে ৫ লাখ গ্যালন পানি ব্যবহার করে। নতুন এআই-ভিত্তিক ডেটা সেন্টারগুলোতে প্রতিদিন কয়েক মিলিয়ন গ্যালন পানি লাগতে পারে। নিউটন কাউন্টিতে এই পরিমাণ পানি সরবরাহ করা অসম্ভব।
একটি প্রতিবেদন অনুসারে, নিউটন কাউন্টি ২০৩০ সালের মধ্যে গুরুতর পানি সংকটের মুখে পড়তে চলেছে। এরই মধ্যে কাউন্টির ওয়াটার অথোরিটি আগামী দুই বছরের মধ্যে পানি বিল ৩৩ শতাংশ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যা স্বাভাবিক ২ শতাংশ বার্ষিক বৃদ্ধির চেয়ে অনেক বেশি। যেখানে জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের রাজধানী আটলান্টা থেকে মাত্র দেড় ঘণ্টা পূর্বে অবস্থিত এই নিউটন কাউন্টির জনসংখ্যা প্রায় ১ লাখ ২০ হাজার।
মেটার প্রকল্পটি ছিল জর্জিয়ায় আসা প্রথম বড় ডেটা সেন্টার। ২০১৮ সালে এটির কাজ শুরু হয়, শেষ হয় গত বছর। রাজস্ব বৃদ্ধির আশায় স্থানীয় কর্মকর্তারা এই প্রকল্পগুলোতে উৎসাহ জুগিয়েছেন।
নিউটন কাউন্টি ওয়াটার অ্যান্ড স্যুয়ারেজ অথোরিটির নির্বাহী পরিচালক মাইক হপকিন্স জানান, মেটার ডেটা সেন্টার বর্তমানে কাউন্টির মোট দৈনিক পানি ব্যবহারের প্রায় ১০ শতাংশ ব্যবহার করছে। সম্প্রতি, নয়টি কোম্পানি নিউটন কাউন্টিতে ডেটা সেন্টার তৈরির আবেদন করেছে। এর মধ্যে কিছু প্রতিষ্ঠান দিনে ৬০ লাখ গ্যালন পর্যন্ত পানি চেয়েছে—যা কার্যত কাউন্টির পুরো দৈনিক ব্যবহারের সমান।
কাউন্টির পানি সরবরাহ কর্তৃপক্ষ তাদের পুনর্ব্যবহার সুবিধা উন্নত করতে ২৫০ মিলিয়ন ডলারের বেশি খরচের একটি প্রায় অসম্ভব প্রকল্প বাস্তবায়নে তোড়জোড় শুরু করেছে, যাতে এই সংকট মোকাবিলা করা যায়।
অলাভজনক পরিবেশ বিষয়ক সংস্থা চ্যাট্টাহুচি রিভারকিপার-এর ওয়াটার পলিসি ডিরেক্টর ক্রিস মাংগানিয়েলো জানিয়েছেন, ডেটা সেন্টার কোম্পানিগুলো সাধারণত তাদের পানি ব্যবহারের পরিমাণ প্রকাশ করে না। তিনি একসময় ডেটা বিশ্লেষণ করে দেখেছেন, একটি ডেটা সেন্টার কোম্পানি দিনে ৯০ লাখ গ্যালন পানি চেয়েছে, যা প্রায় ৩০ হাজার পরিবারের দৈনিক ব্যবহারের সমান।
এই চাপের কারণে কিছু আইনপ্রণেতা কর প্রণোদনা বাতিল করার জন্য বিল উত্থাপন করেছিলেন। তবে অর্থনৈতিক উন্নয়নের অজুহাত দেখিয়ে গভর্নর ব্রায়ান কেম্প সেটিতে ভেটো দিয়েছে।
মেটার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তারা মরিস দম্পতির জমিতে একটি নলকূপ সমীক্ষা করেছে। তারা দেখেছে, ডেটা সেন্টার পার্শ্ববর্তী ভূগর্ভস্থ পানির সরবরাহকে প্রভাবিত করেছে এমন সম্ভাবনা ‘খুব কম’।


একটি সাধারণ ফাইল ট্রান্সফার অ্যাপ হিসেবে যাত্রা শুরু করে বর্তমানে শেয়ারইট ব্র্যান্ড মার্কেটিং, ডিজিটাল অ্যাডভারটাইজিং ও বিনোদন সংশ্লিষ্ট সমাধান ইত্যাদি বিভিন্ন উদ্যোগের সঙ্গে জড়িত। ডিজিটাল অ্যাডভারটাইজিং সেক্টরে কাজ করার জন্য বর্তমানে বৈশ্বিক ইন্টারনেট প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান শেয়ারইটের রয়েছে নানারকম প্
০৪ আগস্ট ২০২১
সরকারের ৫০০ কোটি টাকার রাজস্ব ক্ষতি ঠেকানো, আর্থিক জালিয়াতি ও চুরি নিয়ন্ত্রণে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) চালু হচ্ছে।
৬ ঘণ্টা আগে
দেশের ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডিং (আইএসপি) খাতে ‘ভয়ংকর সাইবার ষড়যন্ত্রের’ তথ্য-প্রমাণ সরকারের হাতে এসেছে বলে জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
৭ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাজ্যে ‘অনলাইন সেফটি অ্যাক্ট’ (ওএসএ) কার্যকর হওয়ার পর থেকেই প্রাপ্তবয়স্কদের কনটেন্ট দেখার প্রবণতায় বড়সড় পরিবর্তন এসেছে। এই ধরনের সাইটে প্রবেশে বয়স যাচাই (এজ চেক) বাধ্যতামূলক করার পর বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় পর্ণ ওয়েবসাইট পর্নহাবের ট্রাফিক জুলাই মাসের তুলনায় ৭৭ শতাংশ কমে গেছে বলে দাবি...
৭ ঘণ্টা আগেসরকারের ৫০০ কোটি টাকার রাজস্ব ক্ষতি ঠেকানো, আর্থিক জালিয়াতি ও চুরি নিয়ন্ত্রণে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) চালু হচ্ছে।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

অবৈধ মোবাইল হ্যান্ডসেট ব্যবহার বন্ধ করে দেশের নিরাপত্তাব্যবস্থা এবং রাজস্ব সুরক্ষা জোরদার করার পদক্ষেপ নিতে চলেছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। আগামী ১৬ ডিসেম্বর দেশে কার্যকর হচ্ছে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্টার (এনইআইআর)। এই নতুন ব্যবস্থার ফলে ভবিষ্যতে আর কোনো অবৈধ বা ক্লোন আইএমইআই (IMEI) যুক্ত মোবাইল ফোন দেশের নেটওয়ার্কে যুক্ত হতে পারবে না।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ২০২৪ সালের বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী দেশের ৭৩ শতাংশ ডিজিটাল জালিয়াতি ঘটে অবৈধ ডিভাইস ও সিমের মাধ্যমে। অবৈধ হ্যান্ডসেটের কারণে সরকার প্রতিবছর ৫০০ কোটি টাকার রাজস্ব হারায়। এনইআইআর কেবল প্রযুক্তিগত সুবিধা নয়, বরং এটি রাষ্ট্রীয় ও গ্রাহক নিরাপত্তায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে এবং সিমের মাধ্যমে প্রতারণা, আর্থিক লেনদেন জালিয়াতি কমিয়ে আনবে।
বিটিআরসি বলছে, এনইআইআর চালু হলে মোবাইল হ্যান্ডসেট এবং সিম-সংক্রান্ত প্রতারণা সহজে শনাক্ত করা যাবে। চোরাই ও রিফারবিশড হ্যান্ডসেট বাজারে থাকার কারণে মোবাইল ফোনের দাম কমছে না। এনইআইআর কার্যকর হলে দেশীয় ১৮টি মোবাইল হ্যান্ডসেট উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান প্রতিযোগিতামূলক মূল্যে ফোন বিক্রি করতে পারবে।
নতুন হ্যান্ডসেট কেনার আগে করণীয়:
১৬ ডিসেম্বর থেকে যেকোনো মাধ্যম থেকে (বিক্রয়কেন্দ্র, অনলাইন বিক্রয়কেন্দ্র, ই-কমার্স সাইট ইত্যাদি) মোবাইল হ্যান্ডসেট কেনার আগে অবশ্যই হ্যান্ডসেটটির বৈধতা বর্ণিত পদ্ধতি অনুসরণ করে যাচাই করবেন এবং ক্রয়কৃত হ্যান্ডসেটের ক্রয় রসিদ সংরক্ষণ করবেন। মোবাইল হ্যান্ডসেটটি বৈধ হলে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে এনইআইআর সিস্টেমে নিবন্ধিত হয়ে যাবে।
ধাপ-১:
মোবাইল ফোনের মেসেজ অপশনে গিয়ে KYD<space>১৫ ডিজিটের IMEI নম্বরটি লিখতে হবে। উদাহরণ স্বরূপ: KYD 123456789012345।
ধাপ-২:
IMEI নম্বরটি লেখার পর ১৬০০২ নম্বরে পাঠান।
ধাপ-৩:
ফিরতি মেসেজের মাধ্যমে মোবাইল হ্যান্ডসেটের বৈধতা সম্পর্কে জানতে পারবেন।
বিদেশ থেকে কেনা বা উপহার পাওয়া মোবাইল হ্যান্ডসেট নিবন্ধন প্রক্রিয়া:
বিদেশ থেকে ব্যক্তি পর্যায়ে বৈধভাবে কেনা বা উপহার পাওয়া হ্যান্ডসেট প্রাথমিকভাবে নেটওয়ার্কে সচল হবে এবং এসএমএসের মাধ্যমে পরবর্তী ৩০ দিনের মধ্যে অনলাইনে প্রয়োজনীয় তথ্যাদি দাখিল করার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হবে। দাখিলকৃত তথ্যাদি যাচাই-বাছাই করার পর শুধু বৈধ হ্যান্ডসেট নিবন্ধনের মাধ্যমে নেটওয়ার্কে সচল করা হবে।
বিদেশ থেকে কেনা বা উপহার পাওয়া মোবাইল হ্যান্ডসেট নিবন্ধন করার পদ্ধতি:
ধাপ-১:
neir. btrc. gov. bd লিংকে ভিজিট করে ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট রেজিস্টার করুন।
ধাপ-২:
পোর্টালের Special Registration সেকশনে গিয়ে মোবাইল হ্যান্ডসেট-এর IMEI নম্বরটি দিন।
ধাপ-৩:
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টের ছবি/স্ক্যান কপি (পাসপোর্টের ভিসা/ইমিগ্রেশন, ক্রয় রসিদ ইত্যাদি) আপলোড করুন এবং Submit বাটন প্রেস করুন।
ধাপ-৪:
হ্যান্ডসেটটি বৈধ হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিবন্ধিত হবে। হ্যান্ডসেটটি বৈধ না হলে এসএমএসের মাধ্যমে গ্রাহককে অবহিত করে নেটওয়ার্ক হতে বিচ্ছিন্ন করা হবে।
মোবাইল অপারেটরের নিকটস্থ কাস্টমার কেয়ার সেন্টারের সাহায্যেও এই সেবা নেওয়া যাবে।
উল্লেখ্য, বিদ্যমান ব্যাগেজ রুলস অনুযায়ী, একজন ব্যক্তি বিদেশ থেকে দেশের নেটওয়ার্কে আগে ব্যবহৃত ব্যক্তিগত একটি মোবাইল হ্যান্ডসেট বাদে সর্বোচ্চ একটি হ্যান্ডসেট বিনা শুল্কে এবং শুল্ক প্রদান সাপেক্ষে আরও একটি মোবাইল হ্যান্ডসেট আনতে পারবেন।
স্পেশাল রেজিস্ট্রেশনের জন্য প্রয়োজনীয় নথি (বিদেশ থেকে আনা ফোনের জন্য প্রযোজ্য) :
কেনা ফোন:
১। পাসপোর্টে ব্যক্তিগত তথ্যাদির পাতার স্ক্যান/ছবি;
২। পাসপোর্টে ইমিগ্রেশন কর্তৃক প্রদত্ত আগমনের সিল-সংবলিত পাতার স্ক্যান/ছবি;
৩। ক্রয় রসিদের স্ক্যান/ছবি;
৪। কাস্টমস শুল্ক পরিশোধ-সংক্রান্ত প্রমাণপত্রের স্ক্যান/ছবি (১টি হ্যান্ডসেটের অধিক হলে);
উপহার পাওয়া ফোন:
১। পাসপোর্টে ব্যক্তিগত তথ্যাদির পাতার স্ক্যান/ছবি;
২। পাসপোর্টে ইমিগ্রেশন কর্তৃক প্রদত্ত আগমনের সিল-সংবলিত পাতার স্ক্যান/ছবি;
৩। কাস্টমস শুল্ক পরিশোধ-সংক্রান্ত প্রমাণপত্রের স্ক্যান/ছবি; (১টি হ্যান্ডসেটের অধিক হলে) ;
৪। ক্রয় রসিদের স্ক্যান/ছবি;
৫। উপহার প্রদানকারীর প্রত্যয়পত্র (শুধু উপহার প্রাপ্তির ক্ষেত্রে)
এয়ার মেইলে আনা ফোন:
১। প্রেরকের পাসপোর্টের ব্যক্তিগত তথ্যাদির পাতা অথবা জাতীয় পরিচিতির স্ক্যান/ছবি; (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)
২। প্রাপকের জাতীয় পরিচিতির স্ক্যান/ছবি;
৩। ক্রয় রসিদের স্ক্যান/ছবি;
৪। শুল্ক প্রদানের রসিদের স্ক্যান/ছবি (১টি হ্যান্ডসেটের অধিক হলে)।
ব্যবহৃত মোবাইল হ্যান্ডসেটের বর্তমান অবস্থা যাচাইয়ের প্রক্রিয়া:
বর্তমানে মোবাইল ফোন নেটওয়ার্কে ব্যবহৃত সব হ্যান্ডসেট ১৬ ডিসেম্বরের মধ্যে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিবন্ধিত হবে। ১৬ ডিসেম্বরের আগে ব্যবহৃত হ্যান্ডসেট আলাদাভাবে নিবন্ধনের প্রয়োজন নেই। ব্যবহৃত মোবাইল হ্যান্ডসেটের বর্তমান অবস্থা জানতে:
ধাপ-১: মোবাইল হ্যান্ডসেট হতে *১৬১৬১# নম্বরে ডায়াল করুন।
ধাপ-২: অটোমেটিক বক্স এলে হ্যান্ডসেটের ১৫ ডিজিটের IMEI নম্বরটি লিখে পাঠান।
ধাপ-৩: ফিরতি মেসেজের মাধ্যমে ব্যবহৃত মোবাইল ফোন/হ্যান্ডসেটের হালনাগাদ অবস্থা জানানো হবে।
উল্লেখ্য, neir. btrc. gov. bd লিংকের মাধ্যমে বিদ্যমান সিটিজেন পোর্টাল অথবা মোবাইল অপারেটরের নিকটস্থ কাস্টমার কেয়ার সেন্টারের সাহায্যে বর্ণিত সেবা গ্রহণ করা যাবে।
নিবন্ধিত মোবাইল হ্যান্ডসেট ডি-রেজিস্ট্রেশন (নিবন্ধন বাতিল) করার প্রক্রিয়া:
১৬ ডিসেম্বর থেকে গ্রাহক কর্তৃক ব্যবহৃত হ্যান্ডসেটটি বিক্রয়/হস্তান্তরের প্রয়োজন হলে ডি-রেজিস্ট্রেশন করে হস্তান্তর করা যাবে। De-Registration করার সময় অবশ্যই NID-এর শেষের ৪ (চার) ডিজিট দিতে হবে। গ্রাহকের ব্যবহৃত হ্যান্ডসেট ডি-রেজিস্ট্রেশন করা যাবে যেভাবে:
ক) Citizen Portal (neir. btrc. gov. bd)
খ) MNO Portal
গ) Mobile Apps
ঘ) USSD Channel (* ১৬১৬১ #)
ডি-রেজিস্ট্রেশনের শর্ত:
ক) ডি-রেজিস্ট্রেশন করার জন্য গ্রাহকের হ্যান্ডসেটে ব্যবহৃত সিমটি অবশ্যই নিজ NID-তে নিবন্ধিত হতে হবে।
খ) ক্লোন/ডুপ্লিকেট IMEI-সংবলিত হ্যান্ডসেটটি ডি-রেজিস্ট্রেশন করার সময় অতিরিক্ত তথ্য হিসেবে পরবর্তী ব্যবহারকারীর সিম নম্বর দিতে হবে।
করপোরেট সিম ব্যবহারকারী গ্রাহকের ক্ষেত্রে ডি-রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া:
করপোরেট সিম ব্যবহারকারীদের ৩০ দিনের মধ্যে USSD চ্যানেল অথবা সিটিজেন পোর্টালের মাধ্যমে ব্যক্তিগত NID-এর তথ্য দেওয়ার জন্য এসএমএসের মাধ্যমে অবহিত করা হবে। করপোরেট গ্রাহক বর্ণিত তথ্য জমা প্রদান সাপেক্ষে ব্যক্তিগত NID অথবা কি কন্টাক্ট-পয়েন্ট (KCP)-এর NID দিয়ে ডি-রেজিস্ট্রেশন সুবিধা গ্রহণ করা যাবে। অন্যথায় শুধু কি কন্টাক্ট পয়েন্ট (KCP)-এর NID-এর তথ্য দিয়ে ডি-রেজিস্ট্রেশনের সুবিধা গ্রহণ করা যাবে।
ফোন চুরি হওয়া বা হারালে ব্লক করবেন যেভাবে:
গ্রাহকের ব্যবহৃত হ্যান্ডসেটসমূহ চুরি হওয়া বা হারানো গেলে এনইআইআর (neir. btrc. gov. bd)-এর Citizen Portal/Mobile Apps/মোবাইল অপারেটরের গ্রাহকসেবা কেন্দ্র থেকে যেকোনো সময়ে লক/আনলক করা যাবে।
ইন্টারনেট সংযোগ না থাকলে এনইআইআর সম্পর্কিত সেবা গ্রহণ করার প্রক্রিয়া:
দেশের জনসাধারণ USSD চ্যানেল/এনইআইআর (neir. btrc. gov. bd) এর Citizen Portal/Mobile Apps/মোবাইল অপারেটরের গ্রাহকসেবা কেন্দ্রের মাধ্যমে দেশের যে কোনো প্রান্ত থেকে এনইআইআর সিস্টেমের সেবা গ্রহণ করতে পারবে। তবে যেসব মোবাইল গ্রাহকের ইন্টারনেট সংযোগ নেই তাঁরা USSD চ্যানেল/ ১২১ ডায়াল করে/সংশ্লিষ্ট অপারেটরের নিকটস্থ কাস্টমার কেয়ার সেন্টার থেকে এনইআইআর-এর সেবা গ্রহণ করতে পারবেন।
মোবাইল ফোন হ্যান্ডসেট উৎপাদন/আমদানির ক্ষেত্রে করণীয়:
বর্তমানে কমিশনের নিবন্ধিত উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্তৃক দেশের চাহিদার বেশির ভাগ মোবাইল ফোন হ্যান্ডসেট উৎপাদন করে থাকে। এ ছাড়া কমিশনের নিবন্ধিত ভেন্ডর কর্তৃক অল্প কিছু মডেলের (যেগুলো দেশে উৎপাদন সম্ভব নয়) মোবাইল ফোন হ্যান্ডসেট আমদানি করে থাকে। হ্যান্ডসেট উৎপাদন/আমদানি করার জন্য প্রয়োজনীয় শর্ত:
ক) কমিশন কর্তৃক জারিকৃত নির্দেশিকা অনুযায়ী মোবাইল ফোন হ্যান্ডসেট উৎপাদন/আমদানি করতে হবে।
খ) উৎপাদন/আমদানি করা হ্যান্ডসেটগুলো বাজারজাতকরণের আগে IMEI নির্দিষ্ট ফরম্যাটে কমিশনে জমা দিতে হবে।
গ) বাজারজাতকরণের আগে IMEI কমিশনে জমা না দিলে বৈধভাবে উৎপাদন/আমদানি করা হ্যান্ডসেট নেটওয়ার্ক এক্সেস করতে পারবে না।
মোবাইল ফোন বিক্রেতার করণীয়:
মোবাইল ফোন হ্যান্ডসেট বিক্রির জন্য প্রয়োজনীয় শর্ত:
ক) উৎপাদনকারী/আমদানিকারক থেকে মোবাইল ফোন হ্যান্ডসেট ডেলিভারি নেওয়ার পূর্বে IMEI যাচাই করতে হবে।
খ) ফেক/নকল IMEI যুক্ত হ্যান্ডসেট (যেগুলো BTRC-এর ডেটাবেইসে নেই) বিক্রি করা থেকে বিরত থাকতে হবে। কারণ, ফেক/নকল IMEI যুক্ত হ্যান্ডসেট নেটওয়ার্ক এক্সেস করতে পারবে না।
এনইআইআর সম্পর্কিত কোনো বিষয়ে জানার প্রয়োজন হলে বিটিআরসির হেল্প ডেস্ক নম্বর ১০০ অথবা মোবাইল অপারেটরদের কাস্টমার কেয়ার নম্বর ১২১-এ ডায়াল করে এবং অপারেটরদের কাস্টমার কেয়ার সেন্টার থেকে জানা যাবে।

অবৈধ মোবাইল হ্যান্ডসেট ব্যবহার বন্ধ করে দেশের নিরাপত্তাব্যবস্থা এবং রাজস্ব সুরক্ষা জোরদার করার পদক্ষেপ নিতে চলেছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। আগামী ১৬ ডিসেম্বর দেশে কার্যকর হচ্ছে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্টার (এনইআইআর)। এই নতুন ব্যবস্থার ফলে ভবিষ্যতে আর কোনো অবৈধ বা ক্লোন আইএমইআই (IMEI) যুক্ত মোবাইল ফোন দেশের নেটওয়ার্কে যুক্ত হতে পারবে না।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ২০২৪ সালের বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী দেশের ৭৩ শতাংশ ডিজিটাল জালিয়াতি ঘটে অবৈধ ডিভাইস ও সিমের মাধ্যমে। অবৈধ হ্যান্ডসেটের কারণে সরকার প্রতিবছর ৫০০ কোটি টাকার রাজস্ব হারায়। এনইআইআর কেবল প্রযুক্তিগত সুবিধা নয়, বরং এটি রাষ্ট্রীয় ও গ্রাহক নিরাপত্তায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে এবং সিমের মাধ্যমে প্রতারণা, আর্থিক লেনদেন জালিয়াতি কমিয়ে আনবে।
বিটিআরসি বলছে, এনইআইআর চালু হলে মোবাইল হ্যান্ডসেট এবং সিম-সংক্রান্ত প্রতারণা সহজে শনাক্ত করা যাবে। চোরাই ও রিফারবিশড হ্যান্ডসেট বাজারে থাকার কারণে মোবাইল ফোনের দাম কমছে না। এনইআইআর কার্যকর হলে দেশীয় ১৮টি মোবাইল হ্যান্ডসেট উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান প্রতিযোগিতামূলক মূল্যে ফোন বিক্রি করতে পারবে।
নতুন হ্যান্ডসেট কেনার আগে করণীয়:
১৬ ডিসেম্বর থেকে যেকোনো মাধ্যম থেকে (বিক্রয়কেন্দ্র, অনলাইন বিক্রয়কেন্দ্র, ই-কমার্স সাইট ইত্যাদি) মোবাইল হ্যান্ডসেট কেনার আগে অবশ্যই হ্যান্ডসেটটির বৈধতা বর্ণিত পদ্ধতি অনুসরণ করে যাচাই করবেন এবং ক্রয়কৃত হ্যান্ডসেটের ক্রয় রসিদ সংরক্ষণ করবেন। মোবাইল হ্যান্ডসেটটি বৈধ হলে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে এনইআইআর সিস্টেমে নিবন্ধিত হয়ে যাবে।
ধাপ-১:
মোবাইল ফোনের মেসেজ অপশনে গিয়ে KYD<space>১৫ ডিজিটের IMEI নম্বরটি লিখতে হবে। উদাহরণ স্বরূপ: KYD 123456789012345।
ধাপ-২:
IMEI নম্বরটি লেখার পর ১৬০০২ নম্বরে পাঠান।
ধাপ-৩:
ফিরতি মেসেজের মাধ্যমে মোবাইল হ্যান্ডসেটের বৈধতা সম্পর্কে জানতে পারবেন।
বিদেশ থেকে কেনা বা উপহার পাওয়া মোবাইল হ্যান্ডসেট নিবন্ধন প্রক্রিয়া:
বিদেশ থেকে ব্যক্তি পর্যায়ে বৈধভাবে কেনা বা উপহার পাওয়া হ্যান্ডসেট প্রাথমিকভাবে নেটওয়ার্কে সচল হবে এবং এসএমএসের মাধ্যমে পরবর্তী ৩০ দিনের মধ্যে অনলাইনে প্রয়োজনীয় তথ্যাদি দাখিল করার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হবে। দাখিলকৃত তথ্যাদি যাচাই-বাছাই করার পর শুধু বৈধ হ্যান্ডসেট নিবন্ধনের মাধ্যমে নেটওয়ার্কে সচল করা হবে।
বিদেশ থেকে কেনা বা উপহার পাওয়া মোবাইল হ্যান্ডসেট নিবন্ধন করার পদ্ধতি:
ধাপ-১:
neir. btrc. gov. bd লিংকে ভিজিট করে ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট রেজিস্টার করুন।
ধাপ-২:
পোর্টালের Special Registration সেকশনে গিয়ে মোবাইল হ্যান্ডসেট-এর IMEI নম্বরটি দিন।
ধাপ-৩:
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টের ছবি/স্ক্যান কপি (পাসপোর্টের ভিসা/ইমিগ্রেশন, ক্রয় রসিদ ইত্যাদি) আপলোড করুন এবং Submit বাটন প্রেস করুন।
ধাপ-৪:
হ্যান্ডসেটটি বৈধ হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিবন্ধিত হবে। হ্যান্ডসেটটি বৈধ না হলে এসএমএসের মাধ্যমে গ্রাহককে অবহিত করে নেটওয়ার্ক হতে বিচ্ছিন্ন করা হবে।
মোবাইল অপারেটরের নিকটস্থ কাস্টমার কেয়ার সেন্টারের সাহায্যেও এই সেবা নেওয়া যাবে।
উল্লেখ্য, বিদ্যমান ব্যাগেজ রুলস অনুযায়ী, একজন ব্যক্তি বিদেশ থেকে দেশের নেটওয়ার্কে আগে ব্যবহৃত ব্যক্তিগত একটি মোবাইল হ্যান্ডসেট বাদে সর্বোচ্চ একটি হ্যান্ডসেট বিনা শুল্কে এবং শুল্ক প্রদান সাপেক্ষে আরও একটি মোবাইল হ্যান্ডসেট আনতে পারবেন।
স্পেশাল রেজিস্ট্রেশনের জন্য প্রয়োজনীয় নথি (বিদেশ থেকে আনা ফোনের জন্য প্রযোজ্য) :
কেনা ফোন:
১। পাসপোর্টে ব্যক্তিগত তথ্যাদির পাতার স্ক্যান/ছবি;
২। পাসপোর্টে ইমিগ্রেশন কর্তৃক প্রদত্ত আগমনের সিল-সংবলিত পাতার স্ক্যান/ছবি;
৩। ক্রয় রসিদের স্ক্যান/ছবি;
৪। কাস্টমস শুল্ক পরিশোধ-সংক্রান্ত প্রমাণপত্রের স্ক্যান/ছবি (১টি হ্যান্ডসেটের অধিক হলে);
উপহার পাওয়া ফোন:
১। পাসপোর্টে ব্যক্তিগত তথ্যাদির পাতার স্ক্যান/ছবি;
২। পাসপোর্টে ইমিগ্রেশন কর্তৃক প্রদত্ত আগমনের সিল-সংবলিত পাতার স্ক্যান/ছবি;
৩। কাস্টমস শুল্ক পরিশোধ-সংক্রান্ত প্রমাণপত্রের স্ক্যান/ছবি; (১টি হ্যান্ডসেটের অধিক হলে) ;
৪। ক্রয় রসিদের স্ক্যান/ছবি;
৫। উপহার প্রদানকারীর প্রত্যয়পত্র (শুধু উপহার প্রাপ্তির ক্ষেত্রে)
এয়ার মেইলে আনা ফোন:
১। প্রেরকের পাসপোর্টের ব্যক্তিগত তথ্যাদির পাতা অথবা জাতীয় পরিচিতির স্ক্যান/ছবি; (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)
২। প্রাপকের জাতীয় পরিচিতির স্ক্যান/ছবি;
৩। ক্রয় রসিদের স্ক্যান/ছবি;
৪। শুল্ক প্রদানের রসিদের স্ক্যান/ছবি (১টি হ্যান্ডসেটের অধিক হলে)।
ব্যবহৃত মোবাইল হ্যান্ডসেটের বর্তমান অবস্থা যাচাইয়ের প্রক্রিয়া:
বর্তমানে মোবাইল ফোন নেটওয়ার্কে ব্যবহৃত সব হ্যান্ডসেট ১৬ ডিসেম্বরের মধ্যে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিবন্ধিত হবে। ১৬ ডিসেম্বরের আগে ব্যবহৃত হ্যান্ডসেট আলাদাভাবে নিবন্ধনের প্রয়োজন নেই। ব্যবহৃত মোবাইল হ্যান্ডসেটের বর্তমান অবস্থা জানতে:
ধাপ-১: মোবাইল হ্যান্ডসেট হতে *১৬১৬১# নম্বরে ডায়াল করুন।
ধাপ-২: অটোমেটিক বক্স এলে হ্যান্ডসেটের ১৫ ডিজিটের IMEI নম্বরটি লিখে পাঠান।
ধাপ-৩: ফিরতি মেসেজের মাধ্যমে ব্যবহৃত মোবাইল ফোন/হ্যান্ডসেটের হালনাগাদ অবস্থা জানানো হবে।
উল্লেখ্য, neir. btrc. gov. bd লিংকের মাধ্যমে বিদ্যমান সিটিজেন পোর্টাল অথবা মোবাইল অপারেটরের নিকটস্থ কাস্টমার কেয়ার সেন্টারের সাহায্যে বর্ণিত সেবা গ্রহণ করা যাবে।
নিবন্ধিত মোবাইল হ্যান্ডসেট ডি-রেজিস্ট্রেশন (নিবন্ধন বাতিল) করার প্রক্রিয়া:
১৬ ডিসেম্বর থেকে গ্রাহক কর্তৃক ব্যবহৃত হ্যান্ডসেটটি বিক্রয়/হস্তান্তরের প্রয়োজন হলে ডি-রেজিস্ট্রেশন করে হস্তান্তর করা যাবে। De-Registration করার সময় অবশ্যই NID-এর শেষের ৪ (চার) ডিজিট দিতে হবে। গ্রাহকের ব্যবহৃত হ্যান্ডসেট ডি-রেজিস্ট্রেশন করা যাবে যেভাবে:
ক) Citizen Portal (neir. btrc. gov. bd)
খ) MNO Portal
গ) Mobile Apps
ঘ) USSD Channel (* ১৬১৬১ #)
ডি-রেজিস্ট্রেশনের শর্ত:
ক) ডি-রেজিস্ট্রেশন করার জন্য গ্রাহকের হ্যান্ডসেটে ব্যবহৃত সিমটি অবশ্যই নিজ NID-তে নিবন্ধিত হতে হবে।
খ) ক্লোন/ডুপ্লিকেট IMEI-সংবলিত হ্যান্ডসেটটি ডি-রেজিস্ট্রেশন করার সময় অতিরিক্ত তথ্য হিসেবে পরবর্তী ব্যবহারকারীর সিম নম্বর দিতে হবে।
করপোরেট সিম ব্যবহারকারী গ্রাহকের ক্ষেত্রে ডি-রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া:
করপোরেট সিম ব্যবহারকারীদের ৩০ দিনের মধ্যে USSD চ্যানেল অথবা সিটিজেন পোর্টালের মাধ্যমে ব্যক্তিগত NID-এর তথ্য দেওয়ার জন্য এসএমএসের মাধ্যমে অবহিত করা হবে। করপোরেট গ্রাহক বর্ণিত তথ্য জমা প্রদান সাপেক্ষে ব্যক্তিগত NID অথবা কি কন্টাক্ট-পয়েন্ট (KCP)-এর NID দিয়ে ডি-রেজিস্ট্রেশন সুবিধা গ্রহণ করা যাবে। অন্যথায় শুধু কি কন্টাক্ট পয়েন্ট (KCP)-এর NID-এর তথ্য দিয়ে ডি-রেজিস্ট্রেশনের সুবিধা গ্রহণ করা যাবে।
ফোন চুরি হওয়া বা হারালে ব্লক করবেন যেভাবে:
গ্রাহকের ব্যবহৃত হ্যান্ডসেটসমূহ চুরি হওয়া বা হারানো গেলে এনইআইআর (neir. btrc. gov. bd)-এর Citizen Portal/Mobile Apps/মোবাইল অপারেটরের গ্রাহকসেবা কেন্দ্র থেকে যেকোনো সময়ে লক/আনলক করা যাবে।
ইন্টারনেট সংযোগ না থাকলে এনইআইআর সম্পর্কিত সেবা গ্রহণ করার প্রক্রিয়া:
দেশের জনসাধারণ USSD চ্যানেল/এনইআইআর (neir. btrc. gov. bd) এর Citizen Portal/Mobile Apps/মোবাইল অপারেটরের গ্রাহকসেবা কেন্দ্রের মাধ্যমে দেশের যে কোনো প্রান্ত থেকে এনইআইআর সিস্টেমের সেবা গ্রহণ করতে পারবে। তবে যেসব মোবাইল গ্রাহকের ইন্টারনেট সংযোগ নেই তাঁরা USSD চ্যানেল/ ১২১ ডায়াল করে/সংশ্লিষ্ট অপারেটরের নিকটস্থ কাস্টমার কেয়ার সেন্টার থেকে এনইআইআর-এর সেবা গ্রহণ করতে পারবেন।
মোবাইল ফোন হ্যান্ডসেট উৎপাদন/আমদানির ক্ষেত্রে করণীয়:
বর্তমানে কমিশনের নিবন্ধিত উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্তৃক দেশের চাহিদার বেশির ভাগ মোবাইল ফোন হ্যান্ডসেট উৎপাদন করে থাকে। এ ছাড়া কমিশনের নিবন্ধিত ভেন্ডর কর্তৃক অল্প কিছু মডেলের (যেগুলো দেশে উৎপাদন সম্ভব নয়) মোবাইল ফোন হ্যান্ডসেট আমদানি করে থাকে। হ্যান্ডসেট উৎপাদন/আমদানি করার জন্য প্রয়োজনীয় শর্ত:
ক) কমিশন কর্তৃক জারিকৃত নির্দেশিকা অনুযায়ী মোবাইল ফোন হ্যান্ডসেট উৎপাদন/আমদানি করতে হবে।
খ) উৎপাদন/আমদানি করা হ্যান্ডসেটগুলো বাজারজাতকরণের আগে IMEI নির্দিষ্ট ফরম্যাটে কমিশনে জমা দিতে হবে।
গ) বাজারজাতকরণের আগে IMEI কমিশনে জমা না দিলে বৈধভাবে উৎপাদন/আমদানি করা হ্যান্ডসেট নেটওয়ার্ক এক্সেস করতে পারবে না।
মোবাইল ফোন বিক্রেতার করণীয়:
মোবাইল ফোন হ্যান্ডসেট বিক্রির জন্য প্রয়োজনীয় শর্ত:
ক) উৎপাদনকারী/আমদানিকারক থেকে মোবাইল ফোন হ্যান্ডসেট ডেলিভারি নেওয়ার পূর্বে IMEI যাচাই করতে হবে।
খ) ফেক/নকল IMEI যুক্ত হ্যান্ডসেট (যেগুলো BTRC-এর ডেটাবেইসে নেই) বিক্রি করা থেকে বিরত থাকতে হবে। কারণ, ফেক/নকল IMEI যুক্ত হ্যান্ডসেট নেটওয়ার্ক এক্সেস করতে পারবে না।
এনইআইআর সম্পর্কিত কোনো বিষয়ে জানার প্রয়োজন হলে বিটিআরসির হেল্প ডেস্ক নম্বর ১০০ অথবা মোবাইল অপারেটরদের কাস্টমার কেয়ার নম্বর ১২১-এ ডায়াল করে এবং অপারেটরদের কাস্টমার কেয়ার সেন্টার থেকে জানা যাবে।


একটি সাধারণ ফাইল ট্রান্সফার অ্যাপ হিসেবে যাত্রা শুরু করে বর্তমানে শেয়ারইট ব্র্যান্ড মার্কেটিং, ডিজিটাল অ্যাডভারটাইজিং ও বিনোদন সংশ্লিষ্ট সমাধান ইত্যাদি বিভিন্ন উদ্যোগের সঙ্গে জড়িত। ডিজিটাল অ্যাডভারটাইজিং সেক্টরে কাজ করার জন্য বর্তমানে বৈশ্বিক ইন্টারনেট প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান শেয়ারইটের রয়েছে নানারকম প্
০৪ আগস্ট ২০২১
প্রযুক্তি জায়ান্ট মেটা জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের নিউটন কাউন্টির প্রান্তে ৭৫০ মিলিয়ন ডলারের ডেটা সেন্টার নির্মাণ করার পর থেকে স্থানীয় বাসিন্দাদের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে যারা নলকূপর পানির ওপর নির্ভরশীল, তাঁরা ভয়াবহ পানি সংকটে পড়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
দেশের ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডিং (আইএসপি) খাতে ‘ভয়ংকর সাইবার ষড়যন্ত্রের’ তথ্য-প্রমাণ সরকারের হাতে এসেছে বলে জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
৭ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাজ্যে ‘অনলাইন সেফটি অ্যাক্ট’ (ওএসএ) কার্যকর হওয়ার পর থেকেই প্রাপ্তবয়স্কদের কনটেন্ট দেখার প্রবণতায় বড়সড় পরিবর্তন এসেছে। এই ধরনের সাইটে প্রবেশে বয়স যাচাই (এজ চেক) বাধ্যতামূলক করার পর বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় পর্ণ ওয়েবসাইট পর্নহাবের ট্রাফিক জুলাই মাসের তুলনায় ৭৭ শতাংশ কমে গেছে বলে দাবি...
৭ ঘণ্টা আগেফয়েজ আহমদ তৈয়্যবের পোস্ট
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

দেশের ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডিং (আইএসপি) খাতে ‘ভয়ংকর সাইবার ষড়যন্ত্রের’ তথ্য-প্রমাণ সরকারের হাতে এসেছে বলে জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
আজ শুক্রবার এক ফেসবুক পোস্টে তিনি লেখেন, জানা গেছে, কিছু অসাধু আইএসপি প্রতিষ্ঠান বিদেশ থেকে সংগঠিত DDoS (Distributed Denial of Service) আক্রমণ চালিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী কোম্পানিগুলোর নেটওয়ার্ক ও ব্যবসা ধ্বংসের চেষ্টা করছে। এই অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত প্রতিষ্ঠানগুলোর মালিকদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে যাচ্ছে সরকার ও বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।
বিশ্বস্ত সূত্রের বরাত দিয়ে ফয়েজ আহমদ বলেন, অভিযুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর নাম কর্তৃপক্ষের হাতে এসেছে এবং তাদের বর্তমান লাইসেন্স বাতিলসহ নতুন লাইসেন্সিং প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণের সুযোগ সীমিত করা হতে পারে। বাংলাদেশের সাইবার সুরক্ষা আইন অনুযায়ী, কোনো নেটওয়ার্কে বেআইনি প্রবেশ, হ্যাকিং বা ইচ্ছাকৃত সেবা বিঘ্ন ঘটানো একটি গুরুতর অপরাধ হিসেবে গণ্য হয়।
তিনি বলেন, সাইবার আক্রমণের পাশাপাশি আইএসপি খাতের আরেকটি বড় সমস্যা হলো বিপুল পরিমাণ আর্থিক বকেয়া এবং প্রতারণা। তথ্য অনুযায়ী, বহু আইএসপি কোম্পানি সরকারি বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে ব্যান্ডউইথ কিনে অর্থ পরিশোধ না করে কৌশলে অন্য আইটিসি বা আইআইজি প্রোভাইডারে স্থানান্তরিত হয়েছে। বিটিআরসি স্পষ্ট জানিয়েছে, বকেয়া অপরিশোধিত রেখে কোনো লাইসেন্স নবায়ন করা হবে না।
এ ছাড়া, ক্ষমতাচ্যুত সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কযুক্ত কিছু কোম্পানি কোটি কোটি টাকা পাওনার নামে সরকারি প্রতিষ্ঠানের কাছে ভুয়া চেক দিয়ে প্রতারণা করেছে, যার ফলস্বরূপ চেক বাউন্সিং-এর মতো গুরুতর আর্থিক অপরাধ সংঘটিত হয়েছে। উদাহরণ হিসেবে তিনি ‘আমরা নেটওয়ার্ক’-এর কথা উল্লেখ করেছেন। এই গুরুতর আর্থিক অপরাধের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ ও মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলে জানিয়েছেন ফয়েজ আহমদ।
নেটওয়ার্ক সুরক্ষায় দ্রুত বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছে তিনি বলেন, সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে দেশের ইন্টারনেট সেবা খাতকে সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ করতে বিটিআরসি সব আইএসপি প্রতিষ্ঠানের প্রতি কঠোর নির্দেশ জারি করেছে:
সুরক্ষা ব্যবস্থা: প্রতিষ্ঠানগুলোকে দ্রুত অ্যান্টি-DDoS সেটআপ ও লোড-ব্যালান্সার স্থাপন করতে হবে।
বিনিয়োগ: নেটওয়ার্ক নিরাপত্তায় যথাযথ বিনিয়োগ নিশ্চিত করতে হবে।
প্রতিযোগিতা: প্রতিযোগিতা সীমিত করতে টার্গেটেড অন্যায় আচরণ বন্ধ করতে হবে।
আইনি সহায়তা: ক্ষতিগ্রস্ত আইএসপি-দের প্রতি বিটিআরসির আহ্বান— তারা যেন শুধু সরকারের ওপর নির্ভর না করে, বরং একত্র হয়ে DDoS আক্রমণকারীদের বিরুদ্ধে মামলা করেন। ক্ষতিগ্রস্তরা মামলা করলে সরকার অপরাধ দমনে প্রাতিষ্ঠানিক সহায়তা দিতে সক্ষম হবে।

দেশের ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডিং (আইএসপি) খাতে ‘ভয়ংকর সাইবার ষড়যন্ত্রের’ তথ্য-প্রমাণ সরকারের হাতে এসেছে বলে জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
আজ শুক্রবার এক ফেসবুক পোস্টে তিনি লেখেন, জানা গেছে, কিছু অসাধু আইএসপি প্রতিষ্ঠান বিদেশ থেকে সংগঠিত DDoS (Distributed Denial of Service) আক্রমণ চালিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী কোম্পানিগুলোর নেটওয়ার্ক ও ব্যবসা ধ্বংসের চেষ্টা করছে। এই অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত প্রতিষ্ঠানগুলোর মালিকদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে যাচ্ছে সরকার ও বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।
বিশ্বস্ত সূত্রের বরাত দিয়ে ফয়েজ আহমদ বলেন, অভিযুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর নাম কর্তৃপক্ষের হাতে এসেছে এবং তাদের বর্তমান লাইসেন্স বাতিলসহ নতুন লাইসেন্সিং প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণের সুযোগ সীমিত করা হতে পারে। বাংলাদেশের সাইবার সুরক্ষা আইন অনুযায়ী, কোনো নেটওয়ার্কে বেআইনি প্রবেশ, হ্যাকিং বা ইচ্ছাকৃত সেবা বিঘ্ন ঘটানো একটি গুরুতর অপরাধ হিসেবে গণ্য হয়।
তিনি বলেন, সাইবার আক্রমণের পাশাপাশি আইএসপি খাতের আরেকটি বড় সমস্যা হলো বিপুল পরিমাণ আর্থিক বকেয়া এবং প্রতারণা। তথ্য অনুযায়ী, বহু আইএসপি কোম্পানি সরকারি বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে ব্যান্ডউইথ কিনে অর্থ পরিশোধ না করে কৌশলে অন্য আইটিসি বা আইআইজি প্রোভাইডারে স্থানান্তরিত হয়েছে। বিটিআরসি স্পষ্ট জানিয়েছে, বকেয়া অপরিশোধিত রেখে কোনো লাইসেন্স নবায়ন করা হবে না।
এ ছাড়া, ক্ষমতাচ্যুত সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কযুক্ত কিছু কোম্পানি কোটি কোটি টাকা পাওনার নামে সরকারি প্রতিষ্ঠানের কাছে ভুয়া চেক দিয়ে প্রতারণা করেছে, যার ফলস্বরূপ চেক বাউন্সিং-এর মতো গুরুতর আর্থিক অপরাধ সংঘটিত হয়েছে। উদাহরণ হিসেবে তিনি ‘আমরা নেটওয়ার্ক’-এর কথা উল্লেখ করেছেন। এই গুরুতর আর্থিক অপরাধের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ ও মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলে জানিয়েছেন ফয়েজ আহমদ।
নেটওয়ার্ক সুরক্ষায় দ্রুত বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছে তিনি বলেন, সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে দেশের ইন্টারনেট সেবা খাতকে সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ করতে বিটিআরসি সব আইএসপি প্রতিষ্ঠানের প্রতি কঠোর নির্দেশ জারি করেছে:
সুরক্ষা ব্যবস্থা: প্রতিষ্ঠানগুলোকে দ্রুত অ্যান্টি-DDoS সেটআপ ও লোড-ব্যালান্সার স্থাপন করতে হবে।
বিনিয়োগ: নেটওয়ার্ক নিরাপত্তায় যথাযথ বিনিয়োগ নিশ্চিত করতে হবে।
প্রতিযোগিতা: প্রতিযোগিতা সীমিত করতে টার্গেটেড অন্যায় আচরণ বন্ধ করতে হবে।
আইনি সহায়তা: ক্ষতিগ্রস্ত আইএসপি-দের প্রতি বিটিআরসির আহ্বান— তারা যেন শুধু সরকারের ওপর নির্ভর না করে, বরং একত্র হয়ে DDoS আক্রমণকারীদের বিরুদ্ধে মামলা করেন। ক্ষতিগ্রস্তরা মামলা করলে সরকার অপরাধ দমনে প্রাতিষ্ঠানিক সহায়তা দিতে সক্ষম হবে।


একটি সাধারণ ফাইল ট্রান্সফার অ্যাপ হিসেবে যাত্রা শুরু করে বর্তমানে শেয়ারইট ব্র্যান্ড মার্কেটিং, ডিজিটাল অ্যাডভারটাইজিং ও বিনোদন সংশ্লিষ্ট সমাধান ইত্যাদি বিভিন্ন উদ্যোগের সঙ্গে জড়িত। ডিজিটাল অ্যাডভারটাইজিং সেক্টরে কাজ করার জন্য বর্তমানে বৈশ্বিক ইন্টারনেট প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান শেয়ারইটের রয়েছে নানারকম প্
০৪ আগস্ট ২০২১
প্রযুক্তি জায়ান্ট মেটা জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের নিউটন কাউন্টির প্রান্তে ৭৫০ মিলিয়ন ডলারের ডেটা সেন্টার নির্মাণ করার পর থেকে স্থানীয় বাসিন্দাদের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে যারা নলকূপর পানির ওপর নির্ভরশীল, তাঁরা ভয়াবহ পানি সংকটে পড়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
সরকারের ৫০০ কোটি টাকার রাজস্ব ক্ষতি ঠেকানো, আর্থিক জালিয়াতি ও চুরি নিয়ন্ত্রণে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) চালু হচ্ছে।
৬ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাজ্যে ‘অনলাইন সেফটি অ্যাক্ট’ (ওএসএ) কার্যকর হওয়ার পর থেকেই প্রাপ্তবয়স্কদের কনটেন্ট দেখার প্রবণতায় বড়সড় পরিবর্তন এসেছে। এই ধরনের সাইটে প্রবেশে বয়স যাচাই (এজ চেক) বাধ্যতামূলক করার পর বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় পর্ণ ওয়েবসাইট পর্নহাবের ট্রাফিক জুলাই মাসের তুলনায় ৭৭ শতাংশ কমে গেছে বলে দাবি...
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাজ্যে ‘অনলাইন সেফটি অ্যাক্ট’ (ওএসএ) কার্যকর হওয়ার পর থেকেই প্রাপ্তবয়স্কদের কনটেন্ট দেখার প্রবণতায় বড়সড় পরিবর্তন এসেছে। এই ধরনের সাইটে প্রবেশে বয়স যাচাই (এজ চেক) বাধ্যতামূলক করার পর বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় পর্ণ ওয়েবসাইট পর্নহাবের ট্রাফিক জুলাই মাসের তুলনায় ৭৭ শতাংশ কমে গেছে বলে দাবি করেছে সংস্থাটি।
পর্নহাবের দাবি, যে সমস্ত সাইট নতুন এই নিয়ম মানছে না, তারা অপ্রত্যাশিতভাবে লাভবান হচ্ছে। যদিও বিবিসি স্বাধীনভাবে এই দাবি যাচাই করতে পারেনি, তবে গুগলের ডেটা অনুযায়ী, আইন কার্যকর হওয়ার পর থেকে সাইটটির সার্চ প্রায় অর্ধেকে নেমেছে। এই পতন ব্যবহারকারীদের কনটেন্ট দেখা কমানোর ফল হতে পারে, আবার অনেকে ভিপিএন বা অন্য বিকল্প উপায়ে সাইটটিতে প্রবেশ করছেন, সে কারণেও হতে পারে।
ওএসএ আইনের অধীনে, এখন যুক্তরাজ্যে যে কেউ প্রাপ্তবয়স্কদের ওয়েবসাইটগুলোতে প্রবেশ করতে চাইলে অবশ্যই ফেসিয়াল আইডেনটিফিকেশন-এর মতো পদ্ধতির মাধ্যমে ১৮ বছরের বেশি বয়সের প্রমাণ দিতে হবে।
যুক্তরাজ্যের যোগাযোগ পরিষেবা সংক্রান্ত নিয়ন্ত্রক সংস্থা অফকম-এর তথ্য অনুযায়ী, গত ২৫ জুলাই আইনটি কার্যকর হওয়ার পর প্রথম তিন মাসে যুক্তরাজ্যে সাধারণভাবে পর্নোগ্রাফি সাইটগুলোতে ভিজিট প্রায় এক-তৃতীয়াংশ কমেছে। নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি জানিয়েছে, এই নতুন আইনের প্রধান উদ্দেশ্য সফল হচ্ছে—যার ফলে শিশুরা এখন সহজে ‘সার্চ না করেও পর্ণ-এর সামনে আসছে না’। অফকম আরও বলেছে, এই আইনটি ‘বয়স নিরপেক্ষ ইন্টারনেট যুগের অবসান’ ঘটিয়েছে।
তবে আইনটি কার্যকর হওয়ার পর থেকেই অনেকে বয়স যাচাই এড়াতে ভিপিএন ব্যবহার করছেন। সাইবার নিউজ-এর একটি গবেষণা অনুযায়ী, ২০২৩ সালে গুগল প্লে স্টোর এবং অ্যাপল অ্যাপ স্টোর থেকে যুক্তরাজ্যে ১ কোটিরও বেশি ভিপিএন অ্যাপ ডাউনলোড হয়েছে।
ইউনিভার্সিটি অব এক্সেটার-এর ড. হ্যান স্টিগম্যান বিবিসিকে জানিয়েছেন, গোপনীয়তার অজুহাতে যারা বয়স যাচাই করতে চান না, তাঁরা ভিপিএন ব্যবহার করছেন। ভিপিএন ব্যবহারের ফলে সাইট ভিজিটরদের অবস্থান সঠিকভাবে নির্ণয় করাও কঠিন হয়ে পড়ছে।
সাইবার নিউজ-এর গবেষক আরস নজরোভাসের মতে, ভিপিএন অ্যাপ ডাউনলোড ১ হাজার ৮০০ শতাংশ বেড়ে যাওয়ার অর্থ হলো, পর্নহাবের ‘হারিয়ে যাওয়া’ ব্রিটিশ দর্শক আসলে গায়েব হয়ে যায়নি—তারা এখন ‘নন-ইউকে ট্রাফিক’ হিসেবে গণনা হচ্ছে। তবে তিনি মনে করেন, বাকি ব্যবহারকারীরা সত্যি সত্যিই এমন সাইটগুলোতে ভিজিট করছেন, যেখানে বয়স যাচাইয়ের প্রয়োজন নেই।
পর্নহাবের মূল কোম্পানি আইলো-এর নির্বাহী অ্যালেক্স কেকসি বিবিসিকে জানিয়েছেন, এই নতুন নিয়ম বাস্তবে কার্যকর করা অসম্ভব। তাঁর মতে, প্রায় ২ লাখ ৪০ হাজার প্রাপ্তবয়স্ক প্ল্যাটফর্মকে নিয়ম মানাতে চাওয়ার এই কাজটি অফকম-এর জন্য ‘অসাধ্য’।
কেকসি আরও দাবি করেন, কিছু পর্নোগ্রাফিক সাইট নিয়ম না মেনে লাভবান হচ্ছে এবং এই ধরনের সাইটে অপ্রাপ্তবয়স্কদের কনটেন্ট খোঁজার প্রবণতা রয়েছে বলে তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। আইলো এই উদ্বেগের বিষয়ে অফকমকে তথ্য দিয়েছে।
তবে অফকম তাদের পদক্ষেপের পক্ষে অবস্থান ব্যাখ্যা করে জানিয়েছে, তারা সাইটের ঝুঁকি এবং ব্যবহারকারীর সংখ্যা অনুসারে তদন্তের অগ্রাধিকার স্থির করে। অফকম-এর ডেটা বলছে, শীর্ষ ১০টি জনপ্রিয় সাইটে বয়স যাচাই ব্যবস্থা চালু রয়েছে, যা যুক্তরাজ্য থেকে প্রাপ্তবয়স্ক সাইট ভিজিটের এক-চতুর্থাংশ কভার করে।
কেকসি পরামর্শ দিয়েছেন, বয়স যাচাইয়ের প্রক্রিয়া ওয়েবসাইট-এর বদলে ডিভাইস স্তরে করা উচিত। তিনি জানান, ফ্রান্সের মতো দ্বিতীয় বৃহত্তম বাজার থাকা সত্ত্বেও যেখানে তারা নিয়ম মানেনি, সেখানে যুক্তরাজ্যে নিয়মের ভিন্ন সমাধান (যেমন ই-মেল ভিত্তিক যাচাই) থাকার কারণেই তাঁরা নির্দেশ মেনে চলতে রাজি হয়েছেন।
অন্যদিকে, এজ ভেরিফিকেশন প্রোভাইডার্স অ্যাসোসিয়েশন (এভিপিএ)-এর ইয়ান করবি ডিভাইস-ভিত্তিক যাচাইয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন। তবে তিনি জোর দিয়েছেন, বয়স যাচাই অবশ্যই ‘কঠোর বা ফাঁকি-জুকির’ ব্যাপার হওয়া উচিত নয়।
সাইবার সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞ চেলসি জার্ভি মনে করেন, ব্যবহারকারীদের অনলাইন নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্ল্যাটফর্ম এবং ডিভাইস—উভয় স্তরের যাচাই ব্যবস্থাই প্রয়োজন, কোনো একটি পদ্ধতিই অভেদ্য নয়।

যুক্তরাজ্যে ‘অনলাইন সেফটি অ্যাক্ট’ (ওএসএ) কার্যকর হওয়ার পর থেকেই প্রাপ্তবয়স্কদের কনটেন্ট দেখার প্রবণতায় বড়সড় পরিবর্তন এসেছে। এই ধরনের সাইটে প্রবেশে বয়স যাচাই (এজ চেক) বাধ্যতামূলক করার পর বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় পর্ণ ওয়েবসাইট পর্নহাবের ট্রাফিক জুলাই মাসের তুলনায় ৭৭ শতাংশ কমে গেছে বলে দাবি করেছে সংস্থাটি।
পর্নহাবের দাবি, যে সমস্ত সাইট নতুন এই নিয়ম মানছে না, তারা অপ্রত্যাশিতভাবে লাভবান হচ্ছে। যদিও বিবিসি স্বাধীনভাবে এই দাবি যাচাই করতে পারেনি, তবে গুগলের ডেটা অনুযায়ী, আইন কার্যকর হওয়ার পর থেকে সাইটটির সার্চ প্রায় অর্ধেকে নেমেছে। এই পতন ব্যবহারকারীদের কনটেন্ট দেখা কমানোর ফল হতে পারে, আবার অনেকে ভিপিএন বা অন্য বিকল্প উপায়ে সাইটটিতে প্রবেশ করছেন, সে কারণেও হতে পারে।
ওএসএ আইনের অধীনে, এখন যুক্তরাজ্যে যে কেউ প্রাপ্তবয়স্কদের ওয়েবসাইটগুলোতে প্রবেশ করতে চাইলে অবশ্যই ফেসিয়াল আইডেনটিফিকেশন-এর মতো পদ্ধতির মাধ্যমে ১৮ বছরের বেশি বয়সের প্রমাণ দিতে হবে।
যুক্তরাজ্যের যোগাযোগ পরিষেবা সংক্রান্ত নিয়ন্ত্রক সংস্থা অফকম-এর তথ্য অনুযায়ী, গত ২৫ জুলাই আইনটি কার্যকর হওয়ার পর প্রথম তিন মাসে যুক্তরাজ্যে সাধারণভাবে পর্নোগ্রাফি সাইটগুলোতে ভিজিট প্রায় এক-তৃতীয়াংশ কমেছে। নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি জানিয়েছে, এই নতুন আইনের প্রধান উদ্দেশ্য সফল হচ্ছে—যার ফলে শিশুরা এখন সহজে ‘সার্চ না করেও পর্ণ-এর সামনে আসছে না’। অফকম আরও বলেছে, এই আইনটি ‘বয়স নিরপেক্ষ ইন্টারনেট যুগের অবসান’ ঘটিয়েছে।
তবে আইনটি কার্যকর হওয়ার পর থেকেই অনেকে বয়স যাচাই এড়াতে ভিপিএন ব্যবহার করছেন। সাইবার নিউজ-এর একটি গবেষণা অনুযায়ী, ২০২৩ সালে গুগল প্লে স্টোর এবং অ্যাপল অ্যাপ স্টোর থেকে যুক্তরাজ্যে ১ কোটিরও বেশি ভিপিএন অ্যাপ ডাউনলোড হয়েছে।
ইউনিভার্সিটি অব এক্সেটার-এর ড. হ্যান স্টিগম্যান বিবিসিকে জানিয়েছেন, গোপনীয়তার অজুহাতে যারা বয়স যাচাই করতে চান না, তাঁরা ভিপিএন ব্যবহার করছেন। ভিপিএন ব্যবহারের ফলে সাইট ভিজিটরদের অবস্থান সঠিকভাবে নির্ণয় করাও কঠিন হয়ে পড়ছে।
সাইবার নিউজ-এর গবেষক আরস নজরোভাসের মতে, ভিপিএন অ্যাপ ডাউনলোড ১ হাজার ৮০০ শতাংশ বেড়ে যাওয়ার অর্থ হলো, পর্নহাবের ‘হারিয়ে যাওয়া’ ব্রিটিশ দর্শক আসলে গায়েব হয়ে যায়নি—তারা এখন ‘নন-ইউকে ট্রাফিক’ হিসেবে গণনা হচ্ছে। তবে তিনি মনে করেন, বাকি ব্যবহারকারীরা সত্যি সত্যিই এমন সাইটগুলোতে ভিজিট করছেন, যেখানে বয়স যাচাইয়ের প্রয়োজন নেই।
পর্নহাবের মূল কোম্পানি আইলো-এর নির্বাহী অ্যালেক্স কেকসি বিবিসিকে জানিয়েছেন, এই নতুন নিয়ম বাস্তবে কার্যকর করা অসম্ভব। তাঁর মতে, প্রায় ২ লাখ ৪০ হাজার প্রাপ্তবয়স্ক প্ল্যাটফর্মকে নিয়ম মানাতে চাওয়ার এই কাজটি অফকম-এর জন্য ‘অসাধ্য’।
কেকসি আরও দাবি করেন, কিছু পর্নোগ্রাফিক সাইট নিয়ম না মেনে লাভবান হচ্ছে এবং এই ধরনের সাইটে অপ্রাপ্তবয়স্কদের কনটেন্ট খোঁজার প্রবণতা রয়েছে বলে তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। আইলো এই উদ্বেগের বিষয়ে অফকমকে তথ্য দিয়েছে।
তবে অফকম তাদের পদক্ষেপের পক্ষে অবস্থান ব্যাখ্যা করে জানিয়েছে, তারা সাইটের ঝুঁকি এবং ব্যবহারকারীর সংখ্যা অনুসারে তদন্তের অগ্রাধিকার স্থির করে। অফকম-এর ডেটা বলছে, শীর্ষ ১০টি জনপ্রিয় সাইটে বয়স যাচাই ব্যবস্থা চালু রয়েছে, যা যুক্তরাজ্য থেকে প্রাপ্তবয়স্ক সাইট ভিজিটের এক-চতুর্থাংশ কভার করে।
কেকসি পরামর্শ দিয়েছেন, বয়স যাচাইয়ের প্রক্রিয়া ওয়েবসাইট-এর বদলে ডিভাইস স্তরে করা উচিত। তিনি জানান, ফ্রান্সের মতো দ্বিতীয় বৃহত্তম বাজার থাকা সত্ত্বেও যেখানে তারা নিয়ম মানেনি, সেখানে যুক্তরাজ্যে নিয়মের ভিন্ন সমাধান (যেমন ই-মেল ভিত্তিক যাচাই) থাকার কারণেই তাঁরা নির্দেশ মেনে চলতে রাজি হয়েছেন।
অন্যদিকে, এজ ভেরিফিকেশন প্রোভাইডার্স অ্যাসোসিয়েশন (এভিপিএ)-এর ইয়ান করবি ডিভাইস-ভিত্তিক যাচাইয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন। তবে তিনি জোর দিয়েছেন, বয়স যাচাই অবশ্যই ‘কঠোর বা ফাঁকি-জুকির’ ব্যাপার হওয়া উচিত নয়।
সাইবার সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞ চেলসি জার্ভি মনে করেন, ব্যবহারকারীদের অনলাইন নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্ল্যাটফর্ম এবং ডিভাইস—উভয় স্তরের যাচাই ব্যবস্থাই প্রয়োজন, কোনো একটি পদ্ধতিই অভেদ্য নয়।


একটি সাধারণ ফাইল ট্রান্সফার অ্যাপ হিসেবে যাত্রা শুরু করে বর্তমানে শেয়ারইট ব্র্যান্ড মার্কেটিং, ডিজিটাল অ্যাডভারটাইজিং ও বিনোদন সংশ্লিষ্ট সমাধান ইত্যাদি বিভিন্ন উদ্যোগের সঙ্গে জড়িত। ডিজিটাল অ্যাডভারটাইজিং সেক্টরে কাজ করার জন্য বর্তমানে বৈশ্বিক ইন্টারনেট প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান শেয়ারইটের রয়েছে নানারকম প্
০৪ আগস্ট ২০২১
প্রযুক্তি জায়ান্ট মেটা জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের নিউটন কাউন্টির প্রান্তে ৭৫০ মিলিয়ন ডলারের ডেটা সেন্টার নির্মাণ করার পর থেকে স্থানীয় বাসিন্দাদের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে যারা নলকূপর পানির ওপর নির্ভরশীল, তাঁরা ভয়াবহ পানি সংকটে পড়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
সরকারের ৫০০ কোটি টাকার রাজস্ব ক্ষতি ঠেকানো, আর্থিক জালিয়াতি ও চুরি নিয়ন্ত্রণে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) চালু হচ্ছে।
৬ ঘণ্টা আগে
দেশের ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডিং (আইএসপি) খাতে ‘ভয়ংকর সাইবার ষড়যন্ত্রের’ তথ্য-প্রমাণ সরকারের হাতে এসেছে বলে জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
৭ ঘণ্টা আগে