স্ন্যাপচ্যাটে ফিল্টারগুলোর মাধ্যমে বাস্তবজীবনের সঙ্গে বিভিন্ন ত্রিমাত্রিক উপাদান জুড়ে দেওয়া যায়। এসব ফিল্টার চালু করলে দেখা যাবে যে, আপনি হয়তো কোনো জঙ্গলের সামনে বা আপনার ঘরেই কোনো কার্টুন চরিত্র নাচছে। এগুলো স্ন্যাপচ্যাটের অগমেন্টেডে রিয়্যালিটির মাধ্যমে সম্ভব হয়। এবার এই অগমেন্টেড রিয়্যালিটির সঙ্গে নতুন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই টুল যুক্ত করলে প্ল্যাটফর্মটির মূল কোম্পানি স্ন্যাপ।
অগমেন্টেড রিয়্যালিটির (এআর) ব্যবহার সফলভাবে শুরু করে স্ন্যাপচ্যাটই। প্রতিযোগী কোম্পানি মেটার চেয়ে ছোট কোম্পানি হলে এটি উন্নত মানে ও মজাদার স্পেশাল ইফেক্ট ব্যবহার করতে দেয়। এটি স্ন্যাপচ্যাটের লেন্স অপশনে থাকে। এই ফিচার ব্যবহারকারীদের ও বিজ্ঞাপনদাতাদের আকর্ষণ করে।
স্ন্যাপচ্যাটের ডেভেলপাররা এবার এআইভিত্তিক লেন্স তৈরি করেছেন। এটি কনটেন্ট তৈরিতে প্ল্যাটফর্মের ব্যবহারকারীরা ব্যবহার করতে পারবেন।
কোম্পানিটি ‘লেন্স স্টুডিও’ নামে একটি ডেভেলপার প্রোগ্রামও উন্মোচন করেছে। স্ন্যাপচ্যাট বা অন্য ওয়েবসাইট ও অ্যাপের জন্য চিত্রশিল্পী ও ডেভেলপাররা এই প্রোগ্রাম ব্যবহার করে এআর ইফেক্ট তৈরি করতে পারবে।
স্ন্যাপের চিফ টেকনোলজি অফিসার ববি মারফি বলেন, এআর ইফেক্ট তৈরি করতে যে সময় লাগে তা সপ্তাহ থেকে ঘণ্টায় নামিয়ে দেবে এই উন্নত লেন্স স্টুডিও। সেই সঙ্গে জটিল ইফেক্ট তৈরি করতেও সাহায্য করবে।
এক সাক্ষাৎকারে মারফি বলেন, টুলগুলো সৃজনশীল ক্ষমতা প্রসারিত করে। এগুলো ব্যবহার করাও সহজ। অনভিজ্ঞরাও খুব দ্রুত অনন্য কিছু তৈরি করতে পারবে।
লেন্স স্টুডিও এখন অনেকগুলো এআই টুল পাওয়া যাবে। যেমন: এআই অ্যাসিস্ট্যান্ট যা বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিয়ে সাহায্য করবে। এ ছাড়া চিত্রশিল্পী বা ডিজাইনাররা কোনো নির্দেশনা দিলে আরেকটি এআই টুল স্বয়ংক্রিয়ভাবে ত্রিমাত্রিক ছবি তৈরি করে দেবে। এগুলো স্ন্যাপচ্যাটের এআর লেন্সে ব্যবহার করা যাবে।
আগের এআর টুলগুলো শুধু সাধারণ ইফেক্ট তৈরি করতে পারত। যেমন: ভিডিওতে কারও মাথায় ডিজিটাল টুপি পরিয়ে দেওয়া। দিন দিন স্ন্যাপচ্যাটের প্রযুক্তি উন্নত হওয়ার কারণে এআর ডেভেলপাররা আরও বাস্তবসম্মত ফিল্টার তৈরি করতে পারে।
স্ন্যাপচ্যাটে ফিল্টারগুলোর মাধ্যমে বাস্তবজীবনের সঙ্গে বিভিন্ন ত্রিমাত্রিক উপাদান জুড়ে দেওয়া যায়। এসব ফিল্টার চালু করলে দেখা যাবে যে, আপনি হয়তো কোনো জঙ্গলের সামনে বা আপনার ঘরেই কোনো কার্টুন চরিত্র নাচছে। এগুলো স্ন্যাপচ্যাটের অগমেন্টেডে রিয়্যালিটির মাধ্যমে সম্ভব হয়। এবার এই অগমেন্টেড রিয়্যালিটির সঙ্গে নতুন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই টুল যুক্ত করলে প্ল্যাটফর্মটির মূল কোম্পানি স্ন্যাপ।
অগমেন্টেড রিয়্যালিটির (এআর) ব্যবহার সফলভাবে শুরু করে স্ন্যাপচ্যাটই। প্রতিযোগী কোম্পানি মেটার চেয়ে ছোট কোম্পানি হলে এটি উন্নত মানে ও মজাদার স্পেশাল ইফেক্ট ব্যবহার করতে দেয়। এটি স্ন্যাপচ্যাটের লেন্স অপশনে থাকে। এই ফিচার ব্যবহারকারীদের ও বিজ্ঞাপনদাতাদের আকর্ষণ করে।
স্ন্যাপচ্যাটের ডেভেলপাররা এবার এআইভিত্তিক লেন্স তৈরি করেছেন। এটি কনটেন্ট তৈরিতে প্ল্যাটফর্মের ব্যবহারকারীরা ব্যবহার করতে পারবেন।
কোম্পানিটি ‘লেন্স স্টুডিও’ নামে একটি ডেভেলপার প্রোগ্রামও উন্মোচন করেছে। স্ন্যাপচ্যাট বা অন্য ওয়েবসাইট ও অ্যাপের জন্য চিত্রশিল্পী ও ডেভেলপাররা এই প্রোগ্রাম ব্যবহার করে এআর ইফেক্ট তৈরি করতে পারবে।
স্ন্যাপের চিফ টেকনোলজি অফিসার ববি মারফি বলেন, এআর ইফেক্ট তৈরি করতে যে সময় লাগে তা সপ্তাহ থেকে ঘণ্টায় নামিয়ে দেবে এই উন্নত লেন্স স্টুডিও। সেই সঙ্গে জটিল ইফেক্ট তৈরি করতেও সাহায্য করবে।
এক সাক্ষাৎকারে মারফি বলেন, টুলগুলো সৃজনশীল ক্ষমতা প্রসারিত করে। এগুলো ব্যবহার করাও সহজ। অনভিজ্ঞরাও খুব দ্রুত অনন্য কিছু তৈরি করতে পারবে।
লেন্স স্টুডিও এখন অনেকগুলো এআই টুল পাওয়া যাবে। যেমন: এআই অ্যাসিস্ট্যান্ট যা বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিয়ে সাহায্য করবে। এ ছাড়া চিত্রশিল্পী বা ডিজাইনাররা কোনো নির্দেশনা দিলে আরেকটি এআই টুল স্বয়ংক্রিয়ভাবে ত্রিমাত্রিক ছবি তৈরি করে দেবে। এগুলো স্ন্যাপচ্যাটের এআর লেন্সে ব্যবহার করা যাবে।
আগের এআর টুলগুলো শুধু সাধারণ ইফেক্ট তৈরি করতে পারত। যেমন: ভিডিওতে কারও মাথায় ডিজিটাল টুপি পরিয়ে দেওয়া। দিন দিন স্ন্যাপচ্যাটের প্রযুক্তি উন্নত হওয়ার কারণে এআর ডেভেলপাররা আরও বাস্তবসম্মত ফিল্টার তৈরি করতে পারে।
আগাগোড়াই স্মার্টফোনের সঙ্গে বড় হওয়া প্রথম প্রজন্ম জেনারেশন জেড বা জেন-জি। যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে। নতুন এক গবেষণা বলছে, ভুল তথ্যে বিশ্বাস করার ক্ষেত্রে যেসব শ্রেণি বা গোষ্ঠীর মানুষেরা বেশি ঝুঁকিপূর্ণ তাদের মধ্যে প্রযুক্তির আশীর্বাদ নিয়ে জন্ম নেওয়া জেন-জি প্রজন্ম অন্যতম। সম্প্রতি কানাডা
২ ঘণ্টা আগেচাকরির বাজারে এক নতুন হুমকির নাম—কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)। এই প্রযুক্তির সুযোগ নিয়ে প্রতারকেরা এখন তৈরি করছে ভুয়া প্রোফাইল। এসব ভুয়া প্রোফাইল দিয়ে অনলাইন ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে দূর থেকে কাজ করার সুযোগ পেতে চায় প্রতারকেরা।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রকৃতির মাঝে ঘুরে বেড়ানো অনেকেরই প্রিয় অভ্যাস। তবে যতই দিকনির্দেশনার দক্ষতা থাকুক না কেন, প্রকৃতির গভীরে প্রবেশ করলে নির্ভরযোগ্য একটি জিপিএস ট্র্যাকারই হয় সবচেয়ে বড় সহায়। এ জন্য এমন এক উদ্ভাবনী ডিভাইস নিয়ে এসেছে গারমিন, যার রয়েছে যেকোনো পরিবেশে টিকে থাকার মতো স্থায়িত্ব, শক্তিশালী সিগন্যাল গ্রহণক্ষম
৩ ঘণ্টা আগেআজ শনিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) অডিটোরিয়ামে আয়োজিত ‘ইন্টারনেট সেবা: সমস্যা, সম্ভাবনা ও করণীয়’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনা সভায় এ কথা জানান সংগঠনের সভাপতি ইমদাদুল হক।
৩ ঘণ্টা আগে