সহজে ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট তৈরির জন্য নতুন টুল উন্মোচন করেছে চ্যাটজিপিটি নির্মাতা ওপেনএআই। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তির ওপর ভিত্তি করে অ্যাপ্লিকেশন তৈরিতে ডেভেলপারদের সাহায্য করবে টুলটি। প্রযুক্তি জায়ান্টদের সঙ্গে জেনারেটিভ এআই প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে কোম্পানিটি এই পদক্ষেপ নিয়েছে। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
ওপেনএআই জানিয়েছে, এটি একটি নতুন রিয়েল-টাইম টুল, যা পরীক্ষার জন্য তাৎক্ষণিকভাবে চালু করা হয়েছে। টুলটি একটি একক সেট নির্দেশনার মাধ্যমে ডেভেলপারদের এআই ভয়েস অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করতে সাহায্য করবে।
আগের প্রক্রিয়ায় এই অ্যাসিস্ট্যান্ট তৈরির জন্য ডেভেলপারদের অন্তত তিনটি ধাপ অনুসরণ করতে হতো। প্রথমে অডিওকে টেক্সটে রূপান্তর করতে হতো, এরপর এআই জেনারেটেড টেক্সট মডেল ব্যবহার করে প্রশ্নের উত্তর তৈরি করা এবং শেষে একটি পৃথক টেক্সট-টু-স্পিচ মডেল ব্যবহার করা।
ওপেনএআইয়ের ব্লগে বলা হয়েছে, এখন ডেভেলপাররা একটি একক এপিআই (অ্যাপলিকেশন প্রোগ্রাম ইন্টারফেস) কলের মাধ্যমে ইনপুট (ব্যবহারকারী কি বলছেন) এবং আউটপুট (অ্যাপটি কীভাবে প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছে) উভয়কেই পরিচালনা করতে পারবেন। এর মানে হলো, কথোপকথনগুলো আরও স্বচ্ছন্দে হবে, অপেক্ষার সময় কম হবে, এবং আরও মানুষের আবেগ দিয়ে প্রতিক্রিয়াগুলো শোনাবে।
ওপেনএআইয়ের আয়ের একটি বড় অংশ আসে সেই সব ব্যবসা থেকে, যারা তাদের নিজস্ব এআই অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করতে কোম্পানিটির সেবাগুলো ব্যবহার করে। তাই উন্নত এআই টুলর মাধ্যমে কোম্পানির পণ্যের বিক্রি বাড়বে।
এআই প্রযুক্তি খাতে প্রতিযোগিতা তীব্র হয়ে উঠেছে। কারণ গুগলের মূল কোম্পানি অ্যালফাবেটের মতো প্রযুক্তি জায়ান্টগুলো ভিডিও, অডিও এবং টেক্সটসহ বিভিন্ন ধরনের তথ্য বিশ্লেষণের সক্ষম এআই মডেলগুলো একত্রিত করছে। তাই এক জায়গায় সব সুবিধা পাওয়ায় সেসব পণ্যের প্রতি ব্যবহারকারী ও ডেভেলপাররা বেশি আকৃষ্ট হচ্ছে।
আগামী বছরে কোম্পানিটি আয় ১১ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার বা ১ হাজার ৬০০ কোটি ডলারে পৌঁছানোর আশা করছে ওপেনএআই। এই আয় ২০২৪ সালে অনুমানকৃত ৩ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার বা ৩৭০ কোটি ডলারের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি। গত মাসে রয়টার্সের একটি প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, কোম্পানিটি ৬ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার বা ৬৫০ কোটি ডলার একটি বিনিয়োগ পেতে পারে। এই বিনিয়োগ পেলে কোম্পানিটির বাজারমূল্য ১৫০ বিলিয়ন ডলার বা ১৫ হাজার কোটি ডলার হবে।
গত মঙ্গলবার নতুন ফাইন–টিউনিং টুল নিয়ে এসেছে। এটি একটি সফটওয়্যার টুল, যা এআই মডেলগুলোর প্রশিক্ষণ শেষে ব্যবহার করা হয়। এই টুলের মাধ্যমে ছবি ও টেক্সটের ডেভেলপারদের মডেলগুলোর প্রতিক্রিয়াকে আরও উন্নত করতে পারবে।
এই ফাইন-টিউনিং প্রক্রিয়ায় ব্যবহারকারীদের বিভিন্ন প্রতিক্রিয়া অন্তর্ভুক্ত করা যায়। কারণ ব্যবহারকারীরা প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমে মডেলের সঠিক ও ভুল উত্তরগুলো চিহ্নিত করে। এভাবে এই টুলের মাধ্যমে ডেভেলপাররা মডেলগুলোকে আরও উন্নত করতে পারবে।
ওপেনএআই জানিয়েছে, মডেলগুলোকে ছবির মাধ্যমে উন্নত করা হলে এগুলো চিত্র বোঝার ক্ষমতা আরও শক্তিশালী হবে। এর ফলে উন্নত ভিজ্যুয়াল সার্চ এবং স্বয়ংক্রিয় যানবাহনের জন্য উন্নত অবজেক্ট ডিটেকশন-এর মতো অ্যাপ্লিকেশন তৈরি সম্ভব হবে।
ওপেনএআই আরও একটি টুলও চালু করেছে যা ছোট মডেলগুলোকে বড় মডেলগুলো থেকে শিখতে সাহায্য করবে। এর সঙ্গে ‘প্রম্পট ক্যাচিং’ নামক একটি ফিচার যুক্ত করা হয়েছে। এটি মডেলগুলো প্রশিক্ষণের খরচ অর্ধেক কমাতে সাহায্য করে। কারণ এআই দিয়ে প্রক্রিয়াকৃত আগে টেক্সটের অংশগুলো পুনরায় ব্যবহার করে।
সহজে ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট তৈরির জন্য নতুন টুল উন্মোচন করেছে চ্যাটজিপিটি নির্মাতা ওপেনএআই। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তির ওপর ভিত্তি করে অ্যাপ্লিকেশন তৈরিতে ডেভেলপারদের সাহায্য করবে টুলটি। প্রযুক্তি জায়ান্টদের সঙ্গে জেনারেটিভ এআই প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে কোম্পানিটি এই পদক্ষেপ নিয়েছে। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
ওপেনএআই জানিয়েছে, এটি একটি নতুন রিয়েল-টাইম টুল, যা পরীক্ষার জন্য তাৎক্ষণিকভাবে চালু করা হয়েছে। টুলটি একটি একক সেট নির্দেশনার মাধ্যমে ডেভেলপারদের এআই ভয়েস অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করতে সাহায্য করবে।
আগের প্রক্রিয়ায় এই অ্যাসিস্ট্যান্ট তৈরির জন্য ডেভেলপারদের অন্তত তিনটি ধাপ অনুসরণ করতে হতো। প্রথমে অডিওকে টেক্সটে রূপান্তর করতে হতো, এরপর এআই জেনারেটেড টেক্সট মডেল ব্যবহার করে প্রশ্নের উত্তর তৈরি করা এবং শেষে একটি পৃথক টেক্সট-টু-স্পিচ মডেল ব্যবহার করা।
ওপেনএআইয়ের ব্লগে বলা হয়েছে, এখন ডেভেলপাররা একটি একক এপিআই (অ্যাপলিকেশন প্রোগ্রাম ইন্টারফেস) কলের মাধ্যমে ইনপুট (ব্যবহারকারী কি বলছেন) এবং আউটপুট (অ্যাপটি কীভাবে প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছে) উভয়কেই পরিচালনা করতে পারবেন। এর মানে হলো, কথোপকথনগুলো আরও স্বচ্ছন্দে হবে, অপেক্ষার সময় কম হবে, এবং আরও মানুষের আবেগ দিয়ে প্রতিক্রিয়াগুলো শোনাবে।
ওপেনএআইয়ের আয়ের একটি বড় অংশ আসে সেই সব ব্যবসা থেকে, যারা তাদের নিজস্ব এআই অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করতে কোম্পানিটির সেবাগুলো ব্যবহার করে। তাই উন্নত এআই টুলর মাধ্যমে কোম্পানির পণ্যের বিক্রি বাড়বে।
এআই প্রযুক্তি খাতে প্রতিযোগিতা তীব্র হয়ে উঠেছে। কারণ গুগলের মূল কোম্পানি অ্যালফাবেটের মতো প্রযুক্তি জায়ান্টগুলো ভিডিও, অডিও এবং টেক্সটসহ বিভিন্ন ধরনের তথ্য বিশ্লেষণের সক্ষম এআই মডেলগুলো একত্রিত করছে। তাই এক জায়গায় সব সুবিধা পাওয়ায় সেসব পণ্যের প্রতি ব্যবহারকারী ও ডেভেলপাররা বেশি আকৃষ্ট হচ্ছে।
আগামী বছরে কোম্পানিটি আয় ১১ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার বা ১ হাজার ৬০০ কোটি ডলারে পৌঁছানোর আশা করছে ওপেনএআই। এই আয় ২০২৪ সালে অনুমানকৃত ৩ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার বা ৩৭০ কোটি ডলারের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি। গত মাসে রয়টার্সের একটি প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, কোম্পানিটি ৬ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার বা ৬৫০ কোটি ডলার একটি বিনিয়োগ পেতে পারে। এই বিনিয়োগ পেলে কোম্পানিটির বাজারমূল্য ১৫০ বিলিয়ন ডলার বা ১৫ হাজার কোটি ডলার হবে।
গত মঙ্গলবার নতুন ফাইন–টিউনিং টুল নিয়ে এসেছে। এটি একটি সফটওয়্যার টুল, যা এআই মডেলগুলোর প্রশিক্ষণ শেষে ব্যবহার করা হয়। এই টুলের মাধ্যমে ছবি ও টেক্সটের ডেভেলপারদের মডেলগুলোর প্রতিক্রিয়াকে আরও উন্নত করতে পারবে।
এই ফাইন-টিউনিং প্রক্রিয়ায় ব্যবহারকারীদের বিভিন্ন প্রতিক্রিয়া অন্তর্ভুক্ত করা যায়। কারণ ব্যবহারকারীরা প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমে মডেলের সঠিক ও ভুল উত্তরগুলো চিহ্নিত করে। এভাবে এই টুলের মাধ্যমে ডেভেলপাররা মডেলগুলোকে আরও উন্নত করতে পারবে।
ওপেনএআই জানিয়েছে, মডেলগুলোকে ছবির মাধ্যমে উন্নত করা হলে এগুলো চিত্র বোঝার ক্ষমতা আরও শক্তিশালী হবে। এর ফলে উন্নত ভিজ্যুয়াল সার্চ এবং স্বয়ংক্রিয় যানবাহনের জন্য উন্নত অবজেক্ট ডিটেকশন-এর মতো অ্যাপ্লিকেশন তৈরি সম্ভব হবে।
ওপেনএআই আরও একটি টুলও চালু করেছে যা ছোট মডেলগুলোকে বড় মডেলগুলো থেকে শিখতে সাহায্য করবে। এর সঙ্গে ‘প্রম্পট ক্যাচিং’ নামক একটি ফিচার যুক্ত করা হয়েছে। এটি মডেলগুলো প্রশিক্ষণের খরচ অর্ধেক কমাতে সাহায্য করে। কারণ এআই দিয়ে প্রক্রিয়াকৃত আগে টেক্সটের অংশগুলো পুনরায় ব্যবহার করে।
দেশের শীর্ষস্থানীয় মোবাইল অপারেটর গ্রামীণফোন আজ বুধবার বিকেলে অস্থায়ী নেটওয়ার্ক বিপর্যয়ের মুখে পড়েছিল, যার প্রভাবে ফোরজি সেবায় বিঘ্ন ঘটে। দেশজুড়ে প্রতিষ্ঠানটির ৮ কোটি ৪৯ লাখের বেশি গ্রাহক থাকায় সারাদেশেই এই সমস্যার প্রভাব দেখা যায়।
১০ মিনিট আগেতরুণদের পছন্দের প্রযুক্তি ব্র্যান্ড রিয়েলমি সম্প্রতি বাংলাদেশে উন্মোচন করেছে তাদের নতুন দুটি ‘পাওয়ার হাউস’ স্মার্টফোন—রিয়েলমি ১৪ ৫-জি ও রিয়েলমি ১৪টি ৫-জি। যাঁরা নির্বিঘ্ন ডিজিটাল লাইফস্টাইল উপভোগ করতে চান এবং পারফরম্যান্সে কোনো ছাড় দিতে নারাজ, তাঁদের জন্য মোবাইল দুটি ডিজাইন করা হয়েছে। সর্বাধুনিক
৪ ঘণ্টা আগেরসায়ন ও প্রযুক্তির ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার ছিল রসায়নবিদ আলেসান্দ্রো ভোল্টার উদ্ভাবিত রাসায়নিক ব্যাটারি। ১৮০০ সালে এ ব্যাটারির আবিষ্কার ছাড়া আধুনিক বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি ও ইলেকট্রনিকসের অগ্রগতি ভাবা দুষ্কর। সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে গবেষণা চলছে নতুন ধরনের ব্যাটারি উদ্ভাবনে। তবে এখন পর্যন্ত সব
৯ ঘণ্টা আগেযদি আপনি ইউটিউবে নিয়মিত ভিডিও দেখেন, তবে আপনার সামনে মুভি বা টিভি সিরিজের ভুয়া ট্রেইলার চোখে পড়ার কথা। এসব ভুয়া ট্রেইলার বানানো হয় আসল সিনেমার কিছু ক্লিপের সঙ্গে এআইভিত্তিক কণ্ঠস্বর ও ভিডিও মিশিয়ে ফলে অনেক দর্শকই বিভ্রান্ত হন, ধরে নেন এটা কোনো আসন্ন সিনেমার অফিশিয়াল ট্রেইলার। সাম্প্রতিক সময়ে এই ধরনে
১০ ঘণ্টা আগে