গুগলের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলকে ‘বর্ণবাদী ও উন্মাদ’ বলে আখ্যা দিয়েছেন টেসলা ও স্পেসএক্সের প্রধান ইলন মাস্ক। তাঁর মতে, গুগলের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মডেল জেমিনিতে ‘সভ্যতাবিরোধী প্রোগ্রামিং’ যুক্ত করা হয়েছে। মূলত জনপ্রিয় ব্যক্তিদের ঐতিহাসিক ছবি বিকৃত করার কারণে তিনি গুগলের এআইভিত্তিক মডেল জেমিনির এই সমালোচনা করেন। মার্কিন সাময়িকী ফোর্বসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।
গুগল এরই মধ্যে জেমিনি মডেল থেকে বিকৃত ছবি তৈরির ফিচারটি সরিয়ে ফেলেছে। তবে তারপরও এই টেক জায়ান্টের সমালোচনায় মুখ খুলেছেন মাস্ক। নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এক টুইটে মাস্ক লেখেন, ‘আমি আনন্দিত যে, গুগলের এআই দিয়ে ছবি তৈরির মডেলটি এই ভুল করেছে। এর ফলে তাদের উন্মাদ, বর্ণবাদী, সভ্যতাবিরোধী প্রোগ্রামিং সকলের কাছে পরিষ্কার হয়ে গেছে।’
জেমিনির এআইভিত্তিক ছবিতে বেশ কয়েকজন শ্বেতাঙ্গ ঐতিহাসিক ব্যক্তিত্বকে (যেমন, যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাতারা) নাৎসি-যুগের কৃষ্ণাঙ্গ জার্মান সৈন্য হিসেবে চিত্রিত করার পর এই আলোচনার সূত্রপাত। তবে গুগল বলছে, কিছু ঐতিহাসিক ছবিতে জেমিনি মডেলের এই ভুলের বিষয়ে তারা অবগত।
গুগল এক ঘোষণায় জেমিনির ত্রুটি স্বীকার করে নিয়ে জানিয়েছে, জেমিনির ইমেজ জেনারেটর বিভিন্ন ব্যক্তির বিচিত্র ছবি তৈরি করতে সক্ষম। তবে এ ক্ষেত্রে মডেলটি ব্যর্থ হয়েছে। বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন মানুষ এই প্রযুক্তির ব্যাপক ব্যবহার করবে, তাই কোম্পানির বিষয়টি আরও গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করা উচিত ছিল।
জেমিনির প্রধান জ্যাক ক্রাকজিকেরও সমালোচনা করেন ইলন মাস্ক। গত বুধবার ক্রাকজিক বলেছিলেন, জেমিনির ইমেজ তৈরির ক্ষমতা বিশ্বব্যাপী বৈচিত্র্যময় ব্যবহারকারীর ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। প্রতিক্রিয়ায় মাস্ক বলেন, তিনি কোনো বিশেষ ব্যক্তি সমালোচনা করছেন না। তবে গুগলের এআইয়ের বর্ণবাদী ও লিঙ্গবৈষম্যের প্রবণতা দেখানোর পেছনে এই ব্যক্তি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।
মাস্ক আরও জানান, তিনি তাঁর নিজের ফোন ব্যবহার করে গুগলে সার্চ করার পর দেখতে পান যে, জেমিনির ইমেজ জেনারেটর সংক্রান্ত প্রথম দুটি ফলাফলই সেন্সরশিপের আওতাভুক্ত অর্থাৎ সেই ইমেজ দুটি সবার কাছে মানানসই নাও হতে পারে।
উল্লেখ্য, চলতি মাসের শুরুতে জেমিনি (সাবেক বার্ড) এআই প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে এআইভিত্তিক ছবি তৈরি শুরু করে গুগল।
গুগলের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলকে ‘বর্ণবাদী ও উন্মাদ’ বলে আখ্যা দিয়েছেন টেসলা ও স্পেসএক্সের প্রধান ইলন মাস্ক। তাঁর মতে, গুগলের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মডেল জেমিনিতে ‘সভ্যতাবিরোধী প্রোগ্রামিং’ যুক্ত করা হয়েছে। মূলত জনপ্রিয় ব্যক্তিদের ঐতিহাসিক ছবি বিকৃত করার কারণে তিনি গুগলের এআইভিত্তিক মডেল জেমিনির এই সমালোচনা করেন। মার্কিন সাময়িকী ফোর্বসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।
গুগল এরই মধ্যে জেমিনি মডেল থেকে বিকৃত ছবি তৈরির ফিচারটি সরিয়ে ফেলেছে। তবে তারপরও এই টেক জায়ান্টের সমালোচনায় মুখ খুলেছেন মাস্ক। নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এক টুইটে মাস্ক লেখেন, ‘আমি আনন্দিত যে, গুগলের এআই দিয়ে ছবি তৈরির মডেলটি এই ভুল করেছে। এর ফলে তাদের উন্মাদ, বর্ণবাদী, সভ্যতাবিরোধী প্রোগ্রামিং সকলের কাছে পরিষ্কার হয়ে গেছে।’
জেমিনির এআইভিত্তিক ছবিতে বেশ কয়েকজন শ্বেতাঙ্গ ঐতিহাসিক ব্যক্তিত্বকে (যেমন, যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাতারা) নাৎসি-যুগের কৃষ্ণাঙ্গ জার্মান সৈন্য হিসেবে চিত্রিত করার পর এই আলোচনার সূত্রপাত। তবে গুগল বলছে, কিছু ঐতিহাসিক ছবিতে জেমিনি মডেলের এই ভুলের বিষয়ে তারা অবগত।
গুগল এক ঘোষণায় জেমিনির ত্রুটি স্বীকার করে নিয়ে জানিয়েছে, জেমিনির ইমেজ জেনারেটর বিভিন্ন ব্যক্তির বিচিত্র ছবি তৈরি করতে সক্ষম। তবে এ ক্ষেত্রে মডেলটি ব্যর্থ হয়েছে। বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন মানুষ এই প্রযুক্তির ব্যাপক ব্যবহার করবে, তাই কোম্পানির বিষয়টি আরও গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করা উচিত ছিল।
জেমিনির প্রধান জ্যাক ক্রাকজিকেরও সমালোচনা করেন ইলন মাস্ক। গত বুধবার ক্রাকজিক বলেছিলেন, জেমিনির ইমেজ তৈরির ক্ষমতা বিশ্বব্যাপী বৈচিত্র্যময় ব্যবহারকারীর ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। প্রতিক্রিয়ায় মাস্ক বলেন, তিনি কোনো বিশেষ ব্যক্তি সমালোচনা করছেন না। তবে গুগলের এআইয়ের বর্ণবাদী ও লিঙ্গবৈষম্যের প্রবণতা দেখানোর পেছনে এই ব্যক্তি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।
মাস্ক আরও জানান, তিনি তাঁর নিজের ফোন ব্যবহার করে গুগলে সার্চ করার পর দেখতে পান যে, জেমিনির ইমেজ জেনারেটর সংক্রান্ত প্রথম দুটি ফলাফলই সেন্সরশিপের আওতাভুক্ত অর্থাৎ সেই ইমেজ দুটি সবার কাছে মানানসই নাও হতে পারে।
উল্লেখ্য, চলতি মাসের শুরুতে জেমিনি (সাবেক বার্ড) এআই প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে এআইভিত্তিক ছবি তৈরি শুরু করে গুগল।
বিশ্বজুড়েই ম্যারাথনে মানুষই দৌড়ায়। তবে চীনে দেখা গেল ভিন্ন দৃশ্য। সেখানে হাফ ম্যারাথনে দৌড়াল রোবট। একটি কিংবা দুটি নয়, ২০টি রোবট দৌড়াল সেই ম্যারাথনে।
৬ ঘণ্টা আগেবর্তমান ডিজিটাল যুগে ব্যবসার প্রসারে সোশ্যাল মিডিয়ার গুরুত্ব দিন দিন বেড়েই চলেছে। এর মধ্যে অন্যতম শক্তিশালী ও জনপ্রিয় একটি প্ল্যাটফর্ম ফেসবুক, যেখানে প্রতিদিন কোটি কোটি মানুষ সক্রিয় থাকেন। ব্যবসাকে আরও বেশি মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে ও পণ্য বা সেবার ব্যাপারে বিশ্বাস তৈরি করতে ফেসবুক বিজনেস পেজ তৈরি করা
১৫ ঘণ্টা আগেআগাগোড়াই স্মার্টফোনের সঙ্গে বড় হওয়া প্রথম প্রজন্ম জেনারেশন জেড বা জেন-জি। যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে। নতুন এক গবেষণা বলছে, ভুল তথ্যে বিশ্বাস করার ক্ষেত্রে যেসব শ্রেণি বা গোষ্ঠীর মানুষেরা বেশি ঝুঁকিপূর্ণ তাদের মধ্যে প্রযুক্তির আশীর্বাদ নিয়ে জন্ম নেওয়া জেন-জি প্রজন্ম অন্যতম। সম্প্রতি কানাডা
১৫ ঘণ্টা আগেচাকরির বাজারে এক নতুন হুমকির নাম—কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)। এই প্রযুক্তির সুযোগ নিয়ে প্রতারকেরা এখন তৈরি করছে ভুয়া প্রোফাইল। এসব ভুয়া প্রোফাইল দিয়ে অনলাইন ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে দূর থেকে কাজ করার সুযোগ পেতে চায় প্রতারকেরা।
১৬ ঘণ্টা আগে