জিপিটি স্টোর চালুর সময় পিছিয়ে দিয়েছে চ্যাটজিপিটি প্রস্তুতকারক কোম্পানি ওপেনএআই। এক মেমোর বরাত দিয়ে সংবাদ সংস্থা রয়টার্স বলেছে, ২০২৪ সালের আগে এ স্টোর বাজারে ছাড়া হবে না।
ওপেনএআইয়ের সিইও স্যাম অল্টমানের বরখাস্ত ও পুর্নবহালের এবং কর্মীদের পদত্যাগের হুমকির নাটকীয় ঘটনার জন্য এই বিলম্ব হচ্ছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
নভেম্বরের প্রথম ডেভেলপার কনফারেন্সে ওপেনএআই কাস্টম জিপিটি ও স্টোর উন্মোচন করে। গত মাসেই এটি বাজারে ছাড়ার কথা ছিল।
মেমোতে বলা হয়, কোম্পানিটি গ্রাহকদের প্রতিক্রিয়ার ওপর ভিত্তি করে জিপিটির আরও ‘উন্নতিসাধন’ করবে।
নতুন জিপিটিগুলো এআই অ্যাস্টিটেন্টের প্রাথমিক সংষ্করণ। এটি প্লেনের টিকিট কাটার মত দৈনন্দিন কাজে মানুষকে সাহায্য করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। এর মাধ্যমে কাস্টম জিপিটি তৈরি করে গ্রাহকেরা তা শেয়ার করতে পারবে ও জিপিটি ব্যবহারের ওপর নির্ভর করে তা থেকে আয়ও করা যাবে।
নভেম্বরের ডেভেলপার কনফারেন্সে জিপিটি–৪ টার্বো উন্মোচন করা হয়। এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা কাস্টম চ্যাটবট তৈরি করতে সক্ষম হবে। বিভিন্ন কোম্পানি ও ব্যবসায়ীদের চ্যাটজিপটিতে নিজস্ব ডেটা আপলোড করার সুযোগ দেওয়া হবে। এর মাধ্যমে চ্যাটবটকে নিজস্ব চাহিদা অনুযায়ী প্রশিক্ষণ ও কাস্টমাইজও করা যাবে। গ্রাহকরা অনেক জায়গায় ব্যক্তিকৃত এআই চ্যাটবট দেখতে পাবে। এর মধ্যে আছে গ্রাহকদের নিয়মিত ব্যবহৃত অ্যাপ ও ওয়েবসাইট।
কোম্পানি জিপিটি–৪ টার্বো সম্পর্কে বলেছিল, যে কেউ সহজেই নিজস্ব জিপিটি তৈরি করতে পারবে। এর জন্য কোডিংয়ের প্রয়োজন নেই। নিজের ব্যবহারের জন্য বা কোম্পানির অভ্যন্তরে বা সবার ব্যবহারের জন্য তৈরি করা যাবে। কথোপকথন শুরুর মতোই এটি তৈরিও সহজ, শুধু নির্দেশনা ও একটু বাড়তি জ্ঞান দিতে হবে। ওয়েব সার্চ, ছবি তৈরি করা বা ডেটা বিশ্লেষণ যেমনভাবে করে, তেমনি ব্যক্তিকৃত জিপিটি তৈরির কাজও করতে পারে।
জিপিটি স্টোর চালুর সময় পিছিয়ে দিয়েছে চ্যাটজিপিটি প্রস্তুতকারক কোম্পানি ওপেনএআই। এক মেমোর বরাত দিয়ে সংবাদ সংস্থা রয়টার্স বলেছে, ২০২৪ সালের আগে এ স্টোর বাজারে ছাড়া হবে না।
ওপেনএআইয়ের সিইও স্যাম অল্টমানের বরখাস্ত ও পুর্নবহালের এবং কর্মীদের পদত্যাগের হুমকির নাটকীয় ঘটনার জন্য এই বিলম্ব হচ্ছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
নভেম্বরের প্রথম ডেভেলপার কনফারেন্সে ওপেনএআই কাস্টম জিপিটি ও স্টোর উন্মোচন করে। গত মাসেই এটি বাজারে ছাড়ার কথা ছিল।
মেমোতে বলা হয়, কোম্পানিটি গ্রাহকদের প্রতিক্রিয়ার ওপর ভিত্তি করে জিপিটির আরও ‘উন্নতিসাধন’ করবে।
নতুন জিপিটিগুলো এআই অ্যাস্টিটেন্টের প্রাথমিক সংষ্করণ। এটি প্লেনের টিকিট কাটার মত দৈনন্দিন কাজে মানুষকে সাহায্য করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। এর মাধ্যমে কাস্টম জিপিটি তৈরি করে গ্রাহকেরা তা শেয়ার করতে পারবে ও জিপিটি ব্যবহারের ওপর নির্ভর করে তা থেকে আয়ও করা যাবে।
নভেম্বরের ডেভেলপার কনফারেন্সে জিপিটি–৪ টার্বো উন্মোচন করা হয়। এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা কাস্টম চ্যাটবট তৈরি করতে সক্ষম হবে। বিভিন্ন কোম্পানি ও ব্যবসায়ীদের চ্যাটজিপটিতে নিজস্ব ডেটা আপলোড করার সুযোগ দেওয়া হবে। এর মাধ্যমে চ্যাটবটকে নিজস্ব চাহিদা অনুযায়ী প্রশিক্ষণ ও কাস্টমাইজও করা যাবে। গ্রাহকরা অনেক জায়গায় ব্যক্তিকৃত এআই চ্যাটবট দেখতে পাবে। এর মধ্যে আছে গ্রাহকদের নিয়মিত ব্যবহৃত অ্যাপ ও ওয়েবসাইট।
কোম্পানি জিপিটি–৪ টার্বো সম্পর্কে বলেছিল, যে কেউ সহজেই নিজস্ব জিপিটি তৈরি করতে পারবে। এর জন্য কোডিংয়ের প্রয়োজন নেই। নিজের ব্যবহারের জন্য বা কোম্পানির অভ্যন্তরে বা সবার ব্যবহারের জন্য তৈরি করা যাবে। কথোপকথন শুরুর মতোই এটি তৈরিও সহজ, শুধু নির্দেশনা ও একটু বাড়তি জ্ঞান দিতে হবে। ওয়েব সার্চ, ছবি তৈরি করা বা ডেটা বিশ্লেষণ যেমনভাবে করে, তেমনি ব্যক্তিকৃত জিপিটি তৈরির কাজও করতে পারে।
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীরা এখন থেকে মেটা এআই-এর কাছে ছবি, ভিডিও ও টেক্সট পাঠিয়ে সেগুলোর বিশ্লেষণ করাতে পারবেন। পরীক্ষামূলকভাবে ফিচারটি প্রথমে অ্যান্ড্রয়েডের জন্য ২.২৫. ১৮.৮ সংস্করণে চালু হয়েছে। পাশাপাশি কিছু সাধারণ ব্যবহারকারীর জন্যও এটি ধীরে ধীরে উন্মুক্ত হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেএক সময় ইন্টারনেট থেকে তথ্য জানার জন্য মানুষ নির্ভর করত একমাত্র সার্চ ইঞ্জিনের ওপর। আর সেই দুনিয়ার শীর্ষে ছিল গুগল। তবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তির অগ্রগতির ফলে এখন চিত্রটা বদলাতে শুরু করেছে। চ্যাটজিপিটি ও অন্যান্য জেনারেটিভ এআই টুল তথ্য খোঁজার নতুন বিকল্প হিসেবে দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
৩ ঘণ্টা আগেদৈনন্দিন জীবনের মুহূর্তগুলো আরও আকর্ষণীয় ও জীবন্ত করে তুলতে স্টোরি ফিচারটি ব্যাপকভাবে ব্যবহার করেন ইনস্টাগ্রামের ব্যবহারকারীরা। এই ফিচারের মাধ্যমে শুধু ছবি বা ভিডিও পোস্ট করলেই হয় না, তাতে বাড়তি আকর্ষণ যোগ করে স্টিকার, মিউজিক ও টেক্সট। এই উপাদানগুলো স্টোরিকে করে তোলে আরও জীবন্ত, তথ্যপূর্ণ ও মনোমুগ্ধ
৬ ঘণ্টা আগেবিশ্বে প্রতি বছর কোটি কোটি স্মার্টফোন পরিত্যক্ত হয়ে ই-বর্জ্যে পরিণত হচ্ছে। এই সমস্যা সমাধানে এস্তোনিয়ার টারটু বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা উদ্ভাবন করেছেন এমন এক পদ্ধতি, যাতে মাত্র ৮ ইউরো ব্যয়ে পুরোনো স্মার্টফোনকে ক্ষুদ্র ডেটা সেন্টারে রূপান্তর করা সম্ভব। এই প্রোটোটাইপ শহর ও পানির নিচে নানা পরিবেশবান্ধব
১৯ ঘণ্টা আগে