আজকের পত্রিকা ডেস্ক

দীর্ঘ ভ্রমণের আগে গাড়ির ট্যাংক পূর্ণ করাটা স্বাভাবিক ব্যাপার। তবে আকাশপথে এ যুক্তি খুব একটা কার্যকর নয়। বাণিজ্যিক বিমান সাধারণত ওড়ার সময় তার ট্যাংকভর্তি করে জ্বালানি নেয় না এবং এটি কোনো ভুলে নয়—বরং সম্পূর্ণ পরিকল্পিত, হিসাব করা ও বিধি অনুসারে।
প্রতিটি বিমানের একটি নির্ধারিত সর্বোচ্চ উড্ডয়ন ওজন (ম্যাক্সিমাম টেকঅফ ওয়েট) রয়েছে। এই ওজনের মধ্যে যাত্রী, মালামাল ও জ্বালানির ওজন অন্তর্ভুক্ত। এই সীমা অতিক্রম করাটা শুধু অদক্ষতাই নয়, অনেক ক্ষেত্রে তা বিপজ্জনক ও আইনের পরিপন্থী। জ্বালানি নিজেই বেশ ভারী—প্রতি গ্যালনে গড়ে ৬ দশমিক ৭ পাউন্ড। তাই অতিরিক্ত জ্বালানি বহন করতে গিয়ে বিমান আরও বেশি জ্বালানি পুড়িয়ে ফেলে, যার ফলে খরচ বাড়ে, তবে লাভের পরিমাণ কমে যায়।
তাই ফ্লাইটের আগে পাইলট ও এয়ারলাইনসগুলো খুব সতর্কভাবে প্রয়োজনীয় জ্বালানির হিসাব করে। ফ্লাইটের দূরত্ব, আবহাওয়া পরিস্থিতি ও যাত্রীসংখ্যা—সবই বিবেচনায় নেওয়া হয়। আন্তর্জাতিক নিয়ম অনুযায়ী অতিরিক্ত ‘কন্টিনজেন্সি ফুয়েল’ রাখতে হয়, যা বিকল্প বিমানবন্দরে অবতরণ ও অতিরিক্ত ৪৫ মিনিটের জন্য যথেষ্ট। এরপর ট্যাংক পুরোপুরি ভরার প্রয়োজন খুব কমই পড়ে।
জ্বালানি মানেই শুধু গন্তব্যে পৌঁছানো নয়—এটা একটি ভারসাম্যের, পদার্থবিদ্যা, নিরাপত্তা ও অর্থনীতির সমন্বয়ে চলার বিষয়।
বোয়িং ৭৩৭ বা এয়ারবাস এ৩২০-এর মতো ছোট ও মাঝারি দূরত্বের ফ্লাইটের জন্য বিমানে তুলনামূলক কম জ্বালানি লাগে। ফলে তারা বেশি যাত্রী নিয়ে ওজন সীমা অতিক্রম না করেই চলতে পারে। এদিকে বোয়িং ৭৪৭ বা এয়ারবাস এ৩৮০-এর মতো যেসব বৃহৎ উড়োজাহাজ দীর্ঘ দূরত্বে ওড়ে এবং ৪৭০ থেকে ৫৮০ জন পর্যন্ত যাত্রী বহন করে, সেগুলো পুরো ট্যাংক জ্বালানি দিয়ে ভর্তি করে উড়লে ওজন সীমা অতিক্রম করে ফেলতে পারে। বিশেষ করে যাত্রী পুরোপুরি ভর্তি থাকলে।
এ কারণে এয়ারলাইনস ও পাইলটেরা প্রয়োজনীয় হিসাব করে বিমানে জ্বালানি ভরে। আবহাওয়ার মতো বিষয়গুলোতেও এ হিসাব বদলে যায়—পেছন থেকে বাতাস থাকলে জ্বালানি কম লাগে, আবার খারাপ আবহাওয়ার জন্য বেশি জ্বালানি রাখতে হয়। আকাশে ট্রাফিক কনজেশন থাকলেও বাড়তি জ্বালানি রাখা হয়।
২০২৩ সালে বিশ্বব্যাপী বিমান খাতে জ্বালানির পেছনে ব্যয় হয়েছে ২৭১ বিলিয়ন ডলার। এই ব্যয় প্রতিবছরই বাড়ছে। তাই কম খরচে বেশি লাভের কৌশল হিসেবে জ্বালানি ব্যয় কমানোর চেষ্টা করে এয়ারলাইনসগুলো। অনেক সময় তুলনামূলক সস্তা জ্বালানির জন্য এক বিমানবন্দর থেকে বেশি জ্বালানি ভরে নেওয়া হয়।
মাঝেমধ্যে জরুরি প্রয়োজনে উড়োজাহাজকে হঠাৎ অবতরণ করতে হয়। তখন ওজন কমাতে জ্বালানি ফেলার প্রয়োজনীয়তা তৈরি হয়। এটা অনাকাঙ্ক্ষিত হলেও নিরাপদ ও পরিকল্পিত একটি পদ্ধতি। যেমন: ফ্লাইটে কারও হঠাৎ শারীরিক অসুস্থতা হলে বা যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দিলে এ ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
মাঝআকাশে বিমানকে কখনো কখনো জ্বালানি ফেলে দিতেও হতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে উড়োজাহাজকে দ্রুত ওজন কমাতে হয়, তখন জ্বালানি ফেলে দেওয়া হয়, যার প্রযুক্তিগত নাম ফুয়েল জেটিসন। এটি শুনতে অপচয় বা বিপজ্জনক মনে হতে পারে। তবে বাস্তবে এটি একটি নিরাপদ ও পরিকল্পিত ব্যবস্থা, যা কেবল জরুরি অবস্থায়ই ব্যবহার করা হয়।
এ ধরনের জরুরি পরিস্থিতির মধ্যে থাকতে পারে যাত্রীদের স্বাস্থ্যগত সমস্যা বা উড়োজাহাজের যান্ত্রিক ত্রুটি, যার ফলে ফ্লাইটটি নির্ধারিত সময়ের আগেই অবতরণ করতে বাধ্য হয়।
উড়োজাহাজ সাধারণত কম ওজন নিয়ে অবতরণের জন্য তৈরি হয়। বেশি ওজন নিয়ে অবতরণ করলে কাঠামোগত ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তবে সব উড়োজাহাজে জ্বালানি ফেলার ব্যবস্থা নেই—শুধু বোয়িং ৭৪৭ বা এয়ারবাস এ৩৫০–এর মতো বড় আকারের উড়োজাহাজে এই সিস্টেম থাকে। ছোট উড়োজাহাজ, যেমন: এ৩২০ বা বোয়িং ৭৫৭-এ এ ব্যবস্থা থাকে না। তখন তারা আকাশে চক্কর দিয়ে অতিরিক্ত জ্বালানি জ্বালিয়ে ওজন কমায়।
জ্বালানি ফেলা হয় সাধারণত ৫ হাজার থেকে ৬ হাজার ফুট উচ্চতায় এবং জনবসতিহীন এলাকার ওপর দিয়ে, যাতে তা বাতাসেই উবে যায় এবং মাটিতে না পড়ে। পরিবেশগত ক্ষতি এখানে খুবই নগণ্য। কারণ এ ধরনের ঘটনা খুবই কম ঘটে।
তথ্যসূত্র: স্ল্যাশগিয়ার

দীর্ঘ ভ্রমণের আগে গাড়ির ট্যাংক পূর্ণ করাটা স্বাভাবিক ব্যাপার। তবে আকাশপথে এ যুক্তি খুব একটা কার্যকর নয়। বাণিজ্যিক বিমান সাধারণত ওড়ার সময় তার ট্যাংকভর্তি করে জ্বালানি নেয় না এবং এটি কোনো ভুলে নয়—বরং সম্পূর্ণ পরিকল্পিত, হিসাব করা ও বিধি অনুসারে।
প্রতিটি বিমানের একটি নির্ধারিত সর্বোচ্চ উড্ডয়ন ওজন (ম্যাক্সিমাম টেকঅফ ওয়েট) রয়েছে। এই ওজনের মধ্যে যাত্রী, মালামাল ও জ্বালানির ওজন অন্তর্ভুক্ত। এই সীমা অতিক্রম করাটা শুধু অদক্ষতাই নয়, অনেক ক্ষেত্রে তা বিপজ্জনক ও আইনের পরিপন্থী। জ্বালানি নিজেই বেশ ভারী—প্রতি গ্যালনে গড়ে ৬ দশমিক ৭ পাউন্ড। তাই অতিরিক্ত জ্বালানি বহন করতে গিয়ে বিমান আরও বেশি জ্বালানি পুড়িয়ে ফেলে, যার ফলে খরচ বাড়ে, তবে লাভের পরিমাণ কমে যায়।
তাই ফ্লাইটের আগে পাইলট ও এয়ারলাইনসগুলো খুব সতর্কভাবে প্রয়োজনীয় জ্বালানির হিসাব করে। ফ্লাইটের দূরত্ব, আবহাওয়া পরিস্থিতি ও যাত্রীসংখ্যা—সবই বিবেচনায় নেওয়া হয়। আন্তর্জাতিক নিয়ম অনুযায়ী অতিরিক্ত ‘কন্টিনজেন্সি ফুয়েল’ রাখতে হয়, যা বিকল্প বিমানবন্দরে অবতরণ ও অতিরিক্ত ৪৫ মিনিটের জন্য যথেষ্ট। এরপর ট্যাংক পুরোপুরি ভরার প্রয়োজন খুব কমই পড়ে।
জ্বালানি মানেই শুধু গন্তব্যে পৌঁছানো নয়—এটা একটি ভারসাম্যের, পদার্থবিদ্যা, নিরাপত্তা ও অর্থনীতির সমন্বয়ে চলার বিষয়।
বোয়িং ৭৩৭ বা এয়ারবাস এ৩২০-এর মতো ছোট ও মাঝারি দূরত্বের ফ্লাইটের জন্য বিমানে তুলনামূলক কম জ্বালানি লাগে। ফলে তারা বেশি যাত্রী নিয়ে ওজন সীমা অতিক্রম না করেই চলতে পারে। এদিকে বোয়িং ৭৪৭ বা এয়ারবাস এ৩৮০-এর মতো যেসব বৃহৎ উড়োজাহাজ দীর্ঘ দূরত্বে ওড়ে এবং ৪৭০ থেকে ৫৮০ জন পর্যন্ত যাত্রী বহন করে, সেগুলো পুরো ট্যাংক জ্বালানি দিয়ে ভর্তি করে উড়লে ওজন সীমা অতিক্রম করে ফেলতে পারে। বিশেষ করে যাত্রী পুরোপুরি ভর্তি থাকলে।
এ কারণে এয়ারলাইনস ও পাইলটেরা প্রয়োজনীয় হিসাব করে বিমানে জ্বালানি ভরে। আবহাওয়ার মতো বিষয়গুলোতেও এ হিসাব বদলে যায়—পেছন থেকে বাতাস থাকলে জ্বালানি কম লাগে, আবার খারাপ আবহাওয়ার জন্য বেশি জ্বালানি রাখতে হয়। আকাশে ট্রাফিক কনজেশন থাকলেও বাড়তি জ্বালানি রাখা হয়।
২০২৩ সালে বিশ্বব্যাপী বিমান খাতে জ্বালানির পেছনে ব্যয় হয়েছে ২৭১ বিলিয়ন ডলার। এই ব্যয় প্রতিবছরই বাড়ছে। তাই কম খরচে বেশি লাভের কৌশল হিসেবে জ্বালানি ব্যয় কমানোর চেষ্টা করে এয়ারলাইনসগুলো। অনেক সময় তুলনামূলক সস্তা জ্বালানির জন্য এক বিমানবন্দর থেকে বেশি জ্বালানি ভরে নেওয়া হয়।
মাঝেমধ্যে জরুরি প্রয়োজনে উড়োজাহাজকে হঠাৎ অবতরণ করতে হয়। তখন ওজন কমাতে জ্বালানি ফেলার প্রয়োজনীয়তা তৈরি হয়। এটা অনাকাঙ্ক্ষিত হলেও নিরাপদ ও পরিকল্পিত একটি পদ্ধতি। যেমন: ফ্লাইটে কারও হঠাৎ শারীরিক অসুস্থতা হলে বা যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দিলে এ ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
মাঝআকাশে বিমানকে কখনো কখনো জ্বালানি ফেলে দিতেও হতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে উড়োজাহাজকে দ্রুত ওজন কমাতে হয়, তখন জ্বালানি ফেলে দেওয়া হয়, যার প্রযুক্তিগত নাম ফুয়েল জেটিসন। এটি শুনতে অপচয় বা বিপজ্জনক মনে হতে পারে। তবে বাস্তবে এটি একটি নিরাপদ ও পরিকল্পিত ব্যবস্থা, যা কেবল জরুরি অবস্থায়ই ব্যবহার করা হয়।
এ ধরনের জরুরি পরিস্থিতির মধ্যে থাকতে পারে যাত্রীদের স্বাস্থ্যগত সমস্যা বা উড়োজাহাজের যান্ত্রিক ত্রুটি, যার ফলে ফ্লাইটটি নির্ধারিত সময়ের আগেই অবতরণ করতে বাধ্য হয়।
উড়োজাহাজ সাধারণত কম ওজন নিয়ে অবতরণের জন্য তৈরি হয়। বেশি ওজন নিয়ে অবতরণ করলে কাঠামোগত ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তবে সব উড়োজাহাজে জ্বালানি ফেলার ব্যবস্থা নেই—শুধু বোয়িং ৭৪৭ বা এয়ারবাস এ৩৫০–এর মতো বড় আকারের উড়োজাহাজে এই সিস্টেম থাকে। ছোট উড়োজাহাজ, যেমন: এ৩২০ বা বোয়িং ৭৫৭-এ এ ব্যবস্থা থাকে না। তখন তারা আকাশে চক্কর দিয়ে অতিরিক্ত জ্বালানি জ্বালিয়ে ওজন কমায়।
জ্বালানি ফেলা হয় সাধারণত ৫ হাজার থেকে ৬ হাজার ফুট উচ্চতায় এবং জনবসতিহীন এলাকার ওপর দিয়ে, যাতে তা বাতাসেই উবে যায় এবং মাটিতে না পড়ে। পরিবেশগত ক্ষতি এখানে খুবই নগণ্য। কারণ এ ধরনের ঘটনা খুবই কম ঘটে।
তথ্যসূত্র: স্ল্যাশগিয়ার
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

দীর্ঘ ভ্রমণের আগে গাড়ির ট্যাংক পূর্ণ করাটা স্বাভাবিক ব্যাপার। তবে আকাশপথে এ যুক্তি খুব একটা কার্যকর নয়। বাণিজ্যিক বিমান সাধারণত ওড়ার সময় তার ট্যাংকভর্তি করে জ্বালানি নেয় না এবং এটি কোনো ভুলে নয়—বরং সম্পূর্ণ পরিকল্পিত, হিসাব করা ও বিধি অনুসারে।
প্রতিটি বিমানের একটি নির্ধারিত সর্বোচ্চ উড্ডয়ন ওজন (ম্যাক্সিমাম টেকঅফ ওয়েট) রয়েছে। এই ওজনের মধ্যে যাত্রী, মালামাল ও জ্বালানির ওজন অন্তর্ভুক্ত। এই সীমা অতিক্রম করাটা শুধু অদক্ষতাই নয়, অনেক ক্ষেত্রে তা বিপজ্জনক ও আইনের পরিপন্থী। জ্বালানি নিজেই বেশ ভারী—প্রতি গ্যালনে গড়ে ৬ দশমিক ৭ পাউন্ড। তাই অতিরিক্ত জ্বালানি বহন করতে গিয়ে বিমান আরও বেশি জ্বালানি পুড়িয়ে ফেলে, যার ফলে খরচ বাড়ে, তবে লাভের পরিমাণ কমে যায়।
তাই ফ্লাইটের আগে পাইলট ও এয়ারলাইনসগুলো খুব সতর্কভাবে প্রয়োজনীয় জ্বালানির হিসাব করে। ফ্লাইটের দূরত্ব, আবহাওয়া পরিস্থিতি ও যাত্রীসংখ্যা—সবই বিবেচনায় নেওয়া হয়। আন্তর্জাতিক নিয়ম অনুযায়ী অতিরিক্ত ‘কন্টিনজেন্সি ফুয়েল’ রাখতে হয়, যা বিকল্প বিমানবন্দরে অবতরণ ও অতিরিক্ত ৪৫ মিনিটের জন্য যথেষ্ট। এরপর ট্যাংক পুরোপুরি ভরার প্রয়োজন খুব কমই পড়ে।
জ্বালানি মানেই শুধু গন্তব্যে পৌঁছানো নয়—এটা একটি ভারসাম্যের, পদার্থবিদ্যা, নিরাপত্তা ও অর্থনীতির সমন্বয়ে চলার বিষয়।
বোয়িং ৭৩৭ বা এয়ারবাস এ৩২০-এর মতো ছোট ও মাঝারি দূরত্বের ফ্লাইটের জন্য বিমানে তুলনামূলক কম জ্বালানি লাগে। ফলে তারা বেশি যাত্রী নিয়ে ওজন সীমা অতিক্রম না করেই চলতে পারে। এদিকে বোয়িং ৭৪৭ বা এয়ারবাস এ৩৮০-এর মতো যেসব বৃহৎ উড়োজাহাজ দীর্ঘ দূরত্বে ওড়ে এবং ৪৭০ থেকে ৫৮০ জন পর্যন্ত যাত্রী বহন করে, সেগুলো পুরো ট্যাংক জ্বালানি দিয়ে ভর্তি করে উড়লে ওজন সীমা অতিক্রম করে ফেলতে পারে। বিশেষ করে যাত্রী পুরোপুরি ভর্তি থাকলে।
এ কারণে এয়ারলাইনস ও পাইলটেরা প্রয়োজনীয় হিসাব করে বিমানে জ্বালানি ভরে। আবহাওয়ার মতো বিষয়গুলোতেও এ হিসাব বদলে যায়—পেছন থেকে বাতাস থাকলে জ্বালানি কম লাগে, আবার খারাপ আবহাওয়ার জন্য বেশি জ্বালানি রাখতে হয়। আকাশে ট্রাফিক কনজেশন থাকলেও বাড়তি জ্বালানি রাখা হয়।
২০২৩ সালে বিশ্বব্যাপী বিমান খাতে জ্বালানির পেছনে ব্যয় হয়েছে ২৭১ বিলিয়ন ডলার। এই ব্যয় প্রতিবছরই বাড়ছে। তাই কম খরচে বেশি লাভের কৌশল হিসেবে জ্বালানি ব্যয় কমানোর চেষ্টা করে এয়ারলাইনসগুলো। অনেক সময় তুলনামূলক সস্তা জ্বালানির জন্য এক বিমানবন্দর থেকে বেশি জ্বালানি ভরে নেওয়া হয়।
মাঝেমধ্যে জরুরি প্রয়োজনে উড়োজাহাজকে হঠাৎ অবতরণ করতে হয়। তখন ওজন কমাতে জ্বালানি ফেলার প্রয়োজনীয়তা তৈরি হয়। এটা অনাকাঙ্ক্ষিত হলেও নিরাপদ ও পরিকল্পিত একটি পদ্ধতি। যেমন: ফ্লাইটে কারও হঠাৎ শারীরিক অসুস্থতা হলে বা যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দিলে এ ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
মাঝআকাশে বিমানকে কখনো কখনো জ্বালানি ফেলে দিতেও হতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে উড়োজাহাজকে দ্রুত ওজন কমাতে হয়, তখন জ্বালানি ফেলে দেওয়া হয়, যার প্রযুক্তিগত নাম ফুয়েল জেটিসন। এটি শুনতে অপচয় বা বিপজ্জনক মনে হতে পারে। তবে বাস্তবে এটি একটি নিরাপদ ও পরিকল্পিত ব্যবস্থা, যা কেবল জরুরি অবস্থায়ই ব্যবহার করা হয়।
এ ধরনের জরুরি পরিস্থিতির মধ্যে থাকতে পারে যাত্রীদের স্বাস্থ্যগত সমস্যা বা উড়োজাহাজের যান্ত্রিক ত্রুটি, যার ফলে ফ্লাইটটি নির্ধারিত সময়ের আগেই অবতরণ করতে বাধ্য হয়।
উড়োজাহাজ সাধারণত কম ওজন নিয়ে অবতরণের জন্য তৈরি হয়। বেশি ওজন নিয়ে অবতরণ করলে কাঠামোগত ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তবে সব উড়োজাহাজে জ্বালানি ফেলার ব্যবস্থা নেই—শুধু বোয়িং ৭৪৭ বা এয়ারবাস এ৩৫০–এর মতো বড় আকারের উড়োজাহাজে এই সিস্টেম থাকে। ছোট উড়োজাহাজ, যেমন: এ৩২০ বা বোয়িং ৭৫৭-এ এ ব্যবস্থা থাকে না। তখন তারা আকাশে চক্কর দিয়ে অতিরিক্ত জ্বালানি জ্বালিয়ে ওজন কমায়।
জ্বালানি ফেলা হয় সাধারণত ৫ হাজার থেকে ৬ হাজার ফুট উচ্চতায় এবং জনবসতিহীন এলাকার ওপর দিয়ে, যাতে তা বাতাসেই উবে যায় এবং মাটিতে না পড়ে। পরিবেশগত ক্ষতি এখানে খুবই নগণ্য। কারণ এ ধরনের ঘটনা খুবই কম ঘটে।
তথ্যসূত্র: স্ল্যাশগিয়ার

দীর্ঘ ভ্রমণের আগে গাড়ির ট্যাংক পূর্ণ করাটা স্বাভাবিক ব্যাপার। তবে আকাশপথে এ যুক্তি খুব একটা কার্যকর নয়। বাণিজ্যিক বিমান সাধারণত ওড়ার সময় তার ট্যাংকভর্তি করে জ্বালানি নেয় না এবং এটি কোনো ভুলে নয়—বরং সম্পূর্ণ পরিকল্পিত, হিসাব করা ও বিধি অনুসারে।
প্রতিটি বিমানের একটি নির্ধারিত সর্বোচ্চ উড্ডয়ন ওজন (ম্যাক্সিমাম টেকঅফ ওয়েট) রয়েছে। এই ওজনের মধ্যে যাত্রী, মালামাল ও জ্বালানির ওজন অন্তর্ভুক্ত। এই সীমা অতিক্রম করাটা শুধু অদক্ষতাই নয়, অনেক ক্ষেত্রে তা বিপজ্জনক ও আইনের পরিপন্থী। জ্বালানি নিজেই বেশ ভারী—প্রতি গ্যালনে গড়ে ৬ দশমিক ৭ পাউন্ড। তাই অতিরিক্ত জ্বালানি বহন করতে গিয়ে বিমান আরও বেশি জ্বালানি পুড়িয়ে ফেলে, যার ফলে খরচ বাড়ে, তবে লাভের পরিমাণ কমে যায়।
তাই ফ্লাইটের আগে পাইলট ও এয়ারলাইনসগুলো খুব সতর্কভাবে প্রয়োজনীয় জ্বালানির হিসাব করে। ফ্লাইটের দূরত্ব, আবহাওয়া পরিস্থিতি ও যাত্রীসংখ্যা—সবই বিবেচনায় নেওয়া হয়। আন্তর্জাতিক নিয়ম অনুযায়ী অতিরিক্ত ‘কন্টিনজেন্সি ফুয়েল’ রাখতে হয়, যা বিকল্প বিমানবন্দরে অবতরণ ও অতিরিক্ত ৪৫ মিনিটের জন্য যথেষ্ট। এরপর ট্যাংক পুরোপুরি ভরার প্রয়োজন খুব কমই পড়ে।
জ্বালানি মানেই শুধু গন্তব্যে পৌঁছানো নয়—এটা একটি ভারসাম্যের, পদার্থবিদ্যা, নিরাপত্তা ও অর্থনীতির সমন্বয়ে চলার বিষয়।
বোয়িং ৭৩৭ বা এয়ারবাস এ৩২০-এর মতো ছোট ও মাঝারি দূরত্বের ফ্লাইটের জন্য বিমানে তুলনামূলক কম জ্বালানি লাগে। ফলে তারা বেশি যাত্রী নিয়ে ওজন সীমা অতিক্রম না করেই চলতে পারে। এদিকে বোয়িং ৭৪৭ বা এয়ারবাস এ৩৮০-এর মতো যেসব বৃহৎ উড়োজাহাজ দীর্ঘ দূরত্বে ওড়ে এবং ৪৭০ থেকে ৫৮০ জন পর্যন্ত যাত্রী বহন করে, সেগুলো পুরো ট্যাংক জ্বালানি দিয়ে ভর্তি করে উড়লে ওজন সীমা অতিক্রম করে ফেলতে পারে। বিশেষ করে যাত্রী পুরোপুরি ভর্তি থাকলে।
এ কারণে এয়ারলাইনস ও পাইলটেরা প্রয়োজনীয় হিসাব করে বিমানে জ্বালানি ভরে। আবহাওয়ার মতো বিষয়গুলোতেও এ হিসাব বদলে যায়—পেছন থেকে বাতাস থাকলে জ্বালানি কম লাগে, আবার খারাপ আবহাওয়ার জন্য বেশি জ্বালানি রাখতে হয়। আকাশে ট্রাফিক কনজেশন থাকলেও বাড়তি জ্বালানি রাখা হয়।
২০২৩ সালে বিশ্বব্যাপী বিমান খাতে জ্বালানির পেছনে ব্যয় হয়েছে ২৭১ বিলিয়ন ডলার। এই ব্যয় প্রতিবছরই বাড়ছে। তাই কম খরচে বেশি লাভের কৌশল হিসেবে জ্বালানি ব্যয় কমানোর চেষ্টা করে এয়ারলাইনসগুলো। অনেক সময় তুলনামূলক সস্তা জ্বালানির জন্য এক বিমানবন্দর থেকে বেশি জ্বালানি ভরে নেওয়া হয়।
মাঝেমধ্যে জরুরি প্রয়োজনে উড়োজাহাজকে হঠাৎ অবতরণ করতে হয়। তখন ওজন কমাতে জ্বালানি ফেলার প্রয়োজনীয়তা তৈরি হয়। এটা অনাকাঙ্ক্ষিত হলেও নিরাপদ ও পরিকল্পিত একটি পদ্ধতি। যেমন: ফ্লাইটে কারও হঠাৎ শারীরিক অসুস্থতা হলে বা যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দিলে এ ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
মাঝআকাশে বিমানকে কখনো কখনো জ্বালানি ফেলে দিতেও হতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে উড়োজাহাজকে দ্রুত ওজন কমাতে হয়, তখন জ্বালানি ফেলে দেওয়া হয়, যার প্রযুক্তিগত নাম ফুয়েল জেটিসন। এটি শুনতে অপচয় বা বিপজ্জনক মনে হতে পারে। তবে বাস্তবে এটি একটি নিরাপদ ও পরিকল্পিত ব্যবস্থা, যা কেবল জরুরি অবস্থায়ই ব্যবহার করা হয়।
এ ধরনের জরুরি পরিস্থিতির মধ্যে থাকতে পারে যাত্রীদের স্বাস্থ্যগত সমস্যা বা উড়োজাহাজের যান্ত্রিক ত্রুটি, যার ফলে ফ্লাইটটি নির্ধারিত সময়ের আগেই অবতরণ করতে বাধ্য হয়।
উড়োজাহাজ সাধারণত কম ওজন নিয়ে অবতরণের জন্য তৈরি হয়। বেশি ওজন নিয়ে অবতরণ করলে কাঠামোগত ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তবে সব উড়োজাহাজে জ্বালানি ফেলার ব্যবস্থা নেই—শুধু বোয়িং ৭৪৭ বা এয়ারবাস এ৩৫০–এর মতো বড় আকারের উড়োজাহাজে এই সিস্টেম থাকে। ছোট উড়োজাহাজ, যেমন: এ৩২০ বা বোয়িং ৭৫৭-এ এ ব্যবস্থা থাকে না। তখন তারা আকাশে চক্কর দিয়ে অতিরিক্ত জ্বালানি জ্বালিয়ে ওজন কমায়।
জ্বালানি ফেলা হয় সাধারণত ৫ হাজার থেকে ৬ হাজার ফুট উচ্চতায় এবং জনবসতিহীন এলাকার ওপর দিয়ে, যাতে তা বাতাসেই উবে যায় এবং মাটিতে না পড়ে। পরিবেশগত ক্ষতি এখানে খুবই নগণ্য। কারণ এ ধরনের ঘটনা খুবই কম ঘটে।
তথ্যসূত্র: স্ল্যাশগিয়ার

ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীরা স্টোরিতে এখন সরাসরি মেটা এআইয়ের ফটো ও ভিডিও এডিটিং টুলস ব্যবহার করতে পারবেন। নতুন এই ফিচারে টেক্সট প্রম্পট ব্যবহার করে ছবিতে বা ভিডিওতে ইচ্ছেমতো বিষয় যোগ করা অথবা সরানো যায়। এমনকি চাইলে পুরো দৃশ্য পরিবর্তনও সম্ভব।
২৮ মিনিট আগে
সার্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও ২০২৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে মোট ৪০ দশমিক ১ বিলিয়ন টাকা (৪ হাজার ১০০ কোটি টাকা) আয় করেছে গ্রামীণফোন লিমিটেড। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। এই প্রান্তিক শেষে গ্রামীণফোনের মোট গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ৫৬ লাখে।
৮ ঘণ্টা আগে
এখন থেকে চিকিৎসকের সঙ্গে সাক্ষাতের (মেডিকেল অ্যাপয়েন্টমেন্ট) তথ্য মনে রাখতে এবং সাক্ষাতে যা আলোচনা হয়েছে তার সারসংক্ষেপ তৈরিতে সাহায্য করবে একটি অ্যাপ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দিয়ে তৈরি এই অ্যাপের নাম মিরর (Mirror)। অক্সফোর্ড-ভিত্তিক সংস্থা এইড হেলথ (Aide Health) এই অ্যাপটি তৈরি করেছে।
২ দিন আগে
আইফোনের ব্যাটারির স্থায়িত্ব নিয়ে সব সময়ই কিছুটা উদ্বেগ ও হতাশা থাকে। তবে আলট্রা-থিন আইফোন এয়ার ব্যবহার করুন বা শক্তিশালী আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক—সম্প্রতি আইওএস ২৬ অপারেটিং সিস্টেমে একটি নতুন সেটিংস যুক্ত করা হয়েছে। এই সেটিংস আইফোনের ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দিতে পারে।
৩ দিন আগেপ্রযুক্তি ডেস্ক

ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীরা স্টোরিতে এখন সরাসরি মেটা এআইয়ের ফটো ও ভিডিও এডিটিং টুলস ব্যবহার করতে পারবেন। নতুন এই ফিচারে টেক্সট প্রম্পট ব্যবহার করে ছবিতে বা ভিডিওতে ইচ্ছেমতো বিষয় যোগ করা অথবা সরানো যায়। এমনকি চাইলে পুরো দৃশ্য পরিবর্তনও সম্ভব।
আগে ইনস্টাগ্রামে মেটা এআই চ্যাটবটের মাধ্যমে ছবি সম্পাদনার সুবিধা ছিল। এখন তা আরও বাড়ানো হয়েছে।
কীভাবে ব্যবহার করবেন
নতুন ফিচারটি স্টোরির ‘রিস্টাইল’ মেনুতে রয়েছে। যেখানে পেইন্ট ব্রাশ আইকনে ট্যাপ করলে এটি দেখা যাবে। ছবি বা ভিডিওতে কিছু পরিবর্তন করতে চাইলে অ্যাড, রিমুভ কিংবা চেঞ্জ নির্বাচন করে প্রম্পট বারে বিস্তারিত লিখতে হবে।
প্রিসেট ইফেক্ট ও ভিডিও সম্পাদনা
সানগ্লাস, জ্যাকেট, ওয়াটার কালার ইত্যাদি প্রিসেট ইফেক্ট ব্যবহার করে পোশাক বা ছবির স্টাইল পরিবর্তন করা সম্ভব। ভিডিওতে বরফ পড়া অথবা আগুনের ইফেক্টও যোগ করা যাবে ফিচারটি দিয়ে।
নতুন আপডেট এবং ব্যবহারকারী বৃদ্ধি
মেটা বাজারে প্রতিযোগিতার জন্য তাদের বিভিন্ন পণ্যে একের পর এক এআই ফিচার যোগ করছে। সম্প্রতি তারা ‘রাইট উইদ মেটা এআই’ ফিচার লঞ্চ করেছে। ব্যবহারকারীদের পোস্টে মন্তব্য করতে এটি সাহায্য করে। গত মাসে মেটা এআই অ্যাপে ভাইবস নামের নতুন এআই-জেনারেটেড ভিডিও ফিড চালু হয়। ফলে ১৭ অক্টোবর পর্যন্ত অ্যাপল ও অ্যান্ড্রয়েডে প্রতিদিন অ্যাকটিভ ব্যবহারকারীর সংখ্যা ২ দশমিক ৭ মিলিয়নে পৌঁছেছে।
সূত্র: টেকক্রাঞ্চ

ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীরা স্টোরিতে এখন সরাসরি মেটা এআইয়ের ফটো ও ভিডিও এডিটিং টুলস ব্যবহার করতে পারবেন। নতুন এই ফিচারে টেক্সট প্রম্পট ব্যবহার করে ছবিতে বা ভিডিওতে ইচ্ছেমতো বিষয় যোগ করা অথবা সরানো যায়। এমনকি চাইলে পুরো দৃশ্য পরিবর্তনও সম্ভব।
আগে ইনস্টাগ্রামে মেটা এআই চ্যাটবটের মাধ্যমে ছবি সম্পাদনার সুবিধা ছিল। এখন তা আরও বাড়ানো হয়েছে।
কীভাবে ব্যবহার করবেন
নতুন ফিচারটি স্টোরির ‘রিস্টাইল’ মেনুতে রয়েছে। যেখানে পেইন্ট ব্রাশ আইকনে ট্যাপ করলে এটি দেখা যাবে। ছবি বা ভিডিওতে কিছু পরিবর্তন করতে চাইলে অ্যাড, রিমুভ কিংবা চেঞ্জ নির্বাচন করে প্রম্পট বারে বিস্তারিত লিখতে হবে।
প্রিসেট ইফেক্ট ও ভিডিও সম্পাদনা
সানগ্লাস, জ্যাকেট, ওয়াটার কালার ইত্যাদি প্রিসেট ইফেক্ট ব্যবহার করে পোশাক বা ছবির স্টাইল পরিবর্তন করা সম্ভব। ভিডিওতে বরফ পড়া অথবা আগুনের ইফেক্টও যোগ করা যাবে ফিচারটি দিয়ে।
নতুন আপডেট এবং ব্যবহারকারী বৃদ্ধি
মেটা বাজারে প্রতিযোগিতার জন্য তাদের বিভিন্ন পণ্যে একের পর এক এআই ফিচার যোগ করছে। সম্প্রতি তারা ‘রাইট উইদ মেটা এআই’ ফিচার লঞ্চ করেছে। ব্যবহারকারীদের পোস্টে মন্তব্য করতে এটি সাহায্য করে। গত মাসে মেটা এআই অ্যাপে ভাইবস নামের নতুন এআই-জেনারেটেড ভিডিও ফিড চালু হয়। ফলে ১৭ অক্টোবর পর্যন্ত অ্যাপল ও অ্যান্ড্রয়েডে প্রতিদিন অ্যাকটিভ ব্যবহারকারীর সংখ্যা ২ দশমিক ৭ মিলিয়নে পৌঁছেছে।
সূত্র: টেকক্রাঞ্চ

দীর্ঘ ভ্রমণের আগে গাড়ির ট্যাংক পূর্ণ করাটা স্বাভাবিক ব্যাপার। তবে আকাশপথে এ যুক্তি খুব একটা কার্যকর নয়। বাণিজ্যিক বিমান সাধারণত ওড়ার সময় তার ট্যাংকভর্তি করে জ্বালানি নেয় না এবং এটি কোনো ভুলে নয়—বরং সম্পূর্ণ পরিকল্পিত, হিসাব করা ও বিধি অনুসারে।
১২ মে ২০২৫
সার্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও ২০২৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে মোট ৪০ দশমিক ১ বিলিয়ন টাকা (৪ হাজার ১০০ কোটি টাকা) আয় করেছে গ্রামীণফোন লিমিটেড। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। এই প্রান্তিক শেষে গ্রামীণফোনের মোট গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ৫৬ লাখে।
৮ ঘণ্টা আগে
এখন থেকে চিকিৎসকের সঙ্গে সাক্ষাতের (মেডিকেল অ্যাপয়েন্টমেন্ট) তথ্য মনে রাখতে এবং সাক্ষাতে যা আলোচনা হয়েছে তার সারসংক্ষেপ তৈরিতে সাহায্য করবে একটি অ্যাপ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দিয়ে তৈরি এই অ্যাপের নাম মিরর (Mirror)। অক্সফোর্ড-ভিত্তিক সংস্থা এইড হেলথ (Aide Health) এই অ্যাপটি তৈরি করেছে।
২ দিন আগে
আইফোনের ব্যাটারির স্থায়িত্ব নিয়ে সব সময়ই কিছুটা উদ্বেগ ও হতাশা থাকে। তবে আলট্রা-থিন আইফোন এয়ার ব্যবহার করুন বা শক্তিশালী আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক—সম্প্রতি আইওএস ২৬ অপারেটিং সিস্টেমে একটি নতুন সেটিংস যুক্ত করা হয়েছে। এই সেটিংস আইফোনের ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দিতে পারে।
৩ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সার্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও ২০২৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে মোট ৪০ দশমিক ১ বিলিয়ন টাকা (৪ হাজার ১০০ কোটি টাকা) আয় করেছে গ্রামীণফোন লিমিটেড। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। এই প্রান্তিক শেষে গ্রামীণফোনের মোট গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ৫৬ লাখে। বর্তমানে মোট গ্রাহকের ৫৯ দশমিক ৮ শতাংশ অর্থাৎ ৫ কোটি ১২ লাখ গ্রাহক ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন। সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
গ্রামীণফোন লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান বলেন, ‘বর্তমানে আমরা আশাবাদ এবং অন্তর্নিহিত চ্যালেঞ্জের একটি মিশ্র চিত্র দেখতে পাচ্ছি। জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে বাংলাদেশের অর্থনীতি সাময়িকভাবে গতি পেতে পারে, কারণ বাজারের সামগ্রিক কার্যক্রমে ঊর্ধ্বগতি লক্ষ করা যাচ্ছে। তাই নতুন গ্রাহক অর্জনের প্রত্যাশা রয়েছে আমাদের এবং জাতীয় সংযোগে আমাদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আরও সুদৃঢ় করতে চাই। প্রতি প্রান্তিকে আমরা প্রযুক্তি, পণ্যের অফার, ডিজিটাল অপারেশন এবং গ্রাহক সম্পৃক্ততায় নতুনত্ব আনছি, যাতে দ্রুত পরিবর্তনশীল বাজারে প্রাসঙ্গিক ও অগ্রণী থাকতে পারি। আমরা নির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে ভবিষ্যতের পথে এগোচ্ছি এবং সেই ভবিষ্যৎ হবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)-নির্ভর। ধাপে ধাপে ফাইভ-জি বাস্তবায়নের পাশাপাশি আমরা নেটওয়ার্ক অপারেশন, গ্রাহক অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা উন্নয়নে এআইচালিত উদ্যোগে প্রয়োজনীয় বিনিয়োগ ও প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।’
গ্রামীণফোনের চিফ ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার (সিএফও) অটো মাগনে রিসব্যাক বলেন, ‘সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এখনো স্থবির এবং বাজারজুড়ে প্রবৃদ্ধি আমাদের প্রত্যাশার তুলনায় ধীর। তবু এ প্রান্তিকে আমাদের আর্থিক ফলাফল আশাব্যঞ্জক। স্থিতিশীল মুনাফার হার এবং মূল ব্যবসায়িক ক্ষেত্রগুলোতে কঠোর শৃঙ্খলার মাধ্যমে আমরা পুনরায় প্রবৃদ্ধিতে ফিরেছি। আয়ের ক্ষেত্রে বলতে পারি, টানা চার প্রান্তিকের পতনের পর এবার গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আমাদের আয় শূন্য দশমিক ৬ বিলিয়ন বা ১.৪% বৃদ্ধি পেয়েছে।’
অটো মাগনে রিসব্যাক জানান, তৃতীয় প্রান্তিকে গ্রামীণফোনের ব্যয় মাত্র ১ শতাংশ বেড়েছে, যেখানে মুদ্রাস্ফীতি এখনো ৮ শতাংশের ওপরে। এ প্রান্তিকে ইবিআইটিডিএ ১ দশমিক ৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে, যা আয়ের প্রবৃদ্ধির চেয়ে বেশি।
অটো মাগনে রিসব্যাক বলেন, ‘এটি আমাদের কার্যকর পরিচালন দক্ষতা ও ব্যয় নিয়ন্ত্রণের প্রতিফলন। যদিও উচ্চতর অবচয় ও এমোর্টাইজেশন খরচ এবং নতুন সাইট স্থাপন ও ছাদের লিজ বাবদ খরচ বৃদ্ধির কারণে মোট কর-পরবর্তী মুনাফা (এনপিএটি) কিছুটা প্রভাবিত হয়েছে। তবু আমাদের এনপিএটি মার্জিন শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছে, ১৮.৭%। আমরা বিশ্বাস করি, এটা সেই সময় যখন একটি বাস্তবসম্মত ও ভবিষ্যৎ-উপযোগী অপারেটিং প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা উচিত। যে প্ল্যাটফর্মের ভিত্তি হবে ক্লাউড-নেটিভ ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এগুলো দীর্ঘমেয়াদি উদ্যোগ এবং স্বল্প মেয়াদে প্রভাব সীমিত হলেও আমরা আশা করি প্রবৃদ্ধি পুনরায় গতি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কাঠামোগত সুবিধাগুলোও আরও লক্ষণীয় হয়ে উঠবে।’

সার্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও ২০২৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে মোট ৪০ দশমিক ১ বিলিয়ন টাকা (৪ হাজার ১০০ কোটি টাকা) আয় করেছে গ্রামীণফোন লিমিটেড। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। এই প্রান্তিক শেষে গ্রামীণফোনের মোট গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ৫৬ লাখে। বর্তমানে মোট গ্রাহকের ৫৯ দশমিক ৮ শতাংশ অর্থাৎ ৫ কোটি ১২ লাখ গ্রাহক ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন। সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
গ্রামীণফোন লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান বলেন, ‘বর্তমানে আমরা আশাবাদ এবং অন্তর্নিহিত চ্যালেঞ্জের একটি মিশ্র চিত্র দেখতে পাচ্ছি। জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে বাংলাদেশের অর্থনীতি সাময়িকভাবে গতি পেতে পারে, কারণ বাজারের সামগ্রিক কার্যক্রমে ঊর্ধ্বগতি লক্ষ করা যাচ্ছে। তাই নতুন গ্রাহক অর্জনের প্রত্যাশা রয়েছে আমাদের এবং জাতীয় সংযোগে আমাদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আরও সুদৃঢ় করতে চাই। প্রতি প্রান্তিকে আমরা প্রযুক্তি, পণ্যের অফার, ডিজিটাল অপারেশন এবং গ্রাহক সম্পৃক্ততায় নতুনত্ব আনছি, যাতে দ্রুত পরিবর্তনশীল বাজারে প্রাসঙ্গিক ও অগ্রণী থাকতে পারি। আমরা নির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে ভবিষ্যতের পথে এগোচ্ছি এবং সেই ভবিষ্যৎ হবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)-নির্ভর। ধাপে ধাপে ফাইভ-জি বাস্তবায়নের পাশাপাশি আমরা নেটওয়ার্ক অপারেশন, গ্রাহক অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা উন্নয়নে এআইচালিত উদ্যোগে প্রয়োজনীয় বিনিয়োগ ও প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।’
গ্রামীণফোনের চিফ ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার (সিএফও) অটো মাগনে রিসব্যাক বলেন, ‘সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এখনো স্থবির এবং বাজারজুড়ে প্রবৃদ্ধি আমাদের প্রত্যাশার তুলনায় ধীর। তবু এ প্রান্তিকে আমাদের আর্থিক ফলাফল আশাব্যঞ্জক। স্থিতিশীল মুনাফার হার এবং মূল ব্যবসায়িক ক্ষেত্রগুলোতে কঠোর শৃঙ্খলার মাধ্যমে আমরা পুনরায় প্রবৃদ্ধিতে ফিরেছি। আয়ের ক্ষেত্রে বলতে পারি, টানা চার প্রান্তিকের পতনের পর এবার গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আমাদের আয় শূন্য দশমিক ৬ বিলিয়ন বা ১.৪% বৃদ্ধি পেয়েছে।’
অটো মাগনে রিসব্যাক জানান, তৃতীয় প্রান্তিকে গ্রামীণফোনের ব্যয় মাত্র ১ শতাংশ বেড়েছে, যেখানে মুদ্রাস্ফীতি এখনো ৮ শতাংশের ওপরে। এ প্রান্তিকে ইবিআইটিডিএ ১ দশমিক ৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে, যা আয়ের প্রবৃদ্ধির চেয়ে বেশি।
অটো মাগনে রিসব্যাক বলেন, ‘এটি আমাদের কার্যকর পরিচালন দক্ষতা ও ব্যয় নিয়ন্ত্রণের প্রতিফলন। যদিও উচ্চতর অবচয় ও এমোর্টাইজেশন খরচ এবং নতুন সাইট স্থাপন ও ছাদের লিজ বাবদ খরচ বৃদ্ধির কারণে মোট কর-পরবর্তী মুনাফা (এনপিএটি) কিছুটা প্রভাবিত হয়েছে। তবু আমাদের এনপিএটি মার্জিন শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছে, ১৮.৭%। আমরা বিশ্বাস করি, এটা সেই সময় যখন একটি বাস্তবসম্মত ও ভবিষ্যৎ-উপযোগী অপারেটিং প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা উচিত। যে প্ল্যাটফর্মের ভিত্তি হবে ক্লাউড-নেটিভ ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এগুলো দীর্ঘমেয়াদি উদ্যোগ এবং স্বল্প মেয়াদে প্রভাব সীমিত হলেও আমরা আশা করি প্রবৃদ্ধি পুনরায় গতি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কাঠামোগত সুবিধাগুলোও আরও লক্ষণীয় হয়ে উঠবে।’

দীর্ঘ ভ্রমণের আগে গাড়ির ট্যাংক পূর্ণ করাটা স্বাভাবিক ব্যাপার। তবে আকাশপথে এ যুক্তি খুব একটা কার্যকর নয়। বাণিজ্যিক বিমান সাধারণত ওড়ার সময় তার ট্যাংকভর্তি করে জ্বালানি নেয় না এবং এটি কোনো ভুলে নয়—বরং সম্পূর্ণ পরিকল্পিত, হিসাব করা ও বিধি অনুসারে।
১২ মে ২০২৫
ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীরা স্টোরিতে এখন সরাসরি মেটা এআইয়ের ফটো ও ভিডিও এডিটিং টুলস ব্যবহার করতে পারবেন। নতুন এই ফিচারে টেক্সট প্রম্পট ব্যবহার করে ছবিতে বা ভিডিওতে ইচ্ছেমতো বিষয় যোগ করা অথবা সরানো যায়। এমনকি চাইলে পুরো দৃশ্য পরিবর্তনও সম্ভব।
২৮ মিনিট আগে
এখন থেকে চিকিৎসকের সঙ্গে সাক্ষাতের (মেডিকেল অ্যাপয়েন্টমেন্ট) তথ্য মনে রাখতে এবং সাক্ষাতে যা আলোচনা হয়েছে তার সারসংক্ষেপ তৈরিতে সাহায্য করবে একটি অ্যাপ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দিয়ে তৈরি এই অ্যাপের নাম মিরর (Mirror)। অক্সফোর্ড-ভিত্তিক সংস্থা এইড হেলথ (Aide Health) এই অ্যাপটি তৈরি করেছে।
২ দিন আগে
আইফোনের ব্যাটারির স্থায়িত্ব নিয়ে সব সময়ই কিছুটা উদ্বেগ ও হতাশা থাকে। তবে আলট্রা-থিন আইফোন এয়ার ব্যবহার করুন বা শক্তিশালী আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক—সম্প্রতি আইওএস ২৬ অপারেটিং সিস্টেমে একটি নতুন সেটিংস যুক্ত করা হয়েছে। এই সেটিংস আইফোনের ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দিতে পারে।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

এখন থেকে চিকিৎসকের সঙ্গে সাক্ষাতের (মেডিকেল অ্যাপয়েন্টমেন্ট) তথ্য মনে রাখতে এবং সাক্ষাতে যা আলোচনা হয়েছে তার সারসংক্ষেপ তৈরিতে সাহায্য করবে একটি অ্যাপ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দিয়ে তৈরি এই অ্যাপের নাম মিরর (Mirror)। অক্সফোর্ড-ভিত্তিক সংস্থা এইড হেলথ (Aide Health) এই অ্যাপটি তৈরি করেছে।
এইড হেলথ জানিয়েছে, এই অ্যাপের মাধ্যমে অ্যাপয়েনমেন্টের সময় জানা যাবে। পাশাপাশি চিকিৎসকের সঙ্গে কথোপকথনের রেকর্ড থেকে একটি সারসংক্ষেপ দেওয়া হবে, যা পরবর্তীতে রোগী দেখতে পাবেন। রোগীর পরিচর্যাকারী বা পরিবারের সদস্যরা বিস্তারিত জানতে পারবেন।
অ্যাপটির উদ্ভাবক ইয়ান ওয়ার্টন বলেন, এই প্ল্যাটফর্মটি ‘আমাদের প্রতিটি স্বাস্থ্যসেবা পরামর্শের মধ্যে লুকিয়ে থাকা একটি চ্যালেঞ্জ সমাধানের জন্য এআই-এর আধুনিক প্রয়োগ।’
তিনি আরো বলেন, আলজাইমার্সের প্রাথমিক পর্যায়ে থাকা তাঁর বাবাকে সাহায্য করার জন্য তিনি এই ধারণাটি নিয়ে আসেন। তাঁর বাবা যাতে চিকিৎসকের বলা কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ভুলে না যান।
তিনি বলেন, ‘বাবা বেশিরভাগই তথ্যই মনে রাখতে পারতেন না। তাঁর সঙ্গে না থাকলে তাঁকে বলা কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য মিস হওয়ার ভয় ছিল আমার। প্রায়শই অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য খুব অল্প সময়ের মধ্যে মনে গেঁথে নিতে হয়। এতে অনেক সময় গুরুত্বপূর্ণ খবর থাকে।’
ইয়ান জানান, মিরর অ্যাপটি চিকিৎসকের পরামর্শের কথা শোনে এবং যা বলা হয়েছে তার একটি সারসংক্ষেপ তৈরি করে দেয়।
এই প্ল্যাটফর্মের প্রথম ব্যবহারকারীদের একজন জ্যানেট আলফ্রে। তিনি জানান, অ্যাপটি তাঁকে ‘খুবই আশ্চর্যান্বিত’ করেছে।
তিনি আরও বলেন, ‘এটি আমাকে প্রথমে একটি শিরোনাম দেখিয়েছে যে আমি কেন সেখানে আছি, তারপর এটি জানিয়েছে কী ঘটতে যাচ্ছে, কেন তা করা হচ্ছে এবং পরবর্তীতে কী ঘটবে। পরবর্তী কয়েক দিন যখন বন্ধুরা এবং সহকর্মীরা ফোন করে জানতে চান যে কী হতে চলেছে, তখন আমি কেবল তাঁদের অ্যাপ থেকে নেওয়া স্ক্রিনশটটি পাঠিয়ে দিতাম।’
জ্যানেট জানান, এই অ্যাপ সবকিছু বারবার ব্যাখ্যা করার ঝামেলা থেকে রেহাই দিয়েছে।
উদ্ভাবক ইয়ান বলেন, অ্যাপে রেকর্ড হওয়া তথ্য রোগীদের নিজস্ব। এসব তথ্য আমরা ব্যবহার করি না বা কোনো তৃতীয় পক্ষের পাওয়ার সুযোগ নেই।
তিনি আরও জানান, বর্তমান সংস্করণটি শুধুমাত্র সরাসরি পরামর্শের সময় ব্যবহার করা যায়। ‘কেবলমাত্র শুরু।’
ইয়ান বলেন, “আমাদের অ্যাপটি এখন ‘প্যাসিভ’। এটি কেবল শোনে এবং সারসংক্ষেপ তৈরি করে দেয়। ভবিষ্যতে এটি আপনার হয়ে জানাবে এবং যদি এটি মনে করে যে আপনার কিছু জিজ্ঞাসা করা উচিত, তবে সেটিও আপনাকে জানাবে।”
ইয়ান বলেন, ‘এই ভাবনা নিয়েই প্রযুক্তির হাত ধরে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি যাতে স্বাস্থ্য খাতে আরও অগ্রসর ভূমিকা রাখতে পারি।’

এখন থেকে চিকিৎসকের সঙ্গে সাক্ষাতের (মেডিকেল অ্যাপয়েন্টমেন্ট) তথ্য মনে রাখতে এবং সাক্ষাতে যা আলোচনা হয়েছে তার সারসংক্ষেপ তৈরিতে সাহায্য করবে একটি অ্যাপ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দিয়ে তৈরি এই অ্যাপের নাম মিরর (Mirror)। অক্সফোর্ড-ভিত্তিক সংস্থা এইড হেলথ (Aide Health) এই অ্যাপটি তৈরি করেছে।
এইড হেলথ জানিয়েছে, এই অ্যাপের মাধ্যমে অ্যাপয়েনমেন্টের সময় জানা যাবে। পাশাপাশি চিকিৎসকের সঙ্গে কথোপকথনের রেকর্ড থেকে একটি সারসংক্ষেপ দেওয়া হবে, যা পরবর্তীতে রোগী দেখতে পাবেন। রোগীর পরিচর্যাকারী বা পরিবারের সদস্যরা বিস্তারিত জানতে পারবেন।
অ্যাপটির উদ্ভাবক ইয়ান ওয়ার্টন বলেন, এই প্ল্যাটফর্মটি ‘আমাদের প্রতিটি স্বাস্থ্যসেবা পরামর্শের মধ্যে লুকিয়ে থাকা একটি চ্যালেঞ্জ সমাধানের জন্য এআই-এর আধুনিক প্রয়োগ।’
তিনি আরো বলেন, আলজাইমার্সের প্রাথমিক পর্যায়ে থাকা তাঁর বাবাকে সাহায্য করার জন্য তিনি এই ধারণাটি নিয়ে আসেন। তাঁর বাবা যাতে চিকিৎসকের বলা কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ভুলে না যান।
তিনি বলেন, ‘বাবা বেশিরভাগই তথ্যই মনে রাখতে পারতেন না। তাঁর সঙ্গে না থাকলে তাঁকে বলা কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য মিস হওয়ার ভয় ছিল আমার। প্রায়শই অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য খুব অল্প সময়ের মধ্যে মনে গেঁথে নিতে হয়। এতে অনেক সময় গুরুত্বপূর্ণ খবর থাকে।’
ইয়ান জানান, মিরর অ্যাপটি চিকিৎসকের পরামর্শের কথা শোনে এবং যা বলা হয়েছে তার একটি সারসংক্ষেপ তৈরি করে দেয়।
এই প্ল্যাটফর্মের প্রথম ব্যবহারকারীদের একজন জ্যানেট আলফ্রে। তিনি জানান, অ্যাপটি তাঁকে ‘খুবই আশ্চর্যান্বিত’ করেছে।
তিনি আরও বলেন, ‘এটি আমাকে প্রথমে একটি শিরোনাম দেখিয়েছে যে আমি কেন সেখানে আছি, তারপর এটি জানিয়েছে কী ঘটতে যাচ্ছে, কেন তা করা হচ্ছে এবং পরবর্তীতে কী ঘটবে। পরবর্তী কয়েক দিন যখন বন্ধুরা এবং সহকর্মীরা ফোন করে জানতে চান যে কী হতে চলেছে, তখন আমি কেবল তাঁদের অ্যাপ থেকে নেওয়া স্ক্রিনশটটি পাঠিয়ে দিতাম।’
জ্যানেট জানান, এই অ্যাপ সবকিছু বারবার ব্যাখ্যা করার ঝামেলা থেকে রেহাই দিয়েছে।
উদ্ভাবক ইয়ান বলেন, অ্যাপে রেকর্ড হওয়া তথ্য রোগীদের নিজস্ব। এসব তথ্য আমরা ব্যবহার করি না বা কোনো তৃতীয় পক্ষের পাওয়ার সুযোগ নেই।
তিনি আরও জানান, বর্তমান সংস্করণটি শুধুমাত্র সরাসরি পরামর্শের সময় ব্যবহার করা যায়। ‘কেবলমাত্র শুরু।’
ইয়ান বলেন, “আমাদের অ্যাপটি এখন ‘প্যাসিভ’। এটি কেবল শোনে এবং সারসংক্ষেপ তৈরি করে দেয়। ভবিষ্যতে এটি আপনার হয়ে জানাবে এবং যদি এটি মনে করে যে আপনার কিছু জিজ্ঞাসা করা উচিত, তবে সেটিও আপনাকে জানাবে।”
ইয়ান বলেন, ‘এই ভাবনা নিয়েই প্রযুক্তির হাত ধরে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি যাতে স্বাস্থ্য খাতে আরও অগ্রসর ভূমিকা রাখতে পারি।’

দীর্ঘ ভ্রমণের আগে গাড়ির ট্যাংক পূর্ণ করাটা স্বাভাবিক ব্যাপার। তবে আকাশপথে এ যুক্তি খুব একটা কার্যকর নয়। বাণিজ্যিক বিমান সাধারণত ওড়ার সময় তার ট্যাংকভর্তি করে জ্বালানি নেয় না এবং এটি কোনো ভুলে নয়—বরং সম্পূর্ণ পরিকল্পিত, হিসাব করা ও বিধি অনুসারে।
১২ মে ২০২৫
ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীরা স্টোরিতে এখন সরাসরি মেটা এআইয়ের ফটো ও ভিডিও এডিটিং টুলস ব্যবহার করতে পারবেন। নতুন এই ফিচারে টেক্সট প্রম্পট ব্যবহার করে ছবিতে বা ভিডিওতে ইচ্ছেমতো বিষয় যোগ করা অথবা সরানো যায়। এমনকি চাইলে পুরো দৃশ্য পরিবর্তনও সম্ভব।
২৮ মিনিট আগে
সার্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও ২০২৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে মোট ৪০ দশমিক ১ বিলিয়ন টাকা (৪ হাজার ১০০ কোটি টাকা) আয় করেছে গ্রামীণফোন লিমিটেড। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। এই প্রান্তিক শেষে গ্রামীণফোনের মোট গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ৫৬ লাখে।
৮ ঘণ্টা আগে
আইফোনের ব্যাটারির স্থায়িত্ব নিয়ে সব সময়ই কিছুটা উদ্বেগ ও হতাশা থাকে। তবে আলট্রা-থিন আইফোন এয়ার ব্যবহার করুন বা শক্তিশালী আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক—সম্প্রতি আইওএস ২৬ অপারেটিং সিস্টেমে একটি নতুন সেটিংস যুক্ত করা হয়েছে। এই সেটিংস আইফোনের ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দিতে পারে।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আইফোনের ব্যাটারির স্থায়িত্ব নিয়ে সব সময়ই কিছুটা উদ্বেগ ও হতাশা থাকে। তবে আলট্রা-থিন আইফোন এয়ার ব্যবহার করুন বা শক্তিশালী আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক—সম্প্রতি আইওএস ২৬ অপারেটিং সিস্টেমে একটি নতুন সেটিংস যুক্ত করা হয়েছে। এই সেটিংস আইফোনের ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দিতে পারে। এই নতুন ফিচারের নাম হলো অ্যাডাপটিভ পাওয়ার (Adaptive Power)।
এটি লো পাওয়ার মোড থেকে যেখানে আলাদা:
আইফোনের চার্জ কমে গেলে আইওএস-এ ‘লো পাওয়ার মোড’ (Low Power Mode) নামে একটি সহায়ক টুল দীর্ঘদিন ধরেই ছিল। যদিও এটি ব্যাটারি লাইফ বাড়াতে সাহায্য করে, তবে এর ফলে অনেক ফিচার ডিঅ্যাক্টিভেট হয়ে যায় এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়ে দেয়। আইওএস ২৬ এই সমস্যার একটি সমাধান নিয়ে এসেছে।
অ্যাডাপটিভ পাওয়ার হলো ব্যাটারি সেটিংসের একটি একদম নতুন সংযোজন, যা আপনার আইফোনকে, বিশেষ করে বেশি ব্যবহার হয় যখন, তখন দীর্ঘস্থায়ী করতে সাহায্য করবে। এটি লো পাওয়ার মোডের মতো পারফরম্যান্সে বড় কোনো আপস না করে ছোট ছোট উপায়ে ব্যাটারির কার্যকারিতা বাড়ায়। আপনি এটি সেটিংস অ্যাপের ‘Battery’ মেনুর মধ্যে ‘Power Mode’ সাবমেনুতে খুঁজে পাবেন।
অ্যাডাপটিভ পাওয়ার যেভাবে কাজ করে
অ্যাপল এই ফিচারটির কাজ সম্পর্কে জানিয়েছে: যখন ব্যাটারির ব্যবহার স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হবে, তখন আইফোন ব্যাটারির স্থায়িত্ব বাড়ানোর জন্য পারফরম্যান্সে ছোটখাটো সামঞ্জস্য করতে পারে। এর মধ্যে সামান্য ডিসপ্লে ব্রাইটনেস কমানো বা কিছু কার্যক্রমের জন্য সামান্য বেশি সময় নেওয়া—এ ধরনের কিছু সমন্বয় করে।
এর মানে হলো, ফোন যখন স্বাভাবিকভাবে চলছে, তখন এর পারফরম্যান্স বা ব্যাটারি লাইফ পরিবর্তিত হবে না। কিন্তু যখন ফোনটি স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি ব্যবহৃত হবে, তখন অ্যাডাপটিভ পাওয়ার সক্রিয় হবে এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতায় ন্যূনতম প্রভাব ফেলেই ছোটখাটো সমন্বয়ের মাধ্যমে ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দেবে।
যদিও অ্যাপল এই ফিচারটিকে সরাসরি আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) ফিচার হিসেবে প্রচার করছে না, তবুও প্রযুক্তিগতভাবে এর হার্ডওয়্যার প্রয়োজনীয়তা অ্যাপল ইন্টেলিজেন্স-এর মতোই। তাই এই নতুন ব্যাটারি সেটিংসটি ব্যবহার করার জন্য আইফোনটি অবশ্যই আইফোন ১৭ বা আইফোন এয়ার, আইফোন ১৬ অথবা আইফোন ১৫ প্রো মডেলের হতে হবে।

আইফোনের ব্যাটারির স্থায়িত্ব নিয়ে সব সময়ই কিছুটা উদ্বেগ ও হতাশা থাকে। তবে আলট্রা-থিন আইফোন এয়ার ব্যবহার করুন বা শক্তিশালী আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক—সম্প্রতি আইওএস ২৬ অপারেটিং সিস্টেমে একটি নতুন সেটিংস যুক্ত করা হয়েছে। এই সেটিংস আইফোনের ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দিতে পারে। এই নতুন ফিচারের নাম হলো অ্যাডাপটিভ পাওয়ার (Adaptive Power)।
এটি লো পাওয়ার মোড থেকে যেখানে আলাদা:
আইফোনের চার্জ কমে গেলে আইওএস-এ ‘লো পাওয়ার মোড’ (Low Power Mode) নামে একটি সহায়ক টুল দীর্ঘদিন ধরেই ছিল। যদিও এটি ব্যাটারি লাইফ বাড়াতে সাহায্য করে, তবে এর ফলে অনেক ফিচার ডিঅ্যাক্টিভেট হয়ে যায় এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়ে দেয়। আইওএস ২৬ এই সমস্যার একটি সমাধান নিয়ে এসেছে।
অ্যাডাপটিভ পাওয়ার হলো ব্যাটারি সেটিংসের একটি একদম নতুন সংযোজন, যা আপনার আইফোনকে, বিশেষ করে বেশি ব্যবহার হয় যখন, তখন দীর্ঘস্থায়ী করতে সাহায্য করবে। এটি লো পাওয়ার মোডের মতো পারফরম্যান্সে বড় কোনো আপস না করে ছোট ছোট উপায়ে ব্যাটারির কার্যকারিতা বাড়ায়। আপনি এটি সেটিংস অ্যাপের ‘Battery’ মেনুর মধ্যে ‘Power Mode’ সাবমেনুতে খুঁজে পাবেন।
অ্যাডাপটিভ পাওয়ার যেভাবে কাজ করে
অ্যাপল এই ফিচারটির কাজ সম্পর্কে জানিয়েছে: যখন ব্যাটারির ব্যবহার স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হবে, তখন আইফোন ব্যাটারির স্থায়িত্ব বাড়ানোর জন্য পারফরম্যান্সে ছোটখাটো সামঞ্জস্য করতে পারে। এর মধ্যে সামান্য ডিসপ্লে ব্রাইটনেস কমানো বা কিছু কার্যক্রমের জন্য সামান্য বেশি সময় নেওয়া—এ ধরনের কিছু সমন্বয় করে।
এর মানে হলো, ফোন যখন স্বাভাবিকভাবে চলছে, তখন এর পারফরম্যান্স বা ব্যাটারি লাইফ পরিবর্তিত হবে না। কিন্তু যখন ফোনটি স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি ব্যবহৃত হবে, তখন অ্যাডাপটিভ পাওয়ার সক্রিয় হবে এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতায় ন্যূনতম প্রভাব ফেলেই ছোটখাটো সমন্বয়ের মাধ্যমে ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দেবে।
যদিও অ্যাপল এই ফিচারটিকে সরাসরি আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) ফিচার হিসেবে প্রচার করছে না, তবুও প্রযুক্তিগতভাবে এর হার্ডওয়্যার প্রয়োজনীয়তা অ্যাপল ইন্টেলিজেন্স-এর মতোই। তাই এই নতুন ব্যাটারি সেটিংসটি ব্যবহার করার জন্য আইফোনটি অবশ্যই আইফোন ১৭ বা আইফোন এয়ার, আইফোন ১৬ অথবা আইফোন ১৫ প্রো মডেলের হতে হবে।

দীর্ঘ ভ্রমণের আগে গাড়ির ট্যাংক পূর্ণ করাটা স্বাভাবিক ব্যাপার। তবে আকাশপথে এ যুক্তি খুব একটা কার্যকর নয়। বাণিজ্যিক বিমান সাধারণত ওড়ার সময় তার ট্যাংকভর্তি করে জ্বালানি নেয় না এবং এটি কোনো ভুলে নয়—বরং সম্পূর্ণ পরিকল্পিত, হিসাব করা ও বিধি অনুসারে।
১২ মে ২০২৫
ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীরা স্টোরিতে এখন সরাসরি মেটা এআইয়ের ফটো ও ভিডিও এডিটিং টুলস ব্যবহার করতে পারবেন। নতুন এই ফিচারে টেক্সট প্রম্পট ব্যবহার করে ছবিতে বা ভিডিওতে ইচ্ছেমতো বিষয় যোগ করা অথবা সরানো যায়। এমনকি চাইলে পুরো দৃশ্য পরিবর্তনও সম্ভব।
২৮ মিনিট আগে
সার্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও ২০২৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে মোট ৪০ দশমিক ১ বিলিয়ন টাকা (৪ হাজার ১০০ কোটি টাকা) আয় করেছে গ্রামীণফোন লিমিটেড। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। এই প্রান্তিক শেষে গ্রামীণফোনের মোট গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ৫৬ লাখে।
৮ ঘণ্টা আগে
এখন থেকে চিকিৎসকের সঙ্গে সাক্ষাতের (মেডিকেল অ্যাপয়েন্টমেন্ট) তথ্য মনে রাখতে এবং সাক্ষাতে যা আলোচনা হয়েছে তার সারসংক্ষেপ তৈরিতে সাহায্য করবে একটি অ্যাপ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দিয়ে তৈরি এই অ্যাপের নাম মিরর (Mirror)। অক্সফোর্ড-ভিত্তিক সংস্থা এইড হেলথ (Aide Health) এই অ্যাপটি তৈরি করেছে।
২ দিন আগে