ভারতে প্রায় ১৫০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করতে চায় আইফোন প্রস্তুতকারক কোম্পানি ফক্সকন। দক্ষিণ এশিয়ার বাজারে আয় বাড়ার পর ভারতে ব্যবসা বাড়ানোর এ পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে কোম্পানিটি।
স্টক এক্সচেঞ্জে জমা দেওয়া নথিতে ফক্সকন বলেছে, এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার দুই মাস আগে ফক্সকন ভারতে কর্মশক্তির পরিধি ও বিনিয়োগ বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে।
অ্যাপলসহ অনেক কোম্পানির ডিভাইস তৈরি করে দেয় ফক্সকন। এজন্য ভারতে সংযোজন কারখানা বসিয়েছে ফক্সকন। বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো চীন থেকে ব্যবসা সরিয়ে ভারতে নিচ্ছে।
এই পদক্ষেপকে ‘চায়না প্লাস ১’ নামে অভিহিত করছেন ব্যবসায়ীরা।
২০০১ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত চীনে বিনিয়োগ করে ফক্সকন। তবে ২০১৮ সালে যুক্তরাষ্ট্র–চীনের বাণিজ্য উত্তেজনার জন্য চীনে ফক্সকনের বিনিয়োগ কমতে থাকে।
ফক্সকনের ভারতে তিনটি কারখানা আছে। ভারতীয় কোম্পানি বেদান্তের সঙ্গে মিলে ফক্সকন প্রায় ১ কোটি ৯৫০ লাখ চিপ তৈরি করে। ফক্সকন বলছে, ভারতে উচ্চাকাঙ্ক্ষার ওপর কোম্পানিটির ‘আত্মবিশ্বাস’ রয়েছে।
ফক্সকন বলছে, নতুন ভৌগোলিক পরিবেশে সবকিছু শুরু থেকে তৈরি করা চ্যালেঞ্জের। কিন্তু ফক্সকন ভারতে বিনিয়োগে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ৷ ১৯৮০ সাল থেকেই এই ধরনের কোম্পানি কাজ করছে। ফক্সকন ভারতের সরকারের ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ উচ্চাকাঙ্ক্ষা জোরালোভাবে সমর্থন করে।
গত আগস্টে আইফোনের চিপের সরঞ্জাম ও কেসিং উপাদানের উৎপাদনের জন্য দক্ষিণ ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের দুটি প্রকল্পে ৬০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করার ঘোষণা করেছে ফক্সকন।
ব্লুমবার্গের প্রতিবেদন অনুসারে, মার্চে শেষ হওয়া অর্থবছরে ভারতে তিন গুণ বেশি প্রায় ৭০০ কোটি ডলারের অ্যাপল পণ্য উৎপাদন হয়। এর আগে ভারতে অল্প কিছু আইফোন ১৪ সংযোজন করা হতো। মার্চ পর্যন্ত ৭ শতাংশ আইফোন ভারতে উৎপাদন হতো। এই বছরে ভারত ও চীনের উৎপাদন সমান সমান করবে ফক্সকন।
আইফোনের প্রধান প্রস্তুতকারক ফক্সকন। চীনে এই কোম্পানির উল্লেখযোগ্য কার্যক্রম রয়েছে। তবে করোনা মহামারির জন্য ধীর গতির উৎপাদনের ফলে ২০২২ সালে কোম্পানিটির আয় কমে যায়।
ভারতে প্রায় ১৫০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করতে চায় আইফোন প্রস্তুতকারক কোম্পানি ফক্সকন। দক্ষিণ এশিয়ার বাজারে আয় বাড়ার পর ভারতে ব্যবসা বাড়ানোর এ পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে কোম্পানিটি।
স্টক এক্সচেঞ্জে জমা দেওয়া নথিতে ফক্সকন বলেছে, এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার দুই মাস আগে ফক্সকন ভারতে কর্মশক্তির পরিধি ও বিনিয়োগ বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে।
অ্যাপলসহ অনেক কোম্পানির ডিভাইস তৈরি করে দেয় ফক্সকন। এজন্য ভারতে সংযোজন কারখানা বসিয়েছে ফক্সকন। বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো চীন থেকে ব্যবসা সরিয়ে ভারতে নিচ্ছে।
এই পদক্ষেপকে ‘চায়না প্লাস ১’ নামে অভিহিত করছেন ব্যবসায়ীরা।
২০০১ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত চীনে বিনিয়োগ করে ফক্সকন। তবে ২০১৮ সালে যুক্তরাষ্ট্র–চীনের বাণিজ্য উত্তেজনার জন্য চীনে ফক্সকনের বিনিয়োগ কমতে থাকে।
ফক্সকনের ভারতে তিনটি কারখানা আছে। ভারতীয় কোম্পানি বেদান্তের সঙ্গে মিলে ফক্সকন প্রায় ১ কোটি ৯৫০ লাখ চিপ তৈরি করে। ফক্সকন বলছে, ভারতে উচ্চাকাঙ্ক্ষার ওপর কোম্পানিটির ‘আত্মবিশ্বাস’ রয়েছে।
ফক্সকন বলছে, নতুন ভৌগোলিক পরিবেশে সবকিছু শুরু থেকে তৈরি করা চ্যালেঞ্জের। কিন্তু ফক্সকন ভারতে বিনিয়োগে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ৷ ১৯৮০ সাল থেকেই এই ধরনের কোম্পানি কাজ করছে। ফক্সকন ভারতের সরকারের ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ উচ্চাকাঙ্ক্ষা জোরালোভাবে সমর্থন করে।
গত আগস্টে আইফোনের চিপের সরঞ্জাম ও কেসিং উপাদানের উৎপাদনের জন্য দক্ষিণ ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের দুটি প্রকল্পে ৬০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করার ঘোষণা করেছে ফক্সকন।
ব্লুমবার্গের প্রতিবেদন অনুসারে, মার্চে শেষ হওয়া অর্থবছরে ভারতে তিন গুণ বেশি প্রায় ৭০০ কোটি ডলারের অ্যাপল পণ্য উৎপাদন হয়। এর আগে ভারতে অল্প কিছু আইফোন ১৪ সংযোজন করা হতো। মার্চ পর্যন্ত ৭ শতাংশ আইফোন ভারতে উৎপাদন হতো। এই বছরে ভারত ও চীনের উৎপাদন সমান সমান করবে ফক্সকন।
আইফোনের প্রধান প্রস্তুতকারক ফক্সকন। চীনে এই কোম্পানির উল্লেখযোগ্য কার্যক্রম রয়েছে। তবে করোনা মহামারির জন্য ধীর গতির উৎপাদনের ফলে ২০২২ সালে কোম্পানিটির আয় কমে যায়।
চীনের কনটেম্পরারি অ্যাম্পেরেক্স টেকনোলজি কোং লিমিটেড (সিএটিএল) বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যাটারি নির্মাতাপ্রতিষ্ঠান। এই কোম্পানি নতুন একটি সুপারচার্জিং ব্যাটারি উন্মোচন করেছে। এই ব্যাটারি মাত্র ৫ মিনিটের চার্জেই ৩২০ মাইল বা ৫৬৩ কিলোমিটার পথ চলতে সক্ষম।
১ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই যেন মানুষের কণ্ঠ ও চেহারা অন্যায়ভাবে ব্যবহার না করে, তা নিয়ে ২০২৪ সালে বিক্ষোভ করে হলিউডের শক্তিশালী শ্রমিক ইউনিয়ন এসএজি-এএফটিআরএ। তাই গত বছরের শেষ দিকে এক চুক্তির মাধ্যমে শিল্পীদের ন্যায্য পারিশ্রমিক নিশ্চিত করা হয়। তবে বোঝাই যাচ্ছিল, সিনেমাশিল্পে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার
৪ ঘণ্টা আগেআশির দশকে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘টার্মিনেটর’ চলচ্চিত্রে দেখা গিয়েছিল স্কাইনেট নামের এক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিজে সচেতন হয়ে উঠে এবং মানবজাতিকে ধ্বংস করতে উদ্যোগী হয়। তখন সেটি ছিল নিছক বিজ্ঞান কল্পকাহিনি। তবে সময় বদলেছে। বর্তমান যুগে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এখন আর কেবল কল্পকাহিনির বিষয় নয়, তা বাস্তব হয়ে উঠছে।
৬ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেল প্রশিক্ষণ ও পরিচালনার খরচ বিপুল। শুধু বিদ্যুৎ ব্যয় হিসাব করলেও দেখা যায়, ব্যবহারকারীদের অনুরোধ প্রক্রিয়াজাত ও উত্তর প্রদানে বিশ্বজুড়ে এআই ডেটা সেন্টারগুলো বছরে ১০০ মিলিয়ন বা ১০ কোটি ডলারেরও বেশি খরচ করে।
১১ ঘণ্টা আগে